নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

I only ask to be free. The butterflies are free.

টু কিল এ মকিং বার্ড

এই পৃথিবীতে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ হারিয়ে যায়, কেউ তাদের খোঁজও রাখে না। আমি তাদেরই একজন।আমার মৃত্যু হয় প্রতিদিন এই খোলা আকাশের নিচে কয়েক শতবার, কেউ আমার দিকে ফিরেও তাকায় না। দুঃস্বপ্নের রাত বলে কিছু নেই, যে চলে যেতে চায়, তাকে চলে যেতে দিতে হয়।

টু কিল এ মকিং বার্ড › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার বাবা ও একটি কলম

২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

আজ ৯ তারিখ, বৃহস্পতিবার, সাল ১৯৯৯। ডিসেম্বরের কোল বেয়ে শীত নামা সুন্দর কোনও এক সকাল। আব্বুর গলাটা জড়িয়ে ঘুম ঘুম চোখে বিছানা ছাড়লাম। এইরকম ঠাণ্ডায় কোন ক্রমেই গোসল করবনা এই নিয়ে আম্মুর সাথে খানিকক্ষণ খুনসুটির কারবার সেরে বাপ বেটারা এক সাথে নাস্তা করতে বসলাম। আমার বড় ভাই আজীবন দেখা দিব্বি ভাল মানুষ, এই শীতের সকালেও দেখলাম হেভি ফিটফাট। আমার কাজিনও সাথে আছে, আমি আর ও একই ক্লাসে পরি।



আজ দিনটা একটু অন্য রকম। আজ আমার বাবার জন্মদিন, তার থেকেও বড় কথা হল আজ আমার বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল দিবে। এই কথাটা বললাম কারন আব্বু কখনই নিজের জন্মদিন পালন করে না, আর এইসব নিয়ে মাতামাতিও করা পছন্দ করে না। এক্কেবারে পেশাদার বিজনেসম্যান। আব্বুর বাইকে আমরা চারটি মানুষ, আব্বু, আমি, আমার বড় ভাই আর আমার কাজিন স্কুলের পথে রওয়ানা দিলাম।



ফলাফল কি হবে এই চিন্তায় আমার প্রায় যায় যায় অবস্থা, কারন আমার কাজিন হচ্ছে আমার একমাত্র চির প্রতিদ্বন্দ্বী। আমি গত ২ বছর ধরে প্রথম হয়ে আসছি, এবার না জানি কি হয়। পরিবারের অন্য কেউ এভাবে একই ক্লাস থাকলে বিশাল ঝামেলা, অনেক চাপে থাকতে হয়। আমার বড় ভাইকে দেখলাম পুরাই চিন্তাহীন, ফুরফুরে মেজাজে আছে। ওর মত ছেলে বরাবরই প্রথম হয়। আমি এদিকে অস্থির হয়ে ঘেমে একাকার। টিপটিপ বুকের বাজনা শেষ পর্যন্ত থামতে বাধ্য হল। ফলাফল হাতে পেলাম, লজ্জার মাথা খেয়ে আব্বুকে ধরে কান্না শুরু করলাম, আমি এবারও প্রথম হয়েছি, আমার কাজিন দ্বিতীয়। আর বড় ভাই প্রথম শ্রেণীতে প্রথম, এটা বললাম কারন ও খুবই ভাল মার্ক পেয়েছে।



আমার বাবা আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিলেন আর আমাকে বললেন, ছিঃ এত বড় ছেলের কাঁদতে নেই।

আমি কাঁদতে কাঁদতে বললাম, আজ যে তোমার জন্মদিন। আর তোমার জন্মদিনে আমি কোনভাবেই দ্বিতীয় হতে চাই নাই।

আব্বু সাময়িক একটু ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলেন।

আমাদের সবাইকে জড়িয়ে ধরে বললেন, বাবারা তোমরা অনেক বড় হও।

আর কথা ঘুরিয়ে আমাকে বললেন, কি এবার সেভেন এর যাত্রা শুরু।

আমিও ঝটপট বললাম, এবার আমার সাইকেল এরও যাত্রা শুরু।

হাহাহা করে সবাই হেসে ফেললাম।





প্রথম হওয়ার সুবাদে একটা দামি কলম পুরস্কার পেয়েছিলাম, নিজেই আব্বুর শার্ট এর ফাঁকে তা গুজে দিয়ে বললাম, 'তোমার জন্মদিনের গিফট, এই কলম সবসময় সাথে রাখবা।'

আব্বু বলল, অবশ্যই রাখব বাবা।







আব্বু আমাদের সবাইকে কিছু খাবার কিনে দিয়ে বাসায় নামিয়ে দিয়ে সেদিনের মতো কাজে চলে গেল। আজ বেশ দেরি করতে হল আমাদের জন্য। আমি মনে মনে বিশাল খুশি, একেতো ফার্স্ট হয়েছি আর আব্বুকে বেশ কিছুটা সময় আজ পাশে পাওয়া গেল। শুক্রবার আর প্রতি রাতের ২-৩ ঘণ্টা ছাড়া আব্বুকে খুব একটা পাওয়া যায় না।



রাত ১০:৩০ টা, গায়ে বাতাশ লাগিয়ে উড়ে বেড়াচ্ছি, পকেটে এখনও একশো টাকা আছে। ছোট চাচা টাকা দিয়েছে সবাইকে ক্রিকেট ব্যাট কেনার জন্য। বাসায় আমরা ছোটরা আমার বড় ভাইয়ের তত্ত্বাবধানে ক্রিকেট ব্যাটের জন্য চাঁদা উঠানোয় ব্যাস্ত। নতুন ব্যাট আর টেনিস বলের চিন্তা তখন মাথায়। একটু পর পর সদর দরজায় উঁকি মারছি, আব্বু কখন আসে। এমনিতে আজ অতো দেরি কথার কথা না।



হঠাত বেবি ট্যাক্সির আওয়াজে দৌড়ে ছুট লাগালাম বাইরে। বেবি ট্যাক্সি মানেই বাসায় অতিথি কেউ এসেছে, আমাদের ছোটদের জন্য যা বরই মজার বিষয়। কিন্তু গিয়ে যা দেখলাম, আমার ছক্ষু ছানাবরা।



আমাদের ফার্নিচার দোকানের ৩জন লোক, আমার ফুপা সবাই মিলে আব্বুকে ধরে নিয়ে নামছে। আমি এক চিৎকার দিয়ে বাসার ভিতরে ছুটলাম।



কাঁপতে কাঁপতে আমার মুখের কথা জরিয়ে যাচ্ছে, আমি ঠিক মত কিছু বলে উঠতে পারার আগেই সবাই আব্বুকে নিয়ে ঘরে ঢুকল। পুরো শার্ট মেখে আছে চাপ চাপ রক্তে, পকেট কোনও ভাবে ঝুলে আছে শার্ট এর সাথে, নাক বেয়ে তখনও নুইয়ে পরছে রক্ত। আব্বু অনেক শক্ত মানুষ তখনও দেখলাম।



ভাবখানা কিছুই হয়নি এমন করে শুধু বলল, বুকে অনেক ব্যাথা নিঃশ্বাস নিতে নাকি কষ্ট হচ্ছে। সবাই ধরাধরি করে তাকে বিছানায় শুইয়ে দিলো। একটুক্ষণ পরেই ডাক্তার আসলো, আব্বুকে ড্রেসিং করিয়ে কি জানি একটা ইঞ্জেকশান মেরে দিল। ঘুমিয়ে পরল আব্বু কিছুক্ষণের মধ্যেই। আমার ততোক্ষণে কান্না আঁটকে গেছে, আম্মুর দিকেতো কোনও ভাবেই তাকাতে পারছি না। আর থাকতে পারছিলাম না, বাইরে চলে এলাম, হোন্ডাটা দেখলাম, মনে হলো খুব একটা কিছু হয়নি।



রাতের খাবার নিয়ে এক সাথে বসার আয়োজন আজ রাতে আর হলো না। কোথায় যেন তাল কেটে গেছে, সকাল থেকে উদযাপিত সকল উচ্ছ্বাস এখন কোনও এক বেলায় হারিয়ে যাওয়া কৌতুক মাত্র। কিছুখন পর শুনতে পেলাম সবার এক বিস্তর আলোচনা, কিভাবে আব্বুকে হোন্ডা চালানো থেকে বিরত রাখা যায়।



ঘুমুতে যাওয়ার আগে আব্বুর শার্টটা কি মনে করে যেন হাতে নিলাম। কি আশ্চর্য, সেই সকালের দেয়া কলমের ক্যাপ। শার্টের পকেটের এক কোণায় লুকিয়ে ছিল। কলমটা কিন্তু খুজে পেলাম না। জমাট হয়ে যাওয়া রক্তে কেমন যেন অদ্ভুত দেখাচ্ছিল ক্যাপটা! সবার চোখের আড়ালে তা পকেটে পুরে ফেললাম।









কানের পাশেই গম গম করে উঠলো হঠাত একটা মিষ্টি স্বর, 'স্যার, উড ইউ লাইক অ্যানি ড্রিঙ্ক? আই বিন ওয়াচিং ইউ রাইটিং ফর আ লং টাইম'

বা হাত থেকে খসে পরল রঙ ফিকে হয়ে যাওয়া সেই কলমের ক্যাপটা।

চমকে উঠলাম আমি, 'জাস্ট আ ওয়াটার, থ্যাংক ইউ'

কেবিন ক্রু মেয়েটি মিষ্টি হেসে বলল, 'সরি স্যার আই ডিড নট মিন টু স্ক্যায়ার ইউ'

আমি বললাম, 'নো নো ইউ অলরাইট, থ্যাংক ইউ।'



আমার আসে পাশের যাত্রীরা সবাই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন, আমার নেক্সট স্টপেজ থাইল্যান্ড। সেখানে টানা ১৫ ঘণ্টার যাত্রা বিরতি, জানি না আর কতখন লাগবে পৌঁছুতে। বাংলাদেশ যাচ্ছি প্রায় এক বছর পর। আমার বাবা অসুস্থ, আজ তিন দিন হল তিনি ব্রেইন স্ট্রোক করেছেন। আমি জানি না তিনি এখন কেমন আছেন, বুকের ভিতর কষ্টের হাহাকার, একত্রিশ হাজার ফিট উপরে ভাসতে থাকা হাওয়ায় তা আজ বরই ক্ষীণ শুনায়। নিয়তির ভারে এতগুলো বছর ধরে বয়ে বেড়ানো কলমের ক্যাপটা আজ হঠাত বরই জ্বলজ্বলে দেখায়, এক করুন ইতিহাসের সাক্ষি হয়ে থাকা ক্যাপটার মরা কান্না হাজার মাইল দূর থেকে কয়েক শত কান্না ভেজা রাত্রির উপহাস মাত্র আজ। কুড়িয়ে তোলা ক্যাপটা কষ্টের ভাঁজে আবার লেপে দেই, পকেটের শূন্যতায় তা লুকিয়ে রাখি, যেমন রেখেছি গত চৌদ্দটি বছর ধরে।



ডাইরি আর চোখের পাতা ভারী হয়ে আসে এক সাথে, সূক্ষ্ম কষ্টের জাল বুনে আছে পুরো পাতা জুড়ে আজ।

কি যেন লিখছিলাম এতক্ষণ!



'আমার শত সহস্র সাধনার ভিড়ে,

তোমাকে পেয়েছি,

রাত জাগা ভোরে, তোমার পদচারণ

আমি অনুভব করেছি।

অভয় দেখানো, ঐ কঠিন সততায়

বারে বারে হারিয়েছি,

তোমার দু চাকার জগতে কতইনা

আমরা ঘুরে ফিরেছি।

হঠাত করে আজ আমার আকাশটা বদলে গেল

আমার সব দিনের দেখা আকাশ,

আর আজকের আকাশ এক না।

বাবা, তুমি আমার আকাশটা

ঠিক করে দাও।

কি আর বলবো তোমায়,

আমার পুরো জগতটাই তোমার কাছে,

আজ না হয় তুমি, আকাশটাই দাও।'





(এটা কোনও গল্প নয়, আমার অথবা আমাদের প্রতিদিন জীবনের কিছু নির্মম সত্য যা দিন শেষে ভগ্নাংশে পরিনিত হয়)

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: ইস,এতো সুন্দর লিখাটা শত পাঠকের অগোচরেই রয়ে গেলো।
মনটা ভিজে গেলোরে ভাই। শুভকামনা।

২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৫

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ভাই, আপনার চোখেত পড়ছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

২| ২৫ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন:



:(



২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: :(

৩| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

বোকামন বলেছেন:




খুব ভালো লিখেছেন ভাই
খুব ভালো .......
আজ ফেসবুকে ক্ষানিক প্রবেশ সার্থক হলো।

অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা

২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনাকেও শুভকামনা।

৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

আরজু পনি বলেছেন:

লিখাটা পড়ে বুকের ভেতর থেকে বড় একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এলো !

:(

০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:১০

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই কষ্ট করে পুরো লিখাটা পড়ার জন্য, আমারও লিখতে অনেক কষ্ট হইছে :(

এখনও ওয়াচ এ আছি, জানি না আর কতদিন থাকতে হবে :(

৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
খুব হাল্লাগসে লিখাটা।
শুভকামনা আপনাদের সবার জন্য :) ||

০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া দোয়া কইরেন আমারে যেন আর ওয়াচ এ না রাখে :)

৬| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৫১

শ্রাবণ জল বলেছেন: হ্যাপি ব্লগিং, বার্ড।

০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: থ্যাংকস শ্রাবণ :)

৭| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

ইউক্লিড রনি বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। ভালো লাগলো।

আপনার নিকটা খুবই সুন্দর। ইস্টিশন ব্লগেও আপনাকে দেখলাম। আশা করি, দ্রুত জেনারেল হবেন। নিরাপদ তালিকায় নিলাম আপনাকে। =p~

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ভাইয়া অনেক খুশি হলাম, অনেক অনেক বেশি। ধন্যবাদ :)

৮| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালো লাগলো।

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০১

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৯| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫

মায়াবী ছায়া বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:০৭

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ধন্যবাদ আপু :)

১০| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এটা কোনও গল্প নয়, আমার অথবা আমাদের প্রতিদিন জীবনের কিছু নির্মম সত্য যা দিন শেষে ভগ্নাংশে পরিনিত হয়


:(
মন ভিজে যাওয়া লেখা ।। খুব সুন্দর ।

১১| ১৪ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন আপু :)

১২| ১৪ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

অস্হির বলেছেন: এক কথায় চমৎকার।

১৪ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ধন্যবাদ অস্থির, আপনার নিক টা সুন্দর :)

১৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪০

দুঃখিত বলেছেন: শুভকামনা রইলো । ভালো থাকবেন ভাই । হ্যাপি ব্লগিং :)

১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:১৪

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকবেন ভাই ধন্যবাদ :)

১৪| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩১

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: পোস্টে অনেক ভালো লাগা থাকল। লিখে যান। হ্যাপি ব্লগিং :)

১৭ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:২৫

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন মহামহোপাধ্যায় :)

১৫| ১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

নাছির84 বলেছেন: +++++++++++++++++++++++। লিখে যান।

১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

১৬| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

ঘাসফুল বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন...

১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ধন্যবাদ ঘাসফুল, অনেক ভালো থাকুন :)

১৭| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৪

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: পড়তে মায়া মায়া লাগছিলো। তুমি বেশ ভালো লিখতে জানো ভাইয়া। ++

১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: অনেক খুশি হলাম, ধন্যবাদ ভালো থাকবেন :)

১৮| ২৬ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

যাযাবরমন বলেছেন: চমৎকার লেখাটা শেয়ার করতেই হল! শুভ কামনা।

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১৯

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ :D =p~ :)

১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

খাটাস বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপনা আপনার ভাই। কিছু অতিত যেন মন দিয়ে দেখলাম।
অনেক অনেক শুভকামনা ভাই। :)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ধন্যবাদ খাটাস, আপনার নিকটি আমার কাছে বরাবরই অদ্ভুত লাগে :P

অনেক অনেক ভালো থাকুন :) :)

২০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১৩

নীল কষ্ট বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে এসেছি

আসাটা সার্থক হলো
লেখার মতো সুন্দর মনের মানুষ হবেন আশা করি

অসম্ভব সুন্দর লেখা

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

টু কিল এ মকিং বার্ড বলেছেন: ধন্যবাদ নীল, কষ্ট নিয়ে লিখাটা পড়ে দেখার জন্য :P :P

ভালো থাকুন :-B

২১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৪

অগ্নিপাখি বলেছেন: অনেক বেশি ভালো লাগলো। মনের অজান্তেই একটা চাপা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসে. ভালো থাকবেন।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.