১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহা একদিন হামাস, হেজবুল্লাহ, ইসলামিক জ্বিহাদ তৈরির জন্য কাজে লাগবে?

২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি ২/৪ লাইন যা লিখেন, ইহা সাধারণ ১ জন মোল্লার ভাবনাচিন্তা; কিন্তু নিকে যোগ করেছেন ইন্জিনিয়ার।

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তো অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে।
অথচ এক দিন এই দেশে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে খ্যাত একটি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল।
সেটা এখন বৃহত্তর ঢাকা মাদ্রাসা।
আফসোস!

৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪০

ধুলো মেঘ বলেছেন:
টেনশনের কিছু নাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যদি দেশকে আফগানিস্তানের দিকে টানে, তো ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় দেশকে আফ্রিকার দিকে টেনে নেবে। এভাবে ব্যালেন্স করে বাংলাদেশ বাংলাদেশের জায়গাতেই থাকবে।

৫| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০০

অহরহ বলেছেন: নবীজী হজরত মোহাম্মদ(সাঃ) এর কত জন যৌনদাসী ছিল?

৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:২৪

ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: আমি আগেই জানতাম এই পোস্টে সোনা আর রাজীবের ইসলাম বিদ্বেষমূলক মন্তব্য থাকবেই।

৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ঢাবিতে কি শোলাকিয়া প্রয়োজন আপনার?

৮| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোরান হচ্ছে স্টাডির ব্যাপার, আমলের ব্যাপার,
লোক দেখানো আবৃতি করার কিছু নেই। যা হচ্ছে সেটা রাজনীতি। শিবিরিও রাজনীতি।

৯| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১২

আরইউ বলেছেন:



বটতলায় নাচ হতে পারে, গান হতে পারে, কুরআনও পাঠও হতে পারে। এটা নিয়ে মাতামাতির কী আছে?

১০| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

আরইউ বলেছেন:



আপনি লিখেছেনঃ “এমনকি আজ যদি শাহবাগের কুকুর গুলোর মতো সেখানকার যুবক যুবতীরাও রাস্তার উপর যৌন মিলনে লিপ্ত হয়, তবে বাংলার সেকুইয়া সমাজ সেটাকে আধুনিকতার সর্বোচ্চ স্তর বলে ধরে নিয়ে আনন্দে পরনের কাপড় খুলে কমেন্ট করতে থাকবে।”

“শাহবাগের কুকুর গুলো“ বলতে আপনি কি শাহবাগ আন্দোলনে অংশগ্রহনকারীদের বুঝিয়েছেন?

১১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০

জ্যাকেল বলেছেন: অথচ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির হয়েছিল মুসলিমদের জন্যঃ

"পূর্ববঙ্গের অনগ্রসর মুসলিম জনসমাজ যাতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পায় সে লক্ষ্যে ‘মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্সে’ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ কনফারেন্স থেকে সর্বপ্রথম ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবী উত্থাপন করেন।"

সত্যিই সেকুলাস! কি বিচিত্র এই দেশ।

(বিঃ দ্রঃ আমি সেলুকাস জানি)

১২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: রমজান মাসে আপনার পোস্টে অশ্লীল শব্দ যোগে বাক্য ব্যবহার করে আপনিও রমজানের পবিত্রতা নষ্ট করেছেন। খুবই ভাল একটা ইস্যূর উপস্থাপন খুবই কদর্য হয়েছে।

যাই হোক এই বিষয়টা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যপক সমালোচনা হচ্ছে। প্রথম রোজায় ঢাবিতে কোন এক ফাংশনে নাকি ভারতীয় জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হয়েছে !!!সমালোচনা হবার কথা সেটি নিয়ে। মুসলিম প্রধান দেশে রমজান মাসে মিলাদ মাহফিল, কুরআন পাঠ হওয়া খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয়।

ব্লগার আর ইউর মন্তব্য ভাল লেগেছে। বটতলায় নাচ হতে পারে, গান হতে পারে, কুরআনও পাঠও হতে পারে। এটা নিয়ে মাতামাতির কী আছে?

১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আপনি মুসলমানদের ক্ষতি করছেন।

১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসলামে ইফতার-মাহফিল বা ইফতার-পার্টির কোনো বিধান নাই।
পাকিসস্তান আমলেও ছিলনা।
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ইফতার-মাহফিল বা ইফতার-পার্টির প্রচলন কবে-কখন থেকে শুরু হয়েছে—তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা না-গেলেও প্রমাণসাপেক্ষে বলা যায় যে, ১৯৭৭-৭৮ সাল থেকে এই ভাইরাস সর্বপ্রথম ছড়াতে থাকে। এরপর ১৯৭৯-৮০ সাল থেকে তা রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হতে থাকে। তৎকালীন সামরিকজান্তা সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য মুখে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম’ বলা আর লোকদেখানো ইসলামের ঘোরতর সমর্থক ও পথিকৃৎ ছিল। তবে এব্যাপারে আসল ইতিহাস হলো—জিয়াউর রহমানের শাসনামলের শেষদিক থেকে (বঙ্গবন্ধু-সরকারের সময় নিষিদ্ধ ঘোষিত) জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান ও তাদের ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির এইসময় গোপনে নিজেদের কার্যক্রম ধীরে ধীরে শুরু করার লক্ষ্যে ইফতার-মাহফিলের আয়োজন করতে থাকে। তারা এভাবে প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে। আশির দশকের শুরুতে উক্ত সংগঠনটি ভিতরে-ভিতরে কথিত ইফতার-মাহফিল বা ইফতার-পার্টির নামে নিজেদের সংগঠিত করতে থাকে। তারপর জিয়াউর রহমানের মত্যুর পর আরেক সামরিকজান্তা এরশাদের আমলেও জামায়াত-শিবিরের এই অপতৎপরতা দুর্বার-গতিতে এগিয়ে চলে। এভাবে তারা ইফতার-মাহফিল বা ইফতার-পার্টির নামে নিজেদের রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাতে শুরু করে দেয়।
সাইয়িদ রফিকুল হক

১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: একদল ধর্ম ধর্ম করছে। একদল সংস্কৃতি সংস্কৃতি করছে। একদল মানবতা দেখাচ্ছে। একদল মাগীবাজি করছে।

১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬

নাহল তরকারি বলেছেন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পূজা করার অনুমতি আছে কিন্তু ওয়াজ করার অনুমতি নাই।

১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শেষ ।
এখন মাদ্রাসার সাইনবোর্ড লাগিয়ে দেন।

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: পাশ্ববর্তী দেশের কথায় নাচা মেরুদণ্ডহীন কিছু লোক বাংলার মানুষের উপর যে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন শুরু করেছে, সেটার প্রতিবাদ স্বরুপ এই ইফতার পার্টি
তা দুর্নীতিবাজ, চোর, ডাকাত, মুনাফাখোর,ঘুষখোর,লুটপাটকারীরদের প্রতিবাদ স্বরুপ কিছু নাই কেন ? শতাংশের দেশে মুসলিম সমাজের এই করুণ দশা কেন ?

১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কোন মাদ্রাসা থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েছেন?

২০| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



উপরে সাধু ভায়ের বর্ণিত মন্তব্যের মতো আমারও একই প্রশ্ন আপনি কোন মাদ্রাসা থেকে গ্রাজুয়েট হয়েছেন?
অথবা
আপনি কোন মাদ্রাসার এলামনাই!?