নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে এসে রান্নার অনুষ্ঠানে গরুর গোস্ত রান্নায় সঙ্গ দিয়ে মহিলা একদমই ঠিক কাজ করেনি। এজন্য মহিলার উচিত কলকাতাবাসীর নিকট ক্ষমা চাওয়া, এবং ভবিষ্যতে এমন কাজ না করার অঙ্গিকার করা। তারপরেও তার সমালোচনা বা তার অন্য সকল অনুষ্ঠান বয়কট করা পর্যন্ত ঠিক আছে, এতটুকু কলকাতাবাসী করতেই পারে। কিন্তু এমন হু ম কি উগ্রতা ছাড়া কিছুই নয়। এই অবস্থায় বাংলাদেশি সেকুলার বা বাংলাদেশি সেকুলারদের যারা গুরু, অর্থাৎ কোলকাতার সেকুলার সমাজকে মহিলার পাশে দাঁড়াতে দেখছি না। বিষয়টা খুবই দুঃখজনক! অথচ বিপরীতটা যখন হয়, অর্থাৎ যখন কোন মুসলিম জনগোষ্ঠীর কেউ মুসলিম ধর্মের বিরুদ্ধে যায় এমনকিছু করে এবং এর কারণে বাংলার জনতা তাকে সামান্য বয়কট করে, তখনই বাঙ্গু সেকুলার সমাজ একযোগে জামাতবদ্ধ হয়ে তার পাশে দাঁড়িয়ে যায়।
০৯ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
একমদই
২| ০৯ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তাহলে বলা যায়, কলকাতার সেকুলাররা বাংলাদেশী সেকুলারদের চেয়ে বেশী ধার্মিক...
০৯ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
না, কলকাতার সেকুলাররা বাংলাদেশী সেকুলারদের চেয়ে বেশী ধার্মিক না। বিষয় হলো, হিন্দুত্ববাদী বয়ানকেই কলকাতায় সেকুলারিজম নামে ডাকা হয়, এবং বাংলাদেশের বাঙ্গু সেকুলাররা সেই কোলকাতা হতে এলসি করে সেকুলারিজম আমদানি করে এদেশে বিক্রি করে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৩২
ধুলো মেঘ বলেছেন: বেচারা! কোরবানীর ঈদের সময়ে বাংলাদেশে আসাটাই কাল হয়েছে। এজন্যই বেশি সম্প্রীতি দেখানো উচিত না। যে যে যার যার জায়গাতে থাকা উচিত। ধর্ম যার যার হলেও উৎসব সবার নয় - একথা আবারও প্রমাণিত হল।