নিউজটা পড়ে সাকা চৌধুরীর মতো চোদনা হয়ে গেলাম

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০৭

নিউজটা পড়ে সাকা চৌধুরীর মতো চোদনা হয়ে গেলাম।
আমার বিড়্যল আমারে কয় ম্যাঁও..........
বাংলাদেশে খেয়ে-পড়ে, বাংলাদেশে জামাই আদরে বসবাস করে চাকমা হারামজাদারা দেখুন কিভাবে সারাবিশ্বে বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। মহালছড়ি উপজেলার মাইসছড়ি ইউনিয়ন বাজারে অস্ত্র সহ চাঁদাবাজি করার সময় ওই এলাকার চেয়ারম্য্যন বিশ্বজিৎ চাকমা কে পেদিয়ে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। আর কুত্তার বাচ্চারা সারাবিশ্বে ওদের মিডিয়া দিয়ে প্রচার করছে যে, সেনাবাহিনী ষড়যন্ত্রমুলক ভাবে ওর কোমরে নাকি অস্ত্র গুজে দিয়ে ওকে গ্রেফতার করেছে। হারামজাদারা ওদের অসংখ্য অনলাইন মিডিয়াতে এই ডাহা মিথ্যা কথা প্রচার করেছে, তন্মধ্যে এটি ওদের শক্তিশালী একটি মিডিয়া। এখানে ক্লিক করুন।

এটি www.chtnews.comএর খবর। এই অনলাইন পত্রিকাটির কাজই হলো বাংগালীমুক্ত এবং সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে চাকমা শাসিত পার্বত্য চট্টগ্রাম কায়েম করা। এছাড়াও ওই সেটেলার চাকমা হারামজাদারা www.facebook.com/pages/CHT-jummaland নামক বাংলা ভাষায় একটি ফেসবুক পেজ চালায়, সেখানে তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী সকল পোষ্ট আপডেট দেয়, বাংগালীদের কচুকাটা করার জন্য চাকমাদের উৎসাহিত করে। প্রত্যহ ইসলাম ধর্ম, মহানবী (সঃ), মুসলীম জাতি এবং ইসলামী আদর্শকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও অপমানিত করে এই পেজের মাধ্যমে।
ওদের ধারণা ও বিশ্বাস, ওরা এভাবেই পার্বত্য এলাকাকে সেনামুক্ত করে ওখানকার সব বাংগালীকে কচুকাটা করে খতম করবে এরপর আলাদা জুম্ম দেশ গঠন করবে । স্বাধীন হবে ওদের আবাসস্থল।

কি বলবেন আর? আমাদের সরকারই তো সব নষ্টের গোড়া। তা না হলে কি সন্তু লারমার মতো বিড়াল ছানা সরকারী বাড়ী-গাড়ী, বেতন-ভাতা ভোগদখল করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকান্ড, সভা-সমাবেশ, আন্দোলন করতে পারে? পার্বত্য এলাকার উপজাতিরা যে কতো প্রকার বদমায়েশ তা জানতে হলে বেশিদুর যেতে হবেনা, গত এক সপ্তাহে দেশের অসংখ্য মিডিয়াতে ব্যপকভাবে প্রকাশিত এবং আলোচিত হয়েছে অত্যন্ত চৌকস ও মেধাবী লেখক, দক্ষ সেনা কর্মকর্তা, গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার এবং ২৪ আর্টিলারী ব্রিগেডে এর ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ তোফায়েল আহমেদ, পিএসসি স্যারের জ্ঞানগর্ভমুলক এই লেখাটি । এখানে ক্লিক করুন। অথবা এই লিংকে প্রবেশ করে দেখুনঃ Click This Link

আসলে পার্বত্য এলাকায় আমাদের সেনাবাহিনী না থাকলে এই সন্ত্রাসী মিয়ানমারের জাত বংশ উপজাতীর বংশধরেরা বাংগালীদের কচুকাটা করে ওখানে শ্মশান বানিয়ে দিতো। এখনও অবশ্য কম করে না । কেননা, পাবর্ত্য চুক্তি অনুযায়ী সরকার ইতিমধ্যেই দূর্গম এলাকা হতে সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করে ওদের দখলে ছেড়ে দিয়েছে।

এতো কথা বাদ...............
আসুন আমরা একযোগে আওয়াজ তুলি। বাংলাদেশের অক্ষন্ডতা রক্ষার্থে আমরা চাকমা ও সকল প্রকার উপজাতি পরগাছা মুক্ত বাংলাদেশ চাই.................

৫ টি +২/-০