নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে শহরে আমি নেই আমি থাকবোনা,সেই শহরে তোমাকে ছুয়ে দেবে বিষাক্ত রোদ্দুর,ছায়াহীন মেঘ,বারুদে ঝাঝালো বাতাস,ন্যাপথলিনের উগ্রতা।
এখানে ভিডিও আপলোড অপশন নেই বলে ফেইসবুকে আপলোড করা ভিডিও থেকে লিংক দিলাম
ইসলাম শান্তির ধর্ম। যা কিছু অশান্তির তা ইসলামের নয়। সহজ কথা। এর উপরে কোন ফতোয়া খাটবে না। যে ভিডিওটা এটাচ করলাম এই ভিডিওর সাউন্ড শুনে দেখেন। কিছু কি শুনতে পারবেন স্পষ্ট? আমি সাত তলায় থাকি। আমার চারপাশে ১০০ মিটার এরিয়াল ডিসটেন্সে চারটে মসজিদে ষোল টা মাইকে একসাথে চার রকম ওয়াজ বাজিয়ে দেয়া হয়েছে। একটার শব্দ আরেকটার সাথে বাড়ি খাচ্ছে। মাঝখান থেকে কিছুই শোনা যাচ্ছেনা!
কি উপলক্ষ? শবে বরাত? মাইকে ওয়াজ বাজানো কি ইবাদত? যদি তাই হয় এরা আমার ইবাদত করে দিবে? আমার ফ্যামিলিতে ম্যাক্সিমাম মুরব্বীরা হজ্ব করে আসা। ধার্মিক। আমাদের বাড়িতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কালাম পড়ে সবাই। তারাও এই ব্যাপারগুলা সাপোর্ট করেনা।
আজকে একটা কোম্পানিতে আমার সেকেন্ড রাউন্ড ইন্টারভিউ ছিল। একটা ক্যারিয়ার গ্রেড টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি। যেইখানে আমার শেখার বা ক্যারিয়ার নিয়ে একটা বড় সুযোগ কাজ করছিল। অথচ রুমের সব গ্লাস বন্ধ করে দিয়েও যখন সাউণ্ড থামানো যাচ্ছেনা ব্যক্তিগত কারন দেখিয়ে ইন্টারভিউ ক্যান্সেল করলাম। একগাদা ব্যস্থ লোক তাদের ক্যালেন্ডার আমার জন্য তিন দিন আগে শিডীউল করে রেখেছিল।
আপনাদের এই ধর্ম পালনের পদ্ধতি দুনিয়ার অন্য কোথাও ফলো করা হয় কিনা আমার জানা নেই। তবে যারা এগুলোর সমর্থন করেন তাদের কোনভাবেই আমি মুসলমান মনে করিনা।
-শিপইয়ার্ড, খুলনা।
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন:
এগুলো আসলে ইবাদতের নামে হাউকাউ।
৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে কোনো ধর্মই শান্তির না। ধর্ম মানেই ক্যাচাল। ধর্ম মানেই ভেজাল।
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩০
ধুলো মেঘ বলেছেন: ইবাদতের নামে যারা অন্য মানুষদেরকে কষ্ট দেয়, তাদের ইবাদত কবুল হবেনা।
মূল্যবান (!) দ্বীনি আলোচনার জন্য যারা এশার নামাজ পিছিয়ে মুসল্লীদেরকে কষ্ট দেয়, তাদের নামাজ কবুল হবেনা।
সারা বছর মসজিদে না গিয়ে যারা কেবল উৎসব করতে মসজিদের দখল নেয়, মসজিদ তাদের জন্য না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রত্যেক মুসলামন আলাদা আলাদা ইসলাম পালন করেন।