|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 

ভোর সাড়ে ছয়টা 
এক্সাইটমেন্টে রাতে ভাল ঘুম হয়নি সোমার। ভোর বেলাতেই ঘুম ভেংগে যায়,এমনিতে ঘুম কাতুরে হলেও আজ আর ঘুমাতে চেষ্টা করেনা সোমা। তামিম বলেছে আজ কল দিবে। সে যদি আরলি রাইজার হয় আর সোমাকে ফোনে না পায় তাহলে প্রথম দিনেই ওকে খুব অলস ভাববে।    
তামীম, তুখোড় বিতার্কিক। সোমার এক ক্লাসমেট  তৃনা ডিবেট করে, একদিন সোমার তিন ঘন্টা ক্লাস গ্যাপ। ওর কোন ফ্রেন্ডও সাথে নেই সেদিন, কিভাবে সময় কাটাবে এই কথা বলতেই তৃনা সোমাকে জোর করে ওদের বিতর্কের রিহার্সেল দেখতে নিয়ে যায়। সোমার এসব একদম ভাল্লাগে না, সাংস্কৃতিক প্রোগ্রামে নিয়ে গেলেও এক কথা ছিলো। সেদিন থেকেই মুগ্ধতার শুরু। মানুষ গান শুনে প্রেমে পড়ে, চেহাড়া দেখে প্রেমে পড়ে আর সোমা পড়েছে তামীমের বিতর্ক দেখে, তার ভয়েস থ্রোয়িং দেখে,কথার লজিক দেখে, কথার জাদুতে অপজিশনকে ঘায়েল করা দেখে। তারপর তৃনার সাথে ওদের ক্লাবের বেশ কিছু বিতর্ক প্রতিযোগিতা দেখতে গিয়েছে, আর প্রতিবারই আরো বেশি মুগ্ধতা নিয়ে ফিরেছে।    
বিতার্কিক হওয়ার আগ্রহ না থাকলেও, শুধু তামিমের কাছাকাছি থাকার জন্য ডীবেট ক্লাবে জয়েন করতে চায় সোমা। তৃনা বলে তাহলে সেমিস্টারের শুরুতে অডীশনের মাধ্যমে জয়েন করতে হবে। এখন হবে না। সোমার আগ্রহে ওকে তামিমের কাছে নিয়ে যায় তৃনা। তামিমের সাথে টুকটাক কথাবার্তা হয়, নাম্বার আদানপ্রদান হয়। তামীম বলে সভাপতিক সাথে কথা বলে কাল তোমায় ফোন দিয়ে জানাবো। 
তারপর থেকে তামীমের ফোন পাওয়ার জন্য অপেক্ষার প্রহর আর কাটছেই না সোমার। 
সোমা এফএম রেডীয় অন করে, কিন্তু কোন চ্যানেলে তার প্রেজেন্ট মুডের সাথে মিলিয়ে গান নাই। অনেক বার চ্যনেল চেইঞ্জ করে বিরক্ত হয়ে রেডীও অফ করে দেয়। 
সকাল সাতটা 
ওয়াই-ফাই নাই। এদিকে তামিমকে দেখতে খুব ইচ্ছা করছে সোমার। ইশ কেনযে ওর ছবি আগে থেকে ফোনে সেভ করে রাখলো না। ছোট বোনটা যা পাকা হয়েছে, সারাদিন সোমার ফোন ওর কাছেই থাকে। কোন ছেলের ছবি পেলেই সোজা মাকে বলে দিত।
   
ফোনে টাকাও শেষ। ২০ টাকা এডভান্স  নিয়ে নেট কেনে। তামিমের প্রোফাইলে যায়। তামিম ওর ফ্রেন্ড লিস্টে নাই । পাবলিক করা যত ছবি আছে সব শুরু থেকে আবার দেখে সব কমেন্ট পড়ে ফেলে। এভাবেই এক ঘন্টা পার। ফোনে চার্জ শেষ। তারাতারি চার্জ দেয়। 
সকাল সাড়ে আটটা। 
নাস্তা খেতে বসেছিলো, কিছুই খেতে ভাল্লাগছে না। কফি নিয়ে বসে। বাড়ান্দায় গিয়ে কফি খেলে ভাল্লাগতো কিন্তু তামিমের কল আসলে যদি টের না পায়, তাই চার্জ দেয়া ফোনের কাছে বসে আছে। কফির কাপে চুমুক দিয়ে সোমা ভাবছে, সে অসাধারন কফি বানায়, তামিমকে খুব শিঘ্রী একদিন তার হাতের কফি খাওয়াতে হবে। 
সকাল সাড়ে দশটা  
ছোট চাচির কল আসে, রিসিভ করতে ইচ্ছা করছে না। আরো দুবার রিং বেজে কেটে যায়। আচ্ছা তামিমের সাথে কি কি গল্প করা যায়? প্রথম দিন বেশি কথা বলবে না, যা বলবে উত্তর দিবে শুধু। নাহলে বাচাল ভাববে। সাড়ে এগারটায় ক্লাস, এখনি রওনা দেয়া উচিৎ, ধুর আজকে ক্লাসেই যাব না। 
দুপুর সাড়ে বারটা  
একটা গল্পের বই নিয়ে বসে সোমা, লাইন বাই লাইন শুধু পড়েই যাচ্ছে, কিছুই মাথায় ঢুকছে না। মা ডাকছে রান্নাঘরে কাজে সাহায্যের জন্য, যেতে ইচ্ছা করছে না। এদিকে কালযে প্রেজেন্টেশন আছে ভুলেই গিয়েছিলো সোমা। 
জিনিয়াস মানুষরা তো রাত জেগে কাজ করে আর অনেক দেরিতে ঘুম থেকে ওঠে, তামিম বোধয় এখনো ঘুমাচ্ছে, এই ভেবে মন কে শান্ত করে কাজে মন দেয় সোমা। 
দুপুর দুইটা 
ধুর কিছুতেই কাজে মন বসানো গেল না। ক্লাসে যায়নি বলে ফ্রেন্ডরা ফোন করছে। কারো ফোন রিসিভ করেনা সোমা। তামিমের উপর একটু একটু রাগ হচ্ছে সোমার। কিন্তু এই অস্থিরতা কিছুতেই তামিমের কাছে প্রকাশ করা যাবে না। নরমালি কথা বলতে হবে। এতোক্ষন অপেক্ষায় থাকার কথা তো বোঝানোই যাবে না। আগে থেকে বেশি পাগল হয়ে আছে বোঝালে তামিমের ভাব আরো বেড়ে যাবে। 
দুপুর তিনটা 
রাগ কমানোর জন্য উলটা ১০০ থেকে ১ পর্যন্ত গোনে সোমা। বেশি রেগে গেলে তো কথায় তা প্রকাশ পাবে, তা কিছুতেই করা যাবে না। একেতো বড় মেয়ে, ছোট ভাইকে সারাদিন শাসন করে, তার উপর স্কুলে সব ক্লাসেই ক্লাস ক্যপ্টেন ছিলো সোমা। তাই ওর মধ্যে সবসময়ই একটা ডমিনেটিং ভাব আছে। তামিমের সাথে খুব সুইট করে কথা বলতে হবে। ওর জন্য রেগে আছে এটা কিছুতেই বোঝাবে না। 
দুপুরের খারাবও মুখে রুচেনি সোমার। ফোন হাতে নিয়ে এক মনে তামিমের কলের জন্য প্রাথনা করতে থাকে। 
বিকাল পাঁচটা  
সোমার সবকিছু অসহ্য লাগছে। মাথা দুই পাশে চাপ দিয়ে ব্যথা করছে। সে কখনোই বেশি স্ট্রেস নিতে পারে না। 
মামুন ছেলেটা তিন বছর সোমার পিছনে ঘুরেছে। কখনোই পাত্তা পায়নি। সে অনেকবার বলেছিলো আমার মতো ভাল কখনোই কেউ তোমাকে বাসবে না। সোমা ভাবে নিশ্চই ঐ মামুনের অভিশাপেই এখন আমার সাথে এমন হচ্ছে। 
সন্ধ্যা সাতটা 
প্রেজেন্টেশন এর কাজে কিছুতেই মন বসানো গেল না। ধুর কাল ক্লাসেই যাবে না। পাড়ার ফার্মেসী থেকে একটা মেডীকেল সার্টিফিকেট জোগাড় করে নিবে। 
রাত আটটা
এর মধ্যে তামিমের ইনবক্স এ একশ বার মেসেজ লিখে একশ বার ব্যাকস্পেসে সেটা মোছা শেষ। নিজে থেকে আগে নক দিবে না ছ্যাচড়ার মতো।  
এমন সময় ফোনে ভাইব্রেশন বেজে ওঠে, লাফ দিয়ে কল ধরতে গিয়ে দেখে কাস্টোমার কেয়ারের নাম্বার। 
রাত নয়টা 
সোমার চোখ ফেটে জল গড়িয়ে পড়ছে, নিজেকে খুব ফ্যালনা মনে হচ্ছে। গুগোল করে কষ্ট কমানোর টিপস খোজে। একটা রিমেডি খুব পছন্দ হয়ে যায়। 
মনে যা আসে সব একটা কাগজে লিখে ফেলা তারপর ঐ কাগজটা পুড়িয়ে দেয়া। ব্যপারটা এমন যে মনের সব কষ্ট পুরিয়ে দিলাম। 
লিখতে বসে অন্যরকম একটা চিন্তা আসে সোমার। তামীমকে একটা লাভ লেটার লিখে ফেলে। এটা ওকে বিয়ের রাতে দিবে। হুম, সোমা ভাবে বিয়ে করলে তামিম কেই করবে। 
রাত সাড়ে এগারটা 
সোমা বেশ ভালোই একটা ছ্যাকা খেলো আজকে। এজন্যই বলে তুমি যাকে ভালবাসো তার সাথে প্রেম করো না যে তোমাকে ভালবাসে তার সাথে প্রেম করো। তামিমকে যেমনটা ভেবেছিল সে আসলে তেমনটা না। খুব মুডি আর ইরেসপন্সিবল, অসহ্য একটা। কিভাবেযে এমন জঘন্য একটা ছেলের প্রেমে পড়লো সোমা ভেবেই পাচ্ছে না। ফোন নাম্বার দেয়াই উচিৎ হয়নি ঐ ছেলেকে। মানুষ সহজে যা পায় তার মূল্য বোঝে না। লাভ লেটারটা কুচিকুচি করে ছিড়ে ফেলল  সোমা।  তামিম কে ফেসবুক থেকে ব্লক করে দিলো। 
একটা ঘুম না দিলে মাথাব্যাথা যাবে না,মায়ের ওষুধের বক্স থেকে একটা ঘুমের ওষুধ খেয়ে একরাশ অভিমান নিয়ে  ঘুমিয়ে পরে সোমা ।  
রাত বারটা পাঁচ    
সোমার ফোনে ভাইব্রশন বাজছে, স্ক্রিনে ভেসে উঠছে ‘তামিম’ ! অনেক বার মাথার কাছে ফোন ভাইব্রেট করায় ঘুমের ঘোরে ফোন রিসিভ করে সোমা 
-হ্যালো কে ? 
-হ্যলো চিনতে পারছো, আমি তামিম। সরি বেশি রাতে ফোন দিয়ে দিলাম, দিনের বেলা দিতাম, ভাবলাম রাতে নিরিবিলি কথা বলা যাবে। তুমি কি ঘুমাচ্ছো ?
-হুম। (সোমা তখন ঘুমের টালে অস্থির) 
-তোমার সাথে কথা ছিলো, আচ্ছা তাহলে কাল কথা হবে ।
-হুম 
-বাই , হ্যাভ এ নাইস ড্রিম।  
-হুম। 
ওপাড় থেকে লাইন না কেটেই সোমা ঘুমিয়ে যায়।  
এবার তামিমও একটু অপেক্ষায় থাকুক !  
 ৪৪ টি
    	৪৪ টি    	 +৪/-০
    	+৪/-০  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:০৮
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:০৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: প্রথম মন্তব্যটাই আপনার হওয়ায় অনেক ভাল লাগছে। 
লাস্ট পোস্টে আপনার মন্তব্যই আমাকে এতো তারাতাড়ি আরেকটা নতুন গল্প লিখতে উৎসাহ জুগিয়েছে , নাইলে আমি যা অলস ! 
ভালবাসা রইল আপু 
২|  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:২০
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:২০
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আগে জানতাম মেয়েদের ধৈর্য্য ছেলেদের চেয়ে বেশী, এখন দেখছি....?
গল্প ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা নিন।
  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:২৮
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:২৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: মেয়েরাও অধৈর্য হয়, কিন্তু প্রকাশ করেনা সবসময়, এই যে এই গল্পের সোমা ও তো তাই ! 
শুভকামনা রইল সম্রাট ইজ বেস্ট 
৩|  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৫:১৪
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৫:১৪
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু । ব্লগে আমার টিকে থাকার আরেক রহস্য গল্প পড়া ।
আমার প্রিয় গল্প লেখক এর মধ্যে ব্লগে আপনি ও একজন ।
  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:০০
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:০০
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আমারো অন্য লেখার চেয়ে গল্প কবিতা পড়তে বেশি ভাল্লাগে। আপনিও অনেক ভাল গল্প লেখেন আপু।
৪|  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৫:২১
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৫:২১
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক গল্প মাথায় জমে আছে। কিন্তু লিখতে গেলে কিছুই লিখতে পারি না। 
যকগন কেউ লিখে নিজের উপর খুব রাগ হয়- আমি কেন পারছি না !!!
  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৫:৫৯
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৫:৫৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আমিও লেখালেখিতে নিয়মিত ভাবে অনিয়মিত। আমার পোস্ট গুলোর সিকুয়েন্স খেয়াল করলে বুঝবেন অনেক দিন পর পর লিখি। 
আপনার জন্য শুভকামনা রইল 
৫|  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৮:০৪
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৮:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
Good to be positive,
Carry on ....................
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৭
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: Thanks a lot 
৬|  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:০১
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহা 
ছেলে গুলো গাধা 
পানি খায় কিন্তু  
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৮
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপু। 
তামিম জানতেই পারলোনা এই মেয়ে ওর জন্য কত অস্থির ছিলো।  
৭|  ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:৩৫
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:৩৫
ওমেরা বলেছেন: উচিত শিক্ষা ! গল্প ভাল লেগেছে আপু ।
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৯
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ওমেরা আপু।
শুভকামনা 
৮|  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৭
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৭
আব্দুল্লাহ আল তানিম বলেছেন: ভালো লেগেছে...।
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৯
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:২৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আব্দুল্লাহ আল তানিম 
৯|  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৫:৩৯
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৫:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
ছেলেরা গাধাই হয়
তা না হলে ...........
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:২৯
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:২৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: গল্পটা আসলে ছেলেরা গাধা কি না , এমন না বলে মেয়েদের সাইকোলজী নিয়ে লেখা বলা যায়   
 
পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ নূরু 
১০|  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৪০
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৪০
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: সুন্দর। আরো লিখুন।
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:১৩
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:১৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। 
শুভকামনা রইল 
১১|  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৪৩
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
ছেলেরা গাধাই হয়
তা না হলে ..... 
নূর ভাই মাইন্ড করলেন !!!! 
আমি সবাই কে বলি নাই  শুধু মাত্র গাধা ছেলেদের গাধা বলছি
 শুধু মাত্র গাধা ছেলেদের গাধা বলছি   
  
তাবাসসুম তুমি তো আপু দিলা আমাদের সব ফাস করে ,এখন কি হবে !!!!!
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:১৭
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:১৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: হাহাহা, মাইন্ড করলে করঃ), সত্য কথা বলতে আমাদের কলম কাঁপবে না  :প
 :প 
ভাইয়্যা সমাজের উপকারে দিলাম একটু ফাস করে, তারাতো আমাদের মন বুঝতেই পারে না, এবার যদি তাও একটু বোঝে  
 
১২|  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:০০
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:০০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: রাতে নিরিবিলি কথা বলবে দেখে কত আশা করে ফোন তা দিলো -তা রাত দেরিতে আসলে দোষটা কার ? পৃথিবীর আহ্নিক গতিটা সেদিন ঠিক ছিল কিনা সেটা না মেপে তামিমের উপর এই অবিচার কেন ব্লগবুড়ি (নূর -ই- হাফসা), মুনিরা সুলতানা, আর ওমেরা ? তামান্না তাবাসসুম হয় আহ্নিক গতি ঠিক ছিল কিনা মাপার ব্যবস্থা করুন আর নইলে এর দ্বিতীয় পর্ব লিখুন তামিমের অপেক্ষা নিয়ে | নইলে পুরোই অবিচার |
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:২২
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:২২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ওতো কিছু বুঝি না, সব দোষ বেচারা প্রেমিকের কাঁধেই নিতে হবে, নাহলে সে কেমন প্রেমিক ?  
 
আর পরের পর্ব ছোট্ট করে বলে দেই, সোমা ঐ গাধাকে কিছুতেই বোঝাবে না যে সে আগে থেকেই পটে আছে। তামীমের অনেক কাঠখোর পুরিয়ে তাকে জয় করে নিতে হবে। হিহিহি, এই না হলে নারীর মন, এ বোঝা এতো সোজা না  
 
১৩|  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:১৮
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
মাইণ্ড করার কিছু নাই,
ছেলেরা গাধা না্ হলে
সারাজীবন..............বোঝা 
বহন করে কি করে।
একমাত্র গাধারই বোঝা টানে।
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:২৩
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:২৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ইশ, আর মেয়েরা যে সারাজীবন এই গাধাকে সহ্য করে, তার বেলা ?  
১৪|  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৮:০০
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৮:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
পুনশ্চঃ 
অপেক্ষা হলো শুদ্ধতম ভালোবাসার একটি চিহ্ন। 
সবাই ভালোবাসি বলতে পারে। কিন্তু সবাই 
অপেক্ষা করে সেই ভালোবাসা 
প্রমাণ করতে পারে না।
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:২৪
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:২৪
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সবাই ভালোবাসি বলতে পারে। কিন্তু সবাই
অপেক্ষা করে সেই ভালোবাসা
প্রমাণ করতে পারে না। 
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাইয়্যা 
১৫|  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:২৬
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:২৬
সকাল রয়  বলেছেন: 
বেশ ভালো লাগছিলো কিন্তু... 
  ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:৪৭
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ১০:৪৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা। 
১৬|  ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ২:৫৭
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ২:৫৭
শিখা রহমান বলেছেন: সুখপাঠ্য গল্প। ভালো লেগেছে। শুভকামনা 
  ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  দুপুর ১:২৬
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  দুপুর ১:২৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শিখা রহমান । 
ভাল থাকুন সবসময় 
১৭|  ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:১৭
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:১৭
আনু মোল্লাহ বলেছেন: গল্প সুখপাঠ্য ছিল। তাই একটানে পড়েগেছি। 
শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ রইল।
  ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৮:৪৭
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৮:৪৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আনু মোল্লাহ ।
ভাল থাকুন সবসময়  
১৮|  ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:২৯
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:২৯
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপু আপনার গল্পের অপেক্ষায় দিন পাড়ি দিচ্ছি ।
  ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:০৩
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:০৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আপুনি, আমি আসলে খুব দ্রুত লিখতে পারি না । খুব শীঘ্রই ভাল কিছু লিখতে চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ । 
এত্তোগুলা ভালবাসা রইল 
১৯|  ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:১৬
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:১৬
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: হাহাহা আপু খুশি হয়ে গেলাম এতো সুন্দর প্রতি উত্তরে
  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৫৫
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৫৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: নতুন গল্প লিখেছি আপুনি 
২০|  ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  ভোর ৫:৪৩
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  ভোর ৫:৪৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: তামান্না তাবাসসুম: আচ্ছা এটা কি ? দ্বিতীয় পর্ব লেখার আগেই নিরীহ ছেলেটাকে গাধা ট্যাধা বলে সারা ? আপনি দ্বিতীয় পর্ব লিখলেতো নিরপেক্ষ ভাবে তামিমের মনের ভাবটা বলতে পারবেন না |বেচারা তামিমের কোনো হেল্প হবেনা | দ্বিতীয় পর্ব লেখার জন্য নিরপেক্ষ, তত্বাবধায়ক সরকারের শাসন চাই |
  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৫৩
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৫৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: হাহাহা, নিরপেক্ষ, তত্বাবধায়ক সরকারের শাসন আসার আগ পর্যন্ত নাহয় ২য় পর্ব লেখায় ইস্তফা দেই    
  
অনেক দিন পর বল্গে আসলাম আপু, এতো দেরীতে রিপ্লাই দেয়ায় খুবি দুঃখীত ।
২১|  ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:৪২
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:৪২
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ছেলেটার ওপর লেখকের ব্যক্তিগত আক্রোশ কাজ করছে। (মন্তব্য দেখে মনে হলো।)
অনেক সময় লেখক নিজেই গল্পের সঙ্গে একাত্ম হয়ে যায়। তামিমকে সাইজ করাটা বেশ হয়েছে।
  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৫৫
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৫৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ  
 
আসলে পাঠক একাত্ন হয়েছে বলেই আমার মন্তব্যও এমন হয়েছে। লেখা সময় আমি নিউট্রাল ছিলাম বিশ্বাস করেন  
২২|  ১৯ শে জুন, ২০১৮  সকাল ১১:০৩
১৯ শে জুন, ২০১৮  সকাল ১১:০৩
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: লেখাটা বোধহয় দুবার এসেছে!
সে যাই হোক, খুব ভালো লাগল। প্রেম না ঠিক, একধরণের ক্রাশ বলা চলে এটাকে। সেই ক্রাশকে নিয়ে মিনিটে মিনিটে উত্তেজনার বর্ণনা এত নিখুঁত ভাবে দিয়েছেন আপু! একদম বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে উঠে এসেছে সেটা বোঝাই যাচ্ছে! হাহা কিডিং। 
সুন্দর, সাবলীল লেখনীতে লাইক।
  ০৯ ই জুলাই, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৩
০৯ ই জুলাই, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আরে তাইতো ! লেখাটা দুবার পোস্ট হয়েছিল। এডিট করলাম। ধন্যবাদ আপু।
হাহাহাহা, হুম ক্রাশ স্টোরি বাট আমার না  :p   
শুভকামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:০৩
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৪:০৩
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: বাহ! আপনার গল্পের অপেক্ষা তেই ছিলাম ।
অপেক্ষা গুলো বড্ড কষ্টের ।
শেষে তামিম কে অপেক্ষায় রেখে ভালো করেছে । উচিত শিক্ষা হয়েছে ।