নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসুন সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলি

আসুন সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলি

তক্ষকঁ

আসুন সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলি

তক্ষকঁ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কমিউনিস্ট জোকস্

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

রুশ ও পোলিশ একসঙ্গে ঘুরতে ঘুরতে কুড়িয়ে পেল একশ রুবল ।



প্রস্তাব দিল রুশ :



এসো, টাকাটা আমরা ভাইয়ে ভাইয়ে ভাগ করে নিই ।



উহুঁ একেবারে না । ভাই-ভাইয়ের হিসাব বাদ দাও । তার চেয়ে এসো, টাকাটা অর্ধেক অর্ধেক করে নিই ।





জিম্বাবোয়ের প্রেসিডেন্টের একশ জন প্রেমিকা । তাদের মধ্যে একজন এইডস্ এ আক্রান্ত। কিন্তু ঠিক কে, প্রেসিডেন্ট তা জানেন না ।



আমেরিকার প্রেসিডেন্টের একশ জন দেহরক্ষীর মধ্যে একজন কেজিবির এজেন্ট । কিন্তু ঠিক কে, তা তিনি জানেন না ।



সোভিয়েত প্রেসিডেন্টের একশ জন অর্থনৈতিক উপদেষ্টার মধ্যে একজনের কাছে সঠিক অর্থনৈতিক কর্মসূচীটি আছে । কিন্তু ঠিক কার কাছে, তা তিনি জানেন না ।





এক পোলিশ পুরনো এক প্রদীপ ঘষেমেজে পরিষ্কার করছিল । হঠাৎ আলাদিনের জিনের আবির্ভাব । জিন বলল, তোমার তিনটে ইচ্ছে আমি পূরন করে দিতে পারি ।



বেশ আমার প্রথম ইচ্ছে, চীন যেন পোল্যান্ড আক্রমন করে । আমার দ্বিতীয় ইচ্ছে চীন যেন পোল্যান্ড আক্রমন করে । আর আমার তৃতীয় ইচ্ছে চীন যেন পোল্যান্ড আক্রমন করে ।



জিন অবাক হয়ে জানতে চাইল এই অদ্ভুত ইচ্ছের কারণ ।



খুব সোজা । তাহলে চীনের সৈন্যবাহিনীকে ছ’বার রাশিয়ার উপর দিয়ে যেতে হবে ।





এক ভুক্তভোগী কমিউনিজমের ব্যর্থতার কারণ ব্যাখ্যা করছেন :



যদি তিরিশ বছর বয়সের আগে তুমি কমিউনিস্ট না হও, তাহলে বুঝতে হবে, তোমার হৃদয় বলে কোন পদার্থ নেই । যদি তুমি তিরিশের পরেও কমিউনিস্ট থেকে যাও তাহলে বুঝতে হবে, তোমার মস্তিষ্ক বলে কোনও পদার্থ নেই !



লিখিল I সময় 10:59 PM 1 বক্তব্য সংযোগ করুন



বিভাগ কমিউনিস্ট জোকস্



Sunday, September 03, 2006

কমিউনিস্ট জোকস্ ১২ (পশ্চিমবঙ্গ)



এর আগে আমার রাশিয়া সম্পর্কিত কমিউনিস্ট জোকস গুলো পড়ে অনেকেই চেয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের কমিউনিস্টদের উপর কিছু জোকস । বহু খুঁজে কয়েকটি পাওয়া গেল । তাই তুলে দিলাম ।



একবার এক বিধ্বংসী ঝড় পশ্চিমবঙ্গের দিকে আসতে আসতে ওড়িশার দিকে ঘুরে গেল । সেই সময় মহাকরন থেকে বলা হল যে এই ঝড় আমাদের রাজ্যে না এসে যে অন্য রাজ্যে ঘুরে গেল তার সম্পূর্ণ কৃতিত্বই দাবি করতে পারেন রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী ক্ষিতি গোস্বামী । উপকূলে ঘনীভূত সাইক্লোন অনেক চেষ্টা করেও এ রাজ্যের রাস্তার খানাখন্দ পেরিয়ে এখানে ঢুকতে পারেনি । শেষে বিরক্ত হয়ে অন্য দিকে চলে গেছে ।



মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু একটি সাংবাদিক সম্মেলনে বললেন :



এই তো প্রধানমন্ত্রী কাল আমাকে ফোন করল । তো ওরা বলল, সাইক্লোন না কী যেন আসবে এখানে । আমি ওদের বললাম, ওসব ঝড় টড় আমাদের রাজ্যে হয় না । মানুষ আমাদের সঙ্গে আছেন । মানুষই সব করেন । আমরা মানুষকে সঙ্গে নিয়েই ঝড় আটকাতে জানি । এই তো আমরা আটকে দিলাম । তো ওদের থেকে এর চেয়ে বেশী আর কী আশা করব ? ......



সল্টলেকের রাস্তায় বিকেল বেলায় পায়চারি করছিলেন এক মন্ত্রী । এমন সময় এক ছিনতাইকারী এসে তাঁকে ধরল । ছিনতাইকারী বলল আপনার যা কিছু এক্ষুনি আমাকে দিন । মন্ত্রী বিস্মিত হয়ে বললেন জানো আমি কে ? আমি একজন মন্ত্রী । তখন ছিনতাইকারী বলল – তাহলে আমার জিনিস আমাকে ফেরত দিন ।



লিখিল I সময় 1:04 AM 0 বক্তব্য সংযোগ করুন



বিভাগ কমিউনিস্ট জোকস্



Friday, July 14, 2006

কমিউনিস্ট জোকস্ ১১



বুদাপেস্টের রাজপথে দুই পথিক একটি মোটরগাড়ির খুব প্রশংসা করছে । ‘চমৎকার দেখতে’, একজন বলে,

-- রুশরা সত্যিই জানে কি করে সুন্দর গাড়ি বানাতে হয় । কি সুন্দর লাইট দুটো ।

কিন্তু এটা তো রাশিয়ান গাড়ি নয় , অন্য পথিক ভুল সংশোধন করে বলে, আপনি কি আমেরিকান গাড়ি দেখে চিনতে পারেন না ?

-- নিশ্চই পারি, প্রথম পথিকের তাৎক্ষনিক জবাব, কিন্তু আমি যে আপনাকে চিনি না !



-- সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় কি সজারুর উপর বসা সম্ভব ?

-- সম্ভব কেবল তিনটি ক্ষেত্রে ।

এক-- যদি পশ্চাদ্দেশ নিজের না হয়;

দুই-- যদি বসার আগে সজারুর কাঁটা ছেটে ফেলা হয়;

তিন-- যদি পার্টি নির্দেশ দেয়।



ঘরে একটি চেয়ার । চেয়ারের ঠিক মাঝখানে পেরেকের ছুঁচলো দিকটি উঁচু হয়ে আছে ।

ইংরেজ ঘরে ঢুকে চেয়ারে বসেই ব্যথায় ককিয়ে উঠল । তারপর এক দৌড়ে বেরিয়ে গেল ঘর থেকে ।

ফরাসি ঘরে ঢুকল, চেয়ারে বসল । এবং ইংরেজের মতই ছুটে বেরিয়ে গেল ।

রুশ ঢুকল, চেয়ারে বসল । দাঁতে দাঁত চেপে ব্যাথা সহ্য করে বসেই রইল ।

এবার ঘরে ঢুকল এক বুলগেরিয়ান । ঘরের অবস্থা দেখে বাইরে চলে গেল এবং অনতিবিলম্বে ফিরে এল আর একটি চেয়ার নিয়ে । পেরেক গাঁথল তাতে । তারপর বসে রইল রুশটির পাশে ।



১৯৭০ সালে ভয়ঙ্কর বন্যায় রুমানিয়ায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলে সাহায্য হিসেবে আমেরিকা পাঠাল ২০ লক্ষ ডলার । ভারত পাঠাল পাঁচ লক্ষ ডলার । সোভিয়েত ইউনিয়ন পাঠাল ‘সাঁতার শিক্ষা পদ্ধতি’ নামক একটি বই ।



ইজরায়েল গমনেচ্ছু ইহুদিকে কে জি বির লোকরা জিজ্ঞাসাবাদ করছে :

-- আপনার কোনো আত্মীয় বিদেশে আছে ?

-- না ।

-- মিথ্যে কথা বলবেন না । আমরা জানি, আপনার কাকা থাকেন ইজরায়েলে ।

-- বিদেশে পড়ে আছি আমি, আমার কাকা নয় !





মৃত্যুর পরে এক কমিউনিস্ট নেতা যথাবিহিত নিয়মে পরলোকে পৌঁছলেন । বিস্মিত হয়ে তিনি দেখলেন, পরলোকে দুটি দরজা । একটির মাথায় লেখা ‘কমিউনিস্ট নরক’, অন্যটির মাথায় লেখা ‘ক্যাপিটালিস্ট নরক’

সাম্যবাদী নরকের দরজা দিয়ে ঢুকবেন, না, পুঁজিবাদি নরকে ঢুকবেন, এই নিয়ে চিন্তিত নেতা দেখা পেলেন এক কেরানির, যাঁর কাজ পরলোকে আগত ব্যক্তিদের নাম নথিভুক্ত করা । তাঁকে প্রশ্ন করলেন নেতা,

-- মাফ করবেন, কোনও পাপী সাম্যবাদী নরকে কিভাবে কষ্ট ভোগ করে ?

ওই কেরানী আসলে ছদ্মবেশী শয়তান । তিনি বললেন

-- সাম্যবাদী পাপীকে জ্বলন্ত কয়লার উনুনে ফ্রাইং প্যানে চাপিয়ে ভাজা হয় ।

-- আর পুঁজিবাদী নরকে ?

-- সেখানেও পাপীদের জ্বলন্ত কয়লার উনুনে ফ্রাইং প্যানে চাপিয়ে ভাজা হয় ।

-- তাহলে দেখা যাচ্ছে শাস্তির মধ্যে কোন ভেদ নেই । কমিউনিস্ট নেতার প্রশ্ন, তাহলে পুঁজিবাদী নরকের গেটে কোনও ভিড় নেই কেন ? আর কেনই বা সকলে ভিড় করছে কমিউনিস্ট নরকের গেটে ?

-- ভেদ নেই কে বলল ? শয়তানের জবাব, কমিউনিস্ট নরকে গত এক সপ্তাহ ধরে কয়লার যোগান নেই । আর এক সপ্তাহ এরকম চললে ফার্নেস বন্ধ করে দিতে হবে । তাছাড়া, ফার্নেসে কয়লা দেওয়ার লোকটি প্রায়ই মাতাল হয়ে শুয়ে থাকে । বিশ্বাস করুন কমরেড, কমিউনিস্ট নরকই ভালো ।



-- আদম এবং ইভ নির্ঘাৎ রাশিয়ান ছিলেন, এক রুশ নাগরিকের মন্তব্য, ‘তাঁদের পরবার কিছু ছিল না, আপেল ছাড়া খাওয়ার কিছু ছিল না, তবু তাঁরা বাস করতেন এক স্বর্গে !



সোভিয়েত ইউনিয়নের তাঁবেদার এক রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর অফিসে এক অদ্ভুত টেলিফোন দেখে এক বিশিষ্ট অতিথির বিস্মিত প্রশ্ন, এটা কেমন টেলিফোন ? ইয়ারপিস আছে, কিন্তু কোনও মাউথপিস নেই কেন ? তাছাড়া এতে তো ডায়াল করাও যায় না !

-- আপনাকে বলতে বাধা নেই । বিষন্ন প্রধানমন্ত্রী জানান, এটাই ক্রেমলিনের সঙ্গে আমাদের হটলাইন !

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.