![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের জয়গান গেয়ে যাব আ-জীবান।
আছরের আজান হচ্ছে মেইনরোডে এসে
পৌছালাম! ডানে বামে একবার চোখ ঘুরিয়ে
নিলাম, বাম পাশেই দেখা যাচ্ছে মসজিদ আর
তার পাশ দিয়ে বয়ে চলছে একটি ছোট্ট রাস্তা
দেখে মনে মনে খুশিই হলাম।
নামাজ শেষ করে পথ ধরলাম রহস্যপুরীর উদ্দেশ্য,
গ্রামের আকাবাকা মেঠো পথে হাঁটতে
ভালোই লাগছে।
.
সূর্য পশ্চিমা আকাশে হেলে পরেছে রক্তিম
বৃত্তের মতো করে। এইতো দেখা যাচ্ছে
রহস্যপুরী গ্রাম, দূর থেকে সূর্যের ডুবে যাওয়া
কিরণে গ্রামটাকে দেখতে সত্যিই রহস্যময় মনে
হচ্ছে।
.
সন্ধ্যা নেমে আসছে দূর কোন মসজিদ থেকে
বেসে আসছে আজানের ধ্বনি। নামাজ পড়া জরুর
ছিল আসপাশে তাকালাম কোথাও পানির
সন্ধান পাওয়া যায় কিনা, না কোথাও পাওয়া
যায় নি। চাইলেই তায়াম্মুম করে নামাজ আদায়
করতে পারি কিন্তু জায়গা পাক কিনা সে
নিয়ে সন্দেহাতীত আছি।
.
চারিদিকে ধোয়ার পাকন্ডুলি উড়ে
বেড়াচ্ছে,যেই না মাত্র রহস্যপুরী জংগলায়
প্রবেশ করতে যাব।
ঐ মিয়া ঐদিকে কই যাচ্ছেন?
-চমকে পেছনে তাকালাম একটা মধ্য বয়সী লোক
মুখে কুচকুচ দাড়ি আর ইয়া লম্বা গোঁফ। -জ্বী
আমাকে কিছু বললেন?
-তুমি জান না ঐ দিকটায় সন্ধ্যার পরে যাওয়া
নিষেধ।
-জ্বী-না জানি না। আর জানব ই বা কি করে
আমি তো এই জায়গায় নতুন। (জেনে ও)
-না জানাই ভালো আপনি এখান থেকে
তারাতারি চলে যান, জায়গাটা খুব বিপদজনক।
-আচ্ছা এই স্হান কেনো বিপদজনক জানতে
পারি?
-দেখতে পাচ্ছেন না কেমন ধোয়ার পাকন্ডুলি
সারা গ্রামময় উড়ে বেড়াইতাছে। তাছাড়া
গ্রামের লোকদের দেখতে পাচ্ছেন না ঐ
জংগলাটার কারণে সবাই একটা ভয়ের মধ্যে
আছে।
-জ্বী বুঝতে পারছি (কথা না বাড়িয়ে) বলে
লোকটার সামনে থেকে সরে পরলাম। (সুজূগ বুঝে
প্রবেশ করতে হবে)
.
রাতের নিস্তব্ধতায় চেয়ে গেছে পুরো গ্রাম।
লোকটা ততক্ষণে ঐ জায়গা থেকে সম্ভবত সরে
গেছে।
খুবই সতর্কতার সহিত জংগলার ভেতরে প্রবেশ
করলাম। প্রচন্ড ঘুম পাচ্ছে চাঁদের ক্ষীণ আলোয়
একটা চওড়া গাছের নিচে বসে হেলান দিয়ে
ঘুমিয়ে পরলাম।..........!
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: তারপর?
৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
Suhag al Ahsan বলেছেন: অপেক্ষায় থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হুম পরে কি হল ?