নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বিনির্মাণে যাঁরা দিয়েছেন নিজেদের সর্বোচ্চ ত্যাগ, আমরা তো কেবল তাদের পথের যাত্রী।

সৈয়দ তাজুল ইসলাম

সমাজের সন্তান

সৈয়দ তাজুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেচে যেচে আর কত প্রেম দেব তোমায়! (ছবি ব্লগ)

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৪


১) 'মা, পাত্রটা একটু ঠিক করে ধর্ না, চিংড়িগুলো লাফিয়ে পড়ে যাচ্ছে যে!' (প্রমিত ভাষায় এসে কল্পিত শব্দগুলো হয়ত এভাবেই সাজে )



২) যেন প্রেমেরও কাছাকাছি...



৩) ছবি তোলার বেলায় আমি খুব দুর্বল, ঠিক যেমন প্রেমের বেলায়। ছবিটা সুনামগঞ্জস্থ বাংলাদেশের ২য় বৃহৎ হাওর 'দেখার হাওর'-এর।




৪-৫) মৎস্য, কাদামাটি-জল আর বাচ্চামি।



৬) সবাই মিলে একটা প্রেম ফুটালো...



৭) ঘাসদের প্রেম নিবেদন।



৮) সর্বস্ব দিয়ে ফুটিয়ে তুলা ছোট্টছোট্ট প্রেম।



৯) উন্মাদ নেশাগ্রস্থ প্রেমিকদের মোকাম-বাতি.



১০) হৃষ্টপুষ্ট সৌন্দর্য ;)



১১) যেচে যেচে আর কত প্রেম দেব তোমায়!



সবার প্রতি থাকলো নির্মল ভালোবাসা সাথে শারদীয় শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
(সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত)

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ নং:

বাংলাদেশের কোন এলাকায় এখন 'ঠেলা জালে' চিংড়ি উঠে?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: এটা আমার গ্রামের দৃশ্য। সম্ভবত এবারের ঈদ সিজনে ঘুরতে গিয়ে মা-ছেলের এই দৃশ্য ক্যামেরা বন্দি করেছিলাম।


আপনাকে ধন্যবাদ প্রথম মন্তব্যকারীর আসন গ্রহণে।

২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




আমাদের ছেলেবেলা আপনার ছবির চাইতে আরো সুন্দর ছিল। প্রকৃতি সবুজে ছেঁয়ে থাকত, উন্মুক্ত খোলা মাঠে গরুর পাল চরে বেড়াত। হাওড় ছিল না তবে এরকমভাবে মাছ ধরেছি বহু। খাল, ঝিলে প্রচুর মাছ পেতাম।
আন্তরিক ধন্যবাদ আমার ছেলেবেলা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ছেলেবেলা স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য আমার পোস্টটি যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য নয় শাহীন ভাই। তারপরেও আপনার স্মৃতিকে জাগিয়ে তুলতে পেরেছি দেখে তৃপ্তির বেপক স্বাদ পাচ্ছি। আশাকরি ভালোই আছেন।


মনোমুগ্ধকর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

হাফিজ রাহমান বলেছেন: শৈশবের আলোকিত একটি স্মৃতিকে সজীব সতেজ করে তোলার জন্য প্রথম শ্রেণীর ধন্যবাদটা আপনাকে দিতেই হয়। বিশেষত মাছ ধরার সুখময় ছবিগুলো আমাকে বেশ আনন্দ দিয়েছে। তবে বানানে বোধ হয় একটু এদিক সেদিক হয়ে গেছে। অনেক অনেক ভালো থাকুন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: মাছ শিকার আর পাখি ধরার বেলায় আমাদের মধ্যে যে একধরণের জেহাদি ভাব ফুটে উঠতো তা সত্যি এক মনোমুগ্দকোর স্মৃতি ছিল। আর এজন্য কান মলার যে এক ইতিহাস আমরা প্রত্যেকে রেখে এসেছি তাও বা কম রেকর্ড কিসে !


আমাদের পুলক ঢালী ভাই এ সম্পর্র্কে খুব সুসুন্দর একটি পোস্ট দিয়েছেন। আপনি সেটা দেখলে আরো বেশি মুগধ হবেন আশাকরি।

মধুর শৈশব
মধুর শৈশব



৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " এটা আমার গ্রামের দৃশ্য। সম্ভবত এবারের ঈদ সিজনে ঘুরতে গিয়ে মা-ছেলের এই দৃশ্য ক্যামেরা বন্দি করেছিলাম। "

-আপনার গ্রামটা বাংলাদেশের কোন এলাকায়?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: জগন্নাথপুর উপজেলাধীন একটি সুন্দর এলাকা।

তাছাড়া ছোট্ট ছোট্ট চিংড়ি বাংলাদেশের প্রায় নদীমাতৃক এলাকাতেই দেখা যায়।
ধন্যবাদ।

৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লাগলো ছবি গুলো।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ভালোলাগা প্রকাশে ধন্যবাদ রইলো রাজীব ভাই

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক দিন কোন পোষ্ট দেওয়া হয়না, আপনার পোষ্ট দেখে এখনি একটা ছবি পোষ্ট দিতে ইচ্ছে করছে.........অনেক অনেক ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: কামাল ভাই,
ছবি ব্লগ ও ভ্রমণ ব্লগে আপনি আমাদের সবার উপরে ভাই।


অনুরোধ থাকবে নতুন একটি ব্লগপোস্ট প্রকাশ করার জন্য।


আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম।
ভালোবাসা জানবেন

৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০

আহমেদ জী এস বলেছেন: সৈয়দ তাজুল ইসলাম,




ছবি তোলায় দূর্বল হলেও যেচে যেচে প্রেম বিলোবার বেলায় যে নয়, তা বোঝা গেল। হৃষ্টপুষ্ট সৌন্দর্যের মতোই ছবিগুলো বড়ই সৌন্দর্য..................

মাছধরার দৃশ্যগুলো পুরোনো দিনে নিয়ে গেছে।

শিরোনামে "জেচে জেচে" মনে হয় " যেচে যেচে" হবে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনার নিকট আমাদের কৃতজ্ঞতার মস্তক সর্বদাই নত প্রিয় জি এস দা.. ;)


মাছ আর পাখি ধরা সহ ইত্যাদি বিনোদণে আমাদের শৈশব আলোকিত হয়ে আছে। আজকালকার ছেলে-মেয়েরা আর ঐ সৌন্দর্য ভোগ করতে পারছে না। এখন গ্রামে গেলে তাদেরকে দেখি মোবাইল নিয়ে পড়ে আছে। অথচ আমরা এখনও গ্রামে গেলে আমাদের সেই শৈশব ফ্রেন্ডদের খোঁজে বের করে আবার সেই শৈশবে ফিরে যেতে চাই....



আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এতো প্রিয় করে মন্তব্য করার জন্য।

৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো লাগলো তাজুল ভাই আপনার ছবিগুলো। তবে আমরা ছবি ভালো বুঝি না বলে এই ছবিগুলোর গুণকীর্তন করছি। কিন্তু ফতেমা ছবি আপু দেখতে পেলে আপনার খবর আছে। ধরে বেঁধে আপনাকে ফোটোগ্রাফির স্কুলে ভর্তি করিয়েই ছাড়বে।
আমার অবশ্য লাইক দিতে কোন অসুবিধা নেই।
শুভকামনা জানবেন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: মন্তব্যে আসার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মাস্টার দা।


হ্যা, আমাদের ফাতেমা আপু তো আসছে, তবে আপনার মন্তব্য দেখেনি মনে হয়। না হলে আমায় ভর্তি করতেন বটে।


ভালোবাসা থাকলো আপনার জন্য। আপনার ঘরের কাজ কতটুকু এগিয়েছে ভাই?

৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: একৈ পোষ্ট এই মাত্র দিলাম ভাই।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৩

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
;)

১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০৮

জুন বলেছেন:
খুব সুন্দর ছবিগুলো তাজুল ইসলাম। আমার দেশের সৌন্দর্য্যে সবাই প্রেমে পরতে বাধ্য ।
অনেকগুলো ছবি আমার খুব পরিচিত লাগলো মনে হলো আমিও যেন সেখানে গিয়েছিলাম :)
টাঙ্গুয়ার হাওরের একটি ছবি আমার ক্যামেরায় তোলা

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপু,
৮ নং মন্তব্য দেখে ভয় পেয়েছিলাম। ভয়ে ভয়ে এতক্ষন অপেক্ষা করছিলাম আপনার জন্য। কিন্তু না আপনি এখনো তেমন দৌড়ানি দিচ্ছেন না ;)


হ্যা, বাংলার দৃশ্যগুলো যেন আমাদের আত্মার সাথে বেঁধে আছে আর তাই যায় দেখি তাই যেন মনে হয় আমাদের চেনা জানা।



টাঙ্গুয়ার হাওর আমাদের সিলেটের একটি ঐতিহাসিক একটি স্থান। যে যাবে সেখানে সে মুগধ না হয়ে থাকতে পারবে না। আপনার এই ছবিটি অনেক অনেক সুন্দর আপু। প্লাস থাকলো আপনার ছবিটির জন্য।

১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: একটি পোষ্ট এই মাত্র দিলাম ভাই।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪৭

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: দেখে এলাম । আমি তো শেষ :(( ;)

১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৬

রাকু হাসান বলেছেন:

অপরুপ সবুজে মুগ্ধ । সুন্দর । প্লাস । আছেন কেমন ভাইয়া :) । অনেক দিন পর .............

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
সবুজের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে সে আপনাকে তাঁর মুগ্ধতায় ডুবিয়ে রাখতে পারে। এই গুণটা নারী ও নদীতেও আছে, তবে এগুলো তাঁর সমতুল্য নয়। আপনার কাছে সুন্দর লেগেছে জেনে ভাল লাগল।

আলহামদুলিল্লাহ আমি চমৎকার আছি। আপনি আছেন কেমন?
আমি প্রায়শই এক্টিব থাকি, কখনো লগিন আবার কখনো আনলগিন অবস্থায়।
ব্লগে আমার প্রিয় মানুষদের মধ্যে আপনিও একজন যে আমার খোঁজখবর নেয়। অনেক অনেক ভালবাসা ও শুভকামনা জানবেন।

১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: প্রেমের ক্ষেত্রে দুর্বল কিনা জানা নেই তবে ছবি তোলায় তো দুর্বল বলে মনে হচ্ছেনা । চমৎকার ফটোগ্রাফি ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:

ধন্যবাদ আপু,
নিজে যদ্দুর জানি, উভয় ক্ষেত্রেই আমি দুর্বল। তারপরও আমার ছবি পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে আমি সত্যিই আন্দোলিত।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৯

আরোগ্য বলেছেন: মারহাবা মারহাবা।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:



পুরান ঢাকার পীসসাবদের দেখলেই কাচ্চিবিরিয়ানির লোভ জেগে উঠে

১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভালোলাগা প্রকাশে ধন্যবাদ রইলো রাজীব ভাই

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:



রাজীব ভাই,
আপনিও ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।






১৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৩

বলেছেন: ফাটাফাটি ...................

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: দেশি বন্ধু, আপনার উপস্থিতিই আমার জন্য অনেক পাওয়া, এসব ফাটানির কী প্রয়োজন ছিল দাদা ;) । ডিসেম্বর তো সামনে!

১৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৭

মাহের ইসলাম বলেছেন: মাছ ধরার ছবিগুলো সুপার লাইক।

ভালো থাকবেন।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: হ্যা, মাছ ধরার ছবিগুলোতে শৈশব খেলা করে খুব।
আপনাকে অনেক অনেক ভালোবাসা।
ভালো থাকবেন দুআ থাকলো

১৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " জগন্নাথপুর উপজেলাধীন একটি সুন্দর এলাকা। "

-জগন্নাথপুর উপজেলা কোন জেলায়, বা কোন বিভাগে?

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: অবাক হতে হয় আপনি একজন সচেতন জ্ঞানীগুণী ব্লগার হয়েও ব্লগে সচেতনতা লুকাচ্ছেন। আজকাল আপনার ঘরে বসে আপনি আমার ঘরের আঙিনায় হাটতে অনায়াসে পারেন। গুগল মামা আপনার আমার কাজ অতি সহজ করে দিয়েছে জিটা আপনি আমার চেয়ে ভালো জানেন।

তারপরও আপনার প্রতি শ্রদ্ধা।

২১ নং মন্ত্যব্যটি দেখে নিবেন।

১৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৫৮

নীল আকাশ বলেছেন: খুব সুন্দর ছবিগুলো তাজুল ভাই। গ্রাম বাংলার ছবি দিয়ে ফটো পোস্ট ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: নীল আকাশ ভাই, অনেক প্রেম আপনার জন্য। গ্রামের চিত্র ভালো লাগে না এমন কুজন এ বাংলায় নাই বলা যায়। আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন সবসময়।

২০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বাহ! ছবিগুলো বেশ চমৎকার!
ক্যাপশনগুলোও বেশ কাব্যিক। মুগ্ধ হয়েছি।

অনেকদিন পর, আপনার পোস্ট চোখে পড়লো। ক্যামন আছেন?

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টে আসার জন্য। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ভালবাসা।

আলহামদুলিল্লাহ আমি চমৎকার আছি ভাই। আশা করি আপনি ভাল আছেন।

২১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " জগন্নাথপুর উপজেলাধীন একটি সুন্দর এলাকা। "

-জগন্নাথপুর উপজেলা কোন জেলায়, বা কোন বিভাগে?
-
জগন্নাথপুর উপজেলা সুনামগঞ্জ জেলায়, সিলেট বিভাগে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। আমিও উনাকে কয়ে দিয়েছি ;)

২২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দারুন সব ছবি। ক্যাপশানগুলাও সেইরকমের হয়েছে। :)

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ছবি ও ক্যাপশনে আপনার ভালো লাগা প্রকাশ করায় আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৭

মাহির আল ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো যেমন চমৎকার, ক্যাপশনগুলোও মুগ্ধকর।

৪,৫ নং ছবিগুলা মনে করিয়ে দেয়, মানা সত্ত্বেও দাদা-বাবা-চাচাদের সাথে মাছ ধরতে একবার ক্ষেতের জমিতে নামার পর যা মাছ পেলাম সব প্যান্টের পকেটে ঢুকাতে লাগলাম! তারপর কী-যে অবস্থা হয়েছিলো আমার! মাছ চিনতাম না তো তাই কৈ আর টেংরা মাছ যখন ঢুকাতে লাগ্লাম, তখন তারা তাদের মতো করে আমাকে চুমু দিতে লেগেছিলো। সেই চুমু খাওয়ার পর থেকে আর কোনোদিন তাদের সাথে মোলাকাতে নামার সাহস পাইনি।

১১ নং,
যেচে যেচে প্রেম দিতে দিতে যদি হেরান হয়ে পড়ো,
তবে চেয়ে চেয়ে কিছু প্রেম আমার থেকে নিয়ো।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: তাহলে তো দেখছি মাছের সাথে চুমাচুমিতে আপনার সুইট অভিজ্ঞতা রয়েছে। অনুরোধ থাকবে আপনার আরো কতেক সুইটার্ডদের কাহিনী আমাদের মধ্যে শেয়ার করে ফেলুন। অর্থাৎ আপনার শৈশবের কতেক মজাদার কাহিনী নিয়ে একটা জবরদস্ত পোস্ট দিয়ে দেন।



(#১১) আমি জানতাম কেউ না কেউ আমার সহায়তায় এগিয়ে আসবে। হ্যা ভাই, হট/আগুন রাগী রূপসীর ক্ষেত্রে আপনার সহায়তা লাগবে হয়তো :) ;)


সুন্দর হৃদয়জয়ী মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সবসময়।

২৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৭

মাহির আল ইসলাম বলেছেন: বিখ্যাতরা শৈশবকে কলম দিয়ে আঁকতে পারেন। আমি যদি বিখ্যাত হওয়ার সুযোগ কবু পেয়ে যাই তবে আঁকতে বিলম্ব করবো না ইনশাল্লাহ।

#হটের সাথে সাথে রাগী রূপসীর ব্যাপারটা বোঝলাম না। আপনি কি স্ব-ইচ্ছায় আগুনে ঝাপ দিতে আগ্রহী?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: বিখ্যাত তো আর আপনারানি আমি তাহেরির মত হয়ে যেতে পারব না, আর চাইবো না ওরকম হতে। তাই আমাদেরকে ধীরেধীরে এগুতে হবে। সেদিক বিবেচনায় আপনি আপনার লেখনি শক্তির প্রকাশ ঘটান এটাই কামনা।
অনেকেই নিজেকে গোপণে রাখতে চায়। অন্তত আমাদের দিকে চেয়ে তাদের উচিত কিছুটা বাহিরে আসা।


যে আগুন পবিত্রতা এনে দেয় তাতে ঝাপ দিতে কেই বা না চায়।

ভাল থাকবেন।

২৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপু,
ব্লগে সময় দেওয়া কষ্টসাধ্য হওয়ার পরও সনয় দেওয়ার ট্রাই করছি খুব। জানি ছবিগুলো আপনার ছবির কাছেও যাবে না। আমি কিন্তু শখের বসে মাঝেমধ্যে ক্লিক করি সুতরাং তুলনা করা চলবে না।

ধন্যবাদ।

২৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: কয়েকটা ছবি খুবই সুন্দর। জুন এর টাঙ্গুয়ার হাওর এর ছবিটাও চমৎকার।
পোস্টে প্লাস + +

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ভাইজান,
আমি প্রফেশনাল কোন ফটোগ্রাফার নই। মাঝেমধ্যে মনের সুখে ক্লিক মারি। এই মারামারিতে যেগুলো ফোকাসিত হয়ে উঠে তার মধ্য থেকেই এখানে কিছু তুলে ধরার চেষ্টা করেছি৷
হ্যা, জুন আপুর ছবিটা অনেক সুন্দর।

ভাল থাকবেন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.