![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অসাম্প্রদায়িকতাতে বিশ্বাস করি
মায়ানমার এ রোহিঙ্গাদের উপর হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি । সবার উপর মানুষ সত্য তার উপর নাই। মায়ানমারে সুচির কাছে আবেদন করে মনে হয় কোন লাভ হবে না ওখানে নামে মাত্র গনতান্ত্র হলেও সেনাবাহিনীর হাতে সংরক্ষিত রয়েছে অনেক আসন । এখন ও গুরুত্বপূর্ণ পদ গুলো সেনাবাহিনীর দখলে । সুচি ইচ্ছা থাকলেও তেমন কিছু করতে পাবে না । এগিয়ে আসতে হবে আন্তর্জাতিক সংগঠন গুলোকে যারা ওদের সেনাবাহিনীর উপর চাপ দিতে পারবে । আর সুচি ক্ষমতা ছেড়ে দিলে কোন লাভ হবে বলে মনে হয় না তখন সেনাবাহিনীর হাতে চলে গেলে আর বিপদজনক হবে । সুচি শান্তিতে নোবেল পাইছেন উন্নত দেশ গুলোর সাথে তার ভালো সম্পর্ক আছে তিনি এই বিস্ময়গুলো সেখানে তুলে ধরতে পারেন । এই সব অসহায় মানুষ গুলোর কি হবে । আর সুচির যদি নিতান্তই কিছু করর না থাকে তবে তিনি ক্ষমতা ছেড়ে দিক নিজের মাথায় এত বড় কলঙ্ক কেন নিবেন । সবচেয়ে যে জিনিসটা বেশি দরকার তা হল সবার মাঝে মনুষ্যত্ব জাগ্রত করা তবেই কেবল সমস্যা সমাধান । আপনি পুলিশ পাহারায় ইদ পুজা আয়োজন করলেন এতে কোন সমস্যার সমাধান হয় না । সবার উচিত একে অন্যের প্রতি সমান শ্রদ্ধাবোধ থাকা তবেই সুন্দর পৃথিবী গড়ে তলা সম্ভাব
আমাদের দেশে এক ধরনের লোক আছে যারা চায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হোক কিন্তু মায়ানমারে যেন না হয় । নিজের দেশের সংখ্যালঘুদের চেয়ে এদের কাছে অন্য এদেশের সংখ্যালঘুদের দুঃখ নিয়ে বেশি কাতর । হা হা হা । আমি কিন্তু সব দেশের নির্যাতিত সংখ্যালঘুদের পাশে থাকি হোক টা মায়ানমার ভারত বা বাংলাদেশ । এটাই মানবতা মনুষ্যত্ব । যারা সংখ্যালঘু এক মাত্র তারাই তাদের কষ্ট যন্ত্রণাটা ভালো বোঝে । জাতিসঙ্গ বলছে ওদের বাংলাদেশে আশ্রায় দেওয়ার কথা এতে যে সমস্যা গুলো হতে পারে তুলে ধরা হল ।কেনো রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়া সম্ভব নয়!! ........................................ ১। দেশে নতুন করে স্বরনার্থী আসলে দেশ খাদ্য সংকটে পড়বে...২রোহিঙ্গারা এদেশে এসে মাদক,সাম্প্রদায়িক হামলা,চোরা চালান, জঙ্গিপনায় জড়াচ্ছে ৩ । রোহিঙ্গাদের দিনের পর দিন এ দেশে জায়গা দিলে মায়ানমার সরকার আরো নির্যাতন করে এদেশে তাদের তাড়িয়ে দিবে ৪ রোহিঙ্গারা এ দেশের পার্সপোটে বিদেশ গিয়ে অবৈধ কাজ করে দেশের ভাবমুর্তি নষ্ট করে ।৫রোহিঙ্গারা এদেশে এসে নিরিহ বৌদ্ধদের উপর প্রতিশোধ নিবে,রামু উখিয়ায় গত বার তারা হামলা করেছে!! ফলে দেশে সাম্প্রদায়িক হামলা হতে পারে ৬। রোহিঙ্গারা এ দেশে ভোটার হয়ে জামাত সহ সাম্প্রদায়িক গোষ্টিকে ভোট দেয়, জঙ্গিদের টার্গেট হয়, জঙ্গি হবে... ৭। রোহিঙ্গাদের ভাষা সংস্কৃতি আলাদা তাই এত মানুষ এক সময় বিচ্ছিন্নতার সুর তোলবে,দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র করবে!! ৮। আগে যে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে মায়ানমার সরকার তাদেরই পুনর্ভাসনের ব্যবস্থা করে না,তাই অনেক বছর রহিঙ্গাদের রাখতে হবে যা সম্ভব নয়! ৯। মানবিকতা বিবেচনা করে বাংলাদেশ সরকার রাজনৌতিক ভাবে,কুটনৌতিক ভাবে মায়ানমার কে চাপ সৃষ্টি করতে পারে, ১০। রোহিঙ্গারা মায়ানমারের সেনাবাহিনীর উপর হামলা করে তাদের হতাহত করে পরে সেনাবাহিনী অভিযান করে,সুত্র প্র আ,তাই পাটকেল কোনোএ দেশ খাবে? ১১। রোহিঙ্গারা মায়ানমারে কোন গণতান্ত্রিক আন্দোলন সংগ্রাম করে না,বা তাদের জাতীয় মুক্তি সংগ্রাম নয় এটা সাম্প্রদায়িক সমস্যা,প্রাকৃতিক ভাবেই রোহিঙ্গারা রাখাইন রাজ্যের নাগরিক তারা সেখানেই বাস করবে, এদেশে নয়!! তাদের সমস্যা তারা সমাধান করবে!! ১২। এটা মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ এর নয়া কৌশল,দক্ষিণ এশিয়া দখল করা,অস্থিতিশীল তৈরি করা!!
সারা পৃথিবীতে যখন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় ভরে গেছে তখন এই মুসলিম ছেলেটির কথা গুলো শুনে সত্যি চোখে পানি এসে গেল । ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমা স্বরাজকে যিনি তার নিজের একটা কিডনি দিতে চাইছেন তার ভাষা টা হুবাহু তুলে দিলাম ......... "@SushmaSwaraj mam I am a BSP supporter and a Muslim, bt I want 2 donate my kidney 4 u,4 me u r like my mother figure, May allah bless u," he said on twitter.
এমন একটা পৃথিবী আমরা দেখতে চাই । যেখানে থাকবে না কোন জাত পাত আর ধর্মের ভেদাভেদ ।
সময় এসেছে পৃথিবীর সব ধর্মের বর্ণের মানুষ একসাথে হয়ে এই সব সাম্প্রদায়িক গুষ্টিকে পৃথিবী ছাড়া করা তা না হলে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ কেউ এদের হাত থেকে বাঁচতে পারবে না।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
কুহুক বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন ...............।
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
শূণ্য পুরাণ বলেছেন: ধর্ম মানবিক হতে শেখায়, ইনসাফের রাস্তা নির্মাণ করে, যারা ধর্মের অপব্যবহার করে তাদের সাজা দরকার,ধর্মের শিক্ষা, মানবতার শিক্ষা ছড়িয়ে দেয়া দরকার।
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০০
কুহুক বলেছেন: @শূণ্য পুরাণ অবশ্যই আমরা এমন একটা পৃথিবী চাই যেখানে থাকবে না কোন জাতি ধর্মের বাধা ।
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৪
ching বলেছেন: রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
সুচি ইচ্ছা থাকলেও তেমন কিছু করতে পাবে না । .....ইচ্ছা আছে এমন কিছু তো মুখেও বলছেনা, মনে হচ্ছে যেন আগে ওদের কচুকাটা করে শেষ করুক, পরে না হয় কিছু একটা বলব।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
কুহুক বলেছেন: যত তান্দপ তালাচ্ছে টা কিন্তু সেনাবাহিনী । এদের বিরুধে কিছু বললে অর ক্ষমতা থাকবে না । তার পর ও কিছু বলা উচিত ছিল
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষিত বাংগালীরা কোন বিষয়ে একমত হতে পারে না; তাই শেখ হাসিনা ১৫২ জনকে বিনা ভোটে পাশ করায়ে নিয়েছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২২
কুহুক বলেছেন: এখানেও রাজনীতি আনলেন
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৯
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: এমন একটা পৃথিবী আমরা দেখতে চাই যেখানে থাকবে না কোন জাত পাত আর ধর্মের ভেদাভেদ ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৩
কুহুক বলেছেন: অবশ্যই শান্তির পৃথিবী চাই
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: দেখুন মশাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট আর বার্মার প্রেক্ষাপট কিন্তু এক না প্রথমে আপনাকে এটা ভাবতে হবে। বাংলাদেশ হচ্ছে সাম্প্রদায়ির সম্প্রতি একটি অনন্য উদাহরণ। যে দু'একটি ঘটনা ঘটছে তা নিছকই পলিটেক্যালি ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার অপপ্রয়াস মাত্র; তা আমরা ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে প্রতিহত করছি যাহা বিভিন্ন মিছিল - মিটিং, স্লোগান, মানব বন্ধন এবং আইন শৃঙ্খলা বাহীনির বিভিন্ন পদক্ষেপ থেকে বোঝাযায় যাহা দিনের আলোর মতই পরিস্কার। পক্ষান্তরে বার্মায় যা হচ্ছে তা অবর্ণনীয়, যেখানে সংখ্য গুরু বৌদ্ধরা সম্মিলিত ভাবে একটি বিশেষ সম্প্রদায়কে নিধনে হিংস্র হায়েনার মত জাপিয়ে পড়ছে সেই সংগে সীমান্ত রক্ষীবাহিনী, পুলিশ, সেনাবাহিনী তথা সরকারী সকল যন্ত্র।
তাই আপনার লেখার শিরনাম ** সহানুভূতিটা কি শুধু রোহিঙ্গাদের জন্য** খুবই আপত্তি জনক। সেই সংগে আপনার চেহারাও উন্মচিত।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৭
কুহুক বলেছেন: বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা ১৯৭১ এর পর থেকে ঘতছে জার জন্য এদেশে সংখ্যা লঘু দের সংখ্যা ১৪ % থেকে নেমে ৭% এ চলে এসেছে । মায়ানমারে হয়তো একসাথে এক সময়ে অত্যাচার হচ্ছে আর বাংলাদেশে ৪০ বছর ধরে প্রতিদিন সঙ্খালঘুরা নির্যাতিত হচ্ছে । আর তাছারা মায়ানমারে অত্যাচারের অধিকাংশ ছবি ভুয়া
৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: দেখুন মশাই বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক মেলবন্ধন খুব কম দেশেই আছে বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায়। যেখানে সংখ্য গুরুরা সম্মিলিত ভাবে একটি বিশেষ সম্প্রদায়কে নিধনে হিংস্র হায়েনার মত ঝাপিয়ে পড়েনা সেই সংগে সীমান্ত রক্ষীবাহিনী, পুলিশ, সেনাবাহিনী তথা সরকারী সকল যন্ত্র একযোগে নিধন যগ্গে মেতে উঠেনা, মেতে ওঠেনা রাজনৈতিক নেতারা। আপনারা যারা ১৪% থেকে ৭% এ চেলে এসেছেন তা আপনাদের দোষেই; আপনারা এখনো এই দেশকে নিজের দেশ মনে করতে পারেননি, পারেননি মাটিকে আপন করতে। আপনারা ভাত খান এখানে কুলির পানি ফেলান আপনাদের পছন্দের দেশে। আপনারা টাকা কামান এদেশে জমান পছন্দের দেশে। এছাড়াও তো অনেক কুকর্ম করেন যাওয়া সময় যেটুকু যায়গা জমি আছে তা চুপে চুপে ৮/১০ জনের কাছে বিক্রি করে আরেক ঝামেলা বাধিয়ে চলে যান। যাওয়া পর ওপারে গিয়ে সুবিধা আদায়ের জন্য বলেন আমাদের ওরা নির্যাতন করে তাড়িয়ে দিয়েছে। এই তো হলো আপনাররা যারা ১৪% থেকে ৭% এ এসেছেন তাদের কাজ। এরকম আরো অনেক ফিরিস্তি দেওয়া যাবে।
সেইজন্যই মায়ানমারের অত্যাচারের ছবি আপনার কাছে ভূয়াই মনে হবে। কারণ মানবতা আপনার কাছে মূল্যহীন।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৫
কুহুক বলেছেন: কেউ সাদ করে দেশ ছারে না । অত্যাচারিত হয়েই দেশ ছাড়ে বাংলাদেশে মায়ানমারের চেয়ে বেশি অত্যাচার হয় ।
@ Asif Mohiuddin
পৃথিবীতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নির্যাতনের ওপর ভিত্তি করে একটি তালিকা প্রকাশ করেছে এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। প্রথম দেশটিতে সবচাইতে ভয়াবহ সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়, এভাবে ক্রমান্বয়ে। তালিকাটি নিম্নরূপঃ
১। সিরিয়া
২। সোমালিয়া
৩। সুদান
৪। আফগানিস্তান
৫। ইরাক
৬। ডি আর কঙ্গো
৭। পাকিস্তান
৮। মিয়ানমার
৯। বাঙলাদেশ
১০। ভারত
দশটি দেশের মধ্যে ডি আর কঙ্গো, মিয়ানমার এবং ভারত ছাড়া বাকি সাতটি দেশ মুসলমান অধ্যুষিত। অনেকগুলোর রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। এই তালিকার বাইরে যেসব ইসলামিক দেশ আছে, যেমন সৌদি আরব, সেখানে আসলে সংখ্যালঘু বলেই কিছু অবশিষ্ঠ নেই। অন্য কোন ধর্মের মানুষের প্রকাশ্য ধর্ম পালনের অধিকার পর্যন্ত নেই। মন্দির বা উপাসনালয় তৈরি করা তো দুরের কথা।
এবারে অন্যদের দোষারোপ না করে ভাবুন। ভাবা প্রাকটিস করুন।
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৮
বিজন রয় বলেছেন: কারো কারো চোখ থাকতেও অন্ধ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: সবার উপরে মানুষ সত্য।
মানবিকতার সবার উপর।