নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি দেখে বুঝলেন তো, কেন মাদ্রাসার ছাত্ররা মন্দির পাহারা দিতে হয়, এবং কেন একদল হি,ন্দু মন্দির পাহারার বিরুদ্ধে ভাষন দেয়? আফটার অল ভাঙার দায় তো সেই মাদ্রাসার ঘারেই চাপানো হয়। এছাড়াও আওয়ামিলীগ তার রাজনৈতিক স্বার্থে মন্দির ভেঙে এই মাদ্রাসার ছাত্রদের উপরই দায় চাপায়। তাই নিজেদের রক্ষায় মাদ্রাসার ছাত্রদেরকেই মন্দির পাহারা দিতে হচ্ছে, ক্লিয়ার? না এটা আমার মনগড়া কথা নয়, রেফারেন্স ছাড়া কথা বলি না।
১৯৯২ সালে ঢাকায় সার্ক শীর্ষ সম্মেলন পন্ড করতে শেকাছিনা তার একান্ত সহকারী মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টুকে ডেকে বললো, সারা দেশে হিন্দু-মুসলিম রায়ট লাগিয়ে দাও। মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু বলে, এটা ঠিক হবে না। শেকাছিনা বলে, ঠিক-বেঠিক তোমার ভাবতে হবে না, রায়ট লাগাতে বলেছি, তুমি লাগাও। মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু বলে, আপনি এটা বলেন কি? আমি আরো রাত-দিন পরিশ্রম করে পাড়ায়-মহল্লায় যুবকদের সতর্ক করে রেখেছি যাতে করে হিন্দুদের উপর কোনো প্রকার আক্রমণ না হয়। আর আপনি বলছেন রায়ট লাগিয়ে দিতে! হাসিনা বলে, হ্যাঁ, আমি বলছি, তুমি রায়ট লাগাও। মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু বলে, না নেত্রী, এটা নীতিবিরুদ্ধ কাজ। হাসিনা রাগান্বিত হয়ে বলে, রাখ তোমার নীতি-ফিতি। আমি যা বলছি তাই করো। আমি তোমার নেত্রী না তুমি আমার নেতা? আমাকে যদি নেত্রী মানো তাহলে আমি যা বলবো তাই করতে হবে। মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু বলে, আপনিই তো আমাদের নেত্রী, আপনি যা বলবেন তাই তো শিরোধার্য। তবে হিন্দুদের উপর আক্রমণ করলে হিন্দুরা আর এদেশে থাকবে না। সবাই চলে যাবে। আর এই হিন্দুরা তো আমাদেরই লোক। আমাদেরই রিজার্ভ ভোটার। হাসিনা বলে, রাখ, যাবে কোথায়? যাবার জায়গা নেই। তুমি রায়ট লাগাও। আরে বোকা সার্ক সম্মেলন পন্ড করতে হবে না! কয়েক দিন পরেই সার্ক সম্মেলন। খালেদা জিয়া সার্ক সম্মেলন উদ্বোধন করবে। ইন্ডিয়ার প্রাইম মিনিস্টার নরসীমা রাও এখনো আসে নাই। এই–ই সুযোগ, এখনই রায়ট লাগিয়ে দিলে সার্ক সম্মেলন পন্ড হয়ে যাবে। তাছাড়া জাহানারা ইমাম যেভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তাকেও তো সাইজ করতে হবে। জাহানারা ইমাম আমার নেতৃত্বের প্রতি হুমকি। যেভাবে সে দিনকে দিন মুুক্তিযুদ্ধের ধারক-বাহক হয়ে যাচ্ছে তা ভয়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁকে (জাহানারা ইমাম) আর ছাড় দেয়া যায় না, এই সুযোগ। এই সুযোগেই জাহানারা ইমামকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে হবে। এক ঢিলে দুই পাখি। সার্ক সম্মেলন পন্ড, জাহানারা ইমাম সাইজ। তুমি রায়ট লাগাও। হিন্দুদের উপর হামলা কর। এদেশের সকল হিন্দুরাই এখন জাহানারা ইমামের পিছনে চলে গেছে।
হাসিনার পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু দ্রুত গতিতে হিন্দু–মুসলমান রায়ট লাগানোর জন্য সারা ঢাকা শহরের গুন্ডা বদমাইশ এবং সন্ত্রাসীর হাতে নগদ পাঁচ লক্ষ টাকা তুলে দিলো। হাসিনার কর্মসূচী বাস্তবায়িত করার জন্য প্রথমেই যাওয়া হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের পূর্ব পাশে অবস্থিত শিববাড়ি মন্দিরে। লুটেরা সুযোগ সন্ধানীদের হাতে সঙ্গোপনে একাধিক একশত টাকার কড়কড়ে নোট গুঁজে দিয়েই বলা হলো ভারতে মুসলমানদের খুন করা হচ্ছে, মুসলমান নারীদের ইজ্জত আর ধন-সম্পদ লুট করে নেয়া হচ্ছে। আর আমরা বাংলাদেশের মুসলমানরা চুপচাপ চেয়ে চেয়ে দেখছি, শুনছি! যান শুরু করেন, নেন, লুট করে নেন। বলার সঙ্গে সঙ্গেই সুযোগ সন্ধানী লুটেরা হই হই করে মহা উৎসবে শিববাড়ি মন্দিরে লুটপাট শুরু করে দিলো। সেখান থেকে চলে আসা হলো ঢাকেশ্বরী মন্দিরে। এখানেও নগদ টাকা আর একই কায়দায় বক্তৃতা এবং ঢাকেশ্বরী মন্দির লুট। এরপর এলো রামকৃষ্ণ মিশন। নগদ অর্থ আর বক্তৃতায় কাজ হলো। রামকৃষ্ণ মিশনে লুটপাট শুরু হলো। তারপর যাওয়া হলো পুরান ঢাকার তাতিবাজার, শাখারিপট্টি, বাংলাবাজার, মালাকাটোলা, মিলব্যারাক, গুশাইবাড়ি, নারিন্দা, টিকাটুলী, ইসলামপুর ইত্যাদি জায়গায়। কিন্তু না, এটা পুরোনো ঢাকা, এখানে সবাই পরিচিত। তাই এখানে বক্তৃতা না করে শুধু টাকার উপর দিয়ে কাজ করানো হয়। মস্তান, সন্ত্রাসী ও নেশাখোর গ্রুপকে যে টাকা দেয়া হয়েছিল, সেই টাকায় কথা বলল। পুরাতন ঢাকার হিন্দুদের মোকাম ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বাড়িঘরে লুটপাট হলো।
ঘন্টা তিন-চারেক পরে ধানমন্ডি বত্রিশ নম্বরে বিরোধী দলীয় নেত্রী হাসিনাকে সারা শহরে হিন্দু–মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগিয়ে দেয়ার সফল সংবাদ দিলে সে বেজায় খুশিতে আপ্লুত হয়ে বললো, এই তো কাজের ছেলে। তুমি না হলে কি হয়? তাই তো আমি তোমাকে খুঁজি। সামনের নির্বাচনে তোমাকে আমি মোসেদপুর থেকে (গোপালগঞ্জের মোকসেদপুর-কাশিয়ানি আসন) এমপি বানাব। যদিও পরে হাসিনা সে কথা রাখেনি। সারা দেশে হিন্দু মুসলমান রায়ট শুরু হলো। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরসীমা রাও ঢাকা এলেন না। সার্ক সম্মেলন পন্ড হলো। এই কথাগুলো মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু নিজেই তার আমার ফাঁসি চাই গ্রন্থে উল্লেখ করে গেছেস। নিশ্চয়ই বুঝছেন বইয়ের নাম কেন আমার ফাঁসি চাই রাখা হয়েছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৯
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ভারত একটা সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা কি আর না করবে?
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: তাতে মন্দির ভাংতে সুবিধা হবে।বেড়ায় ক্ষেত খায় আর কি!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৮
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
পোস্টটা পড়েন। ছাগলের মতো না পড়েই কমেন্ট কইরেন না।
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার ফাঁসি চাই এর বাইরে আর কোনো বই লেখেননি মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু? উনার বই তো ভালো চলছে। ২০০৯-২৪ সময় নিয়ে আরেকটা লিখলেও মনে হয় চলত। উনার এক বই মোটামুটি বাইবেলের মর্যাদা পেয়ে গেছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
কেন একেবারে জায়গা মতো লাগছে তাই না? এক কাজ করেন এখানে ক্লিক করে সোহেল তাজের ইন্টারভিউটা দেখুন, বইয়ের ভাষার সাথে হাসিনার সোহেল তাজকে গান শোনানোর বিষয়টা শুনলেই বুঝবেন ক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টুর লেখা আমার ফাঁসি চাই কোন বানোয়াট গল্প না।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৬
মিথমেকার বলেছেন: যা দেখতেছি ওরা আমাদের শান্তিতে থাকতে দেবে না!
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৪৭
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
কেনা গোলাম হাসিনাকে হারাইছে, এত সহজে কে ক্ষান্ত হবে
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০১
প্রহররাজা বলেছেন:
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৫১
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
দুি দিন হয়ে গেল। পাঞ্জেরী আজ রাত ১১টা বাজতে আর কতদিন বাকি।
য়ে মানে, গুজবের একটা লিমিট থাকে আরকি। নুন্যতম আই-কিউ থাকলেও এমনটা পোস্ট করার কথা না। আসলে আম্লিগের অন্যতম বৈশিষ্ট্যই হলো, এরা আই-কিউ লেস। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে পাগল যেমন বুঝতে পারে না যে সে পাগল, আম্লিগ তেমন বুঝতে পারে না, সে আই-কিউ লেস।
৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৩
আজব লিংকন বলেছেন: দারুণ গল্প। বইটা এখনো পড়িনি। পড়ে দেখতে হবে। সেদিন লে. কর্ণেল (অব এম এ হামিদ পিএসসি লেখা "তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা" বইটা পড়লাম। অনেক খারাপ লেগেছিল বইটা পড়ে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৪৭
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
এখানে ক্লিক করে সোহেল তাজের সাক্ষাৎকার দেখুন। সোহেল তাজ যেভাবে বলেছে, হাসিনা হঠাৎ গান শুনিয়েছে, সেটার সাথে আমার ফাসি চাই বইয়ের লেখার অনেক মিল আছে। লেখক বলেছিল, হাসিনা -রেহেনা ড্রিল হইছিল, ক্ষমতা হাসিনার অর্থ রেহেনার। ধরা পরার পর সালমান এফ রহমান বলেছে, হাসিনার পরিবার, রেহেনা এবং অন্যরা নতুন প্রকল্পের জন্য চাপ দিতো। মানে বুঝতেই পারছেন, লেখক মিথ্যা বলেনি, প্রকল্প হলেই তো টাকা আসবে, পকেট ভরবে। আর বইয়ের উপ সংহারে লেখক বলেছিল, এরশাদের মতো ক্ষমতাচ্যুত হলে হাসিনা গ্রেফতার না হয়ে পালাবে, এবং দেশটাকে ভারতের হাতে তুলে দিয়ে যাবে। দুটোই সত্যি হলো, ভারতের সেনা ডেকেছিল কিন্তু ৪০ মিনিটে তো আর সেনা পাঠানো সম্ভব ছিল না। এই লেখক হাসিনার ঘনিষ্ঠ হিসেবে ১৬ বছর হাসিনার সাথে তার বাসায় ছিল, তার স্ত্রী হাসিনার জন্য রান্না করতো, তাহলে বোঝেন লেখক হাসিনার কত কাছে থেকে হাসিনার চরিত্র পর্যবেক্ষণ করেছে।
৷
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৪৯
আহরণ বলেছেন: ভাইয়া, একটু বুঝে কথা বলেন, প্লিজ।
মন্দির তো অনেক আগেই শেষ। এরপর বাঙ্গু জেহাদের জোশে পীরের মাজার, দরবার শরীফ, কবরস্থান, শাহজালাল, শহপরান.......... সব শেষ। আজকে শুরু হয়েছে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন নিয়ে সুন্নি মাজহাবের দুই গ্রুপের জং-জেহাদ। ৫৬ জন হাসপাতালে। মসজিদে আগুন, ভাংচুর। তথ্যসূত্র : প্রথম আলো। ধন্যবাদ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৫৭
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
মন্দির কারা ভাংছে সেটা বললাম আরকি। কারণ এগুলোর দায় মাদ্রাসার উপর চাপিয়ে তাদের জঙ্গি ট্যাগ দেয়া হয়। মাজার ফাজার ভাঙ্গার মূল কারিগর তো আপনাদের প্রিয় লালুসালু। ইদে মিলাদুন নবীতে যেটা হইছে সেটা নিজেরা নিজেরা কামরা কামরি, সভ্য সমাজে এটা সমর্থন করি না। তাছাড়া এসব দিয়ে তো আর ভারতের চক্রান্ত ঢেকে দেয়া যাবে না
৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৩২
আজব লিংকন বলেছেন: আপনার লিংকে ক্লিক দেওয়ার সাহস হয়নি তবে আমার ধারণা আপনি মনে হয় আমাকে এই ইন্টারভিউটার কথা বলতে চাচ্ছেন।
আমি তোমাকে ছাড়বো না। শেখ হাসিনা কাউকে ছাড়ে না।।
সোহেল তাজ ভাই পুরা স্তম্ভিত।
চার নেতাকে নিয়ে শেখ হাসিনার কটুক্তিগুলো শুনতে খুব ইচ্ছা করছিল কিন্তু সোহেল তাজ ভাই সেই ইন্টারভিউতে কিছু বলেন নি।।
বাই দ্যা ওয়ে, সোহেল তাজ ভাইকে নিয়ে কিন্তু ফেসবুকে পিলখানা হত্যা কাণ্ডের জড়িত থাকার বিষয়ে প্রচুর নেগেটিভিটি রয়েছে।।
৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হাসিনা এমন কাজ নেই যা সে করতে পারেনা; সে সবকিছুই করতে পারে!
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮
আহরণ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইদে মিলাদুন নবীতে যেটা হইছে সেটা নিজেরা নিজেরা কামরা কামরি, সভ্য সমাজে এটা সমর্থন করি না।
ভাইয়া, আপনি একদম ঠিক বলেছেন। মন্দির ভাঙ্গা কোন ব্যাপারই না, বাঙ্গু মুসলমানরা হাতের কাছে কিছু না পেলে নিজেরা নিজেরাই কামরা কামরি করে। ধন্যবাদ সরল স্বীকারোক্তির জন্য।
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
বাকপ্রবাস বলেছেন: বইটা স্কুলে পাঠ্য করার জোর দাবী জানাচ্ছি
১২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪০
কিরকুট বলেছেন: ক্ষমতায় যাইতে হইলে নোমো ভোট দরকার ।
১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬
বিদ্রোহী পুরুষ বলেছেন: শুধু মাদরাসা আর মোল্লা টুপি ওয়ালারা না, ভারতের “র” এর এজেন্টদের চক্রান্ত রুখে দিতে সবাইকেই সতর্ক থাকতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আসছে দূর্গাপুজোয় কি খারাপ কিছু ঘটবে?