নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বেড়াই-পড়ি-লিখি.....

সজল জাহিদ

সজল জাহিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলার ঘরে ঘরে পুরুষ নির্যাতনের অজানা চিত্র......!!!

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩


সু-লেখক স্পর্শীয়ার নারী সহিংসতার উপরে লেখা থেকে অনুপ্রানিত হয়ে। প্রথমেই স্বীকার করে নেই আমি নারীবাদী নই, আদৌ নই! আবার বিদ্বেষীও নই। আমি পুরুষবাদীও নই। বিশ্বাস অবিশ্বাস পাঠকের ব্যাপার। আমি সমঅধিকার বা সমাজে সবার কতটুকু আর কি ধরনের অধিকার সেও বলতে চাইনা।

লেখালেখিটা আজকাল আমার এক অন্যরকম ভালোবাসা, অনেকটা নিশ্বাসের মত হয়ে গেছে। অনেক অসঙ্গতি আর সামাজিক দায়বদ্ধতা নিয়ে লিখতে ইচ্ছে করে, শুরুও করি আবার মুছেও ফেলি। কারণ আমি এখনই, এই লেখালেখির শুরুতেই বিতর্কের মুখে পড়তে চাইনা। এতটুকুও।

যে কারণে আমার অধিকাংশ লেখাই আত্ম-অনুভূতিমূলক বা ব্যাক্তিগত আবেগ আর অনুভূতির প্রকাশ মাত্র। কিন্তু স্পর্শীয়ার লেখা পড়ে নিজেকে, নিজের ছোট বেলা থেকে এই প্রায় মধ্যবেলা পর্যন্ত দেখা ও অভিজ্ঞতায়, আমাদের সমাজে প্রতিটি ঘরে ঘরে পুরুষরা যে প্রতিনিয়ত কত নির্যাতনের স্বীকার হয়, সে কথা কোথাও লেখা থাকেনা, থাকেনা কোন তথ্যের মাঝে, হয়না এটা নিয়ে কোন গবেষণা, আলোচনা বা গোল টেবিল বৈঠক বা উন্মুক্ত কোন আলোচনা।

সেই সুযোগ বা উপায় কোনটাই পুরুষের নেই যে! ছেলেরা তো আর পারেনা মিডিয়া বা পুলিশের কাছে গিয়ে এসব বলে কোন সুরাহা চাইতে। মনের ও ব্যাক্তিত্তের ক্ষত কিভাবে দেখাবে বা বোঝাবে সে? কিভাবেই বা চাইবে এসবের কোন প্রতিকার? তাই আজ আর লেখার আবেগ আর আকুলতাকে বাঁধা দিতে পারলাম না। মাত্র একটি পরিবারের কয়েকটি উদাহারণ দেখি আমরা আজ?

আমি কোন নারী বা নারী নির্যাতনকে একটুকু হেয় না করে, সবাইকে পূর্ণ শ্রদ্ধা জানিয়েই বলতে চাই, যে আমাদের দেশের ঘরে ঘরে পুরুষরাও কম নির্যাতিত নয়। এটা মানুষ জানেনা, পত্রিকায় আসেনা, পুরুষরা বলেনা, ওদের বলার বা প্রকাশের কোন সাহস বা উপায় নেই, তাই তারা শুধু মুখ বুজে সহ্য করে যায়। আমার এই ৩৩ বছরের জীবনে এমন অন্তত ২০ জন পুরুষ দেখেছি যারা প্রতিদিন আর প্রতিনিয়ত নির্যাতিত হয়েছেন তাদের ঘরে, বারান্দায় আর বিছানায়ও!

একটু ভাবুন তো আপনি ভালোবেসে বিয়ে করেছেন। সব কিছু জেনে শুনে আর বুঝেই ধরা দিয়েছিলেন আপনার জীবন সঙ্গীর বাহুডোরে। বাঁধা পড়েছিলেন ভালোবাসার মায়াজালে। এবং বিয়ে করে থিতুও হয়েছিলেন। বেশ চলছিল আপনাদের জীবন-যাপন। আপনি ঘরে একা একা সময় কাটান, মন মরা হয়ে বসে থাকেন। সেইসব দেখে ও আপনাকে কিছুটা হলেও বুঝে আপনার সঙ্গী আপনাকে চাকুরী করতে পাঠাল বা তার সম্মতিতেই আপনি খুঁজে নিলেন একটা চাকুরী।

ব্যাস, অমনি দুই-তিন মাস যেতে না যেতেই আপনার পাখা গজালো, সঙ্গীকে খোটা দেয়া শুরু করলেন যে আপনিও সংসারে অবদান রাখছেন, তিনি একা একা টানছেননা এই সংসার। আপনি চাকুরী না করলে এতো এতো সাচ্ছন্দ আসতো না আপনাদের ঘরে। ছেলে বা মেয়ের পড়া হতনা ভালো মানের কোন স্কুলে, ঘরে লাগতো না এলইডি টিভি, ভাবতে পারতেন না ফ্ল্যাট বুকিং দেবার কথা, স্বপ্ন দেখতে পারতেন না দুই-তিন বছর পরে গাড়ি কেনার, ইত্যাদি ইত্যাদি।

আরে একবার ভেবে দেখেছেন কি যে আপনার সঙ্গী যখন একা একা সংসার চালাতো তখন কি কোন অভিযোগ দিয়েছে আপনাদের কাছে। বলেছে কি যে সে পারবেনা এই সংসারের ঘানি টানতে? মুখ কি ফিরিয়ে নিয়েছিল কিছু পারবেনা বলে? করেছে সব সব। সাধ্যের বাইরে গিয়েও। আপনি কি জানেন, কতটা ছোট হয়ে আর কতটা লজ্জায় পরে তার আর একজন সহকর্মীর কাছ থেকে তাকে ধাঁর চাইতে হয়, মাসের মাঝামাঝি বা শেষে? কতটা হেয় হয়ে মাথানত করতে হয় বসের কাছে। নিজেকে বিক্রিও করতে হয় কখনো কখনো!

না, মেয়েদের শরীর বা সৌন্দর্য বিক্রি করাই একমাত্র বিক্রয় যোগ্য পন্য নয়! ছেলেদের মেধা, মনন, ভাবনা, ব্যাক্তিত্ত, আর নৈতিকতার বিসর্জনও পন্য আর বিক্রীত অনেক অনেক সময়। ভেবেছেন কি? ভাবেননি নিশ্চয়।

এবার ছয় মাস পরে আপনি, আপনার স্মার্টনেস, সৌন্দর্য আর গুনের কদর এর বদৌলতে নতুন চাকুরী পেলেন। যেখানে স্যালারি আপনার সঙ্গীর সমান সমান। এবার আপনার দেমাগ আরও বেড়ে গেল। না, আপনি জানেন না যে কখন আপনি বদলে গেছেন, কখন আপনার গলার স্বর পরিবর্তন হয়েছে আপনি বুঝতেই পারেননি! কখন আপনি আপনার সঙ্গীকে হেয় করতে শুরু করেছেন সেটা আপনি নিজেই জানেন না। কখন থেকে আপনি আপনার সঙ্গীর চেয়ে নিজেকে যোগ্যতর আর বেশী উপযুক্ত ভেবে নিয়েছেন সেটা আপনার বোধেই আসেনি।

এরপর আপনার অনেক অনেক সহকর্মী হল। হল কিছু বন্ধু-বান্ধব খুব স্বাভাবিক ভাবেই। আপনি বিভিন্ন জায়গায় যেতে লাগলেন, সহকর্মীদের সাথে কথা ভাগাভাগির মাঝে জানতে পারলেন কোন সহকর্মীর কয়টা ফ্ল্যাট আছে, কবে গাড়ি কিনছে, কোথায় জমির বুকিং দিয়েছে, কার কার ছেলে-মেয়ে কোন কোন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ে, কার কার সঙ্গী দেশের বাইরে গেছে, কে কতটা মেধাবী আর উঁচু পদে চাকুরী করে, কার কার সঙ্গী কোন কোন প্রতিষ্ঠানের প্রধান ইত্যাদি ইত্যাদি আরও কত কি?

ব্যাস, এবার আর আপনার সঙ্গী বেচারা সাধারন চাকুরীজীবী আর স্বল্প ভাবনার সহজ স্বাভাবিক জীবন বোধের মানুষটা উপর নির্যাতন আর অত্যাচারের পালা শুরু হল। প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ আর প্রতি মুহূর্তে। আজও একটা খুব ভালো চাকুরী পেলেনা, তোমার বন্ধুরা কে কোথায় চলে গেছে, ওরা প্লটের বুকিং দিয়েছে, ওর বৌ কাল ফোন করেছিল নিজেদের ফ্লাটে উঠছে সেই দাওয়াত দিতে, কোন সহকর্মীর সঙ্গী কতটা স্যালারি পায়, কোন প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্মকর্তা, কবে দেশের বাইরে বেড়াতে যাচ্ছে, ছেলে-মেয়ে দেশের বাইরে পড়তে যাবে আরও যে কত কি? বাজার আর সংসারিক অবদানের কথা তো প্রতি ক্ষণে বাজান কানের কাছে। কই সে তো বাজায়নি এমন করে কখনোই। বলতে গেলেই বলবেন সংসারের দায়িত্ব তোমার, তুমি কিভাবে চালাবে সেটা তোমার ব্যাপার।

বাহ কি দারুণ! সংসারের দায়িত্তের সময় ওনার একার, আর কথা শোনাবার সময় কতটা অবদান আছে সেটা শোনাতে আপনার বাধেনা! আবার যদি বলে যে ঠিক আছে আমি যেভাবে আর যা পারি তা দিয়েই সংসার চলবে এখন থেকে তখন আবার ক্ষেপে উঠবেন, বলবেন আমি ওভাবে খেতে পারিনা, বাপের বাড়িতে এভাবে কখনোই খাইনি, ছেলে-মেয়েকে এভাবে মানুষ করতে পারবোনা, তোমার মত এতো অল্প আর সাধারন ভাবে চলতে আর ভাবতে পারবোনা। আমার একটা সামাজিক মর্যাদা আছে। তাহলে আপনার সঙ্গী বেচারার যাবে কোথায়?

একটু ভাবেন না কেন যে, একটি ক্লাসে সমমেধার অনেকেই থাকলেও প্রথম বা দ্বিতীয় ঐ এক বা দুই জনই হয়। সবাই হতে পারেনা, সে সম্ভব নয়। ঠিক তেমনি কোন প্রতিষ্ঠানের প্রধান একজনই হয়। অথচ খোঁজ নিলে দেখা যাবে যে ঐ প্রতিষ্ঠানে সেই প্রধান সমমেধা আর যোগ্যতর আরও দুই একজন আছে বা কেউ হয়তো তার চেয়েও যোগ্য! কিন্তু প্রধান তো একজনই, তাইনা?

এইসব সাংসারিক ঘ্যানঘ্যানি আর আপনার প্রতিনিয়ত মানসিক অত্যাচারে আপনার সঙ্গী যখন ধৈর্যের বাঁধ আর রাখতে পারেনা তখন হয়তো শুনিয়ে দেয় দুই চার কথা, বা বলে দেয় চাকুরী ছাড়ার কথা তখন আপনি আরও তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন! ঝাঁপিয়ে পড়লেন ওনার উপরে, যে আপনার সফলতা আর এগিয়ে যাওয়া তিনি সহ্য করতে পারছেন না, আপনার সামাজিক অবস্থান মজবুত হচ্ছে দেখে তিনি নিজেকে হেয় ভাবছেন, আপনি বেশী স্যালারি পাচ্ছেন দেখে, তিনি নিজেকে সংকুচিত করে ফেলছেন এইসব।

অথচ এটা ভেবে দেখেন নি একবারও যে এটার জন্য আপনিই দায়ী! আপনার কথা, খোটা আর মানসিক অত্যাচার সইতে সইতে তার চুল পেকেছে, হারিয়েছে আত্ন-বিশ্বাস, খুইয়েছে মাথা তুলে বেঁচে থাকার অধিকার আর নিভে গেছে সকল ছোটখাট প্রতিভার দীপ্তি!
শুধু মাত্র একটি পরিবারের অল্প কিছু উদাহরণ দিলাম। আরও কত কি বলতে ইচ্ছে করছে যে কিন্তু কিভাবে বলি...... ঠিক শালীনতার পর্যায়ে পড়বে কিনা সেটাই ভাবছি। তাই থাক অন্যদিন যদি আবার ভাঙে বাঁধ কভু এমন লেখার, দেখে বা পড়ে কারো নারীবাদী কোন লেখা।

নারী-পুরুষ সবাই ভালো থাকুক আর সহমর্মী হোক একে অপরের এটাই চাওয়া............

খুবই অসংলগ্ন, এলোমেলো আর অপরিপক্ক কিছু অভুনুতির প্রকাশ মাত্র। কাউকে হেয় বা খাটো করতে নয়। শুধুমাত্র নারীরাই পুরুষের দ্বারা সহিংসতার স্বীকার নয়, পুরুষরাও নারীদের দ্বারা সহিংসতা ও অমানবিক অত্যাচারের স্বীকার যে হয় বা হয়ে থাকে সেটাই আমার ক্ষীণ অভিজ্ঞতা আর সামান্ন মূল্যবোধের আলোকে বোঝানোর অপচেষ্টা মাত্র।

অনেক শঙ্কা নিয়ে লেখা আর পোস্টকরা, একবার পোস্ট করেও তুলে নিয়েছিলাম, মনের তাড়নায় আবার দিলাম।

ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

হতাস৮৮ বলেছেন: অসাধারণ লাগল ভাই। ভালো লিখেছেন ।সময়োপযোগী লেখা,এবং চরম সত্য।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

সজল জাহিদ বলেছেন: বলেছেন: হুম, ঠিক ভাই, অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

সুলতানা রহমান বলেছেন: যখন স্বামী একা একা চাকরি করলো তখন কিছুই বলেনি। বউ যখন চাকরিতে ঢুকলো তখনই অভিযোগ শুরু করলো। শুরু হলো মানসিক শারীরিক নির্যাতন, তাই তো? হাসি পেলো খুব।
বউ একটা ভাল চাকরি পেলো, তাই তো? তার মানে তার যোগ্যতা ছিল স্বামীর চেয়ে ও বেশি।
এর পর খোঁটা দেওয়া শুরু হল। শুধু শুধু বউ স্বামীকে খোঁটা দিল? স্বামী নিশ্চয়ই বউয়ের যোগ্যতা সহ্য করতে পারছিলনা। শুরু করলো বউ নির্যাতন। বউ তখন বুঝিয়ে দিল, সে ও কম কিছু করছেনা।
পুরুষ যে কবে নারীদের মানুষ মনে করবে?

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১২

সজল জাহিদ বলেছেন: হা হা হা, না আপু, আপনি আমাকে একটু খানি ভুল বুঝেছেন। সবতো ঠিকই ছিল। স্বামীই তো তাকে চাকুরী করতে পাঠাল, সে তো বাঁধা দেয়নি। এখানে শুধু মানসিকতার সমস্যা আর হ্যাঁ ব্যাক্তিত্তের সংঘাত টাই আসলে মূল কথা। সব কিছু স্বাভাবিক আর সাধারন ভাবে দেখলেই আর কোন সমস্যা নেই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৭

মোঃ ইউছুফ শেখ বলেছেন: আসলেই কথাগুলো ঠিক,,! পুরুষরাই কখনই তাদের মনের কষ্টটা কারো কাছে তুলে ধরতে পারে না বরং মুখ বুঝে সব সয্য করে যায়

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১২

সজল জাহিদ বলেছেন: জি একেবারে সত্য। অনেক ধন্যবাদ।

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২১

কল্লোল পথিক বলেছেন: নারী নির্যাতিত হলে থানায় যায়
আদালতে যায় কিন্তু পুরুষ নির্যাতিত হলে মনের দুঃখে বিবাগী হয়।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২২

সজল জাহিদ বলেছেন: একদম ঠিক। আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: নারীরা শারীরিক নির্যাতনের স্বীকার আর পুরুষরা মানিসক নির্যাতনের স্বীকার

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪

সজল জাহিদ বলেছেন: একদম ঠিক। তবে পুরুষরাও হয় কিন্তু শারীরিক নির্যাতনের স্বীকার, যেটা আরও বেশী লজ্জার...!! আপনাকে ধন্যবাদ।

৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: সত্য বলেছেন । বউ এর জ্বালা আর সহ্য হয়না ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

সজল জাহিদ বলেছেন: ভাই আপনি কিভাবে বুঝলেন? আপনি তো অবিবাহিত ছেলে এখনো...!!! ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

সোজা সাপটা বলেছেন: shahadath hossain বলেছেন: নারীরা শারীরিক নির্যাতনের স্বীকার আর পুরুষরা মানিসক নির্যাতনের স্বীকার । একেবারেই একমত পোষন করছি । তবে যারা ধর্মীয় রীতিনীতি মানে তারা কিছুটা ভালো অবস্থানে আছে ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

সজল জাহিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


গ্রেট পোষ্ট। পোষ্টের সাথে পূর্ণ সহমত।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

সজল জাহিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

উচ্ছল বলেছেন: প্রতি ঘরে ঘরে নিরবে নিভৃতে পুরুষ নির্যাতিত হয়ে চলে প্রতি নিয়ত।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫

সজল জাহিদ বলেছেন: প্রতিঘরে না হলেও, অনেক ঘরেই চলে এসব নির্যাতন! আপনাকে ধন্যবাদ।

১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

দধীচি বলেছেন: পুরুষ নির্যাতন প্রতিরোধ আইন চাই

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

সজল জাহিদ বলেছেন: আইন করতে চাইলে তো তথ্য-উপাত্ত লাগবে, সেগুলো কোথায় পাবেন? পুরুষরা তো মুখ খুলবেনা। সামাজিক ভাবে হেয় হবার লজ্জায়। আপনাকে ধন্যবাদ।

১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভালো লিখেছেন । পৃথিবী সমানতালে চলতে হলে নারী পুরুষ উভয়ের দিকটাই পরিলক্ষিত হতে হবে ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৫

সজল জাহিদ বলেছেন: জি ঠিক তাই, আপনাকে ধন্যবাদ।

১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট !! ব্রাভো ব্রাভো, ভাবি পড়লে আপনার খবর আছে। বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য হল একজন আরেকজনের ব্যাথা লাঘব করা বা উভয়ে উভয়ের আনন্দের কারন হওয়া। আর নইলে বিয়ে পয়েন্ট লেস। ইগো ঝেড়ে ফেলুন, একজন আরেকজনের রি স্টার্ট বাটনে চাপদিন।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৭

সজল জাহিদ বলেছেন: নাহ, ভাবি পড়লে সমস্যা নাই, একটু অভিমান করলেও করতে পারে, আমাদের সম্পর্কটা ঠিক এমন নয়, যদিও কিছু টানা পোড়েন তো সব সংসারেই থাকে, কম আর বেশী। অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভাই, ছাইড়া দেন! পুরুষদের অভিযোগ করতে নাই।

অভিযোগ করলে আবার নেশাখোর উপাধি পাইতে হয়! কী দরকার! যেমনে আছে চলুক! :(

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪০

সজল জাহিদ বলেছেন: হা হা হা, এভাবে চললে কতদিন টিকে থাকতে পারবেন? এভাবে কিন্তু বেশীদিন জীবিত থাকা যায়, কিন্তু বেঁচে থাকা যায়না। জীবিত থাকা আর বেঁচে থাকার ভেতরে অনেক অনেক পার্থক্য। ধন্যবাদ।

১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৬

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: প্রধমেই আপনাকে জানিয়ে রাখি আমি পুরুষ বিদ্বেষী নারীবাদী নই , নারীবাদী বলতে যদি পুরুষবিদ্বেষী কিছু বুঝিয়ে থাকে , তাহলে আমি নারীবাদী নই । আমি ভালোবাসি পিছিয়ে পরা নারী জাতিকে স্বনির্ভর এবং নারীর সর্বক্ষেত্রে যথাযোগ্য মর্যাদা দেখতে । তবে নারীবাদীর অর্থটাকে ভুল বোঝে অনেকেই - যাক, ঐ বিতর্কে যাবো না ।

আপনি বেশ বিতর্কিত একটি টপিক খুঁজে নিয়েছেন এবং বলেছেন আপনি নারীবাদী কিংবা পুরুষবাদী কেউ নন আবার বিদ্বেষীও নন , তারমানে দাঁড়াচ্ছে আপনি একজন সমবাদী মানুষ ।

ভালো ভাবে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় আপনি খুব চালাকি করে লেখার শুরু ও শেষটাতে ভালোই ব্যাকআপ দিয়েছেন যাতে আপনাকে কেউ ব্লেম না করতে পারে । কিন্তু আপনার পুরো লেখাটি পড়লে আপনার বিদ্বেষী মনোভাবটার প্রকাশটাই পাওয়া যায় । সেটাই যদি না হবে আপনি এভাবে বলতেন না যে ,

" এবার ছয় মাস পরে আপনি, আপনার স্মার্টনেস, সৌন্দর্য আর গুনের কদর এর বদৌলতে নতুন চাকুরী পেলেন।"

এই বক্তব্যের মাধ্যমে আপনি নারী জাতিকে অপমান করলেন । তারপরও বলবেন আপনি নারী বিদ্বেষী নন ? নাকি না বুঝেই লিখেছেন ? চাকুরীর ক্ষেত্রে নারীর সৌন্দর্য ব্যবহারে চাকুরী পাওয়াটা আপত্তিকর । কেউ যদি পেয়েও থাকে আপনি সমগ্র নারীজাতিকে উদ্দেশ্য করে ঐ কথাটি বলতে পারেন না ।

আপনি আবার বললেন ,
" এরপর আপনার অনেক অনেক সহকর্মী হল। হল কিছু বন্ধু-বান্ধব খুব স্বাভাবিক ভাবেই। আপনি বিভিন্ন জায়গায় যেতে লাগলেন, সহকর্মীদের সাথে কথা ভাগাভাগির মাঝে জানতে পারলেন কোন সহকর্মীর কয়টা ফ্ল্যাট আছে, কবে গাড়ি কিনছে, কোথায় জমির বুকিং দিয়েছে, কার কার ছেলে-মেয়ে কোন কোন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ে, কার কার সঙ্গী দেশের বাইরে গেছে, কে কতটা মেধাবী আর উঁচু পদে চাকুরী করে, কার কার সঙ্গী কোন কোন প্রতিষ্ঠানের প্রধান ইত্যাদি ইত্যাদি আরও কত কি? "

উপরের সমস্যাটি একটি সোশ্যাল ব্যাধি , ওটা নারী স্বনির্ভর হয়েছে বলে হয়নি ।

আবার বললেন ,
" ব্যাস, অমনি দুই-তিন মাস যেতে না যেতেই আপনার পাখা গজালো "

এই ধরনের ভাষার ব্যবহারে বিদ্বেষী মনোভাবের প্রকাশ পায় । তারপরও বলবেন আপনি বিদ্বেষী নন ?

নারীপুরুষ একে ওপরের পরিপূরক । দুজন দুজনাকে বুঝতে হবে সহযোগিতা করতে হবে । সবাই একরকম হয়না , আবার সবাই সবার জন্য সুইটেবলও হয় না । একেকজনের একেক মানুসিকতা থাকে - একজন দুজনকে দিয়ে গোঁটা নারীজাতি কিংবা গোঁটা পুরুষজাতিকে বিচার করা ঠিক নয় । ভালো খারাপ মিলিয়েই মানুষ হয় ।

উপড়ে উল্লেখিত যে যে সমস্যার কথা বললেন - এরকম সমস্যায় যদি কোন পুরুষ কিংবা নারী পরে তবে আমি বলবো , তাদেরকে সঠিক পরামর্শ নেয়ার জন্য শুধু শুধু ভিতরে ভিতরে কান্না না লুকিয়ে রেখে । সোশ্যাল ওয়ার্কার অথবা সাইকিয়াট্রিস্ট এর সাহায্য নেয়া যেতে পারে । সকল পুরুষ এবং নারীজাতিকে বলবো - ভিতরে ভিতরে বিদ্বেষ পুষে না রাখতে এতে ভয়াবহ সমস্যার সূচনা হতে পারে ।

জানি না আমি ভুলও হতে পারি , যদি তাই হয় , আমার ভুল ভাঙ্গাতে আপনাকে আহবান জানাচ্ছি ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৫

সজল জাহিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রথমে যে আপনি অনেক মূল্যবান সময় ব্যয় করেছেন এই লেখাটার পিছনে, এবং আরও ধন্যবাদ যে আপনি বেশ ভালোভাবে খুঁটিয়ে খুঁটিতে পড়েছেন বুঝতে পেরে। আসলে আমি সমধিকার আর সুস্থ সম্পর্কে বিশ্বাসী, বিলাসী জীবন যাপনে নয়, সামান্য আরাম আর শান্তিতে বিশ্বাসী। আমি দেখেছি কত ভালো ভালো আর মধুর সম্পর্ক কিভাবে টাকা পয়সা আর এই সব তুচ্ছ ব্যক্তিত্তের সংঘাতের কারণে নষ্ট হয়ে যায়। তাই কয়েকটি ঘটনা দেখে এটা লিখতে বাধ্য হয়েছি। হ্যাঁ এটাও মানছি সবাই বা সব মেয়েরাই এমন নয়, হতেই পারেনা। কিন্তু আমি একেবারেই চাক্ষুষ অভিজ্ঞতা আর তাদের মর্মজ্বালা উপলব্ধি করে তবেই লিখেছি।
আমি আবারো বলছি আমি নারীবাদী বা বিদ্বেষী কোনটাই নই। নয় পুরুষবাদীও। আমি মনে যার যেখানে আর যতটুকু প্রাপ্য সে যেন সেটুকু পায়। সেটা পরিবার হোক বা এর বাইরে।
আর আপনি রূপ বা সৌন্দর্যের কারণে উপরে ওঠার কথা বলেছেন, আচ্ছা আমি কি একবারও ও বলেছি যে রূপ বা সৌন্দর্য বিক্রি করে নতুন কিছু পেয়েছেন? নিশ্চয়ই না। গুন ও যোগ্যতার কথাই কিন্তু আগে বলেছি।
আমি যেটা বলতে চেয়েছি টা হল, ভালো চাকুরী, মোটা স্যালারি আর উঁচু অবস্থানের সাথে সাথে যেন আপনাদের মনোভাব, পারিবারিক বন্ধন আর পূর্বের সুন্দর সহমর্মিতা আর পারস্পারিক বোঝাপড়াটা যেন শিথিল হয়ে, সুখের সুখ সুতোয় টান না পড়ে, আর অবশেষে সেই ঠুনকো সংঘাতে যেন ছিরে না যায় কভু।
আশা করছি এবার একটু বুঝতে পেরেছেন। আর এর পর আরও ক্লিয়ার হতে চাইলে আমার অন্যান লেখা পড়লেই বুঝতে পারবেন যদি ইচ্ছে জাগে। কয়েকটি নাম দিলাম ১) তোমার কি মন খারাপ? ২) এক মুঠো সুখ, ৩) উন্মাদের ভালোবাসা, ৪) ভালোবাসা ঠিকই আছে, ধরনটা বদলে গেছে, ৫) তোমার আমার ব্যাবচ্ছেদ। এমন আরও অন্তত ২৫ টা কথাগল্প আছে।
ভালো থাকুন।

১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: অথচ এটা ভেবে দেখেন নি একবারও যে এটার জন্য আপনিই দায়ী! আপনার কথা, খোটা আর মানসিক অত্যাচার সইতে সইতে তার চুল পেকেছে, হারিয়েছে আত্ন-বিশ্বাস, খুইয়েছে মাথা তুলে বেঁচে থাকার অধিকার আর নিভে গেছে সকল ছোটখাট প্রতিভার দীপ্তি!

যৌবনের এক চরমক্ষনে
বলেছিলাম ভালোবাসি;
সেই পাপেতে আমরন
চোখের জলে ভাসি। :-< |-)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৬

সজল জাহিদ বলেছেন: হা হা হা, ধন্যবাদ। শেষ লাইন গুলোতো দারুণ! আপমার লেখা?

১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৩

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: গুলশান কিবরীয়া আপুর কমেন্টটাও পড়লাম।

আপনি যা বুঝাতে চেয়েছেন তা হয়ত পুরো বুঝা হয়েছে কিনা বলতে পারছি না।বেশ লিখেছেন।সমাজে নারী কর্তৃক পরুষও নির্যাতিত হয়, তবে তা বোধহয় নামমাত্র অথবা খুব কম।কিন্তু নারীরা যে সহিংসতার স্বীকার তা মহামারী।আর তাই আমাদের তর্কে বিতর্কে গিয়ে খুব বাড়াবাড়ি না করে প্রকৃত ব্যাপারটা বুঝে আমাদের কাজ করতে হবে, সহিংসতা প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে।মানুষকে সচেতন করে তুলতে হবে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

সজল জাহিদ বলেছেন: জি আপনার সাথে আমি সহমত, নারী সহিংসতা মহামারী অবশ্যই, সেটা আমি স্বীকার করছি, এটার সাথে তুলনাই চলেনা, কিন্তু আমি শুধু বোঝাতে চেয়েছি যে পুরুষরাও নির্যাতিত হয়। আমি কোন বিতর্ক বা কাউকেই এতটুকু হেয় করে লিখিনি আদৌ এইটুকুই। আপনাকে ধন্যবাদ।

১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০১

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার প্রতিউত্তরের জন্য । দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে আপনার ভাষাগত কিছু ত্রুটি থাকাতে লেখাটি গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে । আপনার ইনটেনশন হয়তো ভালো ছিল কিন্তু সেটা রিফ্লেক্ট করে না আপনার মূল লেখাটিতে । তাই আপনাকে বিনয়ের সাথে বলছি ভাষার ব্যবহারে একটু সতর্ক হবেন ।

আপনার লেখাটি পয়েন্ট করছে সমগ্র নারীজাতিকে , আর যখনই এরকম জেনারেল রিফ্লেকশন থাকবেন তখনি যাদেরকে পয়েন্ট করছেন তাঁরা কিন্তু আপনাকে প্রশ্ন করবে।

সৌন্দর্যর বিষয়টি এখানে উল্লেখ না করলেও পারতেন - আমি মনে করি ঐ পুরো বাক্যটিরই প্রয়োজন ছিল না । আর " পাখা গজানো " phrase টি unacceptable .

আশা করি আপনার লেখালেখি সুন্দর ভাবে চলুক আরও একটু সহানুভূতি সহকারে ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৯

সজল জাহিদ বলেছেন: প্রতি উত্তরের, প্রতিউত্তরেঃ শ্রদ্ধেয় গুলশান, আপনাকে আপনার মতামতকে পূর্ণ শ্রদ্ধা জানিয়েই বলতে চাই ভাষাগত ত্রুটি থাকতেই পারে সেটা অবশ্যই পরবর্তীতে লক্ষ্য রাখবো। আপনার পরামর্শের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনি সৌন্দর্য শব্দের ব্যাবহার নিয়ে আপত্তি তুলেছেন, আপনি কি খেয়াল করেছেন কি আমি শুধু সৌন্দর্যকে হাইলাইট করিনি, সাথে যোগ্যতা আর গুনকেও বিশেষভাবে গুরুত্ত দিয়েছি। সৌন্দর্যটাই কিন্তু সবার আগে চোখে পড়ে আর আমাদের মত সাধারন বা সেটা আপনি স্বীকার করুন আর নাই করুন, মনে মনে সবাই আগে সৌন্দর্যের বিষয়টাই বেশী গুরুত্ত দিয়ে থাকে, সে হোক ছেলে বা মেয়ে।
আপনি পাখনা মেলা শব্দ যুগলকে অনুপযুক্ত বা অগ্রহণযোগ্য বলেছেন। আপনি কি খেয়াল করেছেন আমি ঐ শব্দ দুটিকে কিভাবে আর কি হিসেবে ব্যাবহার করেছি? বোধয় না, কারণ আমি ঐ শব্দ দুটোকে ছেলেদের প্রতি মেয়েদের নেতিবাচক, তোয়াক্কা না করা আর নিজের অবস্থানের কারণে যোগ্যতর সঙ্গিকেও হেয় ভাবে দেখার কথা বলেছি।
তারপরও বলছি আমি আসলেই কাউকেই ছোট বা হেয় করে লিখিনি। শুধু মাত্র পুরুষরাও যে সমাজ ও পরিবারের কাছে কোন না কোন ভাবে নির্যাতিত সেটাই তুলে ঘরতে চেয়েছি।
সব শেষে আপনার পরামর্শ অবশ্যই আমি মনে রাখবো। আর আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: হা হা হা, ধন্যবাদ। শেষ লাইন গুলোতো দারুণ! আপনার লেখা?

আবার জিগায়,,,

জীবন থেকে নেয়া কাব্য
জীবন দিয়েই শেখা;
বিয়ের পরের শহীদ কাব্য
রক্ত দিয়ে লেখা। :-< |-)

১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: গুলশান আপু ভারী ইয়ে
খালি খুঁজেন ত্রুটি;
সজল ভায়া গল্প ছলে
সব কয়েছেন খাঁটি। ;)

ওরোব্বাবা আসছে তেড়ে
জলদি কোথাও ফুটি;
আপুনিটা পাইলে আমায়
করবে বটি বটি। :P

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪২

সজল জাহিদ বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ।

২০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: @ কি করি আজ ভেবে না পাই , সজল ভায়া গল্পের ছলে তো বলেনি , সে তো ভীষণ সিরিয়াস মনে হোল । আচ্ছা তাঁকে আর কিছু বললাম না । B-) কিন্তু আপনাকে সত্যিই বটি বটি করতে হবে , দাঁড়ান আসতেছি আপনার বাড়িতে । B-))

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪১

সজল জাহিদ বলেছেন: নাহ, আমি পুরোপুরি গল্পের ছলেই বলেছি। হয়তো বোঝতে একটু ভুল করেছি কোথাও, নব্য লেখালেখি তো তাই! আশা করছি ধীরে ধীরে পরিপক্কতা অর্জন করবো। আপনাদের সমালোচনার মাধ্যমেই। আবারো ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.