![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অসাম্প্রদায়িকতাতে বিশ্বাস করি
শুরু করি কিভাবে মায়ানমার দের উপর এই হামলা শুরু হইছিল সেখান থেকে । প্রথমে রহিঙ্গার সন্ত্রাসীদের আক্রমনে নিহত হয় ৭ বার্মা সেনা । তারপর থেকেই সেনাবাহিনীর অত্যাচার শুরু হয় যা দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে । এই সন্ত্রাসী গুষ্টির ফল বহন করছে সাধারন রহিঙ্গা নারী পুরুষ । আর এই নিয়ে রাজনীতি শুরু করেছে আমাদের দেশের এক অসাধু গ্রুপ । জাদের মায়াকান্না শুধু মায়ানমারদের প্রতি কিন্তু নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের প্রতি নেই । সহানুভূতিটা কি শুধু রোহিঙ্গাদের জন্য
রোহিঙ্গাদের উপর অত্যাচার হচ্ছে এ কথা সত্য । কিন্তু অনেকে একে ১৯৭১ এর সাথে তুলনা করছে বলছে ভারত বাংলাদেশের ১.৫ কোটি শরণার্থীদের আশ্রায় দিয়েছিল আমরা কেন দিবনা । দেখেন ভারত অবেক বড় দেশ ওদের জনসংখ্যার ঘনত্ব ২৭৩ জন প্রতি বর্গ কিলোমিটারে সেখানে বাংলাদেশের ঘনত্ব ১২০০ জনের মত যা পৃথিবীর সব চেয়ে ঘনবসতি পূর্ণ দেশ । অন্য দিকে ভারত ভালভাবে জানত বাংলাদেশ স্বাধীন হলে এরা ফিরে যাবে । কিন্তু আমরা এ কথা জানি রোহিঙ্গাদের আশ্রায় দিলে মায়ানমার ওদের কখনো ফিরিয়ে নিবে না । কিন্তু রোহিঙ্গাদের এই অবস্থায় মায়ানমারের থাকও অসম্ভাব । ওখানে শিশুরা পর্যন্ত আক্রান্ত হচ্ছে । আমরা জোর করে ওদের মায়ানমারে ফিরিয়ে দিলে বিষয় তা অমানবিক হবে । এবং এই লোক গুলোর মৃত্যুর দায় আমাদের উপর পড়বে । আর সত্তব কথা বলতে কি রহিঙ্গারা বাঙ্গাদেশের মত দেশে এসে খাবে কি এদের জমি নেই ঘরবাড়ি নেই । জীবন বাচাতে এদের অধিকাংশই অপরাধ কাজে লিপ্ত হবে কারণ বাংলাদেশ একটি দরিদ্র দেশ এদের দায়িত্ব সারা জীবন রাষ্ট্র নিতে পারবে না । এর আগে যে সব রহিঙ্গারা এসেছে আমরা জানি এদের একটা অংশ ইয়বা ব্যাপ্সা চুরি ছিনতাই সহ বিভিন্ন অপরাধ মুলক করম কাণ্ডে জরিত ছিল ।আর এরা এসে যে আবার বৌদ্ধদের উপর অত্যাচার করবে না তার কোন গ্রান্তি নেই রামুর সময়ও অনেক রহিঙ্গা কে দেখেছি । তাই এখন উচিত বিশ্বের সব দেশের নেতাদের এক হয়ে এই সমস্যার সমাধান করা কারণ এটা শুধু মায়ানমারের সমস্যা না । আন্তর্জাতিক সমস্যা । সব দেশ এসে মায়ানমারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে । এতেই প্রকৃত সমাধান
আমরা চাই সব দেশের সাম্প্রদায়িক হামলার বিচার হোক তা হিন্দু হোক বা মুসলিমদের উপর হোক । কারণ পৃথিবী থেকে হানা হানি মুক্ত নিরাপদ করার দায়িত্ব আমাদের । নিচের লেখাটুকু ব্লগার Asif Mohiuddin এর কলম থেকে নেওয়া
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন চলছে বেশ কয়েক বছর ধরেই। ২০১২ সালে এই নিয়ে অনেকবারই লিখেছি, কিন্তু এরপরেও বারবার বলা হয়েছে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন নিয়ে আমি নাকি 'যথেষ্ট' পরিমাণ লিখি নি। যারা বলছেন, তাদের প্রফাইলে ঢুকলেই দেখতে পাচ্ছি, হিন্দুদের মালাউন বলে গালাগালি করে তাদের দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যাওয়ার পরামর্শ তারা দিয়েছেন। রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদ হিসেবে দেশের বৌদ্ধদের জবাই করার প্রত্যয়ও তারা ব্যক্ত করেছেন। সেই সাথে, নানা দেশের ছবি সংগ্রহ করে সেগুলোকে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের ছবি বলে ফেইসবুকে প্রচার করছেন।
তাই বলে কি আমি রোহিঙ্গাদের ওপর আক্রমণের সমর্থন করছি? না, তা তো করছি না। কিন্তু শুধুমাত্র প্যালেস্টাইনে কিংবা ভারতে কিংবা মিয়ানমারে মুসলিমের ওপর নির্যাতন হলে যেই হাহাকার শুনি, যেই কান্নাকাটি শুনি, সেই একই কান্নাকাটি হাহাকার হ্যাশট্যাগ অন্যান্য ক্ষেত্রেও দেখতে চাই। চাকমা মারমা সাওতালদের ওপর যখন বাঙালি সেটেলার মুসলমান আক্রমণ করে, বৌদ্ধ হিন্দুদের ওপর যখন পাশবিক নির্যাতন চালায়, বাঙলাদেশেই, সেসব ফেলে যখন প্যালেস্টাইনের মুসলিমদের নিয়ে দিনের পর দিন হ্যাশ ট্যাগ দেখি, তখন বিরক্ত হই। কিন্তু এই সংখ্যালঘু নির্যাতন থামাবার উপায় কী?
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ধর্মীয় বা জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতন থামাবার একমাত্র উপায় হচ্ছে, নিজের দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন স্বীকার করে নিয়ে সেটা সংশোধনের পথ খুঁজে বের করা। ধর্ম এবং জাতিসত্ত্বার ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্র যেন কাউকে অবহেলা না করে, কারোর অধিকার হরণ না করে, সেটা নিশ্চিত করা। এটা না করলে আপনি মিয়ানমারের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদ করার অধিকার অর্জন করেন না। আপনি যখনই বলবেন, বাঙলাদেশে হিন্দু বৌদ্ধ আদিবাসীরা খুব সুখে আছে, তখনই পৃথিবীর যেকোন দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন বিষয়ে আপনার সকল বক্তব্যই আবর্জনায় পরিণত হবে। আপনি শুধু হাস্যরস সৃষ্টি করতেই পারেন। এটাকে হিপোক্রেসি বলে। আর হিপোক্রেটদের থেকে আর যাই হোক, প্রতিবাদ আশা করি না।
পৃথিবীতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নির্যাতনের ওপর ভিত্তি করে একটি তালিকা প্রকাশ করেছে এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। প্রথম দেশটিতে সবচাইতে ভয়াবহ সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়, এভাবে ক্রমান্বয়ে। তালিকাটি নিম্নরূপঃ
১। সিরিয়া
২। সোমালিয়া
৩। সুদান
৪। আফগানিস্তান
৫। ইরাক
৬। ডি আর কঙ্গো
৭। পাকিস্তান
৮। মিয়ানমার
৯। বাঙলাদেশ
১০। ভারত
দশটি দেশের মধ্যে ডি আর কঙ্গো, মিয়ানমার এবং ভারত ছাড়া বাকি সাতটি দেশ মুসলমান অধ্যুষিত। অনেকগুলোর রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। এই তালিকার বাইরে যেসব ইসলামিক দেশ আছে, যেমন সৌদি আরব, সেখানে আসলে সংখ্যালঘু বলেই কিছু অবশিষ্ঠ নেই। অন্য কোন ধর্মের মানুষের প্রকাশ্য ধর্ম পালনের অধিকার পর্যন্ত নেই। মন্দির বা উপাসনালয় তৈরি করা তো দুরের কথা।
এবারে অন্যদের দোষারোপ না করে ভাবুন। ভাবা প্রাকটিস করুন।
আমরা কখনো সাম্প্রদায়িক হামলা চাই না । কারণ এগুলয় ধংস ছাড়া আর কিছুই হয়না । বাংলাদেশে আজ বৌদ্ধরা অত্যাচারিত হলে কাল মায়ানমারের মুসলিমরা অত্যাচারিত হবে । এর শেষ কোথায় ? আসুন আমরা সবাই মিলে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী হয়ে এগিয়ে যাই সামনের দিকে ।যেদিন আমরা চারিদিকে হিন্দু মুসলিম দেখা বাদ দিয়ে শুধু মানুষ দেখব সেদিনি ই আমরা প্রকৃত মানুষ হয়ে উঠতে পারবো । আসুন আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশে একটা অসাম্প্রদায়িকতার চারা রোপণ করি যখনি একে উপড়ে ফেলা হবে তখনি বাংলাদেশের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে "
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২১
কুহুক বলেছেন: @ বিজন রয় বিপন্ন সভ্যতা কে নিরাপদ সভ্যতা করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: বাংলাদেশীদের ফেসবুক ছাড়া আর কোন জাতির ফেসবুকে এই ভয়াবহ অমানবিকতা নিয়ে টু শব্দ নেই। মিয়ানমারের বেশ কিছু লোককে কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে।মানবিকতা নামের কোন বস্তুর সাথে এদের পরিচয় নাই। এদের ফেসবুকে গেলে দেখবেন এরা তাদের সেবনাবাহিনীকে সাধুবাদ জানাচ্ছে রোহিঙ্গাদের নির্যাতন করার জন্য!!! আর আজকের টেকনোলজির যুগে বাংলাদেশ বাদে বাদবাকি পুরো দুনিয়ার ভাবখানা এমন যে এই বিষয়ে তারা কিছুই জানে না! তাহলে মানবতা দেখানোর দায় কি শুধু বাংলাদেশের ? বাংলাদেশে যেখানে নিজ দেশের মানুষেরই কোন নিরাপত্তা নাই, দুর্বলের ওপড় সবল সেখানে সদা খড়ঢ়হস্ত। নিজ দেশের এইসব অরাজকতার বিরুদ্ধে বরং সোচ্চার হওয়া অধিক প্রয়োজনীয়। আজকের যুগে দেশপ্রেম, মানবতা নিজ দেশের সীমান্ত পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। এটাই বাস্তবতা।
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আং ফাং সুচি কে যারা শান্তিতে নোবেল দেয় তাদের দায় রোহিঙ্গা মানবতার। বাংলাদেশ এখনো এত বিশাল কিছু হয়নি যে শরণার্থী নিবে। আমাদের দেশের লোক জন জলবায়ু শরণার্থী হতে চলেছে। আবেগ দিয়ে বাস্তবতার বিচার চলে না। যারা এসব দাবি করছে তারা কোন উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায় সেটা সবাই জানে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬
কুহুক বলেছেন: বাংলাদেশের শত শত মানুষ না খেয়ে আছে আমরা কেন অন্যের দায়ভার নিজেদের কাধে নিবো
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
কুহুক বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন । আগে আমার দেশের মানুষের অধীকার নিচশিত করি পড়ে অন্যদের কথা ভাববো
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
রোহিঙ্গা ইস্যুতে যারা চায় জনগনের উপর বোঝা চাপিয়ে খালাস হতে তাদের সকলের লিশট করে তাদের বাড়ি বাড়ি যে গুলো আছে সেগুলো রোহিঙ্গা পাঠানো উচিত।
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯
কুহুক বলেছেন: কয়েকশো রোহিঙ্গা মারার জন্য যদি বারমা দূতাবাস ঘেরাও হয় তাহলে ৩০ লাখ মানুষ মারার জন্য পাকিদের বেশ্যালয় ঘেরাও হবে না কেন? জিহাদি ভাইরা জবাব দেন!!!!! সামনে ডিসেম্বর, বাংলাদেশের কিছু শ্রেণীর মানুষের কুত্তা পাগল হবার মাস। বালির বস্তা রেডি রাখা হোক 'গুল্কাশান কাহ কাশান' এর সামনে।
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২৬
বাবা বিড়াল বলেছেন: ধরুন পৃথিবীতে নতুন একটি ধর্ম আসল যার নাম মানব ধর্ম। তারা সবাইকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করার নীতি প্রচার করা শুরু করল। জনপ্রিয়তা পেয়ে ক্ষমতায় বসল। কিছু মানুষ আগের ধর্ম ছাড়তে চাইলনা। এবার ক্ষমতাসীনরা মানব ধর্মের শত্রু বিবেচনায় সেই সব সংখ্যালঘুদের মারা শুরু করল।
এটাই মানবজাতির আদি প্রকৃতই। হিটলার নিরামিষভোজী ছিলেন। কিন্তু কোটির ওপরে মানুষ মারা তার নিকট অপরাধ মনে হয় নি।
তবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আপনার চুলকানিটা একটু বেশিই মনে হচ্ছে। আপনি বারবার মিথ্যা অভিযোগ করছেন যে বাংলাদেশের মুসলিমরা নিজ দেশের হিন্দুদের বিতাড়িত করতে চায় আর রোহিঙ্গাদের এ দেশে আশ্রয় দিতে চায়।
ফাতরামি করার আর জায়গা পান না?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১১
কুহুক বলেছেন: এর ব্যাখ্যা দেওয়ার ইচ্ছা আর নেই ১৯৭১ এর পর থেকে এমন কোন বছর নেই যেখানে হিন্দু বুদ্ধ সাঁওতাল কেউ অত্যাচারিত হয়া থেকে বাদ জায়নি । কখনো জমি দখল কখনো তাদের সম্পদ লুত বা প্রতিমা ভাংচুর বা ঘরবাড়িতে আগুন দেওয়া লেগেই আচগে জার ফলে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা আজ ১৪ % থেকে নেমে ৭% এসেছে
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪
মোশাররফ হোসেন সৈকত বলেছেন: সুচির নোবেল পুরষ্কার কেড়ে নিয়ে লেখক এবং গর্দভ আসিফ মহিউদ্দীনকে দেয়ার জন্য জোর দাবী জানাচ্ছি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪
মোশাররফ হোসেন সৈকত বলেছেন: সুচির নোবেল পুরষ্কার কেড়ে নিয়ে লেখক এবং গর্দভ আসিফ মহিউদ্দীনকে দেয়ার জন্য জোর দাবী জানাচ্ছি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
কুহুক বলেছেন: শান্তিতে যারা নোবেল পাইছে সুচি ,ইউনুস , মালালা একটু বলবেন এরা শান্তির জন্য কি কাজ করেছে ? ? প্লিজ
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৪৪
দূরের যাত্রী বলেছেন: আমাদের পূর্ব দিকের দেশগুলো আসলেই বড় নির্দয়। যদিও তাদের অধিকাংশ অহিংসার পরম ধর্মে বিশ্বাসী।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৬
কুহুক বলেছেন: দোষারোপের রাজনীতি কখনো সমাধান আনেনা উপরে একটা জরিপ দিছি দেখেনেন । কোন দেশ গুলতে সংখ্যালঘু নির্যাতন বেশি হয়
১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৩
কাউয়ার জাত বলেছেন: আমি পাকিদের বেশ্যালয় ঘেরাও করতে রওয়ানা হচ্ছি। আপনিও বাঁশ নিয়ে শাহবাগে চলে আসুন। এবার আর ইমরান এইচ সরকাররে বেইল দিমুনা। আপ্নেরেই নেতা বানাইয়া দিমু।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
কুহুক বলেছেন: আমার নেতা হবার দরকার নেই । শুধু অপরাধকে ধর্মীয় বিবেচনায় না দেখে মানবিক দিক দিয়ে দেখলেই হয়
১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আসুন আমরা সবাই মিলে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী হয়ে এগিয়ে যাই সামনের দিকে ।যেদিন আমরা চারিদিকে হিন্দু মুসলিম দেখা বাদ দিয়ে শুধু মানুষ দেখব সেদিনি ই আমরা প্রকৃত মানুষ হয়ে উঠতে পারবো । আসুন আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশে একটা অসাম্প্রদায়িকতার চারা রোপণ করি যখনি একে উপড়ে ফেলা হবে তখনি বাংলাদেশের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে " .........এগুলো আমার অন্তরের কথা, স্যালুট আপনাকে।
১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ১। সিরিয়া
২। সোমালিয়া
৩। সুদান
৪। আফগানিস্তান
৫। ইরাক
৬। ডি আর কঙ্গো
৭। পাকিস্তান
৮। মিয়ানমার
৯। বাঙলাদেশ
১০। ভারত
...........সংখ্যালঘু শব্দটাকেই আমাদের ঘৃণা করা উচিৎ, সবাই আমরা মানুষ হলে সংখ্যালঘু হবো কেমনে? তবে .সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারের এই গ্রাফটা দেখে সত্যিই আমি ভাবছি, আমরা আর মানুষ হতে পারলাম না। বিশেষ করে মুসলিম দেশের সংখাধিক্য তো আরো বেশী ভাবনার বিষয়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
কুহুক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কিন্তু খুব কম লোকেরই দেখলাম এই কথা গুলোর দিকে নজর কম গেছে । সব প্রশ্ন করছে দেখেন কোন দিকে ?
১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২১
কাউয়ার জাত বলেছেন: বাহ! লেখক নিজেই দেখছি ৪০০ পাঠকের সমান। দোনাগাজী মার্কা পোস্ট লেখে অথচ পাঠক সাড়ে ছয়শ!
এর আগেও দেখেছি মন্তব্য পড়েনা দুইটাও কিন্তু সর্বাধিক পঠিত হয়ে ঝুলে থাকে।
কুহুক সাহেব, এখন থেকে আপনার আর কষ্ট করে ক্লিক মেরে মেরে পাঠক হিট বাড়ানোর প্রয়োজন নেই। মানে মানে, আমিই আপনার হয়ে ক্লিক মেরে দিতে আগ্রহী। এবার বলুন প্রতি ক্লিকে আমাকে কত দিবেন?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৩
কুহুক বলেছেন: আমার ক্লিক মারার কোন ইচ্ছা নেই । আমার প্রত্যেক শিরোনাম গুলো দেখেন হয় কোন প্রশ্ন রাখা আছে বা এমন কিছু শিরোনাম দেওয়া থাকে যা মানুষ একবার হলেও ধুকতে বাধ্য । মানুষ সব সময় চায় ব্যাতিক্রম বা বিতর্ক মুলক কিছু পড়তে যে গুলো আমার লেখায় থাকে
১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
অতিকায় অমাবস্যা বলেছেন: আজ ইন্ডিয়া যদি তাদের দেশের বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে সীমান্তে ছেড়ে দেয়, আপামর বাঙালিরা তখন কি বলবে? জানতে ইচ্ছে করে! সংখ্যাটাতো রোহিঙ্গাদের থেকে অনেকগুন বেশি
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৫
কুহুক বলেছেন: বাংলাদেশে তখন পা দেওয়ার জায়গা থাকবে না ।
১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
প্রামানিক বলেছেন: ধর্মের উগ্রতা বাদ দিয়ে সবাইকে মানুষ হিসাবে মূল্যায়ন করা দরকার।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
কুহুক বলেছেন: ঠিক বলেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
বিজন রয় বলেছেন: বিপন্ন সভ্যতা।