নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৭৯ সালে ক্ষমতায় আসা ইরানের মোল্লারা ২০০০ সালে ইরানি স্পেস রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্টা করে। আম্রিকার চাপিয়ে দেয়া হাজারো অযৌক্তিক নিষেধাজ্ঞার বোঝা মাথায় নিয়ে ২০০৯ সালে সালে নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে স্যাটেলাইট নির্মাণে এবং উৎক্ষেপণের সক্ষমতা অর্জন করে। বিপরীতে ১৯৪৭ হতে ক্ষমতায় থাকা আমাদের কোর্ট-টাই পরা ক্ষমতাসীনরা ২০১৮ সালে পার্সেন্টিজ খেয়ে থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস থেকে একটি চ্যাটের-লাইট ক্রয় করার সক্ষমতা অর্জন করে, যা নাকি বছরে মাত্র ৬৬ কোটি টাকা গচ্ছা দেয়। তবে ইরানের মোল্লার যখন স্যাটেলাইট বানাচ্ছে, বাংলাদেশের সেকুলার, পোগোতিশীল, মানবাতাবাদী কলা বিজ্ঞানী এবং বুদ্ধিজীবিরাও কিন্তু তখন থেমে নেই। তারা ক্ষমতার পৃষ্ঠপোষকতায় কাগজ, কালি আর এনার্জি ক্ষয় করে পত্রিকার পাতা জুড়ে ইয়াত্ত বড়বড় কলাম লিখে স্টাবলিস্ট করে চলছে যে, মোল্লারা ক্ষমতায় এলে দেশ অন্ধকারে তলিয়ে যাবে। সুতরাং সর্বশক্তি প্রয়োগ করে মোল্লাদের মানবাধিকার হরন করে হলেও দেশকে অন্ধকার হতে রক্ষা করতে হবে।
পরামর্শ: এই চ্যাটের-লাইটে সারে হাজার ওয়াজেদ জয়ের লাভের বিষয়টা একটু খতিয়ে দেখা যেতে পারে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০০
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখি একজন কলা বিজ্ঞানী, তার দ্বারা এটাকে লাভজনক করা সম্ভব, কোথায় হারালো সে
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বঙ্গবন্ধু চ্যাটের লাইট এর বিরুদ্ধে এসবই রাজাকারীয় প্রপাগান্ডা।
নানা রকম হিসাবের মারপ্যাচে আমরা (উনারা) দেখিয়েছি এতে শুধু লাভই লাভ। লাবা - লাব।
আর চেতনাবিরোধীরা সরল অংকের হিসাবে বলে লোকসান আর লোকসান, মাইনা নিবার পারুম না দেশ বিরোধীদের এই হিসাব।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
চেকাচিনাও কইছিল একবার, প্রথম আলু দেশ বিরোধী
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১১
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: কিন্তু উনারাতো বলবেন, "তবুও তো আমাদের একটা স্যাটেলাইট আছে"!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
হু আজ আমাদেরও এককান চ্যাটের লাইট আছে। এমন কি আমার ব্যাক্তিগত একটা মোবাইলও আছে
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪০
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২০
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
এই ঝান্ডু যে সময় উড্ডয়ণ করেছিল সেই সময় তো ব্লগে অনেকে অংক কষে দিয়ে দেখিয়েছিল এহা লাভজনক তো দূরের কথা বড় অংকের লস হবে। কিন্তু ঐ যে হালুয়া রুটির কর্মীরা সারাক্ষণ এহা নিয়ে ধন্য ধন্য করতে করতে মাতম তুলতো।
হাসান কালবৈশাখী কে দেখছি না অনেকদিন, শালিকের বেশে এসে কিনা জানা যাচ্ছে না, তিনি একমাত্র অংক কষে এহা লাভজনক দেখাতে পারবে।