নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

সাইয়িদ রফিকুল হক

আমি লিখি “দেশ, জাতি, মানুষ আর মানবতার” জন্য। আমার লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও সমালোচনা আমার নিজস্ব ও মৌলিক রচনা। তাই, আমার অনুমতি ব্যতিরেকে এগুলো কপি বা নকল করা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সকল মানুষের প্রতি আমার ভালোবাসা। জয় মানবের জয়।

সাইয়িদ রফিকুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

৪৭জন নিরপরাধ মানুষকে কেন হত্যা করেছে সৌদি-আরবের কসাই-সরকার?এর প্রকৃত-কারণ ব্যাখ্যা:

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

৪৭জন নিরপরাধ মানুষকে কেন হত্যা করেছে সৌদি-আরবের কসাই-সরকার?এর প্রকৃত-কারণ ব্যাখ্যা:
সাইয়িদ রফিকুল হক

নিমর প্রকাশ্যে সৌদি-সরকারের অপকর্মের সমালোচনা করতেন।তিনি কোনো সন্ত্রাসী নন।তিনি একজন বিদ্বান ও সত্যিকারের ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন।তাই, সৌদি-আরবের “জাহেল-রাজপরিবারের” সদস্যবৃন্দ তাঁর মূল্য বুঝতে পারেনি।নিজেদের ‘রাজতন্ত্রে’র নিরাপত্তার স্বার্থেই তাঁকে এভাবে, নিষ্ঠুরভাবে শিরোচ্ছেদ করা হয়েছে।
শাইখ নিমর বাকের আন-নিমর ছিলেন আধ্যাত্মিক-নেতা।আর এই বিশ্বে “আধ্যাত্মিক-নেতারা” কখনও সন্ত্রাসের দিকে হাঁটার চেষ্টাও করেন না।তাঁরা প্রকাশ্যে মানুষকে সচেতন করে তোলেন।নিমর ঠিক এই কাজটিই করছিলেন।তিনি কখনও মানুষকে “অস্ত্রের মাধ্যমে” বা “গোপন-ষড়যন্ত্রে”র সাহায্যে কোনোপ্রকার রাজনৈতিক ফায়দা-লুটতে চাননি।তিনি সবসময় প্রকাশ্যে ‘সৌদি-সরকারে’র “পাপের” সমালোচনা করতেন।আর এটাই তাঁর একমাত্র অপরাধ!বর্তমান বিশ্বের “জিন্দা-ফিরাউন” সৌদি-বাদশাহ লম্পট-কুচক্রী-রক্তলোলুপ-হায়েনা সালমান এখন হিংস্র-জংলী-জানোয়ার।আর রক্তখোকো নরপশু।এই নরপশুরাই “১৯৭১” সালে(আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়)“বিশ্বের দুই শয়তানরাষ্ট্র” “আমেরিকা ও পাকিস্তানে”র সঙ্গে সরাসরি হাত-মিলিয়ে বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চেয়েছিলো।কিন্তু তারা তা করতে পারেনি।
নিমর ও তাঁর কয়েকজন সহযোগীসহ ৪৭জন নিরপরাধ মানুষকে কেন হত্যা করা হয়, তার কয়েকটি কারণ এখানে খুব সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:

১. নিমর তাঁর বক্তৃতা ও লেখনির মাধ্যমে সৌদির তরুণসমাজকে জাগ্রত করছিলেন।তাঁর আলোচনা ও লেখনির মাধ্যমে সৌদির যুবসমাজ ক্রমশঃ ইসলামের স্বরূপ বুঝতে পারছিলো।তিনি ছিলেন ‘সৌদি-আরবে’র “ওহাবী-কুফরী-মতবাদের” ঘোরবিরোধী।তিনি প্রকাশ্যে “ওহাবীদের” সমালোচনা করতেন।
২. আধ্যাত্মিক-নিমরের সাহচর্যে থেকে সৌদির জনগণ বুঝতে পারছিলো তাদের অধিকার।এবং তাদের এই অধিকার যে “রাজতন্ত্র” কুক্ষিগত করে রেখেছে, তাও তারা বুঝতে পারছিলো।
৩. একজন সাহসী-নিমর সবসময় “রাজতন্ত্রকে” ঘৃণা করতেন।আর “রাজতন্ত্র যে শয়তানতন্ত্র” তাও মানুষ ধীরে-ধীরে বুঝতে শিখছে।সৌদি-আরবের অনেক মানুষই এখন “রাজতন্ত্র”কে ঘৃণা করে।
৪. সৌদি-আরবের সমস্ত “অনাচার-ব্যভিচার-যৌনাচার-ভ্রষ্টাচার” ইত্যাদির মূল-হোতা ও এজেন্ট যে একমাত্র সৌদি-রাজপরিবার, তাও এখন মানুষ বুঝে গেছে।দিন-দিন মানুষের এই উপলব্ধি-বোধ বাড়ছে।বিশেষ করে, সৌদি-রাজপরিবার তাদের দেশে আধুনিক-যুবসমাজের উত্থানকে ঠেকাতে চাইছে।একজন নিমর সৌদি-আরবের তরুণসমাজের কাছেও জনপ্রিয় ছিলেন।
৫. ইসলামে রাজতন্ত্র নেই।এটি সম্পূর্ণ শয়তানীতন্ত্র।আর এটি “ইসলামীশরীয়তবিরোধী” পাপাচার।নিমর পবিত্র ইসলামধর্মকে “সৌদি-রাজপরিবারের” অপব্যাখ্যা থেকে রক্ষার চেষ্টা করেছিলেন।

বাদশাহীশাসন মানে, সমাজ-রাষ্ট্রের মানুষকে পরিকল্পিতভাবে তাদের “মৌলিক-মানবিক-অধিকার” থেকে বঞ্চিত করা।এখানে, রাষ্ট্রের সমুদয় সম্পদের মালিক রাজপরিবার।আর এখানে রাষ্ট্র “সৌদি-রাজপরিবারের” ব্যক্তি-মালিকানাধীন কোনো কোম্পানীর মতো।এভাবেই তারা “বছরের-পর-বছর” সৌদি-আরবকে ভোগ করে আসছে।এখানে, যে-ই “রাজতন্ত্রের” বিরুদ্ধে কথা বলবে, তাকেই শিরোচ্ছেদ করা হবে।বিশ্বে এইরকম আরও একটি ‘শয়তানী-রাজতন্ত্রে’র দেশ হচ্ছে “ব্রুনাই”।সেখানকার সুলতানও একজন আপাদমস্তক ভণ্ড-জোচ্চোর-লম্পট-নারীলোভী-শয়তান।এরা ধর্মের নামে নিজেদের পাপাচারকে “জায়েজ” ঘোষণা করে, ‘পুণ্যবানদে’র উপর ভয়ানকভাবে খড়্গহস্ত হচ্ছে।সৌদি-জংলী-রাজপরিবার এখন দিশেহারা হয়ে ‘ইরানে’র সঙ্গে কূটনৈতিক-সম্পর্ক ছিন্ন করেছে।এটি তাদের নৈতিক-পরাজয়।আর আসল পরাজয় অত্যাসন্ন।আসলে, সৌদি-আরবের মানুষগুলো এখন জেগে উঠতে শুরু করেছে।তাই, মানুষের জেগে ওঠাকে “বন্ধ” করার জন্যই তারা “একজন প্রতিবাদী নিমরকে” কাপুরুষোচিতভাবে হত্যা করেছে।নিমর ও তাঁর সঙ্গীসাথীরা আগাগোড়া কোনোপ্রকার সন্ত্রাসী-কর্মকাণ্ডের সঙ্গে কখনওই জড়িত ছিলেন না।তাদের অপরাধ—তারা রাজতন্ত্রের “শয়তানীশাসনকে” মানতে চায়নি।তারা মানুষের অধিকার চেয়েছিলেন।আর তারা “ওহাবীশয়তানদের” হাত থেকে ইসলামধর্মকে রক্ষা করতে চেয়েছিলেন।

প্রহসনের বিচারে নিমর ও তাঁর সঙ্গীসাথীদের দোষী-সাব্যস্ত করে তাঁদের ওপর “মিথ্যা-অভিযোগ” আরোপের মাধ্যমে অমানুষিকভাবে তাঁদের “শিরোচ্ছেদ” করা হয়েছে।এই বিচারের সকল “অবিচারক” সৌদি-রাজপরিবারে সদস্য।আর রাজপরিবারের পা-চাটা-কুকুর।অথচ, শরীয়তের দৃষ্টিতে বিচার করলে, বর্তমান বাদশাহ সালমানকে এখনই “মৃত্যুদণ্ড” দিতে হবে।তাকে এখনই “শিরোচ্ছেদ” করতে হবে।কারণ, সে চলতি বছর হজ্জের সময় “মিনায়” ১০ হাজার মানুষের হত্যাকারী।

একজন নিমর নিজে কোনোকিছু “ভোগ” করতে চাননি।তিনি দেশের মানুষকে সচেতন করে তাদের অধিকার-আদায়ের চেষ্টা করছিলেন।আর সেটাই কাল হলো তাঁর জন্য।মৃত্যুকে তিনি ভয় পাননি।তাই, মানুষ ও মানবতার জন্য তিনি হাসিমুখে মৃত্যুবরণ করেছেন।মৃত্যুর আগে তাঁর মাকে লেখা তাঁর চিঠি পড়লে সহজেই ব্যাপারটি অনুমান করা সম্ভব হবে।মায়ের কাছে লেখা নিমরের শেষ-চিঠিতে তাঁর দুর্দান্ত-সাহসিকতার পরিচয় ফুটে উঠেছে।আর তিনি নিঃসন্দেহে সময়ের একজন সাহসীসন্তান ছিলেন।

নিমরের পবিত্র-আত্মা “বিদেহী” হয়েও আজও মানুষের মাঝে শক্তি ও প্রেরণা জোগাচ্ছে।তার পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডকে বিশ্ববাসী মেনে নেয়নি।দেশে-দেশে প্রবল বিক্ষোভ হয়েছে। আর ইরানে “সৌদি-দূতাবাসে” হামলা করেছে সর্বস্তরের মানুষ—মুসলমান।এইসময় সৌদি-আরবের লম্পট-রাষ্ট্রদূত পুলিশের হস্তক্ষেপে প্রাণে বেঁচে গেছে।
এতেই প্রমাণিত হয়েছে, একজন নিমর সাধারণ মানুষ ও মুসলমানদের কাছে কতোটা জনপ্রিয় ছিলেন।

একজন নিমরের পবিত্র-আত্মার উদ্দেশ্যে ভালোবেসে জানাচ্ছি গভীর-শ্রদ্ধাঞ্জলি।মহান আল্লাহ, তাঁর মঙ্গল করুন।আমীন।আমীন।আমীন।
মানুষ ও মানবতার শত্রু—“সৌদি-রাজতন্ত্র” নিপাত যাক।
আর “সৌদি-রাজপরিবার” নিপাত যাক।
জেগে উঠুক সৌদির যুবসমাজ।জেগে উঠুক সর্বস্তরের মানুষ।
আর একদিন-না-একদিন সেখানে ফুটবে গণতন্ত্রের ফুল।
জয়-বাংলা।

সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

এই স্বাধীনতা চাইনি আমি বলেছেন: একজন নিমরের পবিত্র-আত্মার উদ্দেশ্যে ভালোবেসে জানাচ্ছি গভীর-শ্রদ্ধাঞ্জলি।মহান আল্লাহ, তাঁর মঙ্গল করুন।আমীন।আমীন।আমীন।
মানুষ ও মানবতার শত্রু—“সৌদি-রাজতন্ত্র” নিপাত যাক।
আর “সৌদি-রাজপরিবার” নিপাত যাক।
জেগে উঠুক সৌদির যুবসমাজ।জেগে উঠুক সর্বস্তরের মানুষ।
আর একদিন-না-একদিন সেখানে ফুটবে গণতন্ত্রের ফুল।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৮

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: বন্ধু, ব্লগে আমি একেবারে নতুন-একজন।আপনার সহমতকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।আর ফুলেল শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার ভাবে বিশ্লেষণ করেছেন।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২০

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আপনার সুন্দর মতপ্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।আর সঙ্গে রইলো একরাশ শুভেচ্ছা।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: সৌদি দুতাবাসের আক্রমনের অনেক খেসারত দিতে হবে ইরানকে ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:০০

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: খেসারত কে দিবে, তা সময়ই বলে দিবে।ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০১

মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: সৌদি দুতাবাসে আথবা অন্য কোন দেশের দুতাবাসে আক্রমন করা সভ্য সমাজের লক্ষ্য হতে পারে না । এতে ইরান সরকারের হাত আছে। ইরাকের দুটি মসজিদ ধংস করাও কোন মুসলিম করতে পারে না ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: পাপের মূল হোতা সৌদি-আরব।তারা তাদের “রাজতন্ত্র” টিকিয়ে রাখার স্বার্থে এহেন কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে।আর দূতাবাসে হামলা করেছে উত্তেজিত-জনতা।আর এসবকিছুর জন্য দায়ী সৌদি-আরব।তারাই “আয়াতুল্লাহ নিমরকে” কাপুরুষোচিতভাবে হত্যা করে সংঘাতের ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছে।আজ এর দায়ভাগ তাদেরই নিতে হবে।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪

এম মিজানুর রহমান বলেছেন: দুতাবাস হামলা করা কোন শান্তি পূর্ণ মানুষের কাজ না । তবে নিমরের প্রতি নিষ্ঠুর হত্যা কাণ্ডের জন্য ইরানের সাধারণ মানুষ তাদের রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা হারিয়ে ফেলেছে । তজ্জন্য একক ভাবে কাউকে দায়ী করা যায় না । বর্তমান সৌদি সরকার নিজেদের টিকিয়ে রাখার জন্য ( রাজতন্ত্র কায়েম /বলবত করতে ) যাখুশি তাই করবে এটা আর নতুন কি । তারা তো ইয়াজিদি সিলসিলার অনুগামী । তাই তারা এহেন কাজ করবে না তা কি করে ভাববো । বেশির ভাগ যুবরাজ জুয়া খেলে যে টাকা নষ্ট করে তা দিয়ে অনেক দেশের এক বছরের বাজেট বাস্তবায়ন করা যায় । আর যারা তাদের পক্ষে বলে তারা সত্য থেকে অনেক দূরে । যদিও ভিন্য মত দেয়ার অধিকার সবার আছে । লেখককে ধন্যবাদ ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সত্য বলেছেন।কারণ, নিমরকে হত্যা করে সৌদি-সরকার পাপ করেছে।এর ফলে উত্তেজিত সাধারণ মানুষ সৌদি-দূতাবাসে হামলা চালিয়েছে।সৌদি-সরকারের পাপের কারণেই আজ বিশ্বে মুসলমানদের এই অধঃপতন।ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে।

৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০

মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: ইরানকে আগে ভাল লাগতো, এখন লাগে না। তারা এখন সুন্নী মুসলিমদের ঘোর বিরুধী। আপনিও তাই। তা না হলে মসজিদ ধংসের আপনার অনুতাপ হয় নাই। ইরান সরকারেরও অনুতাপ হয় নাই।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: দেখুন, আপনার অভিযোগটি পুরাপুরি অসত্য।আমি একজন আশেকে রাসুল (সাঃ)।আর একজন ত্বরীকতপন্থী-মুসলিম। আমার ব্লগে দেখবেন, আমার নিজের সম্পর্কে কী লেখা আছে।
আর কে কোথায় মসজিদ ভেঙ্গেছে, তা কতটুকু সত্য তা না জেনে আমি কাউকে দোষারোপ করতে পারছি না।এই মসজিদ যারা ভেঙ্গেছে, তারা সংঘাতসৃষ্টিকারী। আমি মসজিদ-ভাঙ্গার ঘোরবিরোধী।তাই বলে “ইরানের” উপর দোষ-চাপিয়ে সৌদির পক্ষ নিতে পারবো না।
বন্ধু, আপনি আর-একটি ভুলধারণা পোষণ করছেন, আর তা হলো ইরান-সম্পর্কে। ইরান কখনও সুন্নীমুসলিমবিরোধী নয়।তারা সৌদি-আরবের “ওহাবীআকিদাহ’র ঘোরবিরোধী। আর এটাকে সৌদিরা ভুলব্যাখ্যা করে “ইরানের” বিরুদ্ধে মিথ্যাঅভিযোগ করে থাকে।

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৯

মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: ত্বরীকতপন্থীরা শিয়াদেরকে খুব খারাপভাবে কাফের বলে । আপনাকে সন্দহ হয়। ওহাবী ও শিয়া উভয়ই চরমপন্থী।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আপনার সন্দেহটা অমূলক। আর অনুমান ও সন্দেহ করাটা গোনাহ’র কাজ। ধন্যবাদ।

৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: ত্বরীকতপন্থীরা শিয়াদেরকে খুব খারাপভাবে কাফের বলে । আপনি ত্বরীকতপন্থী না । আপনি শিয়া ।

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: যারা তিন খলিফাকে ( হজরত আলি ছাড়া) বিশ্বাস করে না, খুব খারাপভাবে আক্রমন করে- আমি তাদের সাথে নাই।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: তিন খলিফাকে বাদ দিতে আপনাকে কে বলেছে? হজরত আলী-সহ চারজনই আমাদের প্রিয়-নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহির কাছের মানুষ ছিলেন। আর আমাদের ঈমান শুধু মহান আল্লাহ ও পবিত্র রাসুল সা.-কে কেন্দ্র করে। আমি ইরানপন্থীও নই। আমি সৌদি-রাজপরিবারবিরোধী আর একজন তত্ত্বজ্ঞানী-নিমরের হত্যার বিরুদ্ধে। তাই, এই লেখাগুলো লিখেছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.