১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সন্ধ্যার পর থেকেই বিভিন্ন মিডিয়ায় জানানো হচ্ছিলো যে প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে সমবেদনা জানাতে আসবেন। এ বিষয়ে ব্যাপক প্রস্তুতিও
নেওয়া হয়। তখন শিমুল বিশ্বাস কী ঘুমিয়ে ছিলেন। কেন ৮টার পরে তাকে
সংবাদিকদের কাছে প্রেস ব্রিফিং করে বলতে হয় যে বেগমকে ঘুম পড়িয়ে রাখা হয়েছে!! শিমুল বিশ্বাস এখন যে চিৎকার চেচামেচি করছেন তা পাগলের প্রলাপ, আমরা দেশবাসী গতকাল লাইফ দেখেছি কেমন অভদ্রচিত ব্যবহার করা হয়েছে দেশের সরকার প্রধানের সাথে। যারা দেশের প্রধানমন্ত্রীকে তার যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করতে পারেনা, তারা কী ভাবে জনগণের জন্য তা আমজনতা বুঝে গেছে!!

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯

ডেড আকাশ বলেছেন: যে কোকো আজ মারা গিয়েছেন সেইকোকো দীর্ঘ ৬ বছর মা খালেদার কাছে আসতে পারেন নাই শুধু হাসিনার এর কারণে ................এখন আবার সমবেদনা !!!!!!!!!!!!!

ইহা সমবেদনা নয় নিছক বাকশাল পলিটিক্স মাত্র.....

স্বামীর স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি চিন্তায়,মাথায় মামলার বোঝা,২ ছেলে পরবাস( এর মধ্যে ১ ছেলে গত ),দুই দফায় অবরুদ্ধ........................এখন আবার সমবেদনা !!!!

যে রাজনীতিতে ছিলনা তাকেও হাসিনা গত বছরগুলিতে তার মায়ের সাথে দেখা করতে দেয়নাই হাসিনা...
নির্যাতন করে খালেদা জিয়ার দুই সন্তানকে দেশান্তরী করেছে...এবং মৃত্যুর আগে সন্তানের মুখ দেখার সুযোগ ও পান নি এক মা।

সেই মা...যিনি দু সন্তানের থেকে দেশকে বেছে নিয়েছিলেন জালিম সরকারের কাছে...

হাসিনার এই সামান্য নাটক বোঝার ক্ষ্মমতা আমার দেশের 90 % লোকের নাই বলেই কিন্তু উনি আজও নরম গদিটাতে বসে আছে। তাই তো আজ উনি বাকি 10% এর কাছে প্রিথিবির শ্রেষ্ট অভিনেতী

বাংলার জনগন দেখেছে কে মিউচুয়াল আন্ডারষ্ট্যান্ডিং এ যায় আর কে অনঢ় থাকে দেশের স্বার্থে।

আজ কোকোর মৃত্যু নিয়ে সেই হাসিনা আসছে মায়াকান্না দেখাইতে...রাজনীতি করতে...
ধিক হাসিনাকে...
যেই বাড়িতে বালুর ট্রাক দিয়ে এক বয়স্ক মহিলাকে আটকে রেখেছে তার সরকার সেই বাড়িতেই সে পলিটিক্স করতে গেল...

এইসব ড্রামা জাতি ভালোভাবেই বুঝে...
আন্দোলন বন্ধ হবেনা গো...যতই ড্রামাবাজি করো!

দেশনেত্রীকে তার পুত্রশোক কাটিয়ে উঠার তৌফিক দান করুক।মহান রবের নিকট এই আজকের প্রার্থনা।

৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

জামান2021 বলেছেন: দেশনেত্রীকে তার পুত্রশোক কাটিয়ে উঠার তৌফিক দান করুক।মহান রবের নিকট এই আজকের প্রার্থনা

৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: মৃত্যু সবসময়ই কস্টের। মাননীয় প্র. মন্ত্রী হাসিনা কেন এসেছিলেন তা তিনিই জানেন! ইকবাল সোবহান তো চামচামি করবেই।

৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৭

নিলু বলেছেন: প্রবাদে আছে , বড় শত্রু হলেও , বড় ফিড়ইতেই বসতে দিতে হয় , কে কি মন নিয়ে আসে , তা মিত্তুর দিন বিবেচ্য বিষয় হতে পারে না । গেঁটের নিয়মই যে , বন্ধ থাকা , এটা খোলা হয় , মানুষ দারা , তাহলে ওই গেঁট কি , ফারাক্কা গেঁট ?

৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯

রক্ত পলাশী বলেছেন: শিমুল বিশ্বাস ১০-১৫ মিনিট আগে নয়, প্রধানমন্ত্রী আসার ৩-৪ মিনিট আগে প্রেসকে জানায় । আসলে লন্ডন থেকে বলার কারনে দেখা করে না্ই...।

৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: সংলাপের জন্য বেগম খালেদা সৌজন্যতা দেখাননি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ফোনালাপে! এবার তার ছেলের মৃত্যুতে সমবেদনা জানাতে এসে ব্যার্থ মনোরথ হয়ে ফিরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী!!
এর পর বেগম খালেদার কাছ থেকে কি আশা করতে পারে জাতি!!!
হিংসা যার মজ্জাগত তার কাছ থেকে সৌজন্যতা আশা করা বাতুলতা

৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল স্টাফ যে যোগাযোগ করেছিল তা নিশ্চিত করেছেন শিমুল বিশ্বাস। শিমুল খালেদা জিয়ার ঘুমানোর তথ্য জানানোর পরেও প্রেসে তা জানিয়ে টিভি ক্যামেরার মহাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর যাওয়াটা কতটা নাটক, কতটা ভন্ডামি তা একজন বাকশালী বুঝবে না।

যে খালেদার নাম শুনলে হাসিনা সাপের মত হিসহিস করতে থাকেন, নানান ইতর বিশেষনে ডাকেন, তারেক জিয়াকে জানোয়ার বলে সংসদে বসে অভিহিত করেন, জিয়াকে দুবেলা পাকিস্তানের চর বলে বাঁকা হাসেন, তার পক্ষে সান্ত্বনা দেয়া নয়, স্রেফ নাটকই করার কথা ছিল, সেটাই করেছেন।

আর খালেদা জিয়াকে ইট-বালুর গাড়ি ও তালা মেরে অফিসে বন্দী রাখার নোংরা ও অমানবিক এপিসোডতো এখনও শেষ হয়নি!