১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

আলফা ব্রাইট বলেছেন: ওদিকে বলা হলো ২০১৮ সালে কাজ সমাপ্ত হপে! তারা জানেইনা টাকা কোথা থেকে আসবে!! আজিব আইওয়াশ

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাকী টাকা দেবে গৌরি সেন


রাষ্ট্রযন্ত্র যখন মিথ্যাচার বা তথ্য গোজামিল রাখে নাগরিক তখন --মাননীয় স্পিকার আমি... না হয়ে যায়

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সেতুটার নাম বদলায়ে রাখার দরকার, "বাংগালীর দু:খের সেতু"।

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: এই ধরনের কাজে অর্থ বরাদ্ধ করা হয় পর্যায়ক্রমে। এই হিসাবে গোজামিল খুইজেন না, গোজামিল নাইও। গোজামিল থাকে অন্য জায়গায়। সেতু বানাইতে প্রকৃত খরচ আসলে ১০-১২ হাজার কোটি, বাকীটা গুড়ের লাভ পিপড়ায় খাওয়ার মত এরা তারা খায়। চায়না খাবে, দেশী কন্ট্রকটাররা খাবে। কাজের সকল পর্যায়েই খাওয়া হবে টাকা। তবু ভালো বিশ্বব্যাঙ্কের টাকা লাগে নাই। ঋনের বোঝা বইতো জাতি আরো কতদিন। বিদেশী ঋনের প্রকল্পে দুর্নীতি হয় আরো বেশি। সব সরকারের আমলেই হয়। তবু ভালো যে এই সেতু হইতেছে। ডাবল টাকায়ও যদি হয় তবুও ভালো। দেশের জন্য এই সেতু আসলেই আশীর্বাদ হবে।

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

বিস্ময় আমি বলেছেন: আমরা চাই এটা তাড়াতড়ি শেষ করুক সরকার তবে কোন ফাকিবাজি করে নয়। এবং দেশের টাকায় ।

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

আলম৪৩৪ বলেছেন: এ বছরের বাজেট থেকে জমা হয়েছে ৬০০ মিলিয়ন ডলার, বাকিটা পর্যায়ক্রমে নিবে এবং বিভিন্ন উৎস থেকে আদায় হবে, কারন এরা জানে শেষ করতে মিনিমাম ৫ অর্থবছর লাগবে

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪

আলম৪৩৪ বলেছেন: ঢাকা চট্টগ্রাম ৪ লেনের কাজ ডিসেম্বর ২০১২ তে শেষ হবার কথা আর এখন ডিসেম্বর ২০১৫,
আর আপনার যদি একদিন সময় তাকে তাহলে ঢাকা চট্টগ্রাম যাতায়াত করে নিজ চোখে দেখেন কোন সালের ডিসেম্বরে কাজ ১০০% শেষ হবে?
আর হ্যা ঢাকা চট্টগ্রাম ৪ লেনের কাজ এর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ছিল ৮০% চায়না মেজর কোং, আর বাকি ২০% বাংলাদেশী কোং (সম্বত তাহের এ্যান্ড ব্রাদ্রার্স)