![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘটনার দিন বুধবার রাতে ঐশী প্রথমে মা স্বপ্না রহমানকে কফির সঙ্গে নেশা জাতীয় ট্যাবলেট খাওয়ায়।এরপর মা ঘুমিয়ে পড়েন।
রাত ১২টার দিকে বাবা মাহফুজুর রহমান বাসায় এসে দেখেন তার স্ত্রী ঘুমিয়ে আছেন।পরে তিনি আর না ডেকে নিজেই খাওয়া দাওয়া করেন।এরপর ঐশী তার বাবাকেও নেশা জাতীয় ট্যাবলেট মেশানো কফি এনে দেন।এ কফি খাওয়ার পরই ঘুমিয়ে পড়েন তিনি।
রাত ২টার দিকে হিংস্র হয়ে ওঠে ঐশী। প্রথমে তার বাবাকে গলা ও পেটের মাঝামাঝি জায়গাতে ছুরি দিয়ে আঘাত করে।কোনো শব্দ না হওয়াতে ঐশী মনে করেন এতেই তার বাবা মারা গেছেন। তবে, তার বাবা কিছুক্ষণ গোঙরান।
ঐশী যখন তার মা স্বপ্না রহমানকে ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করছিল তখন অচেনতন অবস্থা থেকে হঠাৎ ঘুম থেকে জেগে ওঠেন স্বপ্না। ঘুম ভেঙে মা দেখতে পান মেয়ের হাতে রক্তাক্ত ছুরি! ‘তুই আমার মেয়ে না’ বলতেই ঐশী আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে মায়ের প্রতি।
এরপর শরীরের ১১টি স্থানে ছুরি দিয়ে আঘাত করলে ক্রমেই নিস্তেজ হওয়া মা ও মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েন। পরে রান্নাঘর থেকে বটি দিয়ে মায়ের কোমর থেকে চাবি খুলে সেটি দিয়ে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার নেয় ঐশী।
জিজ্ঞাসাবাদে ঐশী ও সুমির কাছ থেকে এমন লোমহর্ষক খুনের বর্ণনা পেয়েছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
উচ্ছৃঙ্খলতায় ঐশীকে তার বাবা-মা শাসন করতে গেলে ঐশী ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এর জের ধরেই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
সুত্র
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
সাদা পাখি বলেছেন: কি ভয়ংকর ব্যাপার ...........
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মন্মান্তিক