![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ব্লগে সবাইকে স্বাগতম। লেখালেখি করতে আমার ভালো লাগে। লেখার সকল ভূবনে বিচরণ করতে আমি ভালোবাসি। চেষ্টা করবো নতুন কিছু দেওয়ার। আপনারা অনেক অনেক ভালো থাকবেন আর আমার জন্য দোয়া করবেন। আপনারা আমাকে মেইল করতে পারেন: [email protected] অথবা ফোন করতে পারেন ০১৯২৫-১৭৩৪৫৪ এই নাম্বারে।
আমার এ লেখাটি মূলত আপনাদের মতামত জানার জন্য। আশা করি আমার এ লেখাটি যাদের চোখে পড়বে তারা তাদের মূল্যবান মতামত প্রদান করবেন। আপনারা জানেন আল্লামা দেলওয়ার হোসাইন সাইদীর রায় যেকোন দিন ঘোষণা করা হবে। খুব সম্ভবত আগামী সপ্তাহে রায় ঘোষিত হতে পারে। মোটামুটি ধরে নেওয়া যায় ফাঁসির আদেশই বহল থাকবে। কারণ আসামীপক্ষ যেসকল ডকুমেন্ট আদালতে পেশ করেছে তার কোনটাই গ্রহণ করা হয়নি। সে হিসেবে ধরে নেওয়া যায় উনার রায় আগে থেকেই ঠিক করা আছে।
আন্তর্যাতিক আদালতের মামলাগুলোর মধ্যে এ মামলাটিই সবচেয়ে বিতর্কিত। শুরু থেকেই মামলাটি বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। স্কাইপি কেলেঙ্কারি, সাক্ষি অপহরণ, সেফ হোম কেলেঙ্কারিসহ হাজারো বিতর্কের জন্ম দিয়েছে এই মামলাটি।
সর্বশেষ যা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে তা হচ্ছে, আসামি পক্ষ থেকে দাখিল করা মমতাজ বেগমের মামলার চার্জশিট বিবেচনায় নেয়ার আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়া। ইব্রাহিম কুট্টি হত্যা বিষয়ে তার স্ত্রী মমতাজ বেগম ১৯৭২ সালে পিরোজপুরে যে মামলা করেছিলেন সেই মামলার জিআর (জেনারেল রেজিস্টার) তলবের আবেদন করে আসামি পক্ষ গত ১৩ এপ্রিল। একই আবেদনে আসামি পক্ষ মমতাজ বেগমের মামলার চার্জশিটের মূল সার্টিফাইড কপি জমা দিয়ে তা বিবেচনায় নেয়ার আবেদন করে। সাঈদীকে যেসব অভিযোগে ট্রাইব্যুনাল মৃত্যুদ- দিয়েছিল তার মধ্যে ইব্রাহিম কুট্টি হত্যার অভিযোগ অন্যতম। আসামিপক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, এ ঘটনায় ইব্রাহিম কুট্টির স্ত্রী ১৯৭২ সালে যে মামলা দায়ের করেছিলেন সেখানে সাঈদীকে আসামি করা হয়নি। এ মামলার চার্জশিটেও তার নাম নেই। এ মামলার এজাহার এবং চার্জশিটের ফটোকপিও আদালতে দাখিল করে আসামিপক্ষ। তবে দাখিল করা এজাহার ও চার্জশিটের বিশ্বাসযোগ্যতা নেই বলে উল্লেখ করেন এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। তিনি মঙ্গলবার বলেন, যে এজাহার ও চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে তা জাল ও ভুয়া।এসব প্রশ্নের জবাবে আসামিপক্ষের আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছিলেন, আপনারা মামলার রেকর্ড তলব করেন। রেকর্ড তলব করলেই বোঝা যাবে কোন এফআইআর হয়েছিল কি না, চার্জশিট হয়েছিল কিনা? আপনারা গোড়ায় হাত দিন। গোড়ায় হাত দিতে সমস্যা কোথায়? গতকাল আপিল বিভাগ এ নিয়ে দায়ের করা আবেদন খারিজ করে দেয়।
এ মামলার শুনানিতে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী এবং দেলাওয়ার শিকদার এক ব্যক্তি কিনা সে প্রশ্ন বারবার উত্থাপিত হয়েছে। আসামিপক্ষের আইনজীবী এস এম শাহজাহান বলেছিলেন, গত ৭৫ বছরে কেউ বলেনি মাওলানা সাঈদীর নাম কখনও দেলাওয়ার শিকদার ছিল। দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী এবং দেলাওয়ার শিকদার আলাদা ব্যক্তি। তাদের পিতার নামও আলাদা। প্রসিকিউশন একটি ডকুমেন্টও হাজির করতে পারেনি যেখানে শিকদার পরিবর্তন করে সাঈদী যুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বলা হয়, দেলাওয়ার শিকদার এবং দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী একই ব্যক্তি।
নানা দিক দিয়ে মামলাটি বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। সামু ব্লগে যারা আছেন তাদের কাছে আমার প্রশ্ন আপনারা কে কে সাইদীর ফাঁসি চান এবং কারা ফাঁসির বিপক্ষে। আশা করি আপনারা সবাই আপনাদের মূল্যবান মতামত প্রদান করবেন।
আমি জানিনা আমার এ লেখাটি কতক্ষন ব্লগে থাকবে। আমি জানি এ লেখার বিপরিতে অনেকেই রিপোর্ট করবেন। রিপোর্ট এর পরিপেক্ষিতে হয়তো আমার এ লেখাটি সরিয়ে নেওয়া হতে পারে।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫০
এই আমি সেই আমি বলেছেন: Saidir namer age allama ken? Goaler malik bole ei goru sei goru ar tora kos ei kader sei kader na ,ei saidi sei saydi na.
Ebar surzer dike takiye thak .
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
এম এ কাশেম বলেছেন: এই বিচার বিচার নয়
আর ও বিচার আছে,
কাল কেয়ামতের ময়দানে
ফলাফল হাতে পাবে যথা নিয়মে।
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
ধুমধাম বলেছেন: আইন জেনে লিখতে বসেন
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: ভোটা ভুটি করে ফাঁসীর রায় হয়না বরং আপনি আর একটি ফৌজদারি আইনে নিজেকে কাঠগড়ায় দাঁড়াবার সুযোগ করে দিচ্ছেন । পোস্টটি নিজেই সরিয়ে ফেলুন ।
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: বিচার প্রক্রিয়াটি এখন যে পর্যায়ে গেছে, তাতে সাইদীর ফাঁসী ছাড়া অন্য কোন রায় দিয়ে তা হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি চরম অবমাননা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বিচারকরা এতটা ঝুঁকি নেবেন বলে মনে হয়না। এর আগে কাদের মোল্লার ট্রাইব্যুনালে দেওয়া রায় নিয়ে বিচারকদের কেবল রাজাকার গালি খেতে বাকী রয়ে গিয়েছিল। তার পরে এমন কোন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি যে, ফাঁসী ভিন্ন অন্য কোন রায় দিতে বিচারকদেরকে দুবার ভাবতে হবে। কি আর হবে? কয়েকশ' মানুষ মারা যাবে। তাতে চেতনাধারীদেরই লাভ। যারা মারা যাবে, ধরে নেয়া হবে, তার ৯০%ই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী পক্ষ।
ফাঁসীর রায় দিলে দু দিকেই লাভ - একদিকে জনমনে প্রভ সৃষ্টিতে পারদর্শী সাইদীর মত একজন ঝুঁকিপ্রবণ প্রতিপক্ষকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেয়া যায়, অন্যদিকে বিরোধী মতাবলম্বী কয়েকশ' মানুষকে পাখির মত গুলি করে করে মারা যায়। সরকার এই সুযোগ ছাড়বে কেন?
৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫০
অেসন বলেছেন: কাদের মোল্লা নিয়েও অনেক সন্দেহের অবকাশ ছিল। কিন্তু রায় কার্যকরের
পর পাকিস্তান পার্লামেন্ট প্রমান করেছে আদালতের রায় ভূল ছিল না।
সুতরাং অপেক্ষা করেন, সত্য প্রমানিত হবেই
৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: হু ইজ আল্লামা ? ম্যাশিনম্যান??
৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
শিক্ষানবিস বলেছেন: আমার কথা হল :
এক. এই ব্লগটি একটি ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠি কর্তৃক পরিচালিত। এখানে মতামত দিলে থাকবে না। তবু চেষ্টা করতে দোষ কি?
দুই. যারা আদর্শ আর ঈমানিয়্যাতের চর্চা করেন, আর আল্লাহর দরবারে তা মকবুল হয়ে যায়, তাদের চুরান্ত পরীক্ষা দিতে হবে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে আল্লাহ মজলুমকে উন্নত মর্যাদা দান করেন। দুনিয়ায় তাদেরকে অমর করে রাখেন আর জালিমদের মহা-গজবে নিপতিত করেন। এটা মহান আল্লাহর একটি সিস্টেম।
তিন. সাঈদী সাহেবকে খুন করা ইসলামের বিরুদ্ধে একটি দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্র। তবে সাঈদীকে হত্যা করলেই ওরা সফল হবে, তা নয়। ওরা ইসলামকে বাধা-গ্রস্ত করতে পারবে না, এটাই সাঈদীদের সফলতা আর ওদের ব্যর্থতা।
চার. ওমা মুহাম্মাদুন ইল্লা রাসূল....., আমার মনে হয়, এই আয়াত ও তারপরের কয়েকটি আয়াতে দিক-নির্দেশনা রয়েছে।
পাচ. যত নবী-রাসূল, সাহাবী, ইমাম ও ইসলামিক স্কলারদের ইসলামের কারণে হত্যা করা হয়েছে, তাদের কাউকে কিন্তু ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে বলা হয়নি, ইসলামের কারণে তোমাকে হত্যা করা হল। সকল সময়ের ক্ষমতাসীনরা এদের খুন করতে এক বা একাধিক মিথ্যা অভিযোগ দাড় করিয়ে তাতে অভিযুক্ত করেই খুন করেছে। আল কুরআনে বর্ণিত ইসলামী আন্দোলেনের ইতিহাসগুলো আমাদের স্পষ্টভাবে সেটাই বলে যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
এই আমি সেই আমি বলেছেন: Saidir namer age allama ken? Goaler malik bole ei goru sei goru ar tora kos ei kader sei kader na ,ei saidi sei saydi na.
Ebar surzer dike takiye thak .