নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
কোন সন্দেহ নেই আজকের দিনটির জন্য আমরা বাঙালীরা উচ্চশিত হতে পারি - কেননা এই মুর্হুতে বাংলাদেশের নাম পৃথিরীর অনেক দেশে বারবার উচ্চারিত হচ্ছে - আর সেটি হয়েছে সেই মালয়শিয় নিখোজ বিমানের জন্য ।
সর্বশেষ সংবাদ অনুসারে মালয়শিয়ান নিখোজ বিমানটি নাকি বঙ্গোপসাগরে নিন্মজ্জিত হয়েছে । আর সেই কল্যানে বিশ্ব বাসির চোখ বাংলাদেশের দিকে । সংবাদদাতা সেই অস্টেলিয়ার বিজ্ঞানীকুল । মালয়েশিয়ার নিখোঁজ বিমানের ধ্বংসাবশেষ বঙ্গোপসাগরে পাওয়ার দাবি করেছে অস্ট্রেলিয়ার একটি অনুসন্ধান কোম্পানি। আর এই নিউজটিই আজ ফলাও করে সবর্ত্র প্রচার করা হচ্ছে বিশ্বের সব নামিদামি মিডিয়ায় । তবে এবার মনে হয় আগের মতো এতো গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হবে না । এতো ব্যয়ও করা হবেনা বিমানটি খোজ করার জন্য ।
শুরুর দিকে বাংলাদেশে নৌবাহিনীও বিমানটি উদ্ধার কাজে অংশগ্রহন করেছিল যখন প্রচার করা হয়ে ছিল বিমানটি ভারত মহাসাগরে নিন্মজ্জিত হয়েছে । অবশ্য বাংলাদেশের বুদ্ধিমান নৌবাহিনী দু’একদিন বঙ্গোপসাগরে এদিক ওদিক টহল দিয়েই তাদের দায়িত্ব শেষ করেছিল । বাংলাদেশে নৌবাহিনী বঙ্গোপসাগরের শুধু নিখোজ বিমানটির ভাসমান অংশের সন্ধানেই তাদের অভিযান পরিচালনা করেছে ।
আমি আগেও বলেছিলাম ভারত মহাসাগরে বিমানটি নেই । কেন নেই সেটিও জন্য কিছু যুক্তিও দেখিয়েছি । আমি অত্যান্ত ক্ষুদ্র একজন মানুষ ,সামান্য এক ব্লগার । আমার বলায় না বলায় কিছু যায় আসে না । বিশ্বের কারই বা সময় আছে আমার কথা শুনার । অস্টেলিয়ার বিজ্ঞানিদের কথা শুনে শুনে তো কোটি কোটি টাকা ব্যয়ের বিশাল কর্ম যজ্ঞের শেষে বিশ্বের সব বাঘা বাঘা রাস্ট্র নেজুড় গুটিয়ে নিয়েছে । আর সেখানে আমি কে হনুরে ।
যাই হোক এসব বলতে চাচ্ছি না । অন্য সবার মতো আমারও চিন্তার শেষ নেই বিমানটি গেল কোথায় । যেহেতু ভূগোলে এমএসসি করেছি সেহেতু নিজের বুদ্ধি বিবেচনা আর আর সামান্য অর্জিত জ্ঞান কাজে লাগিয়ে মনে হয় বুঝতে পারছি বিমানটি কোথায় আছে । ম্যাপের কিছু অংশ আমি লাল রং দিয়ে চিন্হিত করেছি । সাধারণ হতে এসব জায়গাটিতেই বিমানটি নিখোজ হতে পারে বলে অনুমান করা হতে পারে । শতকরা নব্বই জনই তাই ভাববে । আমেরিকা-অস্টেলিয়া –যুক্তরাস্ট্রের বিজ্ঞানীগনও এসব জায়গাগুলোতেই এতো দিনে অনুসন্ধান চালিয়েছেন বা চালাবেন । কিন্তু সত্যিকার অথ্যে যেসব জায়গায় বিমানটির জন্য সন্ধান চালানো উচিত বলে আমি মনে কি সে জায়গাগুলো সবুজ কালি দিয়ে চিন্হত করে দিলাম । আরো মনে রাখতে হবে যে বিমানটিকে শুধু সমুদ্রে নিন্মজ্জিত হয়েছে বলে খুজলে হবে না । বিমানটি পাপুয়া নিউগিনি, ইকুইটর , সোলেমন আইল্যান্ডের বনাঞ্চল এলাকার কোন দূর্গম ,খাড়ি বা জজ্ঞলে পাওয়া যেতে পারে বলে আমি এখনও মনে করছি । চলুন খুজতে লেগে যাই ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হয়তো তাই ......তবে আমার মনে হয় একদিন সব জানতে পারবো ।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২০
ভাইটামিন বদি বলেছেন: তাই বইল্যা আস্ত একটা বিমান এভাবে......??? অামার বিশ্বাস কেউ না কেউ (!) ঠিকই জানে ঘটনা কি ঘটছে......!!!
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনার সাথে সহমত, ওবামা ভাইজানের মালয়শিয়া ভ্রমন কি কিছু প্রমাণ করে ?
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:০৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: খুজতে খুজতে বেশী দূরে চলে গেলেন
বিমানের তেল পানির দিকে খেয়াল দিলে আপনার সবুজ কালি অত দূরে যেত না ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: চিন্তার বিষয় !!! কিন্তু ফুল ট্র্যাংকি আর বাতাসের বেগ সঙ্গে নিয়ন্ত্রন হারা হলে তো কোন কথাই নেই .।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১
লিংকন১১৫ বলেছেন: বিমানটা এমন কোন যায়গায় আছে যেখানে কেও খুঁজতে যাবেনা কোনদিন