![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তেমন কেউ নই। শুধু বুকের মাঝে আমার বাংলাদেশকে ধারন করি।
লাস্ট ৫-৬ দিন ধরে খেয়াল করছি আমার রুমে কেউ আসেনা। এমনকি আমার ছোট ভাগ্নিটা আমার রুমে আসলে আম্মা তাকে ফিসফিসিয়ে নিয়ে যায়। একবার শুনলাম আম্মা বলছে “তোমার ছোট’র পরীক্ষা ডিস্টার্ব করোনা”।
বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ৫ দিন আগে এরকম একটা কথা শুনলে কই আমার আত্মবিশ্বাস চরমে উঠব!! উল্টা আমার আত্মবিশ্বাস শরমে উঠে গেল।
জীবনে কোন কিছুতে সিরিয়াস না হওয়ার পর আমার পরীক্ষা নিয়ে আমার আম্মার এইরকম চিন্তায় আমার শরম পাওয়ার মূল কারন। আবার আমার এও জানা বিসিএস নামক পরীক্ষার প্রিলির বৈতরণী পার হওয়ার জন্য ৫-৬ দিন তো দুরের কথা ৫-৬ মাসের পড়ালেখা ও যথেষ্ট নয় এটা একটা ওপেন টক।
বেশ কিছুদিন একাডেমিক পড়ালেখা নিয়ে বিজি থাকার পর ৫-৬ দিন দুইটা বই বিসিএস পরীক্ষার জন্য পড়েছিলাম। একসময় যখন প্রিলি পরীক্ষা ১০০ মার্কের ছিল তাতে কিছু সিলেক্তিভ স্টাডি, কিছু সাধারণ নলেজ আর কারেন্ট বিষয় সম্পর্কে আপডেট থাকলে অন্তত পাশ করার সুযোগ থাকতো। কিন্তু বর্তমানে ২০০ মার্ক আর রিলেটেড টপিক বেড়ে যাওয়ায় প্রিলি পাশের জন্য পড়ালেখার পরিমানও বেড়ে গেছে।সিলেক্তিভ স্টাডি ব্যাপারটাও আর চলে না। সো সেখানে আমার ৫ দিনের লেখা পড়া করে প্রিলি পাশ আর ইংরেজিতে “You got to be kidding me” একই কথা।
যাহোক অংশ গ্রহনই বড় কথা মেনে নির্দিষ্ট দিন এক্সাম হলে উপস্থিত হলাম
আশেপাশে সবকিছু আস্তে আস্তে দেখে নিলাম। তবে এক্সাম হলে কয়জন মেয়ে আছি সেটা খেয়াল করলাম না। ডোন্ট থিঙ্ক যে ভালা পোলা বলে খেয়াল করলাম না। আসলে আমি জানতাম এক্সাম এর মাঝখানে প্রচুর সময় পাব রুমে ঠিক কয়জন মেয়ে এবং কি রকম মেয়ে আছে তা মাথা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখার জন্য। ক্যামনে সময় পাব তা আকাল্মান্দ কি লিয়ে উপরের লেখায় কাফি
প্রশ্ন হাতে আসার পর খুশিতে একটা লাফ দিমু বলে চিন্তা করলাম কারন প্রথম প্রশ্ন কমন। আহহ!!! কিন্তু আস্তে আস্তে ভিতরে ঢুকার পর আইমিন প্রশ্নের ভিতরে যাওয়ার পর আমার ক্লাস বেড়িয়ে আস্তে লাগলো
হ্যাঁ, না পাড়ার ক্লাস। এদিক ওদিক করে ঘুরি আর ফিরি। কিসসু পারিনা। হঠাৎ পাশের সিট থেকে একটা আওয়াজ শুনতে পেলাম। আওয়াজ শুনে হাসব নাকি আমিও ওর মত শুরু করে দিব ভাবতে লাগলাম। ছোটবেলায় একটা খেলা খেলতাম। কোন কিছু চুজ করার জন্য অপু দশ বিশ ত্রিশ চল্লিশ এভাবে একশোতে গিয়ে যেটাতে হাত লাগতো সেটাই আমরা চুজ করতাম। পাশের বেচারার অবস্থা আমার চেয়েও খারাপ। রীতিমত অপু দশ বিশ ত্রিশ খেলে এমসিকিউ চুজ করছে সে
এদিকে আমার সময় শেষ হয়না। রুমে কয়টা মেয়ে কিভাবে এসেছে, সিট কয়টা থেকে শুরু করে উপরে ফ্যান কয়টা আছে তা ও গুনা শেষ। এমনকি জানালা দিয়ে পাশের রাস্তায় কয়টা গাড়ি আসা যাওয়া করছে তাও গুনা শেষ হচ্ছে। কিন্তু সময় শেষ হয়না
অবশেষে কোনমতে পরীক্ষা টা শেষ করে রাস্তায় এসেই বলতে লাগলাম প্রশ্ন অনেক কঠিন হয়েছে অনেক,অনেক এবং অনেক। কিন্তু বিধিবাম। চারপাশে আমি শুনি প্রশ্ন সহজ হয়েছে অনেক,অনেক এবং অনেক। একটা ছেলে তো মোটামটি আমাকে চ্যালেঞ্জ করে বসলো ভাই প্রশ্ন ক্যামনে কঠিন হয়ছে আম্রে বলেন সবার সামনে বেইজ্জতি হয়ে যাবে ভেবে তারে একটা চিপায় নিয়া গেলাম। তারপর শুনায়া দিলাম সেই পুরানা জোকস খানা যা হয়তো অনেকের জানা আছে।
একবার এক লোক চোখের সমস্যার কারনে চোখের ডাক্তারের কাছে গেল। ডাক্তার তার আই’সাইড টেস্ট করার জন্য লেন্স বদলিয়ে বদলিয়ে অক্ষর দেখানো শুরু করল। প্রথমে ছোট অক্ষর দেখিয়ে পড়তে বলল। কিন্তু লোকটি পারলনা। এর পরে বড় অক্ষর। তাও দেখে না। এরপর আরও বড়, আরও বড় দেখানোর পরও লোকটি কিছুই দেখেনা, পড়তে পারেনা। ডাক্তার পড়ে গেল মহাচিন্তায়। ভাবতে লাগলেন বেটার চোখে তো মারাত্মক সমস্যা। কিচ্ছু দেখছেনা। ডাক্তার গলা ঝেড়ে বলে উঠলেন “আপনার চোখে তো মহা সমস্যা। আপনি তো কিছুই দেখছেন না। এত বড় বড় অক্ষর দেখাইলাম একটাও পড়তে পারলেন না”। তখনই লোকটার আসল ক্লাস বেড়িয়ে আসলো “স্যার একবারও তো জিগাইলেন না আমি পড়ালেখা পারি কিনা, পড়ালেখায় পাড়ি না, আমি পড়মু ক্যামনে?”
অবশেষে আমি ছেলেটিকে বুঝাতে সক্ষম হলাম কেন আমার কাছে প্রশ্ন কঠিন হয়েছে। পড়া না থাকলে যে কোন কিছুই যে কোন কারো কাছে কঠিন মনে হবে
তবে যারা পরবর্তী বিসিএস দিবেন তাদের জন্য বিসিএসে পাশ করার একটা গোপন টুটকা আমি বলে দিতে পারি যেটা ফলো করলে অবশ্যই অবশ্যই প্রিলির বৈতরণী খুব সহজে পাশ করে ফেলবেন। সেটা হল আজ থেকে-
প্রিলির জন্য প্রচুর লেখাপড়া করুন পিএসসি কর্তৃক প্রদত্ত টপিকের উপর। আর সমসাময়িক বিষয় সম্পর্কে আপডেট থাকুন সবসময়। আপনার পাশ অনন্ত জলিল ও আটকাতে পারবেনা
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯
এস কাজী বলেছেন: হুম ঠিক বলেছেন। তবে ওভাবে হওয়ার চিন্তা ভাবনা মাথায় নেই হেহেহে
ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ভাই। আপনের লগে কিন্তু আমার ইউরোপ ঘুরা হয়ে যাচ্ছে।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৩
সুমন কর বলেছেন: পরীক্ষা রূমের বর্ণনা তো ভালোই দিলেন... তা কারো ফোন নাম্বার জোগাড় করেন নি....
পুরনো জোকসটা ভুলে গিয়েছিলাম, মনে পড়ল।
প্রিলির জন্য প্রচুর লেখাপড়া করুন পিএসসি কর্তৃক প্রদত্ত টপিকের উপর। আর সমসাময়িক বিষয় সম্পর্কে আপডেট থাকুন সবসময়।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৬
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন দা মন্তব্যের জন্য
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা| সেই মজা পাইছি|
শেষের উপদেশ পড়ে আরো বেশি| পড়লে তো হবেই! এইটা আবার কওয়া লাগে!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০২
এস কাজী বলেছেন: হেহেহেহে ওটাই তো আসল Punch লাইন ছিল। পাশ করতে চাইলে পড়ার বিকল্প নেই।
রাখাল ভাই ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: এস কাজী ভাই,
ঢাকাবাসী কেন আপনাকে অনৈতিকতার পথ দেখাচ্ছে তা বুঝার জন্য আপনাকে বিসিএস পাশ করতে হবে!!!!!!!!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৭
এস কাজী বলেছেন: কলাবাগান ভাই এটা একটা সাধারন ট্রেন্ড হয়ে গেছে যে টাকা দিলে সব হয়। আসলে বিসিএস শেষ পর্যন্ত যারা ক্যাডার হয় সামহাউ বেস্ট গুলা হয়। যেভাবেই হোক বেস্ট ক্যান্ডিডেট গুলা কিন্তু পিএসসি এক্সট্রাক্ট করে ফেলে। আর বেস্টগুলাই চুজ হয়।
হেহেহেহে দোয়া করবেন যেন ঢাকাবাসী ভাইকে মিথ্যা প্রমান করতে পারি
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৭
আবু শাকিল বলেছেন: ভালই বর্ণনা দিলেন ।
বাসায় জানে ত
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৮
এস কাজী বলেছেন:
৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫
এহসান সাবির বলেছেন: দারুন বর্ণনা
বয়স থাকলে একবার আমিও পরীক্ষায় বসতাম........!!
পুরানো জোক খানা পড়ে আবার হাসলাম
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬
এস কাজী বলেছেন: সাবির ভাই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
এই এক জায়গায় মনের বয়স যতই ছোট হোক না কেন আসল বয়স বেড়ে গেলে কোন কিছু করার থাকে না।
আশাকরি আপনার জায়গায় আপনি ভাল আছেন।
ভাল থাকবেন
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৯
রিকি বলেছেন: বিসিএসের প্রিলি পাশ করার টোটকা আমি দেই ভাউ-------যা যা সিলেবাসে আছে, তার বাইরে সব পড়ে যান, আপনাকে কেউ আটকাতে পারবে না, জ্বলন্ত খলিলও না !!!!!
এবার পরীক্ষা দিতে ইচ্ছা করেনি, দিই ও নি---পরে মনে হল 'জীবনে অন্যতম একখান গুড ডিসিশন নিয়েছি' !!!!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯
এস কাজী বলেছেন: খুব খুব ভাল কাজ করছেন না দিয়া। আমার তো বড় ভাইয়া মেজ ভাইয়া আব্বা আম্মা কান ঝালাপালা করে ফলল এই বিসিএস বিসিএস করে। এখন বলে ৩৭ তম এর জন্য শীতনিদ্রায় চলে যাও। কেমন লাগে?
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: তবে যারা পরবর্তী বিসিএস দিবেন তাদের জন্য বিসিএসে পাশ করার একটা গোপন টুটকা আমি বলে দিতে পারি যেটা ফলো করলে অবশ্যই অবশ্যই প্রিলির বৈতরণী খুব সহজে পাশ করে ফেলবেন। সেটা হল আজ থেকে-
প্রিলির জন্য প্রচুর লেখাপড়া করুন পিএসসি কর্তৃক প্রদত্ত টপিকের উপর। আর সমসাময়িক বিষয় সম্পর্কে আপডেট থাকুন সবসময়। আপনার পাশ অনন্ত জলিল ও আটকাতে পারবেনা -------- ---হা হা হা! ----- সুফলই কামনা করি!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
এস কাজী বলেছেন: বীথি আপু কিচ্ছু ভুল বলেছি?? হেহেহেহহে
ধন্যবাদ সুফল কামনার জন্য। তবে এইবার কামে দিবেনা এই কামনা। নেক্সট টাইম বেশি বেশি দোয়া করবেন
৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার সময়ে আমি এক্সাম দিতে গিয়া তো আবাক হেরা সবাই গ্রুপিং করতাছে ,আমারে কয় আপনি জা পারবেন সবাইরে বলবেন আমারা জা পারি মিলে মিশে লিখবো ।এই রুমের কেউ যেন বাদ না যায় মহা পরিকল্পনা ।
হাহাহা
শুভ কামনা
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
এস কাজী বলেছেন: হাহাহা আমাদের রুম টা এত বড় ছিল যে পরিকল্পনার আওতায় আনা যায়নি। হাহাহাহা।
মনিরা আপুকে অনেক অনেক অনেক দিন পরে দেখছি।
ভাল আছেন নিশ্চয়। দোয়া করবেন।
১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্ ভাল আছি ,ব্লগ ছাড়া ছিলাম বেশ কিছু দিন
শুভ কামনা
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০২
এস কাজী বলেছেন: হুম থাকবেন । মাঝে মাঝে আমাদের মত জুনিয়র দের কাজ কারবার একটু দেখে যাবেন কিন্তু
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৮
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: চোখ দেখানোর গল্পটিতে মজা পেলাম । অনেক অনেক শুভকামনা আপনার ৩৭ বিসিএস পরীক্ষার জন্য ।
ভালো থাকুন , ভালো ভাবে পরীক্ষা দিন ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩২
এস কাজী বলেছেন: হাহাহাহা মনের মত একটা কথা বলসেন। ৩৭ তম
পড়ায় এবং মন্তব্যে ধন্যবাদ আপু
১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "তবে যারা পরবর্তী বিসিএস দিবেন তাদের জন্য বিসিএসে পাশ করার একটা গোপন টুটকা আমি বলে দিতে পারি যেটা ফলো করলে অবশ্যই অবশ্যই প্রিলির বৈতরণী খুব সহজে পাশ করে ফেলবেন। সেটা হল আজ থেকে-
প্রিলির জন্য প্রচুর লেখাপড়া করুন পিএসসি কর্তৃক প্রদত্ত টপিকের উপর। আর সমসাময়িক বিষয় সম্পর্কে আপডেট থাকুন সবসময়। আপনার পাশ অনন্ত জলিল ও আটকাতে পারবেনা।" হুম । পড়ালেখাই তো করিনা ।
অাপনার কাহিনী পড়ে মজা পেলাম । অামার এক ক্লাসমেট ছিলো, শিব্বির নাম; সেও পরীক্ষা হলে বসে লাইট-ফ্যান গুনতো, অার এদিক-ওদিক তাকাতো । কখন লেখা শেষ করিস জিগ্যেস করলে শুধু হাসতো ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
এস কাজী বলেছেন: হাহাহহা আমার কাছে মনে হয়েছে কম্পিটিশন বাড়ানোর জন্য ২০০ মার্কের এক্সাম এর জন্য ১২০ মিনিট না দিয়ে ১০০ মিনিট করে দেয়া উচিত। এতে করে আমাদের মত যারা আছে তাদের হয়তো এত কষ্ট করে বসে থাকতে হবে না।
ধন্যবাদ সাধু ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৩
একলা ফড়িং বলেছেন: এইখানেও বিসিএস! {(ডাইস) মিগের অতি প্রিয় এক ইমো}
বন্ধু বান্ধব পরিবার পরিজন আত্মীয় স্বজন পাড়া প্রতিবেশী সবার বিসিএস পড়াশুনা দেখে, বিসিএস দাও বিসিএস দাও জাতীয় উপদেশ শুনে শুনে আমার এখন এমন অবস্থা এই শব্দটা শুনলেও আতংক লাগে!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
এস কাজী বলেছেন: আমার তো মাথায় হ্যাং হয়ে গেছে
১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭
এহসান সাবির বলেছেন: কেন পোস্ট নাই?
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭
এস কাজী বলেছেন: এহসান সাবির ভাই একটু ব্যস্ত আছি খুব। ইশাল্লাহ খুব শীঘ্রই চলে আসবো নতুন কোন স্যাটায়ার নিয়ে
১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
বিজন রয় বলেছেন: নতুন লেখা দিন।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮
এস কাজী বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন লেখা চাইবার জন্য। আসলে ব্যস্থতার জন্য লেখা হচ্ছে না। ইনশাল্লাহ চেষ্টা করব নতুন নতুন লেখা দেয়ার জন্য ।
১৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
ডাঃ মারজান বলেছেন: ভাই অনেক আগে একবার প্রিলি দিতে গিয়ে দেখি! হলের পরীক্ষক হিসেবে আছেন আমার একজন রোগী। ওনার দিকে তাকিয়ে একটু হাসলাম। উনি এমন টাস্কি খাইলেন যে আমি সহ প্রায় বিশ জনের একই গ্রুপের প্রশ্ন দিয়ে দিলেন, আমরা পুরান পাপি, সাথে সাথে উত্তর পত্রে গ্রুপ ফিলাপ করে ফেললাম। তখন আর কিচ্ছু করার নাই! লাভ হয় নাই! সেবার প্রিলি ফেল!
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরে দুর কয়েক লাখ টাকা হাতে রাখুন, রাতের মধ্যেই স--ব পাবেন।