নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছািব্বর

ছািব্বর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরপরেও কি সউদি ওহাবী সরকারের প্রতি আপনার ঘৃনা হবেনা ? ( ছবি ব্লগ)-১

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪১

মুসলমানদের মুল কেন্দ্রস্থল হল মক্কা-মদিনা শরিফ যা সউদিতে অবস্থিত। সে হিসেবে ইসলাম এর পরিপুর্ন পরিবেশ থাকার কথা সেখানেও । কিন্তু ইহুদিদের কুটচালে তারা ইসলাম ধ্বংসে সৃষ্টি করে আবদুল ওহাব নজদে নামক এক ভয়ংকর মুসলমান নামধারী মুনাফিককে। যে হবে ইহুদি খৃষ্টানদের অনুগত । হচ্ছেও তাই। বর্তমানে সারা বিশ্বের নানা দেশে ইহুদি-খৃষ্টান-মুশরিক দ্বারা মুসলমান নির্যাতিত, অভুক্ত। কিন্তু এরা কখনো প্রতিবাদ করেনা। এরা ইসলাম এর দোহাই দিয়ে নানা হারাম কাজ করে যাচ্ছে। মক্কা-মদিনা শরিফের প্রতি মানুষের দুর্বলতাকে ভিত্তি করে এরা ইসলাম নিয়ে যা খুশি তা করছে। মানুষ ও মনে করে এরা ইসলাম এর বিপক্ষে কিছু করতে পারেনা। কিন্তু ইতিহাস ও বর্তমান সাক্ষি যে এরা আদতে মুসলমান নামধারী মুনাফিক। ধারাবাহিকভাবে সে বিষয়টি জানানোর চেষ্টা করবো ।















মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০২

ছািব্বর বলেছেন: Click This Link

২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আসলে এই একটা ছবি দিয়ে পুরু জাতির মানদন্ড করলেন কি ভাবে!
একটু বুব্ধি খাটান , ধর্ম আর রাষ্ট দখল এক জিনিষ নয়; রাষ্ট দখলের জন্য কিছু কৌশল দরকার তার জন্য এজেন্ট এমন প্রমান করেনা।যাই আমার মনে হয় আপনি কোন এজেন্ট নিয়ে আসছেন, জানিনা কোন পতাকার তলে আছেন।বিশ্লেষন ধর্মি মতবাদ প্রেশ করুন।
ছবিতে কে কি করল কার ধর্ম কি এসব নিয়ে বারবারি না করে দেখুন নিজে তাওহিদী কিনা, নাকি ভন্ডদের দলভুক্ত।
ভাল থাকবেন।তথ্যবিভ্রাট মহাপাপ ই বটে।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১২

ছািব্বর বলেছেন: আপনি এখানে বুঝতে ভুল করেছেন। আমি জাতিকে তুলে ধরিনি। আমি ওহাবী শাসক বর্গের কথা তুলে ধরেছি। যারা নিজেরা ইসলাম পালন করেনা, জনগনকে নানা বিভ্রান্তিতে রাখে , নানা হারামে মশগুল থাকে আর দুনিয়ার সব মুসলমান ধ্বংস হয়ে যাক কিন্তু কাফিরদের সাথে সখ্য আর তাদের ক্ষমতা থাকলেই হল।

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১০

গরম কফি বলেছেন:

এমনেই কাট মোল্লা ডিজিজে দেশের অবস্হা বারটা বাজতে চল্ল তার উপরে নতুন ফ্যাসাদ .... ফালতু কোথাকার ।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫

ছািব্বর বলেছেন: এই কাঠমোল্লাদের শিকড় ও এখানে ।
কওমি মাদ্রাসায় ওহাবী মতবাদ ই শিক্ষা দেওয়া হয় ।

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, এখন আমাদের কি করতে হবে? সৌদী দখল করতে হবে নাকি সৌদীর জন্য না খাইয়া থাকতে হবে?

আপনেইবা আপনের পরানের সৌদীর জন্য কুনটা করতেছেন?

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬

ছািব্বর বলেছেন: অন্তত এদের ঘৃনা করুন। এরা যে কতবড় ইসলাম এর শত্রু তা বুঝুন।

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:১০

নতুন বলেছেন: কারুর সাথে মিটিং করলেই দালাল হয়ে যায়?

ঐ ছবিতে যে মদ খাইতেছে তার প্রমান কি? ( আমি মদ খাইনা কিন্তু কলিগদের সাথে পাটি` গেলে ওরা মদ খায় আমি গ্লাসে পেপসি খাই... ছবি দেখলে তো আপনি বলবেন যে আমিও মদ ই খাইছি |-) )

আপনার মতে ভাল কে?

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:২৭

ছািব্বর বলেছেন: ইহা তো প্রকাশিত সত্য । সাউদি ওহাবী সরকারের লোকজন যে মদ খায় তা তো সবার জানা। আপনার কেউ যদি ওই দেশে থাকে তাহলে একটু এদের কুকির্তি সম্পর্কে খোজ নিয়েন। মিটিং করলেই দালাল হয়না, কিন্তু যে দালাল সে দালাল ই থাকে।

৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩

নতুন বলেছেন: আমি বলছিনা যে ওরা ফেরেস্তা... কিন্তু আপনার ঐ ছবি দিয়ে বললেই দালাল/মদখায় প্রমান হয়না...

আমাদের দেশের ভন্ড রাজনিতিকরাও তো ধমের` লেবাস ধরে ভোটের আগে...

টাকাপয়সা/ক্ষমতার জন্য মানুষ সবই করে...

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

ছািব্বর বলেছেন: টাকাপয়সা/ক্ষমতার জন্য মানুষ সবই করে..এই ওহাবীরাও তাই

৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:২৫

vorer pakhi বলেছেন: কিসের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘি। কার সাথে কারে মিলাইলা। আবাল কি আর গাছে ধরে? সৌদি ওহাবীরা লা মাযহাবী, এদের সাথে মিলাইলা কওমী মাদ্রাসারে। কওমীরা তো মাযহাব মানে বইলে সুনছি। ওহাবীর ইতিহাস জানা আছ? না জানলে জাইনা তারপর ফাল পার। আর তুমি কি দেওয়ানবাগচী ভন্ডের এজেন্ট না? এইটা কহিতেই এত শরমিন্দা কিসের। এভাবে কইলেই তো হয়, হে লোকসকল আপনারা সবাই দেওয়ানবাগীর পতাকাতলে আশ্রয় লন। আবাল চিরকাল আবালই থাকে!

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

ছািব্বর বলেছেন: এদের আক্বিদা একই ।
আর দেওয়ানবাগী তো একটা উম্মাদ

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:২৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: সারা দুনিয়া নিয়ে আপনি বিশাল একটা ঝামেলায় আছেন । এর সমাধান কি?

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

ছািব্বর বলেছেন: হক বলা মানুষের কর্তব্য । আমার বলা আমি বলতেছি । এর পরে কি হবে তা আল্লাহ জানেন ।

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৫

রসায়ন বলেছেন: মাথা জৈবসারে পূর্ণ বোঝাই যাচ্ছে :D

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

ছািব্বর বলেছেন: আকল খরছ করুন ভাই । এরা ইসলাম এর মুল শত্রু , মুনাফিক

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

এস্কিমো বলেছেন: ইসলামের নামে মিথ্যা প্রচার না করাই ভাল। ভদ্রলোকের নাম ছিলো মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহাব। উনার নাম মুহাম্মদ আর উনার বাবার নাম আব্দুল ওয়াহাব। সৌদী আরবসহ সহ আরবে যে শিরকের চর্চা বন্ধ হয়েছে (মা্জার, পীর ইত্যাদি) তার পিছনে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহাবে অবদান অনেক।

বাপের নামকে ছেলে নাম হিসাবে প্রচার করে যে মূর্খতা দেখাচ্ছেন - তা একটু ভেবে দেখবেন।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

ছািব্বর বলেছেন: ওহাবী মতবাদের প্রচার ঘটে আব্দুল ওহাব নজদীর মাধ্যমে যে ছিল বনু তামিম গোত্রের (যদিও তার পূর্বপুরুষ ইহুদী ছিল) তার জন্ম হয় উয়াইনিয়া গ্রামে, নজদের হুরাইমিলা শহরের পার্শ্বে, ১১১১ হিজরী অর্থাৎ ১৬৯৯ সালে। তার মৃত্যু হয় ১২০৬ হিজরী মোতাবেক ১৭৯২ সালে। প্রথমে সে ব্যবসার উদ্দেশ্যে ইরাকের বসরায় যায়। পরে ইরান, ভারত, দামেস্কেও ভ্রমণ করে। সেখানে সে “নজদের শায়খ” নামে নিজেকে পরিচয় দিত। সে ছিল অত্যন্ত চতুর। ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করে অনেক কিছু শেখে এবং একজন নেতা হবার স্বপ্ন পোষণ করে। ১১২৫ হিজরী অর্থাৎ ১৭১৩ সালে তার সাথে পরিচয় হয় ব্রিটিশ গুপ্তচর হেমপারের।
গুপ্তচর হ্যামপার এই ওহাবী নজদীর নেতা হবার অভিলাষ বুঝতে পেরে তার সাথে দীর্ঘ সময়ের জন্য সখ্যতা গড়ে তোলে। ব্রিটিশ উপনিবেশ মন্ত্রণালয়ের শেখা অনেক পদ্ধতি এবং মিথ্যা তার উপর সে প্রয়োগ করে। হ্যামপার ওহাবী নজদীর মধ্যে সব সময় ইসলাম ধর্মের নতুন অপব্যাখ্যা শুনতে পেত এবং তার মধ্যে ভিন্ন চিন্তার এক শায়খ হবার সম্ভাবনা দেখতে পেত। আব্দুল ওহাব নজদে ফিরে এসে গ্রামের লোকদের জন্য ধর্মের বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিন্ন চিন্তার বিভিন্ন লেখা লিখতে থাকে। সে মু’তাযিলা সম্প্রদায় এবং ব্রিটিশ গুপ্তচরের কাছ থেকে যা শিখেছিল তার উপর সে লিখতে ও বলতে থাকে। গ্রামের লোকজন এবং তাদের প্রধান ইহুদী মোরদাখাই-এর বংশধর মুহম্মদ বিন সউদ তাকে অনুসরণ করতে থাকে। আরবদের কাছে বংশ পরিচয় ছিল অনেক বড় কিন' যেহেতু সে তেমন কোন উল্লেখযোগ্য গোত্রের ছিল না তাই সে মুহম্মদ বিন সউদকে তার মত প্রচারে ব্যবহার করতে শুরু করে। যার নাম দেয় সে ওহাবী মতবাদ। সে নিজেকে কাজী এবং মুহম্মদ বিন সউদকে বাদশাহ হিসেবে পরিচয় দিত। তারা দু’জন পরবর্তিতে চুক্তিতে আসে যে তাদের সন্তানরা তাদের পরে ক্ষমতায় আসবে। এ চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইবনে আব্দুল ওহাবের কন্যাকে বিন সউদের পুত্রের সাথে বিয়ে দেয়া হয়। ১১৫০ হিজরীতে অর্থাৎ ১৭৩৭ সালে আব্দুল ওহাব নজদীর ওহাবী মতবাদ একটা রাজনৈতিক রূপ লাভ করে সমগ্র আরবে ছড়িয়ে পড়ে।

১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: তথ্য সঠিক নয় সেখানে ই ভয় দেখুন মুহম্মদ বীন আব্দুল ওহাবেন জন্ম তারিখ আপনার প্রেশ কৃত ভুল ১১১১ না ।যার জস্ম ১১১৫ হিঃ মৃত্যু ১২০৬ হি সনে এবার বলুন আপনি তথ্যগত ভুল কিনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.