দুর্ধর্ষ যোদ্ধা আজম খান

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৭

রেল লাইনের ঐ বস্তিতে - - - - জন্মেছিলো একটি ছেলে
ছেলেটি মরে গেছে- - - - - -হায়রে হায় বাংলাদেশ n "" দুর্ধর্ষ যোদ্ধা আজম খান """
১৯৭১ সালে যুদ্ধ শুরু হলে, তিনি পায়ে হেঁটে আগরতলা চলে যান। আগরতলার পথে সঙ্গী হন তার দুই বন্ধু। এসময় তার লক্ষ্য ছিল সেক্টর ২ এ খালেদ মোশাররফের অধীনে যুদ্ধে যোগদান করা।যুদ্ধ প্রশিক্ষণ শেষে তিনি কুমিল্লায় পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে সমুখ সমরে অংশ নেয়া শুরু করেন। কুমিল্লার সালদায় প্রথম সরাসরি যুদ্ধ করেন। আজম খান ছিলেন দুই নম্বর সেক্টরের একটা সেকশনের ইন-চার্জ। উল্লেখযোগ্য ছিল তার নেতৃত্বে সংঘটিত "অপারেশান তিতাস"। তাদের দায়িত্ব ছিল ঢাকার কিছু গ্যাস পাইপলাইন ধ্বংস করার মাধ্যমে বিশেষ করে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল (বর্তমান শেরাটন হোটেল), হোটেল পূর্বাণী'র গ্যাস সরবরাহে বিঘ্ন ঘটানো। এর আগে তারা মাদারটেকের কাছে ত্রিমোহনীতে সংগঠিত যুদ্ধে পাক সেনাদের পরাজিত করেন।

ক্রিকেটার হিসেবে আজম খান তৈরি করে গেছেন অনন্য এক রেকড । তিনি দেশের বয়স্ক ক্রিকেটার হিসাবে ৪১ থেকে ৫০ বছর পযন্ত একটানা ১০ প্রায় দশ বছর প্রথম বিভাগ ক্রিকেট খেলে গোপীভাগ ফ্রেন্ডস ক্লাবের হয়ে । তিনি ছিলেন একজন অল- রাউন্ডার ।
আজম খান ছিলেন একাধারে গীতিকার, সুরকার ও গায়ক৷ বাংলাদেশে পপ সংগীতের অন্যতম পথপ্রদর্শক৷ তাঁর চটুল পপ আঙ্গিকের সংগীত বাংলাদেশের যুব সমাজের কাছে পেয়েছে বিপুল সমাদর৷ শুধু বাংলাদেশেই নয় গোটা উপ মহাদেশেও আজম খান পেয়েছেন অসাধারণ জনপ্রিয়তা৷
# আমি বাংলাদেশের আজম খান
বাংলাতে গাই পপ গান
# ওরে সালেকা ওরে মালেকা।
ও রে ফুলবানু পারলি না বাঁচাতে।।
# s আসি আসি বলে তুমি আর এলে না
আসি আসি বলে তুমি আর এলে না
# আলাল ও দুলাল
আলাল ও দুলাল
তাদের বাবা হাজি চান
চানখা পুলে প্যাডেল মেরে পৌছে বাড়ী
.
২৮শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৫০ ---- ৫ই জুন, ২০১
- - - - - - - - - - - - - - -গুরু তোমায় সালাম - - - - - -- - - -
অনেক দিন পর তাহার কথা মনে পড়লো তাই বিভিন্ন দিক থেকে তথ্য সংগ্রহ করে একটা পোস্ট করে ফেলল্লাম
‪#‎Ronykhan_ron‬

২ টি +১/-০