নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
তারেক রহমান এই মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে আলোচিত চরিত্র ।
দেশের ভিতরে ও বাহিরে তার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা হচ্ছে । মন্ডুপাত হচ্ছে ।
আতি নেতা, পাতি নেতা, জাতি নেতা সবাই ক্ষেপে উঠেছে । তারেককে পাইলে আর রক্ষা নাই । জানে মেরে ফেলবে । তারেক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যে মন্তব্য করেছে তাতে কম বেশি সবার অন্তরে আঘাত লাগার কথা । যে আওয়ামীলীগ করে তার হয়তো একটু বেশিই লাগবে । এইটা স্বাভাবিক । যে বঙ্গবন্ধুর নামে নামে একদিন ঢাকার পথে পথে মিছিল করেছি । খুনি ফারুক-রশিদের এক দড়িতে ফাঁসি চেয়েছি । সেই নেতার নামে বদনাম শুনার পরও আমার ভেতরে কোন ভাবান্তর হচ্ছে না । রাগ হচ্ছে না । ক্ষোব হচ্ছে না । উল্টো মনে মনে তারেক জিয়াকে ধন্যবাদ দিয়েছি ।
স্বাধীনতার ৪০ বছর পর বঙ্গবন্ধুকে যে মন্তব্য শুনতে হচ্ছে ( বঙ্গবন্ধুরা মৃত নন যতদিন বাংলাদেশ রবে ততদিন তিনি এবং জিয়া উভয়েই থাকবেন । ) তা বঙ্গবন্ধুর কোন কাজের জন্য নয় ।
দলের ভেতর লুকিয়ে থাকা কিছু সুবিধাবাদী নেতাদের কারণে । কেননা এরা নেত্রীর কাছে ভাল হবার জন্য জিয়াকে উদ্দেশ্য করে কোন মন্তব্য করতেই কোনদিনই কুণ্ঠাবোধ করেনি ।
জগৎ অনেক বদলে গেছে । আগে ইট মারলে পাটকেল খেতে অনেক দেরি হতো কিন্তু এখন আর হয় না । সঙ্গে সঙ্গে পাটকেল খেতে হয় । জিয়াকে নিয়ে খারাপ খারাপ মন্তব্যের কারণেই আজ বঙ্গবন্ধুকে এসব খারাপ কথা শুনতে হচ্ছে । আর এর জন্য দায়ী আর কেউ নয় দলের ভেতরের দালালরা । সুতরাং আমি তারেক জিয়াকে ধন্যবাদ দেই .....এসব দালালরা আওয়ামীলীগের কি ক্ষতি করছে তা বুঝিয়ে দেবার জন্য ।
আমি বঙ্গবন্ধুকে যতোই ভালবাসিনা কেন আমার বাবার চেয়ে নিশ্চয়ই বেশি ভালবাসি না । তাই জিয়া ও তো তারেকের বাবা । সুতরাং জিয়াকে কিছু বললে তারেকের ও লাগার কথা । ক্ষতি কিন্তু এসব দালাল বা সুবিধাভোগীদের হচ্ছে না । ক্ষতি যা হবার তা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর আর বাংলাদেশের । তাই সুস্হ্য রাজনীতির চর্চার খ্যাতির নিজ দলের নেতাদের যেমন সন্মান দেখান উচিত ঠিক তেমনি রিরোধী দলের নেতাদেরও সন্মান দেখানো উচিত বলে আমি মনে করি । কেননা সন্মানই সন্মান বয়ে আনে । সুতরাং নিজের ও দলের নেতাদের ইজ্জতের খাতিরে অনেক বুঝে শুণে কথা বলা ও বক্তৃতা দেওয়া উচিত ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: দারুণ বলেছেন ।
২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: স্বাধীনতার ৪০ বছর পর বঙ্গবন্ধুকে যে মন্তব্য শুনতে হচ্ছ... তা বঙ্গবন্ধুর কোন কাজের জন্য নয় ।
দলের ভেতর লুকিয়ে থাকা কিছু সুবিধাবাদী নেতাদের কারণে । কেননা এরা নেত্রীর কাছে ভাল হবার জন্য জিয়াকে উদ্দেশ্য করে কোন মন্তব্য করতেই কোনদিনই কুণ্ঠাবোধ করেনি ।
নিউটনের তৃতীয় সূত্র
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাই এটা নিউটনের সূত্র নয় আমার সূত্র কোন রকম সুবিধা ভোগী না হলে এটা আপনারও সূত্র হতে পারে । কেননা এই সূত্রটাই সত্য ।
৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৫
শামীম সুজায়েত বলেছেন: জিয়াউর রহমান যুদ্ধের মাঠে
থেকে নের্তৃত্ব দিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু নিরাপদে পাকিস্তানের কারাগারে ছিলেন।
মেজর জিয়ার স্ত্রী খালেদা জিয়া
ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পাকসেনাদের
হাতে বন্দি অবস্থায় নির্যাতিত হয়েছেন।
বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীসহ গোটা পরিবারের কেউ
নির্যাতিত হননি। যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্থ হননি।
জিয়াউর রহমান কখনও নিজেকে
প্রতিষ্ঠা করার জন্য প্রচার-প্রচারণা
চালাননি বা তাকে সম্মান
করাতে কাউকে বাধ্য
করা হয়নি।
বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসাবে মানতে
বাধ্য করা হয়।
সত্যিকথা বলতে কি এত কথা বলার প্রয়োজন ছিলনা। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে তারেক জিয়া এই কথা গুলো বলতে বাধ্য হয়েছেন তখনই, যখন তার বাবা একজন সেক্টর কমান্ডারকে "রাজাকার" আখ্যা দেয়া হয়েছে।
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আসল কথা হচ্ছে কাদা ছোড়াছুরি বন্ধ করতে হবে । জাতীয় কোন নেতাকেই অপমান কথা কিছু বলা ঠিক নয় ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭
আহলান বলেছেন: হুম .... রাজনীতিতে মধ্যসত্ত্বভোগীদেরই লাভ বেশী ...তারাই ক্যচাল করে, আর ফায়দা লোটে ...