নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
নিউজে দেখলাম, গভর্নর সাহেব মিডিয়ায় বলছেন, "প্রয়োজনে তিনি টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ দেবেন । আবার মুদ্রাস্ফীতি ও নিয়ন্ত্রণে রাখবেন।" টাকশাল তো নয় যেন কলিম বাবুর "ছাপাখানা" চাইলাম আর ছাপালাম।
আসুন একটু হাসি। গদি ঠিক রাখার জন্য যে যেমন পারে দেশের মানুষকে অর্থনীতি বোঝাচ্ছে। বাঁশ কিন্তু খাবে জনগণ। তেল নিয়ে রেডি থাকেন।
অচিরেই হয়তো, এক কেজি আম কিনবো এক হাজার টাকা দিয়ে,এক কেজি মুরগী কিনবো তিন হাজার দিয়ে। এক হালি ডিম কিনতে লাগবে ৪০০ টাকা। গরুর মাংস নাই বা কিনলাম। উন্নয়নের ঠেলায়, বস্তা ভর্তি টাকা নিয়ে গেয়ে একদিনের বাজার করতে হবে।
কারণ মুদ্রানীতি বলে, ইচ্ছা মতো টাকা ছাপালে টাকা আর "টাকা থাকবে না তেজপাতা হইয়া যাইবো।" তখন সেটা টিস্যুর মতো ব্যবহার করে ফেলে দিতে হবে। কপাল চাপড়ে চাপড়ে বলতে হবে,হায়রে কপাল ব্যাংকে রাখলাম টাকা হইলো তেজপাতা।
রিজার্ভ কমে যাওয়ার এলসি খুলতে না পারায় অনেক প্রতিষ্ঠান বিদেশ থেকে পণ্য আনতে পারছে না। ফলে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পণ্যের দাম। এরা সাথে আছে দুনীতির ছোবল। ব্যাংকে টাকা রাখলে সেটা উদাও হবে না ঠিকই কিন্তু মান কমে গিয়ে কাগজ হয়ে যাবে। শেয়ার বাজারের শেয়ারের মতো। হক মাওলা....
সুদের হারে "ছয়-নয়" করে ব্যাংকিং সেক্টরটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে এ দেশের কিছু নাম সর্বস্ব,বোদ্ধা অর্থনীতি না বুঝা "বিশেষ অজ্ঞরা।" সেই ফাকে পাচার হয়ে গেছে হাজার হাজার কোটি টাকা। ব্যাংকগুলি দেউলিয়া হবার পথে,দেশের জনগণ সঞ্চয় ভেঙ্গে খেতে খেতে তলানিতে এসে দাঁড়িয়েছে। সঞ্চয় পত্র বিক্রি হচ্ছে না। ফলে সরকারের ঋণের পথগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। একটি দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি নির্ভয় করে, সেই দেশের জনগণের সঞ্চয় প্রবণতার উপর। সেই প্রবণতা দুর্নীতিবাজেরা পরিকল্পিত ভাবে ভেঙ্গে দিয়ে মজা লুটে নিয়েছে।
এখন আবার সুদের হার তুলে দিয়ে পূর্বের অবস্থায় ফিরতে চাচ্ছে। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, ছয়-নয় পরিকল্পনায় উন্নয়ন হলো কাদের? কাদের স্বার্থে ছয়-নয় করা হয়েছিলো? তারা কি শাস্তির ঊর্ধ্বে থাকবে। গভর্নর সাহেব কিন্তু দায়টা ঠিক সরকারের কাঁধে চাপিয়ে দিয়ে বলেছেন,সেই সিদ্ধান্ত ছিলো রাজনৈতিক। "যা করেন কত্তা আমি নিমিত্ত মাত্র.... হু হা হা হা"
১৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:১১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: দু:খ পাওয়ার কিছু নাই লেবু বেশি চিপলে তিতা হয়ে যায় ।
২| ১৮ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কয়েক মাস আগেই তো শুনলাম ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাপাচ্ছে, আবার নতুন করে ছাপতে হবে? ডলারের রেট তো এবার তাহলে ১৫০ ক্রস করবে!!
১৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:১২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ছাপাতে তো অসুবিধা নাই শুধু কাগজ আর কালি লাগে কিন্তু বিদেশিরা সেগুলি দাম কমিয়ে দিয়ে গ্রহন করে ।
৩| ১৯ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:৫২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বর্তমানে ৯০% টাকা ইলেকট্রনিক মানি। সব টাকা হাওয়ার উপরে ভাসে। ছাপানোর মত কষ্ট করা লাগে নাকি?
কি বোর্ডে চাপ দিয়া একটা ফু দিলেই কোটি কোটি টাকা হয়ে যায়।
মুদ্রা ব্যাবস্থাপনায় বাংলাদেশ অনেক দক্ষ। হাসিনা শুশীলদের এডভাইস শুনে না।
বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি কি নাজুক?
বরং পৃথিবীর অন্যান্ন দেশ বেশি নাজুক। দেখুন Inflation %
Italy 8.2%
U K 10.1%
Sri Lanka 35.3%
Pakistan 36.4%
Turkey 43.68%
Argentina 109%
Bangladesh 9.94%
১৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:১০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনাকে তো হয় অর্থমন্ত্রী না হয় গভর্নর বানানো উচিত এখনো প্রস্তাব পান নাই ? নাকি পাপিয়া পিন্টার্স থেকে জার্নাল ছাপিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন ?
৪| ১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: টাকার মান দিনকে দিন যেভাবে কমছে তা ভয়ানক। দেশের অবস্থা কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। মিডিয়া এখনও হয় নিয়ন্ত্রিত নাহয় বিক্রি হয়ে বসে আছে।
১৯ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: প্রতিবাদ ই হতে পারে প্রতিরোধ
৫| ১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: অর্থনীতি আমি বুঝি না।
১৯ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: নিজের ভালো বুঝে না একমাত্র পাগলে আর শিশু। আপনি এ দুইটার কোনটাই না। তাই বুঝিনা বললে চলবে না বুঝতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪২
এইযেদুনিয়া বলেছেন: দু;খের কথা আর বইলেন না।