নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
মালয়েশিয়ার নিখোঁজ উড়োজাহাজের খোঁজে প্রথমবারের মতো ভারত মহাসাগরে নাকি রোবট সাবমেরিন নামানো হচ্ছে। অনুসন্ধানকারী দলের প্রধান অংগাস হিউস্টন বলেছেন, সাগরের তলদেশে উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজে রেডিও নিয়ন্ত্রিত নৌযান ব্লুফিন-২১ পাঠানো হচ্ছে।
আমি আগে বলেছি আবার ও বলছি "ভারত মহাসাগরে আসলে কিছু নেই ; বিমানটি ভারত মহাসাগরে বিধ্বস্ত হয়নি । বিমানটির কপালে ঘটেছে নির্মম কিছু । যা বিশ্ববাসির কাছে গোপন করা হচ্ছে । আর তাই বিমান উদ্ধারের নামে যা হচ্ছে - তার সবটাই লোক দেখানো আসল ঘটনা অন্যকিছু ,যাত্রাশুরুর পর যান্ত্রিক ক্রটি দেখা দিলে- বিমানটি উল্টোপথে এসে ভারত মহাসাগরে ডুবতে যাবে কোন দু:খে ? আর এতো বড় একটি বিমান সাগরে ডুবলে তার কোন না কোন অংশ সাগরে ভাসমান অবস্থায় এমনিতেই পাওয়া যেত । এতো আয়োজন করে খুজতে হতো না । যাত্রী লাগেজগুলোও সাগরে ভেসে উঠতে । অথবা বিমানটি পুরোপুরি বিধ্ধস্ত হলে - লাগেজ এবং বিমানের কোন না কোন পোড়া অংশ সাগরে ভাসমান অবস্থায় পাওয়া যেত । কেননা আধুনিক বিমানগুলোর বডি এবং ইন্জিন ছাড়া সবকিছুই প্লাস্টিক জাতীয় জিনিষ দ্ধারা তৈরি করা হয়ে থাকে বিমানের ওজন কম রাখার জন্য। একটু খেয়াল করলে দেখাতে পাবেন এক সময বিধ্বস্ত বিমানের এটা পাওযা গেছে ওরা পাওযা গেছে বলে যে সব রাস্ট্র লম্ফজম্ফ করেছে তারা এখন একেবারে চুপ । এসব ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচারের পেছনে কি উদ্দ্যেশ্য ছিল সেটা জানা দরকার ।
বিমানের ব্ল্যাক বক্সে ৩০ দিনের বেশি কাজ করে না । বিমানটি নিখোজ হওয়ার পর প্রায় ৪০ দিন হয়ে যাচ্ছে , এতো দিনে ব্ল্যাক বক্সের ব্যাটারী শেষ হয়ে যাবার কথা । সুতারাং আর কোন সংকেতও পাওয়া যাবে না । তাহলে নতুন করে রোবট সাবমেরিন নামানো হচ্ছে কোন সংকেতের আশায় ? এ সবই হচ্ছে লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে ।কিন্তু কেন ? কেন এতো আয়োজন ? কি রহস্য রয়েছে এর পেছনে ? বিমানটি কি আসলেই বিধ্বস্ত হয়েছে ? নাকি লুকিয়ে ফেলা হয়েছে কোন গোপন তথ্য ধামাচাপা দেওযার জন্য ?
বিভিন্ন নিউজ এবং সংবাদ মাধ্যম ঘেটে নানা সুত্রের সন্ধান পাওয়া যায় । তার মধ্য যেটি সবচাইতে বেশি উল্লেখযোগ্য তা হচ্ছে , বিমানটি খুব সম্ভর ছিনতাই করা হয়েছে এবং বিমানটিতে এমন কিছু বহন করা হচ্ছিল যার সঙ্গে বড় একটি রাস্ট্র জড়িত । এবং যা প্রকাশ পেলে রাশিয়া,চীন ও ইরান ইস্যুতে বড় ধরনের প্রভাব পরতে পারে । ইতিমধ্যে রাশিয়া কিন্তু দাবী করেছে কান্দাহারে বিমানটি দেখা গেছে । কিন্তু সেটিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না । কেন হচ্ছেনা সেটিও গেটে দেখা দরকার ।পুরো বিষয়টি নিয়ে আমার আরেকটি বিশ্লেষন ধমী লেখা লেখার ইচ্ছে আছে, সেটি ধীরে ধীরে প্রকাশ করবো ।
বিশ্ববাসীর চোখ অন্যথ সরাতেই এই নাটক । কেননা সাগরে বিমানটি উদ্ধার অভিযানের কোন ভিডিও এখনও প্রকাশ করা হয়নি । আসলে কি হচ্ছে তা যেমন জানা যাচ্ছে না - তাই ধরে নেওয়া যাচ্ছে বিমানটি এবং বিমানের যাত্রীদের কপালে আসলে কি ঘটছে তা কোন দিন জানা যাবে না ।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ষড়যন্ত্রটা অনেক গভীর বিমানটি খুব সম্ভব ছিনতাই করা হয়েছে ,এবং এই ছিনতাইয়ের সঙ্গে আমেরিকা বা অন্য কোন বড় দেশ জড়িত, বিমানটিতে এমন কিছু বহন করা হচ্ছিল যা প্রকাশ পেলে রাশিয়া, ইরান ও চীন ইস্যুতে সেই দেশটি চাপে পরবে ।
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২৮
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: তথ্যবহুল কিছু জানা থাকলে শেয়ার করতে ভুলবেন না ভাই।
বড় কৌতুহলী হয়ে আছি।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৫৫
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ; অবশ্যই কৌতুহলী হলি এবং আতন্কিত হবার মতো একটি বিষয় এটি । আরেকটি লেখায় আরো কিছু বক্তব্য প্রকাশ করবো ।
৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪১
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: আমিও খুব কৌতুহলী এই ইস্যুতে।
আমার এক কথা " বিমান যেখানে খোজা হচ্ছে বিমানটি সেখানে নেই।"
আমার লেখাগুলোও পড়তে পারেন।
আপনার লেখা'র আশায় থাকলাম
২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
নতুন বলেছেন: একটা সাধারন বিমানে কেন এমন কিছু বহন করবে মালোয়েশিয়ান কতৃিপক্ষ???
""" বিমানটিতে এমন কিছু বহন করা হচ্ছিল যা প্রকাশ পেলে রাশিয়া, ইরান ও চীন ইস্যুতে সেই দেশটি চাপে পরবে ।""
এয়ার ফ্রান্সের ২০০৯ এ বিধস্ত বিমানের ব্লাক বক্স ২ বছর পরে উদ্দার করা হয়েছিলো....
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনার মতে মূল ষড়যন্ত্রটা কি?