নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেই ব্রিটিশ পিরিয়ডে মাহফুজ অনামের পিতা আবুল মুনসুর আহম্মেদ হিন্দু ব্রাহ্মণ্যবাদী জমিদারদের হাতে শোষিত মুসলিম সমাজের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক মুক্তি আদায়ে সংগ্রাম করেছিলেন। ক্লাস এইটে থাকতে দাবি করেছিলেন স্কুলে হিন্দু মুসলিম সকলের কাছ থেকে চাঁদা তুলে যদি সরস্বতীপূজা করা হয়, তবে স্কুলের মাঠে গরু কুরবানির ব্যাবস্থাও করতে হবে। পরবর্তীতে অবশ্য গরু কুরবানি না হলেও, কিশোর আবুল মুনসুর আহম্মেদের দাবির মুখে মিলাদের আয়োজন করতে বাধ্য হয়েছিল। বিষয়টি এমন নয় যে তিনি কোন মৌলুভী বা ঐটাইপের কেউ ছিলেন, বিষয়টা হচ্ছে অধিকারের প্রশ্ন তিনি আপোষহীন ছিলেন, শিরদাঁড়া উঁচু ছিল। মানুষের অধিকার আদায়ে সংগ্রাম করেছেন। একইসাথে ধর্মীয় কুসংস্কারের বিরুদ্ধেও ছিলেন। কিন্তু এ কি দেখছি! ইসলাম বিদ্বেষী মাহফুজ আনাম কি তার পিতাকে ওন করেন?
আমি নাস্তিক ছিলাম ২০০৮ পর্যন্ত। নামাজ পরা শুরু করার পর ডেইলি স্টারে শুরু হয় সমস্যা। ডেইলি স্টারের ক্যান্টিনের একটা কোনায় লুকায়ে নামাজ পড়তে হইতো। যারা নামাজ পড়তে তাদের টিটকারি শুনতে হইতো কলিগদের। মাহফুজ আনাম জুমার খুতবার সময় ওনার সেক্রেটারীকে মসজিদ থেকে ডেকে কাজ করতে দিছে। সেই লোক নামাজ পড়তে পারে নাই। মাহফুজ আবার রোজাও রাখে। মুল লেখা পড়তে এখানে ক্লিল করুন
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩১
ধুলো মেঘ বলেছেন: আবুল মনসুর আহমেদ প্রতিকুল পরিবেশে পড়ে স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটতে উদ্যোগী হয়েছিলেন। মাহফুজ আনামও তাই। যখন দেখলেন যে তার কর্মীদের মধ্যে নামাজের প্রতি টান বেরে গেছে, তখন বুঝে গেলেন, সমস্যা ত আছে! তাই এই ব্যবস্থা।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
মাহফুজ আনাম স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটেছে?
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০২
বাকপ্রবাস বলেছেন: হাসিনার চাইতে ভয়ংকর এসব শয়তান
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
হু, ধর্ম রাষ্ট্রেকে অন্ধকারে তালিয়ে দেবে, এইটা প্রচার করতে করতে এরা নিজেরাই দেশটাকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। এ নিয়ে আমি লিখেছিলামঃ
১৯৭৯ সালে ক্ষমতায় আসা ইরানের মোল্লারা ২০০০ সালে ইরানি স্পেস রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্টা করে। আম্রিকার চাপিয়ে দেয়া হাজারো অযৌক্তিক নিষেধাজ্ঞার বোঝা মাথায় নিয়ে ২০০৯ সালে সালে নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে স্যাটেলাইট নির্মাণে এবং উৎক্ষেপণের সক্ষমতা অর্জন করে। বিপরীতে ১৯৪৭ হতে ক্ষমতায় থাকা আমাদের কোর্টটাই পরা ক্ষমতাসীনরা ২০১৮ সালে পার্সেন্টিজ খেয়ে থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস থেকে একটি স্যাটেলাইট ক্রয় করার সক্ষমতা অর্জন করে। একই সাথে আমাদের সেকুলার, পোগোতিশীল, এবং মানবাতাবাদী বুদ্ধিজীবিরা (পড়ুন জোকার) ক্ষমতার পৃষ্ঠপোষকতায় কাগজ আর কালি অপচয় করে পত্রিকার পাতা জুড়ে ইয়াত্ত বড়বড় কলাম লিখে স্টাবলিস্ট করেছে যে, মোল্লারা ক্ষমতায় এলে দেশ অন্ধকারে তলিয়ে যাবে। সুতরাং সর্বশক্তি প্রয়োগ করে মোল্লাদের মানবাধিকার হরন করে হলেও দেশকে অন্ধকার হতে রক্ষা করতে হবে। অর্থাৎ দুনিয়ায় একপ্রান্তে যখন মোল্লারা জ্ঞান বিজ্ঞানের গবেষণায় এগিয়েছে। আরেক প্রান্তে সেকুলার পোগোতিশীলরা মোল্লাদের নিন্দা করতে করতেই সমস্ত এনার্জি লস করেছে। এই হচ্ছে আমাদের বিজ্ঞানমনষ্ক পোগোতিশীল সেকুলার সমাজের অর্জন।
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১১
ধুলো মেঘ বলেছেন: মাহফুজ আনাম স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটেছ। মানুষের ধর্মভক্তি হচ্ছে এখনকার স্রোত।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
।
ধুলো মেঘ বলেছেন: মানুষের ধর্মভক্তি হচ্ছে এখনকার স্রোত।
তো সেটা কি অপরাধ? কেন সেটার বিরুদ্ধে যেতে হবে?
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এই লোকটা ভারতের দালাল এবং র এর হয়ে কাজ করে । জাতীয় স্বার্থে "প্রথম আলু" বন্ধ করে দেওয়া উচিত ।
৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২১
ধুলো মেঘ বলেছেন: অপরাধ হোক বা না হোক, সে সবসময়েই স্রোতের বিপরীতে চলে।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৯
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: