নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুধু একদিন ভালোবাসা, মৃত্যু যে তারপর... যদি তা-ও পাই, আমি তা-ই চাই, চাই না বাঁচতে আমি প্রেমহীন হাজার বছর।
করোনা ভাইরাসটি এখন বলিউডের গল্পে বায়ো-ওয়েপন হিসেবে আবিষ্কার হয়েছে। এর আবিষ্কারক খোদ ভারত। আজকে জি-২৪ ঘণ্টায় ‘করোনায় চিনা যোগ’ শিরোনামের সিরিজ ডকুমেন্টারিটা দেখলাম। ভারত কিছু পারুক আর না পারুক—এসব স্ক্রিপ্ট সাজাতে পারে খুব ভালোভাবেই।
তাদের এই ‘তথ্যবহুল’ ডকুমেন্টারিতে কেবল তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের উস্কানিটাই পেলাম। এর আগেও ভারতে করোনা ভাইরাসকে ‘চীনা ভাইরাস’ বা ‘চাইনিজ ভাইরাস’ বলতে শোনা গেছে। তাদের দাবি, চীন সারাবিশ্বে বাণিজ্যিকভাবে সফল হওয়ার জন্যই এই জৈবিক মরণাস্ত্র ব্যবহার করছে।
তাদের এই ডকুমেন্টারির কয়েকটা তথ্য ছিল এমন—
১. চীনেই যখন করোনা ভাইরাসের আঁতুড়ঘর, অথচ তারাই এখন স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পেরেছে!
২. চীন করোনার ব্যাপারে অনেক তথ্য গোপন করে গেছে। তথ্য ফাঁস করার কারণে চিকিৎসককে মুচলেকা দিতে হয়েছে। এমনকি মানুষে মানুষে সংক্রামণ হয় না, চীন শুরুতে সেটাই বলেছিল। পরে ঘটনা ঘটার মুখ খুলেছে, এই ভাইরাস মারাত্মকভাবে সংক্রামক।
৩. চীনের গভর্নর পর্যায়ের এক ব্যক্তি নাকি বলেছে, আমরা মরণাস্ত্র ব্যবহার না করে মাথা খাটিয়ে বাণিজ্যিকভাবে ইউরোপ-আমেরিকাকে পর্যদস্ত করতে সক্ষম। এখন করোনার অজুহাতে চীন শুধু ইউরোপ আমেরিকা নয়, সারাবিশ্বে মাস্ক, পিপিই, ভেন্টিলেটর এবং ওষুধ সরঞ্জামাদি বিক্রি করছে।
৪. চীনের উহানে করোনার প্রতিরোধে মিত্রদেশ ইতালি চীনকে মাস্ক দিয়েছিল বিনামূল্যে। এরপর ইতালিতে করোনার প্রাদুর্ভাব বাড়লে চীন সেখানে মাস্ক বিক্রি করেছে চড়ামূল্যে।
৫. চীনের করোনা প্রতিরোধ ব্যবস্থায় WHO বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কেন এত প্রশংসায় পঞ্চমুখ!
৬. যেই উহান থেকে করোনার বিস্তার, সেই উহানেই রয়েছে চীনের একমাত্র লেবেল ফোর মর্যাদার ভাইরোলজি ল্যাবরেটরি!
৭. চীন প্রায় ৩০ কোটি মাস্ক বানাতে সক্ষম হয়েছে। এবং তা বিক্রি করে প্রচুর অর্থ কামিয়েছে!
৮. ১৯৯৯ সালে চীনে একটি বই প্রকাশ হয়েছিল, Unrestricted Warfare বইটি লিখেছেন চীনের শীর্ষ দুই মিলেটারি সদস্য। তাতে লেখা আছে—আমেরিকার সাথে অস্ত্রে নয়, কেবল মাথা খাটিয়ে কমার্শিয়াল স্ট্রাটেজি দিয়ে আমেরিকাকে পেছনে ফেলতে পারে চীন।
৯. ১৯৮১ সালে লেখা ‘দ্য আই অব ডার্কনেস’ বইয়ে লেখক একটি ভাইরাসের কথা বলেছেন, যা Wuhan-400 নামে তুলে ধরেন লেখক। এটি মূলত চীনের ৪০০তম ভাইরাস বলেও উল্লেখ করেন লেখক। এই ভাইরাসের ব্যাপারটি বর্তমান করোনা ভাইরাসের আচরণের সাথে অনেকাংশে মিলে যায়।
১০. বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। তাই এটি চীনের তৈরি একটি বায়ো-ওয়েপন বা জৈবিক অস্ত্র—আপনি মানুন আর না মানুন।
ভারতের এই ডকুমেন্টারি দেখার পর ভাবতেছি, এরাই আসলে করোনাকে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইস্যু বানিয়ে ছাড়বে। মানুষের এই সংকটপূর্ণ মুহূর্তে এরা এখন হিংসার খেলায় জ্বলছে, স্বাধীনতার পরপরই চীন-ভারতের সীমান্ত বিরোধ হওয়ার কারণে চীনের সাথে ভারতের সম্পর্ক খুব একটা ভালো না। অথবা চীন পাকিস্তানের মিত্রদেশ হওয়াতে তাদের সাথে ভারতের সম্পর্ক আগে থেকেই খারাপ, এখন সেই হিংসার অনলে খুব ভালোভাবে ঘৃতাহুতি অর্পণ করে যাচ্ছে ভারত।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২৬
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: পিপিই, মাস্ক নিয়ে আমিও চিন্তিত নই। আপাতত ঘরের বাইরে বের হচ্ছি না।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০৭
বোবাকান্না বলেছেন: ভারত-আম্রিকা এই চালের ভাত! এর আবার চীন বিরোধী। তাই এমনটা বলতেই পারে
০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২৬
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: দেখি, সময় কিছুটা যাক। আগে মানুষগুলো শুদ্ধভাবে নিঃশ্বাস নিক। তারপর দেখা যাবে, আসল রহস্য কি?
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারতের লোকজন আপনাকে অনুসরণ করছে, মনে হয়।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২৫
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: চিন্তা করতেছি ভারতের মানুষদের নেতৃত্ব দেব কিনা?
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৩
নতুন বলেছেন: কল্পনায় এরা ভালো্ তাই এমন কাহিনি আরো বানাবে এরা।
এমন রোগের বিস্তার প্রাকৃতিক ভাবেই সম্ভব।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৮
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: আগামী দশ ব্ছর বলিউডে নতুন কিছু স্ক্রিপ্ট তারা পাইলো। মন্দ কি?
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:২১
বংগল কক বলেছেন: গোমুত্রাস্ত্রের কি হইল?
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৫১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: মোদি একজন হিংসাত্মক মানুষ
০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: এবং খুবই সাম্প্রদায়িক মানুষিকতার লোক।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সেরকম শক্ত প্রমাণ হাতে থাকলে এত দিনে চীনের বিরুদ্ধে সব দেশ এক হত। তবে ঘটনা সত্যও হতে পারে। দূর ভবিষ্যতে যদি কখনও চীন আমেরিকার ভুমিকায় আসে তবে গরীব দেশগুলি মহা বিপদে পড়বে। কারণ এদের আচরণ আমেরিকার চেয়েও খারাপ হতে পারে। এক ভারতীও হিন্দুর কাছে শুনেছি 'A known devil is better than an unknown god'.
০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩৬
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: এই করোনা ভাইরাস নির্মুলকরণে খোদ চীনেরও অর্থনৈতিক প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। আর এই ভাইরাসটির শুরু থেকে এ পর্যন্ত কয়েকবার তার আচরণ পাল্টেছে, ভৌগলিক অবস্থান ভেদে একেক জায়গায় একেক উপসর্গে হাজির হচ্ছে। মানুষের সৃষ্টি হলে এমনটি হত না, এটি প্রাকৃতিক বলেই খুব অল্প সময়ে গোটা বিশ্বে দ্রুত সংক্রামণ করতে সক্ষম হয়েছে।
তাই এটি বায়ো ওয়েপন হওয়ার আশঙ্কাটি আপাতদৃষ্টিতে কম মনে হচ্ছে।
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এখনো অনেকে বুঝতে পারছে না।
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভারতীয়রা নাকি গোমূত্রে করোনার চিকিৎসার শুরু করেছে!?
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: পিপিই বা মাস্ক এইসব নিয়ে আমি মোটেও চিন্তিত না।
আসল সমস্যা গুলয় দেখুন। বুঝুন। জানুন।