![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৭৬ প্রেসিডেন্ট জিয়া এ দেশটার জনসংখ্যা বিস্ফোরন নিয়ে যেভাবে ভেবেছেন বাকি এতগুলো বছর ধরে সেভাবে আর ভাবা হয়নি.......এখনো ভাবছেনা কেউ........ ডুবন্ত টাইটানিকের দশা হচ্ছে........ ডিসক্লেইমার : এই ব্লগের কোন প্রকার লেখালেখিতে কেউ
বিশ্বাসীদের মতে সৃষ্টিকর্তা সবকিছু সৃষ্টি করেছেন।
অবিশ্বাসীদের মতে প্রকৃতি সৃষ্টি করেছে সবকিছু।
বিশ্বাসীদের মতে সবকিছু সৃষ্টিকর্তার ডিজাইনড এবং অরিয়েন্টেড।
অবিশ্বাসীদের মতে বিবর্তনবাদ।
আস্তিকদের সাথে অনেক কথা বলা হয়েছে।
নাস্তিকদের সাথে একটু কথা বলতে চাই এবার।
প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
সাময়িক পোস্ট ।
মূল পোস্ট লিখার জন্য প্লট হিসেবে এই পোস্ট করলাম।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৮
দাসত্ব বলেছেন: এটাতো আপনারা ভালো জানার কথা।
ইন্টেলিজেন্সের অনেক মাত্রা আছে।
ধরে নিন সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা এবং অ্যাস্ট্রেক্টক বিষয়কে রিয়ালাইজ করার ক্ষমতা ইন্টেলিজেন্সের একটা অংশ।
প্রাথমিক ভাবে এতটুকুই কাউন্ট করলাম।
এটা নিয়ে বলুন
২| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৫
রিয়াজ় ইমরান বলেছেন: চালিয়ে যান । মূল পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম ।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৯
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমি শিওর আস্তিকরা খোদা বিশ্বাস করেই থেমে যায়।
তবে নাস্তিকরা প্রচুর স্টাডি করে , খোজ খবর রাখে।
সুতরাং তারা কি বলে , জানে সেটা জানা জরুরী
৩| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৮
রিয়াজ় ইমরান বলেছেন: আস্তিক বলে প্রশ্নটার উত্তর দিতে পারলাম না ।
চালিয়ে যান । মূল পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম ।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০১
দাসত্ব বলেছেন: দেখি নাস্তিকরা কেমন রেসপন্স করেন।
৪| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৮
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: সব কিছু মিলেই প্রকৃতি . আর এই প্রকৃতির কিছু জিনিস যেমন জীব জগতের বুদ্ধিমত্তা আছে
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০০
দাসত্ব বলেছেন: প্রকৃতি কি সসীম না অসীম?
৫| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০২
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: এই প্রকৃতি পৃথিবীর মাঝে সীমা বদ্ধ . আবার আপনি যদি মহা বিশ্ব ধরেন তাহলে আলাদা কথা .
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৫
দাসত্ব বলেছেন: প্রকৃতির কি তাহলে লোকাল / গ্লোবাল কিংবা প্ল্যানেটারী / ইউনিভার্সাল ক্লাসিফিকেশন আছে ?
আগের লাইনে বললেন : "সবকিছু মিলেই প্রকৃতি"
এই "সব" বলতে আপনি কতটুকু বোঝাচ্ছেন?
৬| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৩
অজগর বলেছেন: আপনি সব সময়ই ভালো লেখেন ...অপেক্ষায় থাকলাম।নাস্তিকদের নিয়ে আমার ও কিছু অভিজ্ঞতা আছে সময় করে শেয়ার করা যাবে...
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৬
দাসত্ব বলেছেন: প্রশনসার জন্য ধন্যবাদ।
নাস্তিকদের কে কাউন্টার করা সোজা কথা না।
এরা প্রচুর জানাশোনা রাখে।
তাই প্রাথমিক ভাবে তারা কি জানে , কিভাবে জানে সেটা জানা জরুরী , আপনার অভিজ্ঞতাও শেয়ার করুন।
৭| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৩
সন্ন্যাসী কবি বলেছেন:
মুল পোষ্টের অপেক্ষায়
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৬
দাসত্ব বলেছেন: থাকুন
৮| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৬
এম এস ইসলাম বলেছেন: লেখাটা খুবই সুন্দর হয়েছে। মুল পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৭
দাসত্ব বলেছেন: সামান্য একটা খটকা লাগলো মনে , সেটাই বললাম।
কেন জানি মনে হলো এখানে একটা অনেক বড় প্যাচ আছে
৯| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৭
দুর্ধর্ষ বেদুইন বলেছেন: প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
এই একটা প্রশ্নেইতো নাস্তিক ভাইয়েরা হা হয়ে আছে। মুল পোষ্ট দিলে আবার "ছেড়ে দে মা কেদে বাচিঁ"- অবস্থা না হয়।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৮
দাসত্ব বলেছেন: কিন্তু উত্তর তো দিচ্ছেনা কেউ।
আরিফ সাহেব কি একগাদা বইপত্র নিয়ে বসলেন কিনা কে জানে ?
১০| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৭
হতাশার স্বপ্ন বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৮
দাসত্ব বলেছেন: থাকুন
১১| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১১
নাজিম উদদীন বলেছেন: প্রকৃতির কোন চিন্তাশক্তি নেই, থাকলেও আমরা তা নিয়ে চিন্তিত নই। কিন্তু প্রকৃতি পদার্থবিদ্যার কিছু সূত্র স্ট্রিক্টলি মেনে চলে,এর কোন ব্যাত্যয় নেই। প্রকৃতি বলতে আমি গোটা মহাবিশ্বকে বুঝি। মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণ প্রকৃতির বিবর্তনের হাইয়েস্ট মেনিফেস্টেশান, প্রাণের মাধ্যমে প্রকৃতি কথা বলে, তার ম্যাসেজ পাঠায়।
এনিওয়ে আপনার পোস্ট দেখব।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৬
দাসত্ব বলেছেন: প্রকৃতি বলতে আপনি মহাবিশ্বকে বোঝেন।ভালো কথা ।
কোন অর্থে- অ্যাস্ট্রনোমীর ডেফিনেশন দিয়ে ?
না সাহিত্যিক-কাব্যিক ভাবার্থে ?
মহাবিশ্ব শব্দটার একটা ডেফিনেশন আছে অ্যাস্ট্রো- ফিজিক্সে।
তা আপনার মহাবিশ্ব কি অসীম না সসীম ?
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৭
দাসত্ব বলেছেন: আপনি প্রকৃতির অংশ , আপনার চিন্তাশক্তি আছে ?
তাহলে প্রকৃতির চিন্তাশক্তি নেই - এটা কিভাবে সম্ভব ?
১২| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১২
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: সাধারণত প্রকৃতি বলতে এই পৃথিবীর সব কিছু কে বুঝায়, যা মানুষ দ্বারা পরিবর্তিত নয় . কিন্তু গ্রেটার প্রকৃতি এই পৃথিবীর সবকিছু . আবার যদি আপনি ধরেন মহাবিশ্ব প্রকৃতি তাহলে মহাবিশ্ব . সব কিছুই ধরার উপর
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৭
দাসত্ব বলেছেন: মহাবিশ্ব কি সসীম না অসীম ?
১৩| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৩
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: প্রকৃতির একটা উপাদান হলো জীবন ..যার কিছু প্রজাতি বুদ্ধিমত্তা নানা মাত্রায় প্রদর্শন করে
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৮
দাসত্ব বলেছেন: জীবন বলতে কি বোঝেন ?
মাটির কি জীবন আছে ?
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৯
দাসত্ব বলেছেন: যাক আপনি স্বীকার করলেন আসল কথাটা:
" যার কিছু প্রজাতি বুদ্ধিমত্তা নানা মাত্রায় প্রদর্শন করে "
তা বুদ্ধিমত্তা বলতে কি বোঝেন ?
১৪| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৪
শিক কাবাব বলেছেন:
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: এই প্রকৃতি পৃথিবীর মাঝে সীমা বদ্ধ . আবার আপনি যদি মহা বিশ্ব ধরেন তাহলে আলাদা কথা .
আমাদের সৌর জগত থেকে বাইরে যান (অন্য সৌর জগতে)। তার থেকেও দূরে যান, আরো দূরে আরো দূরে, এর শেষ কোথায়?
আমাদের পৃথীবি নামক গ্রহে যদি সব কিছু বিবর্তনবাদের মাধ্যমে হয়ে থাকে তাইলে আমাদের সৌর জগতের অন্য গ্রহ যেমন বুধ শুক্র মঙ্গল এসব গ্রহেও মানুষ গাছ পালা জন্তু জানোয়ার থাকার কথা। কারণ অটোমেটিক শুধু এই পৃথিবীতে কেন সৃষ্টি হবে। পৃথিবী বসবাসের উপযুক্ত বলে। তো, গরম থেকে ঠান্ডা হতে হতে শুধু পৃথিবী কেন উপযুক্ত হল? অন্য গ্রহ কেন উপযুক্ত হয়নি?
বান্দর থেকে মানুষ আসছে। বান্দরের শরীর মানুষে পরিণত হইছে, তার সাথে সাথে কি বান্দরের ব্রেণও উর্বর হওয়া জরুরী? মানে ঘোড়া ছোট ছিল। বিবর্তনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে আজকের ঘোড়া (আকার)। বিলাই বড় ছিল। বিলাই ছোট হতে হতে আজকের বিলাই। তাহলে বিবর্তনের মাধ্যমে আকারে ছোট বড় হয়, কিন্তু বান্দর আকারে পরিবর্তন ও হইছে সাথে বান্দরের ব্রেনও পরিবর্তন হয়ে আজকের মানুষের ব্রেন। কিন্তু অন্য প্রাণীদের গঠন পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের ব্রেনের পরিবর্তন হয় নাই কেন?
নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও।
১৫| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৩
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: মূল প্রশ্নের তো জবাব দিছি তাই না!! ....যে এই পৃথিবীর প্রকৃতির একটা অংশ হলো জীবন যা বিভিন্ন ভাবে বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করে . মহাবিশ্ব অসীম . জীবনের পরিপূর্ণ সঙ্ঘা এখনো দেয়া যায় নাই .
আর শিক কাবাবের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার প্রয়োজন অনুভাব করছি না .
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৮
দাসত্ব বলেছেন: কি উত্তর দিলেন ভাই ?
এই মহাবিশ্বের সবকিছুর একটা ফিজিক্যাল এক্সিসটেন্স আছে ফিজিক্স অনুযায়ী। এমন কি স্পেস বলতে যেটা আমরা বুঝি সেটাও ব্ল্যাক ম্যাটার বলে অ্যাস্ট্রো ফিজিসিস্ট রা ডিফাইন করেছেন , মানে সেটাও সাবস্টেন্স।
তাহলে ইন্টেলিজেন্সের মত ম্যাটারলেস যেটার কোন প্রকার মাইক্রোস্কেল ওজন নাই , অদৃশ্য , সেটা আসলো কোথা থেকে ?
প্রকৃতি কি জড় না ইন্টেলিজেন্স সম্পন্ন - এটাই তো বুঝলেন না।
কি ত্যানা প্যাচালেন ?
১৬| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৫
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: View this link
উইকির এই লিঙ্কে বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে মোটা মুটি বলা আছে
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৪
দাসত্ব বলেছেন: আর্টফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স আর হিউম্যান ইন্টেলিজেন্সের পার্থক্য বোঝেন? এই টুকু বুঝে নাস্তিক হয়েছেন?
মানুষের ইন্টেলিজেন্স স্বপ্ন দেখে , কল্পনা করে ।
আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সেটা পারেনা।
ঐসব ডেফিনেশনে মস্তিষ্কের নিউরো- ইলেক্ট্রো কেমিক্যাল রিঅ্যাকশন কে বলা হয় ইন্টেলিজেন্স
১৭| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৬
আরিফুর রহমান বলেছেন: প্রকৃতি বিষয়ে আপনার প্রশ্নের ধরন দেখে একটু বিরক্তই হচ্ছি। পোস্ট পড়ে প্রথমে মনে হচ্ছিলো আপনি বুঝি বেশ অনেকটুকু বোঝেন।
উপরে একটা কমেন্টের উত্তরে জানতে চাইলেন 'সসীম না অসীম'...
এ থেকেই আপনার জানার গভীরতা বোঝা গেলো।
প্রকৃতি বা নেচার বলতে যা বোঝানো হয়, তা বিভিন্ন আলোচনায় একেক রকম সীমানা ধারন করে। যখন গ্যালাক্সি বা আরো বড় কিছু নিয়ে কথা ওঠে, তখন যে ভাবে একে দেখা হয়, তার সাথে পার্থক্য আছে, যখন পৃথিবীতে প্রকৃতি নিয়ে কথা হয়।
ইনটেলিজেন্সের বাংলা যদি 'বুদ্ধিমত্তা' ধরি, তবে আদতে প্রকৃতির সেটা নেই।
বুদ্ধি, একটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট যা শুধুমাত্র প্রাণীজগতে দেখা যায়। প্রকৃতি নিজে কখনোই কোনো 'বুদ্ধি'র নমুনা প্রদর্শন করে না।
অভিযোজন, যা ঘটে নানা রকম প্রাকৃতিক উপাদানের প্রভাবে, বুদ্ধিমত্তার কোনো প্রয়জন পড়ে না অভিযোজন বা বিবর্তন চালু রাখতে।
তবে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলে আগে নিজে পড়াশোনা করতে হয়।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৯
দাসত্ব বলেছেন: আমি কতটুকু জানি সেটা এখ ফাঁস করার ইচ্ছা নাই।
আমি এখন না জানার ভান করে আছি।
আমি যা জানি ভুলে গেছি , আপনাদএর কাছ থেকে জানতে চাই।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩১
দাসত্ব বলেছেন: তাহলে বুদ্ধিমত্তা বিষয়টা প্রকৃতির নেই সামগ্রীকভাবে - আপনার কথা অনুযায়ী।
আবার আপনারাই দাবী করছেন প্রকৃতঐ সৃষ্টি করেছে সবকিছু !
১৮| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৮
শিক কাবাব বলেছেন: প্রকৃতির একটা অংশ হচ্ছে জীবন। জীবন বিভিন্নভাবে বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করে - কথাটা বান্দর হয়ত বুঝতে পারে কিন্তু মানুষ বুঝবে না যে কি বলতে চেয়েছে লেখক।
সেই কোটি বছর আগে।
বান্দর পরিবর্তন হচ্ছে
ঘোড়া পরিবর্তন হচ্ছে
ডাইনোসর পরিবর্তন হচ্ছে
পৃথিবী ঠান্ডা হচ্ছে (সাথে অন্য গ্রহ ও ঠান্ডা হবার কথা)
এত পরিবর্তনের মাঝে সারা জগত যা ছিল তাই রয়ে গেল, মাঝখান দিয়ে
পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেল আর বান্দর বুদ্ধি পেয়ে মানুষ হয়ে গেল। হা হা হা।
১৯| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩২
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: আপনের সমস্যা হচ্ছে আপনাকে কিছু বললেই কন ত্যনা পেচানো . আপনার আগের পোষ্টেও একই ভাবে আপনি অন্যদের আক্রমণ করেছেন .
সবকিছুর উত্তর হ্যা বা না দিয়ে হয় না . আর আপনার যেকোনো ধরনের উত্তর দেয়া থেকে আমি বিরত রইলাম
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৬
দাসত্ব বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে ভাই , ত্যানা প্যাচানো শব্দটা প্রত্যাহার করলাম।
২০| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩২
নাজিম উদদীন বলেছেন: জবাব কমেন্টেই আছে
"মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণ প্রকৃতির বিবর্তনের 'হাইয়েস্ট মেনিফেস্টেশান', প্রাণের মাধ্যমে প্রকৃতি কথা বলে, তার ম্যাসেজ পাঠায়।"
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৬
দাসত্ব বলেছেন: তার মানে প্রান হচ্ছে প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স- এটাকি আমি বলতে পারি ?
২১| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৩
আরিফুর রহমান বলেছেন: তারচেয়েও বড়ো কথা, একটা মগজ লাগে যেটা 'রিজন' বা যু্ক্তি নিয়ে খেলা করতে পারে।
যার মগজ ছোটবেলা থেকে কিতাব পড়ে ভোঁতা হয়ে গেছে, সে হয়তো কিছু খুচরো টার্মস বা শব্দ নিয়ে নাড়াচাড়া করতে পারে, কিন্তু তাকে দিয়ে এর বেশি কিছু হবে না। হয় না।
সে কারনেই, যে যতো বেশি আস্তিক, সে ততো কম বিজ্ঞান মনষ্ক।
আর যে বিজ্ঞান মনষ্ক, তাকে আপনার মতো করে ভেঙ্গে ভেঙ্গে বুঝিয়ে বলতে হয় না। কয়েকটা বই দিয়ে বসিয়ে দিলেই সে আত্মস্থ করে নেয়।
সসীম না অসীম টাইপের প্রশ্ন করে নিজের আস্তিকত্ব জাহির করে না।
আর শিক কাবাব নামের নিকটার কমেন্টের শেষ লাইনটা খেয়াল করুন।
'নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও'.... !!
উত্তর কি মাইর জাতীয় কোনো বিষয় যে উনি আগ্রহভরে খেতে চাইছেন?
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪১
দাসত্ব বলেছেন: অফ টপিকে চলে গেলেন কেন ?
টপিকে আসেন।
আমি জানতে চাই , জানান , জিজ্ঞাসু ব্যক্তি যেমন ই হোক।
২২| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪০
আরিফুর রহমান বলেছেন: আজকে সকাল থেকেই আস্তিক পার্টির ঈমাণ তুঙ্গে উঠে আছে দেখা যাচ্ছিলো।
তাদেরই একজন বেয়াকুফের মতো একটা কপিপেস্ট পোস্ট দিয়ে গন খেলো।
সেই গন শেষ না হতেই, আরেকজন এসেছেন তার 'আমি সব ভুলে গেসি' আপনাদের কাসে জানতে চাই' জাতীয় ছেলেমানুষী নিয়ে।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৩
দাসত্ব বলেছেন: আপনি অফ টপিকে যাইতেসেন কেন বারবার ,
নাজিম উদ্দীন বললেন প্রানের মাধ্যমে প্রকৃতি মেসেজ পাঠায় ,
আপনি বললেন প্রকৃতির সামগ্রীকভাবে কোন ইন্টেলিজেন্স নাই।
আপনাদের ভেতরেইতো কোন ঐক্য নাই
২৩| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৩
আরিফুর রহমান বলেছেন: না, এটা ব্লগ, এখানে যারা 'বিষয়' নিয়ে আলোচনা করতে চায়, তাদের সাথে 'আলোচনা' চলে।
শিশুতোষ পাঠশালা নয় এটা।
সেটার জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়, অথবা লাইব্রেরী আছে।
আগে জেনে আসুন। তারপরে কথা বলা যাবে।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৭
দাসত্ব বলেছেন: আপনি নাজিমউদ্দীনের সাথে আগে বোঝাপোড়া করেন।
আপনার জ্ঞানই শিশুতোষ মনে হচ্ছে !
বারবার অফ টপিকে জাচ্ছেন কেন নইলে ?
২৪| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৩
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: আলুচনা করতে হইলে আগে মাটি খাড়া করতে হয়, একটা কমন ফ্রেম অফ রেফারেন্স লাগে।
প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
প্রকৃতি বলতে কি বোঝাইতেছেন?(কোন সায়েন্সের আলোকে? পদার্থ, সমাজবিদ্যা, জীববিদ্যা, মনোবিদ্যা, মহাকাশবিদ্যা ইত্যাদি ইত্যাদির মইদ্যে কোনটা?)
ইন্টিলিজেন্স বলতে ঠিক কি বোঝাইতেছেন এবং কার আলোকে?
কোন কোন পস্টুলেটরে আপনি ঠিক ধইরা তারপরে এইসব সংগা/ডেফিনেশন ঠিক করতেছেন? তার পেছনে সায়েন্সের কোন অংশরে সাক্ষী মানতেছেন?
দর্শনের ইন্টিলিজেন্স আর প্রকৃতির সীমারেখা এক্কেরে সবকিছু থেইক্যাই ভিন্ন। আপনে কি দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেইক্যা এইটা বলতেছেন? কার উপ্রে দাড়াইয়া কইতাছেন, প্লেটোর সর্বপ্রাণবাদ? এরিস্টেটলের অভীক্ষাবাদ? সোফিস্ট দৃষ্টিভঙ্গী? হিউম,লক এর সংশয় বাদ? সার্ত্রের অস্তিত্ববাদ নাকি কিয়ের্কেগার্দের দর্শন? নাকি হাল আমলের বিবর্তনবাদী মনোবিদ্যা?
আগে পয়েন্ট অফ ভিউটা কিলিয়ার করেন, তারপরে বাতচিতের আশা রাখি।
ধইন্যাপাতা।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫২
দাসত্ব বলেছেন: আজব - প্রকৃতি বলতে আমি কি বুঝাচ্ছি মানে টা কি ?
এই শব্দ তো আপনারা নাস্তিকরা ব্যবহার করেন।
আমিইতো জানতে চাইলাম প্রকৃতি বলতে কি বোঝেন?
হায় ঈশ্বর বললো প্রকৃতি বলতে পৃথিবী - মহাবিশ্ব সব।
আমি বললাম অ্যাস্ট্রো-ফিজিক্স অনুযায়ী না সাহিত্য দিয়ে।
যাইহোক আপনি কোন প্রকৃতি বোঝেন সেটা আপনিই বলবেন- যেই প্রকৃতি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন।
আর ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারে ১ নং কমেন্ট দেখেন।
আপনি সরাসরি কমেন্টে চলে আসছেন।আগের কমেন্ট গুলো দেখেন নাই , কমপক্ষে হায় ঈশ্বর , আরিফুর রহমান আর নাজিমউদ্দীনের কমেন্ট ফলো করেন যেহেতু তারা আপনার কমরেড
২৫| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫৭
দাসত্ব বলেছেন: নাস্তিক সবাই গেলেন কোথায় ?
২৬| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫৯
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: আপনি ঠিক কি জানতে চাচ্ছেন বা কি জানাতে চাচ্ছেন . আর্তিফিসিয়াল বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে ওই লিঙ্কে মেইন পেইজর লিঙ্ক দেয়া আছে . আপনি যেহেতু বলেছেন আপনি জানতে চাচ্ছেন সেহেতু ওই লিঙ্ক দিয়েছিলাম . আপনি অ্যাস্ট্রো ফিজিক্স এর উদাহরণ দিলেন এখন যার বেশিরভাগ হলো তত্ব . সেরকম বিবর্তন বাদ একটা তত্ব কিন্তু অনেক জোরালো . ত্যানা পেচানো শব্দ উইথড্র করার জন্যে খুশি হলাম .আলোচনা পোষ্টে আমরা জানতে এবং জানাতে এসেছি . আমার লিঙ্কে বুদ্ধিমত্তার একটি সামগ্রিক সংঘ দেয়া আছে .
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:০২
দাসত্ব বলেছেন: এবার আপনাকে একটা কথা বলি ।
এই যে আপনি আমার সাথে যুক্তি -তর্ক - তথ্য- উপাত্ত দিয়ে এই বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই হলো ইন্টেলিজেন্স- উইকিপিডিয়ায় আর যেতে হবেনা ইন্টেলিজেন্সের সংগা জানতে
এবার বলেন প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
২৭| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:০৭
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: আমি এখন পর্যন্ত কোনো আলোচনাই শুরু করি নাই, কারণ আগে আপনার মানদন্ডটা জানা জরুরী। কে কি বোঝে সেইটা আমার মাথাব্যথা না কারণ আমি তাদের লগে আলুচনা করতাছি না, আমি আলুচনা যার লগে করতাছি তার পয়েন্ট অফ ভিউটা আগে জানা জরুরী। প্রত্যকেই তার নিজের পয়েন্ট অফ ভিউতে এক্কেরে সঠিক হইতে পারে, সার্ব্জনীন সঠিকতা ডিপেন্ড করে কমন ফ্রেম অফ রেফারেন্সে। তা না হইলে ব্যাপারটা হাস্যকর হইয়া যায়। একটা এনালজি দেই।
প্রশ্ন- ঘোড়ার ডিম সম্ভব কিনা?
উত্তরঃ
১। সম্ভব-(ফ্রেম অফ রেফারেন্স- শিশুতোষ রূপকথা এবং তাতে বিশ্বাস।)
২। অসম্ভব-(ফ্রেম অফ রেফারেন্স- ঘোড়াশালের অশিক্ষিত গাড়োয়ান।)
৩। সম্ভব- (ফ্রেম অফ রেফারেন্স- মেডিকেল এবং জীববিজ্ঞান।)
এইখানে প্রত্যেকেই সঠিক। কিন্তু তাগো লগে আলুচনা করা বৃথা, কারণ কেউই কমন গ্রাউন্ডে খাড়ায় নাই। আর লজিকের মৌলিক নিয়মানুযায়ী প্রশ্ন উত্থাপন কারীরেই তার ভিউপয়েন্ট কিলিয়ার করতে হয়। অন্য কেউ তার জন্য আগাইয়া আইসা কিলিয়ার কইরা আলুচনা করবে না। আপনারে জীববিজ্ঞানের আলোকে উত্তর দিলে আপনি যদি পিছলাইয়া চইলা যান মহাকাশবিদ্যায়(সসীম/অসীম) সেইখান থেইক্যা লাফ দিয়া আবার পদার্থবিদ্যায়(স্ট্রিং থিওরী) আবার বিবর্তনবিদ্যার দরজায় আওয়াজ দ্যান(প্রকৃতির বিবর্তন) মাঝখানে আবার মনোবিদ্যায় ঘোরাঘুরি করেন(বুদ্ধিমত্তা) এবং লাস্টে থিয়োলজি(ধর্মবিদ্যার) এর তালগাছ ধইরা বইসা থাকেন তাইলে প্রচুর পরিমাণে ক্যাচাল এবং বিনোদন লাভ হইতে পারে, মাগার আলোচনার আ ও হইবো না। এবং এইখানে দার্শনিক স্ট্যান্ডপয়েন্টও অসম্ভব জরুরী; কারণ আপনে কি চোখে দেখতাছেন তা এইটা পরিষ্কার কইরা দিবো।
এর চাইতে বেশি কিলিয়ার করার ক্ষমতা আমার নাই। আমার আগের কমেন্টের প্রশ্নগুলার উত্তর দয়া কইরা না পিছলাইয়া দেন, তারপরে আলুচনা হবে, না দিলে ওই ঘোড়ার ডিমের মতোই আলুনা হইবো।
আবারও ধইন্যাপাতা।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:১৭
দাসত্ব বলেছেন: তাহলে ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারটা ক্লীয়ার করি!
এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আপনার বিশেষ কোন মস্তিষ্ক জাত ক্ষমতা দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
প্রকৃতি বলতে আপনারা নাস্তিকরা যেই প্রকৃতিকে ধরে নেন সব সৃষ্টি র ক্যারিয়ার , ক্রিয়েটর সেটাই আমি ধরে নিচ্ছি।
এবার বলেন প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা?
২৮| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:০৯
চয়নিকা বলেছেন: নাস্তিকদের কে একটা মজার জায়গায় ফেলতে পেরে খুবই আনন্দিত মনে হচ্ছে অনেককে....কিন্তু আপনার প্রশ্নের একটা খুব সহজ ফাকিঁ আছে.....
আপনার প্রশ্ন দেখলাম ২ টা
১) প্রকৃতির কি ইন্টিলিজেন্স আছে?
২) প্রকৃতি কি সসীম না অসীম ?
একটা কথা বলে নেই যে সসীম বা অসীম মাপার জন্য আপনার মাপকাঠি কি?
এ ধরণের প্রশ্নের উত্তরের আগে অবশ্যই মাপকাঠি বা সীমারেখা ঠিক করা লাগে....বুঝতে না পারলে ৯ম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বইটি দেখুন। যেমন, আজ থেকে এক হাজার বছর আগে স্পেনিয়ার্ডরা জানতইনা আমেরিকার অবস্থান; সুতরাং তারা যদি আমেরিকার অংশটিকে অসীম ধরে নেয় তাদের দোষ দেয়ার কি কোন কারণ আছে?
আপনার কাছে এখন পৃথিবী আর সৌরজগত নিয়ে অনেক জ্ঞান আছে....তাই আপনার পৃথিবী সসীম....কিন্তু এরিস্টটলের আমল থেকে এই সেদিন পর্যন্ত পোপরা দাবী করতেন (আস্তিকদের এখনো অনেকেই বিশ্বাস করেন) সূর্য পৃথিবীর চারপাশে ঘোরে। এবং পৃথিবীর ক্ষমতার কোনো সীমা পরিসীমা নেই। অর্থ - পৃথিবী অসীম।
এখন আপনার কাছে প্রশ্ন পৃথিবী অসীম কি সসীম....আপনার কাছে কোনো গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা আছে? আপনার কি মনে হয়, সৃষ্টিকর্তা অসীম না সসীম? যদি বলেন বিশ্বাসই সব...যুক্তি মিছে তাহলে আমি অযথাই সময় নষ্ট করলাম...
আমি নাস্তিক কিনা জানিনা, তবে নিশ্চিতভাবেই আস্তিক নই
এবং আমার মাপকাঠি বিজ্ঞান, যুক্তি-বিশ্লেষণ।
মন্তব্যর একজন দেখলাম বিবর্তনবাদ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন? আফসোস আমরা এখনো এতই পেছনে পড়ে আছি যে মুসা ইব্রাহিমকে এভারেস্ট চূড়ায় উঠতে হয় স্বাধীনতার ৪০ বছরের সময়। আমি যথাসম্ভব বিনয়ের সাথে জানাতে চাই প্লিজ, ভালো করে অরিজিন অব স্পিসিসটা একবার পড়ুন, আপনার ধারণার সাথে কোথায় কেন অমিল ধরতে পারবেন..শুধু ১টা তথ্য দেই আমাদের মত দেশ এবং ব্যর্থ পাকিস্তান রাষ্ট্র ছাড়া কোথাও বিবর্তনবাদের বিরুদ্ধে অযথা হাস্যকর হাস্যকর যুক্তি দাড় করানো হয় না, এমনকি ইসলামী প্রজাতন্ত্র খোদ ইরানেও এ বিষয়টিকে অবধারিত মেনেই পড়ানো হয়।
এবার আপনার ১ম প্রশ্নটির সহজ উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব। ইন্টিলিজেন্সের কি মানে আপনি বুঝছেন, তা আমি নিশ্চিত নই, তবে বুদ্ধিমত্তার সাথে প্রয়োজনীয়তার একটা গভীর যোগসূত্র আছে। প্রয়োজনহীন কোন জ্ঞানকে বুদ্ধমত্তা বলে স্বীকৃতি দেয়ার কোনো মানে হয় না। সে বিবেচনায় প্রকৃতির প্রয়োজনীয়তা আছে, সেজন্য সে বিবর্তিত হয়। প্রথাগত ঈশ্বরের সঙ্গে এখানে প্রকৃতির একটা সুবিশাল পার্থক্য আছে। ঈশ্বরদের খেয়াল খুশিমত সব হয়, আর প্রকৃতিকে প্রয়োজনের নিমিত্তে সবকিছু তৈরি করে নিতে হয়।
একজন আবার দাবি করলেন কেন অন্যান্য গ্রহ পৃথিবীর মত হলোনা, আমারো খুব জানতে ইচ্ছে করে কেন সব মানুষ একই রংয়ের, একই ভাষার, একই দৈহিক গড়নের একই আচরণের কেন হল না ... ঈশ্বর বিশ্বাসীরা জানাবেন আশা করি....
ইতিমধ্যেই চলছে মানব ক্লোনিং, চলছে কৃত্রিম পৃথিবী বানানোর চেষ্টা, আপনাদের জীবদ্দশায় নিশ্চিতভাবেই আপনি-আমি টপকে যাচ্ছি অসীম ঈশ্বরের যাবতীয় আধ্যাত্মিক কাজ...................ঈশ্বর বিশ্বাস দিয়ে এ চলমান অগ্রযাত্রাকে কোনভাবেই আর মনে হয় স্থির করা সম্ভব হচ্ছে না।
আরেকটা কথা নাস্তিকদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে দেখলেন, কোনো রিপ্লাই নাই....কেন জানি মনে হল খুব আহ্লাদিতও হয়েছেন....সত্যি বলতে কি এ বিষয় নিয়ে নিরন্তর তর্ক-বিতর্ক পড়াশোনা জানা মানুষের কাছে এখন নিরর্থক মনে হয়। আফ্রিকায় এখনো কিছু মানুষ আছে জংলী জীবন-যাপনে যাদের অকৃত্রিম বিশ্বাস, তাদের ধর্মবিশ্বাস যেমন টলানো যাবে না, তেমনি উপমহাদেশীয় আস্তিকদেরও (বিশেষত মুসলমানদের) একটা অংশকেও তাই।
তবে ভয়াবহ আশার কথা এ ধরনের অংশের সংখ্যা জ্যামিতিক হারে কমছে।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৩
দাসত্ব বলেছেন: প্রাইম প্রশ্ন : প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা?
অক্সিলিয়ারী প্রশ্ন: মহাবিশ্ব অসীম না সসীম
মহাবিশ্ব অসীম না সসীম সেটাব ব্যাখ্যা ম্যাটেরিয়ালিস্টিক ,আজ পর্যন্ত মহাবিশ্ব মন্দল প্রসারিত হতে হতে কোন দেয়ালে গিয়ে ঠেকেনি , যদি ঠেকতো তাহলেও প্রশ্ন ঐ দেয়াল বা অবস্ট্যাকলের পেছনে কি আছে ?
দেয়াল আছে বা নাই - এই মহাবিশ্বমন্ডলের সবকিছু ফিজিক্সের ভাষা সূত্র মেনে চলে !
একটা ইন্টেলিজেন্স এর এন্জ্ঞিনিয়ারিং ছাড়া এইভাবে সবকিছু কে সূত্র মানানো কিভাবে সম্ভব ?
ইন্জ্ঞিনের স্ট্রোক কতটুকু হবে সেটাতো এন্জ্ঞিনিয়ারের ডিজাইন অনুযায়ীই ঠিক হয় নাকি ?
আর এই ডিজাইনটা এন্জ্ঞিনিয়ারের ইন্টেলিজেন্স থেকে আসে!
ইন্টেলিজেন্স অ্যাবস্ট্রাক্ট বিষয় । সেটার কোন অসীম -সসীম নাই।
সে কারনেই ওটা গুরুত্বপূর্ণ
তাহলে ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারটা ক্লীয়ার করি!
এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আপনার বিশেষ কোন মস্তিষ্ক জাত ক্ষমতা দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
প্রকৃতি বলতে আপনাদের কেউ বলছেন সামগ্রীক ভাবে প্রকৃতির কোন ইন্টেলিজেন্স নেই , কেউ বলছেন জড় এবং জীবের সমন্বয়ে প্রকৃতি , কেউ বলছেন প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স তার জীব অংশের প্রান।
আপনি কি বলতে চান আমি আপনাকে ঠিক যেভাবে চোখে আংগুল দিয়ে দেখালাম কোনটা ইন্টেলিজেন্স সেই অনুযায়ী ?
নাস্তিকদের কে হারানোর কোন বিষয়না এটা ।
মিথ্যা দিয়ে ঢাকা পড়ে থাকবো কেন ?
কার টা সত্যি সেটা যাচাই করি ।
বিবর্তনবাদ নিয়ে অন্য সময় আলোচনা করা যাবে।
২৯| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:১৭
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: আগেই বলেছি সবকিছুর উত্তর হ্যা বা না হয় না . আর আপনি যদি বলেন প্রকৃতির ডিসিসন নেয়ার ক্ষমতা আছে নাকি! বা বুদ্ধিমত্তা আছে নাকি ..সেটা সবসময়ই নির্ভর করে . জীব প্রকৃতির একটা অংশের বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করে . জর প্রকৃতি করে না .
যেমন ধরেন আপনি আমাকে বললেন আমি ভালো মানুষ নাকি খারাপ মানুষ ? আমি যদি বলি ভালো মানুষ সেটাও সত্য আবার যদি বলি খারাপ সেটাও সত্য . এই উত্তর হ্যা বা না দিয়ে হয় না .
আর আপনাকে ওই লিঙ্ক আমি দিয়েছি কারন মনে হয়েছিলো আপনি ডিটেইলস জানতে চাচ্ছেন .
৩০| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২২
ডাইনোসর বলেছেন: পদ্মাচরের লাঠিয়াল cjjকে অনেক ধন্যবাদ।
৩১| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২২
বৃত্তবন্দী বলেছেন: কমেন্টের উত্তর ইত্যাদির পরিপ্রেক্ষিতে দেখলাম আপনারা আস্তিকরা প্রকৃতি শব্দটা ব্যবহার করেন না, সেক্ষেত্রে ন্যাচার "Nature" শব্দটা বললে আপনারা কি বোঝেন?
আর একটা বিষয় পরিষ্কার করি, প্রকৃতি সৃষ্টি করেছে সেটা কোন নাস্তিক বলেছে আমাকে একটু বলবেন? আমি তো জানি নাস্তিকরা বলে প্রাকৃতিক নিয়মের [নাজিমউদ্দিনের বলা প্রকৃতি পদার্থবিদ্যার কিছু সূত্র স্ট্রিক্টলি মেনে চলে ] ভেতরে থেকে, সেটার বিভিন্ন পার্মু-কম্বির ভেতর দিয়ে প্রাণের উদ্ভব বা অন্যান্য জড় পদার্থের উদ্ভব ঘটেছে। আপনার দৃষ্টিতে সেটাকে সৃষ্টি ভেবে আনন্দিত হতে পারেন, কিন্তু আমরা সেটাকে সৃষ্টি বলি না, আমরা সেটাকে উদ্ভব বলি।
ধন্যবা...
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৪৩
দাসত্ব বলেছেন: আস্তিকরা প্রকৃতি বলতে সমগ্র পৃথিবী পরিমন্ডল অঝে এবং এইজন সুপার ইন্টেলিজেন্সধারী এই প্রকৃতি এবং সব মহাবিশ্ব মন্দল সৃষ্টি করেছেন বলে বিশ্বাস করে।
নাস্তিকরা এই ধরনের কথা অনেকবার বলেছে যে প্রকৃতিই সৃষ্টি করে সবকিছু। আপনার চোখে না পড়লে দুঃখিত।
নাজিমউদ্দীন কি বলেছেন সেটার ব্যাখ্যা উনিই ভালো দিতে পারবেন।
নাজিমউদ্দীন প্রানের কথা বলেছেন এবং সেটার মাধ্যমে প্রকৃতি কথা বলে , মেসেজ পাঠায় বলেছেন।
আপনার ব্যাখ্যা অনুযায়ী প্রান কি ?
ঘুমন্ত আর মৃত মানুষের পার্থক্য কি ?
মৃত মানুষের হার্টকে ইলেক্ট্রোচার্জ করে জীবিত মানুষের হার্টের মত ফাংশন করানো যায়?
তাহলে তাকে মৃত বলা হবে কেন ?
তার সাথে জীবিত মানুষের পার্থক্য কি ?
৩২| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২৩
শিক কাবাব বলেছেন:
নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও।
বিবর্তন তো নেগেটিভও হতে পারতো। যেমন বান্দর বিবর্তন হতে হতে আরো ছোট যেমন ইন্দুরের সাইজ হয়ে গেছে। পৃথিবী যে তাপমাত্রায় ছিল তা বৃদ্ধি পেতে পেতে প্রাণী বাসের অনুপযুক্ত হয়ে গেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বিবর্তনটা পজিটিভ কেন হল?
৩৩| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২৭
রাজুবিডি বলেছেন: "দলীল প্রমানে নিমজ্জিত লোকের পা কাষ্ঠ নির্মিত, কাষ্ঠ নির্মিত পা শক্ত কিন্তু দুর্বল" আল্লামা জালাল উদ্দিন রুমি। ধর্ম এবং বিজ্ঞান একে অপরের প্রতিযোগী নয়। একটি বিশ্বাস অপরটি তত্ব। যারা সৃস্টি কর্তার অস্তিত্ব নেই এটি প্রমান করার জন্য বিভিন্ন তত্ত দিতে পেরে শান্তি অনুভব করেন তাদের জন্য উতসর্গ।
৩৪| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২৯
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: @শিক কাবাব .....আপনি যেভাবে উত্তর চাচ্ছেন মনে হয় আমরা আপনার বেয়ারা ! আপনি যদি ভালোভাবে কিছু জানতে চান তবে ভালোভাবে কিছু বলুন . নিদেনপক্ষে আপনার গুরু দাসত্বর থেকে ভদ্রতা বলে একটা ব্যপার আছে সেটা শিখুন
৩৫| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৪
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: সাত কাণ্ড রামায়ণ বুঝায়া সীতা কার বাপ!!!
এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আপনার বিশেষ কোন মস্তিষ্ক জাত ক্ষমতা দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
আপনার এই ডেফিনেশন কোন সায়েন্সের আলোকে? পদার্থ, সমাজবিদ্যা, জীববিদ্যা, মনোবিদ্যা, মহাকাশবিদ্যা ইত্যাদি ইত্যাদির মইদ্যে কোনটা?
প্রকৃতি বলতে আপনারা নাস্তিকরা যেই প্রকৃতিকে ধরে নেন সব সৃষ্টি র ক্যারিয়ার , ক্রিয়েটর সেটাই আমি ধরে নিচ্ছি।
নাস্তিকবিজ্ঞান ও প্রকৃতি টাইপের কুনো সায়েন্সের কতা আমার ইয়াদ নাই। কিলিয়ার করেন।
দর্শনের ইন্টিলিজেন্স আর প্রকৃতির সীমারেখা এক্কেরে সবকিছু থেইক্যাই ভিন্ন। আপনে কি দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেইক্যা এইটা বলতেছেন? কার উপ্রে দাড়াইয়া কইতাছেন, প্লেটোর সর্বপ্রাণবাদ? এরিস্টেটলের অভীক্ষাবাদ? সোফিস্ট দৃষ্টিভঙ্গী? হিউম,লক এর সংশয় বাদ? সার্ত্রের অস্তিত্ববাদ নাকি কিয়ের্কেগার্দের দর্শন? নাকি হাল আমলের বিবর্তনবাদী মনোবিদ্যা?
দোহাই লাগে, আর ত্যানা না পেঁচায়া সরাসরি উত্তর দ্যান গো ভাইডি। নাইলে কইলাম খেলুম না
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৪
দাসত্ব বলেছেন: খেলতেসে কে ?
যাইহোক এইযে এত যুক্তিতর্ক করলেন আপনি , আপনার যেই ক্ষমতা দিয়ে এই আলোচনা - তর্ক আপনি করতএ পারলেন এটাই ইন্টেলিজেন্স।
আপনাকে একেবারে হাতে ধরায়া দিলাম লজেন্স।
এবার বলেন আপনার কি বলার ?
যা বুঝলাম আপনারা নাস্তিকরাই প্রকৃতির একেক রকম ব্যাখ্যা দেন , আপনাদের ১ জনের কথার সাথে আরেকজনের কথা মিলতেসেনা।
আজব!
৩৬| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৪
শিক কাবাব বলেছেন:
ডারউইন কও আর ডাইনোসর কও, এই দুনিয়ায় এমন কোনো বাপের বেটা পয়দা হয় নাই, ইনশাল্লাহ হবেও না যে আমার উত্তর দিতে পারবো। সুতরাং নাস্তিকেরা দুই হাত দুই পা আকাশের দিকে তুইলা আত্ম সমর্পন কর।
৩৭| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৮
মনির হাসান বলেছেন: লেখক বলেছেন: নাস্তিকদের সাথে একটু কথা বলতে চাই এবার।
মূল পোস্ট লিখার জন্য প্লট হিসেবে এই পোস্ট করলাম।
লেখক বলেছেন: দেখি নাস্তিকরা কেমন রেসপন্স করেন।
দাসত্ব বলেছেন: নাস্তিক সবাই গেলেন কোথায় ?
... খাইছে আমারে ... নাস্তিকগোরে এম্নে ডর দেখাইলেন ... আমারতো আতমখে হাত পাউ ... পোস্ট দিবেন ভাল কথা তাই বইলা এমনে ডর দেখান ক্যান?
যাউক গা ... লাইনে আহি ... সোজা সাপ্টা ভাবে
১. প্রকৃতির কিঃ সমস্ত পদার্থ + সমস্ত শক্তি + একটা অর্ডার( অর্ডার মানে আবার খোদার অর্ডার বুইঝেন না, এই অর্ডার মানে নিয়ম সুশৃংখল নিয়ম, প্রাকৃতিক নিয়ম, যেমনঃ যেই অর্ডারে পৃথিবী সূর্যর চাইরদিকে পাক্কি খায়)
২. প্রকৃতির কি ব্রেইন আছেঃ না নাই।
৩. প্রকৃতির অসীম না সসীমঃ সসীম।
এলা আগে বাড়েন ... বহুত দিন জমে না
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৮
দাসত্ব বলেছেন: ভালো বলসেন : সমস্ত পদার্থ + সমস্ত শক্তি + একটা অর্ডার = প্রকৃতি।
এই জিনিসটা আপনি আপনার মস্তিষ্কের যেই ক্ষমতা দিয়ে বুঝতে পারলেন সেটা প্রকৃতিতে আমদানী করলো কে ?
আপনার ডেফিনেশন অনুযায়ীতো এটা প্রকৃতির ভেতরে নাই !
প্রকৃতি সসীম, থামসে কোনখানে যায় , যেইখানে থামসে সেটার পরে কি আছে , সেটারে আপনি অন্য কি সংগা দেবেন ?
কারন সেই থেমে যাওয়া পয়েন্টার পরে যা কিছু আছে সেখানেও পদার্থ আছে , নয়তো শক্তি আছে !
৩৮| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৮
হোরাস্ বলেছেন: ৩১ আর ৩৫ নম্বর কমেন্টের পর আশা করি আবার এটা বলবেন না যে"প্রকৃতি বলতে আপনারা নাস্তিকরা যেই প্রকৃতিকে ধরে নেন সব সৃষ্টি র ক্যারিয়ার , ক্রিয়েটর সেটাই আমি ধরে নিচ্ছি
আপনার যে গোড়াতেই গলদ আছে আশা করি সেটা বুঝতে পেরেছেন। আর একটা কথা সব বিবর্তনবাদীরাই নাস্তিক না। প্রচুর আস্তিক বিবর্তন বাদীও আছে, এদের মধ্যে অসংখ্য বিজ্ঞানীও আছেন।
আর এত না পেচায়া সরাসরি আপনার মূল পোস্টটাই দেন। আশা করি ঐটুকু (!) বোঝার মত "ইন্টেলিজেন্স" নাস্তিকদের আছে।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:০৩
দাসত্ব বলেছেন: বিবর্তনবাদ এইখানে মূলবিষয় না। পরে আলোচ্য।
মূল বিষয় প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা ?
আপনি আস্তিক বিবর্তনবাদী
৩১ এবং ৩৫ নং এ আমি কি উত্তর দিয়েছি সেটাকি আপনার চোখে পড়েনি ?
নতুন শব্দ পেলাম: সৃষ্টি নয় , উদ্ভব!
কে যে ত্যানা প্যাচায় !
৩৯| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:০৮
দাসত্ব বলেছেন: আপাতত আমি কিছুটা বিরতিতে যাচ্ছি।
প্রশ্ন , তথ্য , বক্তব্য রেখে যান ।
ফিরে এসে আলোচনা হবে।
৪০| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:১১
মনির হাসান বলেছেন: যা ভাবছিলাম তাই ... আল্লায় ফু দিছে তাই আমার মাথায় ব্রেন আছে । খুশিতো ?
প্রকৃতির সীমানা হইলো আমার মামুর বাড়ির সইর্ষা ক্ষ্যাতের উত্তরের বক্কইরাগো আইল পর্যন্ত ... উত্তর পাইছেন ?
এলা খুশি থাকেন । (হুদাই টাইম লস)
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৩৭
দাসত্ব বলেছেন: উত্তর না দিতে পারলে গেদুমিয়ার বয়ান দিতে আসলেন কেন ?
চোখে পট্টি বেধে দিনকে বলেন রাত ।
৪১| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:১৩
হোরাস্ বলেছেন: নতুন শব্দ পেলাম: সৃষ্টি নয় , উদ্ভব!
কেন প্রাণের উদ্ভব কথাটা কখনও শোনেননি?অবাক হইলাম। এটাই যদি হয় তাহলে কমন গ্রাউন্ডে আলোচনা হবে কিভাবে? আমি বলব একটা আর আপনি ধরে নেবেন আরেকটা। এর চেয়ে আপনার যা বলার বলে ফেলুন। দেখি সেটা নিয়ে আলোচনা করা যায় কিনা।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৪২
দাসত্ব বলেছেন: আরে ভাই , আপনারাতো সাংঘাতিক পয়াচাইতে জানেন।
নিজেদের প্যাচাল আমার উপর চাপাইতেসেন কেন?
আমিতো উদ্ভব শব্দটা বহু আগে থেকেই শুনছি।
কথা হলো প্রকৃতি (আপনাদের মতে যা থেকে সব সৃষ্টি বা উদ্ভব হয়) তার ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা যেহেতু প্রকৃতির অংশ অনেক কিছুরই ইন্টেলিজেন্স আছে।
মানুষের ইন্টেলিজেন্স কে তো আপনারা "সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট" থিওরী দিয়ে অ্যাওয়ার্ড দিয়ে ফেলসেন যেটাকে আস্তিকরা বলে "সৃষ্টির সেরা " "আশরাফুল মাখলুকাত" এইসব।
এখন বলেন প্রকৃতির (আপনাদের মতে যা থেকে সব সৃষ্টি বা উদ্ভব হয়) ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা ?
যদি না জয় তাহলে প্রকৃতির ভেতরে অসংখ্য ইন্টেলিজেন্স কোত্থেকে আসলো ?
৪২| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:২৮
ডাইনোসর বলেছেন:
দেখেন আপনার আল্লাহ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না। আপনি রাখবেন তো? কখন পাব আপনার পরিকল্পিত পোষ্ট টি।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৪৪
দাসত্ব বলেছেন: এত তাড়াহুড়া কেন ?
একটা প্রশ্ন দিলাম , তাতেই একেকজন নাস্তিক একেক রকম কথা বলে নিজেদের ভেতরেই ক্যাওস বাধিয়ে ফেললো !
সেটার মীমাংসাই তো তারা করতে পারলো না !
৪৩| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৩৯
নিঃসঙ্গ নিশাচর বলেছেন: প্রশ্ন হচ্ছে প্রকৃতির বুদ্ধিমত্তা আছে কি নেই?
প্রকৃতির একটা দিকের কথা বলি- প্রকৃতি কখনোই অনিয়ম সহ্য করে না। আজকের এই সব ঝড়, জলচ্ছাস, বন্যা, অগ্নিকান্ড সবই বিভিন্ন আনিয়মের ফলাফল। আস্তিকরা হয়ত বলবেন মানুষের পাপের কারনে ইশ্বরের অভিশাপ।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৫১
দাসত্ব বলেছেন: আপনি বলতে চাচ্ছেন প্রকৃতির কোন অংশ ব্যালেন্স হারালে সেটার রিঅ্যাকশন হয় তাইতো?
যেমন জলবায়ূ পরিবর্তন , অতিঃ কার্বন নিঃসরণ , পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া এইসব।
ভালো কথা একটা ধ্বংসলীলার পর প্রকৃতি আবার সব অটো ব্যালেন্স করে ফেলে !
এটা কিভাবে সম্ভব?
ব্যালেন্স নষ্ট হলে বাকি সব ওলটপালট হবে , তাসের ঘরের মত , ১ টা তাস সরিয়ে নিলে পুরো ঘর যেমন ভেঙে যায়।
তবে নিজে নিজে আবার ব্যালেন্স ফিরে পায় না।
প্রকৃতি কিভাবে পায় ?
গাছ থেকে আপেল পড়তে অভিকর্ষ যথেষ্ট , আর কোন বল লাগেনা।
কিন্তু আপেল টাকে আবার একই উচ্চতায় উপরে তুলতে বাহ্যিক কোন বল ফোর্স লাগে অভিকর্ষের বিপরীতে ।
আশা করি আমার প্রশ্নটা বুঝতে পেরেছেন।
প্রকৃতি নিজেই নিজেকে ব্যালেন্সে ফিরিয়ে আনে কিভাবে মানুষের কারনে বা অন্য কোন কারনে কোথাও তার ব্যালেন্স নষ্ট হওয়ার পর?
৪৪| ০৯ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৭
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: প্রকৃতির ইনটেলিজেন্স আছে কি নাই সেটা জানার আগে আস্তিক ভাইয়েরা কি সৃষ্টিকর্তাকে প্রকৃতির অংশ হিসেবে বিবেচনা করেন কি না সেটি জানার কৌতুহল অনুভব করছি। যদি আস্তিক ভাইয়েরা (যেকোন ধর্মাবলম্বী) মানেন যে, ঈশ্বর সর্বময়, তবে নিশ্চয়ই প্রকৃতির "ইনটেলিজেন্স" আছে। কারণ, সৃষ্টিকর্তার ইনটেলিজেন্স আছে, একথা ধর্মগ্রন্থে স্পষ্ট (ঈশ্বর দেখেন, ঈশ্বর বোঝেন, ঈশ্বর রাগ করেন, খুশি হন, ঈশ্বর যে কোন কিছু করেন) । তবে কি কথাটা এই দাড়াচ্ছে না যে, ঈশ্বরই প্রকৃতি?
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৮
দাসত্ব বলেছেন: এই কথাটা নাস্তিকদের কে বলেন।
৪৫| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৫
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: তাহলে মেনে নিচ্ছেন যে, প্রকৃতির ইনটেলিজেন্স আছে? তাহলে, নাস্তিকদের প্রকৃতিবাদে সমস্যা কোথায়?
১০ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৭
দাসত্ব বলেছেন: ইন্টেলিজেন্স সব উদ্ভব / সৃষ্টির মূল প্রকৃতির আছে কিনা সেখানেইতো তারা মতানৈক্যে পৌছায়নি!
আপনি কাকে কি বলছেন?
তাদের একেক জনের মন্তব্য পড়েছেন?
আপনি নিজে নাস্তিক হলেতো এই ক্যাওস আরো বাড়িয়ে দিলেন।
যাইহোক , এবার বলি আসল কথা!
আস্তিকদের সৃষ্টিকর্তাবাদে সমস্যা কোথায় ?
সৃষ্টিকর্তা বলা হয় , সৃষ্টিকত্রী বলা হয়না।
আস্তিকরাও সষ্ট্রা কে লিংগায়িত করে ফেলে।
একটু বাড়তি কথা বলে ফেললাম।
যাইহোক যেটা সমস্যা সেটা হলো-
ইন্টেলিজেন্স সেটা যত নিম্ন মাত্রারই হোক যার আছে সে তার সাব-অর্ডিনেটদের / সাবজেক্টদের উপর কতৃত্ব ফলায়।
সৃষ্টি মন্ডলে খুঁজে দেখেন।
ইন্টেলিজেন্স আছে মাত্রই কমান্ড করে , সিদ্ধান্ত নেয়!
তাহলে সব উদ্ভবের মূল অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স ও তার কাছে সাবজেক্টেড সবকিছউকে কমান্ড করবে , কতৃত্ব ফলাবে!
সেখানেইতো সমস্যা!
নাস্তিকরা কতৃত্বমুক্ত থাকতে চায় বলেই তো প্রকৃতিবাদে (ইন্টেলিজেন্স লেস) বিশ্বাস করে।
যারাও বা অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে তাদের সেই অ্যাবসোলিউট ইন্টেলিজেন্স কোন কমান্ড করেনা তার সাবজেক্ট/ ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড দেরকে !
বোবার মত তামাশা দেখে!
কমান্ড লেস!
সেই পুরোনো সমস্যা এই নাস্তিকরাও কমান্ডলেস বাট ইন্টেলিজেন্ট প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে , তাতে কতৃত্ব থেকে খাঁফ ছেড়ে বাঁচা যায়!
বুঝলেন কতটুকু জানিনা!
কারন নাস্তিকরা সাংঘাতিক নাছোড়ান্দা!
এরা মনে করে আস্তিকদের কে যুক্তিতে হারালাম মানেই আমার বিশ্বাস সত্য!
হাস্যকর কমপ্লেসেন্স!
৪৬| ১০ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৫৪
রাজসোহান বলেছেন: আস্তিক নাস্তিক দেখলে ঘুম পায়
১০ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৫৭
দাসত্ব বলেছেন: + টাকি আপনিই দিলেন ?
যাইহোক ঘুমান , ঘুম থেকে উঠে দেখেন আস্তিক ঠিক না নাস্তিক ঠিক ! বাই দ্য ওয়ে , কলেমা পইড়া ঘুমায়েন , বেহুদা রিস্ক নিয়ে লাভ কি ?
৪৭| ১০ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৮
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: ভাই, আপনার জটিল দুর্বোধ্য কথা বুঝলাম না। নিচের লাইনগুলোর বাংলা ব্যাখ্যা দিলে বুঝতে সুবিধা হত, আমি আবার ইংরিজীতে দারুন কাঁচা কিনা!
"তাহলে সব উদ্ভবের মূল অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স ও তার কাছে সাবজেক্টেড সবকিছউকে কমান্ড করবে , কতৃত্ব ফলাবে!
সেখানেইতো সমস্যা!
নাস্তিকরা কতৃত্বমুক্ত থাকতে চায় বলেই তো প্রকৃতিবাদে (ইন্টেলিজেন্স লেস) বিশ্বাস করে।
যারাও বা অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে তাদের সেই অ্যাবসোলিউট ইন্টেলিজেন্স কোন কমান্ড করেনা তার সাবজেক্ট/ ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড দেরকে !
বোবার মত তামাশা দেখে!
কমান্ড লেস!
সেই পুরোনো সমস্যা এই নাস্তিকরাও কমান্ডলেস বাট ইন্টেলিজেন্ট প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে , তাতে কতৃত্ব থেকে খাঁফ ছেড়ে বাঁচা যায়!"
এই কথাগুলার কিছুই বুঝলাম না। আমার ধারনা অনেকেই বুঝে নাই। তাই সহজ ব্যাখ্যা চাই।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২০
দাসত্ব বলেছেন: যারা বোঝার তারা ঠিকই বুঝেছে।
সামনে যখন মূল পোস্ট ছাড়বো তখন মাথায় রাখবো যে আপনি বোঝেননি।
৪৮| ১০ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩৬
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: আপনার কথায় অল্প যা বুঝলাম তাতে আমার কাছে মনে হল, আপনি নিরাকার ঈশ্বরের ধারণা থেকে সরে আসছেন। যদি কেউ একজন সবাইকে নিয়ন্ত্রণ করে (তার ইনটেলিজেন্স দিয়ে) তাহলে অবশ্যই সে নিরাকার হতে পারে না। কারন, নিরাকার মানে কিছুই নয়। স্রষ্টা যদি কোন বস্তু নাই হয় তবে তার ইনটোলিজেন্সের বিষয়টা হাস্যকর।
ব্যাপারটা এরকম হলে বোধহয়, ঈশ্বর সর্বব্যাপী ও নিরাকার, একথাটা ক্লিয়ার হয়: একক ভাবে প্রকৃতির কোন ইনটেলিজেন্স নেই। প্রকৃতিতে দুই ধরনের পদার্থ আছে, জীব ও জড়। কেবল জীবের ইনটেলিজেন্স আছে।
একটা উদাহরণ দেই: মনে করেন আপনি একটা বনের মধ্যে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন। হঠাৎ আপনার সামনে একটি বাঘ এল। আপনি বাঘ দেখে উল্টো পথে পালিয়ে গেলেন। ঘটনাটা এমনও ঘটতে পারত, যে আপনার সামনে বাঘটা এল না এবং আপনিও বন পাড় হয়ে গেলেন। এখানে আমি যা বুঝাতে চাচ্ছি তা হল, পৃথিবীতে যেকোন ঘটনা একটা বস্তু বা জীবের অবস্থানের সাপেক্ষে ঘটে। এবং এটা চক্রাকারে ঘটে। মানে সবকিছুই সবকিছুর সাথে সম্পর্কযুক্ত এবং এর ফলে একটা সামগ্রিক ইনটেলিজেন্স সাইকল উদ্ভব হয় যেন মনে হয় কেউ একজন পুরো ব্যাপাটাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। আর এই সামগ্রিক ইনটেলিজেন্সকেই আমরা প্রকৃতিবাদ (নাস্তিকদের কাছে)/ ঈশ্বর (আস্তিকদের কাছে) মনে করি।
আমি কারও বিশ্বাসে আঘাত করার উদ্দেশ্যে এসব বলিনি। শুধু মতামত প্রকাশ করেছি মাত্র।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৭
দাসত্ব বলেছেন: আপনি পুরোপুরি ভুল বুঝেছেন ,ঈশ্বর আমার কাছে নিরাকার , কিন্তু মানুষের ভেতরেই আকারের ব্যাপারে আসক্তি কাজ করে , অসংখ্য মানুষ আকার সম্পন্ন ইন্টেলিজেন্সকে সুপেরিয়র কিছু মনে করে। তাই তো পৌত্তলিকতা!
কিন্তু বিষয়টা হচ্ছে ইন্টেলিজেন্স আকারের উপর নির্ভরশীল নয়।
সহজ করে বোঝাই- ধরুন একজন ১০০% সুস্থ লোক , তার ইন্টেলিজেন্স সেই সময়ে যেমন থাকে , ঠিক একই ব্যক্তি একটি দুর্ঘটনায় পা হারালো , হাত কেটে ফেলে দিতে হলো ,১ টা চোখ নষ্ট হয়ে গেলো - তাই বলে কি তার ইন্টেলিজেন্সে কোন সমস্যা হয়ে গেলো ?
না সেটা যেমন ছিলো তেমনই আছে ,
কেবল শারীরিক কিছু কর্মদক্ষতাই কমে গেছে -এই যা।
এখন আপনি আগের কমেন্টে যা বলেছেন তার একটা শ্যাডো ফেলেছেন এই কমেন্টেও।
সেটা এই রকম কোন ইন্টেলিজেন্স কমান্ড করতে পারে যখন তার আকার থাকে , নইলে নয় ।
কারণ আপনি যা বলেছেন:
"যদি কেউ একজন সবাইকে নিয়ন্ত্রণ করে (তার ইনটেলিজেন্স দিয়ে) তাহলে অবশ্যই সে নিরাকার হতে পারে না। "
আমি আপনাকে সেটাই বোঝালাম ইন্টেলিজেন্স কমান্ড করবে কি করবে না সেটা একেবারেই আকার স্বাধীন (ইন্ডিপেন্ডেন্ট অব শেপ) ।
আপনি যা কিছু চিন্তা করেন , যা কিছু বলেন , যা কিছু চান সব কিছুই আপনি চাইবেন যদি আপনার বর্তমান আকারে কোন পরিবর্তন ঘটেও -মানে আপনি ২ হাত কাটা , ২ পা কাটা , ২ কান কাটা নাক কাটা থাকা অবস্থায় থাকার পরও।
তারমানে আপনি আকারের তোয়াক্কা না করেই কমান্ড করতে পারেন।
এটাই বোঝাচ্ছি।
সুস্থ সবল অনেক বিজ্ঞানী যতটা পারেন না , ঠিক ততটাই পারেন হুইল চেয়ারে মোটর নিউরনে কুঁজো হয়ে থাকা স্টিফেন হকিংস -রাইট?
এটাই বোঝাচ্ছি।
এবার আশা করি বুঝলেন-
ইন্টেলিজেন্স ই অ্যাবসোলিওট ফ্যাক্ট !
আকার / শেপ কোন কিছুই না।
ওটা সষ্ট্রার একটা ডিজাইন মাত্র!
আর অবয়বের ব্যাপারে আপনাকে আরেকটা চাক্ষুস উদাহরন দেই।
অবয়ব কিন্তু শক্তিতে রুপান্তরিত হতে পারে!
এই মহাবিশ্বের সব ম্যাটেরিয়ালই হয় পদার্থ না হয় শক্তি রূপে থাকে , আপনি যখন কোন কিছু পদার্থ রূপে থাকে সেটার আকার দেখতে পান , কিন্তু যখন তা শক্তি রূপে থাকে তখন তার কোন আকার দেখেন কি ?
এই কথাগুলো এজন্যই বললাম ইন্টেলিজেন্স যদি কমান্দ করতে চায় সেখানে আকার কোন ফ্যাক্টই না , আমরা আকার সহ , তাই আকার কে শ্রেষ্ঠত্ব / পূর্নাংগতার একটা অংশ ভাবি! এই যা!
বরং ইন্টেলিজেন্স অ্যাবসোলিওট , আকার আপেক্ষিক - আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
সো সর্বময় ব্যাপী নিরাকার (মানে ইনফেরিয়র কিছু নয় , চাইলেই আকারে আবির্ভূত হওয়া যায় , কারন আকার আপেক্ষিক - সেটা শক্তির মত অদৃশ্যরূপেই থাকতে পারে) অ্যাবসোলিওট ইন্টেলিজেন্স অবশ্যই তার সাবজেক্টেড / ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড দেরকে কমান্ড করবে ,
আমরা যারা (আস্তিকদের ঈশ্বরের / নাস্তিকদের প্রকৃতির)সাবজেক্টেড / ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড , তারা সেই কমান্ডসের অধীন!
এটাই তো নাস্তিকদের গাত্রদাহের কারন!
তারাতো নিজের ইন্টেলিজেন্স দিয়ে নিজেই সিদ্ধান্ত এবং কমান্ড করে স্বাধীনচেতা ভাবে এই পৃথিবী/সৃষ্টি মন্ডল উপভোগ করতে চায়!
কতৃত্ব মানতে চায়না!
৪৯| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৪৩
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: ভাই, শক্তির কখনো ইনটেলিজেন্স থাকতে পারে না। ইনটেলিজেন্স থাকতে পারে শুধুমাত্র বস্তুর (জীব: শেপ কোন ব্যাপার নয়)। ব্যাপারটা চিন্তা করে দেখুন তো, বস্তুবিহীন ইন্টেলিজেন্স কখনও সম্ভব? যদি আপনার কাছে এমন যুক্তি থেকে থাকে তাহলে তা প্রকাশ করবেন বলে আশা করছি (একটু সহজ ভাষায় আর গুছিয়ে, বুঝতেই পারছেন, আমি বয়সে অনেক ছোট কিনা)
১১ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৪৫
দাসত্ব বলেছেন: কিছু মনে করবেন না , আপনি আমাকে ক্যাচ করতে পারছেন না।
আপনি ধরে ইন্টেলিজেন্স সেটার ই থাকবে যেটার একটা অবয়ব আছে ।
আমি আপনাকে বোঝালাম আগের কমেন্টে মোটামুটি খোলাখুলি ভাবে যে অবয়ব , আকৃতি , আকার , ভিসিবল শেপ এটা ইন্টেলিজেন্সের কোন শর্ত নয়।
১টা হাত কেটে ফেলে দিলে শরীরে কিছু সংখ্যক শিরা কমে যায় , তবে ইন্টেলিজেন্স কমে যায়না।
ঠিক একই ভাবে পুরো শরীর টা নাই হয়ে গেলেও (ধরে নিন মরে গিয়ে শরীর মাটিতে মিশে গেছে ) ইন্টেলিজেন্স ঠিকই থেকে যায়।
সাহিত্যের ভাষায় বলে আত্না ,
বিজ্ঞানীরা এসব বিষয়কে বলে প্যারানরমাল লাইফ !
ইন্টেলিজেন্স ঠিকই থেকে যায়।
আর শক্তির ব্যাপারটা একটু আলাদা রাখুন।
সেটা এজন্যই বললাম যে আপনার বোধহয় ভিসিবলিটির উপর খুব আস্থা!
তাই বললাম যেটা ভিসিবল (থ্রী ডি কোন কিছু) সেটা ( মানে পদার্থ ) শক্তিতে রুপান্তরিত হতে পারে - সেটা অদৃশ্য!
মানে ভিসিবলিটির প্রতি আসক্তি থাকাটা আপনার জানাটাকে হাটুর নীচে ফেলে রাখবে।
৫০| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:০৩
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: ঠিক আছে, আপনার কথা অনুযায়ী শেপ কোন ব্যাপার না, তাইতো? তবে আমাকে এখন বুঝিয়ে বলুন, ইনটেলিজেন্স বলতে আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন এবং এটা কোনকিছুর উপর (বস্তু/জীব/শক্তি) কিভাবে কাজ করে?
একটা ব্যাপার দেখুন তো, মানুষের নিজস্ব ইনটেলিজেন্স আছে। মানুষের হাত-পা ইত্যাদি কেটে ফেললেও ইনটেলিজেন্স কমে না। কিন্তু, মাথাটা যদি কেটে যায়, তবে কিন্তু তার আর অস্তি্ত্বই থাকে না। মানে ইনটেলিজেন্স লোপ পায়। মানুষের মস্তিষ্ক মানুষের পুরো ইনটেলিজেন্স সিস্টেম কে নিয়ন্ত্রণ করে। এখন কেউ যদি বোবা হয় তবে তার বাকশক্তির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত (কমান্ড দেওয়া বা নেওয়া) গ্রহণ লোপ পায়। এতে তার সেই বুদ্ধিমত্তা সুপ্ত অবস্থায় থাকে, শুধুমাত্র বস্তুগত কারনে সেই বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন হয় না। কেউ যদি দুর্ঘটনায় অন্ধ হয়ে যায় তবে তার দর্শন ইন্দ্রিয় কাজ করে না। অর্থ্যাৎ, তার ইনটেলিজেন্স লোপ পেল। এখানে আপনি হয়তো বলবেন, না, তার দেখার ক্ষমতা(ইনটেলিজেন্স) ঠিকই থাকল (সুপ্ত অবস্থায়?)। তার চোখ যদি প্রতিস্থাপন করা যায় তবে সে তার ইনটেলিজেন্স ফিরে পেতে পারে। কিন্তু, ভেবে দেখুন তো, যতক্ষণ তার চোখ প্রতিস্থাপন করা না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত কি তার দেখে সিদ্ধান্ত নেবার বুদ্ধিমত্তা কাজ করবে? এখানেও সেই একই বস্তুগত ব্যাপারের ঘাটতির জন্য তার বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন হচ্ছে না।
পদার্থবিজ্ঞান অনুযায়ী (যদিও আমার জ্ঞান এখনো খুব কম, কাজেই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন), যদি বল প্রয়োগে বস্তুর সরণ না ঘটে তবে তাকে কাজ বলা যায় না। আপনি যদি সারাদিন কোন বস্তুতে বল প্রয়োগ করেন কন্তু বস্তুটির কোন সরণ না ঘটে তবে আপনার বল প্রয়োগ বৃথা। সেটা কাজ বলে বিবেচ্য হবে না।
কাজেই, যে ইনটেলিজেন্স কোন বস্তু (জীব/জড়) দ্বারা নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না, সেটি কখনও ইনটেলিজেন্স হতে পারে না।
এটা দ্বারা আমি শুধু এটুকুই প্রমাণ করতে চাচ্ছি যে, ইনটেলিজেন্স শুধু মাত্র অবস্তুগত বিষয়ের উপরই নির্ভর করে না বরং তা বস্তুগত বিষয় দিয়ে পূর্ণরূপে প্রকাশিত হয়।
"ঠিক একই ভাবে পুরো শরীর টা নাই হয়ে গেলেও (ধরে নিন মরে গিয়ে শরীর মাটিতে মিশে গেছে ) ইন্টেলিজেন্স ঠিকই থেকে যায়।
সাহিত্যের ভাষায় বলে আত্না "
এই বিষযটি শুধু সাহিত্যেই সীমাবদ্ধ নয় কি? বিজ্ঞান কিন্তু আত্মার কোন অস্তিত্ব খুঁজে পায়নি। যদি আত্মার ধারণা সত্যই প্রমাণিত হয় তবে মেডিক্যাল সায়েন্স তথা সায়েন্স কি অনেকাংশে ভুল প্রমাণিত হবে না? কিন্তু সায়েন্স কি ভুল? সায়েন্স এর ভিত্তি যদি ভুল হত, তবে সভ্যতা এতদূর উন্নতি করত কি?
১২ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:৩৮
দাসত্ব বলেছেন: এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
আপনাকে আপনার নিজেরই করা কিছু কমেন্ট মনে করিয়ে দেই:
৪৪নং কমেন্ট : যদি আস্তিক ভাইয়েরা (যেকোন ধর্মাবলম্বী) মানেন যে, ঈশ্বর সর্বময়, তবে নিশ্চয়ই প্রকৃতির "ইনটেলিজেন্স" আছে। কারণ, সৃষ্টিকর্তার ইনটেলিজেন্স আছে, একথা ধর্মগ্রন্থে স্পষ্ট (ঈশ্বর দেখেন, ঈশ্বর বোঝেন, ঈশ্বর রাগ করেন, খুশি হন, ঈশ্বর যে কোন কিছু করেন) । তবে কি কথাটা এই দাড়াচ্ছে না যে, ঈশ্বরই প্রকৃতি?
৪৫ নং কমেন্ট: তাহলে মেনে নিচ্ছেন যে, প্রকৃতির ইনটেলিজেন্স আছে? তাহলে, নাস্তিকদের প্রকৃতিবাদে সমস্যা কোথায়?
এতটুকু থেকে মনে হয়েছিলো আপনি নিরাকার সুপার ইন্টেলিজেন্স প্রকৃতির পক্ষে কথা বলছেন।
পরে আবার দাবী করে বসলেন ঈশ্বরের আকার থাকতে হবে ইন্টেলিজেন্স থাকতে হলে !
তার মানে আপনি বলতে চাইলেন প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স নেই!
আপনি কি সুস্থির ভাবে চিন্তা করছেন?
আপনার ভেতরে ভিসবলিটি বা ম্যাটেরিয়ালিসমের প্রতি বেশ ভালো আসক্তি আছে সেটা শুরুতেই বুঝেছিলাম এবং বলেওছিলাম।
যাইহোক আবার বলি : আপনার মতে ন্যুনতম কোন আকার বা ফিজিক্যাল এক্সিসটেন্স নেই , সুতরাং ইন্টেলিজেন্স নেই।
মানে ইন্টেলিজেন্স থাকবে মানেই আকার থাকবে।
উলটোদিক থেকে মাথাটা একটু ঝাকান।
আকার থাকলেই কেন ইন্টেলিজেন্স থাকবেনা তাহলে ?
একটা ইটের আকার আছে , কোন ইন্টেলিজেন্স নেই।
কেন?
তার মানে আকার আছে এমন সব কিছুর ভেতরে কিছু অংশের ইন্টেলিজেন্স আছে , আর বাকী অংশের নেই।
আন ইউনিফর্ম ডিস্ট্রিবিউশন।
আর ভিসিবলিটি (দৃশ্যমানতা) বা ম্যাটেরিয়ালিসম (বস্তুতান্ত্রিকতার) প্রতি আপনার যে আসক্তি আছে সেটার জন্য নতুন কিছু টিপস দেই:
স্বপ্ন - বাস্তব বিষয় , মাপা যাবে ওজন ? অপটিক সেন্সরী দিয়ে সেন্সর করা যাবে?
কিন্তু আছে।
আকার সম্পন্ন সবকিছুর ভেতরে একটা আনইউনিফর্ম ডিস্ট্রিবিউশন করা হয়েছে ইন্টেলিজেন্সের।
কিছু গ্লাসে পানি ঢালা হয়েছে , কিছু গ্লাসে পানি ঢালা হয়নি।
আর আপনি যখন আকারের প্রতি এত আসক্ত সেহেতু আপনিই বলেন মৃত্যুর পর ইন্টেলিজেন্স কোথায় যায়।
মনে রাখবেন বিলুপ্তি বলে কিছু নেই।
হয় অপরিবর্তিত থাকে অথবা রুপান্তর ঘটে মাত্র!
শরীর পচে মাটিতে মিশে যায় , তার উপাদান গুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে যায় , কিন্তু বিলুপ্তির সুযোগ নেই ।
ইন্টেলিজেন্সেরও বিলুপ্তির সুযোগ নেই!
কোথায় যায় এই ইন্টেলিজেন্স ?!!
চিন্তা করুন।
বিলুপ্তি বলে কিসু নেই।
রুপান্তর ঘটতে পারে - সেটা বস্তুর ?
হোয়াট অ্যাবাউট ইন্টেলিজেন্স ?
কোরআনে একটা আয়াত আছে এইরকম:
"তারা রুহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে , তাদেরকে বলো - রুহ সম্পর্কে তাদের কে অতি অল্পই জ্ঞান দেয়া হয়েছে "
আরেকটা হিন্টস দেই আপনাকে।
ঘুমন্ত আর মৃত মানুষের পার্থক্য কি ?
মৃত মানুষের হার্টকে ইলেক্ট্রোচার্জ করে জীবিত মানুষের হার্টের মত ফাংশন করানো যায়?
তাহলে তাকে মৃত বলা হবে কেন ?
তার সাথে জীবিত মানুষের পার্থক্য কি ?
তার আকার আগের মতোই আছে , বায়োলজিক্যাল সব ফাংশন করছে , কিন্তু ইন্টেলিজেন্স কোথায় গেলো !
অথচ আপনার ধারনা ছিলো এই আকার সচল থাকলে ইন্টেলিজেন্সও থাকবে।
আকার অচল হয়ে গেলে ইনটেলিজেন্স থাকবেনা।
এখন তো নতুন করে আকার মানে দেহটাকে সচল করা গেলো - কিন্তু ইনটেলিজেন্স কোথায় গেলো ?
ভালো করে চিন্তা করুন!
এটা হারজিতের বিষয় না।
সত্যি মিথ্যার বিভ্রান্তি দুর হওয়ার বিষয়।
আবার মনে করিয়ে দেই : আপনার ভিসিবলিটি বা ম্যাটেরিয়ালিসমের প্রতি যে আসক্তি আছে সেটা কাটান।
আপনি "সীইং ইস বিলিভিং" দিয়ে চলেন ,
কিন্তু আপনার বিজ্ঞান কি স্বপ্নের যে হিন্টস টা দিলাম সেটার ব্যাখ্যা দিতে পারবে?
তাহলে স্বপ্নকে অস্বীকার করছেন না কেন ?
৫১| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৫
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: প্রথমেই পদ্মাচরের লাঠিয়ালকে ধন্যবাদ। আর শিক কাবাবের কমেন্টগুলা অত্যন্ত এন্টারটেইনমেন্ট-দায়ক
লেখক বলেছেন:
ঠিক একই ভাবে পুরো শরীর টা নাই হয়ে গেলেও (ধরে নিন মরে গিয়ে শরীর মাটিতে মিশে গেছে ) ইন্টেলিজেন্স ঠিকই থেকে যায়।
সাহিত্যের ভাষায় বলে আত্না ,
বিজ্ঞানীরা এসব বিষয়কে বলে প্যারানরমাল লাইফ !
ইন্টেলিজেন্স ঠিকই থেকে যায়।
এর পরে আর আলোচনা কিভাবে আগায়, বুঝলামনা।
১২ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:৪০
দাসত্ব বলেছেন: পদ্মাচরের লাঠিয়াল কে ধন্যবাদ!!!!!!!!!
হেহেহে ... ঐ কমেন্ট গুলোইতো মূল পোস্টে ছুড়ির নীচে সার্জারী করা হবে !
কয় কি ফিউরিয়াস ব্রেন!?
এরপর আলোচনা কি রকম আগালো সেটা ৫০ নম্বরের রিপ্লাইতে দেখেন
৫২| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৫
'লেনিন' বলেছেন: নেহাত ক্যাচাল পোস্ট মনে হচ্ছে না তাই মন্তব্য করি। ভালোভাবে বললে, একটু রেফারিগিরি করি।
আস্তিকদের মতে: যেহেতু নাস্তিকরা স্রষ্টা আছেন কি নেই প্রশ্নে নেচার বা প্রকৃতির কথা বলেন তাহলে সেই প্রকৃতি আর স্রষ্টার মধ্যে পার্থক্য কত প্রকার ও কি কি?
নাস্তিকদের মতে: দৈব নির্বাচনের ফলে প্রাণ সৃষ্টি হয়। এই প্রাণ পদার্থ এবং শক্তির এক ধরণের কম্বিনেশন। আর এর নিয়ন্ত্রণ বুদ্ধি/চেতনাহীন প্রকৃতি করে থাকে। নাস্তিকরা প্রকৃতির অসীমত/সসীমতা বা বুদ্ধিমত্তা নিয়ে হাইপোথিসিসও ভাবতে পারেন। প্রমাণিত নয়, নিছক ধারণাপ্রসূত তাই ধরে নেয়া। নাস্তিকরা বিজ্ঞানভিত্তিক চিন্তা করেন তাই তাদের ধারণা এবং জ্ঞান পরিবর্তনশীল হতে বাধ্য।
একটু অ্যাবস্ট্রাকশন করে দিলাম। বাকিটা দু'পক্ষ আলাপ করতে থাকুন।
১২ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:৪৪
দাসত্ব বলেছেন: পদার্থ আর শক্তি একই বিষয়।
একটা আরেকটায় রুপান্তরিত হতে পারে।
নাস্তিক দের সবকিছু ধরাধরির উপর - এটা ঠিক বলেছেন।
আত্নসান্তনা ছাড়া কিছুই নয়!
৫৩| ১২ ই জুন, ২০১০ ভোর ৪:২১
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: আপনার এই পোস্টের বিপুলাকার কমেন্টের পাঠোদ্ধার অতি কষ্টে কইরলাম ভাইডি। আপনি যহন খেললেন না তহন কি আর করা! আমিই ডেফিনেশনগুলা দিয়া দিলাম। এই পোস্টে আর কুনো কমেন্ট করুম না। আপনার সেই মহাবিদ্ধংসী, লাস্তিকতার ভিত্তি লাড়িয়ে দেওয়া, আমার কমেন্টগুলারে সার্জারী করা(পিলিজ ছুড়িগুলা স্টেরিলাইজ কইরা সার্জারী কইরেন!) পোস্টে আলুচনা হবে এনশাল্লা।
মস্তিস্কের অভ্যন্তরে সংঘটিত ভৌত সত্তাদি ও অতি জটিল মিথষ্ক্রিয়া থেকে উদ্ভুত হয় মানুষের চিন্তা ও আবেগ। একজন নাস্তিক ব্যক্তি এই অর্থে দার্শনিক প্রকৃতিবাদী যিনি মনে করেন প্রকৃতি ও পার্থিব জগতের বাইরে কিছু নেই, দৃশ্যমান মহাবিশ্বের অন্তরালে ওৎ পেতে থাকা অতিপ্রাকৃত সৃষ্টিশীল কোন বৃদ্ধিমত্তার অস্তিত্ব নেই, দেহাতীত আত্মা নেই এবং নেই কোন অলৌকিকতা ব্যত্যয় কেবল যে এমন কিছু প্রাকৃতিক প্রতিভাস রয়েছে যা আমরা এখনও পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারি নি। যদি এমন কোন ঘটনা থেকে থাকে যা আমাদের কাছে এখনও ব্যাখ্যাতীত, আমরা মনে করি অদূর ভবিষৎতে আমরা রহস্য উন্মোচনে সম্ভব হব, এবং তা প্রাকৃতিক ব্যাখ্যার পরিমণ্ডলে থেকেই। আমরা যখন রংধনুর রহস্য ভেদ করি, এর অপার সৌন্দর্য - চমৎকারিত্ব কিন্তু বিন্দুমাত্র হ্রাস পায় না।
সর্বেশ্ববাদীরা (pantheist) অতিপ্রাকৃত ঈশ্বরে (supernatural God) বিশ্বাস করে না, তবে তারা ঈশ্বর শব্দটি ব্যবহার করে প্রকৃতির নাতিপ্রাকৃত সমার্থক শব্দ (non-supernatural synonym) রূপে। অথবা মহাবিশ্বকে বোঝাতে, কিংবা পরিপূর্ণ নিয়মাদি বোঝাতে, যে নিয়মাদির মাধ্যমে প্রকৃতির ক্রিয়াদি সম্পাদিত হয়। প্রত্যাদেশ বিরোধীরা কট্টর ঈশ্বরবাদীদের থেকে স্বতন্ত্র এই অর্থে যে তাদের ঈশ্বর প্রার্থনায় কর্ণপাত করেন না, পাপ বা স্বীকারোক্তিতে (confession) কোন ঔৎসুক্য নেই, আমাদের মনের কথা পড়তে পারেন না, চমকপ্রদ আলৌকিকত্ব দেখিয়ে জাগতিক ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করেন না। প্রত্যাদেশ বিরোধী ঈশ্বরবাদীরা সর্বেশ্বরবাদীদের থেকে এই হিসেবে স্বতন্ত্র যে তাদের ঈশ্বরের রূপটি একধরণের 'মহাবৈশ্বিক বুদ্ধিমত্তা' - অন্যদিকে সর্বেশ্বরবাদীদের ঈশ্বর হল আলঙ্কারিক বা রূপক (metaphoric) -যেন মহাবিশ্বের নিয়মাবলীর জন্য চয়ন করা কবিত্বময় প্রতিশব্দ। সর্বেশ্বরবাদ (pantheism) হল প্রমত্ত নাস্তিকতার এক কাব্যময় প্রকাশ, আর প্রত্যাদেশ বিরোধী ঈশ্বরবাদ আমার চোখে জল দিয়ে লঘুকৃত আস্তিকতা ছাড়া আর কিছু নয়।
১২ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:৫৬
দাসত্ব বলেছেন: দেহাতীত আত্না সম্ভব না ,
কিন্তু আত্নাতীত দেহ কেন সম্ভব।
আসলেই আপনারা মহাচালু মাল।
৫০ নাম্বারের রিপ্লাই যে আপনি বেশ ভালো মতনই বুঝছেন তা আমি জানি।
আপনাদের নীতিই হইলো আস্তিক দের অল্প জ্ঞানে জায়গা মত প্যাচ লাগায়া কিসু প্রশ্ন থ্রো করা , আস্তিকরা বেকুবের মত হাঁ হয়ে থাকা , আপনাদের তা ধিন তা ধিন নাচতে থাক.
যাইহোক... কথায় বলে এতক্ষনে অরিন্দম কহিলা বিষাদে।
কমান্ড ওয়ালা প্রকৃতিযে আপনাদের ভালো লাগেনা
প্রত্যাদেশ বাদী আর বিরোধীর ক্যাচাল থেকে স্পষ্ট হইলো।
যাইহোক - ভাইসাহেব : একখান প্রশ্ন ছিলো।
আপনি বলেছেন: মস্তিস্কের অভ্যন্তরে সংঘটিত ভৌত সত্তাদি ও অতি জটিল মিথষ্ক্রিয়া থেকে উদ্ভুত হয় মানুষের চিন্তা ও আবেগ।
চিন্তা ও আবেগ - এগুলা কি ?
কিসু পুরোনো কথা আবার শোনাই:
ঘুমন্ত আর মৃত মানুষের পার্থক্য কি ?
মৃত মানুষের হার্টকে ইলেক্ট্রোচার্জ করে জীবিত মানুষের হার্টের মত ফাংশন করানো যায়?
তাহলে তাকে মৃত বলা হবে কেন ?
তার সাথে জীবিত মানুষের পার্থক্য কি ?
তার আকার আগের মতোই আছে , বায়োলজিক্যাল সব ফাংশন করছে , কিন্তু ইন্টেলিজেন্স কোথায় গেলো !
অথচ আপনার ধারনা ছিলো এই আকার সচল থাকলে ইন্টেলিজেন্সও থাকবে।
আকার অচল হয়ে গেলে ইনটেলিজেন্স থাকবেনা।
এখন তো নতুন করে আকার মানে দেহটাকে সচল করা গেলো - কিন্তু ইনটেলিজেন্স কোথায় গেলো ?
৫৪| ১২ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:০১
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: মন্তব্য ও যুক্তি উপস্থাপন করা বৃথা মনে হচ্ছে। যখন আপনাদের(আস্তিতদের) কাছে মনে হয় "নাস্তিক দের সবকিছু ধরাধরির উপর - এটা ঠিক বলেছেন। আত্নসান্তনা ছাড়া কিছুই নয়!" তখন একথা পরিষ্কার যে আপনারা মোটেও বিজ্ঞানের উপর আস্থা রাখেন না। কাজেই এখানে যুক্তি প্রদান করা উলুবনে মুক্তো ছড়ানো ছাড়া আর কিছুই নয়।
১২ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫
দাসত্ব বলেছেন: আমি কিন্তু কমেন্ট পড়ি।
আপনি কি কমেন্টের রিপ্লাই পড়েন?
আপনি কি যুক্তি দিয়েছেন আর তার কোনটার রিপ্লাই দেয়া হয়নি দেখাতে পারবেন?
নাস্তিক দের সবকিছু ধরাধরির উপর সেটা আমি বলা লাগবে নাকি?!!!
১২ নাম্বার কমেন্ট পড়েন?
মূল পোস্ট আসলে পুরোটা দেখবেন।
আপনিতো নিজের ৪৪ , ৪৫ নং কমেন্টের সাথে পুরো পল্টি খেয়েছেন পরের কমেন্ট গুলোতে!!
তর্ক-বিতর্কের হারজিত নিয়ে ব্যস্ত থাকলে যেটা সব নাস্তিকরা সবসময় করে , সারা জীবন চোখে পট্টী বেধে দিন কে রাত বলে যাবেন , তাতে দিন রাত হয়ে যাবেনা।
অপাত্রে ঘি ঢাললাম!
৫০ কমেন্টে আপনাকে কি রিপ্লাই দেয়া হয়েছে সেটা বোঝার চেষ্টা করুন আগে!
আপনার তর্ক জেতার মানসিকতাটা শিশুসুলভ।
আপনি সিদ্ধান্ত চান না , লজেন্স টা চান।
আপনার আর ৫০ নং কমেন্টের রিপ্লাই সংশ্লিষ্ট না হলে আপনার আর অপ্রাসংগিক মন্তব্য করার প্রয়োজন নেই এই পোস্টে।
৫৫| ১২ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৪
'লেনিন' বলেছেন: @পোস্টদাতা এবং ইস্ক্রা রহমান:
"নাস্তিক দের সবকিছু ধরাধরির উপর" -- এটা হলে সমস্যাটা কোথায়?
"You dont question what you believe, I must" এটা গ্রীক বিদূষী হাইপেশিয়া বলে গিয়েছিলেন, যখন দুটো ধর্ম(খ্রিস্টান এবং ইহুদি) রাজত্ব করছিলো প্রবল প্রতাপ। সবাই যখন দলে দলে গ্রীক/রোমান দেবদেবীর বিশ্বাস ত্যাগ করে আশ্রয় নিচ্ছল খ্রিস্টধর্মে তখন সে প্রশ্ন করে তোমাদের বিধাতা কি আরো বেশি মহানুভব?
বিজ্ঞানমনস্কতায় কারো যদি মনে হয় প্রচলিত বিশ্বাসগুলোতে ফাঁকি আছে তখন সে অনিশ্চিত হলেও বিজ্ঞানের নতুন তত্ত্বের অপেক্ষায় থাকে। আর সেক্ষেত্রে নাথিং ইজ অ্যাবসোলিউটলি সার্টেইন।
আলোচনা তখনই হয় যখন উভয় পক্ষের গ্রহণীয় মনোভাব বর্তমান থাকে। এই আলোচনায় হেরে গেলে কী দাসত্ব নিকের ব্লগার নাস্তিকতা বরণ করবেন? না, তিনি আগেই জানেন তিনি হারতে পারেন না পরের একটি পোস্টেই নাস্তিকদের দেখে নেবেন(যুদ্ধংদেহী)।
অপরদিকে, নাস্তিকরা যেখানে ছাড় দেবেন সেখানে আস্তিকরা অতোটা অনিশ্চিতির মধ্যে থাকতে চান না। তাদের কোনো আশ্রয় বা নির্ভরতার অভাব হলে অদৃশ্য বিধাতা নামক সত্ত্বায় সব অর্পণ করে তবেই চিন্তাহীন থাকতে চান।
সুতরাং এই আলোচনা বেশিদূর আগাবেনা তা বোঝা যায়। সামান্য দুই দল নিয়ে কূপমণ্ডুক বাঙালি যেভাবে একে অপরকে আক্রমণ করে! সেখানে আলোচনা হবে আস্তিক ভার্সেস নাস্তিক? কাভি নেহি!
তবু ভালো, পোস্টদাতা বা অন্যান্যরা গালাগালি'র দিকে একেবারেই আগাননি।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:০০
দাসত্ব বলেছেন: হেহেহে , আলোচনা কোথায় দেখলেন ?
নাস্তিক রা আস্তিকদের প্রশ্ন করে সবসময়।
এবার তাদেরকে কিসু প্রশ্ন করলাম।
পরের পোস্টে যুদ্ধ হবে কেন ?
আরো কিসু প্রশ্ন আসবে।
এই পোস্টে প্লট টা তৈরী করে নিলাম যাতে পরের পোস্টে ত্যানা প্যাচাতে না পারে। কারন তারা এই সুযোগটা খুব বেশী নেয়!
দাসত্ব নিকের ব্লগার আগেই ধরে নিয়েছেন যে তিনি হারতে পারেন না।
কোথায় বুঝলেন এটা ?
আমিতো বারবারই বলতেসি এটা তর্ক বিতর্কে হার জিতের বিষয় না।
সিদ্ধান্তে আসার বিষয়।
অবশ্য- সূর্য পূর্বে উদয় হয় না পশ্চিমে উদয় হয় এটা আলোচনার পর সিদ্ধান্ত একটাই হয়।
যাইহোক- এটা একেবারেই হারজিতের বিষয় না।
বিষয়টা হচ্ছে নাস্তিক রা তাদের লজিক দিয়ে কিসু ব্যাখ্যা দেন , যেগুলোর ব্যাখ্যা দিতে পারেন না সেগুলো নিয়ে ত্যানা প্যাচান , কিংবা অনাগত ভবিষ্যতের জন্য রেখে গা বাঁচান।
কিন্তু অনাগত ভবিষ্যত সূর্যকে পশ্চিম দিকে উদয় ঘটাবেনা! এটাই তারা বুঝতে চাননা।
একটা সঠিক অংক একই ফরমুলা দিয়েই সঠিক হয় , তা একেক জন একেক ভাবে অংকটা শুরু করলেও , শেষ পর্যন্ত একই রেসাল্ট বের হয়ে আসে।
কিন্তু একটা ভুল অংক অসংখ্য ভাবে ভুল হতে পারে , অসংখ্য রকম রেসাল্ট আসতে পারে।
এখানে আলোচনার কোন সুযোগ কি থাকে ঐ ভুল অংকগুলোকে সঠিক / জায়েজ করার আপ্রাণ চেষ্টা করার ভেতরে ?
৫৬| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৪৯
'লেনিন' বলেছেন: "কিন্তু অনাগত ভবিষ্যত সূর্যকে পশ্চিম দিকে উদয় ঘটাবেনা! "
আস্তিক হলেও নিশ্চয়ই স্বীকার করবেন, বিগ ব্যাঙ ঠিক কীভাবে ঘটেছিলো। তা পুনারাবৃত্তি ঘটবে কিনা? পৃথিবী একটাই কিনা? এলিয়েন আছে কিনা তা জানার অপেক্ষায় বিজ্ঞানমনস্ক আস্তিকরাও থাকে। বিজ্ঞান তো আপেক্ষিক পশ্চিম দিক নিয়ে চিন্তিত নয়। উলট পালট হলে পূর্বদিকের বদলে অনেক অনেক সম্ভাবনাই থাকে। যতক্ষণ না প্রমাণিত হচ্ছে, না এই ঘূর্ণনের পরিণতির এক পর্যায়ে তা ঠিক বিপরীত দিকেই ঘুরবে।
আস্তিকই তার গ্রন্থে উল্লেখিত উপসর্গ ছাড়া অন্যকিছু মানতে চায়না। নাস্তিক তো বিজ্ঞানকেই আশ্রয় করে। তাছাড়া নাস্তিক্যের বহু প্রকারভেদও আছে। তাদের মধ্যেও গোড়া, মুক্তমনা সবটাইপই আছে।
বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে জানেন নিশ্চয়ই দুইয়ে দুইয়ে চার হলেও তা অনেক অনেক রকম ভিন্ন উত্তর হবার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায়না। আপনি অনেক উপাত্ত নিয়ে বসে বসে অংক করছেন তখন দেখা গেলো অংকে আছে কিন্তু বাস্তবে মিলছেনা। তখন সেই না মেলার ব্যাপারটি অনুসন্ধান করেই আরো জিনিস আবিস্কৃত হচ্ছে। সীমিত জ্ঞানে অনেক সময় অর্জিত তত্ত্বকে অনেক বড় মনে হয়। ইউক্লিডের সর্বসম এর তত্ত্ব বা আরো অনেক তত্ত্বকে মনে করা হতো তার লঙ্ঘন অসম্ভব। কিন্তু দুটি সম্পূর্ণ একই রকম দেখতে প্রাণি একে অপরের ক্লোন হলেও তা ভিন্ন আচরণ করতে পারে একই সময়ে। পদার্থের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র লেভেলে তা কণা, প্রবাহ, স্ট্রিং কতো তত্ত্বই আবিস্কৃত হচ্ছে।
আমার আরেক মন্তব্যের জবাবে বলেছেন পদার্থ আর শক্তি একই জিনিস... হ্যাঁ কিন্তু কখন? যখন পদার্থ আলোর গতিতে ভ্রমণ করে তখন শক্তিতে রূপান্তরিত হয় E=mc^2 ফরমুলাতে। কিন্তু বাস্তবে আলোর গতি আনা সম্ভব হয়নি এখনো।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১:১৬
দাসত্ব বলেছেন: ভুল করলেন।
শুরুতেই বলেছি - আস্তিকদের সাথে অনেক কথা হয়েছে , নাস্তিকদের সাথে কথা বলি এবার।
আমিতো বিজ্ঞানের মহাভক্ত!
আপনি কোরআনের সায়েনটিফিক আয়াত গুলোনিয়ে ভালো ভাবে জানার চেষ্টা করেন।
(এ ধরনের অনেক আয়াত আছে "ইহাতে রয়েছে চিন্তাশীলদের জন্য নিদর্শন" - এগুলো ফলো করুন।)
সে কারনেই তো ধরার চেষ্টা করছি নাস্তিকরাও তো বিজ্ঞান নিয়ে এগোতে চায় , তাহলে ফাক টা কোথায় থেকে যায়।
যেসব অংক পুরো মেলেনা সেখানে অ্যাসাম্পশন থাকে , কিসু টার্ম ইগনোর করা হয় !
সেই অ্যাসাম্পশনের ইগনোরড টার্ম গুলো নিয়ে আবার আলাদা অংক করলে পুরোটাই মেলে।
না মিলে উপায় নেই।
মানুষের মেশিন না পারলেও সৃষ্টি মন্ডলে অবশ্য নিখুত ভাবে সব মেলানো।
আরো অনেক কিসুই আবিষ্কৃত হবে।
ন্যানোস্কপিক , পিকোস্কপিক লেভেলে অনেক কিসু জানা যাবে।
তাতে কি এই প্রশ্নের সমাধান হবে?
ঘুমন্ত আর মৃত মানুষের পার্থক্য কি ?
মৃত মানুষের হার্টকে ইলেক্ট্রোচার্জ করে জীবিত মানুষের হার্টের মত ফাংশন করানো যায়?
তাহলে তাকে মৃত বলা হবে কেন ?
তার সাথে জীবিত মানুষের পার্থক্য কি ?
তার আকার আগের মতোই আছে , বায়োলজিক্যাল সব ফাংশন করছে , কিন্তু ইন্টেলিজেন্স কোথায় গেলো !
অথচ আপনার ধারনা ছিলো এই আকার সচল থাকলে ইন্টেলিজেন্সও থাকবে।
আকার অচল হয়ে গেলে ইনটেলিজেন্স থাকবেনা।
এখন তো নতুন করে আকার মানে দেহটাকে সচল করা গেলো - কিন্তু ইনটেলিজেন্স কোথায় গেলো ?
৫৭| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৭
'লেনিন' বলেছেন: দাসত্ব কয়েকটি কথার জবাব দেন ভেবে চিন্তে,
একই সময়ে বিভিন্ন ধর্মীয় বিশ্বাসের লোকজনের উপস্থিতি বা টিকে থাকা সম্ভব যেমন, তেমনি অবিশ্বাসীরাও পাশাপাশি থাকা সম্ভব মনে করেন?
কেউ যদি আপনার ঈশ্বরকে মানতে না চায়, তাতে আপনার কোনো ক্ষতি হবে?
আপনি তাকে নির্মূল করে দেবার কতোটা দায়িত্ব মনে করেন?
ধর্মতাত্ত্বিক এবং নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে বিশ্লেষণে উত্তরগুলো দেবেন।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১:২৩
দাসত্ব বলেছেন: আপনাকে কে বললো আমি আস্তিক দের সম্প্রদায়ভেদ নিয়ে চিন্তিত।
যে মিথ্যা বিশ্বাস করে সে মিথ্যা বিশ্ব করে।
নাস্তিকই হোক , আস্তিকই হোক।
আমার কথা- যতটুকু বিশ্বাস করো যাচাই করে দেখো সেটা সত্য কিনা ।
আর আপনিতো আমাকে রীতিমত কল্লাকাটা জল্লাদ বানিয়ে দিলেন!
আমার ধর্ম নিয়ে আমি হাউকাউ করতে রাজী না।
আমি সেটাকে "আমার" ধর্ম ও ধরে নেইনা।
যেখানে সত্য সেখানে আমি।
সৃষ্টি মন্ডলের সত্যতা যেখানে পাওয়া যায় সেখানেই আমার ধর্ম।
ঘটনাক্রমে যা কিসু পেলাম তার পুরোটাই কোরানে!
৫৮| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১:২৬
'লেনিন' বলেছেন: "অথচ আপনার ধারনা ছিলো এই আকার সচল থাকলে ইন্টেলিজেন্সও থাকবে।"
আপনি নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন, আমার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি আমি এখানে শেয়ার করছিনা। রেফারি হিসেবে রোলপ্লে করছি মাত্র।
"মানুষের মেশিন না পারলেও সৃষ্টি মন্ডলে অবশ্য নিখুত ভাবে সব মেলানো।"
যদি আস্তিক দৃষ্টিভঙ্গিতেও দেখি, তাহলেও বলবো। নিখুঁত বলে কিছুই নেই। নিখুঁতভাবে েমলানো কথাটার মানে এমনও করা যেতে পারে যে, প্রতিটি বস্তু, সত্তা তার সম্ভাব্য সকল পরিণতি কিংবা পুনাবৃত্ত ঘটনাক্রমের একটি দৈব অবস্থানে অবস্থান করছে। আর সেই দৈব অবস্থানটি 'ফ্রি উইল' বলুন বা যাই বলুন সেটি'র সাপেক্ষে অজ্ঞাত থাকার কথা নয় ধর্মেশ্বরের। তাইনা?
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৩১
দাসত্ব বলেছেন: নিখুত , মানুষের মেশিন এই বিষয়গুলো এজন্যই বললাম
১/৩ = ০.৩৩৩৩৩৩৩৩৩৩৩৩....... শেষ নেই , থামছেনা।
তারমানে ১/৩+১/৩+১/৩ =০.৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯ থামবেনা।
কিন্তু ১ নয়।
কিন্তু সৃষ্টি মন্ডলে এটা কি বাস্তব?
সেটাই বোঝাচ্ছিলাম।
৫৯| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৩০
'লেনিন' বলেছেন: ৫৭নং এ আমি খুব ভেবে চিন্তে উত্তর দিতে অনুরোধ করেছিলাম। আপনাকে কল্লাকাটা জল্লাদ বলতে যাবো কেনো? বলছি, কল্লাকাটা জল্লাদ হতে আপনাকে মানা করছে কে? এবং কি কি তত্ত্ব? আপনি বেছে নিচ্ছেন নাকি?
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৩৩
দাসত্ব বলেছেন: তওবা... আমি বড়ই শান্তি প্রিয় মানুষ!
৬০| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৩৩
সাজিদ বলেছেন: দাসত্ব কেউ যদি অবিশ্বাস করে শান্তি পায় তাকে থাকতে দাও। তবে ব্লগের সকল নাস্তিক কিন্তু ালু।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৫৩
দাসত্ব বলেছেন: আসলেই কি নাস্তিকরা শান্তিতে থাকে ?
গোজামিল আপেক্ষিক সব তত্ত্ব দিয়ে নিজে নিজে ১টা সিদ্ধান্ত বানানো যায় , সত্য বানঅ যায় না।
৬১| ১৩ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৪৯
'লেনিন' বলেছেন: সৃষ্টি মণ্ডলেও বাস্তব। সৃষ্টি মণ্ডলে চারটি হাত-পা নেই এমন মানুষও দেখা যায়। ব্যাখ্যা করা যায়না এমন অনেক কিছুর সাথেই আমাদের পরিচয় ঘটে থাকে। আজন্ম বিকলাঙ্গ, অটিস্টিক ইত্যাদি কিছুকে সংখ্যায় প্রকাশ যদি করতে চান। আপনি যে মিডিয়াম দিয়ে ব্যাখ্যা করছেন তা যথেষ্ট নাই হতে পারে, তার জন্যই নতুন কিছুর আবিষ্কার প্রয়োজন হতে পারে। সংখ্যা দিয়ে যা প্রকাশ্য নয় তেমন কিছুকে সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করতে গেলে তো হবেনা।
অংকের সাথে কবিতার সরাসরি মিলতো নেই। হয়তো কবিতা/ছড়া বা চিত্র ইত্যাদিকে সংখ্যিক কোনো ধারা বা পুনরাবৃত কিছু প্রকাশের সাথে সামঞ্জস্য করা যেতে পারে। তাই যা নিয়ে কথা বলছি আমরা তা কতোটা মান সম্পন্ন তাও জানা দরকার পড়তে পারে।
আর পার্ফেক্টনেসের কথাতেই সংখ্যার উদাহরণ আনলেন। কিন্তু পার্ফেক্ট আকার, অবয়ব, আকৃতি, জিওমেট্রিক শেপও তৈরি করা যায়না। একটি নির্দিষ্ট মাত্রার প্রিসিশন পর্যন্ত হয়তো তা পারফেক্ট।
১৩ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:২৯
দাসত্ব বলেছেন: আলোচনা টা ১টু ভিন্নদিকে মোড় নিচ্ছে।
যাইহোক ১ টা কথা শেষ পর্যন্ত বলে ফেললেন:
একটি নির্দিষ্ট মাত্রার প্রিসিশন পর্যন্ত হয়তো তা পারফেক্ট।
নাস্তিকরা এই লিমিটেড পারফেকশান দিয়েই তাদের সিদ্ধান্ত দাড় করাচ্ছে।
ঐ অংকের উদাহরনটা শুধুমাত্র প্রতীকি হিসাবে আনলাম।
যাইহোক সৃষ্টি মন্ডলের পারফেকশানকে অংকও পরিপূর্ণ ভাবে এক্সপ্রেস করতে পারেনা। রিলেটিভ ভাবে করে।
এবার বোঝেন শুরুতেই নাস্তিকদের প্লাটফর্ম কত কাঁচা!
১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:০৭
দাসত্ব বলেছেন: নিখুত বিষয়ে আপনি যেই ধারনাটা পোষন করছেন সেটা আরেক চিন্তা। যেটা চোখে সুন্দর লাগছেনা সেটাকে অনিখুত বলছেন।
আমি সেদিকে যাইনি , আমার বিষয়টা ছিলো আপনার আগের যুক্তিটা টেনে আনা।
অংক , বিজ্ঞান নিখুত ভাবে মেলাতে পারেনা সবকিছু যেটা যেভাবে সৃষ্টি মন্দলে আছে অ্যাকচুয়েলি!
৬২| ১৫ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
অজন্তা তাজরীন বলেছেন: good question! তবে এর উত্তর আমার জানা নেই।
১৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২০
দাসত্ব বলেছেন: জানার আকাংখাই চোখ খুলে দেবে , জানার চেষ্টা করুন।
৬৩| ১৫ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৫
'লেনিন' বলেছেন: িনখুঁতের মাত্রা নির্ধারণ কষ্টকর। আমি যে উদাহরণ দিয়েছি তার মধ্যে নিছক দেখতে নারি টাইপ কিছুই উল্লেখ করিনি। যেমন বিকলাঙ্গ যার চারটি হাতপাই নেই। জন্ম থেকেই ইমপোটেন্ট ইত্যাদি।
বাস্তবিক অর্থে পার্ফেক্ট কথাটা রিয়েলিটির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় একেবারেই।
১৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:১৯
দাসত্ব বলেছেন: ভাইরে , আমি বলসিলাম ১/৩+১/৩+১/৩=০.৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯
কিন্তু সৃষ্টি মন্ডলে এটা ১ ।
অংক নিখুত ভাবে এটা মেলাতে পারে নাই- সেই কথা।
আপনি অন্যদিকে টার্ণ করেছেন সেটা আগের কমেন্টেই বলেছি।
মানে সচলাংগ বা বিকলাংগ , মানুষের চেহারার জিওম্যাট্রিক শেপ ননলিনিয়ার ,কার্ভ , ২ ডিগ্রী / ৩ ডিগ্রী / আরো বেশী ইক্যুয়েশন।
এই ইক্যুয়েশন কখনোই নিখুত ভাবে অংকের সংখ্যায় এই কার্ভড শেপ এক্সপ্রেস করতে পারবেনা।
কারন অংক আগাবে ডিজিটালি।
আপনি একটা নিখুত সুন্দর ফটোকে যতো পারুন জুম ইন করুন।
যতোই জুম ইন করবেন ততই দেখবেন অসংখ্য ছোট ছোট ব্লক/ স্কয়ার ( যেগুলো আসলে মেমোরীতে একেকটা ডিজিট) দিয়ে এই ফটোটা তৈরী।
যেটাকে আপনার নিখুত কার্ভ মনে হয়েছিলো সেটা এখন জুম ইন করার পর একটা সিড়ির মত মনে হচ্ছে!
এটা বুঝিয়েছিলাম মানুষের জ্ঞান বিজ্ঞান সিমুলেশন করতে পারে অংক দিয়ে (যেহেতু সব বিজ্ঞানের ভাষাই অংক , সংখ্যা , ডিজিট , ম্যাথমেটিকালি এক্সপ্রেসড ফরমুলা) ,
কিন্তু সৃষ্টি মন্ডলে যেটা যেরকম নিখুত ভাবে আছে সেই আসল শেপ কখনোই তুলে ধরতে পারবেনা।
৬৪| ১৬ ই জুন, ২০১০ রাত ২:১০
'লেনিন' বলেছেন: যদিও অফ টপিকে কিন্তু আমার আগের মন্তব্যে উল্লেখ করেছি আমাদের পরিমিতি বা তুলনার মিডিয়ামে ভুল হচ্ছে। রাস্টার ইমেজ আর ভেক্টর ইমেজের ধারণা মনুষ্য সৃষ্টি। আমরা যেভাবে যা সমাধান করি। এই আরকি। বাস্তবিক জীবনেও আমরা সবকিছুকে নিখুত বলার আগে নিখুঁতের সংজ্ঞা জানা দরকার হবে। ঐযে বলেছি, প্রকাশ্য মাধ্যমটা প্রকাশিতব্য জিনিষকে প্রতিনিধিত্ব করার প্রয়োজন কিনা তাও গুরুত্বপূর্ণ। যাহোক, অফ টপিক আলোচনা বেশিদূর না টানাই ভালো।
১৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২৩
দাসত্ব বলেছেন: হুম বুঝলাম
৬৫| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৯
আশিক আহমেদ বাপ্পী বলেছেন: অফটপিক: আপনি কি আমুতে দাসত্ব নিকে রেজিস্টার করছেন ??
১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২২
দাসত্ব বলেছেন: না
৬৬| ১৬ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
আশিক আহমেদ বাপ্পী বলেছেন: আপনার নামে কেউ একজন আমুতে পোষ্ট দিছে এবং প্রিটেন্ড করতাছে আপনেই সেই লোক । জাস্ট আপনাকে ইনফর্ম করলাম ।
১৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৫
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার। অসংখ্য ধন্যবাদ।
কে করতেসে , কেন করতেসে ঠিক বুঝলাম না।
মানুষ ব্লগে আসলে মানসিকতায় ভালো পরিবর্তন আসার কথা ।
এই রকম কপিরাইট ভায়োলেশন কেন ?
আমার ব্লগের অবস্থা যে মেথরপট্টীর মত সেটা আমি ভালো করেই জানি।
আমুর ব্যাপারে আমার বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই।
আবারো ধন্যবাদ
৬৭| ১৬ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: আস্তিক হইয়া শ্যাসে কিনা .......যাউগ্গা , আপনে তো প্রকৃতির অংশ তাই না ?
সেটা আস্টিক না নাস্টি্ক উভয় দিক দিয়াই ........তো এই প্রকৃতির আপনের অংশের বুদ্ধিটা.....মানে আফনে কইলেন না ......যা দিয়া কথা-বার্তা--তথ্য নিয়া
আপনেরে কোট করি ?
" যাইহোক এইযে এত যুক্তিতর্ক করলেন আপনি , আপনার যেই ক্ষমতা দিয়ে এই আলোচনা - তর্ক আপনি করতএ পারলেন এটাই ইন্টেলিজেন্স।
আপনাকে একেবারে হাতে ধরায়া দিলাম লজেন্স।
এবার বলেন আপনার কি বলার ?"
----------------"এবার বলেন আপনার কি বলার ?"
১৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৯
দাসত্ব বলেছেন: পোস্টের শিরোনাম কি পড়সেন:
"নাস্তিকদের কাছে প্রশ্ন : প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স / বুদ্ধিমত্তা আছে ?"
আর আপনি আসছেন আমাকে প্রশ্ন করার জন্য?!!!! :-):-):-)
নাহ , আপনার বুদ্ধিমত্তা নিয়ে আমি হতাশ।
৬৮| ২৪ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯
স্বপ্নকথক বলেছেন: অট:
এই পোস্টে আপনি বলেছেন-
দাসত্ব বলেছেন: সাজিদ ভাই :
অনর্থ = হায়রে দুনিয়া = ব্ল্যাক ম্যাজিসিয়ান = আর কোন নিক আছে কিনা জানিনা।
নাহোল = স্বপ্নকথক
যুক্তি সংগত উত্তর পেতে পারি কি?
৬৯| ৩০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫২
মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক বলেছেন: See this post for theists and atheists:http://www.somewhereinblog.net/blog/mhq/29183019
৭০| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ২:১৯
পারভেজ আলম বলেছেন: ভৌত বিজ্ঞান অনুসারে, প্রকৃতির কোন ইন্টিলিজেন্স নাই। কারণ ভৌত বিজ্ঞানে "ইন্টিলিজেন্স" বলতে যা বুঝায় তা মানুষ এবং আরো কিছু প্রাণীর উপর নির্ভর কইরা বলা হয়। ইন্টিলিজেন্স বলতে ভৌত বিজ্ঞানে যেই বস্তুর কথা বলা হয় তা এই পৃথিবীর কিছু প্রাণীর মধ্যে দেখা যায়, প্রকৃতিতে দেখা যায় না।
তবে বিভিন্ন দর্শনে প্রকৃতির ইন্টিলিজেন্স নিয়া কিছু আলোচনা আছে, বিশেষ কইরা ভাববাদী দর্শনে। তবে বস্তুবাদী দর্শনের মধ্যে একমাত্র নিৎসের দর্শনে এই বিষয়ে কিছু ইন্টারেস্টিং এনালিসিস আছে। নিৎসের মতে আমরা "মানুষ" হইলো প্রকৃতির ইন্টিলিজেন্ট অংশ, এবং আমরা প্রকৃতির সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করার চেষ্টা করতাছি প্রকৃতির স্বার্থে।
উত্তর দিলাম। এইবার প্রশ্নের কারণ কি বলেন?
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৩:০৮
দাসত্ব বলেছেন: কথাটা হচ্ছে সব কিছুর উদ্ভবের একটা উৎস থাকে - আশা করি সরল সহজ সত্য।
ভৌত সকল কিছুর উদ্ভবের উৎস বিশ্লেষন পাওয়া যায় ,
যেমন বায়োলজিকাল ফাংশন বা শারীরিক ক্রিয়াদি চলমান থাকার গোড়ার সাবজেক্ট অ্যামাইনো এসিড।
জড় (ইট , পাথর , মাটি )সবকিছুর উপাদান বিশ্লেষন করলে বিভিন্ন মৌল পাওয়া যায়।
মৌলগুলো কোথা থেকে আসলো বা এগুলোর গোড়াটা কোথায় সেটা জানতে চাইলে বিগব্যাং চলে আসে আলোচনায়।
ইন্টেলিজেন্সের গোড়াটা কোথায় ?
৭১| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৪৩
পারভেজ আলম বলেছেন: ভৌত বিজ্ঞান অনুযায়ী, ইন্টেলিজেন্সের সূত্রপাত প্রাণ আবির্ভাবের সাথে সম্পর্কৃত। ইনস্টিংক্ট বা বেঁচে থাকার জন্য নুন্যতম তাড়না, বা সেই তাড়নার মেমরিই প্রথম ইন্টিলিজেন্স।
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৩
দাসত্ব বলেছেন: ইনস্টিংক্ট বা বেঁচে থাকার জন্য নুন্যতম তাড়না
তাড়নার মেমরিই
এগুলোতো সাহিত্যিক ভাষা , ইনটেলিজেন্স মানে মোটেই কেবল বেঁচে থাকার তাড়না নয়।
যেই পতংগ আগুনে ঝাপ দেয় তারও ইন্টেলিজেন্স থাকে।
যেই মানুষ সুস্থিরভাবে বাজার থেকে বিষ কিনে এনে বা ফ্যানের সাথে ফাঁসির দড়ি ঝুলিয়ে আত্নহত্যা করে তারও ইন্টেলিজেন্স আছে।
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৬
দাসত্ব বলেছেন: ভৌত বিজ্ঞান অনুযায়ী সকল কিছুকে ভৌতভাবে বিশ্লেষন করলে মৌলিক কনা (ইলেক্ট্রন - প্রোটন- নিউট্রন)গুলোই পাওয়া যাবে।
সেটা মানুষের হাঁড় মাংস আর ইট পাথর মাটি যাই হোক।
কিন্তু কিছু কিছু থেকে এক্সট্রা পাওয়া যাবে ইন্টেলিজেন্স।
এই ইন্টেলিজেন্সের চুড়ান্ত বিশ্লেষন কি ?
গোঁড়া বলতে আমি ঘটনা জানতে চাইনি কোন ঘটনা থেকে উদ্ভব।
আমি জানতে চেয়েছি : সেই একই বিষয় - চুড়ান্ত বিশ্লেষন।
মৌলকে ভাংলে মৌলিক কনা পাওয়া যায় , ইন্টেলিজেন্স
কে ভাংলে কি পাওয়া যায় ?
৭২| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:০৪
ধ্রুব তারা বলেছেন: আচ্ছা আমি কথাটার উত্তর কিছুটা ঘুড়িয়ে দেব। কারন আমার পড়াশুনার মাত্রা কম, নিজের বিবেচনার উপর দিচ্ছি।
আমরা স্বাভাবিক ভাবে যে ইন্টেলিজেন্স বুঝে থাকি প্রকৃতির তা নেই। অর্থাৎ প্রকৃতি সে স্তরের নয় যে, নিজে থেকে বুদ্ধিবৃত্তিক সিদ্ধান্ত নেবে। প্রকৃতি তার পারিপার্শ্বিকতা দ্বারা প্রভাবিত হয়। যেমন খুব বেসিক উদাহরণ দিই। ধরুন আমার বাড়ি কয়লা খনির পাশে। এখন কয়লা খনির গরমের ফলে আমার এলাকা অন্যান্য এলাকার চাইতে উষ্ণ। এখানে শুধু একটি সিঙ্গেল এ্যাসপেক্ট উঠে এসেছে তা হচ্ছে তাপমাত্রা। তাহলে প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স নেই।
আপনি আগে একটি প্রশ্নে বলেছিলেন ইন্টেলিজেন্সের সূচনা কোথায়। এ ব্যাপারে বলব, শুরুতে এককোষী বিভিন্ন প্রাণী ছিল। ধীরে ধীরে যখন এসব প্রাণী ইভ্যোলুশন হয় তখন বেঁচে থাকার তারণার সৃষ্টি হয়। আর সে তারণার ফলে সৃষ্টি হয় ব্যাসিক স্ট্রাকচারের ইন্টেলিজেন্স আর সে-টা আরো উন্নত হয়ে এসেছে আজকের অবস্থানে।
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৪
দাসত্ব বলেছেন: দেখুন - বাংলাদেশের কোথায় যেন চীনা মাটি পাওয়া যায়।
কিভাবে পাওয়া যায় খোঁজ নিলে দেখবেন কোন ভুতাত্ত্বিক ঘটনা ঘটেছিলো । অ্যাক্সিডেন্টও হতে পারে।
তো মাটির এই রকম চীনা প্রপার্টি হলো কিভাবে ?
পৃথিবী যখন গ্যাসবল থেকে ঠান্ডা হচ্ছে সেকাহনে গিয়ে খোঁজ নিতে হবে।
এইভাবে পেছাতে থাকুন।
সবশেষে পাবেন বিগব্যাং- এটা ঘটনা।
কিন্তু বিশ্লেষন করলে শেষ পর্যন্ত পাবেন মাটির চীনা প্রপার্টির কারন হিসাবে এর মৌলগুলোর অনুপাত।
মৌলগুলোকে বিশ্লেষন করলে সেই ইলেক্ট্রন - প্রোটন- নিউট্রন ইত্যাদি।
ইন্টেলিজেন্সের চুড়ান্ত বিশ্লেষন কি ?
৭৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৮
বিডি আইডল বলেছেন: প্রকৃতি আমাদের মা
ইহাকে মক করিও না
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৯
দাসত্ব বলেছেন: মিস্ট্রী ডাসন্ট ফিসিশ হিয়ার
৭৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:০৩
নষ্ট ছেলে বলেছেন: অবশ্যই প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে!
তা না হলে তামাম দুনিয়ার মানুষের হাগা-মুতার সময় প্রকৃতি ক্যামনে ঠিক সময় ডাক দেয়?
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:১২
দাসত্ব বলেছেন: হাহাহাপেগে , ওরে আমারে ধররে , হাহাহাপেগে
৭৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২১
জেবাল বলেছেন: নষ্ট ছেলে বলেছেন: অবশ্যই প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে!
তা না হলে তামাম দুনিয়ার মানুষের হাগা-মুতার সময় প্রকৃতি ক্যামনে ঠিক সময় ডাক দেয়? )
ভাই চরম কথা বলসেন।
৩১ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩৮
দাসত্ব বলেছেন: আবার জিগস
৭৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:০৬
কাকপাখি ২ বলেছেন:
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: কেউ যদি দুর্ঘটনায় অন্ধ হয়ে যায় তবে তার দর্শন ইন্দ্রিয় কাজ করে না। অর্থ্যাৎ, তার ইনটেলিজেন্স লোপ পেল।
ইনটেলিজেন্স এর সাথে দর্শন ইন্দ্রিয়র রিলেশন কি এইরকম?
ইনটেলিজেন্স বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন?
০১ লা আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৩০
দাসত্ব বলেছেন: এখনো পর্যন্ত তারা সবাই তালগোল পাঁকিয়ে ফেলেছেন।
এক জনের সাথে আরেকজন মিল রেখে বক্তব্য রাখতে পারেননি।
ইসরাক রহমান তার শুরুর কমেন্ট গুলোর ঠিক উল্টোটা বলেছেন শেষের কমেন্ট গুলোতে।
নিজেই সেটা বুঝতে পেরেছেন শেষে।
তিনিও জানেননা ইন্টেলিজেন্স ভাংলে কি পাওয়া যাবে ?
শুধু বলতে চেয়েছেন আকার থাকলেই ইন্টেলিজেন্স থাকবে।
সেটাযে ভুল সামনের একটা পোস্টে প্রমান দেখাবো।
বায়োলজিকাল ফাংশন করা আকারের ভেতরে ইন্টেলিজেন্স নাই।
৭৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:১০
কাকপাখি ২ বলেছেন: পারভেজ মামা ইনটেলিজেন্সের ব্যাপারে আর কি ব্যাখ্যা দেয় দেখার জন্য বসে আছি।
৭৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:২২
কাকপাখি ২ বলেছেন: নাস্তিক মামাগো একটু হিন্টস দেই। ইনটেলিজেন্স এর সাথে প্রানের উপস্থিতির একটা সম্পর্ক আছে। কেমনে?
মনে করেন একটা কাক, এইটার কিছু বেসিক ইন্টেলিজেন্স আছে। আপনে ভয় দেখাইলে উইড়া যাইব। কিন্তু একটা মরা কাক এইক্ষেত্রে উড়বো না।
০১ লা আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:২৬
দাসত্ব বলেছেন: একটা বায়োলজিকাল বডি / অরগান লাইভ থাকলেও বা ফাংশন করলেও সেখানে ইন্টেলিজেন্স না থাকার নজির আছে।
সামনে যখন মূল পোস্ট আসবে সেখানে দেখবেন ইনশাল্লাহ।
৭৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৩৭
কাকপাখি ২ বলেছেন: মনে করেন একটা কাক, এইটার কিছু বেসিক ইন্টেলিজেন্স আছে। আপনে ভয় দেখাইলে উইড়া যাইব। কিন্তু একটা মরা কাক এইক্ষেত্রে উড়বো না
এই উদাহরনটার একটা দুর্বলতা আছে, কন তো সেইটা কি? নাস্তিক মামারা কইতে পারবেন আশা করি, আপনাদের যুক্তি জ্ঞান প্রখর হওয়ার কথা।
০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:৪৬
দাসত্ব বলেছেন: নাস্তিক মামুদের উত্তরটা আমি বলে দেই।
কাকটা যদি শারীরিকভাবে খুব দুর্বলও হয় তখনও উড়তে পারবেনা।
কারন শুধু বায়োলজিকাল ফাংশন আর ইন্টেলিজেন্স থাকলেই চলবেনা , একই সংগে বায়োলজিকাল সবলতা থাকতে হবে।
৮০| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৪৫
কাকপাখি ২ বলেছেন: লেখক বলেছেন: একটা বায়োলজিকাল বডি / অরগান লাইভ থাকলেও বা ফাংশন করলেও সেখানে ইন্টেলিজেন্স না থাকার নজির আছে।
সামনে যখন মূল পোস্ট আসবে সেখানে দেখবেন ইনশাল্লাহ।[/si
সহমত
০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৪৬
দাসত্ব বলেছেন: হুমমম
৮১| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:০১
এক্স বলেছেন: নরাধম ছাগাফুরকে মাটি নিয়ে রচনা লিখতে বললেও সে লিখবে মাটির উপাদান এই, এই মাটির উপর মাথানষ্ট মুসমানরা বিচরন করে, তারপর শুরু করবে ইসলামে কেন এত দুষ সেই বিষয়ে. উটাকে গদাম্বক ....
প্রকৃতির কাজকর্ম দেখলে দুটি অনুমান করা যায়. এক এর বুদ্ধিমত্তা আছে, প্রমান পৃথিবীর সকল প্রানীকুলই একটা ব্যালান্সড অবস্হায় আছে যা বুদ্ধিমত্তার প্রমান.
দুই এই প্রকৃতির পেছনে কেউ আছে সে বুদ্ধিমান.
০২ রা আগস্ট, ২০১০ ভোর ৫:৫০
দাসত্ব বলেছেন: হুমমম , এটা প্লট পোস্ট ।
সামনে আরো একটা প্লট পোস্ট আসবে।
তারপর মোটামুটি একটা ব্যাটলে যাওয়া যায়।
৮২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:০২
কাকপাখি ২ বলেছেন: লেখক বলেছেন: নাস্তিক মামুদের উত্তরটা আমি বলে দেই।
কাকটা যদি শারীরিকভাবে খুব দুর্বলও হয় তখনও উড়তে পারবেনা।
কারন শুধু বায়োলজিকাল ফাংশন আর ইন্টেলিজেন্স থাকলেই চলবেনা , একই সংগে বায়োলজিকাল সবলতা থাকতে হবে।[/si
ঠিক ধরছেন। একটা কথা যোগ করি, কাক উড়তে পারুক আর না পারুক, ভয় পাবে ঠিকই।
এই ভয় পাওয়াটা ইনটেলিজেন্সের একটা ফাংশন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৪৮
দাসত্ব বলেছেন: হুমমম
৮৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১০
পারভেজ আলম বলেছেন: এগুলোতো সাহিত্যিক ভাষা , ইনটেলিজেন্স মানে মোটেই কেবল বেঁচে থাকার তাড়না নয়।
এটা সাহিত্যিক ভাষা কিভাবে হয়? বুঝলাম না। আর আমি কি বলেছি ইনটেলিজেন্স মানেই বেঁচে থাকার তাড়না? আপনার প্রশ্ন ছিল ইনটেলিজেন্স ভাঙলে কি পাওয়া যায়। আমি তাই একেবারে গোড়ার দিকে ইনটেলিজেন্স কি অবস্থায় ছিল তা বলেছি। ইনটেলিজেন্সএর একক কি তা নিয়া বিজ্ঞানী এবং দার্শনিক এই দুই পক্ষের মধ্যেই মতভেদ আছে। ইনটেলিজন্সএর একক কি মেমরির বিট হবে? একজন একক মানুষ কি আলাদা ভাবে একজন বিচ্ছিন্ন ইন্টিলিজেন্ট বিং, নাকি সামাজিক ইন্টিলিজেন্সই ইন্টিলিজেন্সের একক এই নিয়া অনেক থিওরী এবং মতভেদ আছে। মূল প্রশ্নটা একেবারে প্রাণ নিয়েই। প্রাণের একক কি সেই প্রশ্নটার উত্তরই তো অমিমাংসিত। প্রাণ বলতে কি আমরা একটা প্রানী বুঝবো, না কি ঐ প্রানীদেহের প্রত্যেকটা সজিব কোষ একেকটা প্রাণ, না কি কোন প্রাণী প্রজাতীর সব প্রাণী একসাথে মিলে প্রাণের একক, এবং এমন কি পৃথিবীর সব প্রাণী মিলে একটা প্রাণের একক ধরা হবে, এই নিয়ে কোন সঠিক স্বিদ্ধান্তে এখনো পৌছানো গেছে বলে আমার জানা নাই।
আপনার প্রশ্নটা ঠিক কি উদ্দেশ্যে সেইটা জানলে অবশ্য আলোচনাটা আগানো যাইতো। মোটামুটি প্রাণ এবং ইন্টিলিজেন্সএর উৎস সম্বন্ধে ভাববাদ এবং বস্তুবাদে দুইটা ভিন্ন ধারণা বিদ্যমান।
ভাববাদ অনুযায়ী জড়বস্তুতে প্রাণের আবির্ভাব ঘটেছে উচ্চতর কোন অজড় সত্ত্বা থেকে, যেই সত্ত্বা জড়এর মতো সীমাবদ্ধ এবং নস্বর না। অর্থাৎ জড় জগতে আত্মা বা বুদ্ধির আগমনের ফলে জড়ে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। এই আত্মার আগমন জড় জগতের বাইরের জগত থেকে। এই আত্মা কিভাবে জড় জগতে এলো, কেনো এলো, এর উদ্দেশ্য কি, অজড় অবিনশ্বর আদীবুদ্ধি বা পরম সত্ত্বার সাথে এর সম্পর্ক কি এই নিয়া আলোচনা করাই হলো ভাববাদী দর্শনের অধিবিদ্যার কাজ।
আর বস্তুবাদ অনুযায়ী জড়বস্তুতে প্রাণের আবির্ভাব হয়েছে বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে। জড়জগতে "চেতনা"র আবির্ভাব বাইরে থেকে হয় নি, বরং এই জড়জগতেই এর সৃষ্টি। এই চেতনার কেনো আবির্ভাব ঘটলো, এর উদ্দেশ্য কি এই বিষয়ে আসলে জীব বিজ্ঞানে কোন আলোচনা হয় না। বস্তুবাদে ঠিক অধিবিদ্যা নাই, তবে একেবারে অধুনা বস্তুবাদী অধিবিদ্যা বলতে কিছু বিষয়ের সৃষ্টি হয়েছে বটে, তবে তা নিয়া এইখানে আলোচনা করা সম্ভব না।
আমি আসলে শুধু এই বিষয়ে প্রচলিত ধারণা গুলার কথা বললাম। আমার নিজস্ব ধারনা বললাম না। এই বিষয়ে আমার নিজস্ব ধারণা একটু ঝামেলার, অনেক বেশি প্যাচাল পারতে হবে। দর্শন চর্চায় আমি বস্তুবাদ ভাববাদের বিভাজন সঠিক মনে করি না, এই অবস্থানের কারণে আমি আমার বস্তুবাদী বন্ধুদের সমালোচনার শিকার হয়েছি অনেক। তাও তারা যতটুকু বোঝে ভাববাদীদের অবস্থান তার চেয়ে অনেক দূরে, দুঃখজনক হলেও বলতে হয় বর্তমান কালের ভাববাদীদের পড়ালেখা বস্তুবাদীদের তুলনায় অনেক কম। এইসব বিষয় নিয়ে হুটহাট আলোচনাও করা যায় না। ইনফ্যাক্ট আপনার এই প্রশ্ন দর্শন শাস্ত্রের সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে বিতর্কিত ইস্যু গুলোর একটি।
০৩ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:১৩
দাসত্ব বলেছেন: আপনার কমেন্ট থেকে কিছু পার্টস অ্যান্ড পার্টিকল হাইলাইট করি :
......ইনটেলিজেন্সএর একক কি তা নিয়া বিজ্ঞানী এবং দার্শনিক এই দুই পক্ষের মধ্যেই মতভেদ আছে।
......প্রাণের একক কি সেই প্রশ্নটার উত্তরই তো অমিমাংসিত।
....প্রাণের একক ধরা হবে, এই নিয়ে কোন সঠিক স্বিদ্ধান্তে এখনো পৌছানো গেছে বলে আমার জানা নাই।
....ভাববাদ এবং বস্তুবাদে দুইটা ভিন্ন ধারণা বিদ্যমান।
....ইনফ্যাক্ট আপনার এই প্রশ্ন দর্শন শাস্ত্রের সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে বিতর্কিত ইস্যু গুলোর একটি।
____________________________
কয়েকটা প্রশ্ন , কুইক উত্তর দিলে আমি কমপ্লিট রিপ্লাই দিতে সুবিধা পাবো:
১. অজড় কি ?
২.চেতনা কি ?
৩.অজড় অবিনশ্বর আদীবুদ্ধি বা পরম সত্ত্বার সাথে এর সম্পর্ক কি এই নিয়া আলোচনা করাই হলো ভাববাদী দর্শনের অধিবিদ্যার কাজ।- এটা ভাববাদীদের কথা।
আপনি বল্লেন আপনি ভাব-বস্তু ২টার মাঝামাঝিতে আছেন অথবা ফিউশন করেআছেন ,কারন :
" দর্শন চর্চায় আমি বস্তুবাদ ভাববাদের বিভাজন সঠিক মনে করি না। "
আপনি কি ৩ নং গ্রহন করেন ভাববাদীদের কাস থেকে ?
৮৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:০৯
পারভেজ আলম বলেছেন: ১ এবং ২ এ যে প্রশ্ন করেছেন সেসব প্রশ্নের উত্তরও এই মন্তব্যে ভালোভাবে দেয়া সম্ভব না। হাজার হাজার বছর ধরে এই দুই প্রশ্নের উত্তর খুজতে শত শত বই লেখা হয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞান অজরের অস্তিত্ব সাধারণত স্বিকার করে না, অথবা প্রাণকে অজর বলে জা আবার জর থেকেই উৎপন্ন। আর চেতনা বিষয়ে একটা কথাও বলতে চাচ্ছিনা। আপনি যেই ইন্টিলিজেন্সের প্রশ্ন করেছে, সেই ইন্টিলিজেন্স আর চেতনার মধ্যে কিছু ব্যাবহারিক পার্থক্য থাকলেও মৌলিক কোন পার্থক্য নাই।
হাজার হাজার বছর ধরে অমিমাংসিত হলেও আধুনিক ভৌত বিজ্ঞানের নানা গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কার আমাদেরকে অনেক কষ্টসাধ্য অনুমান এবং ভুল অধিবিদ্যা থেকে মুক্তি দিয়েছে। বিশেষ করে চেতনা, অজর এইসব অধিবিদ্যক বিষয়গুলোকে অনেক দিক থেকেই বাস্তব জ্ঞানে পরিণত করেছে। পুরো প্রাণ জিনিসটাই যেখানে একসময় ছিল রহস্যময় বস্তু, সেইখানে শরীরের ফাংশন এবং প্রাণ এই দুইটা জিনিস এখন বাস্তব জ্ঞানের মতোই যুক্তি, গনিত এবং পরীক্ষা নিরিক্ষার মাধ্যমে অনেক পরিস্কার হয়েছে আমাদের কাছে। তবে ভৌত বিজ্ঞান প্রাণ বা চেতনার উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য কি, অদৌ কোন লক্ষ্য আছে কি না তা নিয়ে কাজ করে না। আর এর উৎপত্তির রহস্যময়তা বোঝার জন্য আজকাল পরীক্ষাগারে গবেষনা অনেক এগিয়েছে, তবে এখনো এই রহস্য পুরোপুরি বোঝা যায় নাই।
ভাববাদীদের কাছ থেকে কি গ্রহণ করার কথা বললেন বুঝি নাই। আমি আগেই বলেছি আমার চিন্তা ভাবনা এখানে প্রকাশ করা সম্ভব না। এই যে দেখেন, আপনি মাঝামাঝি বা ফিউশন হিসাবে চিন্তা করছে, কারণ আপনি আমার অবস্থান বোঝেন নাই। বাঙালীর লোক দর্শনে এই বিভাজনটাই নাই, আমার কাছেও বিষয়টা অনেকটা ঐরকমই। যেইখানে বিভাজনটাই নাই সেইখানে ফিউশন বা মাঝামাঝি থাকাটা আসে কোথা থেকে? আবারো বলছি, আপনার প্রশ্নের উত্তর আমি প্রচলিত ধারণাগুলি উল্লেখ করে দেয়ার চেষ্টা করেছি। আমার মতামত এখানে দেয়া সম্ভব না। আপনার সময় এবং আগ্রহ হলে যোগাযোগ করতে পারেন। তবে জার্মান আদর্শবাদ, নিৎসে এবং ফুকোর ক্ষমতা দর্শন, লালনের দেহতত্ত্ব এবং ডারউইনের প্রাকৃতিক নির্বাচন সম্বন্ধে মোটামুটি জানাশোনা না থাকলে আমার সাথে যোগাযোগ করেও লাভ নাই, হতাশ হবেন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৪৩
দাসত্ব বলেছেন: ১ আর ২ এর উত্তর যথেষ্ট দরকার ছিলো।
যাইহোক , আপনি একটা ব্যাপারে ভুল করলেন।
আপনি বললেন:
আপনি যেই ইন্টিলিজেন্সের প্রশ্ন করেছে, সেই ইন্টিলিজেন্স আর চেতনার মধ্যে কিছু ব্যাবহারিক পার্থক্য থাকলেও মৌলিক কোন পার্থক্য নাই।
এত নিশ্চিত হলেন কিভাবে যে আমি ইন্টেলিজেন্স বলতে কি বুঝিয়েছি।
প্রান , মেমোরী , স্নায়ূ (বায়োলজী , কেমিস্ট্রী থেকে যেটার ব্যাখ্যা পাওয়া যায় ) এগুলোকে ফিল্টার বা এক্সট্রাক্ট করে নেয়ার পর একটা বিষয় থাকে , সেই বিষয়টাই আমি , যে এি মন্তব্যটা লিখছে এখন , এই ব্লগটা লিখছে।
সেটাকে যদি আমি আধ্যাত্নিকভাবে "রূহ" বলে শুরু করতাম তাহলে আপনারা নাস্তিকরা আলোচনায় আসতেননা হয়তো।
আমি আগেই বলেছি এটা প্লট পোস্ট।
তবে একটা ব্যাপার নিশ্চিত আপনারা অনেক ব্যাপারেই অনিশ্চয়তা কাটাতে পারেন নি , তবে বিশ্বাস করেন পারবেন ভবিষ্যতে।
আপনাদের বিশ্বাসের অবিচলতা ফোকাস না , ফোকাস যেটা হলো
প্রান , মেমোরী , স্নায়ূ (বায়োলজী , কেমিস্ট্রী থেকে যেটার ব্যাখ্যা পাওয়া যায় ) এগুলোকে ফিল্টার বা এক্সট্রাক্ট করে নেয়ার পর একটা বিষয় থাকে , সেই বিষয়টাই ।
প্রান , মেমোরী , স্নায়ূ আকারের ভেতর ব্যাখ্যা পাওয়া যায়।
কিন্তু আকারের ভেতর ব্যাখ্যা পাওয়া যাবেনা যেই বিষয়টা (ফিল্টার করার পর) সেটাই আমার আলোচ্য।
ব্যাখ্যা পাওয়ার ব্যাপারে আপনাদের আশাবাদ কাজ করে কোন অংশটাতে সেটাও আলোচনায় আসবে।
হয়তো মূল পোস্টে।
আপনি আমাকে ন্যাচারাল তার্কিক বললেন আরেকটা পোস্টে - বুঝলাম সঠিক পথেই আছি।
০৩ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫৭
দাসত্ব বলেছেন: অজড় অবিনশ্বর আদীবুদ্ধি বা পরম সত্ত্বার সাথে এর সম্পর্ক কি এই নিয়া আলোচনা করাই হলো ভাববাদী দর্শনের অধিবিদ্যার কাজ।
.... এই অংশটাকে আপনি প্রচলিত ধারনাগুলোর একটা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
উল্লেখ যেহেতু করেছেন সেহেতু জানতে চাইলাম আপনি নিজে এই দৃষ্টিভংগী গ্রহন করেন কিনা ?
অথবা ভাববাদীদের এই দৃষ্টিভংগী ভুল মনে করেন কিনা ?
৮৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কোয়ান্টাম স্ট্যাটের সাব এ্যটোমিক পার্টক্যালসের ইন্টারেকশন যে স্বত্ঃস্åহূরত এবং তার থেকে ম্যাটার এন্টম্যাটারের উদ্ভব এটাকে আপনি কিভাবে ডিফাইন করবেন? এখনতো ল্যাবে ননঅর্গানিক ক্যামিক্যাল দিয়ে সিনথ্যাটিক লাইফ তৈরি হয় এটা প্রমানিত, এটাকে কিভাবে ডিফাইন করবেন?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০৩
দাসত্ব বলেছেন: ....প্রান , মেমোরী , স্নায়ূ আকারের ভেতর ব্যাখ্যা পাওয়া যায়।
....প্রান , মেমোরী , স্নায়ূ (বায়োলজী , কেমিস্ট্রী থেকে যেটার ব্যাখ্যা পাওয়া যায় ) এগুলোকে ফিল্টার বা এক্সট্রাক্ট করে নেয়ার পর একটা বিষয় থাকে
৮৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ....প্রান , মেমোরী , স্নায়ূ আকারের ভেতর ব্যাখ্যা পাওয়া যায়।
....প্রান , মেমোরী , স্নায়ূ (বায়োলজী , কেমিস্ট্রী থেকে যেটার ব্যাখ্যা পাওয়া যায় ) এগুলোকে ফিল্টার বা এক্সট্রাক্ট করে নেয়ার পর একটা বিষয় থাকে
যেখানে জীবনের বৈশিষ্ট্যগুলোর উদ্ভব স্বতঃস্র্ফূর্ত সেখানে আপনার ঐ বিষয়টা সম্পর্কে নিজের তত্বটা জানাবেন? তাহলে ভেবে দেখতাম! ডিটেলসে জানালে উপকার হতো জাতীর! তাহলে জাতীর এই মেধাহীনতার দিনে একজন মেধাকে সামনে নিয়ে স্বপ্ন দেখতো!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০৮
দাসত্ব বলেছেন: যেখানে জীবনের বৈশিষ্ট্যগুলোর উদ্ভব স্বতঃস্র্ফূর্ত
সচরাচর স্বতঃস্র্ফূর্ত , ব্যতিক্রম যে নাই কিভাবে জানেন ?
৮৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: যেখানে জীবনের বৈশিষ্ট্যগুলোর উদ্ভব স্বতঃস্র্ফূর্ত
সচরাচর স্বতঃস্র্ফূর্ত , ব্যতিক্রম যে নাই কিভাবে জানেন?
যখনই একটা তত্ব বা একটা পরীক্ষামূলক ঘটনা স্বীকৃতি পায় তখন সেটার মধ্যে ব্যাতিক্রম কিছু থাকে না। এর প্রতিটা স্টেপ রিডাফাইনড এবং প্রত্যেকটা প্যারামিটার খুবই প্রিসাইস। আলাদা হয় প্রসেস টা মানে কোন ল্যাব কোন ভাবে করে, কিন্তু বেসিকটা ঠিক রাখা হয়। আর আমার বলা যেসব পরীক্ষা বা তত্বের কথা বলা আছে সেগুলো এখন কমন প্রাকটিস, এবং এসব কমন প্রাকটিসের উপর ভর করে আরো নিত্য নতুন আপডেট হচ্ছে। তাই ব্যাটিক্রমী রেজাল্টের ক্ষেত্রে সেই সুযোগ নাই যদি আপনি ব্যাতিক্রম বলতে অসফলতাকেই ধরে বসেন! তাই সচরাচর স্বতঃস্বফূর্ত না হয়ে সর্বদা হবে। আর ব্যাতিক্রমকে যদি উদাহরন হিসাবে টানেন তাহলে আপনার যুক্তি গুলো নিতান্ত অর্থহীন।
তবে আপনি এখনো বলেননি যে ঐ "একটা বিষয়" বলতে কি বুঝইয়েছেন? আমি যেমন স্পেসিফিক কিছু এক্সপেরিমেন্ট বা তথ্যপ্রমানের কথা বলছি সেরকম কিছু বলুন, না হলে এই পোস্ট একটা হস্যকার ফেলাসী ছাড়া কিছুই নয়!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:২৭
দাসত্ব বলেছেন: পারভেজ আলমের মন্তব্যটা পড়েছেন ? :
ইনফ্যাক্ট আপনার এই প্রশ্ন দর্শন শাস্ত্রের সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে বিতর্কিত ইস্যু গুলোর একটি।
....আপনার মন্তব্যগুলো ২০ মিনিটেই সমাধান দিয়ে দিচ্ছে।
ঐ "একটা বিষয়" নিয়ে আলোচনা করা যাবে , যেই ব্যতিক্রমের কথাটা বললাম সেটা সেখানেই ফোকসড হবে।
এটা প্লট পোস্ট শুরুতেই বলে দেয়া হয়েছে।
হাস্যকর/ সিরিয়াস/ মোটামুটি .... বিশেষন পাওয়ার উদ্দেশ্যে এই ব্লগ নয়।
৮৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: র্যান্ডম সিকোয়েন্স এবং ইনফাইনাইট অপশনস সম্পর্কে কি কোনো ধারনা আছে ? অথবা পারমিউটেশন ?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:২০
দাসত্ব বলেছেন: লুৎফুজ্জামানের বইয়ের এই অংশটা আমি বেশ এনজয় করতাম
৮৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:২৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হু ইজ দিস লুৎফুজ্জামান? যেখানে কথা হচ্ছে সাব এ্যটোমিক পার্টক্যাল আর বায়োইন্জ্ঞিনিয়ারিং সেখানে লুৎফুজ্জামান নামক কে তার আগে এসব দেখে কি বলেছেন সেটা ভাবতে হবে কেন? নিজের কি কোনো চিন্তা চেতনা বা শিক্ষা বলতে কিছু নেই ?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩০
দাসত্ব বলেছেন: এই ম্যাথম্যাটিকাল টার্মগুলো আই.এস.সি তে লুৎফুজ্জামানের বইয়ে সবচে ভালোভাবে লিখেছিলো।
সেটাই বললাম আর কি !
নিজস্ব চিন্তা চেতনা শিক্ষা ... উমমমমম ...
শিক্ষা কি শেষ হয় কখনো ? শেখাতো অনেক কিছুই হয়েছে।
যাইহোক অন টপিক থাকুন , আর হুলস্থুল করবেননা।
পারভেজ আলমের মন্তব্যটা পড়েছেন ? :
ইনফ্যাক্ট আপনার এই প্রশ্ন দর্শন শাস্ত্রের সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে বিতর্কিত ইস্যু গুলোর একটি।
....আপনার মন্তব্যগুলো ২০ মিনিটেই সমাধান দিয়ে দিচ্ছে।
৯০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: পারভেজ আলমের মন্তব্যটা পড়েছেন ? :
ইনফ্যাক্ট আপনার এই প্রশ্ন দর্শন শাস্ত্রের সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে বিতর্কিত ইস্যু গুলোর একটি।
....আপনার মন্তব্যগুলো ২০ মিনিটেই সমাধান দিয়ে দিচ্ছে।
ঐ "একটা বিষয়" নিয়ে আলোচনা করা যাবে , যেই ব্যতিক্রমের কথাটা বললাম সেটা সেখানেই ফোকসড হবে।
এটা প্লট পোস্ট শুরুতেই বলে দেয়া হয়েছে।
হাস্যকর/ সিরিয়াস/ মোটামুটি .... বিশেষন পাওয়ার উদ্দেশ্যে এই ব্লগ নয়।
সবকিছু দর্শন দিয়ে ভাবতে হবে এটা একটা হাস্যকার বিষয়। আপনি যে ইস্যুটা নিয়ে কথা বলছেন ঈশ্বরের অস্তিত্ব অথবা প্রকৃতির ইন্টালিজেন্স এটা আসলে পিওর এপ্লাইড ব্যাপার। ঈশ্বর আছে অথবা নাই, প্রকৃতির হাতে কতটুকু ক্ষমতা যার কারনে সে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে চয়েজ করতে পারে, অথবা সবকিছুর মধ্যে এতটা অপশনের পারমিউটেশন অথবা র্যান্ডম সিকোয়েন্স এগুলো সবকিছু খুব বেসিক ফিজিক্স এবং ম্যাথস এবং এ্যাপ্লাইড ইন্জ্ঞিনিয়ারিং এর রিলেটেড। কারন এসব দিয়েই আপনি কোনো কিছুর ব্যাখ্যা এ্যাপ্লাইড ভাবে দেখাতে পারবেন। আপনাকে প্রশ্ন করা হয়েছে সেই দৃস্টি কোণ থেকেই। আপনি পোস্ট করেছেন একটা জিনিস জানার জন্য যেটা আপনি জানেন না অথবা জেনেও আপনি মানুষের সাথে তা নিয়ে তর্ক করতে চাচ্ছেন।
তাহলে আপনার প্রশনের উত্তরটাও সেই শাকাহর রিলেটেড হওয়া উচিত তাই নয় কি? আপনি আমার প্রশ্নের সঠিক উত্তর এখনো দিতে পারেন নি?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৯
দাসত্ব বলেছেন:
মিশরীয় বাচ্চা ।
দুটি মস্তিষ্কই বায়োলিজাকালী ফাংশন করছে , বায়োলজীকালী লাইভ।
কিন্তু একটি মস্তিষ্ক " মৃত "।
বায়োলজীকালী লাইভ , কিন্তু "মৃত" ... কেন ?
এটা ছোট এক্সাম্পল।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৪
দাসত্ব বলেছেন: আপনার ভাবনাড় একটা ভুল ধরিয়ে দেই।
দর্শন বলতে এখনকার ইউনিভার্সিটি গুলোর পুওর টায়ার মেজর "দর্শন" নয়।
ফিজিক্স , কেমিস্ট্রী , ম্যাথ .. সবই দর্শন।
৯১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনি কোথা থেকে কোন ব্যাচের ম্যাকানিক্যাল ইন্জ্ঞি?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪১
দাসত্ব বলেছেন: আপনার সম্পর্কে আমার বাজে ধারনা হচ্ছে।
এটা অফটপিক।
৯২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৭
পারভেজ আলম বলেছেন: আমি এখানে মন্তব্য করতে পারছিনা কেন?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪১
দাসত্ব বলেছেন: পারছেনতো
৯৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পারভেজ আলম বলেছেন: আমি এখানে মন্তব্য করতে পারছিনা কেন ?
তাইলে এই কমেন্ট আমি দেখলাম?
৯৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪১
পারভেজ আলম বলেছেন: বড় মন্তব্য লিখছি, কিন্তু আসছে না। আমার দর্শন বিষয়ক আলোচনা দাসত্ব যেই দৃষ্টিতে দেখছে এবং ফোকাস নিয়া যা বলছে তা পরিস্কার করা দরকার। কিন্তু বড় মন্তব্য আসছে না।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৫
দাসত্ব বলেছেন: আমিও তো বুঝতে পারছিনা .... বড় মন্তব্য কেন আসছেনা ?
বাগের সমস্যা হয়তো
৯৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মৃত বা জীবনের বৈশিষ্ট্যের অনুপস্তিত এগুলোর সংজ্ঞ অলরেডী পাল্টে যাচ্ছে। এমনি পাল্টে যাচ্ছে জীবনের সংজ্ঞা। একসময় মনে করতো সবাই জীবন বলতো হার্ট পরে সেটা আসলো মাথায়, কিন্তু এখন সেটা জীনে ঢুকে গেছে। আমি বায়োলজিস্ট বা ডাক্তার না, তবু যেটা সাধারন ভাবেই বলা যাচ্ছে যে অংশটা জোড়া সেটা আসলে দুইটি মস্তিস্কের ইন্টারফেস। যে ছেেলেটি বেচে আছে তার বেচে থাকার জন্য মস্তিষ্কের যতগুলো নিউরন এবং রিজিয়নের এ্যালাইভ থাকার দরকার ঠিক ততটুকুই ঠিক আছে উপরন্তু সেসবের সাথে সংশ্লিষ্ট এমবীলিক্যাল কর্ডগুলো সেভাবেই ইনট্রাফেস তৈরী করছে শরীরের ভিতর যেখানে অপর অশংটির পুরোটা মৃত সেটা কি কারনে সেটা আমার কাছে অস্পষ্ট। হতে পারে সেটার বেŕেন ডেড অথবা বডি ঠিক অথাব বডি ডেড ব্রেন এক্টিভ। মূল কথা হলো ঐ সাইডের ঠিক ততটার মধ্যে সেই ইন্টারফেস আর কাজ করছে সম্বিলিত ভাবে। আর যেহেতু দুটা মস্তিষ্ক এক সাথে জোড়া লাগানো সেটা বলতে এমন নয় যে পুরাটাই একটা মস্তিষ্ক...এটা এমন যে তারা কিছউ রিসোর্স শেয়ার করছে যার মাধ্যমে কিছু সিগন্যাল কিছু দূর গিয়ে হারিয়ে যাচ্ছে।
হয়তো এই ফিলডের লোকজন আরো ভালো বোঝাতে পারবে! কিন্তু আপনি এর মধ্যে কি এমন খুজে পেলেন যার ঐ বিশেষ একটার উপর বিশ্বাস স্হাপন করলেন সেটা আসলেই এখন হাস্যকর লাগছে!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫৫
দাসত্ব বলেছেন: এটা একটা ছোট এক্সাম্পল আগেই বলেছি।
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অপর অশংটির পুরোটা মৃত সেটা কি কারনে সেটা আমার কাছে অস্পষ্ট। হতে পারে সেটার বেŕেন ডেড অথবা বডি ঠিক অথাব বডি ডেড ব্রেন এক্টিভ। মূল কথা হলো ঐ সাইডের ঠিক ততটার মধ্যে সেই ইন্টারফেস আর কাজ করছে সম্বিলিত ভাবে।
আপনার ল্যাব কি ব্রেন , বডি সব কিছু কে (বায়োলজিকালী)একটিভ করে (যেটা করা যায় ইলেক্ট্রো মেডিক্যাল ইনস্ট্রুমেন্ট , আদার মিসারস দিয়ে ) " জীবিত" করতে পারবে ?
হয়তো এই ফিলডের লোকজন আরো ভালো বোঝাতে পারবে!....
আপনার বোধহয় এখানেই অপেক্ষা করা উচিত।
৯৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার সম্পর্কে আমার বাজে ধারনা হচ্ছে।
এটা অফটপিক !
উল্লেখ্য আমি একটা বাজে ধরনের সাইকো, সো ওটা বা ভাবলেও চলবে আপনার!
৯৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৮
পারভেজ আলম বলেছেন: নিশ্চিত হয়েই বলেছি, আর ভুলও করি নাই। যাস্ট মিসকমিউনিকেশন হয়েছে। আর আপনি যে এক্সট্রাকশন করে এর মধ্যে রুহএর অস্তিত্ব নিয়ে আসতে চাইছেন সেটাও আমি বুঝেছি। এই কারণেই উপরে ভাববাদীদের বক্তব্য নিয়ে সামান্য আলোচনা করেছি।
দেখেন, আমি ভাববাদী না হলেও, ভাববাদ বিষয়ে আমার জানাশোনাটা খারাপ না। আপনি হয়তো হতাশ হবেন, কিন্তু ইন্টিলেজন্সকে এক্সট্রাকট করে রুহ খোজার ব্যাপারটাকে পরাজিত করেই আসলে আধুনিক বস্তুবাদের জয়যাত্রা শুরু। আপনি যেই এঙ্গেলে আলোচনা করতে চাচ্ছেন সেই এঙ্গেলে এককালে অনেক আলোচনা হয়েছে। এই যে আপনি বললেন-
প্রান , মেমোরী , স্নায়ূ (বায়োলজী , কেমিস্ট্রী থেকে যেটার ব্যাখ্যা পাওয়া যায় ) এগুলোকে ফিল্টার বা এক্সট্রাক্ট করে নেয়ার পর একটা বিষয় থাকে , সেই বিষয়টাই আমি , যে এি মন্তব্যটা লিখছে এখন , এই ব্লগটা লিখছে।
ঠিক এই বিষয়েই প্রায় একি রকম রেনেসার সমকালিন একজন বিখ্যাত দার্শনিকের একটা বিখ্যাত উক্তি আছে। তিনি হলেন রেনে দেকার্ত, যাকে বলা হয় আধুনিক দর্শনের জনক। দেকার্তের বিখ্যাত উক্তিটা হচ্ছে "কগিটো আর্গো সাম", এটা ল্যাটিন ভাষা, অর্থ হলো "আমি চিন্তা করি, সুতরাং আমি আছি"। এই "আমি" বা "ইগো" হচ্ছে আপনার "রুহ"। কিন্তু সমস্যা হলো পরবর্তি তিন চারশ বছরে এই উক্তির অনেক সমস্যা বেরিয়েছে। এই আমি বা ইগো বা রুহ বা "চেতনা" যদি জড় থেকে উৎপন্ন না হয় তাহলে তা জড়ের আগে থেকেই বিরাজমান থাকার কথা, সেই হিসাবে বরং জড়েরই এই চেতনা থেকে উৎপন্ন হওয়ার কথা, আর সেই হিসাবে শুধুমাত্র চিন্তা করেই আমরা এই জড় জগৎ সম্বন্ধে জানতে পারি, যেহেতু যেই আমি চিন্তা করি সেই আমি জড়েরও পূর্ববর্তি। দেকার্ত এবং তার অনুসারী বুদ্ধিবাদী দার্শনিকরাও তাই ভাবতেন। তাদের মতে অভিজ্ঞতা বা ইন্দ্রিয় থেকে সঠিক জ্ঞান লাভ করা যায় না, কারণ ইন্দ্রিয় হলো আমাদের জড়িয় অংশ, তাই তা ভুল তথ্য দেয় আর চিন্তা বা বুদ্ধি হলো আমাদের অজড়িয় অবিনশ্বর অংশ এবং তা সঠিক তথ্য দিতে পারে। চিন্তার মাধ্যমে জ্ঞান অন্বষা করতে তারা আকারি যুক্তিবিদ্যা এবং গনিতের আশ্রয় নিত। কিন্তু এই বুদ্ধিবাদ কে কাউন্টার করেই অভিজ্ঞতাবাদের বিকাশ। অভিজ্ঞতাবাদের বক্তব্য হলো, চেতনা যদি জড়ের পূর্ববর্তিই হতো তাহলে জগৎ সম্বন্ধে পুর্নাঙ্গ ধারণা চেতনার এমনিতেই থাকার কথা। কিন্তু চেতনার তা নেই। যেই যুক্তিবিদ্যার প্রয়োগ চেতনা করে তাও জড়িয় জগৎ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন সূত্র মেনেই করে। এর বাইরে চিন্তার যে অংশ কাজ করে তা পুরোপুরি অধিবিদ্যক এবং অনেকাংশেই অনুমানাশ্রিত এবং নিশ্চিত ভাবে প্রমানও করা যায় না। অন্যদিকে বাস্তব জ্ঞান এবং পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমেই যেকোন বিষয়ে সঠিক জ্ঞান লাভ করা যায়। পরবর্তি যুগে বিজ্ঞানের বিকাষের সাথে সাথে অভিজ্ঞতাবাদই জয় লাভ করেছে। তবে আধুনিক দর্শন ও বিজ্ঞানে বুদ্ধিবাদ এবং অভিজ্ঞতাবাদ এই দুইটারই প্রয়োগ করা হয়। বুদ্ধিবাদের এনালিটিকাল পদ্ধতি অর্থাৎ ইনডাকশন এবং ডিডাকশনের যৌক্তিক প্রয়োগ এবং গনিত আর অভিজ্ঞতাবাদের পরীক্ষা নিরীক্ষা, এই নিয়েই আধুনিক বিজ্ঞান। আধুনিক জীব বিজ্ঞান "চেতনা"কে এক্সট্রাক্ট করে যা পেয়েছে তা হলো জড়, কোন রুহ না। এ মতে "রুহ" বা "ইগো" বলে যদি আমরা কিছুকে সংজ্ঞায়িত করি তাহলে তা জড় থেকেই উৎপন্ন হয়েছে, জড়ের কমপ্লেক্স বিক্রিয়ার ফলে। বিতর্ক যা আছে তা হলো এই "চেতনা"র একক নিয়ে যেটা আমি উপরে উল্লেখ করেছি। আপনার কাছে ফোকাসড মনে হচ্ছেনা কারণ আপনার আগে থেকেই "রুহ" সম্বন্ধে নিজস্ব একটা বিশ্বাস আছে। আধুনিক বৈজ্ঞানিক ধারণায় "রুহ" নিয়ে কোন আলোচনা নাই। আর আপনারা প্রায়ই একটা জিনিস ভুল করেন যে এইসব বুঝি নাস্তিকদের ধারণা। এগুলো নাস্তিকদের ধারণা এমন না, এগুলো হচ্ছে বর্তমান সময়ে বা বর্তমান বিজ্ঞানের যতটুকু বিকাশ তার সর্বোচ্চ পর্যায়ের মানবিক জ্ঞান। এর বাইরে কি কিছু নাই? এর বাইরে সত্য সত্য "রুহ"এর অস্তিত্ব কি থাকতে পারে না? থাকতে পারে। তবে মানুষ বর্তমান পরীক্ষা নিরীক্ষার যুগে তার অস্তিত্ব সম্বন্ধে কোন ধারণা পাচ্ছে না। ইন্টিলেজেন্সকে এক্সট্রাকট করে জড় খুজে পাওয়া পর্যন্তই আপাতত মানুষের লিমিট। এর বাইরে যা কিছু ধারণা করা হয় তার যৌক্তি বেইসমেন্ট অনেক দুর্বল বলেই জীব বিজ্ঞানের বইয়ে তা স্থান পায় না। এটা নাস্তিকদের দোষ না। নাস্তিকরা "রুহ" এর অস্তিত্ব স্বিকার করলেই কি আর না করলেই কি? জীব বিজ্ঞানীরা যদি ইন্টিলিজেন্স বা প্রাণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে "রুহ" খুজে না পান তাহলে তারা সেটা তাদের একাডেমিক সিলেবাসে রাখবেন না এটাই স্বাভাবিক। আর যেহেতু জীব বিজ্ঞানীরাই মানব শরীর এবং প্রাণ নিয়ে সবচেয়ে বেশি গবেষনা করেন এবং জ্ঞান রাখেন তাই বিজ্ঞানমনস্ক ব্যাক্তিরা (যারা অনেকেই নাস্তিক) জীব বিজ্ঞানীদের প্রদত্ত্ব ব্যাখ্যা পর্যন্তই নিজেদের স্বিদ্ধান্ত সিমীত রাখে।
আপনাকে সামান্য সতর্ক করে দেই। "চেতনা" "অজড়" এসব বিষয়ে যে জানতে চাইছেন, এসব কিন্তু শতভাগ দর্শনের বিষয়। আর দর্শনের সাথে কিন্তু কিন্তু প্রচলিত ধর্মগুলোর ধর্মতত্ত্বে অনেক ফারাক আছে। দার্শনিকদের "পরম সত্ত্বার" সাথে কিন্তু ইসলামের "আল্লাহর" অনেক পার্থক্য আছে। আমার "মুসলমানদের দর্শন ও বিজ্ঞান তথা মুক্তবুদ্ধি চর্চা" সিরিজটা পড়ে দেখতে পারেন। মুসলিম আস্তিক দার্শনিকরা যারা মধ্যযুগে "অজড়", "আদিবুদ্ধী", "চেতনা", "রুহ" এইসব নিয়ে এবং জড়ের মধ্যে কিভাবে চেতনা বা রুহ যুক্ত হয়ে প্রাণের উৎপত্তি হয়েছে এইসব নিয়ে ব্যাখ্যা করেছেন তাদের ইশ্বর আর সুন্নি ইসলামের ইশ্বরের মধ্যে কিন্তু বিস্তর ফারাক। এই যে ধরেণ আপনি কোরআনে বেহেশতের আলোচনা যতটা শাব্দিক অর্থে নিয়েছেন ইবনে সিনা, আল ফারাবীর মতো দার্শনিকরা সেখানে নিয়েছেন রুপক অর্থে। সিনা, ফারাবিরাতো মৃত্যুর পরে দৈহিক পুনরুত্থানএর থিওরীই গ্রহণ করেন নাই। বস্তুবাদ তো অনেক পরের কথা, "ইগো" বা "চেতনা"এর ভাববাদী দর্শনের চর্চাও যদি করেন, আপনাকে প্রচলিত ইসলাম থেকে অনেক দূরে সরে আসতে হবে।
আপনাদের একটা ভুল ধারণা হলো নাস্তিকরা বুঝি কম জেনে বা না বুঝে নাস্তিক হয়েছে। বিষয়টা তা না। একজন মানুষ নাস্তিক হওয়ার আগে অনেক চেষ্টা করে আস্তিক থাকার। না পারলে তবেই নাস্তিক হয়। অনেক সময় নাস্তিকদের অনেক কথা আপনারা মিস কমিউনিকেশনের কারণে বুঝতে পারেন না, এটাও পড়াশোনার পার্থক্যের কারণেই হয়। আমি যতটা ধৈর্য্য নিয়ে আলোচনা করি সব নাস্তিক তা করবে না, এই আশা করাও ঠিক না। তবে হুজুগে নাস্তিক যে নাই তা না। পৃথিবীতে বেশিরভাগ আস্তিকইতো হুজুগে আস্তিক, দুই চারজন হুজুগে নাস্তিকও তাই আছে। তাই আপনাকে পরামর্শ দেবো নাস্তিকদের ভুল ধরার বদলে বরং নিজের ধর্ম, বিশ্বাস, চিন্তার ফাক ফোকর গুলো খুজুন। যদি পান, আপনি সেটা রিপেয়ার করার চেষ্টা করবেন, এতে আপনার আস্তিক্য ইমান আরো জোরদার হবে অথবা নাস্তিক হবেন। আর যদি না পান, তাইলে তো কথাই নাই।
দর্শন অনুযায়ী এবং থিওরেটিকালী আমি নাস্তিক না। তবে "ধর্মীয় বিশ্বাস" নিয়ে আলোচনা করলে আমি নাস্তিক। "অজড়" এবং "অবিনশ্বর" সত্ত্বার ধারণাকে জড়িয়ে প্যারামিটার দিয়ে আলোচনা করা যায় না। তাই ঐরকম "অজড়" এবং "অবিনশ্বর" "পরমসত্ত্বা" বলে যদি কিছু থাকে তবে জড়িয় দুনিয়ার যুক্তি দিয়ে আমি তার অস্তিত্ব অপ্রমান করতে পারবো না। তাই থিওরেটিকালী আমি নাস্তিক না। কিন্তু যদি কোন বিশেষ ধর্মের কথা বলেন, এই যেমন ধরেন " সুন্নি ইসলাম", সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আমি নাস্তিকের অবস্থান নেবো। কারণ প্রচলিত সুন্নি ইসলামএর যে আল্লাহ সেই আল্লাহকে বিভিন্ন জড়িয়ে এবং মানবিক গুন, বৈশিষ্ট এবং প্যারামিটার দিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সেই আল্লাহর রাগ, খুশি, গর্ব এই জাতীয় অনেক মানবিক গুন আছে, "কুরসি"র উপর আসিন হিসাবে জড়িয় আকাড় আছে। এই সমস্যা দূর করতে দার্শনিক এবং সুফীরা কোরআনের এইসব গুনবাচক এবং বৈশিষ্টবাচক আলোচনা কে রুপক হিসাবে নিয়েছেন। কিন্তু এগুলোকে রুপক হিসাবে নিলে ইবাদত, বেহেশত, দোজখ, আল্লাহর জ্ঞান এই বিষয়ক প্রচলিত সুন্নি ইসলামের কনসেপ্ট গুলোর বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়। আশা করি বুঝতে পারছেন ধর্মীয় বিশ্বাস বহাল রেখে দার্শনিক প্রশ্ন করার সমস্যাগুলো কোথায়।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১২
দাসত্ব বলেছেন: আপাতত বলছি খুবই চমৎকার একটা কমেন্ট।
তবে বিশাল যেহেতু সেহেতু একটু সময় নিয়েই রিপ্লাই দেবো।
আবার বেহেশত পোস্টটার রিপ্লাই ও দেয়া হয় নাই।
শুধু বলে যাচ্ছি :
১.
সিনা - ফারাবীদের ব্যাপারে আপনার সাথে আমার জানায় পার্থক্য আছে
২.
যে জায়গাটাতে আপনি আমাকে সতর্ক করলেন সেখানে জালালুদ্দীন রূমী ব্রিজ তৈরী করেছেন।
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৩১
দাসত্ব বলেছেন: আপনার কমেন্ট থেকে কিছু পার্টস অ্যান্ড পার্টিকল হাইলাইট করি :
১.....আপনি হয়তো হতাশ হবেন, কিন্তু ইন্টিলেজন্সকে এক্সট্রাকট করে রুহ খোজার ব্যাপারটাকে পরাজিত করেই আসলে আধুনিক বস্তুবাদের জয়যাত্রা শুরু।
২.... কারণ ইন্দ্রিয় হলো আমাদের জড়িয় অংশ, তাই তা ভুল তথ্য দেয় আর চিন্তা বা বুদ্ধি হলো আমাদের অজড়িয় অবিনশ্বর অংশ এবং তা সঠিক তথ্য দিতে পারে।
৩....আধুনিক জীব বিজ্ঞান "চেতনা"কে এক্সট্রাক্ট করে যা পেয়েছে তা হলো জড়, কোন রুহ না।
৪....বিতর্ক যা আছে তা হলো এই "চেতনা"র একক নিয়ে যেটা আমি উপরে উল্লেখ করেছি।
৫....এগুলো নাস্তিকদের ধারণা এমন না, এগুলো হচ্ছে বর্তমান সময়ে বা বর্তমান বিজ্ঞানের যতটুকু বিকাশ তার সর্বোচ্চ পর্যায়ের মানবিক জ্ঞান। এর বাইরে কি কিছু নাই? এর বাইরে সত্য সত্য "রুহ"এর অস্তিত্ব কি থাকতে পারে না? থাকতে পারে। তবে মানুষ বর্তমান পরীক্ষা নিরীক্ষার যুগে তার অস্তিত্ব সম্বন্ধে কোন ধারণা পাচ্ছে না। ইন্টিলেজেন্সকে এক্সট্রাকট করে জড় খুজে পাওয়া পর্যন্তই আপাতত মানুষের লিমিট। এর বাইরে যা কিছু ধারণা করা হয় তার যৌক্তি বেইসমেন্ট অনেক দুর্বল বলেই জীব বিজ্ঞানের বইয়ে তা স্থান পায় না। এটা নাস্তিকদের দোষ না। নাস্তিকরা "রুহ" এর অস্তিত্ব স্বিকার করলেই কি আর না করলেই কি? জীব বিজ্ঞানীরা যদি ইন্টিলিজেন্স বা প্রাণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে "রুহ" খুজে না পান তাহলে তারা সেটা তাদের একাডেমিক সিলেবাসে রাখবেন না এটাই স্বাভাবিক। আর যেহেতু জীব বিজ্ঞানীরাই মানব শরীর এবং প্রাণ নিয়ে সবচেয়ে বেশি গবেষনা করেন এবং জ্ঞান রাখেন তাই বিজ্ঞানমনস্ক ব্যাক্তিরা (যারা অনেকেই নাস্তিক) জীব বিজ্ঞানীদের প্রদত্ত্ব ব্যাখ্যা পর্যন্তই নিজেদের স্বিদ্ধান্ত সিমীত রাখে।
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৫৪
দাসত্ব বলেছেন: ১... সেটা জানি। রেসে এগিয়ে গেছে আধুনিক বস্তুবাদ। অনুসন্ধানে , উদঘাটনে। কিন্তু এই প্রশ্নে হ্যাং হয়ে আছে আধুনিক বস্তুবাদও। হ্যাং হয়ে গেলে যেমন আমরা পিসিতে উইন্ডো ক্লোজ করতে চাই এখানেই শেষ বলে , রিস্টার্ট দেই.... এই প্রশ্নে আধুনিক বস্তুবাদ ও তাই করে।
২....এই কথাটা রূমীও বলসেন। সেজন্যই বলসিলাম ব্রিজের কথা। ইউরোপে ঠিক এই ফিলোসোফিটার কারনে ইয়াং পোলাপানের কাসে রূমী সেলেব্রেটি হয়ে গিয়েছিলো প্রায় , ফ্রান্সে এটা ঘটসিলো।
৩... সত্য ... খুজে পায়নি , মহাকর্ষের ইফেক্ট পাওয়া গেছে , খুজে পাওয়া যায়নি।
৪.....হুম বস্তুবাদের অবস্থা পরীক্ষার হলের টিপস এর মত। কোন প্রশ্নে হ্যাং হলে পরের প্রশ্নে যাও। সময় নষ্ট করার মানে নেই। পরে হাতে সময় থাকলে ওটার পার্শিয়াল উত্তর দাও... নাম্বার যতটুকু পাওয়া যায় যাবে।
৫..... বস্তুবাদীরা সীমাবদ্ধতার ভেতরে সিদ্ধান্ত নেয়। সব যুগের বস্তুবাদীরাই এমন।
সুতরাং সিদ্ধান্তটাকে আপেক্ষিক ধরে নেয়া উচিত (ফর দ্য টাইম বিইং)
তাদের গোয়ার্তুমীটা এমন ... সিদ্ধান্তটা কনস্ট্যান্ট।
নাস্তিকদের সমন্ধে আমি ফ্লিমসী ধারনা করিনা।
আপনি বললেন অধিকাংশই হুজুগে আস্তিক , ঠিক একই ভাবেঅধিকাংশই হুজুগে নাস্তিক।
সত্যিকারের আস্তিক মানে শক্তিশালী দার্শনিক। (অসংখ্য)
সত্যিকারের নাস্তিক মানেও শক্তিশালী দার্শনিক। (বার্ট্রান্ড রাসেল , ডারউইন , আমাদের দেশের আহমদ শরীফ... আপনি আরো যোগ করতে পারেন)
মুখ ভেংচানো আর "ঘাড়ে বেড়ী পরিয়ে যারা নাস্তীক কে আস্তিক বানাতে চায় " অথবা "ঘাড়ে বেড়ী পরিয়ে যারা আস্তিক কে বানাতে নাস্তীক চায় " ২ পক্ষই আমার কাছে পরিত্যাজ্য।
আস্তিক সৃষ্টিকর্তা বিশ্বাসে জীবনে তৃপ্তি পায়।
নাস্তিকরা উল্টোটাতে তৃপ্তি পায় (ঘাড়ের উপর কমান্ড হীন জীবন)
দর্শন থেকে খুব কমই আস্তিক হয় , নাস্তিক হয়।
জীবনের তৃপ্তি থেকেই যে যারটা হয়।
ধন্যবাদ।
১২২ নাম্বার কমেন্ট একটা অ্যাটেনশন নোটিফাই করেছি।
এটা নিয়ে আলোচনা এগোতে পারে।
এটা হারজিতের বিষয় নয়।
সীমাবদ্ধতার ভেতরেই আতিপাতি করে খোজা হচ্ছে।
এই প্রশ্নের উত্তরে সীমাবদ্ধতা আমি শুরু থেকেই জানি।
কুরআনে বলা হয়েছে :
"তারা রূহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে , তাদের কে বলো এই বিষয়ে তাদেরকে অতি অল্পই জ্ঞান দেয়া হয়েছে"....
এটা মাথায় নিয়ে , শেষ পর্যন্ত যেতে পারবোনা জেনেই প্রশ্নটা থ্রো করেছি।
এবং এটাও জানি সত্যিকার দার্শনিক এটার কোন সল্যুশন টানতে পারবেনা "আপাত সিদ্ধান্ত" ছাড়া।
আপনি ছাড়া বাকী সব "হুজুগে নাস্তিক কেউ ৫ মিনিটে , কেউ ২ মিনিটে , কেউ ১০ মিনিটে " সল্যুশন বের করে ফেলেছে।
ধন্যবাদ
৯৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার মতো আস্তিকদের বেসিক লেভেলে পড়াশোনা খুবই নিম্ন লেভেলের। তর্ক করে মজা পেলাম না!
আল্লাহ আপনার স হায় হোন!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫৯
দাসত্ব বলেছেন: তর্ক করে মজা পেলাম না!
শুরু থেকেই মনে হচ্ছিলো আপনি তর্ক করছেন ... বিশেষ করে যখন হুটহাট দ্রুত সিদ্ধান্ত দিয়ে দিচ্ছেন।
আমি আসলেই তর্ক করছিনা কারো সাথে।
ধন্যবাদ
৯৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:০০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার ল্যাব কি ব্রেন , বডি সব কিছু কে (বায়োলজিকালী)একটিভ করে (যেটা করা যায় ইলেক্ট্রো মেডিক্যাল ইনস্ট্রুমেন্ট , আদার মিসারস দিয়ে ) " জীবিত" করতে পারবে ?
ধরে নিলাম এক সময় এটা সম্ভব, তখন আপনার বক্তব্য কি হবে? কারন ইদানিংকার এক্সপেরিমেন্ট হিউম্যান ব্রেন টু রিয়েল ওয়ার্লড ইন্টারফেস স্টাডিজ এবং এমআইটির হিউম্যান ব্রেন সার্কিট প্রজেক্ট সাথে ঐ যে মহামতী আস্তিক ক্রেগ ভেন্টারের জেভিআইসি র অগ্রগতী কিন্তু সে দিকেই এগুচ্ছে ।
আপনার সাথে আমার তর্ক ছিলো ঐ কিছু "একটা জিনিস" যেটার উপর আপনি এখনো তেমন আলোকপাত করতে পারেননি, কিন্তু আমি আমার এক্সপেরিমেন্ট বা তুরুপের তাস সব ওপেন করেই আমার বক্তব্যগুলোকে তুলে ধরেছি। এখন আপনি বলুন আপনার জানা লেভেলটার সোর্স কি বা কোন লেভেলে এটা পরীক্ষিত?
আপনাকে আর প্রশ্ন করার কৌতুহল বা ইচ্ছা হারিয়ে ফেলছি, আপনার দুর্বল যুক্তি আর আন্দাজে বলাটা খুবই হাস্যকর আর যুক্তিহীন মনে হচ্ছে, দয়া করে ভালো কিছু প্রিসাইস উদাহরন দেন যাতে করে ঐ "একটা কিছু"র ব্যাপারটা আমি বিশ্বাস করতে পারি!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৭
দাসত্ব বলেছেন: হিউম্যান ব্রেন কমপ্যাটিবল মেমোরী কার্ড যদি বাজারে আসে ভবিষ্যতে পিসির মেমোরী কার্ডের মত তাহলে আমি মোটেও অবাক হবোনা।
আমার সম্পর্কে ধারনা করতে চাইলে এই হিন্টস টুকু দিতে পারি।
আপনি যেহেতু কৌতুহল দেখালেন সেহেতু বিষয়টা অবশ্যই আলোচানয় আসবে।
আপনি কৌতুহল না দেখালেও আসবে .... কারন এটা প্লট পোস্ট।
আপনি কেমন জানি অতি অস্থির।
আজকেই জিতে যাবো , আজকেই আনন্দ করবো ধরনের।
১০০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তর্ক করে মজা পেলাম না!
শুরু থেকেই মনে হচ্ছিলো আপনি তর্ক করছেন ... বিশেষ করে যখন হুটহাট দ্রুত সিদ্ধান্ত দিয়ে দিচ্ছেন।
আমি আসলেই তর্ক করছিনা কারো সাথে।
ধন্যবা
আপনে একটা পোস্ট দিয়েছেন যেটা হরেক রকমের ভ্রান্ত ধারনার উপর জমে থাকা কিছু ক্ষোভ থেকে মনে কিছু প্রশ্ন আসলো আর তার সাথে যখন দেখলাম উপরে লেকাহ যন্ত্রকৌশলী তখন মনে হলো আপনার মধ্যে থাকা জ্ঞান কিছুটা হলেও ম্যাচিউরড লেভেলের! কিন্তু এসবই আমার ভ্রম, আপনি এখনো সেই "একটা বিষয়ে"র বিশেষভাবে আলোকপাত করে কিছু বলতে পারলেন না দেখেই খারাপ লাগছে এদেশে কিছু লোক কিভাবে পড়ালেখা করে পাশ করে নিজের সাথে এসব টাইটেল দেয়! দুঃখজনক!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:২০
দাসত্ব বলেছেন: আচ্ছা , ধন্যবাদ।
১০১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:২৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হিউম্যান ব্রেন কমপ্যাটিবল মেমোরী কার্ড যদি বাজারে আসে ভবিষ্যতে পিসির মেমোরী কার্ডের মত তাহলে আমি মোটেও অবাক হবোনা।
আমার সম্পর্কে ধারনা করতে চাইলে এই হিন্টস টুকু দিতে পারি।
আপনি যেহেতু কৌতুহল দেখালেন সেহেতু বিষয়টা অবশ্যই আলোচানয় আসবে।
আপনি কৌতুহল না দেখালেও আসবে .... কারন এটা প্লট পোস্ট।
আপনি কেমন জানি অতি অস্থির।
আজকেই জিতে যাবো , আজকেই আনন্দ করবো ধরনের
একটু ভুলল বলেছেন। হিউম্যান ব্রেন কম্প্যাটিবল মেমোরী বাজারে আসার কোনো প্রয়োজন নেই। ন্যানোটেকনোলজি দিয়ে যেটা করা সম্ভব সেটা হলো মানুষের ব্রেনের অব্যবহ্রত অংশকে কিছু নির্দিস্ট মাত্রার ইলেক্ট্রিক সিগন্যাল পাঠিয়ে তার কাজের ক্ষমতা কিভাবে পুনরুজ্জীবিত করা যায় সেটা। এটা নিয়ে একটা জার্নাল অলেরেডী ছাপানো হয়েছে তবে খুব প্রমিটিভ পর্যায়ে সেটা হলো কালার রিকগনিশনে ঐ পার্টের মধ্যে কি প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় সেটা সায়েন্স জার্নালে দু-তিন বছর আগে ছাপানো হয়েছিলো।
আমি আসলেই অস্হির। আমার হাতে সময় নেই, আসলে এই ধারনা আমার খুব ছোটকাল থেকেই এজন্য যে আমাদের জীবনটা ছোট আর যখন থেকেই জ্ঞান হয়েছে তখন থেকে কোরান শরীফ পড়াতে একটা ধারনা হয়েছে আমি নেক্ষট সেকেন্ডে বাচবো কি না তারও কোনো গ্যারান্টি নাই। কিন্তু আল্লাহ আমাকে এই দুনিয়ায় পাঠাইছে নিশ্চয়ই তার মহা পরিকল্পনার কিছু অংশ হিসাবে। সেটা হতে পারে তার ইবাদত বন্দেগী অথবা তার সৃস্টির রহস্য খোজার পথে মানব জাতিকে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আমি চাই না কখনোই জিততে, কারন একবার জিতা শুরু করলে তার উপর বাড়তি প্রত্যাশার চাপ থাকে। আমি চাই জানতে, মানুষ কি জানে, আমিকি জানি, তার সাথে একটা কোরিলেশন করে কনভলুশন করে নতুন কিছু গ্রহন করা অথবা ভ্রান্ত ধারনাকে কাট ছাট করা। এটাই আমার মূল উদ্দেশ্য আর আপনাকে আগেই বলেছি মানুষ হিসাবে আমি কতটা খারাপ সেসম্পর্কে আপনার কোনো ধারনাই নাই!
আল্লাহ আপনার স হায় হোন!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৩৭
দাসত্ব বলেছেন: আল্লাহ আমার আপনার সবারই সহায় হোক
১০২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৩১
কানা বাবা বলেছেন:
হাইপোথাইরয়েডের ঐন্যতমো কারণ আয়োডিন ডেফিসিয়েন্সি-- এইডা জানেন্তো?
আগে বচ্ছোর পাঁচেক চাইর্ব্যালা মুল্লা সল্ট খান; লগে কম্প্ল্যান খান-- টলার, স্ট্রঙ্গার, শার্পার হন; তার্পর কপচায়েন, ভাইডি...
খালিপ্যাটে কোঁতাকুঁতি কৈরা কোষ্ঠগরিমা জাহির না কোর্লে চলেনা, ভ্রাতঃ?
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৩৪
দাসত্ব বলেছেন: শ্রেষ্ঠ মন্তব্য এই পোস্টের !
১০৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৪১
দাসত্ব বলেছেন: এখন অফলাইনে চলে যাচ্ছি।
ফিরে এসে কথা হবে ,
কেউ মতামত রেখে গেলে অগ্রীম ধন্যবাদ
১০৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৪২
কানা বাবা বলেছেন:
কন্কি ভাইজান! শ্রেষ্ঠ মন্তব্য!!
উল্টা বুজলি রামু হে...
১০৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৪৮
টানজিমা বলেছেন: মজা পাইনাই.......
লেখক পোষ্ট দিয়া এখন বিপদে আছেন???....
কি করবেন চিন্তা করতাছেন???.........
সোজা ড্রাফ মাইরা দেন...........
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:০৫
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ , আপদ কিসু দেখা যাচ্ছে আশেপাশে , মত প্রকাশের স্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে এই আপদগুলো হাজির হয়েছে।
তবে বাকি আলোচনা আমার বেশ ভালো লাগছে।
এটাতো বক্সিং ম্যাচ না । ১ মিলিয়ন ডলার পুরস্কারও নাই।
১০৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৫৮
শয়তান বলেছেন: ১০৩ নম্বর কমেন্ট পৈড়া হা হা পা দি
১০৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:০১
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: কানাবাবার কমেন্টটা পুরা লাফিং বম্ব!!!!!! এইডা আমি জব্বার কাগু স্টাইলে কপিরাইট করলাম! টেম্পলেট ইস্টাইলে ইউজ করুম।
১০৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:২৩
শয়তান বলেছেন: আম্মো টেম্পলেট বানাইলাম @ লাঠিয়াল
১০৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:১৬
মাহবুব রশিদ বলেছেন: আসলে আপনার প্রস্তাবনাই যথেষ্ট কনফিউজিং।আপনি পরিকল্পনা করে বাচনিক আপেক্ষক পরিবর্তন করে স্বাভাবিক চিন্তা কে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে চাইছেন।
'প্রকৃতি সৃষ্টি করেছে' এ কথাটির সাথে একমত নই।
এতে করে প্রকৃতি এনটিটি টিকে মনে হয় সজীব ব্যাক্তিত্বসম্পন্ন কিছু অনেকটা আপনার আল্লার মত।
প্রকৃতি সৃষ্টি করে না, বরং প্রকৃতি একটি ব্যবস্থার নাম যেটি স্বতঃশ্চল। যেটি কিছু নিয়ম দিয়ে আবদ্ধ। একটি ব্যবস্থার বুদ্ধিমত্তা থাকার কথা নয়। থাকলে প্রকৃতি আরো সুন্দর হত। এর করাল গ্রাস থেকে অনেকে বেঁচে থাকত।এটি একটি অন্ধ কানা বোবা বুদ্ধিহীন সিস্টেম মাত্র। যার ভারসাম্য আছে ও পরিবর্তিত হয়।কোন খানে হরিণ বারলে বাঘও বারে হরিণের সংখ্যা প্রশমিত করতে, নইলে ঘাস সব ফুরিয়ে যাবে। তাতে হরিণ মারা পরবে, বাঘ ও মারা পরবে।ব্যবস্থাটি এমনি চাক্রিক পদ্ধতিতে সাম্যাবস্থা বিরাজমান রাখে।আদীম মানুষেরা এই পদ্ধিতির তাৎপর্য বুঝতো না,একে রহস্যময় মনে করত তাই ভাবতো কোন আর্টিফিশিয়াল-বা-সুপারফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স একে নিয়ন্ত্রণ করছে। আপনার প্রশ্নটি সে আদিম মানবদের মত হল।
১১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৪৪
মামদোভুত বলেছেন: অতীব আবালীয় একখানা প্রশ্ন!
অনেকটা ঘোড়ার কি একটা শিং নাকি দুইটা শিং টাইপ!
প্রকৃতির আবার ইন্টেলিজেন্স কি?
যেইখানে পুস্টুদাতা নিজেই প্রকৃতির অংশ সেইখানে উনি আবার আসছেন প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স খুঁজতে। হাউ ফানি!
পুস্টুদাতা মনয় প্রকৃতিরে কোন একক স্বত্তা ধইরা নিছেন অনেকটা উনাদের খোদার মতন, তাই প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্সের খুঁজ করতে আইছেন! গিয়ান দেখিয়া বলিহারি যাই!
পুস্টে যে মাইনাস তাও কি কইয়া দিতে হইব নাকি?
১১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২৪
পারভেজ আলম বলেছেন: ১. সিনা - ফারাবীদের ব্যাপারে আপনার সাথে আমার জানায় পার্থক্য আছে।
কোন যায়গাটায় পার্থক্য আছে? আমার মনে হয়, আপনি সিনা-ফারাবীদের জীবনী পড়েছেন, দর্শন পড়েন নাই। তা না হলে আমার বক্তব্যের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করতেন না।
২. যে জায়গাটাতে আপনি আমাকে সতর্ক করলেন সেখানে জালালুদ্দীন রূমী ব্রিজ তৈরী করেছেন।
কিভাবে? জালালউদ্দীন রূমী যেই জাতীয় কাজ করেছেন, সেই একি ধরণের কাজ আরো অনেকেই করেছেন। তিনি আর যাই করেছেন ব্রিজ তৈরি করতে পারেন নাই। ব্রিজ তৈরির দাবি বরং করেছেন গাজালি, ফখরউদ্দিন রাজি এরা। কিন্তু সেটা তারা করেছেন কিছু দার্শনিক প্রশ্নকে "ধর্ম বিরুদ্ধ" অভিধায় অভিহিত করে।
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:২৪
দাসত্ব বলেছেন: অফটপিক।
পরে কথা বলা যাবে। সিনা- ফারাবীদের বিষয়গুলো হিস্ট্রী রাইটারদের ভেতর দিয়ে জানা গেছে। ফজলের বইয়ে আকবর গ্রেট , অন্য পক্ষের বইয়ে আকবর ধুরন্ধর ।
ব্রিজের বিষয়টাও এত সহজ না। প্রচুর আলোচনা দরকার।
আপনার সিরিজটা পড়বো। স্পেসিফিক পয়েন্ট ধরে কথা বলা যাবে তখন।
আপাতত : অফটপিক , লীভ ইট
১২২ নাম্বারে কিছু আলোচনা করা যায়
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:০২
দাসত্ব বলেছেন: ৯৭ চেক করেন
১১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৪৩
কাকপাখি ২ বলেছেন: পারভেজ মামা, আমার মনে হয় আপনার সাথে আমার কিছু বিষয়ে কথা বলা প্রয়োজন।
আপনের একটা রিপ্লাই অনেক জটিল হইছে, খানিকটা অংশ আমি হাইলাইট করতেছি:
ইন্টিলেজেন্সকে এক্সট্রাকট করে জড় খুজে পাওয়া পর্যন্তই আপাতত মানুষের লিমিট। এর বাইরে যা কিছু ধারণা করা হয় তার যৌক্তি বেইসমেন্ট অনেক দুর্বল বলেই জীব বিজ্ঞানের বইয়ে তা স্থান পায় না। এটা নাস্তিকদের দোষ না। নাস্তিকরা "রুহ" এর অস্তিত্ব স্বিকার করলেই কি আর না করলেই কি? জীব বিজ্ঞানীরা যদি ইন্টিলিজেন্স বা প্রাণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে "রুহ" খুজে না পান তাহলে তারা সেটা তাদের একাডেমিক সিলেবাসে রাখবেন না এটাই স্বাভাবিক। আর যেহেতু জীব বিজ্ঞানীরাই মানব শরীর এবং প্রাণ নিয়ে সবচেয়ে বেশি গবেষনা করেন এবং জ্ঞান রাখেন তাই বিজ্ঞানমনস্ক ব্যাক্তিরা (যারা অনেকেই নাস্তিক) জীব বিজ্ঞানীদের প্রদত্ত্ব ব্যাখ্যা পর্যন্তই নিজেদের স্বিদ্ধান্ত সিমীত রাখে।
বস, এইখানে আপনি একটা টার্ম ইউজ করছেন "মানুষের লিমিট"
আপনার নিশ্চই মনে আছে আমি একটা পোষ্ট দিছিলাম যেইখানে "মানুষের জ্ঞানের লিমিট" নামের একটা ব্যাপার কেন থাকবে তা ইন্দ্রিয় এবং মগজের লিমিটের মাধ্যমে বুঝানোর চেষ্টা করা হইছিল ।
মানুষের লিমিট --- এই কথা বলতে আপনি বিস্তারিত ভাবে কি বুঝেন?
I have few more questions and explanation, if you are interested then we can discuss, but first I need to know your view point about this limit.
১১৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫১
কাকপাখি ২ বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের এবং বইরের বিষয় সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভংগিতে কোন পক্ষপাতিত্ব আছে কিনা এই বিষয়টার মিমাংসা হওয়া দরকার।
১১৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪০
কাকপাখি ২ বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের সীমারেখার বিষয়টা অনেকখানি পরিশ্কার হয়ে যাবে যদি আমরা "প্রান" কি, এই বিষয়ে মানুষের এখন পর্যন্ত জানা বিষয়গুলির ব্যাবচ্ছেদ করি।
বিজ্ঞানিরা এখন পর্যন্ত যা করেছেন তা হল প্রানের উপস্থিতির আলামতের বিস্তারিত ব্যাখ্যা। প্রান মানুষের জ্ঞানের সীমানার বাইরের জিনিস, কাজেই এর ব্যাখ্যা বস্তুবাদি পয়েন্ট অফ ভিউতে কখনই দেয়া সম্ভব না।
উইকিতে কি লিখছে দেখেন:
It is still a challenge for scientists and philosophers to define life in unequivocal terms. Defining life is difficult —in part— because life is a process, not a pure substance.
আমার ধারনা এইরকম আরো কিছু বিষয় আছে, যার মধ্যে মানুষের জ্ঞান ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু একটা লিমিট অতিক্রম করতে পারতেছে না।
==========================================
নাস্তিকরাই যে শুধু বস্তুবাদি তা কিন্ত না, আস্তিকদের মধ্যেও বিশাল একটা অংশ বস্তুবাদি। বস্তুবাদ কথাটার মূলে আছে অভিজ্ঞতাবাদ।
অভিজ্ঞতাবাদ কি জিনিস? আসেন অভিজ্ঞতাবাদের ব্যাবচ্ছেদ করি।
অভিজ্ঞতা থেকে অভিজ্ঞতাবাদ কথাটার উৎপত্তি। "অভিজ্ঞতা" হল মানুষের একধরনের অনুভুতি, এই অনুভুতির মূলে আছে মানুষের ইন্দ্রিয় এবং মগজের সমন্বিত প্রচেষটার ফলে অর্জিত কিছু তথ্য। যেই তথ্যকে মানুষ সাধারনত বিশ্বাস করে। (অন্যান্য প্রানীর ক্ষেত্রেও মূল ব্যাপারটা মনেহয় একই রকম)
মানুষের অভিজ্ঞতার ভিতরের বিষয় এবং বাইরের বিষয় সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভংগিতে কোন পক্ষপাতিত্ব আছে কিনা এই বিষয়টার মিমাংসা হওয়া দরকার।
আমরা তিনটা জিনিস "ক", "খ" এবং "গ" এর কথা চিন্তা করি।
ধরি,
"ক" মানুষের অভিজ্ঞতার ভিতরের জিনিস যা বস্তুবাদ দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়।
"খ" মানুষের অভিজ্ঞতার ভিতরের জিনিস যা বস্তুবাদ দিয়ে পুরোপুরি ব্যাখ্যা করা যায় না। (উদাহরনঃ "প্রান")
"গ" মানুষের অভিজ্ঞতার বাইরের জিনিস যা বস্তুবাদ দিয়ে ব্যাখ্যা করার প্রশ্নই উঠে না।
অভিজ্ঞতাবাদের কারনে মানুষ "ক" এবং "খ" কে বিশ্বাস করবে। কিন্তু যেহেতু "গ" ইন্দ্রিয় এবং যুক্তির সম্মিলিত প্রচেষ্টার দ্বারা মানুষ উপলদ্ধি করতে পারে না, অতএব মানুষ "গ" কে অবিশ্বাস করবে।
এখন, "ক" এবং "খ" মানুষের কাছে বাস্তব, কিন্তু "গ" অবাস্তব।
এই পুরো ব্যাপারটা মানুষের নিজের ইন্দ্রিয় এবং মগজের ক্ষমতার উপরে একধরনের পক্ষপাতিত্ব ছাড়া আর কিছুই নয়।
পারভেজ মামার কাছে আমার প্রশ্ন হল,
১। মানুষের জ্ঞানের বাইরে থাকলেই কি কোন কিছু অবাস্তব হয়ে যায় না কি?
২। মানুষের ইন্দ্রিয় এবং মগজের ক্ষমতা কি অসীম না সসীম?
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:০০
দাসত্ব বলেছেন: এই প্রশ্নগুলোর ক্ষেত্রে অধিকাংশ উত্তরই হবে এই রকম :
"আগে এটা মানুষ জানতোনা, ভাবতো অজেয় রহস্য, এখন জানে।
এখন এটাকে মানুষ অজেয় রহস্য ভাবতেসে , পরে উদঘাটন হবে।"
সীমাবদ্ধতার পরম লাইন তারা মানবেননা গ্যারান্টী।
১১৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫০
কাকপাখি ২ বলেছেন: পারভেজ মামার কাছে আমার ৩য় প্রশ্ন হল:
"মানুষের জ্ঞানের একটা পরম সীমারেখা আছে"---এই ব্যাপারে আমার সাথে পারভেজ মামা একমত কি না?
১১৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
দস্যু বনহুর বলেছেন: প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ? : না, নাই। তার দরকারও নাই। প্রকৃতি চলে নিয়ম ও কার্যকারণের সূত্র মেনে। আর প্রকৃতি বা প্রাকৃতিক নিয়মকে কেউ যদি 'সৃস্টিকর্তা', 'ইশ্বর', ইতাদি নানান নামে ডেকে বিমলানন্দ লাভ করে তাতেও সমস্যা দেখিনা। ইচ্ছা করলে প্রকৃতিকে 'চুদন', 'ভঙচুদ' নামেও ডাকা যায়, সমস্যা নাই। ঐযে একটা কথা আছে না, গোলাপকে যে নামেই ডাকা হোক.....
১০৩ নং কমেন্টের সাথে সহমত। প্লট পোস্টের যে অবস্থা দেখলাম 'বড়' পোস্টের দর্কার নাই। আপাতত অফে গিয়া মোল্লা লবণ + এরিস্টভিট -এম থেরাপী চালিয়ে যাওয়াই আপনার জন্য উত্তম হবে।
১১৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০
ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: ব্লগার দাসত্ব কোথায় গেলেন? কিছু আজেবাজে ফালতু নাস্তিকতো আপনার ভালমানুষী পেয়ে ল্যাদানো শুরু করেছে। কথার বাহারে এদের জ্ঞানের বাহার বোঝা যায়। কিসব মুখ ভেংচি , ওদের গুরু ডারউইনের তত্ত্ব সত্য প্রমান করে দিচ্ছে কমপক্ষে বানরের মত মুখ ভেংচানোতে। যা ব্যাটারা , তোরা তোদের নাস্তিকতার লিফলেট বানিয়ে সারাদুনিয়ায় মাইকিং কর , ৫ পয়সার চটি বেচেও তোদের পেট চলবেনা... কি আর করা , ব্লগে এসে ল্যাদানো , জারিজুরি দেখানো। তাবলীগের লোকরা সারাদিন মানুষকে দ্বীনের দাওয়াতদেয়। তোরাও ডারউইনের দাওয়াত দে মানুষকে। ভাবিস না নাস্তিক হয়ে জাতে উঠে গেছিস।চামচিকা চামচিকাই আছিস।সারাদিন ব্লগে ব্লগেই মুখ লুকিয়ে ঘ্যান ঘ্যান করবি।সব ছাগলের ৩ নাম্বার বাচ্চা , বানরের সাগরেদ (মুখ ভেংচানোতে প্রমান হয়)।কথাবার্তার কি ছিরি!
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৫৬
দাসত্ব বলেছেন: ব্রো , কুল ডাউন .... এটা ডারউইন তত্ত্বের পোস্ট ম্যাচিওরেশন রিঅ্যাকশন
১১৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:০১
কাকপাখি ২ বলেছেন: "ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস"-- কুল ডাউন ম্যান, লেট দা ব্যাটল অব লজিক ফিনিস।
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৫৭
দাসত্ব বলেছেন: সহমত
১১৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৫
এ.জে. মিন্টু বলেছেন: কাঁঠাল পাতার যদি ইন্টেলিজেন্স থাকে তাইলে প্রকৃতিরও ইন্টেলিজেন্স থাকবে - এইটা নিয়া ল্যাদা ছড়ানোর দরকার ছিলনা।
@ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস, চুলকানির সমস্যা থাকলে ১ নং দাউদমলম ব্যবহার করতে পার, দাম মাত্র পাঁচ টেকা।
১২০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫২
বিডি আইডল বলেছেন: জ্ঞাণীর হাটঁ বসছে....
আপসুস...বাংলাদেশ এরপরেও উন্নয়নশীল দেশই রইলো
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৫৬
দাসত্ব বলেছেন: আইলেন এতক্ষনে , হাট শেষ হয়া যাইতেসে , বাজার সদাই করবেন কখন ?
১২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৮
দাসত্ব বলেছেন: ATTN:
এদের প্রান আছে , ইন্টেলিজেন্স আছে ।
তাহলে মানুষের সাথে এদের পার্থক্য কি ?
১২২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:০৩
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: @১২২-
প্রকৃতি আর গাছপালা কি এক জিনিস ব্রাদার?
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:০৮
দাসত্ব বলেছেন: আপনার নাস্তিক ভাইদের কে জিজ্ঞেস করেন। দেখেন তারা আপনাকে কি উত্তর দেয়।
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:১০
দাসত্ব বলেছেন: আপনি , আপনার সমগোত্রীয় কিছু আপদ মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে যা ইচ্ছা বলসিলেন।
আপনার এই কমেন্টটা কিন্তু আমি টেম্পলেট হিসেবে ব্লগে সবার কাছে সাপ্লাই দিবো....
১২৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:১৯
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: আইহাই ব্যাফুক ডরাইলাম, টেমপ্লেট বানাইবেন? যাউকগা, পুরা পোস্টে প্রকৃতি নিয়া আলুচনার পর এর অতিক্ষুদ্র এক এলিমেন্ট নিয়া আপনার প্রশ্ন যখন হয় ক্লাস নাইনের বায়োলজির কুশ্চেন, "প্রাণীর সাথে উদ্ভিদের পার্থক্য কি?" তহন যদি পাব্লিকে ধৈর্য হারায়া কিছু বলে তাইলে তো আমি আর দোষ দিতারিনা বাই। এই লন নেচারের সংগা আর প্লান্টের সংগা। আর বাই দা ওয়ে, পুরা পোস্টে আমি আপনার বিরুদ্ধে একটা সিংগেল কটু কথাও কই নাই, স্রেফ কানাবাবার কমেন্টটা যে কত মজার তা বলেছি। আমারে তাও আপদ কইলেন? যাউকগা, মাইন্ডাইনাই
**************************************************
Nature, in the broadest sense, is equivalent to the natural world, physical world, or material world. "Nature" refers to the phenomena of the physical world, and also to life in general. It ranges in scale from the subatomic to the cosmic.
The word nature is derived from the Latin word natura, or "essential qualities, innate disposition", and in ancient times, literally meant "birth".[1] Natura was a Latin translation of the Greek word physis (φύσις), which originally related to the intrinsic characteristics that plants, animals, and other features of the world develop of their own accord.[2][3] The concept of nature as a whole, the physical universe, is one of several expansions of the original notion; it began with certain core applications of the word φύσις by pre-Socratic philosophers, and has steadily gained currency ever since. This usage was confirmed during the advent of modern scientific method in the last several centuries.[4][5
*************************************************
Plants are living organisms belonging to the kingdom Plantae. They include familiar organisms such as trees, herbs, bushes, grasses, vines, ferns, mosses, and green algae. The scientific study of plants, known as botany, has identified about 350,000 extant species of plants, defined as seed plants, bryophytes, ferns and fern allies. As of 2004, some 287,655 species had been identified, of which 258,650 are flowering and 18,000 bryophytes
**************************************************
১২৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৫:৪৭
কাকপাখি ২ বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের লিমিট-বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়া খুব কম নাস্তিকই ত্যানা প্যচানি বন্ধ কইরা সৎ চিন্তা করে।
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৫:৪৮
দাসত্ব বলেছেন: হুমমমম
১২৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৫৯
কানা বাবা বলেছেন:
পুস্টে পিলাচ্...
১২৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১২
addabuzz বলেছেন: আমি একটা শজ প্রশ্ন করি?
কোন কিছু কি আপনা আপনিই ঘটে না ঘটাতে হয়?
উত্তর চাই
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৩
দাসত্ব বলেছেন: একটা ইনিশিয়েশন অবশ্যই প্রয়োজন হয়।
এরপর জড়তার ভেতর দিয়ে সেটা আপনিই চলতে / ঘটতে পারে।
১২৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১১ ভোর ৫:৪৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অনেক দিন পর এখানে আসলাম। বুঝলাম না মৌলবাদীদের দল এই পোস্টটাকে নিয়ে এত গর্ব করে কেন বুঝলাম না যেখানে লেখক বেশ কয়েক জন কমেন্টারের কোনো উত্তর দিতে না পেরে উল্টো পারভেজ স হ অন্যান্যদের পিছে মুখ লুকোতে গিয়েও মুখই কালো করে ফেলছেন। তবু ভালো তালগাছীদের মতো দম্ভকারী কথা বলে সবাইকে উস্কে দেননি!
লেখকের মতে এটা নাকি একটা প্লট রচনা যেটার উপর ভিত্তি করে উনি নাকি পরে পোস্ট দেবেন। খুজে দেখলাম বেহেশতী নামের একটা গ্রহ খোজার চেষ্টা করেছেন যেটা যদি আমি বৈজ্ঞানিক অথবা ধার্মিক ধারনা দিয়ে স হজ ভাবে চিন্তা করি তাহলে নিতান্তই হাস্যকর হয়ে যায় কারন অনেক গোজা মিল দিতে হয়! যদিও আমার সবসময়ই একটা প্রশ্ন মনে এসেছে যে আমাদের দেহ থেকে আত্মা নামক জিনিসটি উড়ে গিয়ে ঐ গ্রহতেই কেনো আটকাবে? যদি তাকে মহাবিশ্বেই থাকতে হয় তাহলে তার তো সর্বময় বা ওমনিপ্রিসেন্ট কন্ডিশন মেনে চলার কথা, যেটাকে ম্যাথমেটিক্যাল মডেল দিয়ে ডিফাইন করতে আরও কয়েকটা বছর অথবা দশক অপেক্ষা করতে হবে বৈকি(আমি জানি লেখক এই প্রশ্নের প ও বুঝতে পারেন নি অথচ এটা একটা সামান্য কনসেপশন!)?
প্রথমে প্রকৃতি কি এটা নিয়ে স হজ ভাবে চিন্তা করি তাহলে দেখা যাবে প্রকৃতি হলো আসলে একটা ধর্ম। অনেকে বলে থাকে মহাবিশ্ব আমার কাছে মনে হয় এটা মহাবিশ্বের গোটাল ধর্ম বা তার প্রকৃতিগত গুনাবলীকেই ডিফাইন করে! এম থিওরী অনুসারে একটা কথা বলা যায় ইংলিশে যে আমরা আমাদের মহাবিশ্বকে ইউনিভার্স বলি সেটা আসলে ঠিক নয়, কারন এর আক্ষরিক অর্থ এককবিশ্ব বা ভার্সকে লিপিবদ্ধ করে কিন্তু সেখানে এই ভা্র্সটা হলো অনেকগুলো মাল্টিভা্র্সের অন্যতম!
এখন আসি ইন্টালিজেন্স। আমরা সাধারন ভাবে চিন্তা করি ইন্টালিজেন্সটা কি? এক সময় মনে হতো এটা মারফতী কিছু কিন্তু এ আই শব্দটি এই ব্যাপারটাকে ডিফাইন করার চেষ্টা করছে এবং এর অল্টারনেটিভ যেটাকে ক্যালকুলেটিভের মাধ্যমে সবার জন্য প্রায়োগিক করার চেষ্টা করছে অনেকে হয়তো কগনিটিভের কথা বলবেন অনেকে হয়তো সেলেস্টিয়াল সিস্টেমের কথা বলবেন সেগুলো অন্য টপিকের জন্যই রেখে দিলাম! আপনি ইন্টালিজেন্সের প্রেডিক্টেবিলিটি এবগন প্রোবাবিলিটি সব কিছুই ম্যাথমেটিক্সের কিছু নির্দিষ্ট মডেল দিয়ে ডিফাইন করতে পারবেন যদিনা সেখানে আপনি মাত্রা নামক ব্যাপারটা চলে আসে। তবে আপনি এখানে যতটা প্যারামিটার ঢুকান না কেন র্যান্ডম সিস্টেম এনালাইসিসের মাধ্যমে এবং সেই সিস্টেমকে ফিডব্যাকে চালিয়ে দিলে ব্যাপারটা আরও ক্যাওয়াটিক হয়ে যায়! সোজা বাংলা জটিল থেকে জটিলতর তবে সবকিছুই প্রেডিক্টেবল করে দেয়া যায় একটু তাকালেই! তবে আনপ্রেডিক্টেবল সিস্টেমও ডিজাইন করা যায় তবে সেটার ডিজাইনটার মোটিভেশনটা খুব ভালো ভাবে জানা থাকে আপনার!
তাহলে এখানে দেখা যাচ্ছে এক সময়ের ইন্টালিজে্ন্স নামের মারফতী ব্যাপারটা কিন্তু আর মারফতী নেই! সম্ভব! তাহলে ব্যাপারটা দেখা যাচ্ছে এই মহাবিশ্বের ভিতর এক অনন্য ধর্মই হলো এই র্যান্ডম ইন্টেলিজেন্সের বীজ! তবে এই মহাবিশ্বের সবকিছুই কিন্তু চারটি জিনিস থেকে এসেছে শর্ট কাটে যাকে বলি আমরা গাট! হকিং এর মতো অনেকে আরেকটু ডিরাইভ করে সোজা বাংলায় গ্রাভিটিকে ঈশ্বর বানিয়ে দেন তবে আমার মনে হয় না ব্যাপারটা এতো স হ জে এর উপর চাপানো উচিত কারন হিগস বোসনের প্রাইমাল কণাগুলো এখনো পাওয়া যায়নি।যেদিন পাওয়া যাবে সেদিন আপনাকে আরও ডিটেইলে বুঝিয়ে দেবো। আপাতত এখনকার এজাম্পশন নিয়ে থাকুন!
আসলে আপনার প্রশ্নটা হওয়া উচিত ছিলো যেটা আসলে আপনি পরে নিজে বুঝতে পেরেছেন সেটা হলো সবকিছুর ইনিশিয়েশন শুরু করলো কে? এটা একটা ভালো প্রশ্ন! অনেকেই একটা ভুল জিনিস জানেন সেটা মহাবিশ্বের স্পেস টা হলো ডার্ক ম্যাটার! হাসি পেলো। যদিও প্রকৃতি শূন্যতা পরিহার করে (কে যেনো বলে গেছেন নামটা মনে নেই), সেহেতু আমার মনে হয় এটা মোটা দাগে এটা না বললেও চলে। আমরা সাধারন ভাবে প্রমানিত ব্যাপারটা ধরেই কথা বলি (যদিও কিছু এক্সট্রা পাওয়ার দেখলেই কাজাখাস্তানের বিজ্ঞানীদের মতো এক্সটিক ম্যাটার ধরে হাস্যকর ভাবে ওয়ার্ম হোল থাকার সম্ভাবনা মূলক জার্নাল আসলেই হাস্যকর!) তাহলে দেখা যাবে শূন্য থেকে (এটা হলো ফার্মি ডিরাকের শূন্যের সংজ্ঞা, আমাদের প্রচলিত শূন্য পদার্থ বিজ্ঞান গুনায় ধরে না) শুধুমাত্র গ্রাভিটির কারনে মহাবিশ্ব নামক (এটা আসলে বাবল ইউনিভার্সের সংজ্ঞা মাত্র) একটা কিছুর সৃষ্টি! এখন আপনি হয়তো বলতে পারেন তাহলে ফার্মি ডিরাকের এনার্জী স্ট্রিং ফ্লো কে বানাইলো? এটা আসলে একটা ব্যাপার তবে এটা বইলেন না যে এটা কবে থিকা বা এমনে এমনেই হইলো তাইলে কিন্তু ধরা খাইবেন কারন আপনের কথার যে টাইম প্যারামিটার আইসা পড়ছে সেইটা কিন্তু ঐ লেভেলে যাওনের অনেক আগেই ফিজিক্স উত্তর দিয়া দিছে!
আপনে এই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবতে পারেন যদি আপনি আপনার ভাবনায় কুলাতে পারেন, দেখেন ঈশ্বর নামক এনটিটির আসলেই কোনো প্রয়োজন আছে কি না? যদি প্রয়োজন থাকে তাহলে সেই ক্যালকুলেশনটা দেখান নাহলে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর এখানেই দিয়ে দেয়া হলো!
ভালো থাকুন!
১২৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৭:০৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আর্টফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স আর হিউম্যান ইন্টেলিজেন্সের পার্থক্য বোঝেন? এই টুকু বুঝে নাস্তিক হয়েছেন?
মানুষের ইন্টেলিজেন্স স্বপ্ন দেখে , কল্পনা করে ।
আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সেটা পারেনা।
ঐসব ডেফিনেশনে মস্তিষ্কের নিউরো- ইলেক্ট্রো কেমিক্যাল রিঅ্যাকশন কে বলা হয় ইন্টেলিজেন্স
---------------
আমার মস্তিষ্ক যা বলে মানে প্রশ্নের প্রেক্ষিতে যা চিন্তা করে উত্তর বের করে,
যেহেতু পেচানো প্রশ্ন আর আপনি নাস্তিকদের বেকাদায় ফেলে প্রশ্নবান করছেনও তাদের সাধারণ যুক্তির প্রেক্ষিতে ব্যাপারটা আমাকে চিন্তায় ফেলে বৈকি ।
প্রথমেই বলি আমি কোন ফিজিক্স ক্যামিস্ট্রির কঠিন সূত্র কি মূত্র তেমন বুঝি না ।
তবে সরল ভাবে বললে মানে যা সাধারণ মানুষ কিছুটা হলেও অনুধাবন করেন , সেই দৃষ্টিতে বলছি + আমি একজন আস্তিক তবুও একে দু চোখে দেখার একাগ্র চেষ্টা করেছি মানে ৫০ ৫০ চিন্তা করার অথার্ত সম্পূর্ণ আস্তিকতাকে ভিত্তি করে উত্তর না দেওয়া ।
কিন্তু তবুও এই উত্তরে আমি নিজেও আস্থাশীল নই মানে উত্তর টি হবে পার্শিয়ালীটি টাইপের মানে ৬০ ৪০ । পাল্লাটা আস্তিকতার দিকেই ...শুরু করলাম >>>>>>
>>>>> যেহেতু আমি নিজেও প্রকৃতির অংশ তাই প্রাকৃতিক উত্তরই আশা করি । আর প্রকৃতি আল্লাহ সৃষ্টি । নাস্তিকতার ভাষায় ঈশ্বর হলেও আমি আস্তিক বিধায় ঈশ্বরের জায়গায় সম্মানার্থে আল্লাহই লিখছি ।
শুরু করি আপনার করা যুক্তিবান যা জনৈক ব্লগারের মতামতের উপর করেছেন ।
ঃঃঃঃ ঃঃঃঃ
মানুষের ইন্টেলিজেন্স স্বপ্ন দেখে , কল্পনা করে । মানলাম কিন্তু কেন আর্টফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে স্বপ্ন দেখা বা কল্পনা করানো যাবে না ???
আমি যদি বলি মানব দেহ একটা মেশনি টাইপের কিছু যাতে কিছু জটিল কোডিং করা আছে । যা আমাদের কাছে জটিল লাগলেও সৃষ্টি কর্তার কাছে লাগছে না !
সেই কোডিং এর বদৌলতে আমরা স্বপ্ন দেখা বা কল্পনা করতে পারছি !
এই কোডিং যদি রোবটের উপর করা যায় তাহলে কেন হবে না ?
(রোবট বলতে লোহা লক্করই হতে হবে সেটার কোন মানে দেখছি না, যেহেতু বাতাসও একটা উপাদান .) এই ভিত্তি আমি আপনাকে প্রশ্ন রাখছি কেন বাতাস ছাড়া বাচি না ? কেনই বা শরিরের জন্য অক্সিজেন ? সহজ উত্তর যে এটা মানব নামক মেশিনের বা শরীরের জীবন ধারণের প্রথম ও প্রধান উপাদান । এরপর না হয় অক্সিলারী টাইপের খাবার বা অন্য কিছু । যদিও আপনার কাছে আরও কঠিন উত্তর চাচ্ছি ।
একটা জিনিস খেয়াল করেছেন কল কারখানা থেকেও ধুয়া বের করে আর খাবার হিসেবে গ্রহন করে বিদ্যুত । যেমনি আমরা ছাড়ি কাবন ডাই অক্সাইড । যদিও কল কারখানা অক্সিজেন গ্রহন করে না । কারণ সেটা মৃত আর তাকে জীবন্ত করার জন্য মানুষ প্রয়োজন ।
এখন যদি বলেন মানুষেরই দরকার নাই তাহলে টোটাল প্রোগ্রামই করে রাখতে পারি ।
কিন্তু সেটা রেনডম করি আমাদের পক্ষে বর্তমানে অসম্ভব । যেভাবে মস্তিষ্ক স্বপ্ন গুলো রেনডমলী করায় ।
জনৈক নাস্তিক ব্লগার এর পক্ষ পাতিত্ব কিন্তু করছি না । আমি আমার কথা বলছি ।
আপনি একটু পরেই জিজ্ঞাসা করবেন মেশিন বলতে কি বুঝি বা ইন্টালেজেন্সী বলতে কি বুঝি ?
আপনি কেচো খুড়তে চাচ্ছেন বুঝতে পারছি ।
একেকটা ব্যাপারে একেক ধরনের ডেফিনেশন করা আছে । আর মানুষ ভেদে ব্যাখ্যাও ভিন্ন ! সুতরাং
........
যদি কোন প্রশ্ন আমাকে করেন তাহলে আপনি আগে সেই প্রশ্নের উত্তর জেনে থাকলে নিজে উত্তর দিবেন, তারপর আপনার দৃষ্টিতে সেটার ব্যাখ্যা জানতে চাইতে পারেন নতুবা না জানলে বলবেন, জানি না । কিন্তু শুধু প্রশ্নের কোন মানে আমার মস্তিষ্ক পাচ্ছে না ।
আমার কোডিং বড়ই জটিল যেমনটি আপনার ।
কিছুক্ষন পরে জিজ্ঞাসা করবেন । সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস কিভাবেই করলাম ?
জ্ঞান হবার পর স্কুল শিক্ষা ছাড়াই বুঝতে পেরেছি যে, সৃষ্টির ধ্বংস নাই । এর বিবর্তন হয় মাত্র ।
যদিও বিবর্তনের লক্ষনের ক্ষেত্র আপাতত ধ্বংসই । মানে সূর্যের আলোতেই ঘর জ্বালানো সম্ভব যে আলোকে ঘর উজ্জ্বল করা যায় ।
যাই হোক ।
আমার কাছে সৃষ্টি কর্তা এক মহান জ্ঞানী শিল্পী বা এলিয়ান বা ক্ষমতাশীল কিছূ , যিনি তার খেয়াল খুশি মত সহ সৃষ্টি করছেন । যদিও এগুলোর মধ্যে বিজ্ঞানের সূত্র বিরাজমান ।
এখন যদি টানতে টানতে ধর্মের ফেরেশতাদের পাখার দিকে যান তাহলে বলব , মানুষ যেভাবে সৃষ্টি ঠিক তেমনি তারা তাদের মত সৃষ্টি হয়েছে সৃষ্টি কর্তা দ্বারা ।
............. মূল কথা ....... প্রকৃতির নিজস্ব কোন ইন্টালেজেন্সী নাই । কেন নাই তার মূল হোতা আল্লাহ বা সৃষ্টি কর্তা বা শক্তিশালী চালকের হাতে যেখানে থেকে মূল সব কিছু পরিচালিত হচ্ছে ।
সর্বত্রই কোন কিছুকে অবলম্বন করে আছে । যেমন আপনি আমি আমরা সবাই তেমনি । মহাবিশ্ব প্রকৃতি সর্বত্রই এই আল্লাহ বা সৃষ্টি কর্তাকে কেন্দ্র করে আছে ।
ছোট উদাহরণ একটা ফুটবল বা একটা চার পায়ে ছোট টেবিলের মধ্যাংশে বা কেন্দ্রবিন্তুতে বা মেইন Schwerpunkt (center of gravity, focal point) হাত রেখে ধরে রাখার চেষ্টা করলে সামর্থ্য অনুযায়ী ধরে রাখা যাবে । এখন যদি অন্য কোন বিন্দুতে ধরেন তাহলে সম্ভব না । এখন যদি কয়েকটা বিন্দু সমেত সেই কেন্দ্র বিন্দুকে চ্যালেঞ্জ করে ধর রাখার চেষ্টা করেন তাও সম্ভব কিন্তু অসম্ভব বল থাকা লাগবে সেই অনুপাতে । তবুএ তা বস্তুটিকে চাপ সৃষ্টি করবে । সুতরাং সব কিছুরই একটা কেন্দ্র আছে ।
সমাজে ও প্রকৃতিতেও বিদ্যমান । এখন আবার উদাহারণ চাবেন না । আর গেজাতে ভাল লাগছে না । * মস্তিষ্ক বউ এর স্পর্শ চায় আর ব্লগাইতে চায় না ।
আর আমরা তার সৃষ্টির সর্ব শ্রেষ্ঠ জীব ।
নাস্তিকরা পারলে আরেকটা মানুষ টাইপের বা এই লেভেলের কিছু তৈরী করে দেখাক `??
পারবে না........ যত কিছুই সৃষ্টি করুক প্রাণের কোডিং আমাদের ধরা ছোয়ার বাহিরে । টোটাল বাহিরে । হয়ত কৃত্তিম প্রজন্ন সম্ভব ।
কিন্তু কৃত্তিম আত্তা........... অসম্ভভ । কারণ এই কোডিংটি আমাদের হাতে নাই । কোন কালেও আসবে না । যেহেতু আমি আস্তিক ।
নাস্তিকরা চেষ্টা করতে পারে ।
* মজা করলাম) ফান))
১২৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৩৭
মন্জুরুল আলম বলেছেন: উপরের এক বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানীর মন্তব্যগুলো দেখলেই মনে হয় উনিই একমাত্র পৃথিবীতে ফিজিক্সে উচ্চতর পড়ালেখা করতেছে এবং সবসময় তার সবপোষ্টেই এই নজির উপস্থাপন করা চাইই, .........প্লিজ বস্, আলুর তরকারী'র রেসিপি পোষ্টেও আপনার ম্যাটার, অ্যান্টিম্যাটার, ডার্ক এনার্জী, স্ট্রিং থিওরি...বা ক্যাওস থিওরী....এগুলা এনে আমাদের মত অফলাইন পাঠকের (যাদের দু' একজন হয়তো সত্যিকারের ফিজিক্সেরই স্টুডেন্ট) বিরক্তীর উদ্রেক করবেন না....
১৩০| ০৯ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ডীয়ার মন্জু ভাই!
মামা আপনেও আমারেও চেনেন না, আপনারে চেননের আমার কোনো কারন নাই! প্রথমেই বইলা নিতাছি আমি কোনো বিজ্ঞানী ফিজ্ঞানীও না, কারো পোস্টে বা কারো কাছে যাইয়া কোনোদিন রিকোয়েস্টও করি নাই যে ভাই দয়া কইরা আমার লেখা পড়েন বা আমার কমেন্টের উত্তর দেন। আমজনতা আমার লেখা বা আমার যুক্তি পইড়া বুঝলো কি বুঝলো না সেইটাও আমার হ্যাড এক না। যারা বুঝনের তারা ঠিকই বুঝবো ভুল হইলে তারা সেইটাও কইবো! বোলগে কিচু বাম আছে যারা সবজায়গাতে ইঙ্গ মার০কিন ষড়যন্ত০র আর করপোরেট বেনিয়া খুজে, আমার আজকা ডায়রিয়া হইছে সেইখানেই ইঙ্গ মার্কিন জি এম খুজে। মাঝে মাঝে আমি তাগো দুইটা প্রশ্ন করি, তারা দেখা যায় তার ধারে কাছে না গিয়া আরেকজনের কাছে আবার হাসাহাসিও করে। আমি তাগো কোনোদিন কানে ধইরা জিগাই নাই আমার উত্তর কই, দরকার নাই, কারন পবালিক দেখে তারাই বিচার করবো, না করলেও কুনো সমস্যা নাই! কষট কইরা আপনের পোস্টে যান ঐখানে কিছু যুক্তি দিছইলাম যেইখানে ফিজিক্সের ফ ও নাই পারলে সেইগুলা নিয়া একটু বাতচিত করেন।
আর এইখানে লেখক সাহেব প্রকৃতি আর তার নিয়া ইন্টালিজেন্স নিয়া কথা কইতাছেন। পার্টিক্যাল ফিজিক্স সরাসরি সেটা নিয়েই ডীল করে আর ইন্টালিজেন্সের র্যাপারটা এ আই এর বিভিন্ন এলগরিদম আর তার সিস্টেম ফ্লো নিয়া কাজ করে। আমার জ্ঞান দর্শন নিয়া কাজ করে না, কাজ করে এসব নিয়া নিজে একজন প্রকৌশলি হওয়ায় আর যেখানে পড়ছি সেখানে সার্নের স হযোগী ইউনি হওয়ায় এসব নিয়েই রাত দিন পড়ে থাকতে হয়।তাহলে আপনি বলেন এটা দিয়ে এসব পোস্টে কথা বলাটা কি মোটেও অসমীচিন?
আমি জানি এটার প্রশ্নেরও উত্´তর আপনি দিবেন না! ভালা কথা সেদিন দেখলাম অটিস্টিক ছাগু আপনের এক কমেন্ট নিয়া ছাগুবিরোধীদের জবাব দিচ্ছে,কি ট্রাকের তলে পড়তে গিয়া যদি কোনো ছাগু আপনারে বাচায় তাইলে আপনি তাগো লগে কথা কইবেন, তাগো লগে উঠবেন বইবেন,কথা কি সত্য?
যদিও আমি আপনের উত্তরের অপেক্ষায় নাই!
ভালা থাকেন আর আমার লেখা না পড়নের আর উত্তর না দেওনের অনুরোধ রইলো যদি না খুব বিরক´ত হোন। সুশীলদের সাথে আমার কেন জানি বনে না!
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৩
আরিফুর রহমান বলেছেন: Please define 'Intelligence' first.
or to clarify,
what exactly do you mean when you ask about 'inteligence'