নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

সাইয়িদ রফিকুল হক

আমি লিখি “দেশ, জাতি, মানুষ আর মানবতার” জন্য। আমার লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও সমালোচনা আমার নিজস্ব ও মৌলিক রচনা। তাই, আমার অনুমতি ব্যতিরেকে এগুলো কপি বা নকল করা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সকল মানুষের প্রতি আমার ভালোবাসা। জয় মানবের জয়।

সাইয়িদ রফিকুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন নিমরের শিরোচ্ছেদ পরিকল্পিত-হত্যাকাণ্ড: সৌদি-আরবে ‘ফ্যাসিবাদে’র উলঙ্গ-চেহারা(আরও কিছু সত্যপ্রকাশ)।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

একজন নিমরের শিরোচ্ছেদ পরিকল্পিত-হত্যাকাণ্ড: সৌদি-আরবে ‘ফ্যাসিবাদে’র উলঙ্গ-চেহারা(আরও কিছু সত্যপ্রকাশ)।
সাইয়িদ রফিকুল হক

সৌদি-আরবের কাতিফ-নগরের আয়াতুল্লাহ নিমরকে কোনোপ্রকার বিচারপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে শাস্তিপ্রদান করা হয়নি। এটি বিচারের নামে একটা “বিরাট প্রহসন”। এখানে, সৌদি-রাজকূপের হর্তাকর্তারা “আত্মঘাতী খেলা” খেলেছে। কারণ, এর আগে সৌদি-আরবের ইতিহাসে এতো দ্রুত কোনো বিচার-কার্যক্রম শেষ হয়নি। নিমরের বিচার-কাজ শুরু হয় ২০১৪ সালের একেবারে শেষ দিকে। অথচ, তার সঙ্গে শিরোচ্ছেদ হওয়া বাকী ৪৫-৪৬জন সঙ্গীসাথীদের বিচার শুরু হয় আজ থেকে কমপক্ষে আট-দশ বছর আগে। কারও-কারও বিচার নাকি শুরু হয় ২০০৩ সালে। এসব কীসের আলামত? এবার নিশ্চয়ই সবাই বুঝতে পারছেন, কে-বা-কারা অপরাধী! নিমর যদি অপরাধী হয়ে থাকেন, তবে এতো-এতো তাড়াহুড়া কেন? ধীরে-ধীরে স্বচ্ছ-বিচার করতে! কিন্তু এটা তো বিচার নয়! এটা হলো তাঁর মৃত্যুদণ্ড-কার্যকর করার একটি “অভিলাষী-শয়তানীপ্রক্রিয়া”। আসলে, নিমর নিরপরাধ। আর তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ নির্দোষ। আর তিনি মানুষের কাছে ছিলেন অসম্ভব জনপ্রিয়। কিন্তু খোদ সৌদি-আরবের বাদশাহ “জনপ্রিয়” নয়। মানুষ মনে-মনে তার মুখে দিনরাত থুথু নিক্ষেপ করে। সামনে পেলে তাকে জুতাপেটা করবে। কিন্তু সে সবসময় নিরাপত্তাবাহিনীর দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে থাকে। আর একজন নিমর সাদামাটা জীবনযাপন করতেন। তিনি ছিলেন মানুষের আস্থার প্রতীক। তাঁর জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়েই রাজতন্ত্রের সৌদি-আরবের “বাদশাহ-নামধারী” নরপশুরা তাঁকে কাপুরুষোচিতভাবে হত্যা করেছে। আর তাঁকে হত্যার পরে তারা আবার উল্লাস করেছে!
মদীয় রচিত ইতঃপূর্বের দুইটি নিবন্ধে পূর্বেই বলেছি: একজন নিমর ছিলেন তরুণসমাজের কাছে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। আরবের তরুণসমাজ তাঁকে অনুসরণ করতো। আর তিনি খুব তাড়াতাড়ি একজন অনুসরণীয়-ব্যক্তিত্বে পরিণত হন।
আয়াতুল্লাহ নিমর সবসময় তিনটি কথা বলতেন:

১. ইসলামে রাজতন্ত্র নাই (তাই, তিনি সবসময় রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে যৌক্তিক-মতামত তুলে ধরতেন। আর তা ছিল শান্তিপূর্ণ উপায়ে)।
২. তিনি রাষ্ট্রীয়-সম্পদের সুষম-বণ্টনের কথা বলতেন (আর রাজতন্ত্র-সৌদিরাজপরিবার সবসময় এই সুষম-বণ্টনের ঘোরবিরোধী)।
৩. তিনি সকলের জন্য ন্যায়বিচারের কথা বলতেন (আর এখানে, বাদশাহ-ফকিরের মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকবে না)।
আর এই তিনটি সত্যপ্রকাশের জন্যই তাঁকে এভাবে জীবন দিতে হলো। আর নিমরের প্রহসনমূলক বিচার চলাকালে নিমর সবার সামনে বলেছেন, তিনি এসব বলতেন আর করতেন। তাঁর বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের বা ব্যক্তি-সন্ত্রাসের একবিন্দু অভিযোগও নেই। সৌদি-রাজপরিবার ও সরকার তাঁর বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত-আক্রোশের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। আসলে, তারা বিচারের নামে এই ভালোমানুষটিকে হত্যা করে নিজেদের পাপচাপা দিতে চেয়েছে। কিন্তু এই মূর্খরা জানে না যে, “পাপ কখনও চাপা থাকে না”।

বর্তমানে সৌদি-রাজপরিবারে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন একজন মানুষও আছে কিনা সন্দেহ। এরা সবাই ভোগবাদী, আর নিজেদের লাম্পট্যবিকাশের পথে চির-ধাবমান। তারা “মানুষ-হত্যা” করতে ভালোবাসে। আর মানুষের রক্ত দেখলে এই “সৌদি-রাজবংশ” তথা “সৌদি-শাসকগণ” সবসময় অতীব-আনন্দলাভ করে থাকে। এরা মানুষকে “শিরোচ্ছেদ” করে। আর যারা সবসময় “লম্পট” আর “অমানুষ” তাদের রাজপরিবারে ঠাঁই দেয়। এমন শয়তানী পৃথিবীতে আর কোথাও আছে? এরা আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকেও ভালোবাসে না। এরা ভালোবাসে ইসলামের নামধারী, পবিত্র ইসলামের অপব্যাখ্যাকারী দুই শয়তান: ইবনে সউদ ও ইবনে আব্দুল ওহাব নজদীকে। এরা “ওয়াহাবীসম্প্রদায়”। তাই, এরা নিজেদের “পাপ” আড়াল করে মানুষের সামান্য ভুলকে বড় করে দেখে। আর নিজেদের স্বার্থে যেকোনো মানুষকে হত্যা করতে বদ্ধপরিকর। আর রাজদরবারের দায়িত্বশীল লম্পট-বাদশাহ, যুবরাজ-গং, বিভিন্ন প্রদেশের কর্তাব্যক্তিরা “জিনাব্যভিচার”, “জুলুম-অত্যাচার”, “দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি”, “অর্থআত্মসাৎ” ইত্যাদি পাপাচারে লিপ্ত, তবুও তাদের কারও শিরোচ্ছেদ করা হয় না। এখন শিরোচ্ছেদ করা হলো এমন একজন ভালোমানুষকে, যিনি ছিলেন সৌদি-আরবের “জ্ঞানের বাতিঘর”।
সৌদি-আরবের রাজপরিবার ও রাজপরিবারের অনুগত-লোকেরা মনে করে, “সৌদি-আরবের কোনো গুনাহ নাই। তাদের কোনো পাপ নাই। আর তারা যা-খুশি তা-ই করতে পারবে।” এই শয়তানী ধারণার বশবর্তী হয়েই তারা একের-পর-এক তাদের ব্যক্তিস্বার্থের “নিষ্ঠুর শিরোচ্ছেদপ্রথা” চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নিজেদের ইসলামের একটা বিরাটকিছু মনে করে থাকে। আসলে, তারা-তো এজিদবংশীয় কাপুরুষ ও ইসলামের অন্যতম প্রধান শত্রু। এরা শুধু বাদশাহীশাসন বজায় রাখার জন্য মানুষের সামনে শুধু মুখে-মুখে একটুখানি “ইসলাম-ইসলাম” করে থাকে। প্রকৃতপক্ষে, এদের ভিতরে ইসলামের কিছুই নাই। এরা যতোই পাপ করুক না কেন, তার কোনো বিচার নাই। এদের যুবরাজরা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে “সুন্দরী-মেয়েদের” ভোগ করার জন্য দলবেঁধে ছুটে আসে। তাদের ভোগে কোনো বিধিনিষেধ নাই। তারা যতো খুশি “ব্যভিচার” করতে পারবে। আর “বিদেশী-মেয়েদের” সঙ্গে সী-বিচে উলঙ্গ, অর্ধ-উলঙ্গ হয়ে দিনরাত কাটাতে পারবে। আর তাতে কোনো পাপ নেই। কারণ, তারা হলো “সৌদিরাজপরিবারের সদস্য, আর ইবনে সউদের বংশ।”
পাপ করেছেন একজন নিমর! কারণ, তিনি ওই অভিশপ্ত “রাজপরিবার-শয়তানদের” পাপাচার ও ভোগসাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। নিমর আজ সারাবিশ্বে একজন মৃত্যুঞ্জয়ী-বীর।
তাঁকে হত্যা করে সৌদি-আরবের “কাপুরুষ-শাসকগণ” এখন বলছে, ‘তিনি শিয়া ছিলেন’! আর তোমরা সৌদি-রাজপরিবার কী? তোমরা তো সরাসরি এজিদের বংশধর। তোমরা এখনও আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পুরাপুরি মানো না। আর তোমরা হজ্জের সময় মুসলমানদের রাসুলের “পবিত্র রওজা মোবারকে” যেতে দাও না। তোমরা এই তো কিছুদিন আগে “মদীনা” থেকে রাসুলের “পবিত্র রওজা মোবারক” সরিয়ে ফেলার চক্রান্ত করেছিলে। তখনও একজন নিমর ছিলেন প্রতিবাদী। আর তোমাদের এই শয়তানীইচ্ছার বিরুদ্ধে যখন সারাবিশ্বে প্রতিবাদের ঝড় উঠলো তখন তোমরা লেজগুটিয়ে তোমাদের “শয়তানীসিদ্ধান্ত” থেকে সরে গেলে। তোমাদের আমরা চিনি। ১৯৭১ সালে, তোমরা “বাংলাদেশ-রাষ্ট্রকে” ধ্বংস করার জন্য “পাকিস্তান ও আমেরিকার” মতো দুইটি শয়তান-রাষ্ট্রের পক্ষ নিয়ে তাদের দেদারসে অর্থ দিয়েছো। তোমরা এখন সারাবিশ্বে মানুষ-নামের নরপশু। তোমাদের “রাজতন্ত্রের” স্বার্থে “মানুষহত্যা” করে বলছো বিচার! তোমরা কে এই বিচার করার? বিচার হলে আগে তোমাদের হতে হবে। আর “সৌদি-সাম্রাজ্যে” দেশের সাধারণ মানুষের সম্পদে আকণ্ঠ “ভোগ-বিলাসিতা-ফুর্তি-আমোদপ্রমোদের” জন্য তোমাদের রাজপরিবারের প্রায় সকল সদস্যেরই এখন শিরোচ্ছেদ করা উচিত।

বাংলাদেশে এখন একটি পক্ষ “সৌদি-আরবের” পক্ষে “নগ্ন-ওকালতি” করছে। এরা ১৯৭১ সালেও পাকিস্তানের পক্ষে “ওকালতি” করেছে। এরা সেই একই বংশ।
নিমরকে হত্যার পর ইরানের “সৌদি-দূতাবাসে” উত্তেজিত-জনতা হামলা করেছে। এটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। এর জন্য কোনোভাবেই “ইরান বা ইরান-সরকার” দায়ী নয়। আর উত্তেজিত-জনতা অনেককিছুই করতে পারে। এতো সামান্য ঘটনা মাত্র।
আর সবচেয়ে বড় ঘটনা হচ্ছে, এই তো কয়েকদিন আগে “সৌদি-আরব” ইয়েমেনে ইরানের দূতাবাসে বিমান-হামলা চালিয়েছে। এখন কোথায় বিশ্বমিডিয়া? আর কোথায় বাংলাদেশের দালাল-মিডিয়া?

আমাদের দেশে “পাকিস্তানপন্থী” ও “সৌদিপন্থীরা” এক ও অভিন্ন:
এখন আমাদের দেশের “পাকিস্তানপন্থী ও সৌদিপন্থীরা” জোরেশোরে একটি অসত্য ও চরম মিথ্যাখবর পরিবেশন করে বলছে, ইরাকে, নাকি কোথায় কোন জায়গায় নাকি শিয়ারা মসজিদ ভেঙ্গেছে! এগুলো আজগুবি খবর। মসজিদ ভাঙ্গতে পারে সৌদিশাসকেরা। কারণ, তারা রাসুলের সাহাবাদের “পবিত্র মাজারগুলো” একরাতের মধ্যে ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। আর মসজিদ ভাঙ্গতে পারে পাকিস্তানীরা। কারণ, ওরা এখনও পাকিস্তানে মসজিদে-মসজিদে নগ্ন-হামলা করছে। মসজিদ ভাঙ্গছে।
আর কে, কোথায়, মসজিদ ভেঙ্গেছে, তা কতটুকু সত্য! তা না-জেনে আমি ইরানকে দোষারোপ করতে পারছি না।এই মসজিদ যারা ভেঙ্গেছে, তারা সংঘাতসৃষ্টিকারী। আর এতে অবশ্যই সৌদি-সরকারের কোনো হাত ও চক্রান্ত রয়েছে। কারণ, তারা সবসময় চক্রান্তকারী। আর আমি, মসজিদ-ভাঙ্গার ঘোরবিরোধী। তাই বলে, অন্ধ ও স্বার্থপরের মতো “ইরানের” উপর দোষ-চাপিয়ে জালিমশাহীসৌদির পক্ষ নিতে পারবো না। সৌদি-আরবে মানুষের শাসন নেই। তারা এখন আমেরিকার প্ররোচনায় সরাসরি “মানুষ আর মানবতার” বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালাচ্ছে।
ইরান কখনওই “সুন্নীমুসলিমবিরোধী” নয়:

ইরান-সম্পর্কে বাংলাদেশের অনেক অজ্ঞজনে ভুলধারণা-পোষণ করছে। তারা জোর করে ইরানকে “সুন্নীমুসলিমবিরোধী” বলছে। আসলে, ইরান কখনও “সুন্নীমুসলিমবিরোধী” নয়। তারা সৌদি-আরবের ‘ওহাবীআকিদাহ’র আর “শয়তানীরাজতন্ত্রের” ঘোরবিরোধী। আর এটাকে নিজেদের বাঁচার স্বার্থে “সৌদিরা” এখন বলছে: তারা নাকি সুন্নী, আর ইরান শিয়া! সৌদিরা নিজে “কুরআন-হাদিসের” ভুলব্যাখ্যা করে সবসময় “ইরানের” বিরুদ্ধে মিথ্যাঅভিযোগ করে থাকে। এটা তাদের মজ্জাগত স্বভাব। আরে, পাপের মূল হোতা সৌদি-আরব। তারা তাদের “রাজতন্ত্র” টিকিয়ে রাখার স্বার্থে এহেন কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। আর দূতাবাসে হামলা করেছে উত্তেজিত-জনতা। আর এসবকিছুর জন্য দায়ী রাজতন্ত্রের কালোথাবা সৌদি-আরব। তারাই “আয়াতুল্লাহ নিমরকে” কাপুরুষোচিতভাবে হত্যা করে সংঘাতের ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছে। আজ এর দায়ভাগ তাদেরই নিতে হবে।

বর্তমান বিশ্বে তেলের টাকায় ভয়াবহভাবে তৈলাক্ত হয়ে “সৌদিরাজপরিবার-সরকার” এখন দিশেহারা। আর তারা নিজেদের রাজতন্ত্র-রক্ষার স্বার্থে “সন্ত্রাসবাদনীতিকে” গ্রহণ করে বিশ্বে ধৃষ্টতার পরিচয় দিচ্ছে। আমেরিকার চিরগোলাম “সৌদি-আরব” এখন তাদের “প্রভু-আমেরিকার” মতোই সাম্রাজ্যবাদনীতিকে গ্রহণ করে মুসলমানদের মধ্যে অন্তর্ঘাতসৃষ্টিতে ধ্বংসাত্মক ভূমিকাপালন করছে। আর একদিন-না-একদিন এর জন্য এদের জবাবদিহি করতে হবে, এবং চড়ামূল্যে তাদের ভুলের মাশুল গুনতে হবে।

সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।













মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: দারুণ বিশ্লেষণ
যা-ই হোক যুদ্ধ চাই না, আলোচনার মাধ্যমে শান্তপুর্ণ সামাধান চাই।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সুন্দর মতপ্রকাশের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার কথা সঠিক। আমরা যুদ্ধ চাই না শান্তি চাই।
আর সবশেষে আপনাকে শুভেচ্ছা।

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

আহমেদ_১৯৭০ বলেছেন: মামা আপনি দেখছি পাকিদের মত রি-এক্ট করছেন! সাকা/মুজাহিদ বাংলাদেশের আইনে দোষী প্রমানিত হয়েছে ও ফাসি হয়েছে তাতেই পাকিরা বেজার। :)

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আপনার ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। “সাকা-মুজাহিদ” আর ‘নিমর’ এক নয়।

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: বারবার একই পোষ্ট। কার এজেন্ট আপনি ? শিয়া, ওহাবি, আই এস - এরা চরমপন্থী।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আপনি কার এজেন্ট? পাকিস্তানী? সৌদি-আরব?
আমি কারও এজেন্ট নই। আমি বাংলাদেশ-রাষ্ট্রের সেবক।
আর মহান আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুগত একজন মুসলিম।
আর ত্বরীকতপন্থী মুসলমান।

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৮

গ্রিন জোন বলেছেন: ভাই শরীয়তপন্থী মুসলিমরা কি ভুল পথে অাছে? শরীয়ত/তরীক্বত নিয়ে একটা লেখা চাই.............এ বিষয়ে জানার আগ্রহ আছে..ভাই........

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:১২

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: শরীয়তপন্থীরা অনেকে না-বুঝে শরীয়তপালন করতে গেলে ভুল হয়। কিন্তু ত্বরীকতপন্থী যারা হবে, তাদের শরীয়ত, ত্বরীকত , হাকিকত ও মারেফত-সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে।
আর এই বিষয়েও লেখা হবে। একটু সময় লাগছে।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১০

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: যেইদিন সৌদী খিলাফার পতন হইব, আর ইমাম মাহাদী (া) আইসা খিলাফাহ এর দায়িত্ব নিব যদি বাইচা থাকি এক সপ্তাহ রোজা রাখুম খুশিতে। উপরওয়ালা যে কী করে বুঝি না। আর কতকাল যে এই শূয়োরগুলা ধর্মের নামে অধর্ম কইরা বেড়াইব!!!

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:১৪

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভালো বলেছেন। ধর্মের নামে এদের শয়তানী বন্ধ হলে সারাবিশ্বের মানুষ-মুসলমান উপকৃত হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.