নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকে যেসব ইসরাইলিদের নিরীহ মানুষ বলা হচ্ছে, তারা কেউ নিরীহ মানুষ নয়, এই হারামজাদা/হারামজাদিরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হতে এসে ইহুদিবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর মাধ্যমে জোরপূর্বক প্যালেস্টানের ভুমি দখল করে বসবাস করছে। এরা যদি শান্তিবাদী নিরীহ পাবলিকই হবে, তাইলে নিজ দেশ ছেড়ে কি দরকার ছিলো জেনেশুনে এই অশান্তির দেশে আসার? এই হারামজাদা/হারামজাদিরা অশান্তি সৃষ্টির জন্যই বিভিন্ন দেশ হতে প্যালেটাইনে এসে জড়ো হইছে।
তাছাড়া আমার দেখা এই প্রথম বার প্যালেস্টাইন আগে শুরু করলো তাতেই বিশ্ব মিডিয়া একেবারে জ ঙ্গি -ট ঙ্গি বইলে চিৎকার চেচামেচি শুরু করে দিয়েছে। সারা জীবন যে ইসরাইলি সশস্ত্র গোষ্ঠী আগে শুরু করে আসছে তার কি হবে? প্যালেস্টাইনিয়ানরা তাদের দখল হয়ে যাওয়া ভূমি পুনরুদ্ধার করছে। কতদিন ধরে রাখতে পারবে সেটা হয়তো অনিশ্চিত, তবে ওরা বীর, কারো কাছে মাথা নত করতে রাজি না। ওরা বিড়ালের মতো ১০০ দিন না বেঁচে বাঘের মতো এক দিন বেঁচে থাকাকে বেছে নিয়েছে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৬
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
নিরীহ মানুষ হলে নিজ দেশ ছেড়ে এখানে, এই অশান্তির মধ্যে কেন আসতে গেছে? ইভেন এখনো এরা বিভিন্ন দেশ হতে এসে প্যালেস্টনের ভূমি দখল করে বসবাস করা শুরু করছে। জেনেশুনে এই অশান্তির মধ্যে কেন এরা আসছে যদি নিরীহ শান্তিবাদি পাবলিক হবে?
উত্তর দেন।
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩
নতুন বলেছেন: এই স্টুপিড যুদ্ধে প্যালেস্টাইনিদেরই ক্ষতি হবে।
প্যালেস্টাইনিদের উচিত ছিলো জাপানিদের মতন পিছু হোটে নিজেদের তৌরি করা।
২য় বিশ্বুযুদ্ধের সময়ও জাপানের মানুষ গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারতো। তা না করে তারা হার মেনে যুদ্ধ বাদ দিয়ে নিজেদের উন্নতির জন্য কাজ করেছে।
এখন জাপান কোথায় আর প্যালেস্টাইনিরা কোথায়?
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৮
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ওদেরকেও আপনার মতো ইঁদুর মনে করছেন কেন? ওরা তো কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পায় না। ওরা যতক্ষণ বেঁচে থাকবে মাথা উঁচু করেই বাঁচবে।
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
নতুন বলেছেন: ওদেরকেও আপনার মতো ইঁদুর মনে করছেন কেন? ওরা তো কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পায় না। ওরা যতক্ষণ বেঁচে থাকবে মাথা উঁচু করেই বাঁচবে।
স্টুপিডিটি করে মারা যাওয়া খুব ভালো?
আপনি তাহলে প্যালেস্টাইনিদের জন্য যুদ্ধে যোগ দিচ্ছেন কবে? এই যুদ্ধে শহীদ হলে আপনার তো বেহেস্ত পাক্কা?
আপনি কি যাবেন? গ্যারিন্টিড বেহেস্ত নিতে তো আপনি জাবেন না। আপনি ইনিয়ে বিনিয়ে অন্য বাহানা করবেন।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৭
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
শত্রু শক্তিশালী বলে তার কাছে মাথা নত করা কাপুরুষেরই কাজ
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৯
নতুন বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: হামাস আকস্মিক হামলা করে ইসরাইলের মত এত শক্তিধর রাস্ট্রের ৬০০ জন নাগরিককে মেরে ফেলল কিন্ত এই হামলার বিষয়ে মার্কিন ও ইজরাইল গোয়েন্দা সংস্থা কিছুই আঁঁচ করতে পারে নাই!!! গনমাধ্যমে প্রচারিত এই দাবী কতটূকু বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হয়? যাক ধরেই নিলাম যে সিআইএ এবং মোসাদের মত গোয়েন্দাবাহিনী গর্দভে ভরে গেছে! কিন্ত হামাস এত অস্ত্রসস্ত্র , রকেট কোথা থেকে পেল? গাজার চারপাশ যেখানে ইজরাইল আর্মি দিয়ে পরিবেষ্টিত সেখানে এত রকেট , অস্ত্রসস্ত্র গাজায় ঢুকলো কিভাবে ? নাকি হামাসের বৈজ্ঞানিকেরা নিজ ভুমিতেই এসব বানিয়েছে ? হামাসের এই আক্রমনের সমর্থনে কি এখন পর্যন্ত কোন শক্তিধর মুসলিম দেশকে পাশে পাওয়া গেছে ? হামাস বলছে ইরান তাদের পেছনে আছে !! কিন্তু ইরান কি রাস্ট্রীয়ভাবে এই হামলায় সমর্থন জানিয়েছে ? মাত্র একটা রকেট যদি ইরান থেকে উড়ে যেত তাহলেও কিছুটা বিশ্বাসযোগ্য হত।
ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রীর ফিলিস্তিনকে ধুলায় মিশিয়ে দেবার অঙ্গীকারে বোঝা যাচ্ছে যে একটা যুদ্ধ বাধিয়ে ফিলিস্তিন রাস্ট্রকেই মুছে দেবার অপকৌশলে মুলত হামাসকে ব্যবহার করা হচ্ছে। একথা সবারই জানা যে মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিধর রাস্ট্রের বাদশাহের দল সব ইজরাইলের সমর্থক। সুতরাং এই ইস্যূতে নিরাবতা পালন করে তারা ইজরাইলের প্রতি তাদের আনুগত্য প্রকাশ করবে। বোকার মত যেসব মুসলিম হামাসকে সমর্থন করে ''আলহামদুলিল্লাহ'' জিকির তুলছে বিশ্বব্যপী তারাও এই যুদ্ধে ব্যবহ্রত একটি টূল মাত্র।
এখন বিশ্বব্যপী প্রয়োজন এই যুদ্ধ বন্ধের আহবান জানানো। জাতি ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে সব মানুষের অবস্থান নেয়া উচিত যুদ্ধের বিরুদ্ধে।
এই হামলার পেছনে টাকা বিনিয়োগ কে করেছে? কে সাহাজ্য করেছে?
হামাস কার গুটি হিসেবে কাজ করছে?
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
কত তথ্য যে হাজির হবে এখন
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২৪
অহরহ বলেছেন: সন্ত্রাসী হামাস যেটা করেছে তা কোন যুদ্ধ নয়। ছুটির দিনে খোলা মাঠে মেলার আয়জন করে শতশত ইসরাইলি উচ্ছল তরুণ-তরুনী নাঁচ গানে মেতে ছিল। সেখানে কাপুরুষের মত indiscriminate গুলি চালিয়ে শতশত নিরীহ নিরস্ত্র মানুষ খুন করে আল্যাহুআকবর ধ্বনি দেয়া শুধুমাত্র বর্বর মুসলমানদের পক্ষেই সম্ভব। সাধারণ মানুষের ঘরে ঢুকে নারী শিশু অপহরণ করে ধরে নিয়ে যাওয়া মধ্যযুগের বর্বরতাকেও হার মানায়।
এবার হামাস জেহাদীরা বুঝবে কত ধানে কত চল! অপেক্ষা করেন, গাজা স্ট্রিপের নাম মুছে দিবে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫০
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
নিরীহ হলে ওরা জেনেশুনে এ অঞ্চলে কেন এলো, আর কেনই বা ইহুদিবাদি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সহায়তায় অন্যের ভূমি দখল করে বসবাস শুরু করলো?
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বলি কেন সাধারণ জনতা হবে? হামাসের উপর পাল্টা আক্রমণে এখন নিরীহ ফিলিস্তিনিরা মারা যাবে...
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ইসরায়েলে ওরা সাধারণ মানুষ নয়। এরা ঝামেলা করার জন্যই এখানে এসে অন্যের জমি দখল করে বসবাস শুরু করছে।
৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: খ্রিস্টানরা-মুসলমানরা সবাই এদের ওপর চড়াও হয়ে বিতাড়িত করেছে। এখন শক্তি হয়েছে। প্রতিশোধ নিচ্ছে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০১
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
এদের উপর মুসলমানরা নির্যাতন করেনি, যা করেছে খৃষ্টানরাই করেছে। মুসলমানরা বরং তাদের সেল্টার দিয়েছে।
৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: শত্রু শক্তিশালী বলে তার কাছে মাথা নত করা কাপুরুষেরই কাজ
কনর্ফাম জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ পাবার পরেও যেই সব পুরুষ ফিলিস্তিনে যুদ্ধে যোগ না দিয়ে ঘরে বসে আছে তাদের কি বলা যায়?
সারা জীবন সহী মুসলীমী জীবন জাপন করেও জান্নাতে কনফার্মনা। কিন্তু আপনি যদি ফিলিস্তিনে গিয়ে শহীদ হন তবে আপনার জান্নাত কনর্ফাম।
কবে ফিলিস্তিনে রওয়ানা হবেন?
৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২২
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: @নতুন
নতুন বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: প্রসঙ্গেঃ-
গাজার চারপাশ ইজরাইল আর্মি দিয়ে পরিবেষ্টিত করার সুযোগ নেই। গাযার ১৩কিমি সমুদ্র আছে এবং ১৩কিমি বর্ডার আছে মিশরের সাথে। ওখানে ইসরায়েলীদের ঘিরে রাখার সুযোগ নেই।
২০২১ এর মে মাস থেকে ইউনাইটেড নেশনস্ হামাসকে টেররিস্ট ঘোষণা করে যেখানে বলা হয় ওরা জিহাদি গ্রুপ ইরান এবং ফিলিস্তিনি টেররিস্টদের সমর্থনপূষ্ট। কিন্তু ব্রাজিল, চায়না, মিশর, ইরান, নরওয়ে, কাতার, রাশিয়া, সিরিয়া এবং তুরষ্ক হামাসকে টেররিস্ট বলে মনে করেনা। নিউ জিল্যণ্ড এবং প্যারাগুয়েও হামাসকে টেররিস্ট বলেনা তবে তাদের মিলিটারি উইং কে টেররিস্ট বলে।
এখানে বিষয়টা ফিলিস্তিনিদের সাপোর্ট করলে জান্নাতে যাবে, না করলে যাবেনা সেটা নয়। এখানে বিষয়টা প্রথমে স্বাধীকারের, তারপর স্বাধীনতার।
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের মেরেছে, মারছে।
হামাস ইসরায়েলীদের মেরেছে, মারছে।
কে একজন একটা পরিসংখ্যান ছেপেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে ইসরায়েলী এক জন মরলে ফিলিস্তিনি একশ জন মরছে।
তবু মারামারি, মরামরি থেমে নেই।
ফিলিস্তিনিরা বলছে তাদের ভুখণ্ডে আশ্রিত ইউরোপ থেকে চরমভাবে বিতাড়িত লাঞ্চিত ইহুদীরা আজ তাদের ঘরবাড়ি জমিজমা কেড়ে নিচ্ছে। ইহুদীরা বলছে হাজার হাজার বছর আগের কিংডম অফ ইসরায়েল থেকে ইহুদীদের তাড়িয়ে দিয়েছিলো। ২য় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ওরা আমেরিকাকে বলেছিলো বিশেষ এক মরনাস্ত্রের সূত্র দেবে তবে বিনিময়ে তাদের প্রমিজ ল্যান্ড দিতে হবে। আমেরিকানরা সাকসেসফুলি এ্যাটম বোমা বানায়। ফলশ্রুতিতে ১৯৪৮ সালের মে মাসে বেন গুরিয়ন নামের এক বেনি জায়ন এক সন্ত্রাসী নেতা যখন জিউইশ স্টেট অফ ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণা করে, মূহুর্ত দেরী না করে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান ইসরায়েল রাষ্ট্র সাপোর্ট করে। ওই একই দিনে আমেরিকার চীর শত্রু কমিউনিস্ট সোভিয়েত ইউনিউয়নও ইসরায়েল রাস্ট্র সমর্থন করে। বাকীটা ইতিহাস. . .
সবাই যার যার যায়গায় সঠিক। এভরিথিং ইজ ফেয়ার ইন লাভ এণ্ড ওয়ার।
**** মাঝখান থেকে গুটি কয়েক ব্লগার কি সুন্দর টাই পাস্ করছি।
১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭
নতুন বলেছেন: সবাই যার যার যায়গায় সঠিক। এভরিথিং ইজ ফেয়ার ইন লাভ এণ্ড ওয়ার।
**** মাঝখান থেকে গুটি কয়েক ব্লগার কি সুন্দর টাই পাস্ করছি।
@ আফলাতুন হায়দার চৌধুরী
রাজনিতিক বলী সাধারন মানুষ। যারা জীহাদী জজবা প্রচার করে তারা শহীদ হতে যুদ্ধে যায় না। তারা অন্যদের পাঠায় বোমা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তে জান্নাতে যেতে। এর পেছনে রাজনিতিক ফয়দাই বেশী।
একটা জীবন ঝরে গেলে বাবা/মায়ের কান্না ঝরে আজীবন। তাই আমার কাছে জীবনের মূল্য অনেক বেশী। কাছের মানুষকে না হারালে সেই বোধটা সবার আসবেনা।
জাপান ২য় বিশ্বযুদ্ধে হার না মেনে গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারতো। তারা রাজনিতিক সমাধান মেনে নিয়ে নিজেদের গড়ে তুলেছে।
আর জিহাদী জজবা ওয়ালা ফিলিস্তিনিরা জিহাদ চালিয়ে গিয়ে আজকের অবস্থানে এসেছে।
কোথায় জাপান আর কোথায় ফিলিস্তিনিরা আছে একটু বোঝার চেস্টা করুন।
অনেক সময় পরিস্থিতি বুঝে একটু পিছু হটতে হয়। নিজেকে গুছিয়ে আবার সামনে এগুনোর জন্য।
ত্যাড়ামী কখনোই ভালো কিছু আনেনা।
১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের দেশে, আপনার মতো লোকেরা ১৯৭১ সালে কোন পক্ষে ছিলো?
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৪
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
আমার মতো লোকেরা ইশ্বরচন্দ্রগুপ্তে দলে থাকলে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা খুশি হতো, তাইনা? যিনি ব্রিটিশের গান শুধু গাননি, বরং প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্রিটিশের জয় কামনা করেছেন। দেশের পক্ষে অবস্থান নিতে পারেননি। স্রেফ মুসলমান বিদ্বেষ বলে; অথচ সিপাহী বিদ্রোহের কোন হিন্দু-মুসলমান ছিল না। কিন্তু মুসলমানদের প্রতি বিদ্বেষবশত তিনি লিখলেন—
"ভারতের প্রিয় পুত্র হিন্দু সমুদয়
মুক্তকণ্ঠে বল সবে ব্রিটিশের জয়।"
লিখলেন—
"যবনের যত বংশ
একেবারে হবে ধ্বংস
সাজিয়াছে কোম্পানির সেনা"
মুসলমান আর বৌদ্ধ বিদ্বেষ থেকে ব্যঙ্গ করে বলেছেন—
"হয় যবন হ, নাহলে নেড়ে হ।"
১২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনো মন্তব্য করতে চাইছি না।
১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ওকে
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫১
নতুন বলেছেন: আপনি কবে ইসরাইলী হত্যার জন্য প্যালেস্টাইনে যোগ দিচ্ছেন?
যারা সাধারন মানুষ হত্যায় উল্লাস করে তাদের মানুষিক সমস্যা আছে।
যুদ্ধে সেনা মারা যাওয়া এক জিনিস আর সাধারন মানুষ হত্যা করা কিভাবে ধর্মের পক্ষে যদ্ধ হয়?