নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অবস অনুভূতির দেয়াল

অবস অনুভূতির দেয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি ও কয়েকজন নারীর মধ্যে ভার্চুয়াল কথোপকথনের সারমর্ম(রিপোষ্ট)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৬



রাতজাগাটা নেশায় পরিনত হচ্ছে-

হোক না... তাতে ক্ষতি কি?

নিঃসঙ্গতায় আক্রান্ত হয়ে পাঠ্যপুস্তক পড়ছি,কবিতা লিখছি,ব্লগ পড়ছি, ব্লগে লিখছিও।

মুদ্যা কথা হলো-এটা আমার সৃষ্টিশীল ভাবে জীবনকে উপভোগ করবার ক্ষুদ্র প্রয়ায়।

হঠাৎ,যখন নিঃসঙ্গতায় ক্লান্ত হয়ে পড়ি ফেইসবুকে কিছু নিতান্তই সাধারণ মানুষের কিছু অর্থহীন স্টাটাসে লাইক আর কমেন্ট দিই।

চ্যাট করি.........

কখনো কখনো সারা রাত পার করে দিই আর অনলাইনের অপারের মানুষটাকে জানাতে গিয়ে।

কিন্তু শেষ মেষ যা পাই তা হলো তারাও ঢুনকো সামাজিক মুল্যবোধকে আঁকডে ধরা ভদ্রতার মুখশে লুকানোকিছু সাধারন মানুষ।

সবচেয়ে হাস্যকর হল-জীবনে যারা এক ওয়াক্ত নামাজ পড়েনি তারাও ধর্মের দোহাই দেয়।

যেহেতু আমার মুল্যবোধ আমার অন্যের মতামতকে সন্মান জানাতে তাড়া দেয় তাই তাকে আর কিছু বলতে পারি না।



একবার এক নারীকে জিজ্ঞেস করলাম যে তার কাছে তার ভালোবাসার মানুষের সাথে বিবাহ পূর্ব শারিরীক সম্পর্ক কে সে কিভাবে দেখে!

সে বল্ল যে শারিরীক সম্পর্ক করতে হলে আগে বিয়ে নামক সামাজিক সিকৃতি লাগবে।

যেহেতু আমাদের সমাজ বিয়ের আগে কোনোরুপ শারিরীক সম্পর্ক মেনে নেয় না তাই বিয়ে করাটা বাঞ্ছনিয়।

তাহলে বিয়েটা কি যুগলদের জৈবিক চাহিদা মেটাবার জন্যে আথবা বৈধ শারিরীক সম্পর্ক স্থাপনের নিমিত্তে একটি সামাজিক রেওয়াজ।

তা কি করে হয়?

আবার একদিন recently break up করা এক নারীকে জিজ্ঞেস করলাম যে সে বিয়ের আগে প্রেম কে কিভাবে দেখে?

সে বল্ল যা বিয়ের আগে আর কোনো প্রেম নয় যা হবে বিয়ের পর।

তার যুক্তি আমার কাছে হাস্যকর আর নিচু মানসিকতা ছাড়া আর কিছুই না।

সে যে তার বিবাহোত্তর জীবনে বড় ধরনের প্রতারনার আশ্রয় নেবে তা তার কথায় স্পষ্ট ভাবে ফুটে উঠেছে।

আবার এক ধরনের নারী আছে যাদের কাছে বিয়ের আগে প্রেম একটা ছেলে খেলা কেননা তাদের শারীরিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে কিছু আতেল টাইপের ছেলেদের তাদের পেছন পেছন সারাদিন ঘুরে বেড়াতে দেখে মনে করে আমিই স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি।

ফলে তারা নিত্য নতুন প্রেম করে বেড়ায়।

এ টাইপের মেয়েদের কোনো নিদিষ্ট কোন ফোন নাম্বার থাকে না।তারা প্রেমিক চেইঞ্জ করে সিম কার্ডের মতো।

শেষমেশ পয়সাঅয়ালা দেখে স্বামী নির্বাচন করে বিয়ে করে আর সেখানে সে কেবল জৌবিক চাহিদা মেটাবার আর বংশ বৃদ্ধির খামার হিসেবেই ব্যাবহারিত হয়।

আরো অনেক দেখার বাকি আছে।

অনেক জানার বাকি আছে।

(পরে আবার শেয়ার করবো)

আজাইরা কি আর করবো?

সময় কাটানো............

আর কত?

ভীষণ অসহ্য লাগছে এই মুখোশে আবৃত এ গতানুগতিক জীবন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪১

লজিক মানুষ বলেছেন: "শেষমেশ পয়সাঅয়ালা দেখে স্বামী নির্বাচন করে বিয়ে করে আর সেখানে সে কেবল জৌবিক চাহিদা মেটাবার আর বংশ বৃদ্ধির খামার হিসেবেই ব্যাবহারিত হয়"

+

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.