|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তারান্নুম
From dust we have come, dust we will be..
আমার মনে হলো আমি কোন ইংলিশ/হিন্দি মুভির ট্রেলার দেখছি!যেমন মেয়েটির পোশাক,তেমনি ছেলেটিরও।তবে ইংলিশ মুভিতে নায়িকা থেকে নায়ক আলাদা করা যায়,এখানে দেখলাম আলাদা করাটা একটু না,ভালোই টাফ।পিছন থেকে কনফিউজিং বেশ,হু ইজ হোয়াট!কারণ নায়কের চুল নায়িকার চুলের প্রায় সমান লম্বা,হাতে চুড়ির মতো কি তা ঠিক বুঝলামনা।হবে হাল ফ্যাশানের কিছু একটা,ভেবে আমি গবেষণা থেকে ক্ষান্ত দিলাম।তবে যে গবেষণা থেকে ক্ষান্ত দেয়া গেলনা তা হলো এদের ঘনিষ্ট হয়ে বসার ভঙ্গি এবং মেয়েটির অতীব 'আধুনিক' পোশাক।পোশাকের বিবরণে আমি যাবনা,তবে তা বাঙালী কেন,গোটা উপমহাদেশীয় ট্র্যাডিশনাল পোশাকের ধারেকাছেও নাই।
বলছি,আমি একটি নামী প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে বছর পাঁচেক আগে এমবিএ-তে ভর্তি হতে গিয়েছিলাম।সেখানকারই ঘটনা।আমি হিজাবী মানুষ,ওখানে গিয়ে যথেষ্ট হকচকিয়ে গিয়েছিলাম,কুন্ঠিতও হয়েছিলাম।মনে হচ্ছিল আমাকে ওখানে মানাচ্ছেনা,২-৩ ঘন্টায় যেসব মেয়েদের দেখলাম তাদের কারোর পোশাকই আমার মতো 'ক্ষ্যাত' নয়,বড়ই 'আধুনিক'! ..তা সে ৫ বছর আগের কথা এবংপরবর্তীতে কিছুদিন পর্যন্ত এই ঘটনা মনে পড়লে এই ভেবে সান্ত্বনা দিতাম নিজেকে যে যাদের দেখেছিলাম তারা সবাই বড়লোক বাপের বড়মানুষ বাচ্চাকাচ্চা,তারা কি আর আমার দেশের ৮০% মানুষকে রিপ্রেজেন্ট করে?
তবে এই ভেবে শান্তিতে কিন্তু বেশীদিন থাকা গেলনা।এমবিএ-তে ভর্তি না হয়ে চলে গেলাম মৌলভীবাজারে চাকরী করতে।সিলেট নাকি ওলি-ওয়ালাদের এলাকা,সেখানে উপরের ঘটনার মতো কিছু ঘটতে দেখার চিন্তাও করিনি কখনো।কিন্তু সেখানেই 'লন্ডনী' কন্যাদেরকে রাস্তায়-রেস্টুরেন্টে আমি লন্ডনের পরিবেশের অভাব পূরণ করে নিতে দেখলাম,এ্যামেজিং!খোদ সিলেট শহরে যখন পোস্টিং হলো তখনতো লন্ডনী,সেমি-লন্ডনী(লন্ডনীদের আত্মীয়) মেয়েদের দৌরাত্ম্যে অবাক লাগা বিরক্তিতে পরিণত হলো।ইউনিভার্সিটি এলাকা যেখানে লন্ডনী,সেমি-লন্ডনী নাই,সেখানে?সিলেট ইউনিভার্সিটিতে আমরা যখন পড়তাম তখনও কিছু মেয়ের পোশাক কখনোই অতটা শালীন পর্যায়ের ছিলোনা,সেটা তখন এ্যাবনরমাল কিছুও ছিলোনা।কারণ কিছু মানুষ কখনোই গোটা এলাকার রিপ্রেজেন্টেটিভ হয়না এবং হাতের পাঁচ আঙ্গুল সমানও হয়না।তাই সেগুলো এ্যালার্মিং কিছু ছিলোনা।কিন্তু চাকরী করতে আবার সিলেট গিয়ে দেখলাম ২-৩ বছরে সাস্টের চেহারা পুরাই পাল্টে গেছে আর সেখানকার মেয়েরাও এ্যাবনরমাল রেটে পোশাকের শালীনতা/পরিমিতিবোধ হারাচ্ছে।ফ্যাশন বদলাতে পারে,কিন্তু শালীনতা/পরিমিতিবোধ এতো দ্রুত পাল্টায়?তাও ধনাত্মক নয়,ঋণাত্মক দিকে!
এরপর লক্ষ্য করলাম সমাজের সবখানেই এই অবস্হা শুরু হয়ে গেছে।হয়তো আরও আগেই শুরু হয়েছে,আমি লক্ষ্য করেছি দেরীতে।উদাহরণ দেই,'প্রথম আলো' ছাড়া আর কোন পত্রিকা পড়া হয়না অনেকদিন(যেহেতু এরা কম নির্লজ্জ পক্ষপাতিত্বের দিক থেকে,তাই মন্দের ভাল বলে পড়ি),তাই অন্যদের কথা বলতে পারবোনা।কিন্তু এই পত্রিকাটি আমাকে বড়ই অবাক করে 'নকশা' নামের প্রতি মঙ্গলবারের ফিচার পাতায় মেয়েদের এমন সব ছবি দিতে লাগলো যে আমি হতভম্ব শুধু না,মর্মাহত হতে লাগলাম।কারণ এইসব ছবি দেখার জন্যে আমার এক্স ছেলে কলিগরা প্রায় প্রতি মঙ্গলবার ম্যানেজারের রুমে 'নকশা' পাঠানো বাদ দিয়ে দিলো এবং এসব ছবি নিয়ে 'রসালো' আলাপের মাঝে তারা মেয়েদের আগমণ পছন্দ করতোনা,আমাদের বলতো-পরে আসো,'অনলি বয়েজ' আলোচনা চলছে!।মেয়েরা কিছু বললে তাদের উত্তর হতো,'তোমরা আমাদের 'দেখাচ্ছো',আমরা দেখবোনা?!'এ ছিলো তাদের বিনোদন,বিবাহিত-অবিবাহিত নির্বিশেষে।ওদের দেখে আমার মনে হতো বলি,তোমরা তো মুসলমান!ইসলাম কেবল কি মেয়েদের পর্দা করতে বলেছে?প্রথম আদেশ/নির্দেশ তো মেয়েদের না,ছেলেদের উদ্দেশ্যে!তাদের চোখের পর্দা নিয়ে!একটি মেয়ের নাহয় নৈতিক অবক্ষয় হয়েছে,কিন্তু সেটা কেন ছেলেটির নৈতিক অবক্ষয়ের কারণ হবে?
কিন্তু সমস্যা অন্য জায়গায় ছিলো।আর তাই এদের কথার প্রতিবাদে এভাবে বলা হতোনা,বরং দীর্ঘশ্বাস ফেলে মাথা নিচু করে এদের সাথে কাজ করা ছাড়া কোন উপায় ছিলোনা।কারণ যে মেয়ে নিজেকে পণ্য বানিয়ে ছেলেদের বিনোদনের বস্তু বানিয়ে রেখেছে তার হয়ে আমি ওদের কিছু বলেই বা কি করবো? যে মেয়ে নিজেকে পণ্য বানিয়ে মহান 'আধুনিকা' হয়ে পত্রিকায় মডেল হয়েছে,তার এমন পোশাক পড়ার কারণ কি?সে কাকে এমন 'আবেদনময়ী স্বরুপ' দেখাতে চেয়েছে?আরেকটি মেয়েকে??নাকি ছেলেদেরকেই যে তাকে 'দেখবে'?আচ্ছা,তার মনে কি কখনো প্রশ্ন আসে,'আমার সাথে মাঝে-মাঝে যে ছেলেটি মডেল হয়,তার পোশাক তো আমার মতো হয়না!সে কেন পুরো কাপড় পরে মডেল হবে আর আমি কেন স্লিভলেস পরে,পাতলা শাড়ী পরে,কোমড় দেখিয়ে তবেই মডেল হবো?তবে কি তার অভিনয়-শৈলী,অভিব্যাক্তি ফুটিয়ে তোলার যোগ্যতা আমার চেয়ে বেশী বলেই আমাকে 'অতিরিক্ত' কিছু করে(পোশাক খুলে) ছবি তুলতে হচ্ছে যাতে লোকেরা তার পাশে আমাকেও কিছুটা দেখে?'না,এই প্রশ্ন তার নারী স্বাধীনতার ধোঁয়া তুলে ওয়াশকৃত ব্রেইনে আসেনা।তাই কলিগদের মুখে থুতু দেবার ইচ্ছা কখনো পূরণ হয়নি,সাথে ওই মেয়েদেরকেও ঘৃণা করা ছাড়া আর কোন উপায় ছিলোনা।
ঢাকায় এলাম এরপর...অনুমান করে নেয়ার জন্যে ধন্যবাদ এখানে আমাকে গত একবছরে কত কিছু দেখতে হয়েছে।শুধু মেয়েদের নৈতিক অবক্ষয় না,তার সাথে পাল্লা দিয়ে ছেলেদের শালীনতা,রুচি,বিনোদন জ্ঞান পাতালের নিকষ অন্ধকারে নেমেছে।একটা প্রবাদ আছে,'একে তো নাচুনী বুড়ি,তার উপর যদি পায় ঢোলের বাড়ি!'ছেলেরা হলো সেই বুড়ি,আর মেয়েরা ঢোলে বাড়ি দিচ্ছেন ঢুলী হয়ে।এখন প্রশ্ন হলো,কেন এমন হচ্ছে?সমস্যা কোথায়?
সমস্যা মেয়েদেরকে দেখার,বোঝার দৃষ্টিভঙ্গিতে।
সেই আদ্যিকাল থেকে পুরুষ শাসিত সমাজ মেয়েদেরকে বারবার নিজের পায়ের তলায় ঠেলে দিয়েছে।তাই মেয়েরা যোগ্যতায়,মেধায়-মননে,উৎকর্ষতায় কখনোই তাদের ছাপিয়ে উপরে উঠে আসতে পারেনি।
ইসলাম এলো,নারী এবং পুরুষ নির্বিশেষে শান্তির এই ধর্মটি জানালো তাদের পারষ্পরিক সম্পর্ক কেমন হবে,কেউ কারো প্রতিদন্ধী নয়,দুজনকেই পরষ্পরের জায়গা দেখিয়ে দিলো।বললোঃ
"And one of the signs of His existence and power is this: He has created for you helpmates in order to make you feel comfortable with one another, and He ordained between you love and mercy. There are lessons in this sign for those who reflect" (Al-Qur’an 30:21).
দুঃখজনক এবং দুভার্গ্যজনকভাবে এই শান্তির ধর্মকে অশান্তির বানানোর যারা হোতা তারা মেয়েদের ইসলামীক অধিকারকেও সমানভাবে অশান্তির করে তুললেন।যুগে-যুগে মেয়েরা ইসলামে নিজেদের সম্মানিত স্হানতো পায়ইনি,বরং অসম্মানের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হতে লাগলো।ইসলামের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ সবই হতে লাগলো ভুলভাবে এবং মেয়েদের সেই পুরনো পুরুষ শাসিত সমাজের পায়ের তলাতেই জায়গা হতে লাগলো।পর্দার ভুল ব্যাখ্যা এবং তার দোহাই দিয়ে মেয়েদের আবারও বন্দী করা হতে লাগলো চার-দেয়ালের কারাগারে।বলা হলো তোমার জায়গা রান্নাঘরে,বাচ্চা মানুষ করায়,আর কোথাও তোমার লম্বা নাক ভুলেও গলাতে যেওনা।যে ইসলাম মেয়েদের মুক্তির দূত হয়ে এসেছিলো,সেই ইসলামকে বুমেরাং বানিয়ে মেয়েদের দাসত্ব যুগ ফিরিয়ে আনা হলো।
এ তো গেলো ভয়াবহতার একদিক,পশ্চিমা পুরুষ শাসিত সমাজ/দেশগুলো এরমাঝে নারীর 'মুক্তির' নামে,তাকে ন্যায় বিচার দেবার নামে,ভয়াবহ আরেক শাসনব্যবস্হা কায়েম করে ফেললো।'ঘর আর তোমার জায়গা নয়,ঘর ছেড়ে বেরিয়ে এসো,আমাদের হাতে হাত মিলাও,আমাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবে তোমরা'-এই মন্ত্রনা দিয়ে তারা মেয়েদের ঘরের খাঁচা খেকেতো বের করে আনলো,তবে তা আবারও মেয়েদের জন্য প্রহসনের রুপে ধরা দিলো ভিন্ন আঙ্গিকে,ভিন্ন মাত্রায়।মেয়েরা আসলে খাঁচা ছেড়ে বেরোলো না,নতুন করে খাঁচার জন্তুতে পরিণত হলো,নতুন খাঁচার নতুন জন্তু।এবং নির্বোধ নারী ভাবলো,আহ্!অবশেষে আমি মুক্তি পেলাম!কিন্তু কি সেই মুক্তি?
মুক্তির নামে নগ্নতার/যৌনতার প্রদর্শনের শৃঙ্খল-বেড়ী সেচ্ছায় নিজ গলায়/পায়ে জড়িয়ে নিলো তারা।পুরুষের শিখিয়ে দেয়া পথে চলে তারা পুরুষ শাসনের অর্গলে নিজেকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে নিলো।আর তারই ফল দাঁড়ালো মিস ওয়ার্ল্ড/মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগীতার নামে নারীদের পণ্য বানানো,পত্রিকায়-ম্যাগাজিনে-টিভি-ইন্টারনেটে-বিজ্ঞাপণে নারীকে পণ্য বানানো...সর্বত্র নারী হয়ে দাঁড়ালো পণ্য,পণ্য আর পণ্য।পুরুষেরা ধন্য!আসলেই তারা সৃষ্টির রাজা বটে!কি চালে দাসী নারীকে তারা কুপোকাত করেছে বেকুব নারী টেরও পায়নি।ঘরের খাঁচার জন্তু বাইরে এসেও তাকে এখন বিনোদন দিচ্ছে,আগের চেয়ে অনেক বেশী আকর্ষণীয় রুপে/অনেক বেশী রোমান্চকরভাবে!জয়তু পুরুষ!
আর আমার দেশেও পালে হাওয়া লাগলো।আমার দেশের আজকের 'নকশা'-র মেয়েরা,বিজ্ঞাপণের 'আরসি-র মজা কত,তোমার মতো যখন যেমন চাই' মেয়েরা,বিলবোর্ডের অর্ধনগ্ন 'আবেদনময়ী' মেয়েরা,প্রাইভেট/পাবলিক ইউনিভার্সিটির তথাকথিত 'আধুনিক' পোষাকের মেয়েরা,মধ্যবিত্ত মেয়েরা..সবাই পশ্চিমা পুরুষদের দাসীদের অনুকরণশীল বান্দরী হয়ে দাঁড়িয়েছে।মারহাবা!মারহাবা!!
কোথায় স্বাধীন মেয়েরা!কোথায়?এ লজ্জা আর অপমান কোথায় রাখি যখন আমার দেশের মোল্লারা প্রেম করার অপরাধে ছেলেটিকে বাদ দিয়ে কেবল মেয়েটিকে দোররা মারেন,পাশের দেশে বাসে মেয়ে গণধর্ষণের স্বীকার হয়ে মারা যায়,যখন অভিশপ্ত দেশ পাকিস্তানে তালেবানরা মেয়েদের পড়তে চাওয়ার দোষে গুলি করে, আবার যখন সেই মেয়েকে নিজ দেশে স্হান দেয়া ইংল্যান্ডে শোবিজে কাজ করতে আসা মেয়েরা দিনের পর দিন যৌন নির্যাতনের স্বীকার হয় এবং সেসব উন্নত দেশের উন্নত মেয়েরা কাউকে বলার মতো,অভিযোগ করার মতো অবস্হায়ও থাকেনা,যখন সেসব দেশের পত্রিকায় রিপোর্ট আসেঃThree decades ago one out of three rape attacks reported to the police ended in conviction; today it is just one in 20 (দি গার্ডিয়ান),যখন দেখি সেসব দেশে বিখ্যাত বাবা নিজের মেয়েকে দিনের পর দিন যৌন নির্যাতন করে বেড়ান,টেনিসে মেয়েদের পোশাক আরো ছোটো না করলে থেলা আকর্ষণীয় হচ্ছেনা বলা হয়?..কোথায় আমি স্বাধীন??ব্যাসিক্যালি,কোথাও না!এসব দেশের মেয়েদের অবস্হা দেখুনঃ
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
কিন্তু তবু কিছু বেল্লিক আছেন আমাদের দেশে যারা ওইসব দেশকে 'স্ট্যান্ডার্ড' ধরে নিয়ে ওদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন,বলেন:ওদের দেশের মেয়েদের মতো হতে হবে আমাদের মেয়েদের,তবেই মহিলা মুক্তি সম্ভব!আর গন্ডমূর্খ মেয়েরাও তালিয়া বাজায়,'চলো,চলো,আমরাও ওদের মতো হবো,পাশের দেশ পশ্চিমাদের অনুকরণে যেমন গায়িকা-নায়িকা-'নাচ-বালিয়ে' বানিয়ে বিশাল নারী দেহ নির্ভর ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তুলেছে,আমরাও সেভাবেই 'উন্নত' হবো!মাথা খাটানোর দরকার নেই,অরুন্ধতী রায় হবার দরকার নেই,কে চেনে ওঁর মতোদের?চেনেতো প্রিয়াংকা চোপড়াকে,চেনেতো সিরিয়ালের 'খুশী'কে যারা ফেয়ার এন্ড লাভলীর এড করে ফর্সা চামড়া-শরীর দেখিয়ে বেড়ায় তাদের।দ্যান,হোয়াট আর উই ওয়েটিং ফর!আমরাও লাক্স সুন্দরী হবো!মাথা খাটানোর যত ক্ষেত্র তার সব ছেলেদের দখলে ছেড়ে আমরা কাপড়ের কোথায় কোন ছাটটা অমুক হলিউডি/বলিউডি নায়িকার মতো হলো সেই প্রতিযোগীতায় নামবো।
আশ্চর্য লাগে যখন নামী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এইসব 'হাই-ফাই ফ্যাশন্যাবল' মেয়েদের দেখি হিন্দি সিরিয়ালের কাহিনী নিয়ে ঘন্টা দুয়েক আলাপ করতে,অফিসের কোন কাজ করতে গেলে চৌদ্দটা গন্ডগোল করতে, আর ইংলিশে দুই কলম লিখতে তিন কলম ভুল বানান লিখতে।আবার এরাই থার্টি-ফার্স্ট নাইটে নামী হোটেলে স্বামীর সাথে মদ খেতে যান।এরাই আমাদের 'আধুনিক নারী'!!হলিউডি/বলিউডি অনুকরনে অন্ধ,শরীর সর্বস্ব,মাথা খালি।না,কেউ যদি বলেন,এ শুধু উচ্চবিত্তের কাহিনী,তবে তিনি ভুল করছেন। বাসার কাজের মেয়েটাও এখন ঈদে হিন্দি সিরিয়ালের নায়িকার মতো ড্রেস বানায়।গ্রামের মেয়েদের আমি কাঁধ থেকে নেটের ট্রান্সপারেন্ট হাতওয়ালা জামা পড়তে দেখেছি,গ্রামের মেয়েরাও এখন 'আনারকলি' পরে,ওড়না বুক থেকে গলায় তুলে নিয়েছে ওরাও কয় বছর আগেই!নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্ত নাকি জাতির আধার,এরাই দেশকে রিপ্রেজেন্ট করে।তো আমাদের রিপ্রেজেন্টিটিভদের এই হলো দশা!
এর শেষ কোথায়?কবে মেয়েরা জানবে তালেবান আর এ দেশীয় মোল্লা যেমন তার শত্রু,দিপিকা পাড়ুকোনে কিংবা শাকিরা-ও তার সমান শত্রু তাকে পুরুষের বগলদাবা হতে চাওয়া শো-পিস বানানোর জন্যে?কবে আমরা জানবো যে বেগম রোকেয়ার বলা ২০০ রকমের আচার,৪০০/৫০০ রকমের চাটনী-মোরব্বা বানানোর সময় আমরা পুরুষের পেটের ক্ষুধা মেটাতাম আর এখন সেখান থেকে বেড়িয়ে ফুটন্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত আগুনে ঝাঁপ দিয়ে আমরা তাদের শারীরিক আনন্দ/চোখের আনন্দ মেটাচ্ছি?কবে আমরা প্রশ্ন করতে শিখবো-
১.স্কুলে কেন ছেলেরা ফুল স্লিভ/হাফ স্লিভের সাথে ফুল প্যান্ট পরবে আর মেয়েরা স্কার্ট পরে পা বের করে ঘুরবে?ছোটবেলা থেকেই প্রভুর মনোরঞ্জন করা শুরু হতে হবে?
২.অফিসে ড্রেস কোডে ছেলেদের জন্যে ফুল স্লিভ,ফুল প্যান্ট আর মেয়েদের জন্যে ফ্ল্যাশি(?) ছাড়া বাকি সব জায়েজ কেন?যাতে মেয়েরা বাহু-কোমড় অবমুক্ত রেখে,আঁটোসাটো কাপড়ে খাঁজভাজ দেখিয়ে প্রভুর মনোরঞ্জন করতে পারে?
৩.বিয়েতে ছেলেরা পায়জামা-পাঞ্জাবী-শেরওয়ানী পড়বে আর মেয়েরা শাড়ী-লেহেঙ্গা-ঘাগড়া পরে হাজার হাজার টাকা খরচ করে বিউটি পার্লার গিয়ে 'মোহিনী-রমণী' কেন সাজবে?কাদের দেখার জন্য?নাহলে বিয়ে হবেনা?
৪.পুরুষ সোনার চামুচ,সে বাঁকা হলেই কি!তাই তাদের পোশাক রংবিহীন হয়,আর নারীর জন্য দুনিয়ার রং নিয়ে কাপড়-চোপড়ের বাহার সাজিয়ে রেখেছে বস্তুবাদী দুনিয়ার বস্তুবাদী সব মার্কেট।কেন??আমরা কি ইমিটেশানের চামুচ??
এইসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজা শুরু করো নারী,এই একুশ শতকেও না খুঁজলে আর কবে খুঁজবে?আর কতো খেলনা হবে সখার?নাকি তুমি এই-ই চাও?তোমাকে আপত্তিকর শব্দ রমণী(রমণ থেকে যার উৎপত্তি!) ডেকে কবিতা লিখবে ওরা,আর তুমি আহলাদে গদগদ হয়ে ভাববে,ওয়াও!আমার পূজা-অর্চনা হচ্ছে,আমি শ্রেষ্ঠ!ধিক তোমার বুদ্ধিবৃত্তির!চিন্তা করতে শিখো মেয়ে,বিধাতা মাথা দিয়েছেন চিন্তা করার জন্যে,শুধু বালিশে রেখে ঘুমাবার জন্যে নয়।
১০৯ টি 
+৩১/-০২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
বইয়ের পোকা বলেছেন: কবে মেয়েরা জানবে তালেবান আর এ দেশীয় মোল্লা যেমন তার শত্রু,দিপিকা পাড়ুকোনে কিংবা শাকিরা-ও তার সমান শত্রু তাকে পুরুষের বগলদাবা হতে চাওয়া শো-পিস বানানোর জন্যে?
পাশের দেশ পশ্চিমাদের অনুকরণে যেমন গায়িকা-নায়িকা-'নাচ-বালিয়ে' বানিয়ে বিশাল নারী দেহ নির্ভর ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তুলেছে,আমরাও সেভাবেই 'উন্নত' হবো!মাথা খাটানোর দরকার নেই,অরুন্ধতী রায় হবার দরকার নেই,কে চেনে ওঁর মতোদের?
চম্ৎকার লিখেছেন। সহমত।
শুধু কি পোশাকে আধুনিক হলেই আধুনিক হওয়া যায়?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
বইয়ের পোকা বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।ধন্যবাদ।ধন্যবাদ।
৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
ফারজানা শিরিন বলেছেন: 'প্রথম আলো' ছাড়া আর কোন পত্রিকা পড়া হয়না অনেকদিন(যেহেতু এরা কম নির্লজ্জ পক্ষপাতিত্বের দিক থেকে,তাই মন্দের ভাল বলে পড়ি),তাই অন্যদের কথা বলতে পারবোনা।কিন্তু এই পত্রিকাটি আমাকে বড়ই অবাক করে 'নকশা' নামের প্রতি মঙ্গলবারের ফিচার পাতায় মেয়েদের এমন সব ছবি দিতে লাগলো যে আমি হতভম্ব শুধু না,মর্মাহত হতে লাগলাম।
প্রথম আলো পড়া বাদ দিয়ে দিছি । 
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
তারান্নুম বলেছেন: তাই করতে হবে দেখছি।
৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
দ্য গডফাদার বলেছেন: চম্ৎকার লিখেছেন। সহমত।প্রিয়তে নিলাম।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
তারান্নুম বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানুন।
৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
ফারজানা শিরিন বলেছেন: বিয়েতে ছেলেরা পায়জামা-পাঞ্জাবী-শেরওয়ানী পড়বে আর মেয়েরা শাড়ী-লেহেঙ্গা-ঘাগড়া পরে হাজার হাজার টাকা খরচ করে বিউটি পার্লার গিয়ে 'মোহিনী-রমণী' কেন সাজবে?কাদের দেখার জন্য?নাহলে বিয়ে হবেনা?
৪.পুরুষ সোনার চামুচ,সে বাঁকা হলেই কি!তাই তাদের পোশাক রংবিহীন হয়,আর নারীর জন্য দুনিয়ার রং নিয়ে কাপড়-চোপড়ের বাহার সাজিয়ে রেখেছে বস্তুবাদী দুনিয়ার বস্তুবাদী সব মার্কেট।কেন??আমরা কি ইমিটেশানের চামুচ??
কনেদের সেই আধ হাত লম্বা ঘোমটা মিস করি । 
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
তারান্নুম বলেছেন: কনেদের সেই আধ হাত লম্বা ঘোমটা মিস করি । সহমত।তবে সেই আমলেও মেয়েরা পুরুষের দাস হয়েই ঘোমটা দিতো,নিজে ভেবে নয়।
৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
রাফা বলেছেন: জেগে জেগে ঘুমালে ঘুম ভাঙ্গানো যায়না।মেয়েরা নিজেরাই পন্য হওয়ার প্রতিযোগিতায় নামলে তাদের নিয়ে ব্যাবসাতো করবেই:কর্পোরেট দুনিয়া।
কাপড় খুলে সব কিছু দেখিয়ে দিলেই স্মার্ট হয়না।আপার চেম্বারে কিছু থাকতে হয় স্মার্ট হওয়ার জন্য।হিজাব পড়েও স্মার্ট হওয়া যায়।
ভালো লিখেছেন,আত্ম-সমালোচনাই বলা চলে।কোন পুরুষ লিখলে বলা হোতো মেয়েদেরকে ছোট করার জন্য লিখা হোয়েছে।
ধন্যবাদ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
আবহমান বাংলা বলেছেন: আপনি কি অবিবাহিত? যদি হয়ে থাকেন, তবে কখনো কি আপনার মনে এরকম কোন ফ্যান্টাসী আসেনা যে একটি ছেলে আপনার সামনে এসে নতমুখে তার ভালবাসার বাসনা প্রকাশ করবে? পরম আবেগে একটা গোলাপের আধফোটা কুড়ি বাড়িয়ে আপনার পাণি প্রত্যাশা করবে? যদি তা নাই আসে, তবে আপনি তো স্বাভাবিক নন। যে বয়েসে একটি ছেলে/মেয়ের মনে সুপ্ত ভালবাসার আকাঙ্ক্ষার জন্ম নেয়, সে বয়সটা আপনি নষ্ট করছেন অন্যের রুচিবোধ আর ফ্যাশন সচেতনতার সমালোচনা করে। এটা মোটেও ঠিক নয়। তারুণ্যের চিরন্তন দাবীকে আপনি অগ্রাহ্য করতে পারেন, কিন্তু তার মধ্যে দোষ খুঁজে বেড়ানো মোটেও প্রশংসাযোগ্য নয়। আশা করি বুঝবেন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
তারান্নুম বলেছেন: জ্বী না,আমি বিবাহিত!এবং বিবাহিত জীবনে সুখী আলহামদুলিল্লাহ্!তারুন্যের চিরন্তন দাবি আমি কেন অস্বীকার করব?কিন্তু দাবীটা কী??মেয়েটির শরীর দেখে ছেলেটি পাণিপ্রার্থী হবে??কেন?আমার গুণ আসল না হয়ে রুপ কেন হবে?ছেলেটির গুণ যদি আমাকে দেখতে হয়,তবে তাকেও তাই দেখতে হবে। আশা করি বুঝবেন।
১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
নির্বোধ মাসুম বিল্লাহ বলেছেন: True
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
ভেজাল* বলেছেন: অশ্লীলতা/অনৈতিকতা দূর করতে হলে ছেলে মেয়ে উভয়েরই দায়িত্ব আছে। তবে মেয়েদের ব্যপারে ইসলামে বেশী সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। আপনার মত সবাই যেন সেটা অনুধাবন করে সেই কামনা করি।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০০
তারান্নুম বলেছেন: নাহ,তাতো না।আল্লাহ মেয়েদের চেয়ে মনে হয় ছেলেদের দায়িত্ব বেশিই দিয়েছেন।কারন শরীরের পর্দার চেয়ে চোখের পর্দা অনেক বেশি কঠিন কাজ।আপনাদের সেটা বোঝা উচিত।ধন্যবাদ।
১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
মেফতাহুল সাগর বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন। আপনি একদম রুটে কথা বলেছেন। ভাল থাকবেন। আপনার প্রতিটা কথার সাথেই সহমত আছি।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০২
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।ভালো থাকবেন।
১৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
মোয়ােজজম হোেসন বলেছেন: দারুন লিখেছেন. আমাদের দেশের বেশির ভাগ মেয়েরা শুধ নিজেদেরকে পন্য বানাতেই ভালোবাসে.
মাঝে মাঝে খুবই হতাশ হই।এ জাতির কি হবে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০২
তারান্নুম বলেছেন: শুধু জাতি না,পুরো মেয়ে জাতিরই কি হবে?
১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: পড়ে খুবই ভাল লেগেছে। আপনার চিন্তাগুলো যদি সব মেয়েদের মধ্যে থাকত তাহলে তাদের নারীদের সম্মান মর্যাদা আরো উচুতে থাকত।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।ভালো থাকবেন।
১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
হাসিব জুয়েল বলেছেন: মনে একটা ধারনাই জন্মে গেছে যে, মেয়েদের ব্যাক্তিত্ববোধ বলে কিছু নেই। নিজেদের বিলিয়ে দিতেই যেন এরা সদা প্রস্তুত।
আপনার লেখা পড়ে মনে হল, নাহ কিছু ব্যাতিক্রম সত্যিই আছে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
তারান্নুম বলেছেন: ব্যতিক্রম মেয়ে না থাকলে দুনিয়া তো ধ্বংস হয়ে যাবে।আশা করি মেয়েরা উপলব্ধি করতে শিখবে।ধন্যবাদ।
১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
আমি স্বার্থপর বলেছেন: সহমত। কিন্তু বাস্তবতা এখন এমন যে, অনেক মেয়েই এখন নিজেকে আইটেম গার্ল ভাবতে শুরু করেছে যার প্রভাব তাদের পোশাক আর চাল চলনে দেখা যায়। কারন দেশ জুড়ে বইছে অপসংস্কৃতির হাওয়া।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
তারান্নুম বলেছেন: সহমত।ধন্যবাদ।
১৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
আিলমুল বলেছেন: খুব ই ভালো লাগল বোন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
তারান্নুম বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানুন।
১৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০০
বাংলার নবাব নাজমুলউদ্দৌলা বলেছেন: ভাল লাগলো । ভাল লিখেছেন ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২
লক্ষ্যহীন বলেছেন: ভাল লিখেছেন । আপনি যে সকল মেয়েদের কথা বলছেন তারা সবাই মানসিক ভাবে বিকলাংগ। কারন মানসিক বিকলাঙ্গরাই নিজের মন্দ বুঝতে পারে না। ওরা যে আসলে বড় বড় মুনাফালোভী কোম্পানীর সস্তা পন্য হিসাবে নিজেদেরকে জাহির করছে এটাই ওরা বোঝেনা।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
তারান্নুম বলেছেন: সহমত।ধন্যবাদ।
২০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২০
িফেরাজ আহেমদ ভুইয়া বলেছেন: পরের সম্পদ নিজের করে নিতে যেমন কিছুটা বেগ পেতে হয়, তেমনি পর কালচার নিজের করে নিতে হলে ঠেলা সামলাতে হবে । অনেকেই মনে করে নগ্ন পোশাক ধর্ষণকারীকে উস্কে দেয়, কিন্তু আমি তা মনে করি না কারন লোভ লালসা কন্ট্রোল করে চলতে পারলেই তাকে প্রকৃত ইমানদার বলে । নারীর দেহের সত্তা নয় তার মনের সত্তা জাগ্রত হোক এই কামনা করি । ++++++++
২১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২
তারান্নুম বলেছেন: নারীর দেহের সত্তা নয় তার মনের সত্তা জাগ্রত হোক এই কামনা করি । আপনার মন্তব্যেও ++++++++++++++++++
২২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: আবহমান বাংলা বলেছেন
ভাই শালীন হইলে একটা পোলা মাইয়ারে ফুল দিতে পারবে না হাটু গেরে ? 
নাকি ফুলের কুড়ি মেয়ের শালীনতে দেখে চুপসে যাবে ?
শালীনতা মানে বোরখার মধ্যে আপনার চিন্তা ঢুকে গেছে -- চিন্তাকে প্রস্ফুটিত করুন !!
-----------------------------------------------------------------------
লেখিকার সাথে সহমত !! এবং দেখালে দেখবো না এমন সৎ মানুষ ১% -- আমি নিজেও না !! এমন কি আমার মেয়ে বন্ধুরাও কেমেন্ট করতে ছাড়ে না আর ছেলেরা কমেন্ট করবে না এইডা কুনু কথা !!
চিন্তা করুন -- ভার্সিটির ম্যাডাম একটা মেয়েকে ডেকে নিয়ে বলে তুমি একটু ভালো কাপড় পরে এসো -- ম্যাডামের চোখেও Odd লাগে --- !!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
তারান্নুম বলেছেন: সহমত।ধন্যবাদ।
২৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
মদন বলেছেন: +
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ প্লাসানোর জন্য।
২৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
আমি বীরবল বলেছেন: গুড পোস্ট। প্লাস ৯
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
আবু শাকিল বলেছেন: 'প্রথম আলো' ছাড়া আর কোন পত্রিকা পড়া হয়না অনেকদিন(যেহেতু এরা কম নির্লজ্জ পক্ষপাতিত্বের দিক থেকে,তাই মন্দের ভাল বলে পড়ি),তাই অন্যদের কথা বলতে পারবোনা।কিন্তু এই পত্রিকাটি আমাকে বড়ই অবাক করে 'নকশা' নামের প্রতি মঙ্গলবারের ফিচার পাতায় মেয়েদের এমন সব ছবি দিতে লাগলো যে আমি হতভম্ব শুধু না,মর্মাহত হতে লাগলাম
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
তারান্নুম বলেছেন: অংশটি ভালো লাগায় ধন্যবাদ।
২৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
মাসরুর প্রধান বলেছেন: অনেক ভালো
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
ইউসুফ যুবায়ের বলেছেন: ভালো হয়েছে। মাঝে মাঝে মনে হয়েছে আপনি খুব আক্রমণাত্মক হয়ে গেছেন; কিন্তু বুঝে নিয়েছি এটা আক্রমণ না, বরং আপনার অনুভূতির অনেক জোরাল উপস্থাপন। এবং এটা প্রয়োজন ছিলো।
আরেকটা কাজ আপনি ভালো করেছেনঃ খুব বেশী ধর্মীয় আলাপে না গিয়ে সেকুলার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে লিখেছেন; এটা আপনার গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে। এটা অবশ্যই ধর্মীয় বিষয়, কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে এর সেকুলার দিকটা সবসময়ই উপেক্ষিত; বোধ হয় ইচ্ছা করেই। বহুজাতিক কোম্পানিগুলারতো সেটাই দাবী আমাদের বুদ্ধিজীবীদের কাছে!
২৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।আমি ধর্মীয়ভাবে দেখার চেষ্টা করিনি ঠিক এই দিকটির কথা ভেবেই।হ্যাঁ,বুদ্ধিজীবিরা এদের কাছে 'কমিটেড' না থাকলে তারা অনেক আগেই এসবে সোচ্চার হতেন।কিন্তু কেউ তো কিছু বলেন না কখনোই।আর ইনারা কবেই বা কিসে সোচ্চার হয়েছেন??সবতো বিক্রিত নানা দলের কাছে।
আমার ব্লগে স্বাগতম 
২৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
শিপু ভাই বলেছেন:
চমতকার লিখেছেন!!! ++++++প্রিয়তে নিলাম!!!
তবে আপনার শেষ প্রশ্ন ছিল- "নাকি তুমি এই-ই চাও?"
আমার মনে হয় অধিকাংশ মেয়ে তাই চায়!!!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
তারান্নুম বলেছেন: সহমত।ধন্যবাদ।কৃতজ্ঞতা জানুন।
৩০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
0গাংচিল বলেছেন: অনেক ভালো একটা লিখা। পড়ে খুব ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।কৃতজ্ঞতা জানুন।
৩১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
জনদরদী বলেছেন: খুব সুন্দর একটা লেখা, যা কোন মেয়ে লিখেছে ভেবে অবাক হচ্ছি ! প্লাস ও প্রিয়তে ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।কৃতজ্ঞতা জানুন।
৩২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
লক্ষ্যহীন বলেছেন: আমার পোষ্টে আপনার কমেন্ট এর উত্তর দিয়েছি, সময় পেলে দেখে আসবেন। ধন্যবাদ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
সুখী চোর বলেছেন: এরকম ভাবনার উপস্থাপন খুব একটা দেখা যায় না।আপনার লেখাটা ভালো লাগলো ।।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
তারান্নুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৩৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
nomano বলেছেন: বরাবরের মতোই আপনার লেখাটাকে প্লাস না দিয়ে পারলাম না।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।কৃতজ্ঞতা জানুন।
৩৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
বিকেল বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন । আমাদের সবার (নারী - পুরুষ ) মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন , প্রয়োজন নিজের মাঝে বাস করা "আমার আমি" কে চেনা ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
তারান্নুম বলেছেন: সহমত।ধন্যবাদ।
৩৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
রুপ।ই বলেছেন: ভাল লেগেছে এতদিন পর এসে এমন লেখা পরে মনে হল সামু ছাড়া যাবে না ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
তারান্নুম বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানুন।Dont leave Samu,it needs good people around.
৩৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০০
ফারজানা শিরিন বলেছেন: পুরুষের দাস হয়ে কিনা আমার জানা নাই !!! তবে সমাজের রীতি ভেবে দিতো এইটা সত্য !!! 
৩৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
তারান্নুম বলেছেন: সহমত।ধন্যবাদ।
৩৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৮
নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: পোষাকই যদি সমস্যার কারন হয়ে থাকে তবে ৭১ এ এত মেয়ে ধর্ষিত হলো কেনো? এতো সেক্স নিয়ে চিন্তা না করে বিয়ে করে ফেলেন, দেখবেন চিন্তা কমসে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
তারান্নুম বলেছেন: পোষাকই যদি সমস্যার কারন হয়ে থাকে তবে ৭১ এ এত মেয়ে ধর্ষিত হলো কেনো?এটা কেমন প্রশ্ন?আমি হিজাব করি,তার মানে কি আমি ধর্ষণের আওতামুক্ত??অসম্ভব!মেয়েটি যদি উত্তেজক পোশাক পরেও তবু ছেলেটির বলার অবকাশ নেই যে 'তুমিই তো আমারে 'উস্কানী' দিয়েছো'।নেভার!!ছেলেদের দায় মেয়েদের চেয়ে এখানে বেশী,কারণ তারাই ধর্ষক।ধন্যবাদ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
তারান্নুম বলেছেন: অফ দ্যা টপিক কথা বললেন।যাই হোক,আমি বিবাহিত!এবং বিবাহিত জীবনে সুখী আলহামদুলিল্লাহ্!..
৭১ এ এত মেয়ে ধর্ষিত হলো কেন???এটা আমার পোস্টের সাথে যায়না,তবু বলি:পুরুষের লালসার জন্যে,আর কেন???মেয়েরা তাদের গনিমতের মাল এটা ওরা আজীবন ভেবেছে বলে।আপনার কি মনে হয়??
৪০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
wrongbaaz বলেছেন: নারীর এই অসম্মানজনক অবস্থার জন্য দায়ী কর্পোরেট নারী ব্যবসায়ী ভন্ড (যারা নারীদের পণ্য বানায় আর সামাজিক মূল্যবোধ কে বুড়ো আঙুল দেখায়), লেজকাটা নারী মিডিয়া কর্মী ( যারা নিজের লেজ কাটা যাওয়ার শোধ সবার লেজ কেটে নিতে চায়), আর নারীজীবি নারীবাদি স্যু-চিলরা ( যারা কর্পোরেট ও লেজকাটা নারীদের নোংরামির বৈধতা দেয়)। আপনার লেখাটা খুব ভালো লেগেছে। নারীরা নিজেরাই যদি নিজেদের সম্মান করত, তবে তারা সবার সম্মান পেত, নারী পুরুষ সবাই যদি নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলত তবে এত সমস্যাও হত নাহ।
৪১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮
তারান্নুম বলেছেন: সহমত।তবে যিনি ধর্মীয় অনুশাসন মানেননা,তারও কিন্তু নিজের সম্মান নিজেকেই দিতে হবে।আপনি যে মতবাদেরই হোন না কেন,আমার পোস্টটি সবার জন্যেই প্রযোজ্য।ধন্যবাদ।
৪২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১১
নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: স্মার্ট মেয়েদের দেখে কি আপনের হিংসা হয় ?
৪৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২২
তারান্নুম বলেছেন: স্মার্ট???স্মার্টনেসের ডেফিনিশান কি আপনার কাছে??মেয়েদের পোশাক দেখে স্মার্টনেস ডিফাইন করা থেকে বিরত থাকুন,আর কতো তাদের অপমান করবেন?আর যদি পছন্দ না হয়,আমার পোস্টে আসা বন্ধ করুন,আনস্মার্টনেস দেখতে হবেনা আর।ভাল থাকুন,ধন্যবাদ।
৪৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন।
৪৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অতীব বাস্তব কিছু কথা লিখেছেন , সুন্দর
৪৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩২
অচিন.... বলেছেন: দারুন লিখেছেন আপু। আর উপরের কয়টা রামছাগলকে দেখলাম। এরাও যে ব্লগিং করে তা ভেবেই কেমন জানি লাগে।
৪৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।নিজেকে মাঝেমাঝে আবুল মনে হয় এদের কথার জবাব দিতে গিয়ে।
৪৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: আপনে কি মতিঝিল কলোনিতে শিবিরের দাওয়াতপত্র বিলিয়ে বেড়ান?
৫০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
তারান্নুম বলেছেন: জ্বী না।ভুল করছেন বারবার..আমার পোস্টে ওদের প্রতি ঘৃণার কমতি নাই,পড়ে দেখুন:
Click This Link.
আর কোন অপমানসূচক মন্তব্য আশা করছিনা।গেট লস্ট বলতে হবে তখন।ধন্যবাদ।
৫১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
ভিটামিন এ বলেছেন: 
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।কৃতজ্ঞতা জানুন।
৫২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
রুদ্রনীল আর নীলকষ্ট বলেছেন: বিংশতম ভালোলাগা। প্রিয়তে নিলাম। ++++++++++++++
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।কৃতজ্ঞতা জানুন।
৫৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: জেগে জেগে ঘুমালে ঘুম ভাঙ্গানো যায়না।মেয়েরা নিজেরাই পন্য হওয়ার প্রতিযোগিতায় নামলে তাদের নিয়ে ব্যাবসাতো করবেই:কর্পোরেট দুনিয়া।
কাপড় খুলে সব কিছু দেখিয়ে দিলেই স্মার্ট হয়না।আপার চেম্বারে কিছু থাকতে হয় স্মার্ট হওয়ার জন্য।হিজাব পড়েও স্মার্ট হওয়া যায়।
ভালো লিখেছেন,আত্ম-সমালোচনাই বলা চলে।কোন পুরুষ লিখলে বলা হোতো মেয়েদেরকে ছোট করার জন্য লিখা হোয়েছে।
ধন্যবাদ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
রাইসুল নয়ন বলেছেন: স্যালুট, আপু !!
বিনা অনুমতিতে কপি করে নিজের কাছে রাখলাম,
আশা করি ক্ষমা পাবো ।।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।কোন সমস্যা নেই কপি করলে।আমি লেখক নই,সুতরাং কপি রাইট নিয়ে চিন্তিত নই!ভালো থাকবেন।
৫৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: +++
৫৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
তারান্নুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
মো: আব্দুল্লাহ আল কাফি বলেছেন: সমাজের বাস্তবচিত্র অনেক সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। ধন্যবাদ সাথে +++।
৫৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০১
তারান্নুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
htusar বলেছেন: " মেয়েরা কিছু বললে তাদের উত্তর হতো,'তোমরা আমাদের 'দেখাচ্ছো',আমরা দেখবোনা?!'এ ছিলো তাদের বিনোদন,বিবাহিত-অবিবাহিত নির্বিশেষে।"
আপু, নিষিদ্ধ জিনিসে আনন্দ বেশী। আর এই ধরণের ছবি সেই নিষিদ্ধতারই বৈধ রূপ । আর প্রত্যেকেই তার কাজের পেছনে যুক্তি দেয়। যে খুন করে সেও বলে যে, নিহতের সময় শেষ ; সে খুন না করলে অন্য কেউ করতো ।
" মেয়ে নিজেকে পণ্য বানিয়ে মহান 'আধুনিকা' হয়ে পত্রিকায় মডেল হয়েছে,তার এমন পোশাক পড়ার কারণ কি?সে কাকে এমন 'আবেদনময়ী স্বরুপ' দেখাতে চেয়েছে?আরেকটি মেয়েকে??নাকি ছেলেদেরকেই যে তাকে 'দেখবে'?আচ্ছা,তার মনে কি কখনো প্রশ্ন আসে,'আমার সাথে মাঝে-মাঝে যে ছেলেটি মডেল হয়,তার পোশাক তো আমার মতো হয়না!সে কেন পুরো কাপড় পরে মডেল হবে আর আমি কেন স্লিভলেস পরে,পাতলা শাড়ী পরে,কোমড় দেখিয়ে তবেই মডেল হবো?তবে কি তার অভিনয়-শৈলী,অভিব্যাক্তি ফুটিয়ে তোলার যোগ্যতা আমার চেয়ে বেশী বলেই আমাকে 'অতিরিক্ত' কিছু করে(পোশাক খুলে) ছবি তুলতে হচ্ছে যাতে লোকেরা তার পাশে আমাকেও কিছুটা দেখে?'না,এই প্রশ্ন তার নারী স্বাধীনতার ধোঁয়া তুলে ওয়াশকৃত ব্রেইনে আসেনা। "
কিছুই বলার নাই । নারীদের প্রকৃত মানসিক মুক্তি এখনো আসে নাই।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
তারান্নুম বলেছেন: বলার আছে,না হলে চলবে কিভাবে?নারীদের প্রকৃত মানসিক মুক্তি এখনো আসে নাই..ঠিক।আনার জন্যে কাজ করতে হবে।দুঃখজনক হলো কেউ কিছু করছেনা।যা করছে তা মেয়েদের লাভ নয়,ক্ষতি করছে।
অনেক ধন্যবাদ।
৬০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শরৎমেঘ বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৬
তারান্নুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
দোদূল্যমান বলেছেন: বাস্তবতা এখন এমন যে, অনেক মেয়েই এখন নিজেকে আইটেম গার্ল ভাবতে শুরু করেছে যার প্রভাব তাদের পোশাক আর চাল চলনে দেখা যায়।
৬২| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৬
কষ্টসখা বলেছেন: অনেকদিন পর একটা লেখা পড়লাম অনেক মনোযোগ দিয়ে ।এখনকার সময়ে এরকম ভালোমানের লেখা খুব বেশী করে দরকার।
দেশ চলে যাচ্ছে নষ্ট আর নষ্টাদের দখলে ,এসব লেখা বিপথগামী তারূন-তরূনীদের বিবেককে কিছুটা হলেও নাড়া দিবে।
আর ভাল ভাল পোষ্ট দেন সেই দোয়া করি।
৬৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪১
এ কে সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর লেখার জন্য ।।
৬৪| ৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
জানতে চাই ও জানাতে চাই বলেছেন: ++++++++++++++
৬৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০৮
কাঙাল বলেছেন: বুদ্ধিবৃত্তির চিন্তা করতে শিখো মেয়ে, বিধাতা মাথা দিয়েছেন চিন্তা করার জন্যে, শুধু বালিশে রেখে ঘুমাবার জন্যে নয়।
ভাল বলেছেন, ধন্যবাদ
৬৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০৮
কাঙাল বলেছেন: বুদ্ধিবৃত্তির চিন্তা করতে শিখো মেয়ে, বিধাতা মাথা দিয়েছেন চিন্তা করার জন্যে, শুধু বালিশে রেখে ঘুমাবার জন্যে নয়।
ভাল বলেছেন, ধন্যবাদ
৬৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০৮
কাঙাল বলেছেন: বুদ্ধিবৃত্তির চিন্তা করতে শিখো মেয়ে, বিধাতা মাথা দিয়েছেন চিন্তা করার জন্যে, শুধু বালিশে রেখে ঘুমাবার জন্যে নয়।
ভাল বলেছেন, ধন্যবাদ
৬৮| ০৩ রা মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
কেমিক্যাল রিয়াদ বলেছেন: আপনি যে সকল কার্যকলাপের কথা বলেছেন , এগুলো মানুষের স্বাভাবিক চাহিদা ও আকাঙ্ক্ষার বহিঃপ্রকাশ । এখানে কোন বিকৃত যৌন মন মানসিকতার বিষয় দেখছি না।
আপনি যেভাবে বোরকা পড়ে চাকুরি করছেন - আফগান বা পাকিস্তানের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ তা দেখে জিবে কামড় দিতে পারে । মানুষের তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি থেকে চলার অধিকার আছে যদি তা ধ্বংসাত্মক না হয় ।
আপনার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যা খারাপ ও অশ্লীল , অন্যের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তা স্বাভাবিক । স্কারট পড়া মেয়ে আমার মনরঞ্জনের বিষয় নয় , সে যদি কারও মনরঞ্জন করতে চায় তবে তারা একটা বিশেষ শ্রেণীর ,নকশার মডেলের প্রতিও আমার কোন আগ্রহ নেই - এটা আমার দৃষ্টিভঙ্গি । আপনার কলিগরা অবশ্যই গোটা ছেলেসমাজকে রিপ্রেসেন্ট করছে না । আপনাকে মনে রাখতে হবে , ভালো খারাপের সঙ্ঘা অবশ্যই আপনি বা ইসলাম নির্ধারণ করে দিবে না ।
আপনি বলেছেন - মেয়েটির শরীর দেখে ছেলেটি পাণিপ্রার্থী হবে??কেন?আমার গুণ আসল না হয়ে রুপ কেন হবে? -কারন ছেলেরা জেনেটিকেলি এমনই হয় , ছেলেদের সেক্সুয়াল ইন্টারেস্ট নির্ভর করে "দর্শন" এর ওপর । আপনার বাবা , ভাই , সন্তান বা স্বামী কেউ এর বেতিক্রম নয় ।
আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বা ইসলামিক নিয়ম অবশ্যই জেনেটিক নেচার বদলে দিতে পারে না । দেখতে হবে , মানুষের চলাফেরা ও দৃষ্টিভঙ্গির স্বাধীনতার পাশাপাশি ব্যাক্তিত্ত ও আদর্শ সমুন্নত আছে কিনা ।
ধন্যবাদ
৬৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
তারান্নুম বলেছেন: Agree with your last line. Cant type Bangla for some reason, sorry.
But the way you say, I wear Burkha..who told you I do wear that? I don't. And I don't say everyone has to cover up islamically. I just said, girls are sick these days mentally, because they are chained up in MEN'S DESIRE. I told them to break the shackle. To choose dress based on what they want, not based on what men want.
And I can guarantee you that my husband did not marry me seeing my body, that is an abominable approach of choosing a girl for yourself. Get over it.
Thank you.
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
১১স্টার বলেছেন: ভালো লিখেছেন