নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

সাইয়িদ রফিকুল হক

আমি লিখি “দেশ, জাতি, মানুষ আর মানবতার” জন্য। আমার লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও সমালোচনা আমার নিজস্ব ও মৌলিক রচনা। তাই, আমার অনুমতি ব্যতিরেকে এগুলো কপি বা নকল করা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সকল মানুষের প্রতি আমার ভালোবাসা। জয় মানবের জয়।

সাইয়িদ রফিকুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাকিস্তান একটি শয়তানরাষ্ট্র। ইসলাম, মানুষ আর মানবতার স্বার্থে এটি ধ্বংস করা প্রয়োজন। (প্রথম পর্ব)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫০


পাকিস্তান একটি শয়তানরাষ্ট্র। ইসলাম, মানুষ আর মানবতার স্বার্থে এটি ধ্বংস করা প্রয়োজন। (প্রথম পর্ব)
সাইয়িদ রফিকুল হক

পাকিস্তান বর্তমানে মানুষশাসিত কোনো রাষ্ট্র নয়। এটি কতকগুলো উগ্রবাদী-জঙ্গী-নীতিহীন পশুদের দখলকৃত ও বিকৃত রাষ্ট্র। এখানে নাই মানববিকাশ, মানবতা, সুসভ্যতা, ইসলামধর্ম ও সর্বোপরি মনুষ্যত্ব। অথচ, এরা জন্মলগ্ন থেকে পবিত্র ইসলামধর্মের নাম-ভাঙ্গিয়ে পবিত্র ইসলামের সঙ্গে মোনাফেকি, ধোঁকাবাজি করছে, আর মুসলমানদের সঙ্গেও করছে চরম বিশ্বাসঘাতকতা। আজ পর্যন্ত পাকিস্তানে ইসলামের কিছুই নাই। আর পাকিস্তানের সামরিকজান্তারা কেউই মুসলমান কিংবা মানুষ ছিল না। এরা ছিল সত্যিকারের নরপশু ও মানুষরূপী জানোয়ার। আর তাই, একজন আইউব খান, একজন ইয়াহিয়া খান থেকে শুরু করে পাকিস্তানের সব জেনারেলরা ছিল মদ্যপ আর মদ্যপায়ী, আর ব্যভিচারী। এরা ছিল বিশ্বের ভয়াবহ লম্পট। তাছাড়া, এরা ছিল স্বঘোষিত-আত্মস্বীকৃত জেনারেল। এরা নিজে-নিজেই যখন-তখন যেকোনো উপাধী-ধারণ করতো। আর এতে এদের মধ্যে বিন্দুপরিমাণ লজ্জা কিংবা সামান্য লজ্জাবোধও কখনও জাগ্রত হতো না। এরা ছিল এমনই পাষণ্ড-নরপশু। আজও পাকিস্তানের সামরিকজান্তারা সেই শয়তানীধারা অনুসরণ ও অনুকরণ করে তা অব্যাহত রেখেছে। আর তারা এখনও বাংলাদেশ-সহ বিশ্বের বুকে নানারকম অশান্তির বিষবাষ্প ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছে। এটা তাদের বেআদবি, ধৃষ্টতা ও সীমাহীন ঔদ্ধত্য। আর তাদেরই একজন পূর্বপুরুষ ১৯৭১ সালের একজন স্বঘোষিত-জেনারেল টিক্কা খান কসাই ছিল শয়তানের জারজপুত্র। তার মতো জানোয়ার এই বিশ্বের বুকে আর জন্মেনি। মূলত স্বঘোষিত-জেনারেল ইয়াহিয়া খান ও আরেক স্বঘোষিত-জেনারেল টিক্কা কসাই খান ছিল সারাবিশ্বের হিংস্র-জানোয়ারদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়। একজন জানোয়ার টিক্কা কসাই খান ১৯৭১ সালে তাই দম্ভ করে বলেছিলো:

“আমি পূর্বপাকিস্তানের (বাংলাদেশের) মানুষ চাই না, আমি পূর্বপাকিস্তানের ভূখণ্ড চাই। আমি বাঙালির রক্ত চাই। আর বাঙালির প্রতিটি নারীকে ধর্ষণ কর। তাদের প্রতিটি নারীকে ধর্ষিত দেখতে চাই।”

জানোয়ার টিক্কা কসাই খান ও জানোয়ার ইয়াহিয়া খান ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষ নয়, মাটি চেয়েছিলো। আর তা করার জন্য বাংলাদেশের সব মানুষকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলো তার অধীনস্থ জারজ-সেনাবাহিনীকে। এই জানোয়ারচক্র ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষহত্যার পাশাপাশি এদেশের জাতি-ধর্ম-বর্ণ-গোত্র-নির্বিশেষে প্রতিটি নারীকে ধর্ষণের হুকুম দিয়েছিলো। কিন্তু সেদিন টিক্কা খানের জারজ-সেনাবাহিনী বীর-বাঙালির কাছে করজোড়ে মাফ চেয়ে পরাজয় স্বীকার করে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যায়। আর ১৯৭১ সালের সেই ইতিহাস সবার জানা আছে।

১৯৪৭ সালে বিশ্বে ধোঁকাবাজির আস্তানা হিসাবে পাকিস্তান নামক একটি অপরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়:

১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট ‘পাকিস্তান’ নামক বিশ্বের বুকে ধোঁকাবাজির একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়। জন্মলগ্ন থেকে এই রাষ্ট্রটি মানুষ ও মানবতার বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালাতে থাকে। আমরা ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানে যোগ দিতে চাইনি। কিন্তু পাকিস্তানের নামকরা শয়তানপুত্র জিন্না আমাদের পাকিস্তানে যোগ দিতে বাধ্য করে। ব্রিটিশদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র ও ব্রিটিশের দালালি করে একজন জিন্না খলনায়ক থেকে নায়ক হওয়ার চেষ্টা করেছে। এই শয়তানপুত্র জিন্নাই ভারতীয় উপমহাদেশে সর্বপ্রথম সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়িয়ে দেয়। তার দ্বিজাতিতত্ত্ব নামক জারজনীতির কারণে ভারতবর্ষে একাধিকবার সাম্প্রদায়িক-দাঙ্গা হয়েছে। আর হিন্দু-মুসলমানের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে ভারতীয় উপমহাদেশের মাটি। এখনও একজন শয়তান জিন্নার দেখিয়ে যাওয়া পথ ধরেই হাঁটছে পাকিস্তানীসেনাবাহিনী নামক পৃথিবীর অভিশাপ। এরা এখনও রাষ্ট্রের নামে সন্ত্রাসের বীজবপন করছে। সব দেখেশুনে মনে হয়: পাকিস্তান কোনো রাষ্ট্র নয়। বরং এটি একটি জঙ্গীঘাঁটি মাত্র। আর এরা সারাবিশ্বে তাদের শয়তানীসাম্প্রদায়িকতার ভাইরাস ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রের নামে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে। কিন্তু এদের আর বাড়তে দেওয়া ঠিক হবে না। এদের এখানেই চিরতরে থামিয়ে দিতে হবে। ইসলাম, মুসলমান ও মানুষের শত্রু এই পাকিস্তান নামক জঞ্জাল।

পৃথিবীর প্রথমসারির শয়তানরাষ্ট্রগুলোকে আগে চিনতে হবে:
বিশ্বের প্রথম শয়তানরাষ্ট্র আমেরিকা, দ্বিতীয় শয়তানরাষ্ট্র পাকিস্তান, তৃতীয় শয়তানরাষ্ট্র তুরস্ক(একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাধাদানকারী প্রথম রাষ্ট্র), চতুর্থ শয়তানরাষ্ট্র ইংল্যান্ড (এরা সবসময় আমেরিকার দালাল), পঞ্চম শয়তানরাষ্ট্র কানাডা (আমাদের স্বপ্নের পদ্মাসেতু-নির্মাণে এরা ষড়যন্ত্র করেছে। কিন্তু সফল হয়নি।) ষষ্ঠ শয়তানরাষ্ট্র জার্মানী, সপ্তম শয়তানরাষ্ট্র কতিপয় আরবরাষ্ট্র (লম্পট, নারীলোভী, অর্থলোভী, ডন, খুনী, বদমাইশ, ধনকুবের ও আউট ল’দের আখড়া) আর অষ্টম শয়তানরাষ্ট্র ব্রুনাই। তাছাড়া, সৌদিআরব ও চীন সবসময় পাকিস্তানের দালাল। এবং এই দুইটি জালিমরাষ্ট্র ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের পক্ষ নিয়ে বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চেয়েছিলো। কিন্তু এই দুই শয়তানও পাকিস্তানের সঙ্গে পরাজিত হয়েছে।

শয়তানরাষ্ট্র পাকিস্তান প্রতিমুহূর্তে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে:
আমাদের বর্তমান আলোচনা বিশ্বের দ্বিতীয় শয়তানরাষ্ট্র পাকিস্তানকেন্দ্রিক। ১৯৭১ সালের ২৫-এ মার্চ পাকিস্তানী-হানাদারবাহিনী ঘুমন্ত বাঙালি-জাতির উপর সশস্ত্র অবস্থায় ঝাঁপিয়ে পড়ে একতরফাভাবে যুদ্ধঘোষণা করে। তা সত্ত্বেও কোনোপ্রকার মনোবল না হারিয়ে বীর-বাঙালি-জাতি তার জনকের নির্দেশে পাকিস্তানীহায়েনাদের মোকাবেলা করতে থাকে। একসময় তারা পরাজিত হয়। তারা এখনও সেই পরাজয়ের শোক ভুলতে পারেনি। আর তাই, প্রতিনিয়ত তারা বাংলাদেশরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র করছে। আর এই ষড়যন্ত্রের অংশবিশেষ হিসাবে অতিসম্প্রতি (তারিখ: ০১/০২/২০১৬) বাংলাদেশে অবস্থিত পাকিস্তানদূতাবাসের এক কর্মকর্তা (আবরার আহমেদ খান) খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসভবনের সম্মুখ থেকে গ্রেফতার হয়। সে অসৎউদ্দেশ্যে কোনোপ্রকার প্রটোকল ছাড়া ও কূটনৈতিক-তৎপরতা ব্যতিরেকে এখানে এসেছিলো। পরে অবশ্য পাকিস্তানদূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি জামিল আহমেদ খান গুলশান-থানা-পুলিশের কাছে মুচলেকা দিয়ে তাকে ছাড়িয়ে নেয়।

আবরার খানরা একাত্তরের টিক্কা কসাই খানেরই বংশধর:
কে এই আবরার খান? কেন সে খালেদা জিয়ার বাসভবনে যাবে? সেখানে তার কী প্রয়োজন? আর এগুলো তার কূটনৈতিক-তৎপরতার মধ্যে পড়ে না। আরে, এ-তো সেই জানোয়ার টিক্কা খানের বংশধর। যেমন, পাকিস্তানে রাজনীতির নামে একাত্তরের শয়তান ও স্বঘোষিত-জেনারেল নিয়াজীর ভাতিজা: বিশ্বলম্পট ইমরান খান “তেহরিক-ই-ইনসাফ” নামক এক বেইনসাফী রাজনৈতিক দলগঠন করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। ইমরান খান বিশ্বের আত্মস্বীকৃত-লম্পট ও ভণ্ডরাজনীতিবিদ-নামধারী খবিসশয়তান। আর আমাদের দেশের একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের মুক্ত করার জন্য সেও পাকিস্তানের সরকার ও তদীয় হায়েনাসেনাবাহিনীর সঙ্গে একযোগে কাজ করছে। আর এই শয়তানদেরই প্রতিনিধি: একজন আবরার আহমেদ খান, একজন জামিল আহমেদ খান। এরা তাদের (পাকিস্তানের) পরম আস্থাভাজন খালেদা জিয়া ও তার বিএনপি’র সঙ্গে মিলেমিশে একযোগে শয়তানী করে দেশের ভিতরে গোলোযোগসৃষ্টি করতে চাচ্ছে। এরা একেকজন কালকেউটের বংশধর। এরা কূটনৈতিক-পরিচয়ে বাংলাদেশে বসবাস করে বাংলাদেশরাষ্ট্রের স্বার্থবিরোধী-কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত। এর আগে দেহমন বিলিয়ে বাংলাদেশের উঁচুস্তরের মানুষের সঙ্গে সহজে মেলামেশা করে বাংলাদেশরাষ্ট্রবিরোধী তৎপরতার অভিযোগে “ফারিনা আরশাদ” নাম্নী এক পাকিস্তানীকূটনীতিককে বহিষ্কার করা হয়। তবুও এদের লজ্জা নাই। এরা তাদের পাপকে চাপা দেওয়ার জন্য পাল্টাব্যবস্থা হিসাবে পাকিস্তানে বাংলাদেশদূতাবাসে কর্মরত নিরপরাধ বাংলাদেশীকর্মকর্তা মৌসুমী রহমানকে বহিষ্কার করে। এদের ধৃষ্টতার সীমা নাই। দিনের-পর-দিন এদের পাপের মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। আর এরা হয়ে উঠছে এক বেপরোয়াগোষ্ঠী। এরা এখন বিশ্বের বুকে এক ভয়াবহ অপজাতি। এদের সমূলে বিনাশ দরকার।

এরা কী চায় বাংলাদেশে?
পাকিস্তানীরা ১৯৭১ সালের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে চায়। কারণ, ১৯৭১ সালে তারা রাতের আঁধারে আমাদের বিরুদ্ধে অতর্কিতে যুদ্ধঘোষণা করেও আমাদের গেরিলা-প্রতিরোধের কাছে অসহায়ভাবে পরাজিত হয়ে, মাফ চেয়ে বাংলাদেশরাষ্ট্রকে বাধ্য হয়ে স্বীকৃতি দিয়ে, ঐতিহাসিক আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করে পালিয়ে যায়। ওরা সেই পরাজয়ের প্রতিশোধ এখনও ভুলতে পারেনি। তাই, ওরা ১৯৭১ সালের দালালদের সঙ্গে করে আবার আমাদের দেশে সংগঠিত হতে চাচ্ছে। আর এই শয়তানীউদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ওরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একের-পর-এক শয়তানী ষড়যন্ত্র-আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এভাবে আর কতদিন? এবার পাকিস্তানকে রুখতে হবে। ভেঙ্গে দিতে হবে ওদের বিষদাঁত।
(চলবে)

সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।


মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: এই জন্যই পাকিস্তান ভ্রমনের রেকর্ড পাসপোর্টে থাকলে ঐ পাসপোর্টের দফারফা সারা হয়ে যায়। আর কোন দেশ সহজে ভিসা দিবেনা.... কুলাঙ্গার জাতি একটা।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। এরাই সারাবিশ্বে জঙ্গীবাদী-শয়তানী-সৃষ্টি করেছে। আর এরা আমাদের দেশে অশান্তি-সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছে।
আপনাকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। শুভকামনা আপনার জন্য।

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: পৃথিবীর প্রথমসারির শয়তানরাষ্ট্রগুলোকে আগে চিনতে হবে

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: জ্বী, ঠিক তা-ই। পৃথিবীর প্রথমসারির শয়তানরাষ্ট্রগুলোকে আগে চিনতে হবে:
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পরমানু যুদ্ধ যদি শুরু হয়, তাহলে সেটা হবে এই শয়তান রাষ্ট্রটির জন্য। আল্লাহ ওদের ধ্বংস করুন।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। আর সহমত-প্রকাশের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
সঙ্গে রইলো একরাশ শুভেচ্ছা।

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পাইক্কারা পুরা জাতিটাই কুলাঙ্গার।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
আর অসংখ্য শুভকামনা।

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০

এম মিজানুর রহমান বলেছেন: কুকুরকে কুকুর বললে গালি দেওয়া মনে হয় না । কিন্তু কুত্তা বললে গালি দেওয়া মনে হয় । পাকিদের শুধুই শয়তান বা জারজ বললে ভুল হবে । তাদের পুরা জাতিটাই জা--র--জ । রাষ্ট্রটাই জারজের ভূমিকায় জাহান্নাম থেকে সরাসরি মর্তে অবতরণ করেছে । তাদের গালি দিতেও ঘেন্না লাগে । লেখক বাস্তব তথ্য সহকারে বিষয় গুলো তুলে ধরে ধন্যবাদ প্রাপ্তির দাবীদার বটে । শুধুই ধন্যবাদ জানালে আপনাকে ছোট করা হবে । আল্লাহু সুবহানা তা' য়ালা আপনার বেশি বেশি হায়াত দান করুন ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। আর সহমত-প্রকাশের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সঙ্গে রইলো একরাশ তরতাজা-ফুলের শুভেচ্ছা।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২২

উল্টা দূরবীন বলেছেন: পাকিস্তান শব্দটা লিখতেও গা ঘিনঘিন করে।

আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: চমৎকার বলেছেন। আসলে তা-ই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর সঙ্গে রইলো একরাশ শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.