![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা আছে আমার সকলি কবেনিজ হাতে তুমি তুলিয়া লবে।সব ছেড়ে সব পাব তোমায়মনে মনে মন তোমারে চায়।
ছবি-গুগুল
১।
তোমাকে চাই আমি আরও কাছে
তোমাকে বলার আরো কথা আছে
লা লালা লা........................
গান গাইতে গাইতে রমিজ বদির চায়ের দোকানে ঢুকে।
-ওই বদি এক কাপ চা দেতো?
- কিরে রমিজ খুব খুশি খুশি দেহি আইজ? ঘটনা কি?
- আগে চা দে, চা খাইতে খাইতে কইতাছি। হেহেহে
- তা দিন কাল তোর ভালই যাইতাছে?
- হ যাইতাছে আর কি।
-এই নে চা, এইবার বল তোর খুশির সংবাদ।
- হেহেহে। আরে ভালা একখান কাম পাইছি ঢাকা শহরে।
- তাই নাকি? খুব ভালা কথা। তা কি কাম করা লাগব?
- কোম্পানি বিভিন্ন জায়গা থেইকা মাল আনব ঐ গুলা সাপ্লাই করমু আরকি?
- আইচ্ছা, টেকাও মনে হয় ভালো দিব না?
- হ! দিব ভালই।
রমিজ দেখে একটা সুন্দরী মেয়ে এই পথ ধরেই যাচ্ছে
-বদি ওই মাইয়াডা কেডা?
- ওইটা তো ময়না। উত্তর পাড়ার সামসুল চাচার মাইয়া।
বদি একটা হাসি দিয়া জোরে গান গাইতে থাকে “ তোমাকে চাই আমি আরো কাছে.........” ।
ময়না ক্ষেতে যাচ্ছে বাবার খাবার নিয়ে। রমিজের গান ময়নার কানে যেতেই পেছন ফিরে একবার তাকিয়ে দেখল। রমিজ প্রতিদিন বদির দোকানে এখন বসে থাকে। আর ময়নার পথ আগলে কথা বলে , দুষ্টামি করে। এমন করতে করতে দুজনের মধ্য প্রেম হয়ে যায়।
ময়না বাবার জন্য আজ খাবার নিতে গিয়ে অনেক দেরি করে ফেলেছে। কারন পথের মধ্যই রমিজের সাথে দেখা আর রমিজ ময়নার পথ আগলে দাঁড়ায়-
- আমার ময়না পাখি কেমন আছে?
- ভাল আছি, তুমি?
- আমি কেমনে ভালো থাকি কও? তুমি ছাড়া আমার দিন যায়না ময়না।
- আহ! কি কর? হাত ছাড়ো।
- না ছাড়মুনা। তুমিত আমারি তাইনা?
- দেরি হইয়া যাইতাছে আব্বায় বকব।
হাত ছাড়িয়ে ময়না দৌড়ে পালায়। আর রমিজ চিৎকার দিয়ে ময়নাকে বলে
-ময়না রাইতে বাঁশছুপে আহিস।
ময়না হাসতে হাসতে চলে যায়। আর বাবার কাছে গিয়েই অনেক বকা শুনে।
- কিরে ময়না এত দেরি করছস কেন? বলি একটা কামওতো ভাল কইরা পারছ না? আমার ঘাড়ে বইসা বইসা খাইতাছস। পোলা হইলে আমারে টেকা কামাই কইরা খাওয়াইত। পোড়া কপাল আমার। দে ভাত দে।
ময়না বাবার কথা শুনে শুধু চোখের জল ফেলে। কিছুই বলতে পারেনা। কাঁদতে কাঁদতে বাড়ী ফিরে আসে। ময়না অপেক্ষা করতে থাকে কখন রাত হবে। কখন তার ভালোবাসার মানুষটির সাথে দেখা হবে।
চুপি চুপি ময়না মা বাবা ঘুমানোর পর বাড়ির পেছনে যায়।
- ময়না কতক্ষন ধইরা আমি বইসা আছি। মশার কামড় খাইতে খাইতে শেষ।
- কি করমু , বাড়ির মানুষ জাইগা আছিল । রাগ কইর না।
- তোমারে দেইখা রাগ সব পইরা গেছে।
ময়নাকে রমিজ এক টানে বুকে টেনে নেয়। আদরে আদরে ভরিয়ে দেয় ময়নাকে। ময়না ভালবাসার প্রথম স্পর্শে পাগল হয়ে যায়।
সেদিন রাতে রমিজের সাথে দেখা করতে গিয়ে বাবার হাতে অনেক মার খায় ময়না। ময়না রমিজকে বিয়ের তাগাদা দেয়। ওরা ঠিক করল গ্রাম ছেড়ে পালাবে। কারন ময়নার বাবা এই বিয়ে মেনে নিবেনা। দিন তারিখ ঠিক হল। শহরে গিয়ে বিয়ে করবে ওরা।
রাতের অন্ধকারে ময়না রমিজের সাথে বাড়ি ছেড়ে পালায়। অজানা একটা ভয় মনে কাজ করতে থাকে ময়নার।
- আমরা কই যাইতাছি রমিজ?
- চিন্তা করো কেন? সারপেরাইজ আছে তোমার লাইগা। হেহেহ।
- আমরা বিয়া করমু কহন?
- করমুত অপেক্ষা করো।
ময়নাকে অনেকদিন বন্দী করে রাখা হয়েছিল। নিষিদ্ধ পল্লীতে ময়নাকে রমিজ বিক্রি করে দিয়েছে। সেই রাতের পর থেকে ময়নার জীবন পুরোই পালটে গেছে। সে এখন অন্ধকার গলির বাসিন্দা.........।
২।
মারিয়া প্রতিদিন চন্দ্রিমা উদ্যানের কাছ থেকে প্রায় রাতেই দামি গাড়িতে চড়ে মিলিয়ে যায় যেন কোথায়শ। ময়না এই ব্যাপারটা খেয়াল করেছে। কে এই মেয়েটি? ময়নার খুব শখ হল একদিন কথা বলতে। ময়না বুঝে এই মেয়েটিও তার মত, একি পথের পথিক তারা।
সেদিন গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। একপাশে ময়না আর আরেক পাশে মারিয়া দাড়িয়ে ছিল। দুজনেই দাঁড়িয়ে আছে অনেক্ষন। এক পর্যায় ময়না মারিয়ার কাছে যায়।
- আফা, আমি কি আপনের লগে কথা কইতে পারি?
- কিছুক্ষন নিরব থেকে মারিয়া বলল, হুম বল। আমি জানি তুমি কি জানতে চাও?
- অবাক হয়ে ময়নার উত্তর , কেমনে জানেন?
- হাহাহা, এগুলো এমনিই জানা যায়, বুঝছ? কি নাম তোমার?
- ময়না, আপনার কি নাম আফা?
- মারিয়া। কি অদ্ভুত মিল আমাদের তাইনা?
- আফা আইজ মনে হয় কেউ আইব না। চলেন আমরা গল্প করি।
- আমার কাছে একজনের ঠিকানা আছে। তার গাড়ি আসার কথা, কিন্তু কেন আসছেনা বুঝতে পারছিনা। ময়নাকে দেখে মারিয়ার সহজ সরল মনে হল। বলল ময়না তোমার সমস্যা না থাকলে আমার সাথে চল আমার বাসায়।
- ময়নাত অবাক! কি বলেন আফা?
- হুম! চল, ভয় পেয়োনা। তুমি আর আমি একি পথের পথিক , বুঝছ?
ছিমছাম গুছানো একটা সুন্দর বাসা। ময়না ঘুরে ঘুরে দেখছিল। বাসাটা সুন্দর।
- ময়না, এখানে বসো আমি আসছি একটু ফ্রেশ হয়ে।
- আইচ্ছা। ময়না সোফায় বসে, আর চারদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে কত সুন্দর সাজানো গুছানো।
- ময়না কি খাবে বল?
- কিছুনা।
- কি বল? কিছু একটাত খাবেই। আমার বাসায় আসছ। ময়না তুমি যেমন আমাকে প্রতিদিন দেখ আমিও তোমাকে দেখি। আমি জানি তুমি আমাকে কি বলতে চাও, কি জিজ্ঞেস করতে চাও?
- হ আফা, আমি সত্যিই আপনার সাথে কথা বলতে চাইছি।
- ময়না তোমার কে কে আছে? আর এই পথে কেন, কিভাবে এসেছ?
- ময়না একেক করে সব কথা বলে, আর বলতে বলতে কাঁদতে থাকে।
- দীর্ঘসশ্বাস ফেলে মারিয়া বলে, তুমি চেষ্টা করনি ফিরে যেতে?
- কই যামু আফা? ঐ রমিজ আমার সব কিছু শেষ করে দিয়েছে। ও গ্রামে গিয়ে মানুষের কাছে বলেছে আমি নষ্ট হয়ে গিয়েছি। আমি খারাপ হয়ে গিয়েছি। গ্রামে ফিরা যাইতে পারি নাই। আর এই মুখ কেমনে দেখামু কন? ময়না কাঁদতে থাকে।
- মারিয়া চুপ করে থেকে বলে তোমার আমার ঘটনা অনেকটাই সেইম।
- আফা আপনে কেন এই লাইনে আইছেন?
- মারিয়া তার গল্প বলতে থাকে.........
ভার্সিটিতে পড়ার সুবাধে আমার বন্ধু রাজিনের সাথে পরিচয় তারপর ভালবাসা হয়। অনেক ভালবাসতাম দুজন দুজনকে। কি রঙ্গিন ছিল দিনগুলো। রাজিন কত পাগলামোই না করত আমার জন্য। আমার বাসার সামনে গভীর রাতে দাঁড়িয়ে থাকত, বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে দেখা করতে আসত। জানো ময়না, ওর ভালবাসায় আমি ছিলাম পাগল প্রায়। এতো ভালবাসা দেখে আমি সুখ সাগরে ভাসতাম। আর সেটাই কাল হল আমার।
মারিয়া আমার নাম নয় আমার নাম ছিল মরিয়ম। আমার বাবা মার দেয়া নাম এটা। কত আদর করতেন আমার মা-বাবা। ভালোবাসায় অন্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। একদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিল, আমি ভার্সিটিতে গেলাম। রাজিনের ফোন আসল ওর বাসায় যাওয়ার জন্য, সারপ্রাইজ দিবে ও আমাকে। খুব করে বলল বাসায় আস প্লিজ। আমি গেলাম রাজিনের ফ্ল্যাটে। বৃষ্টিতে ভিজে গিয়েছিলাম। রাজিন ওর বাসায় একাই ছিল সেদিন। ওকে কেমন যেন মাতাল দেখাচ্ছিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে? রাজিন বলল তোমাকে চাই। আমি বুঝতে পেরে বললাম না বিয়ের আগে নয়। রাজিন আমার কথা শুনলনা। বলল আমিত তোমাকেই বিয়ে করব। আমি তোমাকে এখনি চাই। রাজিনের সাথে আমি পেরে উঠছিলাম না। অনেক বাধা দিয়েছিলাম। এক পর্যায় আর কিছু বলতে পারিনি। কুমারিত্ব বিসর্জন দিয়েছিলাম সেদিনই।
কিছুক্ষন থেমে মারিয়া বলতে লাগল একটা অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করছিল এই মনে, এই দেহে। আমিও পরে উপভোগ করেছিলাম মুহুর্তটা। কিন্তু আমার জন্য আরো বিরাট একটা সারপ্রাইজ অপেক্ষা করছিল আমি ভাবতেও পারিনি। আমাকে ব্ল্যাক মেইল করল রাজিন। যাকে আমি খুব ভালবেসেছিলাম। বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল আমার। ওর ঘরে আগে থেকেই ক্যামেরা লুকানো ছিল। ও বলল আমাকে ও যা চায় তাই করতে হবে নতুবা ভিডিও টা ইন্টারনেট এ ছেড়ে দিবে। আমার বাসায় দেখাবে। লজ্জায় ঘৃণায় আমি পাগল হয়ে গিয়েছিলাম। আত্মহত্যা করতে গিয়েও পারিনি করতে।
রাজিনের কথা মত চলতে লাগলাম। আর নিজেকে বার বার বিসর্জন দিতে লাগলাম। নিজের ভুলের মাশুল এভাবে দিতে হবে ভাবিনি। রাজিন আমাকে দিয়ে তার কার্য উদ্ধার করছে। আমি ভাবিনি আমার ভালোবাসার মানুষটি আমার সাথে এমন করবে। আমি সত্যি ভাবিনি। মারিয়ার চোখের জল গড়িয়ে পরছে।
-ময়না তোর আর আমার কাহিনি একি রকম। তবে আমিত শিক্ষিত ছিলাম , আমিত সবি বুঝতাম তাহলে আমি কেন ভুল করলাম বলতে পারিস? এখন আমি বুঝি আমি যদি রাজিনকে তখন পুলিশের হাতে ধরিয়ে দিতাম তাহলে আজ এই দিন দেখতে হত না। এক জীবনে কত ভুল করলাম। উফ! আমি আর ভাবতে পারছিনা। অনেক কেঁদেছিরে ময়না অনেক কেঁদেছি। আমিত এই জীবন চাইনি। তবে কেন এই দিন দেখতে হল, কেন?
- আফা আমরা কি কোনদিন এই পথ থেইকা বের হইতে পারুম না? ঐ রমিজ আর রাজিন-দের কি কোন বিচার হবেনা? আফা আমারো ভালো লাগেনা এসব। আমি ভালোভাবে বাঁচতে চাই। আপনে কি পারবনে কোন পথ বাইর করতে?
- আমার মাথায় একটা প্ল্যান আছে ময়না। আমি রাজিনকে খুন করব। তুই চাইলে রমিজকেও খুন করতে পারিস।
- কি বলেন আফা? কেমনে ?
- তুই চাস না রমিজকে খুন করতে?
- হুম চাই আফা। আমি চাই। আমার জীবন যে নষ্ট করছে আমি তারে জানে মাইরা ফালাইতে চাই।
মারিয়া আর ময়না খুব কাঁদল দুজনের দুঃখের কথা বলে। তারা মুক্তি চায় এখন তারা বাঁচতে চায় বাঁচার মত করে। স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে চায়। অন্ধ গলির বাসিন্দা হয়ে আর থাকতে চায়না। আলোর পথে তারা ফিরতে চায়। বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে চায়।
শ্রাবণের খুব বর্ষনমুখর এক দিনে ময়না আর মারিয়া দেখা করল । আগে থেকে সব প্ল্যান করা ছিল। রমিজ আর রাজিন কে আনা হল শহর থেকে দূরে একটা নির্জন যায়গায়। রাজিন কে আনতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে মারিয়াকে। এই কথা সেই কথা বুঝিয়ে নিয়ে আসল। আর রমিজকে আনতে ময়নার একদম বেগ পেতে হয়নি। ময়না রমিজকে বলছে এক সুন্দরীর ঠিকানা পেয়েছে। ওকে দিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করা যাবে। কিন্তু সেই মেয়ের বাড়ি শহর থেকে দূরে। রমিজ তাই শুনে লোভ সামলাতে পারেনি। এতদিনে ময়নার প্রতি বিশ্বাস জমে গিয়েছিল। কারন ময়নাকে বিক্রি করে অনেক টাকা সে পেয়েছে এবং এখনো সে ময়নাকে দিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারে। ময়না তার কথা মত কাজ করে।
মারিয়া লোক ঠিক করে রেখেছিল আগেই। টাকা হলেত সবি হয়। রমিজ আর রাজিন কে ঠিক জায়গামত এনে ভাড়া করা গোন্ডাদের হাতে তুলে দিল। হাত পা বেঁধে গুলি করে মেরে নদীতে ফেলে দেয়া হল ওদেরকে। মারিয়া আর ময়না খুব শান্তি পেল। মারিয়া তার মোবাইল সিম নষ্ট করে পানিতে ফেলে দিল। অন্ধকার গলির দিকে ময়না আর মারিয়া হেঁটে হেঁটে আস্তে আস্তে হারিয়ে গেল।
পরদিন পত্রিকার শিরোনাম বের হল “ শীতলক্ষ্যা নদীতে হাত পা বাধা অবস্থায় দুটি লাশ পাওয়া গিয়েছে” ।
কিছু কথা বোনদের প্রতিঃ ভালোবেসে নিজেকে কখনই তুলে দিওনা পুরুষের হাতে। সেই মানুষটি যতই তোমাকে ভালোবাসুক না কেন? মনে রেখ একবার তোমাকে পাওয়া হয়ে গেলে তার কাছে তোমার মূল্য আর থাকবেনা। আর বিয়ের আগে এগুলো পাপ। ভয় কর তোমার সৃষ্টিকর্তাকে । নিজের ভুলের জন্য মারিয়া , ময়নার জীবনটাই নষ্ট হয়ে গিয়েছে। আমাদের সমাজে মারিয়া, ময়নার মত অনেককেই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমার গল্পের মত হয়ত খুব সহজেই মারিয়া , ময়নারা প্রতিশোধ নিতে পারেনা। খুব সহজেই তারা মুক্তি পায়না। নিজের ভুলের মাশুল হিসেবে অনেকেই আত্মহত্যা করে। তাই সময় থাকতে সবাইকেই সাবধান হতে হবে। যদি কেউ ব্ল্যাকমেইল করে তবে ভয় না পেয়ে পুলিশের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
নারী তুমি সাহসী হউ, নিজেকে ভালোবাস, নিজেকে সাহায্য কর, নিজেকে যোগ্য করে তুলো, নিজেকে কখনো বিসর্জন দিও না। সবার জন্য শুভকামনা।
০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। অন্ধভাবে কাউকে ভালবাসতে নেই।
ধন্যবাদ।
২| ০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: সচেতনতা মূলক গল্প। বেশ ভাল ভাবেই চিত্রগুলো তুলে ধরেছেন। আশা করি এমন পরিণতি যেন আর কারও না হয়। ভালবাসার বিশ্বাসের জায়গাটা এভাবে ধীরে ধীরে নষ্ট না হয়ে যাক।
০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: ধন্যবাদ রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার )।
সহমত আপনার সাথে। এমন পরিস্থিতে যেন কেউ ই না পড়ে।
৩| ০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬
মামুন রশিদ বলেছেন: যদিও সিনেমাটিক, গল্পের ম্যাসেজ ভালো ।
০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩০
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: আসলে আমার উদ্দেশ্য ছিল ভাল একটা ম্যাসেজ দেয়া। গল্পের মাধ্যমে সমাজের কিছু নির্মম সত্য তুলে ধরতে চেয়েছি। এটাকে গল্প না ধরে সচেতনমমূলক পোস্ট ভাবলে খুশি হব।
ধন্যবাদ।
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালোবাসা বেঁচে থাকুক, বিশ্বাস থাকুক মানুষের প্রতি মানুষের নতুবা মানুষ হিসেবে আমাদের স্থান কোথায়?
০৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫০
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: ঠিক বলেছেন ।
বিশ্বাসের অমর্যাদা যেন কেউ না করে। বিশ্বাস বেঁচে থাকুক সবার মাঝেই।
ধন্যবাদ।
৫| ০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
আমার আমিত্ব বলেছেন: নারী তুমি সাহসী হউ, নিজেকে ভালোবাস, নিজেকে সাহায্য কর, নিজেকে যোগ্য করে তুলো।
০৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫১
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ।
৬| ০৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
ডার্ক ম্যান বলেছেন: অন্ধ ভালবাসা সে তো মিছে আশা।
০৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: আসলেই তাই। অন্ধভাবে ভালোবাসা ঠিক নয়।
আন্তরিক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: অন্ধ ভালবাসা ঝামেলা আছে ।