![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কয়েকদিন নেটওয়ার্কের বাহিরে ছিলাম। ঘুরে এলাম নাফাখুম→ রেমাক্রি →থানচি →নীলগিরি→চিম্বুক→ বান্দরবন। থানচিতে টেলিটক এবং রবির নেটওয়ার্ক পাওয়া গেলেও এরপরে আর কোন অপারেটরের নেটওয়ার্ক নাই। এরপর কেবলি নৈসর্গ যা সম্পূর্ন নগর জীবনের কোলাহল এবং কৃতিমতা মুক্ত। মনে হয় এখানেই নিজেকে হারিয়ে ফেলি বারেবার। থানচি থেকে রেমাক্রি যাওয়ার পথে কিছু ছবি। একে একে সবগুলো পথের ছবি প্রকাশ করবো।
১। দুই পাহাড়ের মাঝে বয়েচলা খরস্রোতা সাঙ্গু
২। দুই পাহাড়ের মাঝে বয়েচলা খরস্রোতা সাঙ্গু
সাঙ্গুর এই অঞ্চলের নাম বড় পাথর, বড় পাথরের এই যায়গাটাই আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে।
৩। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
৪। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
৫। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
৬। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
৭। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
৮। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
৯। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের
১০। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
১১। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
১২। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
১৩। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
১৪। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
১৫। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
১৬। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
১৭। সাঙ্গুর বড় পাথরের অঞ্চলের ।
১৮। সাঙ্গুর নদী হতে তোলা পাহাড়ের ছবি।
আসলে থানচি থেকে রেমাক্রি পুরটা জুড়েই অপরুপ সৌন্দয্যের নীলাভূমি। কোথাও এতটুকু চোখের পলক ফেলবার উপায় নাই। ছবি দিয়ে কখনোই এর প্রকৃত রুপ তুলে ধরা সম্ভব না।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: শুনে আমারও ভালো লাগলো।
কৃতজ্ঞতা
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো ভালো তুলেছেন।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।
৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭
পৌষ বলেছেন: খুব সুন্দর। ধন্যবাদ আপনাকে
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, ভালোবাসা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো