নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাকে যাচাই করার পূর্বে নিজেকে যাচাই করুন ।
সরকারি চাকরিতে আবেদন ফি বাড়ানো হইছে আজ থেকে সাত দিন পূর্বে । তেরো এবং ষোল গ্রেডের আবেদন ফি দ্বিগুণ করা হয়েছে । এগারো ও বারো গ্রেডে পূর্বে আবেদন ফি নির্ধারণ করা না থাকলে সেটা এখন তিনশো টাকা করা হয়েছে । সতেরো থেকে বিশতম গ্রেডে পঞ্চাশ টাকা বাড়িয়ে একশো টাকা করা হয়েছে ।
বিবিএস ২০১৬-১৭ এর হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে বেকার সংখ্যা ২৭ লাখ । ২০১৭ সালের পর আর কোনো জরিপ করা হয়নি । লন্ডনের ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) সংস্থাটির তথ্যমতে, বাংলাদেশে শিক্ষিত বেকারের হার সবচেয়ে বেশি । প্রতি ১০০ জন স্নাতক ডিগ্রিধারীর মধ্যে ৪৭ জনই বেকার । অর্থাৎ প্রতি দুইজনে একজনের নাম বেকারের খাতায় অন্তর্ভূক্ত । [সূত্র: নিউজবাংলা২৪; ২০২০ সালের নিউজের আলোকে]
অন্যদিকে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা ৩ কোটি । প্রতিষ্ঠানটি আভাস দিয়েছে, কয়েক বছরে তা দ্বিগুণ হয়ে ৬ কোটিতে দাঁড়াবে, যা মোট জনসংখ্যার ৩৯ দশমিক ৪০ শতাংশ হবে ।
যাইহোক ওসব পরিসংখ্যান নিয়ে অন্যদিন আলোচনা করা যাবে কিন্তু সরকার হুট করে দ্বিগুণ, তিন গুণ আবেদন ফি বাড়িয়ে এমন একটি কাজ করে দিলো যে ফি বাড়ানোর কারণে এখন অধিকাংশ আর এত অর্থ খরচ করে আবেদন করবেনা । সুতরাং আবেদনের সংখ্যা নির্ঘাত কমে আসবে অর্থ্যাৎ প্রতিদ্বন্দী কমে আসবে ।
প্রতি বছরান্তে সরকারি চাকরির জন্য যতগুলো আবেদন জমা হয় তাঁর সকল অর্থ জমা হয় রাষ্ট্রীয় কোষাগারে । আবেদনের এই অর্থগুলো বরাদ্দ হয় পরীক্ষক, কেন্দ্র ফি, ফলাফল মূল্যায়ন, প্রকাশ এসব ক্ষেত্রে ।
আবেদন ফি বাড়িয়ে দেশের একটা বিশাল পরিমাণ বেকার জনগোষ্ঠীর উপর এটি একটি নতুন চাপ সৃষ্টি করা হলো । ওদিকে নিত্যপন্যের দাম, জ্বালানির দাম বৃদ্ধির ফলে তো সুঁই-সুতো থেকে সবকিছুর দাম লাগাতার বৃদ্ধি পাচ্ছে তো পাচ্ছেই ।
সাতদিন পূর্বে দেশের লাখো শিক্ষিত বেকারের কাছে এটি থাকার কথা ছিল সবচেয়ে বড় ইস্যু হিসেবে । যেটা নিয়ে কথা বলার বিশেষ প্রয়োজন ছিলো । যাঁরা ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত আছে তাঁদের এটি নিয়ে সোচ্চার ভূমিকা পালন করার কথা ছিল । যদিও এসবের কিছুই ঘটেনি এদেশে । না ঘটবারই কথা অবশ্য!
এই সপ্তাহের মধ্যে কয়েকটি ইস্যু শিক্ষিত বেকারদের কাছে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যমূলক হলেও সরকারি চাকরির আবেদন ফি বাড়ানোর ইস্যু যে কোন আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে পরে গেছে তাঁর ভ্রুক্ষেপ কেউ-ই করেনি । যেদিন নিউজটা পত্রিকায় আসে সেদিন আমি নিউজটা পড়লেও ভেবেছিলাম কেউ হয়তোবা বিষয়টি নিয়ে লিখবে । কিন্তু হতাশ হতে হলো যে বিষয়টি কারোর নজরে আসেনি!
আমি জানিনা এদেশে কার বা কাদের উপর ভরসা করা উচিত, বিশ্বাস রাখা উচিত । এইসব নিয়ে লিখতেও আসলে বিরক্ত লাগে, লজ্জা লাগে, ভয় লাগে । দুঃখিত এই উদ্বাস্তু বিষয়টি নিয়ে লেখাটি লেখার জন্য এবং পড়ে আপনার সময় নষ্ট করানোর জন্য!
সাব্বির আহমেদ সাকিল
১৭ আশ্বিন ১৪২৯ বঙ্গাব্দ, শরৎকাল | রোববার | ০২ অক্টোবর ২০২২ ইং | বগুড়া
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩২
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: আবারও স্টিকি করা হয়েছে । ধন্যবাদ ।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @কলাবাগানঃ কারিগরী কোন ত্রুটির কারনে সম্ভবত এমনটা হয়েছিলো।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: হতে পারে এরকমকিছু ।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:২৭
নতুন বলেছেন: সরকারী পদের জন্য টাকা নেওয়া হবে কেন?
এর জন্য সরকারী বরাদ্দ দিতে হবে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: আবেদন ফি পূর্বে কম ছিল যা বর্তমানে বৃদ্ধি করা হয়েছে ।
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি স্টিকি করার কারণে ধন্যবাদ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৪
মুনাওয়ার সিফাত বলেছেন: এত বিরাট একটা সমস্যা নিয়ে কারো মাথাব্যথা নেই। অনলাইন মিডিয়াগুলোতেও নেই। সবাই শুধু বিনোদন জগতে কার পুত্র হলো কে বাবা এসব নিয়েই মহাব্যস্ত। আফসোস।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: এই আফসোসের সীমা নেই ভাই ।
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমরা লেজুড়বৃত্তি, চামচামী, তৈলবাজি, আতলামী করতে করতে এতোটাই নিচে নেমে গেছি যে নিজে অধিকারের কথা পর্যন্ত ভুলে গেছি। আমাদের পরিচয়ই এখন হয়ে গেছে আমি আওয়ামীলীগ করি, আমি বিএনপি করি, আমি জামাত করি- এর বাহিরে যেন আর কিছু নেই!!
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: সেটাই ব্যাপার ।
৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৩৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: খুবই দুঃখজনক ব্যাপার। আবেদন করা আরও কঠিন হয়ে গেছে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: জ্বি ।
৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৫২
বিষাদ সময় বলেছেন: লেখা সম্পর্কে কিছু নেতিবাচক কথা বলবো বলে প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি । আপনার শিরোনামটি মনে হয় হবে বহুল প্রচলিত প্রবাদ "মরার উপর খাড়ার ঘা" দিয়ে। কাজেই শিরোনামটি আমার কাছে ভুল মনে হচ্ছে । যদি শিরোনামিট ভুল হয় তবে এ রকম একটি পোস্ট স্টিকি করার আগে মডরেটর্ এর উচিত ছিল লেখক কে নোটিশ দিয়ে আগে শিরোনামটি ঠিক করে নেয়া। কোন ভুল শিরোনামের পোস্ট স্টিকি করলে আমার মনে হয় ব্লগের মান ক্ষুন্ন হয়।
আপনি আইএলও এবং বিবিএস এর পরিস্যংখান ছাড়া যাদের পরিসংংখ্যান দিয়েছেন তাদের পরিসংখ্যান তেমন অথেনটিক না।
তাছাড়া আপনার লেখায় লেখায় আবেদন ফি বাড়ানো সম্পর্কিত তথ্যের যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে ।
যেমন আপনার লেখাতে আপনি উল্লেখ করেছেন-
১) তেরো এবং ষোল গ্রেডের আবেদন ফি দ্বিগুন করা হয়েছে। এই ফি পূর্বে কত ছিল ১০ টাকা,১০০ টাকা না ১০০০ টাকা তার কিছুই উল্লেখ করেননি।
২) এগারো এবং বারো গ্রেডের আবেদন ফি পূর্বে নির্ধারিত না থাকলে এখন ৩০০ টাকা। অর্থাৎ ফি বাড়লো না কমলো বুঝা গেল না।
৩) সতেরো থেকে বিশতম গ্রেডে ফি ৫০ টাকা বাড়িয়ে ১০০ টাকা করা হয়েছে। এখানে বিষয়টি ক্লিয়ার যে ফি ১০০% বেড়েছে এবং যার পরিমান ৫০ টাকা।
এর পর নানা কথা বলে বলেছেন এর ফলে বেশিরভাগ বেকার এর পক্ষে আবেদন করা সম্ভব হবে না।
এখন প্রশ্ন হল সারা বছরে সরকারী চাকুরীর জন্য কয়বার আবেদন পত্র জমা নেয়া হয়? যে পরিমান টাকা বাড়ানো হয়েছে তা একজন বেকার এর কয়টা বিড়ি , সিগারেট এর টাকা? প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের টিউশন ফি এর কত অংশ? বা সরকারি বিশ্ব বিদ্যালয় , কলেজের বেতন এর কত অংশ? (খুব অল্প সংখ্যক বেকার এ প্রশ্ন গুলোর বাইরে থাকবেন।)
এবার আসি আসল কথায় দ্রব্য মূল্যের উর্ধ গতিতে সবাই দিশেহারা এ কথা খুবই সত্যি। সরকারও এ কথা স্বীকর করে নিয়েছে। তবে ফর্মের মূল্য বৃদ্ধির যে খন্ডিত চিত্র আপনি দিলেন তা থেকে মনে হচ্ছে না যে বেশির ভাগ বেকার এর জীবনে সেটা খুব বেশি প্রভাব ফেলবে।
সবচেয়ে গুরুতর কথা হচ্ছে বহুদিন থেকেই তদবির বা টাকা ছাড়া নাকি সরকারি চাকুরী পাওয়ায় যায় না । তাই টাকা দিয়ে চাকুরী কেনার যাদের সামর্থ্য নাই তারা শুধু শুধু কেন ফর্ম কিনে সরকারী চাকুরী নামক সোনার খনির পিছনে দৌড়িয়ে অর্থ নষ্ট করবে। ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: প্রবাদটি আমি জানি । আমি মরার উপর খাঁড়ার ঘা’র উপর আরেক ঘা বোঝাতেই সেটি টাইটেল দিয়েছি । আর আপনি বললেন আমার দেয়া তথ্যটি অথেনটিক নয় তাই এই লিংক থেকে বিষয়টি দেখে দিবেন আশা করি
view this link
৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:০৭
বিটপি বলেছেন: চূড়ান্ত নিয়োগ পাবার জন্য মিনিমাম ৫ লাখ টাকা খরচ করার সামর্থ্য যাদের নেই, তাদের জন্য আবেদন ফি বাড়া বা কমায় কিছু যায় আসেনা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৮
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: তাহলে যাঁদের টাকা নেই তাঁদেরকে তো প্রথমেই নিরাশ হতে হবে ।
১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩
অঙ্গনা বলেছেন: বিটপি বলেছেন: চূড়ান্ত নিয়োগ পাবার জন্য মিনিমাম ৫ লাখ টাকা খরচ করার সামর্থ্য যাদের নেই, তাদের জন্য আবেদন ফি বাড়া বা কমায় কিছু যায় আসেনা।
এইটাই চরম সত্যি, এই জন্যে মরার উপর খাঁড়ার ঘা নিয়ে উচ্চবাচ্য নেই আমাদের। লাশের পাশে বসে ইশশ একটুর জন্য চোখে লাগে নাই। বলা আমাদের সাজে না।
১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:০০
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: শিক্ষিত বেকারদের মরার খাঁড়ার উপর আরেক ঘা
প্রবাদ হলো "মরার উপর খাঁড়ার ঘা"
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: জ্বি । খাঁড়ার ঘা'র উপর এটা আরেক ঘা ।
১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:১৫
কামাল৮০ বলেছেন: শিক্ষালাভ করার খরচের তুলনায় খুব একটা বাড়ে নাই।তবে যারা ডজন খানেক আবেদন করেও সফল হতে পারেনাই,তাদের জন্য একটা সমস্যাই বটে।সমস্যা প্রকট হলে মিডিয়ায় লেখালেখি হতো।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: চোখে টিনের চশমা পরা থাকলে এরকমই লাগবে!
১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:২৮
অপ্সরা বলেছেন: চাকুরী না পেলে তো কোনো উপার্জন নেই তাহলে চাকুরীর আবেদনে টাকা নেবার দরকারই বা কি?
এই আবেদন ফ্রিতেই করানো উচিৎ।
এই লেখাতে মরার খাড়ার উপর আরেক ঘা ঠিকই আছে।
বেকারদের এমনিতেই নানা সমস্যায় মাথার ঠিক থাকে না সেই কারণেও ভুল ভাল প্রবাদ লেখা হয়ে গেলেও যেমনই ঠিক আছে তেমনি মরার খাড়ার উপরে আরেক ঘা এতেও কোনো ভুল নেই। তবে মরার উপর খাড়ার ঘা তার উপরে আরেক ঘা এমন কিছু হলে আরও যথার্থ হত।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫০
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: ধন্যবাদ মতামতের জন্য । প্রবাদটি আমি জানি । আমি মরার উপর খাঁড়ার ঘা’র উপর আরেক ঘা বোঝাতেই সেটি টাইটেল দিয়েছি ।
১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
বিষাদ সময় বলেছেন: ভাই আপনি টাইটেলটি আরেকবার খেয়াল করে দেখুন, আপনি যা বলেছেন আপনার টাইটেল সে অর্থ প্রকাশ করে কিনা।
অথেনটিক না বলতে আপনি যে সব সোর্স ব্যবহার করেছেন তাদের কারও কা্রও অথেনটিসিটি নিয়ে আমি প্রশ্ন তুলেছি, আপনার দেয়া তথ্যের নয়।
ভালো থাকবেন।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: প্রবাদটি আমি জানি । আমি মরার উপর খাঁড়ার ঘা’র উপর আরেক ঘা বোঝাতেই সেটি টাইটেল দিয়েছি ।
১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫৭
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:০৬
সাব্বির আহমেদ সাকিল বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৫৪
সোহানী বলেছেন: আমি এক সময় প্রচুর লিখা লিখেছিরাম দেশের শিক্ষিত বেকারদের নিয়ে। কারন দেশে থাকতে এতো এতো ছেলে-মেয়ে আমার কাছে আসতো কিন্তু কিছু করতে পারতাম না। তা দেখে নিজের কাছে খুব অসহায় লাগতো। একজন ক্ষমতাবান, রাজনীতিবিদ বা বুদ্ধিজীবিকে দেখিনি দেশের এ সমস্যা নিয়ে কথা বলতে।
অশিক্ষিত একটি ছেলে পেটে ভাত না থাকলে রিক্সা চালাতে পারে কিন্তু শিক্ষিত বেকার কোনভাবেই তা করতে পারে না। মরন তাদের। আর তার উপর যদি এরকম সরকারী লুটপাট চলে তাহলে তারা কোথায় যাবে?
এক রাস্ট্রের দায়িত্ব দেশের বোকরদের জন্য কিছু করা। সাধারন নাগরিক হিসেবে আমি জানতে চাই কি কি করা হয়েছে, হচ্ছে বা হবে???
১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৫৭
রেজাউল৮৮ বলেছেন: পোস্ট টি স্টিকি করার জন্য মাননীয় মডারেটর স্যারকে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
জনাব ' না হলো তরকারি ' সাহেবও এইমানের পোস্ট নিয়মিত দিয়ে যাচ্ছেন। উনার পোস্ট থেকেও দুই একটা মাঝে মাঝে স্টিকি করা যায় কিনা তা ভাবার অনুরোধ রইলো।
১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৬
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: একজন শিক্ষিত লোক বেকার থাকে কি করে? একজন বেকার কি করে শিক্ষিত হয়? শিক্ষিত বলতে কি সার্টিফিকেটধারী বোঝানো হয়? এমন সার্টিফিকেটধারী অকর্মন্য লোক আসলে জাতির কি খুব দরকার?
১৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫১
ককচক বলেছেন: সরকারের প্রচুর টাকা দরকার। যত আবেদন ততো টাকা।
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শিরোনামের উপর কয়েকজন ইতিমধ্যে আলোচনা করেছেন, যদিও লেখক সেটা শুদ্ধ বলেই জানাচ্ছেন। সাধারণ পোস্টের জন্য এটা এড়িয়ে যাওয়া যায়, কিন্তু একটা বিখ্যাত ব্লগের স্টিকি পোস্টে ভুল থাকাটা অশোভনীয়, হয়ত অনেকেই ধরে নেবেন এটাই তাহলে শুদ্ধ। এজন্য ভুলটা সংশোধনের জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শিরোনামটা ভুল আছে - দুটো ভুল। প্রথম ভুল মরা শব্দে। এটা মরা না, মড়া। মরা হলো ক্রিয়াপদ, মরে যাওয়, প্রাণ ত্যাগ করা ইত্যাদি। মড়া অর্থ মৃতদেহ বা লাশ। মূল প্রবাদ হলো মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা, যার অর্থ হলো দুর্বল ব্যক্তির উপর অত্যাচার। খাঁড়া অর্থ খড়্গ, বা সোজা বাংলায় ধরে নিন কুড়াল। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা এর আক্ষরিক অর্থ হলো মড়ার উপর কুড়াল দিয়ে আঘাত করা। লেখক যেটা বোঝাতে চেয়েছেন বলে আমার মনে হচ্ছে, মড়াকে অলরেডি কুড়াল দিয়ে একবার কোপানো হয়েছে, তাকে আবারো কোপানো হচ্ছে। খাঁড়া শব্দের বদলে যদি কুড়াল শব্দটি ইউজ করি, তাহলে শিরোনামটা এরকম হয় - মড়ার কুড়ালের উপর আরেক ঘা। তো, কুড়ালের উপর আরেক ঘা দিলে তাতে মড়ার উপর কোনো প্রভাব পড়বে নাকি? কুড়ালটাই নষ্ট হয়ে যাবে। যেটা হতে পারে, মড়ার উপর কুড়ালের আরেক ঘা, বা মড়ার উপর খাঁড়ার আরেক ঘা। যার অর্থ - বেকাররা এমনিতেই অর্থকষ্টে আছেন, আগের রেটেই অ্যাপ্লাই করা দুঃসাধ্য ছিল, তার উপর এই রেট বাড়িয়ে তাদের অবস্থা আরো খারাপ করে দিল।
এই ব্যাখ্যার পরও লেখক যদি আগের যুক্তিতেই ফিরে যেয়ে এই ভুল শিরোনাম বহাল রাখতে অনড় থাকেন, তাহলে সেক্ষেত্রে মডারেটরের সদয় দৃষ্টি কামনায় থাকবে। বিষয়টা এত জটিল ছিল না আসলে।
২১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:১৬
নিমো বলেছেন: উদ্বাস্তু বিষয়টা কি বস্তু ? নূতন ধরণের বাংলা ভাষার চর্চা করছেন ? এমন ভুলে ভরা শিরোনাম লেখা কুশিক্ষিতদের বেকার থাকাই শ্রেয়। বিষাদ সময়ের প্রশ্নগুলোর কোন যৌক্তিক উত্তরও আপনি দেননি। আবেদন ফি এমন হওয়া উচিত যে এসব গাধা কোথাও কাজ করতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানের লাল বাতি না জ্বালাতে পারে। ব্লগের ভাঁড় মডারেটরও বোধহয় এই মুহূর্তে বেকার।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:৫৪
কলাবাগান১ বলেছেন: স্টিকি করা কয়েছিল এই পোস্ট ...সরানো হল কেন জানতে চাই...।