![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডাক্তারী বিদ্যায় অধ্যনয়রত শিক্ষানবিস একজন। ছোট বেলা থেকেই সৃজনশীল কাজ ভাল লাগে। বাবার অনুপ্রেরণায় প্রথম লেখালেখির শুরু। ভাল লাগে ছবি তোলতে। বেশ কয়েকবার ছবি প্রদর্শিত ও হয়। এইতো লেখালেখি,ছবি,পড়াশোনা,মানব সেবার ইচ্ছা। সব মিলিয়েই আমি।
একজোড়া রঙিন চুড়িওয়ালা হাত,
কালো চোখের চাহুনি,
আর পায়েলের টুংটাং কিছু আওয়াজ ।
এতটুকুই যথেষ্ট বালিকা...
তোমার মন্ত্রে আমায় বশীভূত করতে।
জানি লোক সমাজ
আড়ালে কথা কানাকানি করবে,
বলবে এই ছেলেটা বুঝি
লজ্জা শরমের মাথা খেল।
আমি মুচকি হেসে আর একবার
প্রাণ ভরে দেখে নেব তোমাকে।
কবে আসবে তুমি আমার জীবনে?
যেমন করে উত্তপ্ত চৈত্রের পর
আকাশ কাঁপিয়ে কাল বৈশাখী ঝড় আসে ।
যেমন করে উড়িয়ে নিয়ে যায়
এক একটি খড়খূটো !
ঠিক তেমন করে উড়িয়ে নিও আমায়
বাঁধা দিবো না বরং আরো বেগে উড়ে যাবো।
"হাতের উপর হাত রাখা সহজ নয়,"
আবার সহজও তো বটে,
ঠিক যেভাবে ধরে রাখে সোনালী ফসল
কিষাণীর ঠোঁটের উন্মত্ত হাসিকে।
আমি না হয় পাখিই হয়ে যাব
তোমায় পেয়ে গেলে,
যেন আমায় কেউ ছুঁতে না পারে,
যেন কেউ কাছে আসতে না পারে।
ছল ছুতোর বাহানায় কেউ যেন বলতে না পারে
তুমি ছাড়া আমি অন্য কারো।
হাসছো তুমি??
জানো হাসলে না তোমাকে অন্যরকম লাগে,
যার বর্ণনা ভাষায় অপ্রকাশিত।
যেন পৃথিবীর শুদ্ধতম অনুভূতির অশরীরী আগমন।
সেই অনুভূতিতে আমিই হবো তোমার
একমাত্র কাল্পনিক পুরুষ,
আর তুমিই হবে আমার জীবনের
একমাত্র নিশিথীনির প্রত্যুষ ।
১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
রঙ্গীন ঘুড়ি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ বিজন রয়। শুভ কামনা
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০০
বিজন রয় বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
+++