![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মনে হয় কিছুটা নারী বিদ্বেষী। ব্যাপার টা অদ্ভুত শোনালেও আশপাশের এক রাশ ফেমিনিস্ট দের মাঝে কিভাবে কিভাবে যেনো আমি একটা মেনিনিস্ট হিসেবে বড় হয়ে গেলাম। এইসব ফেমিনিস্ট দের অনেক কাজই আমার কাছে অযৌক্তিক এবং হাস্যরস পূর্ণ মনে হয়। নারীবাদীরা আন্দোলন করে নারীর অধিকার রক্ষার্থে। সত্যিই কি অধিকারটা মেয়েদের দরকার?
একটা প্রচণ্ড রকম মা ভক্ত ভাইকে চিনতাম ছোটবেলায়। ছোটমামার বন্ধু। তার বহুদিনের প্রণয়কে আপ্রাণ চেষ্টা করেও সে পরিণয়ে রূপ দিতে পারেনাই। কারণ তার মায়ের লাল টুকটুকে বউ চাই। আপুটা গাঢ় শ্যামলা। মাকে কোনোভাবেই রাজি করাতে না পেরে শেষে সম্পর্কটারই ইতি টানতে হয়েছিল। যথাযথ শিক্ষাটা কি শুধুই পুরুষদের দরকার?
আমাদের দেশের কুচকুচে কালো মায়েদেরও ছেলের কাছে অন্ন বস্ত্র বাসস্থান এর আগে দাবী থাকে একটা সাদা বউ চাই। তাই বলে অন্য মায়েদেরও যে ফরসা বউ দাবী করার পূর্ণ অধিকার আছে তা না। কিন্তু অন্তত নিজে কালো হওয়ার সুবাদে হলেও একটা মেয়ে যাকে সৃষ্টিকর্তা ভালোবেসে অনেক রঙ দিয়ে পাঠিয়েছেন তাকে করুণার বদলে সে সম্মানের চোখে দেখবেন এই আশা টুক আমরা করতেই পারি। কিন্তু সে আশার গুড়ে কঙ্কর। মা জননীরা গলার স্বর সপ্তম স্কেলে চড়িয়ে যুক্তি দেখান, ছেলের বউ কালো হলে তো নাতি নাতনিও কালো হবে। মুখ দেখাবো কি করে। যেনো পুত্রবধূর স্কিন টোন স্কেল সমানুপাতিক সামাজিক স্ট্যাটাস। যার ছেলের বউ যত ধবল তার সোশ্যাল ইম্পরটেন্স তত বেশি। এবং হাস্যকর হলেও সত্যি যুগ যুগ ধরে এই কালচারই চলে আসতেছে এই বঙ্গ দেশে। বউ এর মেলানিন কম থাকলে তার চৌদ্দ, ক্ষেত্র বিশেষে আঠেরো খুনও মাফ করা যেতে পারে। কিন্তু একটা শ্যামা বধূ মনের ভুলেও একটা চুন পান থেকে খসিয়ে ফেলেছে কি ফেলেনি.....
লেটস টক অ্যাবাউট ইভটিজিং। একটা মহিলার কাছে তার ঘরের ২৪ বছরের ছেলের নামেও যদি নারীঘটিত কমপ্লেইন আসে তিনি তার হৃদপিন্ডের একটা সিস্টোল একটা ডায়াস্টোল পরিপূর্ণ ভাবে কমপ্লিট হবার আগেই বলে ফেলবেন, ভাবী বাদ দেন বাচ্চা মানুষ ভুল করে ফেলছে। বয়সটাই তো ভুল করার। অথচ এই ভুল করার বয়সেই যদি কেউ ভুল করে তার ঘরের মেয়েকে কিছু বলে বসে? ইউ নো দ্যা রেস্ট অফ ইট। একটা মেয়ে তার ছেলের বাচ্চা গর্ভে নিয়ে তার সামনে দাঁড়ালে সবার আগে তিনি চেষ্টা করেন চরিত্রহীন মেয়েটার ঝামেলা থেকে তার দুগ্ধপোষ্য ছেলেকে উদ্ধার করার। ছেলে মানুষ না হয় একটু ভুল করেই ফেলছে। কিন্তু মেয়েটা কিভাবে পারলো...ছিঃ ছিঃ। অথচ তার পুত্রও যে সমান দোষে দোষী সে কথা তিনি বেমালুম ভুলে যান। সবার কথা বলছিনা। কিন্তু মানতে কষ্ট হলেও সত্য সংখ্যাগরিষ্ঠ মহিলা জাতি এর চেয়েও নিকৃষ্ট মনোভাব নিয়ে চলেন।
বারো বছর বয়স কালে যখন পাশের বাসার মেয়ের সাথে খারাপ আচরণ করার প্রথম কমপ্লেইন বাসায় আসে তখন প্রত্যেক ছেলের মায়ের উচিত তার ছেলেকে ঘুরিয়ে দুইটা থাপ্পড় মারা। বিলিভ ইট অর নট পরবর্তী জীবনে তার দ্বারা সম্ভাব্য ৭০ ভাগ ইভটিজিং এর সমাপ্তি এইখানেই হবে।
ছোটবেলা থেকেই ছেলে সন্তানদের মাত্রাতিরিক্ত আশকারা দেওয়া, না চাইতেই আকাশের চাঁদ হাতে ধরিয়ে দেওয়ার অভ্যাস, মুসলমানি করানোর আগে থেকেই কানের চারপাশে অনবরত "আমার বাবার জন্য লাল টুকটুকে বউ আনবো ঘরে" এই সব কিছু করে মেয়েরা। তারপরেও আপনি কিভাবে আশা করেন সেই ছেলে বড় হয়ে রেসিস্ট হবে না? তবুও বলবেন একচেটিয়া ছেলেদের দোষ? নির্যাতিত মেয়েরা? অধিকার মেয়েদের দরকার? এইসবের মনমানসিকতা নিয়ে বড় হওয়ার দায় যেমন শুধু ছেলেদের না। তেমনি একটা পার্ভাট কিংবা রেসিস্ট কিংবা পেডোফাইল পুরুষের বিকৃত মস্তিষ্কের পেছনেও কোনো না কোনো ভাবে তার পরিবারই দায়ী। আর একটা পরিবারের চাবিকাঠি থাকে মায়েদের হাতেই। সুতরাং একটা ছেলেকে রেপের দায়ে লকাপে ঢোকানোর সময় সাথে করে তার মাকে কিংবা প্রয়োজনে অন্যান্য সদস্যদেরও ঢোকানো উচিত। কারণ তিনি তার ছেলেকে সঠিক শিক্ষা দিতে পারেন নাই। তাকে বুঝতে হবে শুধুমাত্র ছেলে সন্তান জন্ম দেওয়া কোনো গর্বের কাজ না। তাকে মানুষ হিসেবে বড় করতে পারাটা গর্বের কাজ।
নারী অধিকার নামে কোনো শব্দের অস্তিত্ব নাই। অধিকার টা আসলে ছেলেদের দরকার। সঠিকভাবে বড় হবার পরিবেশের অধিকার। আর তারপরেও আশরাফুল মাখলুকাত না হতে পারলে মধ্যপ্রাচ্যের অতি উন্নত বিচার ব্যবস্থা তো আছেই।
রিমেম্বার,, তোমার ভাইকে কেউ গালি দিলে কিন্তু সাথে তোমার মা বোনের প্রতিও সম্ভাষণ থাকবে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩০
বিজন রয় বলেছেন: পুরাতন কিছু লজ্জ্বাকর ব্যাপার একটু ঘুরিয়ে বললেন। তবুও বলেছেন।
এসব বারবার বলা দরকার।
আরো লিখুন এসব নিয়ে।
যেমন একজন কালো মেয়েও তার নিজের জন্য ফর্সা বর খোঁজে, ব্যাপারটি ঠিক ওই মায়ের মতো।
আসলে ঘরের ভিতরে আগে সুদ্ধ হতে হবে।
ধন্যবাদ আর শুভকামনা।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫২
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ইতিবাচক মন্তব্যের জন্য।
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭
চকিত চয়ন বলেছেন: অসাধারণ লেখা, সহমত পোষণ করছি ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: যথাযথ শিক্ষাটা কি শুধুই পুরুষদের দরকার? - ধন্যবাদ এ প্রশ্নটার জন্য। প্রশ্নের মধ্যেই উত্তর লুকিয়ে আছে- 'না'।
চমৎকার একটা ব্যতিক্রমী লেখা। অভিনন্দন রইলো!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৪
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: ধন্যবাদ। দোয়াপ্রার্থী (:
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একেবারে চাঁছাছোলা সত্যকে অকপটে বলেছেন।
শুরুটা নিজের থেকে করলেই অনেক এগিয়ে যাবে সভ্যতা।
খায়রুল আহসান ভাইয়ের থেকে ধার করেই বলি -চমৎকার একটা ব্যতিক্রমী লেখা। অভিনন্দন রইলো!
+++
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১২
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০১
আখেনাটেন বলেছেন: 'আমি', 'অামার' এইগুলিকে খুব কম মানুষই খারাপ চোখে দেখে। কিন্তু সেই একই জিনিস একই কাজ অন্যের হলে সমালোচকের দৃষ্টিতে দেখার জন্য আমরা উথলা হয়ে উঠি। আপনি ঠিকই বলেছেন সমালোচনাটা নিজের ঘর থেকেই প্রথম হওয়া উচিত। তাহলেই সম্ভব লাল টুকটুকে বউয়ের খায়েস পূরনের বাতিক দূর করা।
আমরা ছোটকাল থেকে শিখে এসেছি পরিবার হচ্ছে সবচাইতে বড় শিক্ষক। আর এই শিক্ষক যদি কাউকে ভুল শিক্ষা দেয় তা শোধরানো মুসকিল।
ছোট্ট একটা ব্যক্তিগত উদাহরণ দেই---'আমার মাথার পিছন দিকে অল্প একটি জায়গায় চুল নেই, যদিও তা বেশি চুলের কারণে দৃষ্টিগোচর হয় না। কারণটা বলছি। প্রাইমারী স্কুলে পড়ি। আব্বা, চাচার পরিবার মিলে অনেক সদস্য। বাড়িতে অশ্লীল কথা বা অন্য কোনো খারাপ কাজের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান। গ্রামের বাড়ি। আম্মাসহ কাজের লোকদের অনেক রকমের কাজ থাকে সকালবেলা। একদিন স্কুলের যাওয়ার আগে খাবার প্রস্তুত করতে দেরী হচ্ছে। এদিকে আমার স্কুলের সময় হয়ে যাচ্ছে। ছোট বাচ্চা অামি। বারবার তাগিদ দেওয়া স্বত্ত্বেও দেরী হচ্ছে দেখে চিৎকার করে উঠেছি 'অাজকে খাবই না'। অাম্মা অাদর করে বলছে 'অার একটু দেরী কর'। অামি তার প্রতিউত্তরে রাগের মাথায় 'হিন্দি চুলে'র বাংলা প্রতিশব্দটি বলেছিলাম। একটি মাত্র শব্দ। ঐটাই শেষ বার। এর আগে বা পরে কখনই এই ধরণের বা এর চেয়ে অশ্লীল শব্দ মুখ থেকে অার বের হয় নি। এখন বিশেষ কোনো পরিস্থিতিতে মনে অাসলেও মুখে তা আসার আগেই মাথার পিছনের ছিলা জায়গাটে হাত দিয়ে দেখি।
কারণ সেদিন আম্মা একটা প্রচণ্ড জোরে চড় মেরেছিলেন। চড়ের ধাক্কায় ভারসাম্য রাখতে না পেরে পড়ে গিয়ে মাথা শক্ত কোনো কিছুর সাথে ঠোকা খেয়ে কেটে গিয়েছিল। এরপর শপথ পড়ানো হয়। এরপর যেন এ ধরণের কোনো শব্দ মুখ থেকে কখনও বের না হয়। বহুদিন পরেও জীবনের অনেক চড়াই-উৎরাই এর মাঝেও পরিবারের এ ধরণের আরো অনেক নৈতিক শিক্ষা মেনে চলার চেষ্টা করে যাচ্ছি। যা বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় সত্যিই খুব কষ্টসাধ্য।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১৭
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: আন্টিকে সাধুবাদ। এমন মা আরো অনেক বেশি দরকার ছিল আমাদের।
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
আশরাফ ও নীল বলেছেন: আপনার দোষ একদম একতরফা। মায়ের কাছ থেকে কোন ছেলেই শাসন আশা করেনা। সেই দায়িত্ব একা বাবার। যদি বাবা না থাকে তো ভিন্ন কথা। তবে সন্তানকে সুশিক্ষিত করার দায় মা বাবা উভয়ের। তাছাড়া ফর্সা মেয়ে খোঁজা কেবল একার মায়ের দোষ নয়। আমাদের পারিপার্শ্বিকতা, নায়িকা, মডেল, বিজ্ঞাপন - সব কিছুই বাধ্য করছে ফর্সা মেয়ে বিয়ে করার মাধ্যমে নিজের বীরত্ব জাহির করতে। মোশাররফ করিমের একটা নাটকে দেখা যায় - সে বিয়ে করতে না পেরে সমাজে তার স্ট্যাটাস কমে যায়। তারপর প্রতিজ্ঞা করে যে একটা সুন্দরি মেয়ে বিয়ে করে সবাইকে তার ক্ষমতা দেখাবে। এরপর সারিকাকে বিয়ে করে তাকে সাথে নিয়ে পাড়ার ছেলেদের কাছে যায় জাহির করতে। এ ধরণের নাটকই কি প্রমোট করেনা ফর্সা মেয়েদের দাম? শুধু শুধু মায়ের দোষ দেবার কারণ তাহলে কি?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২০
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: আপনার দ্বিতীয় এবং তৃতীয় লাইনটা বাদে বাকি সব কিছুর সাথেই আমি একমত। ছেলে তার মায়ের কাছ থেকে শাসন আশা করলো কি না করলো সেটা তাকে সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার খাতিরে কখনোই মূখ্য বিষয় না এবং সে দায়িত্ব একা বাবারও না।
সিংহভাগ দায়িত্বটাই মায়ের। কেননা শিশুকালে প্রায় সবকিছুতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব তার মায়েরই থাকে। আর এ মনমানসিকতা নিয়েই সে পরবর্তী তে বড় হয়। এই যে বললেন না, কোনো ছেলেই তার মায়ের কাছ থেকে শাসন আশা করেনা। এই আশকারা গুলোর জন্য ছেলেদের নৈতিক অবক্ষয় এই পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে।
কিন্তু তাই বলে আমি তার বাবাকে এবং অন্যান্য সদস্যদেরকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেয়ার কথা বলিনি। তবে কিনা আমাদের মা খালা দাদি ফুপুরাই মূলত ধলা বউ- কালা বউ কেচ্ছায় মূল ভিলেনের ভূমিকা যুগ যুগ ধরে পালন করে আসছেন। তাই তাদের এ অনবদ্য ভূমিকা কোনোভাবেই অস্বীকার করার মতো নয়।
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: যেটা লিখেছেন আমি বলবো বারবার লিখুন। এভাবেই। শব্দগুলো সুঁইমুখো থাকুক। এমনি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১৬
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: ধন্যবাদ। সুঁইমুখো উপমা টা ভালো লেগেছে।
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৫
কালীদাস বলেছেন: এই দুধে-কয়লা গায়ের রং নিয়ে আমি কই যাব?
আমার কি হপে গো....
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২২
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: হাহাহ
দুধে- কয়লা!! আমাকে কে বিয়ে করবে আমার সেই চিন্তায়ই ঘুম হয়না।
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: সানন্দা মিথিলা ,
সত্যিই কি অধিকারটা মেয়েদের দরকার? জটিল প্রশ্ন তবে উত্তরটা আপনার লেখার বিষয়বস্তুর ভেতরেই আছে ।
বিজন রয়, বিদ্রোহী ভৃগু এবং খায়রুল আহসান এদের মন্তব্য ভালো লাগলো ।
দিশেহারা রাজপুত্রর মতো আমিও বলি , শব্দগুলো সুঁইমুখো থাকুক। এমনি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২৬
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: জ্বি এটা বোঝানোর উদ্দেশ্যেই লেখাটার জন্ম
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৮
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: শুধুমাত্র একটা ইস্যু তুলে ধরে নারী অধিকারকে তুচ্ছ করা যায় না।
ফেসবুকে আপনার লাইক সংখ্যা কত ???????
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২৫
সানন্দা মিথিলা বলেছেন: নারী অধিকার কে তুচ্ছ করিনি। অস্বীকার করেছি। কারণ আমি বিশ্বাস করি সব মানুষেরই সমান অধিকার। নারী বা পুরুষ বলে আলাদা ভাগ করার জন্যই তারা তাদের প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত।
বাই দ্যা ওয়ে লাইক সংখ্যা বলতে?
১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
কাশফুল মন (আহমদ) বলেছেন: অনেকটা সহমত,
১৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৪
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: বাই দ্যা ওয়ে লাইক সংখ্যা বলতে?
দুঃখিত !
আমি ক্ষোভ নিয়ে বলেছিলাম -লাইক সংখ্যা কত ।
নারীর অধিকার অস্বীকার করে এক শ্রেণীর কাছ থেকে বাহবা পাবেন ।যেমনটা পেয়েছেন উপরে আমার প্রিয় কিছু গুনী ব্লগারদের কাছ থেকে ।
আমি বিশ্বাস করি সব মানুষেরই সমান অধিকার। নারী বা পুরুষ বলে আলাদা ভাগ করার জন্যই তারা তাদের প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত।
বোনডি
অধিকার আদায়ে যদি কী-বোর্ড হাতে নিয়েই থাকেন ।সব মানুষেরই সমান অধিকার।
আপনার বিশ্বাস কোনদিন বাস্তবায়িত হবে না।শুধুই কী-বোর্ডের ক্ষয় ???
স্নায়বিক প্রক্রিয়াসম্পন্ন পুরুষ ,মহিলা সহজাত প্রবৃত্তি নিয়ে জন্মায়। এটি জন্মগতভাবে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত, অর্জিত নয়।
আমি আর গভীরে গেলাম না।
আপনার জন্য ইশারাই কাফি !!
অধিকার, মর্যাদায় নারী-পুরুষ সমানে সমান ।নারী এবং পুরুষের প্রাপ্য অধিকার রয়েছে ।আমাকে আমার অধিকার বুঝিয়ে দিন ,আপনি আপনার অধিকার বুঝে নিন ।তখনি প্রাপ্য অধিকার থেকে কেউ বঞ্চিত হবে না ।
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
দ্বীপ ১৭৯২ বলেছেন: ভালো লাগলো।