নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপহরণ - সাখাওয়াত বাবনে\'র কল্পকাহিনী (৬ষ্ঠ পর্ব )

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:১৭


ছয়

অসাধারণ দক্ষতার সাথে ফিউজগুলো পরিবর্তন করে স্পেস শিপে ফিরে আসার পরে এমি আমাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলল, দ্রুত তোমার রুমে গিয়ে বিছানায় শুয়ে পরো । অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা টেলসার বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করবো । তখন প্রচণ্ড গতির কারণে যে ঝাঁকুনির সৃষ্টি হবে সেটা ক্যাপসুলের বাহিরে থাকলে সহ্য করতে পারবে না ।

আমি স্পেস স্যুট খুলতে শুরু করলে, এমি বলল ওটা তোমার রুমে নিয়ে যাও । প্রয়োজন হতে পারে ।
আমি অবাক হয়ে বললাম , রুমে নিয়ে যাবো !
হ্যাঁ, এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে তুমি হয়তো এটা হ্যাঙ্গারে এসে পড়ার সুযোগ পাবে না । তাই তোমার রুমে নিয়ে খুলে রাখো । আমি কথা না বাড়িয়ে অনুগত শিষ্যে'র মতো নিজের রুমে এসে স্পেস স্যুট খুলে ক্যাপসুলের ভেতর শুয়ে পরলাম । বিছানায় যাবার আগে জানালা দিকে তাকিয়ে দেখি, স্পেস শিপটা সরাসরি টেলিসা গ্রহে'র দিকে ঘুরে সেটার বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে । টেবিল টেনিস বল আকৃতির ধুসর গ্রহটাকে এখন আগের চেয়ে অনেক স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে । কেন জেনো অজানা এক আতঙ্কে ভেতরটা কেপে কেপে উঠতে লাগলো । মনে হলো, ভয়ানক কোন বিপদ অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য ।

হঠাৎ ২২৯ বছরের গড়মিলের কথাটা মনে হতে, বিছানায় বসে, এমি'র উদ্দেশ্যে বললাম, এমি, একটা প্রশ্ন ছিলো, এমি সঙ্গে সঙ্গে বলল, এখন নয়, তুমি তোমার ক্যাপস্যুলে ঢুকে পরো । কুইক , এক্ষুনি ।
বুঝলাম পরিস্থিতি গম্ভীর তাই বিনা বাক্য ব্যয়ে বিছানায় শুয়ে পড়লাম এবং সাথে সাথে গভীর ঘুমে তলিয়ে গেলাম ।

মহাকাশের লাখ লাখ আলোকবর্ষ অতিক্রম করার মধ্যমটি হচ্ছে, ওয়ার্প ড্রাইভ বা হাইপার ড্রাইভ । মহাজাগতিক দূরত্বকে অতিক্রম করার এটা একটি কৌশল বা মাধ্যম যা মহাকাশযানকে অবিশ্বাস্য গতি দিতে সক্ষম। হাইপার ড্রাইভ চলাকালিন সময় প্রচণ্ড গতির ফলে যে কম্পনের সৃষ্টি হয় তা থেকে নভোচারীদের রক্ষার জন্য তাদের বিশেষ ব্যবস্থাপনা সীল টাইট ক্যাপসুলের ভেতরে ঘুম পারিয়ে রাখা হয়। নভোচারীরা বুঝতেই পারে না চোখের নিমিষে এক একটি আলোকবর্ষ অতিক্রম করে যাচ্ছে তারা।

চোখ খুলে বুঝতে পারলাম , ড্রাইভ ট্রাইভের বিষয়টা শেষ হয়ে গেছে । আমরা টেলসি নামের গ্রহের খুব কাছে অবস্থান করছি । চোখের সামনে মস্ত বড় গ্রহটির একটা অংশ পুরোপুরি দেখা যাচ্ছে । এবরোথেবরো, পাথরে ধুসর রং এর ভূপ্রকৃতি । এদিক ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে মালভূমি সদৃশ উঁচু নিচু ছোট বড় সমতল ভূমি ও পর্বত শ্রেণী । কয়েকটি জায়গা পানির উপর সূর্যের কিরণ পরার মতো চিকচিক করছে । দেখে মনে হচ্ছে টেলসা তার বুকে পৃথিবীর মতো পানি ধরে আছে । পানি থাকার অর্থ হচ্ছে জীবের অস্তিত্ব । আমি অস্পষ্ট কণ্ঠে বলে উঠলাম , ও মাই গড । যা দেখছি তা যদি সত্যি হয় তাহলে টেলসায় জীবের অস্তিত্ব থাকার সম্ভাবনা শতভাগ। সত্যিই পানি কিনা সেটা নিশ্চিত হবার জন্য টেলিস্কোপের ফোকাস লেন্স ক্লোজ করেও নিশ্চিত হতে না পেরে এমির উদ্দেশ্যে বললাম, পানির মতো চিকচিক করা পদার্থগুলো আসলেই পানি কিনা সেটা নিশ্চিত হবার জন্য আমাদের মনে হয় আরো কিছুটা নিচে নেমে যাওয়া উচিত । তারপর একটু থেমে স্রেফ জানার ইচ্ছে থেকে বললাম, আমরা এখন কতোটা উপড়ে রয়েছি ?
৩৬০০০ হাজার ৫৬০ কিলোমিটার পরিচিত কণ্ঠে উত্তর দিলে এলিস, ।
এলিসের কণ্ঠ শুনে আমি বললাম , ও গড , এলিস তুমি ফিরে এসোছো । কেমন আছো তুমি ?
এলিস বলল, আমি ভাল আছি চার্লি । তোমার স্পেসে যাবার ভিডিও দেখলাম । খুব ভাল কাজ করেছো । প্ রথম স্পেসে পা রেখে এতোটা ভাল করা সত্যিই প্রশংসার পাওয়া যোগ্য ।
আমি লজ্জা পাওয়ার অভিব্যক্তি লুকাতে বললাম, টেলসিতে পানি থাকার সম্ভাবনা খুব বেশি এলিস । তুমি শিপটাকে নীচে নামিয়ে নাও ।
এলিস বলল ঠিক আছে আমরা আরো ১০ হাজার কিলোমিটার নেমে যাচ্ছি ।
সামান্য একটু গুঞ্জন করে শিপটা নীচে নেমে যেতে লাগলো । আমি মনিটরে চোখে রেখে টেলসি'র প্রতিটি অংশ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে লাগলাম । ১০ হাজার কিলোমিটার নেমে যাওয়ার পর দৃশ্যপট অনেকটাই পরিষ্কার হয়ে গেলো। গ্রহটা একেবারে চোখের সামনে চলে এলো । পানির মতো দেখতে পদার্থটির উপর ফোকাস করতে সেটাকে একটি লেকের মতো মনে হলো । প্রবাহিত বাতাসের কারণে লেকের পানির উপর ছোট ছোট যে ঢেউ এর সৃষ্টি হচ্ছে তার উপর আলোর রেখা পরার কারণে সেগুলো চিকচিক করছে । তবে সেগুলো আসলেই পানি কিনা তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না ।

টেলসি'র ভূত্বক অনেকটা পৃথিবী ও মঙ্গলের সাথে মিল থাকলেও অদ্ভুত কারণে সেটার বায়ুমণ্ডল সম্পর্কে মনিটরে কোন তথ্য আসছে না । বিষয়টা খেয়াল করে আমি এলিসকে বললাম, গ্রহটি সম্পর্কে মনিটরে কোন তথ্য আসছে না এলিস।
এলিস বলল, আমিও বিষয়টি খেয়াল করেছি ।
দেখে মনে হচ্ছে, গ্রহটিতে বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে । কিন্তু বাতাসের উপাদানগুলো সর্ম্পকে নিশ্চিত না হওয়া গেলে জীবের অস্তিত্ব সম্পর্কে ও সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে না । ঠিকে সে সময় তীব্র একটা ঝাঁকি দিয়ে স্পেস শিপটা আবার নিচের দিকে নেমে যেতে লাগলো । আমি এলিসের উদ্দেশ্যে বললাম, ঘটনা কি ? তুমি আরো নীচে নামছো কেন ? বিপদ হতে পারো তো ।
এলিস বলল, আমি নামছি না । কি হচ্ছে আমি ও বুঝতে পারছি না বলে এলিস এমি'র উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলল, এমি তুমি কি আরো নীচে নেমে যাচ্ছো ?

সঙ্গে সঙ্গে এমি বলে উঠলো , না, এলিস । আমি নিচে নামাচ্ছি না । আমার তো মনে হলো তুমি নিচে নামার কমান্ড দিয়েছো । পরে দেখলাম তোমার কাছ থেকে কোন কমান্ড নেই । অজানা কোন কারণে আমার নিচে নেমে যাচ্ছি । মাধ্যাকর্ষণ শক্তি হঠাৎ বেড়ে গেছে ।
আমি বললাম, তাহলে শিপটা উপরে উঠার ব্যবস্থা করো ।
এমি বলল, চেষ্টা করছি কিন্তু পারছি না ।
মনিটরে দেখাচ্ছে , প্রতি সেকেন্ডে কত কিলো মিটার নেমে যাচ্ছি । এভাবে চলতে থাকলে যে কোন মুহূর্তে শিপটা টেলসির বুকে আছড়ে পরবে। প্রায় ২০ হাজার কিলোমিটার নেমে শিপটা থেমে গেলো । প্রচণ্ড রকমের ভয় পেয়ে গিয়েছি । আমার কাছে মনে হতে লাগলো খুব ভয়ংকর কিছু একটা অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য ।
আমি চিৎকার করে বলে উঠলাম, এমি, এলিস যতো দ্রুত পারো শিপটা উপরে উঠিয়ে নাও । মনে হচ্ছে, বিপদে পরতে যাচ্ছি ।
এলিস বলল, এমি আমারও মনে হয় তোমার চার্লির কথা শোনা উচিত ।
এমি বলল, আমি চেষ্টা করছি কিন্তু পারছি না । নিচে থেকে কিছু একটা আটকে রেখেছো শিপটাকে । ইগনেশন সিস্টেম কাজ করছে না ।
আমি বললাম, ইগনেশন সিস্টেম কাজ না করলে কি হয় ?
এলিস বলল, ইগনেশন সিস্টেম কাজ না করলে লেজার সিস্টেম থেকে যে শক্তি উৎপাদন হবার কথা সে শক্তি উৎপাদন হবে না । ফলে শিপটি চলার জন্য যে শক্তির প্রয়োজন সেটা পাবে না । এলিসের কথায় ভয় পেয়ে গেলাম । চিন্তার ভাজ পড়লো কপালে । জানালা দিয়ে ধুলোয় আচ্ছন্ন টেলসির মাটি,পাথর,পানি ধুলোবালি পাহাড়, পার্বত সব পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে । আমি আতংকিত চিত্তে অবাক দৃষ্টিতে সে সব তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছি আর ভাবছি এতো উপড় থেকে শিপটা যদি টেলসির উপর আচড়ে পরে বিধ্বস্ত হয় তা হলে আমাদের কি পরিণতি হতে পারে।

নভোযানটি প্রচন্ড কাঁপছে । চারপাশে বো বো শব্দ করে মোবাইলের ভাইভেশন এর মতো কম্পন সৃষ্টি হচ্ছে । বুঝতে পারলাম এমি অদৃশ্য কোন কিছুর বিরুদ্ধে লড়ে যাচ্ছে । বেশ কিছুক্ষণ চেষ্টা করার পর শিপটা আবার উপরে উঠতে শুরু করলো । আমি স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলে কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলাম, ঠিক সেই সময় শিপটা পূর্বের ন্যায় পরপর কয়েকটা ঝাঁকি দিয়ে আবার নিচের দিকে নেমে যেতে লাগলো । নেমে যাবার গতি আগের চাইতে অনেক অনেক বেশি ।

আমি ভয় পেয়ে চিৎকার করে বলে উঠলাম, এমি, এমি কি হচ্ছে এসব ? থামাও , থামাও , তোমার দোহাই লাগে ওকে যেভাবে পারো থামাও । তা না হলে হলে আমার সবাই মারা পরবো ।

এমি কোন উত্তর দিলো না । এলিস বলল, চার্লি তুমি স্পেস স্যুট পরে নাও । পরিস্থিতি ভালো মনে হচ্ছে না । যদি সত্যি সত্যি কোন দূর্ঘটনা ঘটে যায় তাহলে ওটা রক্ষা করবে তোমাকে ।
আমি বললাম, তুমি স্যুট পরেছো ।?
এলিস কিছুক্ষন নিরব থেকে বলল, হ্যাঁ , পড়েছি ।

এলিসের কথা শেষ হবার সাথে সাথে এক মুহূর্ত দেরি না করে স্পেস স্যুটটা পরতে শুরু করলাম । ভয় পেয়ে গেছি । হাত, পা ঠিক মতো কাজ করছে না । দাঁতে দাঁত বারি খাচ্ছে । বারবার মনে হচ্ছে, বিচিত্র কোন কারণে শরীর থেকে মাথাটা আলাদা হয়ে গেছে । ঠিক সে সময় প্রচণ্ড শব্দে T90B12D নামের নভোযানটি পৃথিবী থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সির অন্তর্ভুক্ত টেলিসা নামক গ্রহের বুকে আঁচড়ে পড়লো ।

চলবে ..........

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫৮

জুল ভার্ন বলেছেন: গল্প ভালো ভাবে এগুচ্ছে....

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ । কাজের চাপে পর্বগুলো আসতে দেরী হচ্ছে । মুখ থুবড়ে পরেছে , নভোযান'টি বিপদ আছে পদে পদে ..........।

২| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি স্পেসশীপে থাকেন, অন্য গ্যালাক্সীতে; ওখান থেকে ঢাকা নিশ্চয় দেখা যায় না।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমি আছি এখন পৃথিবীথি থেকে ২।৫ মিলিয়ন আলোক বর্ষ দূরে অ্যানড্রোমিডা গ্যালাক্সির টেলসা নামের গ্রহে আপনি আছেন মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির আর্থ নামের গ্রহে , জেনে অবাক হবেন যে, আকাশ পরিস্কার থাকলে টেলসা থেকে আর্থ' গ্রহটিকে দেখা না গেলেও মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিটিকে দেখা যায়। তবে চিন্তা করবেন না , টেলসা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে । মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হোন । অবশ্য সেই মৃত্যুর জন্য অন্তত ৫০০ কোটি বছর অপেক্ষা করতে হবে :)

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩৫

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


এলিস কি পৃথিবীর বাসিন্দা নাকি অন্য গ্রহের ?

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এলিস হচ্ছে, গল্পের রহস্য ! এমন কি চার্লি নিজেও রহস্য !

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই পর্বটা থেকে মনে হলো গল্প জমছে।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:২১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ , ভাল থাকুন ভাই

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



৫০০ কোরী বছর তো লিখবেন না, যেই কদিন লেখেন, আমাদের কথাই লেখেন।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:২৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভবিষ্যত সম্পর্কে না জানলে সর্তক হবো কি করে ? সত্যিই দুটি গ্যালাক্সি আগামী ৫০০ কোটি বছরের মধ্যে একে অপরকে আঘাত করবে। মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ...........

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৫

ইসিয়াক বলেছেন: আপনার এই গল্পটা আমি খুব শিঘ্রি পড়া শুরু করবো। যথেষ্ট ইন্টারেস্টিং প্লট।ব্যস্ততা কমলে ফিরবো তাড়াতাড়ি।
শুভকামনা রইলো।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৩২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে খুব ভালো লাগলো । অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

৭| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩৬

কোনেরোসা বলেছেন: গাজিরে ব্লক মারেন, ডিসটার্বিং এলিমেন্ট একটা

০১ লা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:০৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ব্লক মারলে ও তার বাক স্বাধিনতায় আঘাত করা হবে । আমি চাই উনি এমন নানা প্রশ্ন বা মন্তব্য করুক । আপনার পোষ্টের অপেক্ষায় আছি । ভাল থাকুন । । গল্পটা কেমন হচ্ছে জানাবেন ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.