নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চেতনায় মুক্তিযোদ্ধা

সায়েমুজজ্জামান

কাজী সায়েমুজ্জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের স্কলারশিপ নিয়ে কিউং হি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড ট্রেড পলিসি বিষয়ে মাস্টার্স। জন্ম ১৯৮১ সালে চট্টগ্রাম শহরের দামপাড়ায়। তার পূর্বপুরুষ ছিলেন দক্ষিণাঞ্চলের বাউফলের ঐতিহ্যবাহী জমিদার কাজী পরিবার। ছাত্রজীবন থেকেই লেখালেখিতে হাতে খড়ি। তবে ১৯৯৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে তিনি সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত হন। তিনি যুগান্তর স্বজন সমাবেশের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহবায়ক। ২০০৪ সালে তিনি দৈনিক মানবজমিন পত্রিকায় স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে যোগ দেন। পরে ইংরেজী দৈনিক নিউ এজ এ সিনিয়র প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেন। পরবর্তীতে ২৮ তম বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের একজন সদস্য হিসেবে সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, সহকারী কমিশনার (ভূমি), সিনিয়র সহকারী কমিশনার, সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে রেক্টরের একান্ত সচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনডিপিতে লিয়েনে চাকরি করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রামে ন্যাশনাল কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন। শিল্প সচিবের একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন৷বর্তমানে সরকারের উপসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বাংলা ছাড়াও ইংরেজী, আরবী, উর্দ্দু ও হিন্দী ভাষা জানেন। ছোটবেলা থেকেই কমার্শিয়াল আর্টিস্ট হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

সায়েমুজজ্জামান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন আজহারীর ওয়াজ শুনতে নেই

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪২

এই উপমহাদেশের কওমি মাদরাসা বলেন, আর আলীয়া মাদরাসা বলেন, সবখানেই একটা বই পড়ানো হয়। সেটা হচ্ছে হেদায়েতুন নাহু। আগের দিনে ধর্মের প্রচারে নিজের কাজকে উৎসর্গ করার জন্য লেখকরা নিজের নাম কেতাবে লিখে রাখতেন না। নাম ছাড়াই বই প্রকাশ করতেন। এ বইটিও এমন। তবে তাদাদুল উলুম বইয়ের লেখক বলেছেন, হেদায়েতুন নাহু বইটির লেখক হলেন- শায়খ সিরাজ উদ্দীন উসমান চিশতি নিজামী ওরফে আখী সিরাজ আওধী রা.। তিনি একজন আল্লাহর অলী ছিলেন। বাংলাদেশে ইসলাম প্রচারের জন্য যেসকল আল্লাহর অলীদের অবদান রয়েছে তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। তার পীর ছিলেন- সুলতানুল মাশায়েখ হযরত খাজা নিজামুদ্দীন মুহাম্মদ বাদায়ুনী দেহলবী রা.। তিনিও প্রসিদ্ধ আল্লাহর অলী ছিলেন। তিনিই হযরত সিরাজ উদ্দীন উসমান রা. কে অত্র অঞ্চলে ইসলামের প্রচারের জন্য মনোনীত করেন। জানা যায়, সিরাজ উদ্দীন ওসমান রা. দিল্লীর অদূরে একটি গ্রামে জন্ম নেন। স্থানীয়ভাবে তিনি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন । পরবর্তীতে তিনি দিল্লীতে হযরত খাজা নিজামুদ্দীন রা. এর দরবারে চলে যান। একসময় তিনি দরবারের অন্যতম খাদেমে পরিণত হন।

হযরত খাজা নিজামুদ্দীন রা. তার প্রধান শিষ্যদের উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ইসলাম প্রচারে পাঠানোর জন্য ঠিক করলেন। এসময় হযরত সিরাজ উদ্দীন উসমান রা. কে বঙ্গ অঞ্চলে পাঠানোর নিয়ত করেন। পরে তিনি জানতে পারেন, সিরাজ উদ্দীন উসমান রা. এর ইলমে বাতেনির জ্ঞান থাকলেও ইলমে জাহেরি নেই। মানে তিনি কোন শিক্ষকের কাছে ফরমাল শিক্ষা গ্রহণ করেন নি। এসময় তিনি বলেন, ইসলাম প্রচারের জন্য বা ইসলাম সম্পর্কে মানুষকে আহবানের জন্য সর্বপ্রথম ইলমে জাহেরি বা প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান থাকতে হবে। এই জ্ঞান ছাড়া একজন মানুষ শয়তানের খেলনা। শয়তান তাকে নিয়ে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে খেলতে পারে। এসময় তার সামনে প্রখ্যাত আলেম হযরত ফখরুদ্দীন যারবাদী রা. উপস্থিতি ছিলেন। তিনি সিরাজ উদ্দীন উসমান রা. কে তার হাতে সোপর্দ করার জন্য অনুরোধ করেন, যাতে তাকে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারেন। হযরত খাজা নিজামুদ্দীন রা. তাকে অনুমতি দিলেন। অনুমতি পেয়ে হযরত যারবাদী রা. তাকে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে দিল্লীতে পাঠান। এই ফরমাল শিক্ষার পরেই তাকে খেলাফত দিয়ে বাংলা ভাষাভাষি মানুষের কাছে ইসলাম প্রচারের জন্য প্রেরণ করা হয়।

যে সকল আল্লাহর অলীদের পরিশ্রমে ও প্রচারে আমাদের পূর্বপুরুষ মুসলমান হয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন এই হযরত সিরাজ উদ্দীন উসমান আওধী রা.। বই লেখার জন্যও তিনি তার পীরের অনুমতি প্রার্থনা করেছিলেন। নিমামুদ্দীন রা. অনুমতি দিয়ে বলেছিলেন, নাহু। মানে অনুরূপ করো। পীরের সম্মানার্ধে বইয়ের নাম রাখা হয় হেদায়েতুন নাহু। বইটি পড়ানোর শুরেুতেই মাদরাসার শিক্ষকরা এ গল্পটি করে থাকেন। তার হেদুয়েতুন নাহু ছাড়াও মিজানুস ছরফ, পাঞ্জেগাঞ্জসহ কয়েকটি বই মাদরাসাসমূহে পড়ানো হয়। এ ঘটনা এজন্য উল্লেখ করলাম, এটাই ইসলাম প্রচারের জন্য যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। আল্লাহর রাসুল দ. এর হাতে সাহাবারা বাইয়াত গ্রহণ করেছেন। এরপর হাতে হাতে বাইয়াত গ্রহণ ও খেলাফত প্রাপ্তির পরই তারা ইসলাম প্রচার করার অনুমতি পেয়েছেন।

প্রশ্ন উঠতে পারে- ইসলাম প্রচারের জন্য তাহলে কী ইলমে জাহেরীই সব? শুধু মাদরাসায় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকের কাছে পড়লেই কী ইসলাম প্রচার করেতে পারবেন? না কী ইলমে বাতেনীও তার দরকার হয়। বিষয়টা খোলসা করার জন্য আসুন আরেকটি ঘটনা শুনি। এ গল্পটার জন্য ড. মুফতি কফিল উদ্দীন সরকার সালেহী এর নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

আমাদের চার ইমামের একজন ইমাম হাম্বল রা.। আমরা জানি বড়পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী রা. হাম্বলী মাজহাব অনুসরণ করতেন। ইমাম হাম্বল রা. সাড়ে এগারো লাখ হাদীসের হাফেজ ছিলেন। ওই যুগে তার মতো এত হাদীস কারো মুখস্থ ছিলনা। হযরত ইমাম বোখারী রা. ছয় লাখ হাদীসের হাফেজ ছিলেন। বলা হয়, ইমাম হাম্বল রা. এর জানাজায় ছয় লাখ মুসলমান জড়ো হয়েছিলেন। তাদের কান্না দেখে সাড়ে ছয় হাজার খ্রীস্টান মুসলমান হয়েছিলেন। তিনি বলতেন, বাতেনী জ্ঞানের জন্য পীরের দরবারে যাওয়ার দরকার নেই। একসময় তিনি কয়েকটি হাদীসের মর্মার্থ পুরাপুরি বুঝতে পারছিলেন না। তিনি যেই আলেমের কাছে হাদীসটি বুঝতে যান, তারা তাকে সমীহ করেন। কারণ তারা জানতেন, ইমাম হাম্বল রা. সাড়ে এগারো লাখ হাদীসের হাফেজ। তার সামনে মুখ খোলা যাবেনা।

কোন আলেমের কাছে সমাধান না পেয়ে তিনি চিন্তা করলেন, বাগদাদের অলী গলিতে হেটে কোন দরবেশের দেখা পাওয়া যায় কী না? ইমাম হাম্বল বলেছেন, এ চিন্তা থেকে বাগদাদের রাস্তায় রাস্তায় হাটতে শুরু করলাম। এসময় একজন আল্লাহর অলী পেয়ে গেলাম। তার নাম আবু হাফস অথবা আবু হামজা রা.। তার পোষাক, অবয়ব, ব্যক্তিত্ব আর চেহারার দ্যূতি দেখে মনে হলো- আমি তার কাছে কিছুই না। তার কাছে একের পর এক মাসয়ালা জিজ্ঞাসা করলাম, এই বিষয়ের সমাধান কী। ওই বিষয়ের সমাধান কী? আমি জিজ্ঞাসা করতে না করতেই তিনি জবাব দিচ্ছিলেন। এঘটনার পর ইমাম হাম্বল রা. বাতেনি জ্ঞানের বিষয়ে ধারণা পাল্টে ফেলেন। ইন্তেকালের আগে তিনি তার পুত্রকে অসিয়ত করে যান, ইয়া ওলাদি, এত্তাবেয়ি মিনহা উলায়ি আল্লাজিনা ঝাদু আলাইনা বিল ইলমে। আল্লামনাহু মিন লানুদনা ইলমা। মানে হে আমার সন্তান, এরপর থেকে তুমি আল্লাহর অলী, পীর, দরবেশের দরবারে যাবে। কারণ তাদের জ্ঞান আমাদের আলেমদের চেয়ে বেশি। কারণ আলেমরা ক্লাস করে জ্ঞান অর্জন করে। আর আল্লাহর ওলীরা সরাসরি জ্ঞান পেয়ে থাকেন। এ জ্ঞানটাই বাতেনি। ইসলাম প্রচারে এ বাতেনি জ্ঞানের দরকার আছে। যুগ যুগ ধরে এই উভয় জ্ঞানের সমন্বয়েই ইসলাম প্রচার করা হয়েছে। চরমোনাইর মরহুম পীরের একটা অডিও ইউটিউবে আছে। তিনি বলছিলেন, ওয়াজ শুনার আগে দেখবেন বাবারা, তার বাইয়াত আছে কী না। নয়তো ভ্রান্ত হয়ে যাবেন।

এবার আসি সাম্প্রতিক বিষয়ে। হালের নামকরা ওয়ায়েজিন মিজানুর রহমান আজহারী। তার ইলমে জাহেরি আছে। বাতেনি নেই। একারণে যে সমস্যা হতে পারে তার বড় প্রমাণ তিনি। ওয়াজ করতে করতে হযরত মা খাদিজা রা. কে বললেন, তিনি বিধবা। উইডো। ইনটেক না। এজন্য পরে অবশ্য মাফও চেয়েছেন। তিনি মাত্র ২০০৪ সালে দাখিল পরীক্ষা দিয়েছিলেন বলে আরেকটা ভিডিওতে দেখলাম। এখনো চল্লিশ বছর পার করেছেন বলে মনে হয়না। তিনি বাইয়াত গ্রহণ করলে তার পীর তার মানসিক পরিপক্কতা দেখতেন। সবদিক থেকে কামালিয়ত অর্জন করলেই তাকে ইসলাম প্রচারের জন্য অনুমতি দিতেন। তখন এধরণের ভুল হতোনা। আহলে বায়াতের শানে এমন শব্দ ব্যবহার করতেন না। আরো কয়েকজন মিথ্যাবাদি কিউট মৌলভী মনোয়ার আর ইব্রাহিমের কথা বাদ দিলাম। এরা মওদুদীর সাগরেদ। আর মওদুদী বাইয়াতের বিরোধী। এ নিয়ে ছারছিনা থেকে শুরু করে মাওলানা সামছুল হক ফরিদপুরী বই লিখেছেন। আমি আর নতূন করে কী বলবো। এই মওদুদীর সাগরেদরা মওদুদীবাদ প্রচার করছেন। মওদুদীর নয় পুত্র ছিল। তিনি তার সন্তানদেরকেও তার বই পড়তে বলেন নি। তাদেরকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করেছেন। এদের একজনতো কয়েকদিন আগে এসে এসব তথ্য দিয়ে গেলেন। আর তার মতবাদ প্রচার করতে গিয়ে এই সাগরেদরা মিথ্যা আর মনগড়া কথাবার্তা প্রচার করে নূতন প্রজন্মের কাছে ইসলাম ধর্মকে একটা হাসি ঠাট্টার বিষয় বানিয়েছেন। এরা ধর্ম প্রচারের নামে ইসলামের যে কতবড় ক্ষতি করছেন- তা যদি একটু বুঝতে পারতেন!

একটা বিষয় জেনে রাখা দরকার। এদেশে ইসলাম প্রচার হয়েছে আল্লাহর অলী, দরবেশ আর পীরের হাত ধরে। পেছনে ছিল বাইয়াত। এখন এদের সাগরেদরা পুরো অনলাইন জুড়ে মাজার বিরোধী বক্তব্য দিচ্ছে। মাজারে যারা সেজদা করে এগুলারে আামার কাছে আহাম্মক ছাড়া কিছু মনে হয়না। অথচ এই আহাম্মকগুলোকে সামনে এনে আল্লাহর অলীদেরকে গালি দেয়া হচ্ছে। যাদের জন্য আমরা মুসলমান তাদের মাজার থাকবেনা! মানুষ জেয়ারতের জন্য যাবেন না! এইতো একশ বছরের বেশি হবেনা। আল্লাহর রাসুলের রওজা নিশ্চিহ্ন করারও চেষ্টা করা হয়েছিল। রওজার গিলাফে আগুন লাগানো হয়েছিল। পরে তুরস্কের খলিফা এদের একজনকে ধরে এনে শিরোচ্ছেদও করে। কিছু লোকজন ইতিহাস না জেনেই আবোল তাবোল মন্তব্য করে যাচ্ছে। আগের নবীদেরও তো মাজার আছে। এটা অবৈধ হলে আল্লাহর নবী তো ওসব ভাঙ্গতে বলতেন। সাহাবাদের মাজার রয়েছে বিভিন্ন দেশে। ইমাম গাজ্জালী রা. তো বলেই দিয়েছেন, কার মাজার থাকতে পারে। কার মাজার করা যাবেনা।

যাই হোক, আমার লেখা অনেকে পড়েন। সাম্প্রতিক বিষয়ে একজনের সঠিক কী পন্থা হওয়া উচিত- তা অনেকেই জানতে চান। তাদের জন্যই এ লেখাটা। আমরাতো আসলে সবাই গুনাহগার। আমল করতে না পারলেও ইমান আকীদাটা ঠিক রাখা দরকার। এজন্য বুঝেশুনে ওয়াজ শোনা উচিত। শীত আসলে দেশে ওয়াজের নামে সারাদেশে এক প্রকার প্রবাহ বয়ে যায়। একেকজন ওয়ায়েজীন আর তার ভক্তদের বহাস ‌একসাথে চলতে থাকে। এ কারণে আসলে কে কী বলতে চায় তা কেউই শুনেনা। ফলে এত ওয়াজ মাহফিল হয়, অথচ দেশে থেকে ব্যক্তিগত অনাচার কমেনা। মানুষের হক মেরে খাওয়া, দুর্নীতি, প্রতারণা, আরেকজনকে ঠকানো, ভেজাল দিন দিন বাড়ছে। ওয়াজ এসব বিষয়ে মানুষের নৈতিকতার মান বাড়াতে ভূমিকা রাখলে সরকারের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করতো। সেটা কী হচ্ছে! আমার মতে হচ্ছেনা। কারণ আর কিছুই না যার ওয়াজ করার কথা না তিনি ওয়াজ করছেন।

যার বাইয়াত নেই, সাথে ইসলামিক ফরমাল এডুকেশন নেই, এমন ব্যক্তির ওয়াজ শুনলে বিভ্রান্ত ছাড়া কিছু হবেন না।


দক্ষিণ কোরিয়া
৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৬

মেটালক্সাইড বলেছেন: " আগের নবীদেরও মাজার আছে "
কোন কোন স্থানে এবং কোন কোন দেশে রাসূলের আগের নবীদের মাজার যদি সঠিক তথ্য দেন, তাহলে নিজের জ্ঞান আর একটু বাড়াতে পারি।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: এই প্রশ্ন করার আগে একটু গুগল করে আসতে পারতেন। তাহলে আর এ প্রশ্নটা করতে হতোনা। বাংলায় লিখেও সার্চ দিতে পারেন। পৃথিবীতে পাওয়া নবীগণের মাজার লিখে। পেয়ে যাবেন। অনেক বছর ধরে রমজানে চ্যানেল আইতে রমজানে তো প্রচার করা হয়েছে।
যাই হোক পেয়েছেন কী না বলবেন। না পেলে ইমেইল দেবেন। লিংক দিয়ে দেবো। কারণ টাইপ করতে কষ্ট। এখানে লিংক দেয়া যায়না।

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৩

মেটালক্সাইড বলেছেন: আপনার পুরো লেখাটি বিতর্কিত। আগে ইসলাম সম্পর্কে ভাল করে জ্ঞান অর্জন করুন তারপর ইসলামের বিষয়ে এখতেলাফ করবেন। প্রথম মন্তব্যটার গূঢ় অর্থ ধরতে পারেননি। আপনার লেখার মধ্য একটি প্রসিদ্ধ হাদীসকে অস্বীকার করেছেন। হযরত আলী (রাঃ) থেকে - একহাত উচু যত কবর দেখবে, তা সমস্ত মাটির সাথে মিশিয়ে দেবে। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামেকে কবর দেয়া হয়েছিল মা আয়েশা (রাঃ) ঘরের মধ্য। পরবর্তীতে প্রয়োজনের কারণে স্থানান্তরিত করা হয়। আজহারীর মত প্রকাশ্য বা অপ্রকাশ্য কমবেশি ইলম ওয়ালাদেরকে আল্লাহ্‌ সুবহানুতায়ালা পরিচালনা করছেন, যাতে ফিতনা ফাসাদ থাকতে পারে। যেমন হয়েছিল খোলাফায়ে রাশেদীনের শেষ সময়ে। গাছের মূল যেমন শেকড়ে তেমনি ইসলামের মূল রাসূলুল্লাহ (সঃ),সাহাবা,তাবেঈ,তাবে তাবেঈনগণ।এটাও হাদীসে আছে, সাহাবারা ও তাদের অনুসারীদের পদ্ধতির বাইরের যে কোন বিষয় বাতিল বলে গণ্য হবে। শুরু করলেন আজহারীকে নিয়ে, আর লিখলেন মাজার বন্দনা নিয়ে। বাহঃ বলিহারি জ্ঞানের সমাহার.।।।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে লেখার মতো কথা বলার মতো প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান আমার আছে। আপনার মন্তব্যে আবার গূঢ় অর্থ। বলছেন, নবীগণের মাজার আছে কী না। তা জানেন না। ধরা পড়ে এখন অন্য গান গাচ্ছেন। যাই হোক, সাধারণ মানুষের কবরের বেলায় ওই হাদীসটি প্রযো্জ্য। ইমাম গাজ্জালীর লেখা পড়ে আসেন। লেখাতেও লিখেছি, কোন কবর পাকা করা যাবে কোথায় যাবেনা। কোথায় সামিয়ানা টাঙানো যাবে। সেটা তো বলেই দিয়েছি। এটা আপনার উল্লেখ করা হাদীসটি কাভার করে। আপনাকে অনেক লেখাপড়া করতে হবে- আমার সাথে তর্ক করতে গেলে।
আজহারীর শিষ্যরাই মাজারকে গালি দিচ্ছে। আল্লাহর নবীর রওজা তো স্বর্ণ দিয়ে বাধানো। কত নবী, অলীর মাজার দুনিয়ায়। মিশিয়ে দিতে যান, বুঝবেন। চেষ্টা তো করা হয়েছিল, রাসুলের রওজা নিয়েও। সফল কী হতে পেরেছেন। আপনি তো তাদেরই সন্তান, যারা রাসুল দ। এর রওজার গিলাফে আগুন দিয়েছিলো। জায়েজ নাই বলে। তো এখান থেকে বিদায় হওয়ার আগে সেই পিতৃ পুরুষদের পরিচয়টা একটু দিয়ে যান।

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

মেটালক্সাইড বলেছেন: সজ্ঞানে আপনার বক্তব্য প্রকাশ করেছেন কারণ এখতেলাফ করার অধিকার আপনার আছে বলেছেন অধিক পরিমাণ ইসলামিক জ্ঞান থাকার কারণে। আরও অনেক কিছু বলেছেন, বুঝছি কিন্তু মেনে নেয়নি আর বিতর্কও করব না। কারণ আমার জন্য হাসবুনাল্লাহু ওয়ানিমাল ওয়াকীল.।।।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: আপনার পিতৃপুরুষদের পরিচয়টা জানতে চাইছিলাম। যারা নবীরীর রওজায় আগুন দিয়েছিলো - আপনি কী তাদের বংশধর। বলে যান প্লিজ।
আর হ্যাঁ, ম্যানিপুলেশনটা একেবারে সহ্য করতে পারিনা। আপনি বলেছেন, ইসলাম নিয়ে পড়তে হবে। আমি আমার লেখাতেও লিখেছি। ইলমে জাহেরি দরকার, ইসলাম নিয়ে কথা বলতে গেলে। আপনার এতটুুকু আকল থাকলে বুঝে যেতেন। এটা নিয়ে ম্যানিপুলেশন করা কিছু নেই।
.........নেয়েমান মাওলা ওয়া নেয়েমান নাসীর।

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫

একাল-সেকাল বলেছেন:
জান্নাতুল বাকিতে রয়েছে দশ হাজার সাহাবিদের কবর। একটা কেও মাজার আকৃতি দেয়া হয়নাই।
ইসলামে সাহাবি<তাবেঈন<তাবে তাবেঈন এই ধারাবাহিকতায় পীর পয়গাম্বর তো অনেক পরের ব্যাপার। নাকি অন্য ব্যাখ্যা আছে ?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: এই ওহাবীরা ক্ষমতায় আসার পর স্থাপনা ভেঙ্গে ফেলেছে। অনেক সাহাবার মাজারের ওপর থেকে দালানের ভাঙ্গা অংশ পর্যন্ত সরানো হয়নি। এরা তো রাসুল দ এর মাজার থেকেও কাপড় সরিয়ে দিতে চেয়েছিল। আগুন লাগোনো হয়েছিল। এরপরই এক ওহাবীর নেতাকে ধরে এনে তুরস্ক শিরোচ্ছেদ করে। এতে তারা থামে। আমার লেখাটা ভালো করে পড়েন। তাহলে আর ছবি দিতে হবেনা।
সৌদীতে উনিশ'শ সাল পর্যন্ত সবই ছিল। বর্তমান শাসকদের দুইটা দিক। একটা হলো রাজনীতি। এর প্রধান ছিলেন ইবনে সৌদ। আরেকটা দিক হলো আদর্শিক। এটার প্রধান আবদুল ওহাব নজদী। বাকীটা ইতিহাস পড়ে নিন। কীভাবে ওহাবীবাদ ইংরেজরা তৈরি করেছে তা বৃটিশ গোয়েন্দা হামফ্রে লিখে গেছেন। তার ডায়রি এই সামুতেই প্রকাশ করা হয়েছে। যেটা জার্মানীতে পাওয়া গেছিলো।
সৌদী আরবের আশপাশের দেশ দেখুন। দেখবেন সব সাহাবাদের মাজার আছে।

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৩

মেটালক্সাইড বলেছেন: আমার পিতৃপুরুষ হযরত আদম (আঃ)। রাসূলুল্লাহ(সঃ) নিজেই খোলা ময়দানে ঊনাকে সমধিস্থ না করার জন্য বলে গেছেন। আপনার নিজের ব্যাখ্যার কাছে নিজেই ম্যানিপুলেটেড। কোন দেশের কৃতকর্ম বা কোন দেশকে পালটে দেওয়া ব্যক্তি বা কোন পরাশক্তির বিবৃতি দিয়ে ইসলাম শিখার বা বুঝার চেষ্ঠাও করিনি। কুরয়ান, রাসূলুল্লাহ, সাহাবাদের অনুসরণ, তাবেঈ, তাবে তাবেঈন্দের অনুকরণ ইসলাম শিখার ও বুঝার একমাত্র উপাদান আমার কাছে। নিজেই দাবি করেছেন, ইসলাম বুঝে ফেলেছেন, জিজ্ঞাসা রহিল একটিবার ও কি আল্লাহর কথা স্মরণ হয়নি মনে, যে কাঊকে দোষী সাব্যস্ত করে দিলেন রাসূলুল্লাহ রওজায় আগ্নিকান্ডদ্বারীদের সমকক্ষ। আপনার ভয় না হলেও আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি মহান আল্লাহর কাছে আমার ইচ্ছা বা অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৩

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: আপনি যে হাদীস নিয়ে আসলেন, সেটা সাধারণ মানুষের জন্য। আপনি সেটাকে আম করে উপস্থাপন করলেন। সে হাদীসটা দিয়েই সাহাবোদের মাজার ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। নবীজির রওজায় আক্রমন করা হয়েছে।
আপনি তো নিজেই নিজের পরিচয় দিয়েছেন। বলতে চাইছেন, মাজার জায়েজ নেই। আমি ইসলাম বু ফেলেছি এটা বলি নাই। প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা আমার আছে। যতটুকু করলে একজন মানুষ ইসলাম নিয়ে কথা বলতে পারে। এটা বলেছি। আপনাকে লকব দেয়ার ভাষা খুঁজে পেলেও দিচ্ছিনা। কারণ, কারও মনে কষ্ট দিতে নেই। ভালো থাকবেন।

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চরম বাস্তবতার নিখুঁত প্রকাশ ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৫

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০২

নীল আকাশ বলেছেন: আপ্নি দিন দিন ফালতু একজন ব্লগার হয়ে যাচ্ছেন। দুই পয়সার জ্ঞান নিয়ে সবাইকে উপদেশ দিয়ে বেড়ান। আজহারী সাহেব সর্ম্পকে বা তিনি কোথা থেকে পড়াশুনা করেছ সেটা জানেন না আন্দাজেই এইসব ফালতু পোস্ট দিচ্ছেন। উনি ইসলাম নিয়ে কী বলছেন সেটা বুঝার মতো জ্ঞান থাকলে আপনি আর সবার মতোই চুপ থাকতেন।
অল্প পানির মাছ সবসময় লাফায় বেশি। নিন আজহারী সাহেবে পড়াশুনা কোথায় করেছেন দিয়ে দিলাম। সব বিষয়ে আন্দাজে কথা কথা বলবেন না।

তার শিক্ষাগত যোগ্যতা -
মাধ্যমিক:
মিজানুর রহমান ঢাকার ডেমরায় অবস্থিত দারুন্নাজাত সিদ্দিকিয়া কামিল মাদরাসা থেকে ২০০৪ সালে দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। ২০০৬ সালে আলিম পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ-৫ লাভ করেন।

আন্ডারগ্রাজুয়েট: ২০০৭ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত মিসর সরকারের শিক্ষাবৃত্তি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্ডারগ্রাজুয়েট করার জন্য মিসরে যান। সেখান থেকে ডিপার্টমেন্ট অব তাফসির অ্যান্ড কুরআনিক সায়েন্স থেকে ২০১২ সালে শতকরা ৮০ ভাগ সিজিপিএ নিয়ে অনার্স উত্তীর্ণ হন।

পোস্ট-গ্রাজুয়েশন: মিসরে পাঁচ বছর শিক্ষাজীবন অতিবাহিত করার পর ২০১৩ সালে মালয়েশিয়া যান। সেখানে গার্ডেন অব নলেজ খ্যাত ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে পোস্ট-গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব কোরআন অ্যান্ড সুন্নাহ স্টাডিজ থেকে ২০১৬ সালে পোস্ট-গ্রাজুয়েশন শেষ করেন। মাস্টার্সে তার সিজিপিএ ছিল ৩.৮২ আউট অব ফোর।

গবেষণা: পোস্ট-গ্রাজুয়েশন শেষ করে মালয়েশিয়ার ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে এমফিল এবং পিএইচডি করার সিদ্ধান্ত নেন। ২০১৬ সালের মধ্যে এমফিলও শেষ করেন। তার গবেষণার বিষয় ছিল ‘হিউম্যান এম্ব্রায়োলজি ইন দ্য হোলি কুরআন’।

পি এইচ ডি: তারপর একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন। ‘হিউম্যান বিহ্যাভিয়ারেল ক্যারেক্টারইসটিক্স ইন দ্য হোলি কুরআন অ্যান্ড অ্যানালিটিক্যাল স্টাডি’র ওপর পিএইচডি গবেষণা করছেন। তার এমফিল এবং পিএইচডির মাধ্যম ছিল ইংরেজি।

অন্যান্য: এছাড়া আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ওভারঅল ৭.৫ আউট অব ৯ ব্যান্ড স্কোর এবং স্পিকিং সেকশনেও ৭.৫ ব্যান্ড স্কোর অর্জন করেন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৮

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: হে আজাহারী ভক্ত, আপনার জ্ঞাতাের্থ জানাই, আমি যখন দাখিলে স্ট্যান্ড করেছি, তখন আজহারী শিশু শ্রেণিতে। ওই সময় বোর্ড স্ট্যান্ডের তালিকায় ডেমরার মাদরাসার কোন না, গন্ধও থাকতোনা। আমার যেসব বন্ধুরা আল আজহারে পড়তে গেছে, তারা পেছেনের সারির ছাত্র। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজের মানও আল আজহারের চেয়ে বেশি। আর মালয়শিয়া তো সস্তা দরে পিএইচডি বিক্রি করে। আপনিও চেষ্টা করেন দেখবেন কোন ঘটনাই না। আমি ফালতু। এটা আপনি বলেছেন। আমি নিজেকে নগণ্য মনে করি। তবে ইসলাম নিয়ে লিখতে যে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগে তা আমার আছে। উপরের পরিচয়ে তা লেখা হয়নি। আপনি কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাবেন।
একঃ তিনি পিএইচডি শেষ করেন নি। তারপরেও তার মাহফিলের ব্যানারে তার নামের আগে কেন ডঃ লেখা থাকতো?
দুইঃ হযরত খাদীজার শানে বেআদবী করে সেজন্য মাফ চেয়েছেন, এরপর তার আদালত আছে কী না? ( আপনি আদালত বুঝবেন কী না সন্দেহ হয়)
তিনঃ আল্লাহর নবীকে সিক্স প্যাক নবী বলেছেন। নিরক্ষর বলেছেন। এটা আপনি সমর্থন করেন কী না?
চারঃ তিনি মাহফিলে ভুল ফতোয়া দিয়ে পরে আলেমরা তা ধরিয়ে দিলে তা সংশোধন করে ভিডিও বার্তা দিয়েছেন। এরপরেও তার মাহফিল করা ঠিক কী না?
পাঁচঃ বাইয়াত বা খেলাফত মানেন কী না? এ সম্পর্কে আপনার আকীদা বলে যাবেন।

@ জামাত শিবির সাধারণত আপনার মতোই হয়। পুরো লেখা না পড়ে রিঅ্যাক্ট করে। লেখায় আজহারী সম্পর্কে একটাই তথ্য দেয়া হয়েছে। তা হলো ২০০৪ সালে দাখিল পাস করেছেন। এটাসহ তার সম্পর্কে কোন তথ্য ভুল তথ্য দেয়া হয়েছে কী না। আপনি আসলেই বাচ্চা মানুষ। নয়তো ইংরেজিতে ভীষণ কাঁচা। আমি ইংরেজি পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার ছিলাম। আমাকে বলতে আসছেন, সে ইংরেজিতে পিএইচডি করছে। হাসলাম ভাই কিছুক্ষণ। আপনি অনেক কিউট। তবে প্রশ্নগুলোর জবাব দিয়ে যাবেন শিবির ভাই।

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫৬

শের শায়রী বলেছেন: এব্যাপারে জ্ঞান একেবারে সীমাবদ্ধ। তাই আলোচনায় অংশ নেয়ার যোগ্যতা নেই, তর্ক বিতর্ক উপভোগ করছি। জ্ঞানের পরিধি বাড়ানোর চেষ্টা করছি।

ধন্যবাদ।।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১২

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: কিন্তু ভঅই লাভ নাই। এই জামাত শিবির মিথ্যার বেসাতি করে। এগুলো কোন যুক্তি তর্ক আর দলীলের ধার ধারেনা। ধার ধারলে জামাত করত পারতোনা। ব্যক্তিগত আক্রমন করে। কোন বুদ্ধিভত্তিক আলোচনা তাদের কাছ থেকে পাবেননা।

৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৪৪

নীল আকাশ বলেছেন: আমি যেই ইউনিভার্সিটি তে পড়াশুনা করেছি, সেখানে ঝাড়ুদার পোস্টে এই সব লোকজন এপ্লাই করে চাকুরির জন্য। পাঠার মতো ব্যাব্যা না করে আমি কোথা পড়েছি সেটা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনার মতন শূন্য হাড়ি ব্লগে এসে ঠন ঠন করে বাজাই না আমি। আপনি কোন পর্যায়ের ব্লগার সেটা ব্লগের সবাই জানে। নিজেকেই নিয়ে অস্বাভাবিক চাপাবাজি একমাত্র ব্লগে আপনি করেন। এই ব্লগে কতজন বুয়েট মেডিকেলের ব্লগার আছে সেটা নিয়ে আপনার কোন ধারণাই নেই। আবার দাবী করে বইসেন না যে ঢাকা ভার্সিটি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৭

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: পাঁচটা প্রশ্নের জবাব চেয়েছিলাম শিবিরের কিউট ভাই। জবাব তো দিলেন না। ব্যক্তিগত আক্রমন নিয়েই ব্যস্ত। আপনি পারফেক্ট শিবির। আমি তো মাদরাসায় পড়তাম। এন্য এগুলার চরিত্র জানি। বাটপারি এদের রাজনীতির অংশ। করে শিবির, অথচ যোগ দেয়া ছাত্রদলে আর ছাত্রলীগে। এই হলো শিবিরের চরিত্র। প্রশ্নগুলোর জবাব আমি দিয়ে দেই। ইসলামি জ্ঞানের গ ও নাই। আসছেন ইসলাম বিষয়ক তর্ক করতে।
একঃ তিনি পিএইচডি শেষ করেন নি। তারপরেও তার মাহফিলের ব্যানারে তার নামের আগে কেন ডঃ লেখা থাকতো?
উত্তরঃ এটা চরম বাটপারি। একজন শিশুও এটা বুঝতে পারে। আর আপনি এত অজ্ঞ অন্ধ যে বুঝতে পারছেননা একজন পিএইচডি না করেও ডঃ লিখতো তার ব্যানারে। আপনাদের বলার কিছু নেই। লজ্জাও নেই। আসলে লজ্জা থাকলেতো দেশের স্বাধীনতার বিরোধী একটা দলের সাপোর্ট করতে পারতেন না।
দুইঃ হযরত খাদীজার শানে বেআদবী করে সেজন্য মাফ চেয়েছেন, এরপর তার আদালত আছে কী না? ( আপনি আদালত বুঝবেন কী না সন্দেহ হয়)
উত্তরঃ তিনি তার আদালত বা বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছেন। তার ওয়াজ শুনা কখনোই বৈধ হবেনা।
তিনঃ আল্লাহর নবীকে সিক্স প্যাক নবী বলেছেন। নিরক্ষর বলেছেন। এটা আপনি সমর্থন করেন কী না?
উত্তরঃ চরম বেআদবি সিক্সপ্যাক। বলা ছয় পেটানো বলা। উম্মি শব্দের অর্থ তিনি করেছেন নিরক্ষর। আল্লাহর নবী নিরক্ষর ছিলেন না। আল্লাহ তার স্বয়ং শিক্ষক ছিলেন। তিনি একবার নিজ হাতে চুক্তি ঠিক করে লিখে সংশোধন করে দিয়েছিলেন। তাহলে উম্মি অর্থ কী? আরবীতে একটা শব্দের বহু অর্থ। এখানে অর্থ হবে মূল। মানে নবিউল উম্মি মানে মূল নবী। এটা না জানার বহিঃপ্রকাশ না। মওদুদী এটা লিখে গেছেন। তার ধর্মসন্তান হিসেবে এগুলো প্রচারের দায়িত্ব নিয়েছে আজহারী।
চারঃ তিনি মাহফিলে ভুল ফতোয়া দিয়ে পরে আলেমরা তা ধরিয়ে দিলে তা সংশোধন করে ভিডিও বার্তা দিয়েছেন। এরপরেও তার মাহফিল করা ঠিক কী না?
উত্তরঃ তার লজ্জা থাকা উচিত। মিনিমাম লজ্জা থাকলে আর কোনদিন মাহিফলে ওয়াজ করতে ফতোয়া দিতে আসবেন না। আর সাধারণ মানুষ যারা এটা দেখবে তারা কখনোই তার কাছে মাসয়ালা জানতে চাইবেন না।
পাঁচঃ বাইয়াত বা খেলাফত মানেন কী না? এ সম্পর্কে আপনার আকীদা বলে যাবেন।
উত্তরঃ এ বিষয়ে মওদুদীকে রামধৌলাই করা হয়েছে বিভিন্ন বইতে। সরসিনা থেকে সর্বপ্রথম বই বের করা হয় এই মওদুদীর বিরুদ্ধে। কিন্তু এই পাপিষ্ঠ আত্মা মওদুদী কখনোই কোন অভিযোগের জবাব দেন নাই। বরং শিয়া সুন্নী বিভিন্ন আকীদার হযবরল করে বইয়ের পর বই লিখে গেছেন। সে বাইয়াত সম্পর্কে ধৃষ্ঠতা প্রদর্শন করেছে। তার সাগরেদরা এখন বাস্তবায়ন করছে। অথচ ইসলাম প্রচারের মূল ভিত্তি খেলাফত। আল্লাহ কেয়ামতের দিন দলের নেতার নাম ধরে ডাকবেন। আপনাদের নেতা হবেন শয়তান।
@ আমার ব্লগে আ াল নাস্তিক আর কিউট শিবির এদের স্বাগত জানানো হয়না।

১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৩

এ্যাক্সজাবিয়ান বলেছেন: মালয়েশিয়া ইসলামিক ইউনিভার্টিতে বাংলাদেশের যেকোনো ষ্টুডেন্ট আন্ডারগ্রাড এপ্লাই করলে টিকে যাবে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৮

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: এদের কাছে বিরাট একটা ইউনিভার্সিটি। এখানে পিএইচডি করলেই ইসলাম নিয়ে মওদুদীবাদ প্রচারের যোগ্যতা রাখে বলে তাদের বিশ্বাস।

১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৩০

এ্যাক্সজাবিয়ান বলেছেন: মিশরের আল আজহার ইউনিভার্টিতে যারা পড়ে তারা সবাই এই টাইটেল নিজের নামের সাথে যোগান দেয় আজহারী ? তাহলে অক্সফোর্ ক্যাম্ব্রিজে যারা পড়েন তারা নামের আগে পরে কি টাইটেল যোগান দিবে ?

মিজানুর রহমান আজহারীর মন ভালো হলে সে সৌদি আরবে পড়ালেখা করতে যেতো পাব ক্লাব নাইট ক্লাব ডিসকোর দেশ মিশরে না।

মিজানুর যেসব ইংলিশ বয়ান করে শুনে বোঝা যায় লোকটি বেয়াদব, আবে হালায় মিজান

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩১

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: ন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। যা বলছেন, এনাফ। আকলমন্দ কি লিয়ে ইশারাই কাফি হায়।
ফারসিতে পড়েছি- আকলমন্দ রা ইশারা বাশদ, বেআকল রা গর্দানা বাসদ। বেআকলকে গলা ধাক্কা দিলেও বুঝবেনা।

১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৩৭

এ্যাক্সজাবিয়ান বলেছেন: ব্লগার সায়েমুজজ্জামান একজন বিসিএস অফিসার। বুয়েট থেকে পড়ে হাহাপগে কিন্তু বিসিএস হতে মেধা লাগে মফিজ!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩২

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: তার কাছ থেকে উত্তর পাবেন না। সে বলতে আসছে ইংলিশে পিএইচডি করছে আজহারী। সাধারণ মানুষকে ধোকা দেয়ার যত পন্থা আছে তারা তা ব্যবহার করে।
হাহাপগে। আমিও।

১৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:



আহাজারিকে নিয়ে, সরি আজহারিকে নিয়ে মুসলমানদের ভেতর গ্যাঞ্জাম লেগে গেল মনে হচ্ছে ....

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৪

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: আজহারী ভালো একজন শিল্পী। আমি তার গানের ভক্ত। তবে তার ওয়াজ শুনতে আমি রাজি নই। তার থেকে বেশি জেনেও অনেকে ওয়াজ করেনা।

১৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ওয়াজ আমি শুনি।
বিনোদন হিসেবে শুনি।
আপনিও ইউটিউবে শুনবেন। চমৎকার বিনোদন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৫

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: আমিও আজহারীর ভক্ত। কারণ সে একজন ভালো শিল্পী। চিত্ত বিনোদনের জন্য ভালো। তবে তার ওয়াজ করার যোগ্যতা নেই- সেকথা দেশের ওলামায়ে কেরাম বলেছেন। আমি তাদের কথার পটভূমি তুলে ধরেছি কেবল।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৯

জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন:

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৮

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: রাসুল দ বলেছেন, তার উম্মত ৭৩ কাতার হবে। বাহাত্তর দল দোজখে যাবে। এটা অবশ্যম্ভাবী। এ নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। সরল সঠিক দল পথকে বেছে নিতে হয়। আমি আল্লাহর অলীরা যারা এদেশে ইসলাম প্রচার করেছেন, তাদের অনুসরণ করছি। নেয়ামতপ্রাপ্তদের পথ অনুসরণ করছি।
ভালো থাকবেন। সত্য পথ খুঁজতে থাকেন। পেয়ে যাবেন।

১৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩২

কালো যাদুকর বলেছেন: দুঃখ একটাই, বাবা কেন আমাকে ইসলামিক একাডেমিক শিক্ষা দিতে কখনো পাঠাননি। কাজেই বুঝতেই পারছেন, এই ব্যাপারে আমার নলেজ একেবারে দ্বিতীয় শ্রেনীতে। তবে শেখ আঝহারী বা অন্য সবার ওয়াজ বা লেকচার জানার জন্যই শুনি। এঁরা যদি আমাদের দু একটা খুবই সামান্য অনিচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দেন, তাতে আমার খুব একটা ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা নেই। একটা এক ঘন্টার লেকচার থেকে হয়তো ৩ বা ৮ টা দিক নির্দেশনামুলক কথা থাকে। যেটা বুঝতে আমাদের মত আম জনতার কস্ট হয় না। কাজেই খুবই ক্রিটিক্যালি শেখদের সমলোচনার অবকাশ দেখছি না।

সমলোচনা করাই যায়। তাই বলে নিজেকে জাহির করার কিছূই নেই। Sir Issac Newton said "I do not know what I may appear to the world; but to myself I seem to have been only like a boy playing on the seashore, and diverting myself in now and then finding a smoother pebble or a prettier shell than ordinary, whilst the great ocean of truth lay all undiscovered before me."

যাহোক , আপনাকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য কিছুই বলিনি। আপনি অনেক শিক্ষীত মানুষ, নিঃশ্চই আমার থেকে অনেক ভাল জানেন।

আমাকে আবার ওহাবি বা কোনো লেবেল দিবেন না। আমি আসলে কোন লেবেল পাওয়ার যোগ্যই না। নিজের পরিচয় দেয়ার মত কিছু নেই দেখেই বেনামে লিখি, ছবি টবি রাখি না। একেবারে ফকিরি অবস্থা।

শেষে এটা পরিস্কার করে বলতে চাই, আপনার এই লেখাটা একেবারের ভাল লাগেনি এই জন্য যে, এটাতে অনেক দরকারী তথ্য থাকলেও, লেখকের মনোভাব খুবই impolite. Sorry cant go with this.

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪১

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: আমি ভাই ছোট বেলায় পেকে গেছিলাম। একটা বড় স্কুলের ফার্স্টবয় ছিলাম হঠাৎ মনে হলো আগামী দিনে ইসলাম একটা ফ্যাক্টর হবে। সে কারণে পরিবারের অমতে নিজে গিয়ে মাদরাসায় পড়েছিলাম। তবে আপনাকে বলবো, কোন শিক্ষক ধরে নিজেও চেষ্টা করতে থাকুন। তখন বুঝতে পারবেন-কতটা সঠিক বলেছি। ফেসবুকে বহু আলেমরা লেখার প্রশংসা করেছেন।

১৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনাকে শিক্ষিত, আধুনিক, সচেতন ব্লগার মনে করেছিলাম। কিন্তু আপনি তো একজন মাজারপূজারি, পীরপন্থীদের মতই বলে গেলেন। আজহারীর ভুল নিয়ে সমালোচনা হতে পারে। কিন্তু এর মধ্যে মাজার, পীর কোথা থেকে আসলো? পীরের অনুমতি ছাড়া, বাপজান, দাদাজানের অনুমতি ছাড়া বয়ান করা যাবে না - এসব হাইস্যকর কথা পেলেন কই?

তার উপর ব্লগারদের সামান্য সমালোচনাও সহ্য করতে পারছেন না। প্রতি মন্তব্যে ব্যক্তি আক্রমণ শুরু করে দিয়েছেন। এভাবে ব্লগিং হয় না। সমালোচনা মেনে নিতে হবে।

তিন জায়গা ছাড়া আর কোন জায়গায় জিয়ারতের উদ্দেশ্যে যাওয়া যাবে না - এটা কি জানেন নাকি জেনেও মাজার প্রথাকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য লিখলেন - যাদের জন্য আমরা মুসলমান তাদের মাজার থাকবেনা! মানুষ জেয়ারতের জন্য যাবেন না! এটা জ্ঞানপাপীর লক্ষণ...

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৭

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: আগের নবীদের মাার আছে। আমাদের নবীর রওজা আছে। সাহাবাদের মাজার আছে। সৌদী আরবে ছিল, বর্তমান সৌদরা এসে ভেঙ্গে ফেলেছে। অন্য দেশে সবই আছে।
সুরা ফাতেহাতে নেয়ামতপ্রাপ্তদের পথে চালিত করার কথা বলা হয়েছে। আমি আল্লাহর অলীদের পথ অনুসরণ করতেছি। তারা যেভাবে চলেছেন, সেভাবে চলছি।
পীর বা শিক্ষকের অনুমতি বা খেলাফত ছাড়া কথা বলতে গিয়েই তো এমন ভ্রান্ত ধারণা, কথাবার্তা, মাটির নিচেও পৃথিবী আছে, হিটলার সেই পৃথিবীতে এসব গাঁজাখুরি বক্তব্য দেয়। খেলাফতপ্রাপ্ত আলেম তো এদেশে অনেকেই আছে। দেখান তারা কেই এমন বলে কী না।
আমি মাজার পুজারী না। আমি আল্লাহর অলীদের, নায়েবে রসুলদের জেয়ারত করি। শরীয়তে অনুমোদন নেই এমন কোন কাজ করিনা।
ধন্যবাদ।

১৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

@ কালো যাদুকর

এরা যদি দু একটা ইচ্ছাকৃত অনিচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দেন, তাতে আপনার খুব একটা ক্ষতি না হলেও অন্যান্নরা বিভ্রান্ত হচ্ছে।
এই লোকের ৩ বা ৮ টা দিক নির্দেশনামুলক মতলবি কথাও একটি সংগবদ্ধ কট্টরপন্থি রাজনৈতিক মতাদর্শ প্রচারনা।

এই লোককে যারা সমর্থন করছে তারা সবাই যুদ্ধাপরাধি দলটির অন্ধ সমর্থক।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৮

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: একসময় সাইদীর কথা মনে আছে কী না? সে কোন দল করতো কেউ জানতো না। পরে হাফ্জেী হুজুর ঐক্য প্রক্রিয়া শুরু করলে সাইদীও তাতে যোগ দেয়ার বাসনা করে। ঠিক হয় সাইদী এ ঐক্য প্রক্রিয়া ঘোষণা করবে। কিন্তু তারিখের দিন সাইদী নেই। কীরে! কী হলো! পরে ওহাবীরা জানতে পাের আসলে সাইদী জামাত করে। জামাতের রোকন সে। এই হাইড অ্যান্ড প্লে গেম আজহারীকে দিয়েও করতে চেয়েছিলো তারা।
কিন্তু ভাই দেশের মানুষ এখন তো খুব বুদ্ধিমান। সেই আশির দশক নেই। এখন সবাই বুঝে। এন্য আজহারী ধরা পড়ে গেচন। অল্প বয়স। কৌশলী হয়ে উঠতে পারেন নি। এই মহান শিল্পী।

১৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৯

কালো যাদুকর বলেছেন: @ হাসান ভাই,

কেমনে কি? এর ভিতর আবার মুক্তিযুদ্ধ , যুদ্ধ অপরাধী আইল কেমনে? তাহলে কি আহজারীর ওয়াজ যারা শুনে সবাই যুদ্ধ অপরাধীকে সমর্থন করে? বলেন কি?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৪

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: এটা না বুঝার কী কোন ব্যাপার আছে। সে নবীউল উম্মি এর অর্থ করেছে নিরক্ষর নবী। মওদুদীও এ অর্থ করেছিলো। তার ওয়াজ পুরাটা মওদুদীর বইয়ের প্রচার। যেটা সরকার নিষিদ্ধ করেছে।
কোন দীন ইসলাম আর কোনটা গ্রামের চোরা নুর ইসলাম সেই পার্থক্য ধরতে না পারলে বিভ্রান্ত হবেন। চোর নূর ইসলামকে ধরে বেঁধে রেখেছে শুনলেেআপনি আসল ইসলাম রক্ষায় ঝাঁপিয়ে পড়বেন।

২০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৩

কালো যাদুকর বলেছেন: ধরে নিলাম আপনার যুক্তি কারেক্ট। এইখানে (সামুতে) শেখ আহজারির সমলোচনা করে না হয় ৫০০ জন মানুষকে বুঝালেন। ই্য়ুটিউব বা ফেসবুকে মিলিয়নস মানুষ দিনরাত এ ওয়াজ শুনছে। তাদের কে বুঝাবে?

মানুষের উপড়ই ছেড়ে দেন, দেখেন মানুষ তাকে গ্রহন করে কি না। সে যদি সত্যই উল্টা সিধা বুঝাতে চায়, পাবলিক ঠিকই বুঝে ফেলবে। এটাই তো গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। তাই না।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: সাধারণ মানুষ কী বুঝবে বলেন। তারা আওয়ামী লীগকেও বোকা বানিয়েছে। অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকেও তার ওয়াজে দেখেছি। মানুষকে জাননো উচিত।
আমি এটা বলিনাই যে তার ওয়াজ শুনবেন না। বলেছি, এ ধরণের মানুষের ওয়াজ শুনতে হয়না। বিভ্রান্ত হতে হয়। শুধু আজাহারী নয়। সবার ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য। লেখায় কারো প্রতি বিন্দুমাত্র কটাক্ষ করা হয়নি।
আমি কোন ফতোয়াও দেইনি। ক্রাইটেরিয়া জানিয়েছি। কার ওয়াজ শুনা উচিত। কার ওয়াজ শুন উচিত না। ফেসবুকে হাজার হাজার মানুষের কাছে লেখাটা ছড়িয়ে পড়েছে। এভাবে লেখা ছড়িয়ে পড়বে সবখানে। সবাই জানবে।
আমার এখানে আর কোন স্বার্থ নেই। শিবিরের বিরুদ্ধে লেখাটা বরং ঝুঁকির বিষয়। আল্লাহর অলীদের পথ অনুসরণ যাতে করতে পারি- সেকারণে এ লেখাটি লেখা।

২১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৩

সুপারডুপার বলেছেন:




কিছু বিশেষন ও বিশেষ্য পরস্পরসম্পর্কিত; বিশেষ্যটি এলে বিশেষন আসে, বিশেষন এলে বিশেষ্য আসে। তারপর একসময় একটি ব্যবহার করলেই অন্যটি বোঝায়, দুটি একসাথে ব্যবহার করতে হয় না। যেমন : ভন্ড বললেই পীর আসে, আবার পীর বলতেই ভন্ড আসে। এখন আর ‘ভন্ড পীর’ বলতে হয় না; ‘পীর’ বললেই ‘ ভন্ড পীর ’ বোঝায়। - হুমায়ুন আজাদ

ভালো, পীর পূজারী বনাম শিবির পূজারী খেলা জমে উঠেছে। সবশেষে ফলাফল : দুইটাই ভন্ড।


০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: এখানে নাস্তিকরা ব্রাত্য। নাস্তিকদের আর শিবিরদের আমার প্রফাইলে ওয়েলকাম করিনা।

২২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৯

কাবিল বলেছেন: তাহেরী, ড নজরুল, দেয়ানবাগী এদের ওয়াজ শুনতে হবে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২০

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: যারা আমার লেখায় যে ক্রাইটেরিয়া দেয়া আছে তার মধ্যে পড়েন তাদেরটা শুনতে পারেন। শুনা না শুনা আপনার ব্যাপার। শূনতে হবে- কখনো বলিনি।
লা ইকরাহা ফিদ্দিন।

২৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪০

এ্যাক্সজাবিয়ান বলেছেন: আবে হালায় মিজান আজহারী অল্প সময়ে যেভাবে বাংলাদেশে ভক্ত তৈরি করেছে মনে হচ্ছে আবে হালায় মিজান আজহারী নতুন পয়গম্বর। বাংলাদেশ এখন অন্ধকারে ডুবে গেছে। নয়তো আজ ১৯৯০ এর বাংলাদেশী থাকলে যারা তসলিমা নাসরিনকে গলায় জুতা দিয়ে দেশের বাইরে নিয়ে ফেলেছিলো তাদের সামনে আবে হালায় আবে হালায় বলা সম্ভব ছিলো না। আজহারীর চামড়া দিয়ে জুতা তৈরি হতো।

আবে হালায় মিজান আজহারী হচ্ছে শয়তানের পূজারী। কারণ মিশরে তার পড়ালেখা আর মিশর হচ্ছে শয়তারে পূজারী দেশ কারো কোনো অমত থাকলে জানাবেন, ভাই লজ্জা করবেন না। আবে হালায় মিজান আজহারী মিশর দেশে ক্যাবারেট ড্যান্স, ন্যুড ড্যান্স, ক্যাসিনো, পাব, নাইট ক্লাব সহ জুয়া মদ নারী কি নাই।

আবে হালায় আজহার ইউনিভার্টি সারা বিশ্বে ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকে ৩২ অথবা ৩৮ নম্বরে আছে। গুগল করে জেনে নিবেন সবাই।

আবে হালায় মিজান আজহারী দিনের পর দিন মঞ্চে বসে রাসুল ও তার পরিবার নিয়ে মিথ্যা তথ্য বিভ্রাট বয়ান দিচ্ছে তারপরও একদল লোক কেনো বলছে মিজান বড় কামেল লোক? মিজান আকাশ থেকে উড়ে আসছে উড়ে উড়ে কামেল দেখায়েছে? সে ভন্ড লোক মিথ্যা প্রতারণা করে কথা বলে যাচ্ছে আর ইয়াবাখোর বাংলাদেশী তার ওয়াজ শুনে যাচ্ছে ইন্টারনেট ভরপুর করেছে আবে হালায় মিজানের ওয়াজ দিয়ে।

সে যেখানে ওয়াজ করে সেখানে ৮০% লোক অশিক্ষিত বাংলা জানে না, ইংরেজীতে কথা বলে মিজান বেয়াদব। আবে হালায় মিজান। মিশরে আবে হালায় মিজান মদ খেয়ে তার গলার ভয়েস চেন্জ করেছে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: দেখছেন আরেকজন লিখেছে-সে আইইএলটিএস করেছে। এখন দেশে ওয়াজ করতেও আই্‌ইএলটিএস লাগে। হাহাপগে।

২৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: আজহারী সাহেব জ্ঞানী মানুষ। পড়ুয়া মানুষ। কথাও বলেন সহজ সরল সুন্দর ভাষায়।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২১

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: তিনি একজন ভালো শিল্পী। এটা বলতে পারি। তার গান গজল শুনতে রাজী আছি। তবে ওয়াজ না। মওদুদীবাদ না।
ধন্যবাদ আপনাকে।

২৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪

রাশিয়া বলেছেন: যেই পীর বলেছে ওয়াজ শুনার আগে বায়াত হয়েছে কিনা দেখে নিতে, সেই পীরের পূর্বপুরুষ মাওলানা ইসহাকের 'ভেদে মারিফাত' পড়ে দেখেছেন? সেখানে আল্লাহ সম্পর্কে কি ভয়ংকর শিরকী কথা লেখা আছে দেখেছেন? এ ধরণের মানুষের হাতে যারা বায়াত হয়, তাদের ওয়াজ শোনা কতটুকু জায়েয?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: লেখাটা পড়েন। মাজারের কথা বলা আছে। আমি আল্লাহর অলীদের মাজারের জেয়ারতের পক্ষপাতি। চরমোনাইর সিলসিলা দেওবন্দী। তারা মাজার পছন্দ করেন না। তারা ওয়াহাবী মতবাদের। তবে তাদের সাথে বাইয়াত বিষয়ে আমাদের মিল আছে। সেজন্যই উল্লেখ করেছি। বাইয়াতের পার্ট তারা ডিফেন্ড করুক।
আমি চরমোনােই পছন্দ করিনা।

২৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০

রাশিয়া বলেছেন: চরমোনাইয়ের ইতিহাস
https://www.somewhereinblog.net/blog/saikat_dc/29513293

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: পড়লাম। একমত। ভালো লিখেছেন।
আমি হেদায়েদের পথ হিসেবে আল্লাহর অলীদের পথ অনুসরণ করি।

২৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানুষের সরল বিশ্বাসের সুযোগ নিয়েই সে যা খুশি তাই খেলতে চেয়েছিল- জামাতী ওহাবী সউদি েএজেন্ডা নিয়ে!

কিন্তু ঐ যে, ল্যাঞ্জা ইজ ভেরী ডিফকিাল্ট টু হাইড! সহজেই কট খাইয়া দেশ ছাড়ছে!

বাংগালী সহল হলেও বোকা না বুঝা গেল। তাদের ‍সামনে আহা উহু করা যাবে কিন্তু আল্লাহ রাসুল সা: নিয়ে মিথ্যাচার করা যাবে না। করলেও তারা তা গ্রহণ করবে না।
পীর আউলিয়াদের নিয়ে যারা উপহাস করে তাদের জন্য করুন। কোরআনে যেখানে তাদের অনুসরনের সরাসরি আদেশ আছে সেখানে তাদের নিয়ে উপহাস কোন সাহসে আর কোন জ্ঞানে করেন তারাই ভাল জানেন। তাদের জন্য দোয়া রইল হেদায়েতের।

সউদদের অপচেষ্টা আল্লাহ নিশ্চয়ই শীঘ্রই প্রতিহত করবেন। কারণ তারা সীমা লঙ্গন করছে। আল্লাহ সীমলঙ্গনকারীদের পছন্দ করেন না। ৩৬০ আউলিয়ার বাংলায় তারা শাহজালাল রহ: এর মাজারে বোমা মারার ধৃষ্টতা করেছে। তার শাস্তিও পাচ্ছে।
পীর মুর্শিদদের নিয়ে ব্যাঙ্গ করে মওদুদীর শিষ্য সাইদি জেলে ঘাস কাটে।
বুদ্ধিমানের জন্য ইশারাই যথেষ্ট।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: একমত। ভালো লিখেছেন।

২৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৬

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: লেখা সুন্দর। নতুন কিছু জানলাম। তবে শেষের অংশটুকু পরে
আমার মনে হল আপনার আক্বিদাগত সমস্যা আছে।

যাহোক, সেটা যার যার বিশ্বাস। এই বিষয়ে টুকিটাক জানলেও এখনো নিজে রিসার্চ করিনি। নাহলে আপনার এই পোস্টের রিপ্লাই পোস্ট দিতাম।

ভালো থাকুন। সালাম নিবেন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৫৭

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: এদেশে যারা আপনার আমার পূর্ব পুরুষকে মুসলমান বানিয়েছেন আমি তাদের পথ আকীদা অনুসরণ করছি। চেক করে দেখেন। আল্লাহর অলীদের আকীদা কী ছিল।
এটা নিয়েই রিসার্চ করেন। আল্লাহর অলী যাদের হাত ধরে এদেশে ইসলাম প্রচার হয়েছে- তাদের কী আকীদা ছিল। ভ্রান্ত মতবাদ বেশি দিন হয়নি- একশ বছর ধরে এসব ফেতনা চালু হয়েছে। আল্লাহর অলীদের জীবনী পড়তে শুরু করে দেন। নিজেই বের করেন।
আপনি যদি বলতে পারেন, এটা আল্লাহর অলীদের আকীদা না, প্রমাণ দিতে পারলে মেনে নেবা।
হে আল্লাহ আমাদের তুমি সরল সোজা পথ দেখাও। সেই পথ যে পথে তোমার অনুগ্রহপ্রাপ্তরা ছিলেন।

২৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৬

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আল্লাহর অলীদের মোজেজা অস্বীকার করছি না।
কিন্তু আমরা কোন ব্যক্তি হোক সে বড়পীর আব্দুল কাদির জ্বিলানি, মইনুদ্দিন চিশতি, হোক সে শাহজালাল রহ তাঁদের যদি অনুসরন না করি তবে আমাদের কি গুনাহ হবে?

আমরা প্রথমে কুরান দেখব, হাদিস দেখব৷ নবীদের অনুসরন করব৷ তারপর সাহাবীদের। তারপর গাউছ কুতুব অলীদের। যদি একটি বিষয় এমন হয় যে, সাহাবিরা করেছেন একভাবে, পরে কোন আউলিয়া কেরাম করেছেন অন্যভাবে তাহলে আপনি কোনটা গ্রহণ করবেন?

আউলিয়া যেই হোক, মইনুদ্দিন চিশতি, শাহ জালাল, আব্দুল কাদির জিলানি, ইমাম বুখারি, আবু হানিফা যেই হোক আমি সাহাবিদেরটাই গ্রহণ করব। কারণ আমার কাছে নবীই প্রধান অনুসরনীয়। তারপর সাহাবায়ে কেরাম

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১৬

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: মইনুদ্দিন চিশতি, শাহ জালাল, আব্দুল কাদির জিলানি, ইমাম বুখারি, আবু হানিফা সাহাবাদের পথ, আবার সাহাবারা মহানবীর পথই অনুসরণ করেছেন।
এর বাইরে তারা সাহাবা বা ওলী হতে পারেন নি।
ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.