নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিন্দুর মাঝে সিন্ধু দর্শনের আশায় পথ চলি...

রিদওয়ান হাসান

শুধু একদিন ভালোবাসা, মৃত্যু যে তারপর... যদি তা-ও পাই, আমি তা-ই চাই, চাই না বাঁচতে আমি প্রেমহীন হাজার বছর।

রিদওয়ান হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজকের তসলিমা আগামী দিনের বেগম রোকেয়া

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫২

একই দিনে যার জন্ম ও মৃত্যু এমনই এক নারী সংস্কারক বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। ১৮৮০ সালের ৯ ডিসেম্বর রংপুরের পায়রাবন্দে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ১৯৩২ সালের একই তারিখে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। রক্ষণশীল মুসলমান পরিবারে তার জন্ম। তিনি পরিচিতি পান সাহিত্য ও সমাজ সংস্কারক হিসেবে। তার উপলব্ধি ছিল, নারীর ভাগ্যোন্নয়নে শিক্ষা ও স্বাবলম্বিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আজ তার জন্ম ও মৃত্যু দিবস। এই দিনে গুগলও তার জন্য ঘটা করে আয়োজন করেছে। একই সাথে কেউ তার জন্মদিনে কেক কাটবে, অন্যদিকে মোমের আগুনে জ্বলে উঠবে শোকের মাতম। এটাই পৃথিবী।

নারীর জন্য তার কীর্তি অশেষ। একদিকে নারীকে ঘরের বাইরে আনা এবং তাদেরকে কর্মমুখর করে তোলার যে স্লোগান তিনি শুরু করেছিলেন, তা আজও ইথারে পাথারে বেজে ওঠে। তিনি বলতেন, “পর্দা অর্থে ত আমরা বুঝি গোপন হওয়া বা শরীর ঢাকা ইত্যাদি- কেবল অন্তঃপুরের চারি প্রাচীরের মধ্যে থাকা নহে। এবং ভালমতে শরীর আবৃত না করাকেই বেপর্দা বলি। যাঁহারা ঘরের ভিতর চাকরদের সম্মুখে অর্ধ নগ্ন অবস্থায় থাকেন, তাঁহাদের অপেক্ষা যাঁহারা ভালমত পোষাক পরিয়া মাঠে বাজারে বাহির হন, তাঁহাদের পর্দা বেশী রক্ষা পায়।”

এভাবে নারীমুক্তির পাশাপাশি তিনি ধর্মের দিকে প্রশ্নের আঙ্গুল তুলতে ভুল করেননি। তিনি বলেছেন, আমাদের ধর্মমতে বিবাহ হয় পাত্রপাত্রীর দ্বারা। তাই খোদা না করুক বিচ্ছেদ যদি আসে, তবে সেটা আসবে উভয়ের সম্মতিক্রমে। কিন্তু এটা কেন হয় এক তরফা, অর্থাৎ শুধু স্বামীর দ্বারা?
বিচ্ছেদ যে সমঝোতার মাধ্যমে হয়- এটাও নারীদের শিখিয়েছেন বেগম রোকেয়া। এমনকি তিনি এটাও বলেছেন, “স্রষ্টা বলিয়া কিছু নাই, এটা হল মেয়েদের শৃংখলে বাধার জন্য পুরুষেরই সৃষ্টি।”

আমার কাছে মনে হয়, বেগম রোকেয়া ছিলেন সেই আমলের তসলিমা, এ কথা মানতে আমাদের অনেকেরই ভালো না লাগলেও এটাই সত্যি।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো লাগল ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: আপনাদের ভালোলাগার অভিব্যক্তি আমার শ্রমের সার্থকতা। ভালোবাসা নিবেন।

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫০

রাবেয়া রাহীম বলেছেন:
বেগম রোকেয়া ঘরের চারদেয়াল থেকে বের হয়ে এসেছিলেন ; কিন্তু কোথাও তিনি উগ্র ছিলেন না , তিনি সাহসিকতার সাথে শান্ত মনে বিদ্রোহ করেছেন রূঢ়তা ছিলনা কোন আচরণে । অল্প বয়সে বিধবা হয়ে তিনি কলকাতায় ছিলেন; কিন্তু কলকাতার সাংস্কৃতিক জীবনের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করেননি। তিনি প্রতিষ্ঠা করলেন সাখাওয়াত মেমোরিয়াল স্কুল । পথে বের হবেন সেই স্বাধীনতা ছিলো না; কিন্তু তাই বলে অন্তপুরের মানসিক কারাবাসকে তিনি কখনো মেনে নেননি, পদে পদে বাধা, পদে পদে লংঘন। কিন্তু তাকে কখনো তাস্লিমা নাস্রিনের মত অপদস্থ হতে হয় নি। তিনি সবসময় সম্মানিত ছিলেন। আছেন থাকবেন।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: সহমত। তিনি উগ্র ছিলেন না এটা সত্যি। তবে বেগম রোকেয়ার কথা ওই কালে যতটা অপ্রাসঙ্গিক ছিল, আজ তা কিছুটা মানার প্রয়োজন বোধ হয়।

৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৫

নতুন নকিব বলেছেন:



রিদওয়ান হাসান,
প্রথমেই জানতে চাচ্ছি, আপনি কেমন আছেন? সার্বিক ভাল তো? আপনাকে খুব কম দেখি। আপনার সময়গুলো অনেক ভাল কাটছে তো?

'স্রষ্টা বলিয়া কিছু নাই, এটা হল মেয়েদের শৃঙ্খলে বাধার জন্য পুরুষেরই সৃষ্টি।' -এমন জঘন্য কথা কি বেগম রোকেয়া বলেছেন? বলে থাকলে বইয়ের নাম, পৃষ্ঠা ইত্যাদি উল্লেখ পূর্বক তথ্যসূত্রটা দিয়ে দিলে ভাল হত।

বেগম রোকেয়া যদি এরকম একটু আধটু বলেও থাকেন, আমার মনে হয়- বিশেষ কোন পরিস্থিতিতে, বিশেষ ক্ষোভের প্রকাশে এরকমটা বলে থাকতে পারেন। আর এটাকে হয়তো বড় জোর তার সাময়িক সময়ের বিভ্রান্তি হিসেবে ধরা যায়, পারমানেন্টলি তিনি নাস্তিক ছিলেন বলে শুনিনি। আর কোন গোষ্ঠীর পেইড এজেন্ট হয়ে তসলিমাদের মত এমন নিকৃষ্ট লজ্জাহীন বারবনিতা বেগম রোকেয়া কখনও ছিলেন না। তিনি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের মেয়ে ছিলেন। সম্মানীয় ছিলেন। তসলিমাদের মত লাঞ্চিত, অপমানিত, ঘৃনিতও ছিলেন না।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: ভালো আছি। প্রচণ্ড ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হয়। তাই জীবিকা ভার্সেস সামু খেলাটা জমে ওঠে না।

যাই হোক, তসলিমার সাথে বেগম রোকেয়ার তুলনা তসলিমার উগ্রবাদিতা আর রোকেয়ার সহনশীলতার মধ্যেই ফারাক। তিনি নাস্তিক নন, একথাটা যেমন সত্যি। অন্যদিকে মুসলিম পরিবারে রক্ষণশীলতায় তার বেড়ে ওঠা।

আপনার দৃষ্টিকোণ যুগোপযুগী। এ সময়ের দৃষ্টি দিয়ে তাকে বিচার করছেন। সে সময়ের চিন্তা করুন তো, তাহলে হয়ত ঘোলা কাঁচ কিছুটা পরিস্কার হয়ে যেতে পারে। এই সময়ে এসে আপনার কাছে বেগম রোকেয়ার ‍উক্তিকে শিথীল মনে হতে পারে, কিন্তু সে সময়ে হত না।

৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: বেগম রোকেয়ার দিন জামানা শেষ।
এখন মেয়েরা অনেক দূর এগিয়েছে। যা বেগম রোকেয়া আশাও করেন নি।
তারপরও কিছু কিছু ক্ষেত্রে মেয়েরা যেন বধির।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: বেগম রোকেয়া এতটা চাননি বর্তমানের নারীরা যা করছে।

ভালোবাসা নিবেন।

৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


তসলিমা সমাজের ব্যাপারে যা বলছেন, তা অনেকেই বলছেন; তিনি সুশৃংখলভাবে বলতে পারেননি, অনেক নাটকীয় হয়ে গেছে উনার উপস্হাপনা

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: ঠিক এখানেই তো তসলিমা আর অন্য সব নারীবাদির পার্থক্য বুঝে আসে। তবে এখন অনেক নারীবাদিরাই তসলিমার পথ অনুসরণ করে।

৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আপনার উপস্থপনটি ভালো লাগল।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



একটা জিনিষ বুঝলাম না। বেগম রোকেয়া আর তসলিমা কি একই মাপের, একই মানের লেখক? দু'জনকে কেন তুলনা করলেন? একজন নারী জাগরনের জন্য কাজ করেছেন। আরেকজন পেইড এজেন্ট। লাজ-শরমের মাথা খেয়ে স্ব-স্বীকৃত বারবনিতা। চটি সাহিত্য ইত্যাদি নিয়ে ব্যস্ত। বেগম রোকেয়া অল্প বয়সে বিধবা হলেও তার জীবনে তসলিমার মত এরকম অন্ধকার কোন অধ্যায় জানা থাকলে বলুন।

বেগম রোকেয়া গত হয়েছেন প্রায় শত বর্ষ পূর্বে। নারী মুক্তি আন্দোলনের পথিকৃত খ্যাত এই মহীয়সী নারীর একটি স্থায়ী সম্মানের আসন আজও বিদ্যমান মানুষের হৃদয়ে। পক্ষান্তরে চটি লেখক তসলিমার ভাগ্যে জীবদ্দশায় জোটে মানুষের দেয়া রাশি রাশি ঘেন্না, বিরক্তি, অভিশাপ, ধিক্কার, লাঞ্চনা কিংবা কমপক্ষে একদলা থুথু। মৃত্যুর পরে কি এর বেশি জোটার সম্ভাবনা থাকতে পারে? অন্তত: কোন চটি লেখকের জন্য? ইতিহাসের আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হন যারা, তারা কারা? তাদের পরিচয় কী?

আর যা ই বলুন, কোন চটি লেখক কখনও বেগম রোকেয়া হতে পারেন, এটা অন্তত: ভাবা যায় না।

ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: আমি তসলিমার সাথে বেগম রোকেয়ার আগাগোড়া তুলনা করিনি। শুধু একটা দিক তুলে ধরেছি, আজকের দিনে বেগম রোকেয়ার কথা যতটা প্রাসঙ্গিক মনে হয়, সে সময়ে ছিল তিনি তসলিমার মতো অপ্রাসঙ্গিক। তবে বেগম রোকেয়ার ভাগ্য ভালো ছিল, তার কথার প্রতিবাদ করার মতো কেউ ছিল না। সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়ে হওয়াতে বিষয়টা খুব গুরুত্বের সাথে করতে পেরেছেন। এই জমানায় হলে তসলিমার মতো রোষানলেও পড়তে পারত।

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কীসের মধ্যে কী? বেগম রোকেয়াকে এখনকার নারীবাদীরা গ্রহণই করে না। কারণ বেগম রোকেয়ার অনেক লেখাতে সামান্যভাবে ধর্ম, স্বামী ভক্তি - এসব লেখা আছে...

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: নারীবাদী পুরুষরা তো স্ববাদী। তাদের সগোত্রীয় নারীদের মধ্যে যদি ধর্ম, স্বামীভক্তি এসব থাকে, তাহলে কি সস্তায় দুধ পাবে?

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

জেকলেট বলেছেন: পরিপূর্নতা আর উগ্রতা কি এক??? লেখক কার সাথে কার তুলনা করলেন???
বেগম রোকেয়া একটি পিছিয়ে পড়া নারী সমাজকে উপরে উঠার রাস্তা দেখিয়েছেন। উনার সময়েও উনার এই অনন্যতাকে মোটামোটি সবাই সম্মানের চোখেই দেখত।
আর তসলিমা নাসরিন: বরবনিতার অধিকার নিয়ে কাজ করা এক, আর সবাইকে বরবনিতা হওয়ার জন্য আহবান করা এবং না হলে ব্যাকডেটেড বলা আরেক ব্যাপার।
তসলিমা নাসরিন থেকে চিন্তা চেতনায় এখনই অনেক নারী অনেক আপডেট। এই বাংলাদেশেই একজন গার্মেন্টস শ্রমিক তসলিমা থেকে নিজের অধিকারের ব্যাপারে অনেক সচেতন। অন্তত অধিকার ব্যাবসা ত আর করেনা। স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটিতে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিজ যগ্যোতা বলে অনেক নারীই অন্য নারীদেরকে মুক্তির পথ দেখাচ্ছেন। সমাজে নিজেদেরকে সম্মানীয় আসনে প্রতিষ্ঠা করেছেন।

আপনি তো ভাই বেগম রোকেয়াকে অসম্মানীত করলেন

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: আপনি পুরো তসলিমার সাথে বেগম রোকেয়াকে তুলনা করছেন। তাই আনফরচুনেটলি তসলিমার সমস্ত অভিযোগ আপনি বেগম রোকেয়ার ওপর চাপায় দিলেন।

কিন্তু আমি সম্মানের জায়গা থেকেই কেবল তার নারীমুক্তির নামে ধর্মকটাক্ষের একটা দিক তুলে ধরেছি মাত্র।

১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

জেকলেট বলেছেন: আমি তসলিমার আভিযোগ বেগম রোকেয়ার উপর চাপায় নাই বরং আপনি কথা গুরানোর চেষ্টা করছেন।
আপনার লেখার শেষ বাক্যে "বেগম রোকেয়া ছিলেন সেই আমলের তসলিমা" দিয়া আপনি বেগর রোকেয়ারে নিচে নামাইলেন না তসলমারে উপরে তুল্লেন??? পুরা তসলিমার সাথে আমি না আপনি তুলনা করছেন।
নিজের লেখা নিজেই ভুইলা যান নাকি???

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কোথায় আগরতলা আর কোথায় জুতোর তলা !!
কোথায় শাহরুখ খান আর কোথায় খিলিপান !!

বেগম রোকেয়া পর্দাপ্রথার বিরোধী ছিলেন বা ধর্মের বিরুদ্ধে কিছু বলিয়াছিলেন বলিয়া কোনোদিন শুনিনাই ! রেফারেন্স দিলে ভালো হইবে !
তিনি অজ্ঞতা, মূর্খতার বিরোধী ছিলেন, কিছু ক্ষেত্রে তাহা যথার্থও ছিল। তাহাকে নারী শিক্ষার অগ্রদূত বলা হয়। তিনি পুরুষ বিরোধীও ছিলেন না , তসলিমার মতন পতিতাও ছিলেন না !
আপনি বোধহয় যোগসূত্র তৈরী করিতে চাহিতেছেন যে, বেগম রোকেয়া নারীদেরকে নারী শিক্ষার মাধ্যমে একধাপ আগাইয়া দিয়াছেন আর তসলিমা নারীদেরকে তাহার চটি লেখনী, নষ্ট জীবন যাপন, পুরুষ বিদ্বেষী মনোভাব দিয়া প্রকারন্তরে নারীদের দুশ্চরিত্রা, বহুভোগীনি, ইসলামবিরোধী, পরিবারপ্রথার বিরোধী বানাইয়া লিফটের মাধ্যমে নারীদেরকে একেবারে উপরতলা পার করিয়া খোলা ছাদে স্ট্রিপটিজের মঞ্চে লইয়া যাইতেছেন !

উভয়ই নারী জাগরণের অগ্রদূত বটে ! তবে একজন শিক্ষার , আরেকজন নষ্টামির !

১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭

কালীদাস বলেছেন: টারজান০০০০৭ বলেছেন: কোথায় আগরতলা আর কোথায় জুতোর তলা !!
কোথায় শাহরুখ খান আর কোথায় খিলিপান !!


এডজাক্টলি। বেগম রোকেয়া সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য কিছু করেননি। পাশ্চাত্যের কিছু স্টাইল ফলো করে পোজার বিদ্রোহীর এক্টিং করেননি। আস্তিক-নাস্তিক ইস্যুতে বলতে চাই না কিন্তু এক্ষেত্রে বলতে বাধ্য হচ্ছি; বেগম রোকেয়া ধর্মের বিরুদ্ধেও কিছু করেননি, উনি ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা থেকে চালু হওয়া গোড়ামিগুলো সমাজপতিদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছিলেন। তাঁর সাথে তসলিমার লেখা কম্পেয়ার করলে আমাকে মহাকবি কালিদাসের সাথে তুলনার মত হবে।

১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

কালীদাস বলেছেন: রাজীব নূরের কমেন্ট পড়ে আক্ষরিক অর্থেই হাসতে হাসতে পড়ে গেলাম =p~ ভদ্রলোকের অন্তত দুইটা পোস্ট আছে কর্মজীবি নারীদের প্রতি খেদোক্তি পোষণ করে, নারীরা চাকরি করবে এটা মানতে তিনি কঠিনভাবে নারাজ। আর এই পোস্টে? =p~ এরেই বলে বিনোদন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.