![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন উন্নয়ন কর্মী। একই সাথে আমি একজন নারী মুক্তিযোদ্ধা। আমি সপ্তডিঙ্গা নামে একটি এন জি ও প্রতিষ্ঠা করেছি। সপ্তডিঙ্গা নারীর অর্থৈনিতক ক্ষমতায়ন কর্মসূচী বাস্তবায়ন করে।
খেলাধুলার প্রতি আমার আগ্রহ খুব কম। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি, গান গাওয়া ও অভিনয়ের প্রতি ছিল বিশেষ ঝোঁক। স্কুল জীবনে বাৎসরিক খেলায় অংশ নিয়েছি। চেয়ার সিটিং খেলায় আমি বসার জন্য চেয়ার পেতাম না। দৌড় প্রতিযোগিতায় বুঝতেই পারতামনা কখন দৌড়াতে হবে। অন্য সবাই চলে যেত আমি দাঁড়িয়ে থাকতাম সেখানেই যেখান থেকে দৌড় শুরু করতে হয়। এভাবেই আমার খেলার জীবন চলতো। টেলিভিশন দেখার সুযোগ কম পেতাম। যেটুকু পেতাম তাও নাটক উপভোগ করতাম। পত্রিকার পাতায় খবর, প্রবন্ধ, ভ্রমণকাহিনি রান্না ইত্যাদি ফিচারগুলো আমাকে আকর্ষণ করে। কিন্তু বাংলাদেশ ১৯৯৬ সালে অথবা তার পরে সময়টা মনে নেই- যেদিন আই সি সিতে খেলার যোগ্যতা অর্জন করলো ঐ দিনের খেলা আমাকে প্রথম আকর্ষণ করলো। সেকি টান টান উত্তেজনা। মনে হচ্ছিল আমিও যেন ছেলেদের সাথে মাঠে রয়েছি। প্রতিটি বল, প্রতিটি রান, প্রতিটি উইকেট সেকি উত্তেজনা। খেলাটাকে বোঝার চেষ্টা করছি। সেই থেকে খেলা দেখার প্রতি আমার আগ্রহ জন্ম নিলো। তাও শুধুই ক্রিকেট। এবং সেটা বাংলাদেশ দলের। আজকেও খেলা দেখছি। আল্লার কাছে কামনা করছি যেন একটা উইকেট পড়ে। আমাদের ছেলেরা যেন আরও একটু এগিয়ে যায়। একটা বল হয় রান না পেলে কি আনন্দ হয়, হাততালি দিয়ে উঠি। ওরা বাউন্ডারী করলে মন খারাপ হয়ে যায়। উইকেট নিলে হাত তালি দিয়ে উঠি। সত্যিই এ এক অন্য রকম আনন্দ। আমি আল্লার কাছে দোয়া করি যেন আজকে বাংলাদেশ জেতে। যেন শক্ত প্রতিযোগিতা হয়। আমাদের ছেলেরা, মাশরাফি, সাকিব, রুবেল, তামিম, তাসনিম এরা যেন হাসতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়লাম