![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্কুল জীবনে বাংলা সিনেমার খুব ভক্ত ছিলাম। বিশেষ করে সালমান শাহ্ এর। বেশ ভালো ভাবেই, অনেকটা অন্ধ ভক্ত বললে মোটেও বাড়িয়ে বলা হবেনা! খুব দেখতাম সিনেমা সেই সময়ে। সিনেমা দেখতাম আর গান, ডায়লগ মুখস্ত করে যারা দেখতে পারেনি তখনো তাদেরকে সেই সিনেমার গল্প শুনিয়ে ছোট-খাট মুনাফা নিতাম।
তো সেই সময় যেহেতু এখনকার মত এতো বিজ্ঞাপন, প্রচার-প্রচারনা ছিলনা বা ছিলনা তেমন কোন টিভি বিজ্ঞাপনও। সুতরাং কোন সিনেমা দেখবো বা দেখবোনা এটা নির্ভর করতো,
প্রথমতঃ সেই সময়ের বেশ জনপ্রিয় দুপুর ব্যাপী বিভিন্ন পন্যের প্রযোজনায় পরিবেশিত সংগীত মালা নামে একটি অনুষ্ঠানের উপর। বিশেষত সেই সব সংগীত মালায় প্রচারিত গান-সংলাপ আর উপস্থাপকের বর্ণিল বর্ণনা উপর।
দ্বিতীয়তঃ সিনেমা মুক্তির পরে আশেপাশের বিভিন্ন সিনেমা হলে আসছে সিনেমার ছোট ছোট মুহূর্তের ক্ষুদ্রক্ষুদ্র পোস্টারের উপর।কোনটায় গানের কোন মনোরম দৃশ্য, কোনটায় একটু আবেগঘন কোন মুহূর্ত! কোনটায় পারিবারিক দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কোন চিত্র, আবার কোনটায় নায়কের ভিলেন কুপোকাতের কোন রোমাঞ্চকর দৃশ!
বাহ, দারুণ কিছু মুহূর্ত ছিল সেই ছোট পোস্টার দেখে সিনেমা নির্বাচনের এক একটা অধ্যায়। কাটতো একান্ত কিছু স্বপ্নিল সময় ভেবে ভেবে আর সেই আগত সিনেমার সল্প শোনা প্রিয় কিছু গানের কলি ভেজে ভেজে! এক সময় প্রিয় সালমান পৃথিবী ছেড়ে চিরতরে চলে গেল কোন অজানা অভিমান নিয়ে। সেই সাথে লাখো দর্শকের বাংলা সিনেমার প্রতিও সকল আকাঙ্ক্ষা শেষ করে দিয়ে গেল। সেই থেকে আর সিনেমার প্রতি কোন আগ্রহ পাইনি। বিশেষ করে বাংলাদেশী সিনেমার প্রতি।
এরমাঝে কেটে গেল বহু বছর। জীবনের ঠেলা গাড়িতে ইঞ্জিন লাগিয়ে আর সেই ইঞ্জিনের তেল মবিল ও যন্ত্রপাতি যোগাড়ের পিছনে ছুটতে ছুটতে সিনেমা দেখা তো সুদূরের কথা, এর নাম বা আশেপাশে যাওয়ার কথাই ভুলে গেলাম। এমনকি আমাদের দেশে যে এখনো সিনেমা বানানো হয় এবং সেটা চলেও সেই ধারনাও যখন প্রায় লুপ্ত তখন একদিন, আমার কর্মস্থলের আর আমাদের অনেক প্রিয় এলিট শ্রেণীর একজন মেধাবী, মিশুক আর শতভাগ নিরহঙ্কার সহকর্মী সর্বপোরি সবাইকে অবাক হতবাক আর হতভম্ব করে দিয়ে একটি কথা প্রসঙ্গে বলে বসলেন তিনি বাংলা সিনেমার ভীষণ ভীষণ রকমের ভক্ত!
শুধু তাই-ই নয় তিনি প্রায় প্রতিটি বাংলা সিনেমা একেবারে প্রথমেই মানে শুভ মুক্তির প্রথম শোতেই দেখেন এটা ওনার শখ! এর চেয়েও যেটা হতাশ আর মর্মাহত করেছিল সেটা হল, সাম্প্রতিক সময়ের এই সিনেমা আর তার সাথে সংশ্লিষ্ট কলাকুশলিদের ভিতরে ওনার সবচেয়ে পছন্দের হলেন “অনন্ত জলিল!” এটা শুনে আমাদের গাড়ির সবাই তো যার পরনাই বিমর্ষ! তিনি অনন্ত জলিলের অন্ধ ভক্ত! ভাবাই যায়না।
ব্যাপারটা অনেকটা এমন, আপনার খুব খুব প্রিয় কোন অভিনেত্রীর সাথে আপনার দেখা বা চেনা-জানার বা একত্রে কিছু কাজ করার সুযোগ ঘোটলো আপনি দেখতে পেলেন যে আপনার ভীষণ রকম প্রিয় সেই অভিনেত্রী আপনার পাশে বসে প্রতিনিয়ত গুল খায়! আর যার বিকট ও উৎকট গন্ধে সেখানে কারো বসে থাকাই দায়!
মুহূর্তেই আপনার অনন্তকালের সেই মুগ্ধতা মুখ থুবড়ে পড়েছে! কিন্তু না আমাদের সেই সহকর্মীর প্রতি এমন কোন মনোভাব তিনি তৈরি হতে দেয়নি, অনন্ত জলিল; সিনেমা শিল্পের প্রতি তার আবেগ ও অবদান, দেশীয় সিনেমা শিল্পের প্রতি ওনার অনন্য সুন্দর যুক্তি ও বাঁচিয়ে রাখার অসাধারণ সব যুক্তি আর সবার প্রতি এই শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যেতে নিয়মিত সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখার জন্য জানানো আকুতি সেদিন তার প্রতি মুগ্ধতা বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছিল, নিঃসন্দেহে।
আর ঠিক সেই দিন থেকে ঠিক সিনেমার প্রতি না হলেও অন্তত সিনেমার পোস্টার, সিনেমা হল আর সিনেমা হলের চারপাশের সবসময় মুখিয়ে থাকা মানুষ গুলোর দিকে আমার জিজ্ঞাসু দৃষ্টি পড়তে থাকলো। সেই সাথে আমাদের গাড়িতে টুকটাক আলোচনাও হতে শুরু করলো বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সিনেমা ও তার সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কলাকুশোলিদের নিয়ে এবং সিনেমা সংক্রান্ত আরও অনেক কিছু নিয়ে।
এরপর থেকে আমি আবার অনেকটা পুরোনো দিনে ফিরে গেলাম।
না সিনেমা নয়; এর পোস্টার দেখি, নায়ক-নায়িকারদের নানা রঙ ও ঢঙের পোশাক দেখি, বিভিন্ন আবেগঘন কখনো সুড়সুড়ি তোলা কোন বিশেষ মুহূর্ত আবার কখনো সিনেমার হাস্যকর ও একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক কিছু নাম। আর এসব নিয়ে গাড়িতে বেশ রসালো ও যুক্তিযুক্ত আলোচনা হয় মাঝে মাঝেই।
এরই মাঝে বেশ কয়েকবার ভারতে গেলাম এবং প্রতিবারই যাবার আগে ঠিক করে যাই যে এবার গিয়ে একটা সিনেমা দেখবো। ভারতীয় মজার মজার বা অনেক জনপ্রিয় সিনেমা সব সময় টিভিতেই দেখলাম, সিনেমা হলে গিয়ে দেখা হলনা কখনো! প্রতিবার যাই কিন্তু সিনেমা আর দেখা হয়ে ওঠেনা সময় স্বল্পতায়। কিন্তু সিনেমা হলের সামনে গিয়ে পোস্টার দেখা মিছ করিনা কখনো! দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো আর কি!
কিন্তু প্রতিবারই আমি হতাশ হই আবার বেশ মুগ্ধও হই! কেন?
হতাশার কারণ? ওদের সিনেমার পোস্টার দেখে কিচ্ছু বোঝার উপায় নাই, যে ওই সিনেমার ভিতরে কি আছে বা নাই! না আছে কোন গানের দৃশ, না আছে কোন মারামারির দৃশ, নাপারিবারিক ক্লাইমেক্সের কোন বেদনার কিছু আর সবচেয়ে হতাশার নেই কোন স্বল্প নয় শুধু, নেই অতি অল্প আর ফিনফিনে কাপড়ে নায়িকার পুরো শারীরিক অবয়ব ফুটে ওঠা কোন মহনীয় দৃশ্য! ধুর সিনেমা হলের সামনে যাওয়াটাই মাটি! ফালতু সময় নষ্ট!
আর মুগ্ধতার কারণ? ওদের অধিকাংশ সিনেমার পোস্টারেই ছবি-ছিন বা দৃশ্য বলতে মাত্র একটা কোন মুহূর্ত তুলে ধরা থাকে, সেও ভীষণ নান্দনিক বা সুড়সুড়ি তোলা একেবারেই বিশেষ কোন মুহূর্তের। অথবা পিস্তল-বুলেটের বা আগুনেরলোহমর্ষক কোন ছবি বা ভীষণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মন প্রান কাড়া কোন জায়গার ছবি যেটা শুধু ওই ছবিকে নয় ওই জায়গাটাকেও তুলে ধরে আকর্ষণ আর পরোক্ষও আয় বাড়াচ্ছে। হলিউডের পোস্টার গুলোও দেখি একই রকম।
কয়েকবার এমন দেখার পরে পরিপক্ক মাথায় একটা অপরিপক্ক ভাবনা বা প্রশ্ন এলো?
কি ব্যাপার আমাদের আর অন্যদের সিনেমার পোস্টারে এতো এতো ভিন্নতা কেন?
ওরা মাত্র একটাই ছবি দেয় ওদের পোস্টারে আর আমাদের সিনেমার পোস্টারের দিকে তাকালে দেখা যায়,
এক জায়গায় ঘরের আসবাবপত্র সব তছনছ, এক জায়গায় পরিপাটি অভিজাত কোন বনেদী বাড়ির ড্রইং রুম।
কোথাও ফুলের সমাহার, তো কোথাও কেউ রক্তাত্ত! কোথাও গ্রামীণ সবুজ পটভূমি, আবার কোথাও শহরের মার্সিডিজ বা বিএমডাব্লিউ!
এখানে মা-বোন কাঁদছে তো ওখানে নায়িকা তার শরীর প্রদর্শন করে নায়কের উপর হুমড়ি খেয়ে পড়ে গড়াগড়ি খাচ্ছে!
ডানে পুলিশ কাউকে ধরে পেটাচ্ছে তো বামে কেউ কাউকে পুলিশের সামনেই অবলীলায় খুন করে বুক ফুলিয়ে আর দাঁত কেলিয়ে চলে যাচ্ছে!
উপরে কেউ বোরকা পরে কলেজে যায় তো নিচে কেউ কারো সম্ভম নিয়ে ছিনিমিনি খেলে! আহ আর কত কি বলবো?
প্রায় প্রিতিদিন এইসব সিনেমার পোস্টার দেখি আর ভাবি বা এতো বিপুল পার্থক্যর কারণ খুঁজি মনে মনে, কিন্তু কারণ কিছুতেই বের করতে পারিনা! আর মাথা থেকেও এই রহস্যের ব্যাপারটা যাচ্ছেনা! কি করি? নিজের কাছে একটা সমাধানে না আসা পর্যন্ত ঠিক সস্থিও পাচ্ছিলাম না।
এই ভাবতে ভাবতেই হুট করে এই মধ্য চিন্তার মাথায় অপরিপক্ক চিন্তার সমাধান এলো! একটা সিনেমার শো শেষ হয়ে আর একটা শুরু হবে তখন সনি সিনেমা হলের পাশ থেকে হেটে যাচ্ছিলাম। সিনেমা চলছে “রাজা বাবু” স্ব-খ্যাত শাকিব খানের। যে সিনেমার পোস্টারে মোটামুটি ওই সিনেমার সব মুহূর্তেরই সিকোয়েন্স তুলে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা করা হয়েছে।
যেখানে একটি বিশেষ মুহূর্ত এরকম...
“নায়ক তার দুই নায়িকার দুই উরু ডান ও বাম দুই হাত দিয়ে ধরে আনন্দে আত্নহারা!”
ভাবটা এমন, “পাইছি তোরে, আর খাইছি তোরে”
আর তার নায়িকারা? “নায়কের হাতের স্পর্শে উষ্ণ হতে হতে পারলে যেন গলে গলে পরে টুপটুপ করে!”
“আনন্দে আর আবেগে যেন উড়ে গিয়ে আকাশ থেকে খসে পড়ে তারা হয়ে!” আহ কি সুখ কি সুখ!
আর এর পাশেই পোস্টার লাগানো আছে আসছে পরবর্তী আকর্ষণ “আশিকি” ভারতের ছবি। যেখানে একজন বাংলাদেশী একজন নায়িকা অভিনয় করেছে।
এইবার কয়েকজনের আলাপচারিতা এমন,
“শোন এইবার ঈদের কালে এই হান দেখমু”
“আরে ধুর এই সিনামায় কিচ্ছু নাই গান ছাড়া, আমি সংগীত বাংলায় এড দেখছি”
“নাহ, ভালা হইবো মনে হয়?”
“আরে ধুর কিচ্ছু নাই কিচ্ছু! খালি পয়সা নষ্ট!”
“ওই মাইয়া আমগো নাটকের, কিচ্ছু দেহাইবো না!”
“খালি উপরে উপরে, ওরা পারবোনা এহনি”
“দেখবি দুই দিন পর যাইবো গা, খুলতে কইলেই!”
“আরে নাহ, খুলবো খুলবো, মালডা ভালা আছে”
ধুর তুই কিজে কস, দেহছনা ভিলেন নাই, আর ভিলেনের লগে কোন জরাজরিও নাই!”
“এহানে আর কি থাকবো?”
“ওই নায়কের লগে একটু চুম্মা-চাম্মি! খালি চুম্মা-চাম্মি দেখলে কি পয়সা উঠবো?”
“খালি গানে আমি নাইকা”
ব্যাস ওদের এই কথোপকথন শুনেই আমি আমার এতো দিনের সিনেমার পোস্টার বিশ্লেষণের যথাযথ এবং যথাযোগ্য সমাধান পেয়ে গেলাম! নিজের অতীতের সৃতির সাথে মিলিয়ে!
আরে আমরাও তো এই সিনেমার ছোট ছোট বিভিন্ন সিকোয়েন্সের পোস্টার দেখেই নির্বাচন করতাম কোনটা দেখবো আর কোনটা দেখবোনা? এমনকি সিনেমার বিরতিতে বাইরে বেরিয়ে আইসক্রিম বা বাদাম খাবার ফাঁকে আর একবার দেখে যেতাম যে কোন সিনটা দেখেছি আর কোনটা এখনো বাকি আছে? হা হা হা! হাসি পেল খুব, হাসলামও কিছুক্ষণ! আর নিজের মাথায় একটা আলতো টোকা দিলাম!
সমাধান হাতের কাছেই ছিল শুধু নিজের চিন্তা-ভাবনা বা গবেষণাটা যদি ওদের লেবেলে নেমে করতাম একটু? তাহলে আর এই বলিউড হলিউড দৌড়াদৌড়ি করতে হতনা!হ্যাঁ তাই তো ওরা কারা সিনেমা দেখছে? ওরা তো পোস্টার দেখেই সিনেমা নির্বাচন করবে, ওরা তো বিভিন্ন জীবন রঙিন আর বিনোদনের জন্যই সিনেমা দেখতে আসে। ওরা তো আর জীবন দর্শনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সিনেমা দেখতে আসেনা আর আসবেও না। কেন আসবে? কে দেবে ওদের জীবন আর জীবিকার সন্ধান আর নিশ্চয়তা?
সিনেমা বানানোর মানুষ, তাদের চিন্তা-চেতনা আর ধ্যান ধারনাই পাল্টালোনা। সে বহু তো দূরের কথা। ধীরে ধীরে আরও তলানিতে যাচ্ছে, একটা ভালো নামই তো দিতে পারেনা আমাদের সু! স্ব! আর আত্ন! শিক্ষিত ছিঃনেমা আলারা! (ব্যাতিক্রমি দুই বা একজনের কথা আলাদা)।তো দর্শক, তাদের দর্শন আর রুচিবোধ কীভাবে বদলাবে?
অথচ এমন নয় যে অন্য দেশে যারা সিনেমা দেখে সবাই শিক্ষিত বা জীবন বোধ সম্পন্ন! খুবি রুচিশীল আর পরিশালিত! নাহ, তা নয় কিছুতেই। ওখানেও বহু অশিক্ষিত, মূর্খ আর লাখ লাখ দিন মজুর, পোশাক শ্রমিক, খেটে খাওয়া মানুষ নিয়মিত সিনেমা দেখে ওদের ওই এক সিনের পোস্টার আর নামের টানেই। এমনকি পরিবারের সবাই মিলেমিশেই!
সমস্যা আমাদের নিজেদের। আজও আমরা আমাদের সিনেমার পোস্টারেই পরিবর্তন আনতে পারলামনা, আর তার নাম, কাহিনী, চিত্র ধারণ? পরিচালনা বা পরিবেশনা তো সুদূর পরাহত!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩১
সজল জাহিদ বলেছেন: Thanks a lot
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩১
সজল জাহিদ বলেছেন: Thanks a lot
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩২
সজল জাহিদ বলেছেন: Thanks a lot
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ফারুকী, অনিমেষরা ভাল করছে। কাজ কম হলেও।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩২
সজল জাহিদ বলেছেন: Thanks a lot
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: প্রথমতঃ সেই সময়ের বেশ জনপ্রিয় দুপুর ব্যাপী বিভিন্ন পন্যের প্রযোজনায় পরিবেশিত সংগীত মালা নামে একটি অনুষ্ঠানের উপর। বিশেষত সেই সব সংগীত মালায় প্রচারিত গান-সংলাপ আর উপস্থাপকের বর্ণিল বর্ণনা উপর।প্রথমতঃ সেই সময়ের বেশ জনপ্রিয় দুপুর ব্যাপী বিভিন্ন পন্যের প্রযোজনায় পরিবেশিত সংগীত মালা নামে একটি অনুষ্ঠানের উপর। বিশেষত সেই সব সংগীত মালায় প্রচারিত গান-সংলাপ আর উপস্থাপকের বর্ণিল বর্ণনা উপর।
এটা মনে হয় অনেকের সোনালী অতীতের মধুর স্ম্বতি। অনেকেই বলতে শুনেছি।
পোস্টার নিয়ে লেখাটা দারুন ভালো লাগলো!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩২
সজল জাহিদ বলেছেন: Thanks a lot
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আর্টফ্লিম ছাড়া বাংলা ছবি দেখার মতো খুব কমই থাকে ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৩
সজল জাহিদ বলেছেন: Right
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
সামছুল ইসলাম মালয়েশিয়া বলেছেন: অনেক কষ্ট করে লিখার জন্য ধন্যবাদ৷