নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইচ্ছেটাই প্রবল; লেখালেখি দুর্বল

চারপাশে আত্মমুগ্ধ আদিমতাবোধ, আর গ্রন্থিবদ্ধ চিন্তা; সেখান থেকে মুক্তির পথ খুঁজি...

সেতু আশরাফুল হক

All time young and well ইমেইল করুন: [email protected] @লেখক কর্তৃক সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত

সেতু আশরাফুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

'ইসলামী ব্যাংকে'র টাকায় জাতীয় সংগীতের বিশ্বরেকর্ড হচ্ছে না।

১৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১২

সরকারের তথ্যম্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর আজ রাত সাড়ে দশটায় এটিএন নিউজের এক টকশোতে জানান যে, ইসলামী ব্যাংকের নিকট থেকে কোন অর্থ গ্রহণ করা হয়নি। এর পূর্বে তথ্যমন্ত্রী ও সংস্কৃতিমন্ত্রী দুজন পৃখক বক্তব্য দিয়েছিলেন। তথ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, 'নেয়া হয়েছে, কিন্তু নেয়াটা উচিত হয়নি'। এই টাকা ফেরত দেয়া হবে বলেও তিনি জানিযেছিলেন।



অন্যদিকে প্রিন্ট মিডিয়ার বরাত থেকে জানা যায়, ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা এ কর্মসূচিতে তিন কোটি টাকা দিয়েছে। এবং প্রধানমন্ত্রীর হাতে তা তুলে দেয়া হয়েছে।



আমাদের কথা: আমরা ইসলামী ব্যাংকের টাকায় জাতীয় সংগীতের বিশ্বরেকর্ড চাই না। ঐটাকা নেয়া বা না নেয়ার বিষয়টি পরিস্কার করা হোক।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৩

মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: টেহা নেওয়ার সময় হুশ থাহে না কাগো থেকে টেহা নিতাছে........।
তবে মন্ত্রী ইনু আর নুর সাহেবের কাহিনী জোকার মিষ্টার বিনরেও হার মানিয়েছে

২০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৩৪

সেতু আশরাফুল হক বলেছেন: কি কমু বাই, টেহায় তো আর 'ইসলামি বেংকে'র নাম লেহা নাই।

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০০

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: ভারত সরকারের কমিডিয়ান মন্ত্রি গো থেকে দেশ যে কবে রক্ষা পাবে আল্লাহ জানে....

তবে চেক কি ফিরত দিছে নাকি হাফিস কইরা দিতছে...তবে যাই হোক ইসলামি ব্যাংক র ভা্লই প্রচার হইছে এতে....

২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬

সেতু আশরাফুল হক বলেছেন: তথ্যমন্ত্রী কিন্তু কইছে, টাকা ফেরত দিবো। তিনি আরও তথ্য দিয়েছেন, ১৯৭১ সালে বর্তমান ইসলামী ব্যাংকের এমডি জেনারেল নিয়াজীরে সোনার তলোয়ার উপহার দিছিলো, সেইটা এখন ভারতের এক যাদুঘরে শোভা পাইতেছে।

৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪০

আরিফ রুবেল বলেছেন: প্রথমত, জাতীয় সংগীত গাইতে এত অর্থের প্রয়োজনটা কোথায় যে শুধুমাত্র ইসলামী ব্যাংকের কাছ থেকেই নিতে হবে তিন কোটি টাকা !

দ্বিতীয়ত, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের ছাপ্পর মারা অনুষ্ঠানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার যেভাবে যুক্ত হচ্ছে তাতে সরকার আর বহুজাতিক যে মিলে মিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে সেটা কি কেউই খেয়াল করছে না ?

তৃতীয়ত, বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মত জাতীয় সংগীত গাওয়ার অনুষ্ঠানেও কি ভারত থেকে শিল্পী, বাদ্যযন্ত্রী, কলাকুশলী আমদানি করা হবে ?

চতুর্থত, গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম ওঠালে কি কোনভাবে বাংলাদেশে র‍্যাংকিং বাড়বে আর সেই রেটিং দেখে বিদেশী পর্যটকরা বাংলাদেশ দেখতে ভিড় করবে ?

গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম উঠিয়ে আমরা কি গুপ্তকেশ উৎপাটন করব এটা আমার মাথায় এখনও খেলতেছে না, বিশেষ করে যে রেকর্ডের স্থায়ীত্বও বেশি দিন থাকার কথা না। তবে আমরা যে হুজুগে জাতি সেটা এই ঘটনায় আবার প্রমাণ হচ্ছে সে ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.