নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ ও বাইডেন প্রশাসনের উপর স্যাংশন দেওয়া হোক.

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৮




গাজায় ইসরায়েল -আমেরিকার বর্বর গনহত্যার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে চলমান ছাত্রছাত্রীদের শান্তিপূর্ণ অবস্থানের উপর বাইডেন প্রশাসনের লেলিয়ে দেওয়া কুকুর পুলিশ নির্মমভাবে নির্যাতন চালাচ্ছে। যা পরিস্কার ভাবে মানবতার লঙ্ঘন। শুধু পুলিশ নয় পুলিশের পাশাপাশি মুখোশ পড়ে একদল ইহুদি সন্ত্রাসীরা ও হামলায় অংশ নিয়েছে। মানবতা নিয়ে এতো উচু উচু কথা বলা রাজনৈতিক বেশ্যাদের দেশের আচরণ দেখে বিস্মিত হয়েছি।

মনবতা ইস্যতে বড় বড় কথা বলা দেশটির কোথায় এখন সেই মানবতা? কোথায় এখন বিশ্বের মানবাধিকার সংস্থাগুলি?

টুইন টাওয়ার বুশ প্রশাসন নিজেরাই ধ্বংস করে সেই ইস্যুতে ইরাকে হামলা চালিয়ে ছিলো এই ঘটনার মধ্যে সেটা এখন পরিস্কার । এখন আরো পরিস্কার।

যে যার অবস্থান থেকে প্রতিবাদ করুন বর্বর জঙ্গি, গনহত্যাকারী সন্ত্রাসী এই দেশ দুটির নির্যাতন জুলুমের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশ দরিদ্র হলেও মানবতা লঙ্ঘনকারী যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশের ও বাইডেন প্রশাসনের উপর স্যাংশন দিতে পারে। দেওয়া উচিত৷

এই পোস্ট পড়ে যদি কেউ বলেন যুক্তরাষ্ট্র পণ্য না কিনলে খাবেন কি? তাদের জন্য বলবো, হাতে চুড়ি পড়েন ঘরে বসে থাকেন। অন্যায় দেখেও মুখবুঝে থাকার চেয়ে হাতে চুড়ি পড়ে ঘরে বসে থাকাই কাপুরদের জন্য সঠিক কর্ম।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: গণতন্ত্রের ধ্বজাধারী আমেরিকার বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না।

২| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ২:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গাজায় ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর হামলায় যুক্তরাষ্ট্রকে কোন ভাবেই দায়ী করা যায় না।
গাজায় হামাস সন্ত্রাসীরা দীর্ঘদিন যাবত পরিকল্পিতভাবে ইসরাইলে রকেট হামলা করে ইসরাইলকে উস্কানি দিচ্ছিল যাতে তারা গাজায় স্থল হামলা করতে বাধ্য হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন যাবত অনেক রকেট মারার পরও ইসরাইল গাজায় স্থল হামলা চালাই নি, সহ্য করেছে।
এরপর সন্ত্রাসী হামাস একটি বড় আকারে হামলা করে অনেক নারী শিশুকে হত্যা করে অপহরণ করে মোটামুটি বাধ্য করে ইসরাইলকে গাজায় সর্বাত্মক হামলা চালানোর।
এখানে নৈতিকভাবে ইসরাইলের কোন দোষ দেখি না। আর আমেরিকা তো এখানে ইনভল্ভ নয় বরং যুদ্ধ করে তার আহ্বান জানাচ্ছে বারবার।
আমেরিকায় এই বিক্ষবরত ছাত্ররা মূলত বিভিন্ন মুসলিম আরব দেশের। সেখানে তারা বিক্ষোভ করে না কেন। যেখানে জর্ডান সৌদি আরব আরব আমিরাত ইসরাইলকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করছে। সেখানকার জনগণ তো কিছু বলছে না।
হিপোক্রেসি আর কত?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.