![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলাম কখনো কোন হারাম উপায়ে আসেনি । যুগে যুগে যারা ইসলাম প্রচার করেছেন উনারা আল্লাহ পাক ও হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ-নির্দেশ মানুষকে জানিয়েছেন । হক্ব বলা মানুষের দায়িত্ব ,পৌছানোর দায়িত্ব আল্লাহ পাক উনার ।
ছবি তোলা , টিভি দেখা হারাম । কোন উপায়েই এগুলো হালাল হবেনা । কারন “হালাল সুস্পষ্ট, হারাম ও সুস্পষ্ট ‘” ।
জাকির নায়েক সে হারাম উপায়ে মানুষ কে বিভ্রান্ত করছে । মানুষ ও হারাম হালালের তোয়াক্কা না করে গিলে খাচ্ছে ।মানুষ ফিকির করেনা যে টয়লেটে যেমন কোরান শরিফ , হাদিস শরিফ পড়া হারাম তেমনি টিভি তে ইসলাম এর নামে প্রোগ্রাম করা হারাম । যত ভাল কথাই বলুক না কেন ।এই জাকির নায়েক এর সামান্য আকল ও নাই ইহা ফিকির করার ।
আবার সে বিভিন্ন ধর্মের তুলনা ইসলাম এর সাথে করে । যে ধর্ম বাতিল আল্লাহ পাক উনার কাছে কোন মুল্য নাই , তার সাথে কেন তুলনা হবে? কেউ কোন প্রমান দেখাতে পারবে যে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উহা করেছেন ? বরং আল্লাহ পাক সুরা কাফিরুন এর মাধমে পার্থক্য জানিয়ে দিয়েছেন । তাহলে এই জাকির নায়েক কেন করছে?
এই নায়েক যে ড্রেস পরে তা কাফিরদের পোষাক , সুন্নতি পোষাক নয় । পাগড়ী ,লম্বা কোর্তা , সাদা রুমাল , ইযার সুন্নতি পোষাক । মানুষ একবার ও চিন্তা করেনা যে কোন পোষাক সুন্নতি ।যা হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পরিধান করেছেন । সহি হাদিসসহ অন্নান্য হাদিস শরিফে বর্ননা রয়েছে । অথচ এই মুর্খটা বলে সুন্নতি পোষাক বলে নাকি কিছু নাই ।
মানুষের আকল সমঝ এত কম যে একবার ফিকির ও করিনা যে দেশ ভারত মুসলমানদের কোরবানি করতে দেয়না, আযান দিতে দেয়না , গনহারে শহিদ করে, মুসলমানদের কুকুর বলে সে দেশ কেন যাকির নায়েক কে তাদের দেশে থেকে তাদের ধর্মের বিরুদ্ধে বলে , হিন্দুগুলানরে মুসলমাণ হওয়ার সুযোগ দিবে ? যেখানে হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে সামান্য কটু কথা কইলে পুরা ভারত গরম হইয়া যায় সেখানে তারে এত সুযোগ কেন ? আবার একটা চ্যানেল খুলতে গেলে কোটি কোটি টাকা লাগে । এত টাকা পেলো কই ?
মুলত জাকির নায়েক ওহাবি , ইহুদি, কাফির গুষ্টী হতে টাকা খেয়ে নতুন একটি বাতিল ফিরকা তৈরি করে মানুষ কে বিভ্রান্ত করে জাহান্নামি করতে চায় ।
মুসলমান যদি এখনই এই জাকির নায়েক হতে সাবধান না হয় তাহলে ঈমান নিয়ে মৃত্যু কঠিন হয়ে পড়বে ।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
ছািব্বর বলেছেন: খিলাফত থাকলে এরে কতল করা হইত ।
২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: ছবি তোলা , টিভি দেখা হারাম । কোন উপায়েই এগুলো হালাল হবেনা । কারন “হালাল সুস্পষ্ট, হারাম ও সুস্পষ্ট ‘” ।
হজ্ব করার জন্য যে পাসপোর্টে ছবি লাগাতে হয়- তাও কি হারাম?
আচ্ছা, আমাদের প্রিয় নবী সাঃ মক্কা-মদীনায় উটে করে চলাফিরা করতেন-এখনতো আমাদের দেশে উট নেই। চলাচলের বাহন হলো গাড়ি, রিকসা, সাইকেল।-এগুলোতে চলাফিরা করা কি সুন্নতের বরখেলাফ হবে?
নবী সাঃ মিছওয়াক করতেন, এখন ব্রাশ ,পেস্ট ছাড়াতো চলেই না। এগুলো কিভাবে দেখেন?
ভাইরে, আপনাদের কথা শুনে মনে হয়- মহান দয়াময় আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যেন সব সময় গজব নিয়েই বসে আছেন। এই যে , লোকটা সুন্নতি কুর্তা পড়েনি, দে গজব। মেয়েটির মাথা থেকে কাপড় পড়ে গেলো ,দে গজব। লোকটি হিসু করে কাশি দেয়নি, দে গজব।
ইসলামকে এতো সহজ সমীকরণে ফেলবেন না , দয়া করে। রাব্বুল আলামীনকে এতো সংকীর্ণভাবে চিন্তা করবেন না দয়া করে। ভুল বললে ক্ষমা করবেন। আসসালামু আলাইকুম।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
ছািব্বর বলেছেন: একজন সাধারন মানুষের দৃষ্টিতে আপানি যা বলেছেন তা স্বাভাবিক । কিন্তু ইসলাম কে বিবেচনা করতে হইবে ইসলাম এর দৃষ্টিতে ।ফরজ ,সুন্নত,ওয়াজিব, নফল, মুস্তাহাব, হারাম -হালাল,জায়েয-নাজায়েয, মুবাহ আলাদা জিনিষ । ইসলাম এ একেক বিষয়ের একেক মাসালা ।
সময় পরিবর্তন হইবে কিন্তু ইসলাম পরিবর্তন হইবেনা । সময়ের প্রয়োজনে নানা বিষয় আসবে কিন্তু সেগুলার ফায়সালা করতে হইবে শরিয়ত কি বলে তার উপর । মনগড়া কিছু বলার বা করার কোন সুযোগ নাই ।
যা হারাম করা হয়েছে তা হারাম । যামানার দোহাই দিয়ে হালাল হইবেনা । ছবি তোলা হারাম । যামানার দোহাই দিয়ে তা জায়েয হইবেনা , মুবাহ হইতে পারে ।
চাকরি, ব্যবসা, লেখা-পড়া, পাসপোর্ট, ব্যাংক একাউন্ট, জমি রেজিস্ট্রী ইত্যাদির জন্য ছবি তোলার বিধান-
কেউ কেউ বলে থাকে যে, ছবি তোলা হারাম এটা আমরা মানি ও বিশ্বাস করি তাব কথা হলো সরকার অনেক ক্ষেত্রেই আমাদেরকে ছবি তুলতে বাধ্য করে থাকে। যেমন চাকরি, ব্যবসা, লেখা-পড়া, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ব্যাংক একাউন্ট, জমি রেজিস্ট্রী ইত্যাদি অনেক ক্ষেত্রেই আমরা ছবি তুলতে বাধ্য। শরীয়তে এর ফায়ছালা কি?
এর জবাবে বলতে হয় যে, ইসলাম পরিপূর্ণ দ্বীন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “আজ আমি তোমাদের জন্য দ্বীন ইসলামকে পরিপূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের উপর আমার নিয়ামত সমাপ্ত করলাম। আর ইসলামকেই তোমাদের দ্বীন হিসেবে মনোনীত করে সন্তুষ্ট রইলাম।” (সূরা মায়িদা-৩)
অর্থাৎ দ্বীন ইসলামে সব বিষয়ের ফায়সালাই রয়েছে। তাছাড়া মহান আল্লাহ পাক তিনি যে শুধু দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছেন তাই নয়। বরং এর সাথে সাথে দ্বীন ইসলামকে সহজও করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাকে ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য দ্বীনকে কঠিন করেননি।” (সূরা হজ্জ-৭৮)
অন্যত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য সহজ চান, কঠিন চান না।’ (সূরা বাক্বারা-১৮৫)
অন্যত্র আরো ইরশাদ হয়েছে, “দ্বীনের মধ্যে কোন প্রকার কাঠিন্যতা নেই।” (সূরা বাক্বারা-২৫৬)
আর হাদীছ শরীফে উল্লেখ আছে, “দ্বীন বা শরীয়ত হচ্ছে সহজ।”
তাই ইসলাম কোন ক্ষেত্রেই যেমন বাড়াবাড়ি বা জোড় জবরদস্তী করেনি বা করার অনুমতিও দেয়নি তেমনিভাবে কঠিনও করেনি। বরং সহজ করে দিয়েছে। যেমন- ফরয নামাযের সময় ক্বিয়াম করা বা দাঁড়ানো হচ্ছে ফরয। এখন কেউ যদি এরূপ হয় যে, সে দাঁড়াতে সক্ষম নয় তার ব্যাপারে শরীয়তের ফায়ছালা কি? তার ব্যাপারে শরীয়তের ফায়ছালা হলো সে যদি দাঁড়াতে না পারে তবে সে বসে বসেই নামায আদায় করবে। যেহেতু সে দাঁড়ানোর ব্যাপারে মাজুর বা অক্ষম।
অনুরূপভাবে হারাম খাওয়া সকলের জন্যই হারাম। কিন্তু কেউ যদি একাধারে তিনদিন না খেয়ে থাকে তার নিকট যদি কোন হালাল খাদ্য মওজুদ না থাকে তবে তার ব্যাপারে শরীয়তের ফায়ছালা কি? তার ব্যাপারে শরীয়তের ফায়ছালা হলো- এমতাবস্থায় হারামটা তার জন্য মুবাহ হয়ে যায় জীবন রক্ষার্থে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় কর তোমাদের সাধ্য ও সামর্থ্য অনুযায়ী।” (সূরা তাগাবুন-১৬)
অর্থাৎ সাধ্যের বাইরে শরীয়ত কাউকে কোন আদেশ করেনি।
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি কাউকে তার সাধ্যের বাইরে কিছু চাপিয়ে দেন না।” (সূরা বাক্বারা-২৮৬)
আর উছুলের কিতাবে উল্লেখ আছে, “জরুরত হারামকে ‘মুবাহ’ করে দেয়।” (উছূলে বাযদূবী, উছূলে কারখী)
শরীয়তের পরিভাষায় এরূপ অবস্থাকে ‘মাজুর বা অপরাগতা’ বলা হয়। ফিক্বাহ-এর কিতাবসমুহে এরূপ অসংখ্য মা’জুর এর মাসয়ালা বর্ণিত রয়েছে।
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: আগে মক্কা-মদীনার অনেক মানুষেরা জীবিকা নির্বাহের জন্য নানারকমের ব্যবসা করতো। এক প্রদেশ থেকে অন্য প্রদেশে কাফেলা নিয়া যাতায়াত করতেন। নবী সাঃ মদীনায় হিজরত করার পর অনেক লোক মুসলমান হলেন। এই মুসলমানদের একটি কাফেলা ব্যবসা করার জন্য অন্য প্রদেশে রওয়ানা দিলো। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায়-এমনিতেই কাফেররা মুসলমানদের ওপর ক্ষ্যাপা। তারওপর তাদের চিন্তা ছিলো ব্যবসায়ী কাফেলাকে আক্রমণ করে লুটপাট করা।
নবী সাঃ নির্দেশ দিলেন। প্রতিটি কাফেলার প্রতিটি সদস্য যেন সাথে তলোয়ার রাখে নিজেদের আত্নরক্ষার জন্য। উনি নিজেও সে সময় প্রয়োজনে তলোয়ার রাখতেন।
এখন কথা হলো, ঐ সময় তলোয়ার রাখা ওনাদের জন্য জরুরী ছিলো। এখন যদি নবী সাঃ এর সুন্নত রক্ষার্থে আপনিও যদি সারাক্ষণ সাথে তলোয়ার নিয়ে ঘুরেন- তাহলে ব্যাপারটা কেমন হবে বলুনতো?
কলেমা, নামাজ, রোজা , হজ্ব , যাকাত এই পাঁচটি মূল জিনিস ঠিক রাখেন। কারো হক নষ্ট করবেন না। হালাল উপার্জন করুন। পরিবার, সমাজ, দেশকে হৃদয় থেকে ভালোবাসুন। ইনশাল্লাহ আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করবেন।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
ছািব্বর বলেছেন: উপরে কিছু উত্তর আপনাকে দিয়েছি ।
৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
তোমোদাচি বলেছেন: আচ্ছা ভাই একটা সহজ কথার উত্তর দিবেন??
আপনাদের এই হুজুর গুরুপের মধ্যে এত বিভেদ কেন? এক হুজুর অন্য হুজুরকে সহ্য করতে পারেন না কেন??
এই জাকির নায়েক কে কিন্তু বিরাট একটা গুষ্ঠি তাদের আইডল মনে করে, আর আপ্নে তারে কতল করার ফতুয়া দিলেন!
আমি সাধারন মুসলিম হিসাবে তার কথাবারতা তো খারাপ লাগেনা, অন্তত আপনাদের মত কতল করা মানুষজনের চেয়ে ভাল!!
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
ছািব্বর বলেছেন: হাদীস শরিফে আছে ' উম্মতে মুহম্মদি ৭৩ ভাগ হইবে । ৭২ ভাগ জাহান্নামে যাইবে আর এক ভাগ জান্নাতি ।" তারা হল আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত ।
এখন প্রশ্ন হল সাধারন মুসলমান কি করবে ? তারা কাকে হক মনে করবে ? কিভাবে চিনবে ?
বাজারে আমরা যখন যাই বাচাই করে ভালোটা কিনার চেষ্টা করি । তাহলে ইসলাম এর বিষয়ে কেন বাচাই করবনা ?
কেউ নিজেকে অনেক বড় আলেম, স্কলার, পীর,মুহাদ্দিস, শাইখুল হাদীস , মাওলান ইত্যাদি দাবী করে কিন্তু সুন্নতের অনুসরন করেনা , আক্বিদা ভালোনা , ছবি তোলে, টিভিতে প্রোগ্রাম করে , গনতন্ত্র , হরতাল, লং মার্চ, অবরোধ করে, বেপর্দা হয় , খেলাধুলা করে , অশ্লীল অশালীন কথা বলে , তাহলে বুঝতে হইবে সে গোমরাহ, বাতিল,পথভ্রষ্ট । এই ধরনের লোক এর কথা শুনাও যাবেনা , মানাও যাবেনা ।
এক মন দুধে এক ফোটা ছনাই যথেষ্ট । তেমনি একজন আলেমের যে কোন শরিয়ত বিরোধী কাজ তার জন্য ভন্ড হইবার প্রমান ।
৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: তোমোদাচি'র সাথে একমত।
সুন্নী ওহাবিরে দেখতে পারেনা, ওহাবি সুন্নীরে না।আবার আছে শিয়া,কাদিয়ানি। তারপর জামায়াত, হেফাজাত। ঐ দিকে আছেন জাকির নায়েক। ইদানিং ইউটিউবে অনেক ওয়াজের লিংক পাওয়া যায়। আমি এখন রাতে ঘুমাবার আগে ওয়াজ শুনে ঘুমাই। হুজুরদের ওয়াজই হলো- আমাদেরটা ভালো, উনাদেরটা খারাপ। তারপর আছে মাজার শরীফ, ভান্ডারী শরীফ। নবী সাঃ নূর না মাটি। দোয়ালিন না জোয়াল্লিন।
একবার দুই হুজুর গ্রুপের মাঝে ব্যাপক মারামারি চলছে দোয়াল্লনি না জোয়াল্লিন নিয়ে। তাদের মাঝখান দিয়ে একজন লোক বাজারে যাচ্ছে কেনাকাটা করার জন্য। উনাকে আটকালো এক গ্রুপ। জিগ্গাসা করলো- এই সত্যি করে বলো- তুমি দোয়াল্লিন না জোয়াল্লিন?
লোকটি চিন্তা করলো- এরা কোনো গ্রুপের আল্লাই জানে? তাই সে বললো- আরে ভাই আমিতো নামাজই পড়িনা।
এই পরবাসে আবার কিছু আজীব টাইপের মানুষ দেখা যায়। নাইট ক্লাব, বার , পার্টিতে লেগেই থাকে সারাক্ষণ। কিসের নামাজ , রোজা। এর আশে পাশেও নাই। শুধু যখন- বাংলা দোকানে কেনা কাটা করতে আসে- তখন কেনার আগে দোকানের মালিককে শুধু জিগ্গাসা করে ,ভাই হালাল মাংস আছেতো?
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
ছািব্বর বলেছেন: হাদীস শরিফে আছে " আখেরি যামানায় ঈমান রাখা কঠিন হইবে যেমন জ্বলন্ত কয়লা হাতে রাখা কঠিন "
এর মাঝেই আপনাকে খাটি খুজে নিতে হইবে । না পারলে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন হক পথ মতে চালানোর জন্য । আল্লাহ আপ্নায় অবশ্যই হারাম থেকে রক্ষা করবেন ।
৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মেহেদী হাসান '' বলেছেন: জাকির নায়েকে নিয়ে বিতর্ক তুলে ব্লগে ভিউ বাড়ানোর নতুন কৌশল। আজ উনি জাকির নায়েককে নিয়ে ২টি পোস্ট দিলেন।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
ছািব্বর বলেছেন: না ভাই সে উদ্দেস্য আমার নাই । আগের পোষ্টের মন্তব্যের ভিত্তিতেই এই পোষ্ট দেওয়া ।
৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
তোমোদাচি বলেছেন: @ খেয়া ঘাট,
চমতকার বলেছেন!
৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
ভোরের সূর্য বলেছেন: @খেয়া ঘাট আপনি ঠিক বলেছেন।টিভি দেখা আর ছবি তোলা যদি হারাম হয় তাহলে তো মনে হয় পৃথিবীর সব মুসলমান হারাম কাজ করেছে কেননা।সবাই কম বেশি টিভি দেখে আর ছবি তোলে।আপনি ঠিক পয়েন্ট ধরেছেন যে তাহলে কি হজ্ব করার জন্য যে পাসপোর্টে ছবি লাগাতে হয়- তাও কি হারাম?আর প্রতিবার হজ্বের ভিডিও লাইভ দেখানো হ্য়।ঈদের জামাতের ভিডিও দেখানো হয়।যেই ইমামের পিছনে নামাজ পড়ি সেটও দেখানো হয়।শুধু তাই নয়,আমাদের দেশে বিভিন্ন আলেম ওলামাদের বক্তৃতা,ওয়াজ মাহফিল যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদির ওয়াজ বা হেফাজতের সমাবেশের শাহ আহমেদ শফির বক্তৃতার ভিডিও লাইভ দেখানো হয় এবং তারাতো কখনও এর প্রতিবাদও করেন নাই যে এসব হরাম।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
ছািব্বর বলেছেন: ভাই আপনার উত্তর উপরে দেওয়া আছে । তারপরেও বলি কে কি করল , কি মানল আর কি মানলনা তারউপর ইসলাম নির্ভর করেনা।
৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: তাই ইসলাম কোন ক্ষেত্রেই যেমন বাড়াবাড়ি বা জোড় জবরদস্তী করেনি বা করার অনুমতিও দেয়নি তেমনিভাবে কঠিনও করেনি। বরং সহজ করে দিয়েছে - কিন্ত আপনাদের কথা শুনেতো তা মনে হয়না, শুধু দেখি চুন থেকে পান খসলেই গজব আর গজব।
আপনার প্রোফাইলেওত খুব সুন্দর একটা ছবি লাগিয়ে রেখেছেন ভাই।
আল্লাহ বলেছেন-আল্লাহর সৃষ্টির মাঝেই আল্লাহর সৌন্দর্য্য খুঁজ। কিন্তু এ সৃষ্টির ছবি তুললেই আল্লাহ গজব নিয়ে হাজির হয়ে যাবেন, ফিরিশতরা গুনাহর খাতা লিখে ভরিয়ে ফেলবে- ঠিক বুঝলাম না।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
ছািব্বর বলেছেন: আমাদের মত সাধারন মুসলমান নানা গুনাহের কাজ করতে পারি কিন্তু যারা ইসলাম প্রচার করে তাদের জন্য সামান্য হারাম কাজ মানায়না ।
যে নিজেকে ইসলাম প্রচারক মনে করে তার একটা হারাম কাজে হাজারো মানুষকে হারামে মশগুল করে দিবে ।
আর আমার করায় হারাম জায়েয হইবেনা । আমি মানি ছবি তোলা হারাম কিন্তু পালন করিনা ইহাও সত্যি । আমিও গুনাহগার । দোয়া করবেন যেন ছবি তুলতে আর না হয় ।
১০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
ওহ বলেছেন: অই তাব্লীগী হাদা তুই ব্লগে আইসা ইসলাম উদ্ধার করতেছিস কেন? নবীজির (সঃ) সময় কি ব্লগ আছিল নাকি? তুই হারাম জায়গায় ইস্লামের বয়ান দিস না।
যদি মুসলিম হইয়া থাকেন তাহলে জীহাদ করেন অই সব লোকদের বিরুদ্ধে যারা নাস্তিক, মুরতাদ ,কাফের, মুনাফিক, ইসলামবিদ্দেষী তাদের বিরুদ্ধে। নিযেদের মধ্যে বিভেদ লাগাবেননা।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ছািব্বর বলেছেন: ভাই মতের পার্থক্য থাকাই স্বাভাবিক । কিন্তু তাই বলে কি মুখের ভাষা এমন করতে হইবে ।
অনেকেই এখানে মন্তব্য করেছেন কিন্তু কেউ খারাপ ভাষা বলেন নাই । ভালো কথা কইতে পয়সা লাগেনা ।
১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাদীস শরিফে আছে " আখেরি যামানায় ঈমান রাখা কঠিন হইবে যেমন জ্বলন্ত কয়লা হাতে রাখা কঠিন "
এর মাঝেই আপনাকে খাটি খুজে নিতে হইবে । না পারলে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন হক পথ মতে চালানোর জন্য । আল্লাহ আপ্নায় অবশ্যই হারাম থেকে রক্ষা করবেন ।
সব হুজুররাই কিন্তু আপনার বলা এ কথা দিয়েই ওয়াজ শুরু করেন।
আসলে হুজরদের কোনো দোষ নেই। দোষ হলো আমাদের। পরিবারের সবচেয়ে মেধাবী ছেলেটি যাবে ক্যাডেট কলেজ, মেডেক্যাল স্কুল , বিশ্ববিদ্যালয়ে। হয় ডাক্তার, না হয় ইন্জীনীয়ার, সরকারী আমলা, প্রফেসর, অথবা বড় কিছু হয়ে মা-বাবার স্বপ্ন পূরণ করবে। আর হাবা-গোবা যে ছেলেটা হবে তাঁকে আল্লাহর ওয়াস্তে মক্তবে, হেফজখানায় দিয়ে দাও। আল্লাহই তার দেখাশুনা করবে।
পরিবারে কোনো ছেলেমেয়েকে কোরআন শরীফ পড়ানো, নামাজ কলেমা শিখানোর জন্য যে হুজর রাখা হয় তাঁর বেতন মাসে বড়জোড় ৫০০ টাকা। আর কিন্ডার গার্টেনে যে ছেলেকে পড়ানো হয় সে স্যারের জন্য মাসিক বেতন ৫০০০ টাকা। এই হলো আমাদের অবস্থা। বড় হয়ে ৫০০ টাকা বেতনের এই হুজুরের কন্ঠ যদি আল্লাহর মেহেরবানীতে একটু ভালো হয়- তবে ওয়াজ করে কিছু রুজি রোজগারের পথ হবে- নাইলে আল্লাহ, আল্লাহ।
তাই হুজুরদের দোষ দিয়েও লাভ নেই।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
ছািব্বর বলেছেন: বাস্তবতা বিবেচনায় আপনার কথা অস্বীকার করার উপায় নাই । মানুষ তাই করে । আমাদের এ হতে বেরিয়ে আস্তে হইবে।
জ্ঞান অর্জন করা যেহেতু ফরজ সেহেতু সবাইকে ইসলাম নিয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হইবে , তাইলেই যে কেউ যা খুশি তা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারবেনা ।
আপনার গঠনমুলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
১২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
গোলক ধাঁধা বলেছেন: খেয়া ঘাট সুন্দর বলেছেন।মাজারপুজারি আর ভন্ডদের জন্য জাকির নায়েক এক মহা আপদ।আর মুসলিম হইলেই যে আলখোল্লা পরতে হবে তা কোন কিতাবে লিখা আছে ভাই জান।আপনাদের মতো ছাগল পাগল আর মাজার পুজারি ভন্ড দেওয়ানবাগি, ল্যাংটা বাবার মুরিদ দের জন্য উনি আসলেই একটা আপদ।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
ছািব্বর বলেছেন: ভাই , মরার সময় যদি সুন্নতি পোষাক পরে দাফন করা হয় তাহলে জীবিত থাকতে নয় কেন ? মরার পর কি জবাব দিবেন ?
মানতে না পারেন অন্তত বিশ্বাস তো করতে পারেন ।
১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: গোলক ধাঁধাঁ ভাই-
কাকরাইল মসজিদে থাকার সুযোগ হয়েছিলো। এতো নোংরা পরিবেশ। হুজুররা হাতের আঙুল দিয়ে দাঁড়ি খিলাইল করছেন, মসজিদের ভিতর এখানে ওখানে দাঁড়ি পড়ে আছে। এদিকে ওদিকে পড়ে আছে খাবারের ছোট ছোট কণা। ইয়া লম্বা লম্বা আলখেল্লা এদিক ওদিকে গড়াগড়ি খাচ্ছে। দূর দূরান্ত থেকে সবাই হেঁটে হেঁটে মসজিদে ঢুকছেন, বের হচ্ছেন। গামের গন্ধ। বাথরুমে হিসু করে কেউ কেউ কাশি দিচ্ছেন, কেও ক্লিয়ার হওয়ার জন্য ওঠা বসা করছেন। এসব দেখেতো মনে হলোনা- ইসলামের আসল রুপ এমন হওয়ার কথা ছিলো। মাঝে মাঝে নিজেই কনফিউসড হয়ে যাই। আল্লাহ আমাদের সঠিক পথ দিন, আমাদের চলার পথ সহজ করে দিন।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩২
ছািব্বর বলেছেন: আমীন ।
১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ওহ বলেছেন: কষ্ট পাইলে সরি ভাই, আসলে আমি যা প্রশ্ন করসি তার কিন্তু উত্তর পাইনাই। নিযেদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে লাভ কী?
কয়েকটা প্রশ্ন ভাই-
ভাই আপনি ব্লগে লেখেন কেন?
শুধু কী তাবলীগই সঠিক, আর শুধু তাবলীগওয়ালারাই জান্নাতে যাইব আর আন্যরা সবাই জাহান্নামি
প্রথম কমেন্টে বললেন যে খেলাফত লইয়া। আমার একটা প্রশ্ন ভাই তাবলীগ দ্বারা কী খিলাফত সম্ভব।
জাকির নায়েক অমুসলিমদের মধ্যে ইসলাম প্রচার করসে, ইসলামের খুটিনাটি জীবনের ঝুকি নিয়ে তুলে ধরছে। আর আপনারা ঘরে বইয়া তসবি লইয়া পইরা থাকেন। আর মাঝে মধ্যে ব্লগে আইসা গেঞ্জাম করেন।
যদি মুসলিম হইয়া থাকেন তাহলে জীহাদ করেন অই সব লোকদের বিরুদ্ধে যারা নাস্তিক, মুরতাদ ,কাফের, মুনাফিক, ইসলামবিদ্দেষী তাদের বিরুদ্ধে। নিযেদের মধ্যে বিভেদ লাগাবেননা।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
ছািব্বর বলেছেন: ভাই ,আমি তাবলিগ করিনা । আমি একজন সাধারন মুসলমান যে পরিপুর্ন ইসলাম পালন করার চেষ্টা করে । হয়ত পারিনা কিন্তু কোশেস করি ।
যারা ইসলাম এর নামে ব্যবসা করে কিম্বা অপপ্রচার করে তাদের আমি পছন্দ করিনা ।
ইসলাম প্রচার করতে হইবে ইসলাম যেভাবে চায় সেভাবে । কোন হারাম উপায়ে ইসলাম আসে নাই ।
যুগে যুগে আল্লাহ পাকের গায়েবি মদদে ইসলাম প্রচার হইসে । আজ যে কোটি কোটি মুসলমান তা কিভাবে হয়েছে তা চিন্তা করেন ।
জাকির নায়েক যেভাবে ইসলাম প্রচার করছে তা কি নবিজী কখনো করেছেন ? সুরা কাফিরুন পড়ুন ।
আর ব্লগে আসা মানে তো ঈমন নয় যে আমি আমার ঈমান আমল হারিয়ে ফেলেছি ।
শরিয়তে সবকিছুর ফায়সালা রয়েছে । চেষ্টা করি সে মতে চলতে । অনেক সময় পারি কিন্তু অনেক সময় পারিনা।
আচ্ছা ভাই বলেন তো জাকির নায়েকের জন্য কি বেপর্দা হওয়া জায়েয ?
১৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ভোরের সূর্য বলেছেন: কিছু মনে করবেন না ভাই।আপনি কোরানের আয়াতের বর্ণনা দিয়েছেন অনেক।তিন দিন খাবার না খেয়ে থাকলে কি করতে হবে সেটা বলেছেন কিন্তু এর সাথে টিভি দেখা বা ফটো তোলা হারাম কিনা বা ফতোয়া কি সেটা বুঝলাম না।কে কি মানলো আর মানলোনা সেটার উপর ইসলাম নির্ভর করেনা ঠিক আছে কিন্তু আপনার ফটো তোলা বিষয়ক কথা যদি ধরে নেই তার মানে পৃথিবীর সব মুসলমান হারাম কাজ করেছে ?এটাই আমার জানতে চাওয়া ছিল।আসলে আপনি আমার কোনো উত্তরই দেন নাই।টিভিতে যখন হজ্ব দেখানো হয় তার মানে যাদের কে দেখাচ্ছে তারাও এই হারাম কাজে অংশ নিচ্ছে আর তারাতো পাসপোর্ট এ ছবি তুলে আগেই একটা হারাম কাজ করেছে।যদি উত্তর দিতে চান তাহলে সরাসরি উত্তর দিবেন।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪১
ছািব্বর বলেছেন: মানেন আর নাই মানুন যারা এসব করতেছে তারা হারাম করতেছে ।
যারা হজ্জ্বে টিভিতে মানুষকে দেখাচ্ছে তারা হারাম করছে । যাদের দেখানো হচ্ছে তারা যদি প্রতিবাদ না করে কিম্বা অন্তত অন্তরে ঘৃনা না করে তাহলে তারাও একই পথের পথিক ।
সাউদি আরব কি করছে কিম্বা কোন নাম করা ধর্ম ব্যাবসায়ী কি করছে তার উপর ইসলাম নির্ভর করেনা ।
ইসলাম সব দেশের, সব এলাকার মানুষের জন্য একই ।
স্তান, কাল এর উপর ইসলাম নির্ভর করেনা ।
১৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৮
কয়েস সামী বলেছেন: টিভি দেখা ছবি তোলা যে হারাম সেটা কোরান বা হাদিস নির্দেশ করে জানালে ভাল লাগবে। মনগড়া কথা বললে কেউ আপনাকে বিশ্বাস করবে না। জাকির নায়েক যুক্তি দিয়ে কথা বলে, কোরানকে বেইজ করে কথা বলে। আপনিও তেমনটা করুন। আপনাকে জাকির নায়েকের অাগে রাখব।
একটা মানুষ ইসলামের দাওয়াত করছে। তার পেছনে লেগেছে নানা ফেউ। না তাকে ইসলামের গুনগান গাইতে দেয়া যাবে না। হাহ!
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
ছািব্বর বলেছেন: আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই ক্বিয়ামতের দিনে ওই ব্যক্তির সবচাইতে কঠিন শাস্তি হবে যে ব্যক্তি ছবি তোলে বা আঁকে।” (‘বুখারী শরীফ’)
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে- “যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তুলবে ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে তাকে বলা হবে তুমি যে ছবিগুলো তুলেছিলে সেগুলোকে প্রাণ দাও। সে তাতে প্রাণ দিতে সক্ষম হবেনা। তখন আল্লাহ পাক তিনি তাতে প্রাণ দিয়ে বলবেন, তোমাকে যে তৈরি করেছিলো তাকে শাস্তি দেয়ার কাজে নিয়োজিত হয়ে যাও।” (নাসাঈ শরীফ)
বুখারী শরীফ ২য় জিলদ ৮৮০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ তিনি করেন, “নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ওই ব্যক্তিকে আল্লাহ পাক কঠিন শাস্তি দিবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে।”
মুসলিম শরীফ ২য় জিলদ ২০১ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, “যারা প্রাণীর ছবি তৈরি করবে, ক্বিয়ামতের দিন তাদের কঠিন শাস্তি দেয়া হবে এবং তাদেরকে বলা হবে, যে ছবিগুলো তোমরা তৈরি করেছ, সেগুলোর মধ্যে প্রাণ দাও।”
বুখারী শরীফ ২য় জিলদ ৮৮০ পৃষ্ঠায় আরো বর্ণিত রয়েছে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “মানুষের মধ্যে ওই ব্যক্তি অধিক অত্যাচারী, যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক উনার সাদৃশ্য কোন প্রাণীর ছূরত সৃষ্টি করে। তাকে বলা হবে একটি শস্য দানা সৃষ্টি কর অথবা একটি পিপীলিকা সৃষ্টি কর।”
মুসলিম শরীফ ২য় জিলদ ২০২ পৃষ্ঠায় বর্ণিত রয়েছে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, প্রত্যেক প্রাণীর ছবি তৈরিকারীই জাহান্নামে যাবে এবং আল্লাহ পাক তিনি প্রত্যেকটি ছবিকে প্রাণ দিবেন এবং ছবিগুলো তাদেরকে জাহান্নামে শাস্তি দিতে থাকবে।
শরহে মুসলিম ও নববী শরীফ কিতাবে, “হাদীছ শরীফসমূহে প্রাণীর ছবি তৈরি করা বা মূর্তি নির্মাণ করা হারাম হওয়া সম্পর্কে প্রকাশ্যেই বলা হয়েছে। এটা তৈরি বা নির্মাণ করা জঘন্যতম পাপের কাজ ও হারামও বটে। উক্ত কিতাবে আরো উল্লেখ আছে, যদি কেউ মূর্তি বা প্রাণীর ছবি পূজা বা সৃষ্টির অনুকরণের জন্য নাও বানিয়ে থাকে তবুও সে ফাসিক হবে এবং কবীরা গুনাহে গুনাহগার হবে।”
“ ওই ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করবেনা যে ঘরে ছবি ও কুকুর থাকে।“
১৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৯
তারেক বলেছেন: সকল ভাইয়েরা , ছবি তোলা নিয়ে ব্যাপক ঝগড়া হতে দেখা যাচ্ছে। আসল ব্যাপার হলো
ছবি তোলা ইসলামে হারাম। কিন্তু প্রয়োজন বা জরুরতের জন্য যতটুকু দরকার ততটুকু করা ইসলাম অনুমতি দেয়। এখন দুনিয়ার অবস্থ এমন হইছে ছবি না তুললে হজ্জ যাওয়া যায় না, জমি রেজিস্ট্রি, পাসপোর্ট করা আরও বিভিন্ন কাজে ছবি দরকার। এখন এগুলো হচ্ছে জরুরত । এসব কাজে ছবি না তুললে মানুষের বিভিন্ন ক্ষতি হয়ে যাবে। এজন্য ইসলামে এসব কাজে ছবি তোলা অনুমতি দিয়েছে।
কিন্তু বিয়ে বাড়িতে গিয়ে ছবি তুলা(মানুষ খাচ্ছে, মেয়েরা কে কি ড্রেস পড়েছে তার ছবি তোলা ইত্যাদি) বন্ধুদের সাথে কোথাও বেড়াতে গেলে সেখানে ছবি তোলা ,অনেকে আছে বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যায় ,তখন সেখানে তার ও তার সফর সঙ্গিদের ছবি তোলে ইত্যাদি ধরনের ছবি তোলা হারাম। কারন এগুলো না হলে মানুষ কোন বিপদে পড়বে না।আর এগুলো এমন কোন জরুরি বিষয় নয় যে এটা না হলে মানুষের অনেক ক্ষতি হবে।
আরেকটা উদাহরন দিই- এক লোক কোন এক জায়গায় যাচ্ছে। কিন্তু যাত্রা পথে কোথাও পানি নেই। কিন্তু কিছু মদ পাওয়া গেল। এখন ঐ বেচারা কি করবে? মদ খাওয়া হারাম, আবার পানিও নেই। এক্ষেত্রে ইসলামের হুকুম হলো জীবন বাচানোর জন্য যতটুকু মদ খেতে হবে ততটুকু সে খাবে , এর বেশী সে খেতে পারবে না।
একটা র্নিজন স্থানে একটা যবুতি মেয়ে একসিডেন্ট করে আহত হয়ে পড়ে আছে । আশে পাশে আপনি ছাড়া আর কোন পুরুষ বা মহিলা মানুষ নেই । ঐ মেয়েকে কিছুক্ষনের মধ্যে হাসপাতালে না নিলে মারা যাবে। এখন এই মেয়েকে বাচাতে তাকে হাসপাতালে নিতে হবে।হাসপাতালে নিতে হলে তার গায়ে হাত দিতে হবে।মেয়েটি যেহেতু গায়ের মাহরাম সেহেতু আপনি তার গায়ে হাত দিতে পারবেন না , ইসলামিক নিয়ম অনুযায়ী।এমন ক্ষেত্রে ইসলাম কি বলে? এক্ষেত্রে ইসলামে বলে, ঐ মেয়েকে তাৎক্ষনিক ধরে হাসপাতালে নিতে হবে তার জীবন বাচানোর জন্য। তবে সুস্থ হয়ে গেলে তাকে আর ধরা যাবে না।
ভাই সকল ইসলাম অনেক সহজ,জটিল কিছু না। আমরা শুধু ত্যানা পেচাই।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
ছািব্বর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
১৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫২
পুকুরপাড় বলেছেন: কঠিন অবস্তা । দেখি কতদুর গড়ায় ।
১৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
ভোরের সূর্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই ক্বিয়ামতের দিনে ওই ব্যক্তির সবচাইতে কঠিন শাস্তি হবে যে ব্যক্তি ছবি তোলে বা আঁকে।” (‘বুখারী শরীফ’!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ভাই আমি খুব হাসতেছি আপনার এই কথা শুনে।কেন জানেন?"ব্যক্তি ছবি তোলে বা আঁকে" ছবি আঁকার ব্যাপারটা বুঝলাম কিন্তু ছবি তোলার ব্যাপারটা বুঝলাম না।সে সময়তো ক্যামেরা বা ভিডিও ক্যামেরা ছিলনা তাহলে কিভাবে বল্লেন ছবি তোলার কথা?আয়াতের সরাসরি অর্থ করলে বুঝি ছবি তোলাও বুঝায়??????
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৬
ছািব্বর বলেছেন: আকা আর ছবি তোলার মধ্যে শুধু প্রযুক্তির পার্থক্য । আর কিছু নয়। ব্যাপার একই ।
আশা করি আপনায় বিজ্ঞান বুঝাইতে হইবেনা ।
২০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৬
ওহ বলেছেন: জাকির নায়েকের কোন লেকচারে উনি বেপর্দা হতে কলছে?
হুদাহুদি ত্যানা প্যচান ক্যান। যা জিগাই তা না বইলা নানা আবেগি কথা বলতেছেন ক্যান? আপনি তাব্লিগী না, আপনি হইলেন কাদিয়ানি, দেওয়ানবাগি, তরিকত ফেডারেসন(তরিকতি)। আপনাদের জন্মই হইছে মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ স্রিষ্টির জন্য। আপনাদের বানাইছে ইহুদীরা, শুধুমাত্র মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ লাগানোর জন্যই।
আপনারা হচ্ছেন সালাফিদের মত, যারা ইহুদীদের টাকা খাইয়া একটা ইসলামিক দলকে সরাইতে স্যকুলার দের সাথে হাত মিলাইতেও কুন্ঠিত হন না। আবার খেলাফতের কথা বলেন। আপনারাই এই ইসলাম ধর্মকে পচাইছেন।
জাকিরের পেছনে না লাইগা কাফির-স্যকুলার দের পেছনে লাগেন। ইসলামের উপকার হবে। জাকির ইসলাম প্রচার করছে এটাই বড় কথা। কি পরছে কোথায় বলছে সেটা বড় কথা নয়। তার কথায় যদি কোনো ভুল থাকে সেটা নিয়ে কথা বলেন।
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৯
ছািব্বর বলেছেন: সোহা আলি খান এর সাথে টিভিতে প্রোগ্রাম করেছে । নিচে দেখুন ।
২১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
ভোরের সূর্য বলেছেন: কি বলেন ভাই ছবি তোলা আর ছবি আকা এক নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!! প্রযুক্তির পার্থক্যের কথা না হয় বাদই দিলাম।
আমরা নিজেদের যুক্তির সমর্থনে কি সুন্দর একটা শব্দ যোগ করে দিলাম আয়াতের অর্থ করতে যেয়ে তাইনা?আপনি ছবি আকার সাথে "বা ছবি তোলা"এটা লাগিয়ে দিলেন।আপনি বুখারি শরীফের উদাহরন দিয়েছেন কিন্তু সেটাতো বাংলা।কোন সূরার কোন আয়াত সেটা বলেন নাই।আর সেই আয়াতে ছবি আকার কথা লেখা ঠিক আছে কিন্তু ছবি তোলার ব্যাপারটা???
আমি জানতে চেয়েছিলাম হজ্বের জন্যও ছবি তোলা হারাম কিনা।এক্ষেত্রে @তারেক ভাই যেটা বলেছেন সেটাই সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য।
ছবি তোলা ইসলামে হারাম। কিন্তু প্রয়োজন বা জরুরতের জন্য যতটুকু দরকার ততটুকু করা ইসলাম অনুমতি দেয়। এখন দুনিয়ার অবস্থ এমন হইছে ছবি না তুললে হজ্জ যাওয়া যায় না, জমি রেজিস্ট্রি, পাসপোর্ট করা আরও বিভিন্ন কাজে ছবি দরকার। এখন এগুলো হচ্ছে জরুরত । এসব কাজে ছবি না তুললে মানুষের বিভিন্ন ক্ষতি হয়ে যাবে। এজন্য ইসলামে এসব কাজে ছবি তোলা অনুমতি দিয়েছে।
তার মানে এই কাজগুলোর জন্য ছবি তুললে সেটা হারাম হবেনা।কিন্তু আপনার যুক্তিতে আপনি এই হাজ্বীদেরকেও হারাম কাজ বল্লেন ছবি তোলার বিষয়ে।
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৪
ছািব্বর বলেছেন: ২ নং মন্তব্যের উত্তর দেখুন । এই কথাগুলো আমিও বলেছি ।
আমরা এখন ছবি তোলাকে হারাম মনে করি কি ?
জরুরতে ছবি তোলা হারাম মুবাহ হয়ে যায় কিন্তু জায়েয হয় কি ?
বর্তমানে কি আমরা তাই করতেছি ?
ছবি তোলা জায়েয মনে করে আমরা যখন খুশি তখন ছবি তুলতেছি । বেড়াতে গেলে হাজার হাজার , অনুষ্ঠানে হাজার হাজার , নানা দিবসে হাজার হাজার ছবি তুলি কিন্তু কি কারনে ? এখানে তো মুবাহ এর কিছু নাই !
এর কারন হল আমরা হারাম কে হারাম মনে না করে জায়েয মনে করছি । আর এই জন্য জাকির নায়েক এর মত ভন্ডরা দায়ী ।
২২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৮
ছািব্বর বলেছেন:
@ ওহ
২৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৯
দুরন্ত সাহসী বলেছেন: যখন অলি আল্লাহরা ইসলামের দাওয়াত দিয়েছিলেন তখন মানুষ অন্য ধর্মের হলেও আজকের মত এত বেহায়াপনা ছিলোনা। তখন বেসভুষা এখনকার নত নগ্নতাও ছিলোনা।তাই তখনকার সময়ে দাওয়াত ভিন্নতা ছিলো।
আপনার পোস্ট পড়িনি।শেষের মন্তব্যের ছবির মধ্যে করা প্রশ্নের উত্তর দিতে আসছি। আপনি কি বলতে চান পাশের মহিলাটিকে জাকির নায়েক বোরখা পড়িয়ে হাতে কোরান শরীফ দিয়ে তারপর বলা উচিৎ ছিলো আসেন আপনাকে ইসলামের দাওয়াত দিতে আসছি?
ধরুন জিব্রাইল অাঃ আমাকে বললো হে বনি আদম ঐ মহিলাকে ইসলামের কথা বলো দাওয়াত দেও তখন কি আমি ওনাকে বলবো হে আল্লাহর নুর আমি ঐ অর্ধ নগ্ন মহিলার সামনে যাবোনা আমার শরম করে অথবা আমার সুড়সুড়ি লাগে আপনি তারে কুদরতি বোরকা পড়িয়ে দিন তারপর আমি তার সামনে অথবা তাকে আমার সামনে আনবো।
এমন হলে হতো তাইনা?
কারো সমালোচনা করবেন ভালো তবে সেটা বুঝে করুন।তিনি যেদিন থেকে ধর্ম রাজনিতির বিরুদ্ধে কথা বললেন সেদিন থেকে আপনাদের গাত্র দাহ শুরু।এর আগে জাকির টানা ১৫ বছর ইসলাম নিয়ে সভা সেমিনার করে এসেছেন তখন কারো কোন ফতোয়া শুনিনি।
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৬
ছািব্বর বলেছেন: আপনি বুঝাতে চান বেপর্দা হয়ে ইসলাম প্রচার জায়েয ? পর্দা ফরজ করার আয়াত শরীফ নাজিল হইবার পর এমন কোন প্রমান দেখাইতে পারবেন যেখানে নবিজী কিম্বা কোন সাহাবী বেপর্দা হয়ে কথা বলেছেন ?
আপনাদের কথা , আকল সমঝ দেখলে করুনা হয় ।
আজ মানুষের ইসলাম জ্ঞান কোথায় গেছে ?
আফসোস ।
২৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৩
িরয়াজ উিদ্দন বলেছেন: oi haba ram... tore TV dekha haram bolce keda.? TV dekha haram hoile mobile o haram cuputer o haram inernet blog o haram. TV te porno dekhano hoi interner tar caite lokkhi koti gun besi porno ace. tui haram net use koira haram blog a liksos ken? beta gobet kothakar....
sorry bai, languager jonno. sese apnar proti binito onurud, apnar hate pa a dori doia kore Islam nia bibranti codainna. Balo thakben.
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১২
ছািব্বর বলেছেন: ভাই , দুনিয়াবি যুক্তি আর ইসলাম এর যুক্তি এক নয় । আমরা মানি আর না মানি ইসলাম এর আদেশের তো পরিবর্তন হইবেনা। ইসলাম এ একেক বিষয়ে ফায়সালা একেক রকম ।
২৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১২
রাজীব দে সরকার বলেছেন:
অন্য প্রসঙ্গে একটু বলিঃ
জাকির নায়েক তার অনেক বক্তব্যে সনাতন ধর্ম নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন
ইসলাম প্রচার করা ভালো
তবে তার জন্য অন্যকে ছোট করা ঠিক না
আপনি যত যাই বলেন, আমার মা আমার কাছে
পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মা
আপনার হাজারটা যুক্তি থাকতে পারে
তবে আমার মা আমার কাছে কোনদিনই খারাপ হবেনা
তাই জাকির নায়েক অন্য ধর্মের এলিমেন্টস কে যতদিন
সম্মান দিতে না পারবেন
ততদিন তিনি আমার কাছে প্রকৃত ধার্মিক না
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১৩
ছািব্বর বলেছেন: ইসলাম আমাদের সে শিক্ষা দেয়না যে অন্য ধর্ম নিয়ে মিথ্যাচার করে ।
২৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ রাজীব দে সরকার :
সনাতন ধর্মের বিষয়ে আমি খুব ভাল জানি না।
তবে যতটা শুনেছি, সনাতন বা হিন্দু ধর্মে অনেক গুলো ধারা দেখা যায়, যাদের মধ্যে পার্থক্য এত বেশী, যে এটাকে একটা মাত্র ধর্ম বলা যায় না।
যেমন তারা এক-একেক জন একেক দেব-দেবীর পূজা করে।
সনাতন ধর্মের কেউ কেউ আবার কোন দেব-দেবীর পূজা করে না, শুধু ইশ্বরের আরাধনা করে।
ভারতের ইতিহাসে দেখা-যায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জন বিভিন্ন বিষয়ে নিজ নিজ মতবাদ দিয়েছেন যেগুলোর প্রায় সবই হিন্দু ধর্মের সাথে যুক্ত হয়ে গেছে।
তাই হিন্দু ধর্মের নামে শত শত ধর্মগ্রন্থ আর সাংঘর্ষিক মতবাদ দেখা যায়।
অন্য দিকে ইসলামে যত মতবাদই থাকুনা কেন, সবই কোরআন-হাদীসকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে, তাই ইসলামের বিভিন্ন মতবাদের মধ্যে পার্থক্য কমই থাকে।
অর্থাৎ সনাতন বা হিন্দু ধর্মের মতবাদ বহুকেন্দ্রিক এবং ইসলামের মত শুধু কোরআন - হাদীস দ্বারা এককেন্দ্রিক না।
কাজেই আপনি কি ভাবে বুঝলেন যে, ডাঃ জাকির নায়েক তার অনেক বক্তব্যে সনাতন ধর্ম নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন, ?
আপনি কি আপনার এবং অন্য ধর্মের সব গুলো ধর্মগ্রন্থ পড়েছেন ?
ডাঃ জাকির নায়েক কি ভাবে আপনার এবং অন্য ধর্মের এলিমেন্টস কে অসম্মান করেছেন ?
আপনি কোন কিছু ভাল-বাসতেই পারেন, কিন্তু অন্ধ হওয়া ভাল না।
সত্য তিক্ত হলেও সত্য আর মিথ্যা যতই মিস্টি হোকনা কেন সেটা সব সময়ই মিথ্যা।
২৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
এস আর সজল বলেছেন: আমাদের মুসলিম জাতি আজ কেন এতো পিছিয়ে আছে তার কারণ এই পোস্ট আর এর মন্তব্যগুলা পড়ে ঠিক ঠিক টের পাচ্ছি। ভালো ভালো, কামড়াকামড়ি ভালমত চালিয়ে যান।
২৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৮
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: ডা : জাকির নায়েক হাম্বলী মাজহাবের অনুসারী আর আমরা বাংলাদেশীরা বেশীরভাগ হানাফি মাজহাবের অনুসারী।
এই চার মাজহাবের উলামায়ে-কেরামের মধ্যে অল্প-সল্প মত ভিন্নতা সর্বকালেই ছিল।
যেহেতু সব গুলো মাজহাবে আমল এবং মাআসলা বিষায়ক সিদ্ধান্ত কোরআন-হাদীস অনুযায়ী হয়ে থাকে,
তাই সবগুলো মাজহাবই কোরআন ও হাদীস অনুসারে সঠিক।
এই জন্য ডা : জাকির নায়েকের সাথে অন্যান্য মাজহাবের সামান্য মত পার্থক্য থাকতেই পারে।
কিন্তু তিনি ভুল বলেছেন বা তার বক্তব্য বিভ্রান্তিকর এটা বলা যায় না।
কারণ তিনি তার বক্তব্য কোরআন ও হাদীস মেনেই দিয়েছেন এবং সাথে সাথে রেফারেন্সও দিয়ে দেন।
তাই আমার মনে হয়, যারা ভিন্ন মাজহাবের অনুসারী, তারা ইসলামের আমল এবং মাআসলা সম্পর্কে ডা : জাকির নায়েকের বক্তব্য না শুনলেই ভাল।
কারণ, এর ফলে অন্যান্য মাজহাবের মধ্যে হাম্বলী মাজহাব ঢুকে গিয়ে একটা জগাখিচুরি অবস্থা হতে পারে।
এখানে একটা কথা খুব ভাল করে মনে রাখতে হবে, ইসলামের প্রধান মানদন্ড হলো আল কুরআন ও হাদীস।
বিশেষ কোন বক্তি বা গোত্রের কথা ইসলামের প্রধান মানদন্ড না।
তাছাড়া কোন মানুষই ভুলের উর্ধে নয়।
তাই পুর্বে চার মাজহাবের ইমামগণেরা কোন ভুল করে থাকলে, ভবিষ্যতের ওই মাজহাবগুলোর ইমামগণেরা সেই ভুলগুলো সংশোধন করবে এটাই সাভাবিক।
এর জন্য মাজহাব ছাড়ার কোন প্রয়োজন নেই, আবার এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করারও কিছু নেই।
যেহেতু ইসলাম ধর্মীয় কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে তার কোনো সার্টিফিকেটও নেই।
তাই ডা : জাকির নায়েকের পক্ষে ভুল করা খুবই সাভাবিক।
বিভিন্ন সময়ে তার পেশ করা বক্তব্য বা প্রশ্নের উত্তরের মধ্যে বেশ কিছু ভুল হক্কানী উলামায়ে-কেরাম শনাক্ত করে একটি কিতাব প্রকাশ করেছেন।
কিতাবটির নাম " ডা : জাকির নায়েকের ভুল সমুহ " ।
তবে ডা : জাকির নায়েক যেই ভাবে যুক্তি দিয়ে অমুসলিমদের ধরাশায়ী করেন সেটা বেশ উপভোগ্য আর শেখার বিষয়।
আমার মনে হয় ওগুলো বেশী করে দেখা উচিত এবং শেখা উচিৎ।
ডা : জাকির নায়েক, ভারতের অধিবাসি, যেখানে মুসলমানরা নানা ভাবে বঞ্চিত এবং অত্যাচারীত।
কাজেই, ইচ্ছা করলেই হয়ত তিনি মুখ খুলতে পারেন না অথবা বল্লেও অন্য কিছু বলে বসেন।
সব মিলিয়ে তাকে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী বা ধোকাবাজ বলা মোটেও ঠিক না।
কারণ, ইসলামে নানা ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরণের ভূমিকা রাখার জন্য অনেক ওলামায়ে-কেরাম এবং বিশ্ববরেণ্য ইসলামী ব্যক্তিত্বরা তার প্রশংসা করেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শালাকে ধরে রামধুলাই দেওয়া অয়াজিব
হযরত আলি কাররামুল্লা অয়াযহু বলেন , ইসলাম এবং নবীজীর
শানে কটূক্তি কারিদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া অয়াজিব ।
দুব্বে সমিন