নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অধিকার বঞ্চিত পৃথিবীর উত্তরাধীকারি

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন

অপরিপক্ক কৃষক

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি প্রস্তাবনা

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬



যেসমস্ত বুদ্ধিজীবী সৈরাচারের ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে জামাত বিএনপি মৌলবাদী ট্যাগ বানিয়ে সেটাকে ডি-হিউম্যানাইজেশন করতে লেখালেখি এবং বক্তৃতা সহ বিভিন্নভাবে অবদান রেখেছে, সেসমস্ত বুদ্ধিজীবিকে সৈরাচারের গণহত্যার দায় নিতে হবে। এবং এখনো যারা জামাত বিএনপি মৌলবাদ ট্যাগ ব্যাবহার করছে তাদেরকে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

এম ডি মুসা বলেছেন: শায়েখ আব্দুল্লাহ একজন মানবাধিকার জন্য মানবতার পুরুস্কৃত করা উচিত। বন্যায় আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ ১০০ কোটি অনুদান প্রদান। এই সংগ্রামী আলেমকে কোনো দিন কোন রাজনীতির হেয় প্রতিপন্ন করতে পারবেন না। যদি আলেম হতে হয় ওনার মত হলে, সকলে মন জয় করে নেবে। তিনি রাজনীতি নিয়ে কোন কথা বলেনি। নৈরাজ্য সৃষ্টি কারী বিগত সরকার ও তাকে কিছু বলার ক্ষমতা ছিল না। শায়েখ আব্দুল্লাহ মত একজন আলেম হতে চেষ্টা করা উচিত। ঘরে ঘরে সকল মুসলিম সন্তান। সঠিক আলেমকে আমরা সবাই অনুসরণ করা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



এটা অন্য প্রসঙ্গ। ধন্যবাদ

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

ক্লোন রাফা বলেছেন: জামাত হোচ্ছে রাজনীতির ব্যাশ্যা আর বিএনপি হোচ্ছে জামাতের বি টিম । এই ট্যাগ আজীবন থাকবে । জামাত/ বিএনপ/শিবির/ছাত্রদল ব্রাকেটবন্দি হয়ে গেছে ! তাদের আলাদা কোন সত্তা নেই। পুর্বের যে কোন সময়ের চাইতে বর্তমানে বিএনপি’র উপর জামাতের আধিপত্য বেশি থাকবে। যদি তা না হয় তাহলে বিএনপ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে ব্যার্থ হবে‼️

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



আপনি মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী। সন্ত্রাসী আম্লিগের দোসর।

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

এম ডি মুসা বলেছেন: এই বন্যায় ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে ১০০ কোটি টাকা অনুদান জন্য। বাংলাদেশ থেকে স্বাধীনতা পদক পাওয়ার যোগ্য। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য মনে করি। আমার মতে। এই রকম আলেম যেন বাংলাদেশ হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ হোক। আমার পক্ষ থেকে স্যালুট।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



এটা অন্য প্রসঙ্গ। ধন্যবাদ



৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪১

এম ডি মুসা বলেছেন: বর্তমানে জামায়াত আমীর তিনি আশ্বস্ত করেছেন। জনবান্ধব সরকার করার। তাকে আমার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা সম্পন্ন, মনে হচ্ছে। তিনি জন কল্যাণ এবং সাধারণ মানুষের কথা বুঝতে পারেন বলে আমি বুঝতে পারছি। তবে দেশে ধর্ম বৈষম্য হীন সুন্দর কথা বলছেন। স্বাধীনতা চেতনা তার ভিতরে আছে। আমি মনে করি তার হাত ধরে এই জামায়াত নতুন দিক উন্মোচিত হবে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



হ্যাঁ, উনি ভালো কথা এবং ভালো কাজই করছেন।

৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বিম্পি নিশ্চয়ই আম্লীগের চাইতে বেটার অপশন!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



আম্লিগের সাথে তুলনা করলে ঠিক আছে। কিন্তু রাষ্ট্র চালানোর জন্য ঠিক নাই।

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: যারা কথায় কথায় অন্যকে রাজাকার-মৌলবাদী উপাধি দেয় তাদের হাসিনার দোসর ও স্বৈরাচারের সহযোগী সুশীল হিসাবে :(( উপাধি দেয়ার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



এদের মানবাতা বিরোধী বলতে হবে

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমাদের একটূ ধৈর্য ধরতে হবে। কেন মানুষকে এইসব ট্যগিং করা হত বা এখনও হয় সেটা বুঝতে হলে এইসব ব্যক্তির আয়, রোজগার এবং কি ধরনের অনৈ্তিক সুযোগ সুবিধার অধিকারী ছিল তা বের হতে হবে। আস্তে আস্তে থলের বেড়াল সব বের হলেই সবার মুখোশ উন্মোচন হবে। ১৫ বছরে সুবিধাভোগী শ্রেনীর সংখ্যাতো আর কম নয়।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



ভালো একটা পয়েন্ট তুলেছেন?

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: মানব পরিবারের সকল সদস্যের জন্য সার্বজনীন, সহজাত, অহস্তান্তরযোগ্য এবং অলঙ্ঘনীয় অধিকারই হলো মানবাধিকার। মানবাধিকার প্রতিটি মানুষের এক ধরনের অধিকার যেটা তার জন্মগত ও অবিচ্ছেদ্য। মানুষমাত্রই এ অধিকার ভোগ করবে এবং চর্চা করবে। তবে এ চর্চা অন্যের ক্ষতিসাধন ও প্রশান্তি বিনষ্টের কারণ হতে পারবে না।

জাতিসংঘ কতৃক স্বিকৃত মানবাধিকারের সংজ্ঞা

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৪

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




জামাত শিবির ট্যাগ দিয়ে মানব পরিবারের সকল সদস্যের জন্য সার্বজনীন, সহজাত, অহস্তান্তরযোগ্য এবং অলঙ্ঘনীয় অধিকারই লঙ্ঘন করা হয়েছে। জামাত শিবির ট্যাগ দিয়ে মানুষকে গনহত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে, আর কি বাকি আছে? এ জন্য জামাত শিবির ট্যাগ দেয়াকে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী হিসেবে বিবেচনা করতে হবে, ওকে?

৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ব্লগার ঢাবিয়ান বলেছেন, আমাদের একটূ ধৈর্য ধরতে হবে। কেন মানুষকে এইসব ট্যগিং করা হত বা এখনও হয় সেটা বুঝতে হলে এইসব ব্যক্তির আয়, রোজগার এবং কি ধরনের অনৈ্তিক সুযোগ সুবিধার অধিকারী ছিল তা বের হতে হবে। আস্তে আস্তে থলের বেড়াল সব বের হলেই সবার মুখোশ উন্মোচন হবে। ১৫ বছরে সুবিধাভোগী শ্রেনীর সংখ্যাতো আর কম নয়। সম্পূর্ণ সহমত।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



আমিও

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.