নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সর্বদায় জীবনের অর্থ খুঁজে বেড়াই

তারেক ফাহিম

অজানাকে জানতে গিয়ে অস্থিরতার বোঝা নিয়ে স্পষ্টতাকে পুড়ে দিয়ে অন্ধকারে বুক পুলাই

তারেক ফাহিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাকড়সার ফাঁদ শেষ পর্ব

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪




পুর্বের পর্ব

ময়নার মৃত্যুতে মাস্টার, রুপা আর মজনু ফকিরসহ আরও অনেকের কান্নাকাটিতে ভরে গেছে মাস্টারের বাড়ী। এমন সময় ডুগডুগি-মাসআল্লা, মাস্টার সাব ময়নার দাফন আর জেয়াফতের লাই গেদু সাহেব নগদ ৩০,০০০/- (ত্রিশ হাজার) টাকা দান করেছেন।এটা কেডা ?

মাস্টার: রূপা, আয় মা। গেদু সাব আমার একমাত্র মাইয়া রূপা। আপনারেতো কইছি, সামনের মাসে বিয়া।
গেদু: আলহামদুলিল্লাহ, ছেলে যেন কী করে?
মাস্টার: ছেলে এবার ওকালতি পাশ করছে।

ডুগডুগি : উকিল জামাই পাশে থাকলে আর চিন্তা কি?

গেদু: আমি চেয়ারম্যানের পিছনে খামাখা সময় নষ্ট করছি, এই ঘটনার পর দেখি তার জনপ্রিয়তা শূন্যের কোটায়। পলিটিক্স একটা কথা আছে... কনডম মাল লইয়া টানা হেচড়া করিতে নাই। কাজেই চেয়ারম্যান বাদ, নতুন রিকুইটমেন্ট একাব্বর মাস্টার। নামের শেষে দুঃখ দুঃখ ভাবটা চাঙ্গা করিলে আর ঠেকায় কে? তাই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত গ্রামের পরবর্তী চেয়ারম্যান, একাব্বর মাস্টার।আপনার পরেই আমার ইলেকশান। গিভ এন্ড টেক। অাপনি অতি দ্রুত ইলেকশান বাজেট ঠিক করে আমার সাথে ঢাকায় দেখা করবেন।

মাস্টার: গেদু সাব, আমার সম্পত্তির বিষয়টা?

গেদু: জামাই বাবাজি ফিরিয়া আসুক। একটা শক্ত করিয়া পিটিশান লিখিয়া দিবে, উকিল মানুষ, প্যাচগোছ ভালোই বুঝিবে। বাদ বাকী তদবীরের কাজ আমার হাতে ছাড়িয়া দেন বলে গেদু আর ডুগডুগি চলে যায়।


গেদুর কাছ থেকে চেয়ারম্যানী ইলেকশানের সমর্থন পেয়ে মাস্টার চেয়ারম্যানের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিশোধের চুরিতে সান দেয়ার পরিকল্পনা করে। এমন সময় ডাক পিয়নের প্রবেশ- হাতে একটা চিঠি ধরিয়ে দিয়ে চলে যায়।

রূপা: কার চিঠি বাবজান।
মাস্টার :কার আবার, রাসুর। আমাগো জামাই বাবাজির।

জনৈক: মাস্টার পড়, কি লিখছে রাসু? পড়।

মাস্টার: “আমার পরম শ্রদ্ধাভাজন স্যার, প্রথমেই আমার অতি ভক্তিপূর্ণ সালাম নিবেন”
দেখছো মিয়া, এরই কয় আদব। আমার ৪০ বছরের মাস্টারি জীবনে আমি মানুষ চিনতে ভুল করি নাই।

জনৈক: তুমি পইড়া যাও না।

মাস্টার: “গেরামের ময়-মুরুব্বিদেরও আমার সালাম দিবেন। রূপারে আমার ..........” কিরে রূপা পড়–মু?
রূপা: বাজান, তুমি খালি খালি মসকরা কর।

মাস্টার: আচ্ছা থাক “পর সমাচার এই যে, আমি ভালোভাবেই ওকালিত পাশ করিয়াছি। স্যার আপনার ঋণ আমি কখনো শোধ করিতে পারুম না। অনেক কষ্ট করে আপনি আমার লেখাপড়ার খরচ চালিয়েছেন। গ্রামের রাসু ঢাকা শহরে এসে কি শিখেছে জানি না। তবে তার আকাংখার পরিমাণ গগণ চুম্বি। দেশের গন্ডি ফেরিয়ে লন্ডনে ব্যারিষ্টারি ডিগ্রী এখন আমার একমাত্র স্বপ্ন। দোষ নিবেন না স্যার। আমি বহু বার বহুভাবে গ্রামের রাসুর আবিস্কারের চেষ্টা করছি, পারি নি। আপনারা গ্রামে যে রাসুরে চিনতেন, শহরে মানুষের ভিড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। জানি ক্ষমা পাবো না। তবুও বলছি, সম্প্রতি, আমি আমার এক সহপাঠিনিকে বিবাহ্ করেছি।

রূপা: বাজান, তোমার মনে আছে, খুব ছোট বেলার কথা? কতইবা বয়স আমার। স্কুলের পড়া একদম মুখস্থ করতে পারতাম না। তা নিয়া তোমার সে কি রাগারাগি। তুমি আমারে কইছিলা, পড়া মুখস্থ করতে পারলে একটা ময়ূর পঙ্খী কিনা দিবা। সারা রাত আমি ঘুমে ঢুলতে ঢুলতে মুখস্থ করলাম....... পাখি সব করে রব রাতি পোহাইলো, কাননে কুসুম কলি সকলিই ফুটিলো। সকালে ঘুম থেইকা উইঠা পড়ালাম ...............পাখি সব করে রব রাতি পোহাইলো, কাননে কুসুম কলি, ঝরিয়া পড়িলো। ভুইলা গেছি সব খাইয়া বসে আছি। সেদিন তুমি আমারে খুব মারছিলা। দেখো পিঠে হাত দিয়ে দেখো, সে মাইরের দাগ এখনো আছে। আইজ ময়ূর পঙ্খী যদি না পাই, তয় তোমারেও আমি ছাড়ু–ম না। উত্তর দেও বাজান, উত্তর দেও। চুপ কইরা থাইকো না। তোমারে আগেই কইছিলাম, ওত খোয়াব আমারে দেখাইয়ো না।

মাস্টার: আমার ঘরে আমি আইজ মাকড়সা, কি করলে মাইনসের জীবন আরও দীর্ঘ হয়, জানি না। ৪০ বছরের মাষ্টারি জীবনে আমি মানুষ চিনতে ভুল করি নাই। কিন্তু আজ এত বড় ভুল আমি কেমনে করলাম। আমি আরও দীর্ঘ জীবন চাই। না হলে পুনঃজন্ম চাই। তখন না হয় আবারও একবার সাবধানে পা ফেলবো।মাষ্টার কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়ে যায়।



রূপা : চিঠিটা হাতে তুলে পুনরায় পড়ে আবার চুড়ে ফেলে দেয়। এতদিন যে ছায়াটার লগে রাইত দিন সংসার করছি, সে ছায়াটা আজ মানুষ হইছে। আস্ত একটা মানুষ। সে মানুষটাই ছিড়া ছিড়া খাইছে আমার স্বপ্ন আর সুখ। যে মানুষটারে আপন মাইনসের চেয়েও বেশি আপন মনে করছিলাম, সে যে একবারও মনে করলো না এ টা বিশ্বাস করি কেমনে?


মাস্টার : রূপা? এ রুপা শান্ত হও মা,শান্ত হও।

রুপা : কে রূপা? আমার লগে তার কি সম্বন্ধ? ঐ রকম হাজার রূপারা জন্মায় আর মরে। তাতে কী আসে যায়। রূপারা পুডি মাছ হইয়া জন্মায় আর বোয়াল মাছের খোরাক জন্মায়। মৌ-মাছিরে আগুনে না পোড়াইলেতো আর মধু খাওন যায় না। সবার দরকার মধু। কয়টা মৌমাছি আগুনে মরল, তার খবর রাখে কেডা? আমিও নিজের আগুনে নিজেই পুইড়া মরতাছি।

কেউ বুঝলো না, আমার অন্তরে মধ্যখানে বইশা আরেকটা মানুষ কথা কয়। নড়েচড়ে, তারে একবার বাহিরে আইনা জিজ্ঞাস করুম কেন পাগল করছিলা আমারে? ভাবছো মাইয়া মানুষ। খুদ-কুড়া দিলেই সন্তুষ্ট থাকে। তার মধ্য যে খোয়াব আছে সেটারে কেউ দাম দেয় না। বুঝেনা নারীর জন্মের সত্যটারে। তারও শরীলের ভিতর রক্তের মধ্যে পুতুলের লাহান আরেকটা মানুষ সবসময় কান্দে, আর সে মানুষটারে দুনিয়া দেখাইবার চায়। মা ডাক শুনবার চায়। তার বুকটা পুরুষ পুরুষ শরীরের দলা মোছড়ায় গুড়াগুড়া অইবার চায়। জীবনের জন্য মরনের ঘরে এক লগে পা রাখবার চায়।

নারী জন্মের কষ্টের কান্না থামাইবার কোন ঔষোধ কি আছে? সেটা সে জানে না। জানে না বলেই কাঁন্দন আসলে ফুলে ফুলে কাঁন্দে। সহজে থামাইতে পারে না কেউ। তারপরেও আমি মানুষ। আমার মধ্যে কাঁন্দন আছে, মায়া আছে, বিশ্বাস আছে এতদিন খোয়াব আর বিশ্বাসের খোলসে যারে লালন করছি সে হইলো রাসু। আপনাগো কারো লগে যদি রাসুর দেখা হয়, খোয়াবে অথবা বাস্তবে তারে শুধু একটা কথাই জানাইয়া দিবেন........... একাব্বর মাষ্টারের মেয়ে তারে ক্ষমা কইরা দিছে।

চোখেরে আন্ধার কইরা আমি আর অপেক্ষায় থাকুম না। আমার কষ্ট, আমার বেদনা, আমার আশা, আমার ভালোবাসা, আমার পাপ, আমার যন্ত্রনা, সব, সব একাকার ঐ ফলবতী বৃক্ষের মতন। যে বৃক্ষ ছায়া দেয় সস্তি পায় না, ফল ধরায় রাখতে পারে না। ঐ মাকড়সার জালের মধ্যে একবার ধরা পড়লে আর বাঁচতেও পারে না............ কাঁদতে কাঁদতে হাসতে হাসতে পাগল হয়ে যায় রুপা।
..................... সমাপ্ত

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: 40 বছরের মাস্টারি জীবনে আমি লোক চিনতে ভুল করি নাই; কিন্তু এ কি হলো ...

ঠিকই তো ! ওই রকম হাজার রুপারা জন্মায় আর মরে।

শেষ পর্ব বেশ লাগলো।

শুভকামনা জানবেন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয় পদাতিক ভাই,

পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধনব্যাদ

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাধারণ বাংগালীরা মেয়েছেক ছেলের মতো করে পড়ায়নি কোন কালে

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১০

তারেক ফাহিম বলেছেন: ঠিক ধরেছেন।
গ্রামে এখনও অনেক কৃষকের পরিবার আছে যারা ১৪ বছরে মেয়েদের বিয়ে দেয়।

মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৫

ওমেরা বলেছেন: কবে যেন এক পর্ব পড়েছিলাম রাসু নাম দেখে মনে পড়ল । আবার সব পর্ব পড়ে মন্তব্য করব।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১২

তারেক ফাহিম বলেছেন: জ্বি, আপুমনি।

আপনার এ নিয়ে মাকড়সাতে দুটি পর্বের উপস্থিতি।

পরবর্তী পর্বগুলো পড়বেন জেনে আনন্দিত হলুম।

পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: নারী জন্মের কষ্ট - এটা কি বললেন। নারী তো এক আকাশ আনন্দ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: নারী এক আকাশ আনন্দ সে টা আপনার জন্য।

পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ প্রিয়।


৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: ভাল লাগলো। গল্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকতে পারায় আনন্দ লাগছে। শুভ কামনা নিরন্তর।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় আপু।


আপনারা পাশে থাকছেন বলেই হয়ত সম্ভব হয়েছে।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞ।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪

নজসু বলেছেন:



বেশ রাতে পোষ্টটা এসেছে।
তাই পোষ্টটা নজরে আসেনি।

শেষ পর্বটা হয়তো না পড়লেই ভালো করতাম।
এক অজানা বিষাদে মন ছেয়ে গেলো। আপনার মাকড়সার ফাঁদ এর সাথে এমনভাবে
জড়িয়ে ছিলাম যেন এর প্রতিটি চরিত্র আমার চেনা।

রূপার এমন অকাল পরিণতি মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। রাসু আর রূপার মিলন হবে এবং অতঃপর
তাহারা সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিলো
এমন ভাবনা আসটাই স্বাভাবিক ছিল।
কিন্তু লেখক তার স্বমহিমায় উজ্জ্বল। পাঠকের ভবিষ্যত ভাবনা ভেঙ্গে দেওয়া একজন লেখকের চরম
সার্থকতা।

রাসুর বিষয়টা পাঠকের জন্য দারুণ এক চমক ছিল।
আমাদের আশেপাশে কতো মাকড়শা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে তার খবর আমরা জানিনা।

লোভ, উচ্চাশা মানুষের ভালোবাসাকে জলাঞ্জলি দেয়।

মাকড়সার ফাঁদ সমাপ্ত হয় না। এই ফাঁদ মনে হয় আজীবন তৈরি হতেই থাকবে।
আর রূপা, ময়নারা সেই ফাঁদে আটকা পড়তে থাকবে।

ধন্যবাদ ফাহিম ভাই। নতুন একটি গল্পের অপেক্ষায় রইলাম।
ভালো থাকবেন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয় সুজন ভাই, সালাম জনবেন।


পোষ্টটি রাত ১১টার পর পোষ্ট দিয়েছি।

লোভ, উচ্চাশা মানুষের ভালোবাসাকে জলাঞ্জলি দেয়। একেবারে খাঁটি কথা কইছেন।

প্রতিটি পর্বে আন্তরিকপূর্ণ মন্তব্য রেখে গল্প এগিয়ে নিতে আপনি সর্বদায় প্রেরনা দিয়ে আসছেন। এ জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।




৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০১

বলেছেন: পর্ব গুলো সময় করে পড়ে মন্তব্য করব।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়।

অাপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

নজসু বলেছেন:



প্রিয় ফাহিম ভাই।
পরের পরিকল্পনা কি?
কি লিখবেন বলে ভাবছেন?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয় নজসু ভাই।

সামুতে অলস ব্লগার কেউ থাকলে এ আমি একজন।

আমি লিখার চেয়ে পড়তে ভালোবাসি। তাছাড়া ব্যস্ততাও একটু :(

কুশল জানতে চাওয়ায় ভালোলাগছে প্রিয়।

আপনারা লিখতে থাকেন, আপনাদের দেখা দেখি কিছু করার অপচেষ্টা ;)

পুণরায় মন্তব্যের কলামে আসায় অনেক ধন্যবাদ।

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কেয়া হালত হে আপকি ?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: জ্বি স্যার আমি ভালো আছি।

আপনিও ভালো আছেন আশা করছি।

হিন্দিতে এর বেশি কিছু বললে হয়ত বুঝতাম না :-*

কুশল জানতে চাওয়ায় কৃতজ্ঞ।

১০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

নজসু বলেছেন:


আমারও একই অবস্থা ভাই।
তবে অলস না। :)
আমি কাজ করে সময় পাচ্ছিনা।
লেখার চেয়ে আমারও পড়তে ভালো লাগে বেশি।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০২

তারেক ফাহিম বলেছেন: আমারও একই অবস্থা ভাই।
তবে অলস না। :)


লেখালেখিতে আমি একটু অলস :(

সামুতে পাঠক হয়ে থাকতে চাই।

মন্তব্যে ধন্যবাদ।

১১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
না না শুধু পাঠক হয়ে থাকলে চলবে না
কিছু লিখতে হবে দিতে হবে উপহার
দেখাও তোমার সুপ্ত প্রতিভার বাহার।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয় মাইদুল ভাই, ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি প্রতিত্ত্যরে দেরি হওয়ার জন্য।

ব্যস্ততায় মাথা থেকে কিছু বের হচ্ছে না।

আগে আপনাদের কাছ থেকে শিখে নেই তারপর না হয় পোষ্ট দিবো।

মন্তব্যে ধন্যবাদ প্রিয়।


১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

নজসু বলেছেন:
দেশের তরে যুদ্ধ করে দিল যারা প্রাণ
শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে গাই তাদেরই গান।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: সুজন ভাই, কেমন অছেন?

আপনারা তাদের নিয়ে গান, কবিতা, গল্প লিখতে থাকুন আমি পাঠক হয়েই আছি। ;)

আপনার দুই চরনের কবিতার মাধ্যমে আমিও তাঁদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।

ভালো থাকুন নিরন্তন।

১৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

নজসু বলেছেন:


ভালো আছি ভাই।
একটু ব্যস্ত আছি।
আপনার কি খবর? ভালো আছেন আশা করি।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: আমি আলহামদুলিল্লাহ্।

ব্যস্ত সময় পার করছেন বুঝতে পারছি।

ব্লগিং মিলনায়তনে যোগ দিতে পারলে হয়তো আপনাদের সাক্ষাত মিলতো।
কিন্তু তা মনে হয় সম্ভব হবে না।

১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ফাহিম ভাই-

আপনি মনে হয় নোয়াখালী/ফেণীর দিকে থাকেন।

চট্টগ্রাম আসলে আমাদের সাথে দেখা হতো, খুব মজা হতো-

স্থান-সি.আর.বি (শিরীষ তলা)

২১/১২/১৮ ইং সকাল-১০.৩০ ঘটিকায়।

অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ।

ছবি আমি না তুললেও আমার ছবিসহ ছবি ব্লগ আশা করি পাবেন।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: মাইদুল ভাই, আমি নোয়াখালীই থাকি।

অনুষ্ঠানতো ১০.৩০ শুরু হবে।
বিকেলে হলে হয়তো চেষ্টা করতাম।

আপনার নিমন্ত্রন পেয়ে ভালো লাগলো।

আপনাদের সফলতা কামনা করি।

ছবি পাবো বলে আশ্বস্ত হয়েছি। ;)

১৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
পোস্ট করেছি: ৪৯টি
মন্তব্য করেছি: ৩৪৪৫টি
মন্তব্য পেয়েছি: ১০৮৬টি
ব্লগ লিখেছি: ২ বছর ২ দিন
অনুসরণ করছি: ৯ জন
অনুসরণ করছে: ৩৬ জন




দ্বিতীয় বছর পদার্পণে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন তারেক ভাই.....

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয় স্রাঞ্জি ভাই,

কখন যে বছর দুটা পার করে পেললাম বুঝতেই পারলাম না।

আমি সত্যি নিজে নিজে লজ্যা পাচ্ছি।
নিজের ব্যাপারে অন্য জনের কাছ থেকে শুনতে হলো।

অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয়।

১৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মাহের ইসলাম বলেছেন: রুপার পরিণতিতে মন খারাপ হয়ে গেল।
অত্যন্ত সাবলীল লেখা, মানুষের মনের ভিতরের স্পষ্ট প্রকাশ শুধুমাত্র কয়েকটা শব্দের মাধ্যমে।

ভালো লাগল।

শুভ কামনা রইল। ভাল থাকবেন।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয় ইসলাম ভাই,

আপনাকে মন্তব্যের কলামে পেয়ে ভালোলাগলো।
নুষের মনের ভিতরের স্পষ্ট প্রকাশ শুধুমাত্র কয়েকটা শব্দের মাধ্যমে।
অনেক প্রেরণা দিয়ে গেলেন প্রিয়।

মন্তব্যে কৃতজ্ঞ।

ভালো থাকুন নিরন্তন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.