নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমের বলে রাখি গেছো দাদার কপি পেস্ট হাতেনাতে ধরার পর আমি প্রমান সহ একটা পোস্ট করেছিলাম এখানে ক্লিক করে লেখাটা পড়তে পারেন। যাইহোক আজকের আলোচনায় আসি। গত ০৭ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১৩ মিনিটে গেছো দাদা একটা পোস্ট করেছে, যেখানে তিনি লিখেছে কেউ যদি একনায়ক হতে চায়, পরিপূর্ণ গণতন্ত্রহীন একনায়ক, তাহলে শত্রুর শেষ রাখতে নেই। নির্মমভাবে দমন করতে হয়। যেটা চীন করছে, সোভিয়েত করত বা রাশিয়া করে। উত্তর কোরিয়া করছে। না হলে পতন অবশ্যম্ভাবী।। এই কথার মাধ্যমে সে মূলত বলতে চেয়েছে, হাসিনার উচিত ছিল বিরোধী মতের সবাইকে হত্যা করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করা। কতবড় ভয়ঙ্কর কথা চিন্তা করেনতো! ব্লগের মতো জায়গায় অপেনলি গনহত্যার মদদ দিচ্ছে গেছো দাদা নামক এই হিন্দুত্ববাদী জঙ্গি! আমি এর নিন্দা জানাই।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
না পেত না। সবাই তখন শুধু হাসিনার য়ে চাটতো
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যেখানে তিনি লিখেছে একটা সন্মানসূচক শব্দ হলো তিনি। ইতরটার কথা বলতে গিয়ে এটা ব্যবহার করা আপনার ঠিক হয় নাই। তারচেয়ে লিখেন, যেখানে ইতরটা লিখেছে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৪
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ধন্যবাদ
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৭
ধুলো মেঘ বলেছেন: য়ে মানে কি? পুটকি?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
যেটা খুশি একটা ধরে নিতে পারেন।
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩
আলামিন১০৪ বলেছেন: গেছোটা গেছে কই? ইয়ে লেহন করতে?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
যাইতে পারে, আমি জানি না
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনাদের গুরু আসিফ আকবর কী বলছে দেখুন। জামায়াতিরা কী সেটা আপনার মতো রাজাকারের ছানাপোনারা নেতিবাচকভাবে নেবে না। কিন্তু সুশীলরা তো দেশের চালিকাশক্তি। তাদের ওপর আপনাদের ক্ষোভ কেন? আপনাদের পক্ষে কথা বলে না বলে? গণতন্ত্র মারান, বাক-স্বাধীনতা মারান অথচ অন্যদের কথা বলতে দেন না কেন? এটা কেমন গণতন্ত্র?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বহু বছর ধরে রাজাকার, মৌলবাদী, ডান, বাম, মাদ্রাসা, সহ নানান ভাগে বিভক্ত করে শাসক শ্রেণি এদেশের মানুষকে শোষণ করে গেছে। অর্থাৎ সেই পুরোনো ব্রিটিশ সিস্টেম, ভাগ করো শাসন করো। বাংলার মানুষকে নানান ভাগে বিভক্ত করে, একে অপরের মধ্যে দ্বন্দ্ব বাধিয়ে রাষ্ট্রযন্ত্রের ফাঁকফোকর হতে দৃষ্টি সরিয়ে রাখার ব্যাবস্থা করা হয়েছে। এর মধ্যে আবার মাদ্রাসাকে প্রচার করা হয়েছে দেশ বিরোধী হিসেবে। ২৩+৫৩= ৭৬ বছর পরেও বিশ্ব ইনডেক্সে বাংলাদেশের তলানিতে থাকার দোষ চাপানো হয়েছে দাড়ি টুপি পরা মানুষের উপর। অথচ এই মানুষগুলো ক্ষমতায় তো ছিলোই না, উপরন্তু এরা ক্ষমতার যাঁতাকলে হয়েছে নির্যাতিত নিষ্পেষিত। এখানেই শেষ নয়, এই নির্যাতন নিষ্পেষনের পর রাষ্ট্রীয়ভাবে দূর্নীতিগ্রস্থ ও পিছিয়ে থাকার দোষও তাদের ঘারেই চাপানো হয়েছে। শুধু তাই না, প্রচার করা হয়েছে এই মানুষগুলো ক্ষমতা পেলে দেশ অন্ধকারে ঢুবে যাবে। অথচ গত ২৩+৫৬ বছর তো প্যান্ট শার্ট পরা লোকেরাই ক্ষমতায় ছিল, তো তারা দেশকে কতটা আলোকিত করেছে? আর স্বাধীনতার চেতনা মারান? এরমধ্যে ২৫ বছর তো স্বাধীনতার চেতনাপন্থীরাই শাসন করছে। আবার তাদের এই ২৫ বছর শাসনের ১৫ বছর (৭২-৭৫ এবং ১৪-২৪) তো সংসদের শতভাগ আসন এবং ৫ বছর (০৯-১৩) সংসদের দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি আসন দখল করে রাষ্ট্র চালিয়েছে। এতো সুযোগ পেয়েও স্বাধীনতার চেতনাপন্থী পোগোতিশীল সেকুলার শক্তি দেশকে কোন বা*র আলোকিত করেছে? নাকি সবগুলো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে চোর ডাকাত দূর্নীতিবাজদের ক্ষমতা কায়েম করে দেশকে ভারতের ক্রীতদাস বানিয়েছে? নিজেরা ক্ষমতায় থেকে দেশটা ধ্বংস কইরে এখন সুশীল মারাইতে আইছেন। আর দোষ চাপাচ্ছেন দাড়ি টুপির উপর
৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
জটিল ভাই বলেছেন:
বিষয়টি তুলে ধরার জন্যে আন্তরিক জটিলবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩
ধুলো মেঘ বলেছেন: কথা কিন্তু ঠিকই বলেছে। হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরে এক শাহবাগীকে বলতে শোনা যায়, আমাদের উচিত এখন জামায়াতীদের বাড়ি ঘরে গিয়ে ওদেরকে খুন করা আর মা বোনদের ধর্ষন করা, যেমন ওরা একাত্তরে করেছে। সেইসময়ে কিন্তু একাত্তরের চেতনা তার মধ্যে বুদবুদ করে ফুটছিল। তাই নয় কি?
সেইসময় থেকে ধরে ধরে যদি সব জামায়াতীদের মেরে ফেলতো, তাহলে কেউ কি সাহস পেত আন্দোলন করতে?